
০২ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:৫৭
বাংলাদেশের শত্রুরা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে শুরু করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন মির্জা ফখরুল। ৭ নভেম্বর ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ উপলক্ষে দলীয় কর্মসূচি চূড়ান্ত করতে আজ বিএনপি যৌথ সভা করে। সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন মির্জা ফখরুল।
সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা দেখছি যে বাংলাদেশের শত্রুরা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে শুরু করেছে, মাথা তুলে উঠতে শুরু করেছে। আমরা দেখছি, যতই সময় যাচ্ছে, ততই বাংলাদেশে একটা অ্যানার্কিক সিচুয়েশন, একটা পুরোপুরি নৈরাজ্য সৃষ্টি করার অপচেষ্টা চলছে। দুর্ভাগ্যক্রমে আমরা দেখছি, সোশ্যাল মিডিয়াতেও সেই প্রোপাগান্ডা, মিথ্যা প্রচার দিয়ে বাংলাদেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টি করার প্রক্রিয়া চলছে।’
রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান যেভাবে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন, আজ একইভাবে তারেক রহমান বিদেশে থেকে দেশকে ঐক্যবদ্ধ করার চেষ্টা করছেন বলে মন্তব্য করেন বিএনপির মহাসচিব।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নেতৃত্বের কথা স্মরণ করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, খালেদা জিয়া যেভাবে তাঁদের পরিচালিত করেছিলেন তাঁর দীর্ঘ ৯ বছরের স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে, পরবর্তীকালে ফ্যাসিবাদবিরোধী সংগ্রামে, সেভাবেই আজ বিএনপির তরুণ নেতা তারেক রহমান দলকে পরিচালিত করছেন। জাতিকে নতুন আশা দেখাচ্ছেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, জিয়াউর রহমান যে দর্শন দিয়ে গিয়েছিলেন—বাংলাদেশি জাতীয়তার যে দর্শন—সেই দর্শন কখনো পরাজিত হতে পারে না। আর সে কারণেই বিএনপিও কখনো পরাজিত হয়নি। বারবার জেগে উঠেছে। একেবারে সেই ধ্বংসস্তূপ থেকে ফিনিক্স পাখির মতোই বিএনপি জেগে উঠেছে।
৭ নভেম্বরের তাৎপর্য তুলে ধরেন বিএনপির মহাসচিব। তিনি বলেন, ‘৭ নভেম্বর আমাদের কাছে, গোটা জাতির কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটা দিন। বিশেষ করে আজকের প্রেক্ষাপটে, যখন মানুষ অনিশ্চয়তা ও হতাশার মধ্যে পড়ে গেছে, প্রতিটি মানুষ বারবার চিন্তা করছে, কী হবে, কী হতে পারে। এই মুহূর্তে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করাই একমাত্র পথ।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ৭ নভেম্বরের চেতনা হচ্ছে জাতীয় ঐক্য, দেশপ্রেম ও আত্মত্যাগের চেতনা। আজকের প্রেক্ষাপটে সেই চেতনার পুনর্জাগরণই দেশের সংকট উত্তরণের পথ হতে পারে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, হাবিব উন নবী খান সোহেল, আবদুস সালাম আজাদ, চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, স্বেচ্ছাসেবক–বিষয়ক সম্পাদক মীর শরাফত আলী সপু, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক, সদস্যসচিব মোস্তফা জামান, দক্ষিণ বিএনপির সদস্যসচিব তানভীর আহমেদ রবিন প্রমুখ।
বাংলাদেশের শত্রুরা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে শুরু করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন মির্জা ফখরুল। ৭ নভেম্বর ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ উপলক্ষে দলীয় কর্মসূচি চূড়ান্ত করতে আজ বিএনপি যৌথ সভা করে। সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন মির্জা ফখরুল।
সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা দেখছি যে বাংলাদেশের শত্রুরা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে শুরু করেছে, মাথা তুলে উঠতে শুরু করেছে। আমরা দেখছি, যতই সময় যাচ্ছে, ততই বাংলাদেশে একটা অ্যানার্কিক সিচুয়েশন, একটা পুরোপুরি নৈরাজ্য সৃষ্টি করার অপচেষ্টা চলছে। দুর্ভাগ্যক্রমে আমরা দেখছি, সোশ্যাল মিডিয়াতেও সেই প্রোপাগান্ডা, মিথ্যা প্রচার দিয়ে বাংলাদেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টি করার প্রক্রিয়া চলছে।’
রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান যেভাবে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন, আজ একইভাবে তারেক রহমান বিদেশে থেকে দেশকে ঐক্যবদ্ধ করার চেষ্টা করছেন বলে মন্তব্য করেন বিএনপির মহাসচিব।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নেতৃত্বের কথা স্মরণ করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, খালেদা জিয়া যেভাবে তাঁদের পরিচালিত করেছিলেন তাঁর দীর্ঘ ৯ বছরের স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে, পরবর্তীকালে ফ্যাসিবাদবিরোধী সংগ্রামে, সেভাবেই আজ বিএনপির তরুণ নেতা তারেক রহমান দলকে পরিচালিত করছেন। জাতিকে নতুন আশা দেখাচ্ছেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, জিয়াউর রহমান যে দর্শন দিয়ে গিয়েছিলেন—বাংলাদেশি জাতীয়তার যে দর্শন—সেই দর্শন কখনো পরাজিত হতে পারে না। আর সে কারণেই বিএনপিও কখনো পরাজিত হয়নি। বারবার জেগে উঠেছে। একেবারে সেই ধ্বংসস্তূপ থেকে ফিনিক্স পাখির মতোই বিএনপি জেগে উঠেছে।
৭ নভেম্বরের তাৎপর্য তুলে ধরেন বিএনপির মহাসচিব। তিনি বলেন, ‘৭ নভেম্বর আমাদের কাছে, গোটা জাতির কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটা দিন। বিশেষ করে আজকের প্রেক্ষাপটে, যখন মানুষ অনিশ্চয়তা ও হতাশার মধ্যে পড়ে গেছে, প্রতিটি মানুষ বারবার চিন্তা করছে, কী হবে, কী হতে পারে। এই মুহূর্তে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করাই একমাত্র পথ।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ৭ নভেম্বরের চেতনা হচ্ছে জাতীয় ঐক্য, দেশপ্রেম ও আত্মত্যাগের চেতনা। আজকের প্রেক্ষাপটে সেই চেতনার পুনর্জাগরণই দেশের সংকট উত্তরণের পথ হতে পারে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, হাবিব উন নবী খান সোহেল, আবদুস সালাম আজাদ, চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, স্বেচ্ছাসেবক–বিষয়ক সম্পাদক মীর শরাফত আলী সপু, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক, সদস্যসচিব মোস্তফা জামান, দক্ষিণ বিএনপির সদস্যসচিব তানভীর আহমেদ রবিন প্রমুখ।

২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৯:০৪
সীমান্ত দিয়ে অস্ত্রসহ বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের অভিযোগে লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার দহগ্রাম ইউনিয়নের ডাংগাপাড়া এলাকায় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) এক জওয়ানকে আটক করেছে বিজিবি।
রোববার ভোরের দিকে বেদপ্রকাশ নামের ওই জওয়ানকে আটক করা হয়। তিনি ১৭৪ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের সদস্য।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিজিবি জানিয়েছে, গরু চোরাকারবারিদের তাড়া করতে গিয়ে কুয়াশায় পথ ভুলে ওই জওয়ান বাংলাদেশ ভূখণ্ডের প্রায় ১০০ গজ অভ্যন্তরে প্রবেশ করলে বিজিবির একটি টহল দল তাকে আটক করে নিজেদের ক্যাম্পে নিয়ে যান। তাকে ব্যক্তিগত অস্ত্র-গোলাবারুদ ও অন্যান্য সরঞ্জামাদিসহ আঙ্গরপোতা বিওপিতে রাখা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিষয়টি জানতে পেরে বিএসএফ এজন্য দুঃখ প্রকাশ করে ওই জওয়ানকে ফেরত দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে।
বাংলাদেশ-ভারত যৌথ সীমান্ত চুক্তি এবং আন্তর্জাতিক আইন যথাযথভাবে প্রক্রিয়া অনুসরণ করে উক্ত বিএসএফ সদস্যের ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছে বিজিবি।
এ বিষয়ে ব্যাটালিয়ন পর্যায়ে পতাকা বৈঠকের আহবান জানানো হয়েছে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
সীমান্ত দিয়ে অস্ত্রসহ বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের অভিযোগে লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার দহগ্রাম ইউনিয়নের ডাংগাপাড়া এলাকায় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) এক জওয়ানকে আটক করেছে বিজিবি।
রোববার ভোরের দিকে বেদপ্রকাশ নামের ওই জওয়ানকে আটক করা হয়। তিনি ১৭৪ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের সদস্য।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিজিবি জানিয়েছে, গরু চোরাকারবারিদের তাড়া করতে গিয়ে কুয়াশায় পথ ভুলে ওই জওয়ান বাংলাদেশ ভূখণ্ডের প্রায় ১০০ গজ অভ্যন্তরে প্রবেশ করলে বিজিবির একটি টহল দল তাকে আটক করে নিজেদের ক্যাম্পে নিয়ে যান। তাকে ব্যক্তিগত অস্ত্র-গোলাবারুদ ও অন্যান্য সরঞ্জামাদিসহ আঙ্গরপোতা বিওপিতে রাখা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিষয়টি জানতে পেরে বিএসএফ এজন্য দুঃখ প্রকাশ করে ওই জওয়ানকে ফেরত দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে।
বাংলাদেশ-ভারত যৌথ সীমান্ত চুক্তি এবং আন্তর্জাতিক আইন যথাযথভাবে প্রক্রিয়া অনুসরণ করে উক্ত বিএসএফ সদস্যের ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছে বিজিবি।
এ বিষয়ে ব্যাটালিয়ন পর্যায়ে পতাকা বৈঠকের আহবান জানানো হয়েছে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৮:৫৯
বছরের শেষটা ভাল যাচ্ছে না বলিউডের। দুর্ঘটনায় আহত একাধিক অভিনেতা-অভিনেত্রী।
২০২৫ যেমন ‘ধুরন্ধর’-এর মতো সফল ছবি উপহার দিয়েছে, বছর জুড়ে তেমনই নক্ষত্রপতন। ধর্মেন্দ্র, আসরানী-সহ বর্ষীয়ান তারকা অভিনেতাদের মায়ানগরী হারিয়েছে এ বছরেই। তেমনই পরপর দুর্ঘটনায় পড়েছেন নোরা ফতেহি, ইমরান হাশমী।
রোববার সড়ক দুর্ঘটনায় মাথায় চোট পেয়েছেন নোরা ফাতেহি। শুটিং করতে গিয়ে চোট পেয়েছেন ইমরান হাশমীও। ‘আওয়ারাপন ২’-এর শুটিং চলছে রাজস্থানে। সেখানেই উঁচু জায়গায় অ্যাকশন দৃশ্য করতে গিয়ে পেটের পেশি ছিঁড়েছে তার। যার ফলে শরীরের ভিতরে রক্তপাত শুরু হয়। বিষয়টি বুঝতে পেরেই তাকে সঙ্গে সঙ্গে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। অস্ত্রোপচার করা হয়। জানা গিয়েছে, অস্ত্রোপচারের পরেই তিনি যোগ দিয়েছেন শুটে।
অভিনেতার একটি ছবি প্রকাশ্যে এসেছে। দেখা গিয়েছে, পেটে ব্যান্ডেজ নিয়েই গুরুত্বপূর্ণ দৃশ্যের শুটিং করছেন হাশমী।
নোরা ফাতেহির মতো ইমরান হাশমীর চিকিৎসকও তাকে বিশ্রামে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন। এতে প্রযোজকের লোকসান হবে, ছবির কাজ পিছিয়ে যাবে। তাই সেটে ফিরে এসেছেন হাশমী।
তবে অভিনেতা কাজের পাশাপাশি চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে নিজের যত্ন নিচ্ছেন বলেও জানিয়েছেন। হাশমীর দুর্ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়তেই উদ্বিগ্ন তার ভক্তরা। সমাজমাধ্যমে অভিনেতার দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন তারা।
বছরের শেষটা ভাল যাচ্ছে না বলিউডের। দুর্ঘটনায় আহত একাধিক অভিনেতা-অভিনেত্রী।
২০২৫ যেমন ‘ধুরন্ধর’-এর মতো সফল ছবি উপহার দিয়েছে, বছর জুড়ে তেমনই নক্ষত্রপতন। ধর্মেন্দ্র, আসরানী-সহ বর্ষীয়ান তারকা অভিনেতাদের মায়ানগরী হারিয়েছে এ বছরেই। তেমনই পরপর দুর্ঘটনায় পড়েছেন নোরা ফতেহি, ইমরান হাশমী।
রোববার সড়ক দুর্ঘটনায় মাথায় চোট পেয়েছেন নোরা ফাতেহি। শুটিং করতে গিয়ে চোট পেয়েছেন ইমরান হাশমীও। ‘আওয়ারাপন ২’-এর শুটিং চলছে রাজস্থানে। সেখানেই উঁচু জায়গায় অ্যাকশন দৃশ্য করতে গিয়ে পেটের পেশি ছিঁড়েছে তার। যার ফলে শরীরের ভিতরে রক্তপাত শুরু হয়। বিষয়টি বুঝতে পেরেই তাকে সঙ্গে সঙ্গে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। অস্ত্রোপচার করা হয়। জানা গিয়েছে, অস্ত্রোপচারের পরেই তিনি যোগ দিয়েছেন শুটে।
অভিনেতার একটি ছবি প্রকাশ্যে এসেছে। দেখা গিয়েছে, পেটে ব্যান্ডেজ নিয়েই গুরুত্বপূর্ণ দৃশ্যের শুটিং করছেন হাশমী।
নোরা ফাতেহির মতো ইমরান হাশমীর চিকিৎসকও তাকে বিশ্রামে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন। এতে প্রযোজকের লোকসান হবে, ছবির কাজ পিছিয়ে যাবে। তাই সেটে ফিরে এসেছেন হাশমী।
তবে অভিনেতা কাজের পাশাপাশি চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে নিজের যত্ন নিচ্ছেন বলেও জানিয়েছেন। হাশমীর দুর্ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়তেই উদ্বিগ্ন তার ভক্তরা। সমাজমাধ্যমে অভিনেতার দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন তারা।

২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৮:৫২
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও জুলাই বিপ্লবী শরিফ ওসমান বিন হাদি এক সপ্তাহ চিকিৎসাধীন থাকার পর মারা গেছেন। ঘটনার দিন থেকেই গুঞ্জন রয়েছে, হত্যাকারীরা ভারতে পালিয়েছে। তবে পুলিশ এখনো এ তথ্য নিশ্চিত করতে পারেনি।
রোববার (২১ ডিসেম্বর) সংবাদমাধ্য়ামে দেওয়া সাক্ষাৎকারে হাদি হত্যা মামলার তদন্তকারী সংস্থা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) প্রধান মো. শফিকুল ইসলাম জানিয়েছেন, মূল সন্দেহভাজনদের অবস্থান শনাক্তে তদন্ত চলমান রয়েছে।
গত ১২ ডিসেম্বর রাজধানীর বিজয়নগর কালফার্ট এলাকায় রিকশায় যাওয়ার সময় ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হন। চলন্ত মোটরসাইকেলের পেছনে বসে তাকে গুলি করেন ফয়সাল করিম মাসুদ, যিনি মোটরসাইকেল চালাচ্ছিলেন তার সহযোগী আলমগীর কবির।
হাদির মৃত্যুতে প্রধান আসামি ফয়সাল করিম এবং তার সহযোগী আলমগীর কবিরকে গ্রেপ্তারের অগ্রগতি জানাতে সরকারকে সময় বেঁধে দিয়েছে হাদির হাতের সংগঠন ইনকিলাব মঞ্চ। দাবি করা হয়েছে, অগ্রগতি না হলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারীর পদত্যাগ চাওয়া হবে।
রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয়েছে। সেখানে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তারা হাদির হত্যা মামলার সর্বশেষ তথ্য জানাবেন। ডিবি প্রধান শফিকুল ইসলামও সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন। তিনি জানান, গত আট দিনে মামলার বিষয়ে ‘বেশ খানিকটা অগ্রগতি’ হয়েছে।
ডিবি প্রধান বলেন, ‘ঘটনায় ব্যবহৃত অস্ত্র ও মোটরসাইকেল আমরা ইতোমধ্যেই উদ্ধার করেছি। বেশ কয়েকজন আসামিকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে এখন আমরা অন্য আসামিদের অবস্থান খুঁজছি।’
হাদি হত্যা মামলায় এখন পর্যন্ত ১৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে মূল অভিযুক্ত ফয়সাল করিমের বাবা, মা, স্ত্রী, শ্যালক এবং এক বান্ধবীও রয়েছেন। এ ছাড়া হামলায় সহযোগিতার অভিযোগে আরও আট জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ময়মনসিংহ হালুয়াঘাট সীমান্ত দিয়ে পালানোর তথ্য পাওয়া মানবপাচার চক্রের দুই সদস্যকেও আটক করা হয়েছে।
ডিবি প্রধান জানিয়েছেন, ‘আটককৃত সবাইকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। হামলায় ব্যবহৃত মোটরসাইকেলের ভুল নিবন্ধন নম্বরের সূত্র ধরে একজনকে আটক করা হয়েছিল, তবে তদন্তে হত্যার সঙ্গে কোনো যোগসূত্র পাওয়া যায়নি।’
গত ১২ ডিসেম্বর গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর হাদিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে অপারেশনের পর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। তিন দিন পর উন্নত চিকিৎসার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে সিঙ্গাপুরে পাঠানো হয়। সেখানে ১৮ ডিসেম্বর রাতে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
হাদির মরদেহ দেশে ফেরানোর পর ২০ ডিসেম্বর জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়, যাতে ১০-১২ লাখ মানুষ অংশ নেন। একই দিন তাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধির পাশে দাফন করা হয়।
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও জুলাই বিপ্লবী শরিফ ওসমান বিন হাদি এক সপ্তাহ চিকিৎসাধীন থাকার পর মারা গেছেন। ঘটনার দিন থেকেই গুঞ্জন রয়েছে, হত্যাকারীরা ভারতে পালিয়েছে। তবে পুলিশ এখনো এ তথ্য নিশ্চিত করতে পারেনি।
রোববার (২১ ডিসেম্বর) সংবাদমাধ্য়ামে দেওয়া সাক্ষাৎকারে হাদি হত্যা মামলার তদন্তকারী সংস্থা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) প্রধান মো. শফিকুল ইসলাম জানিয়েছেন, মূল সন্দেহভাজনদের অবস্থান শনাক্তে তদন্ত চলমান রয়েছে।
গত ১২ ডিসেম্বর রাজধানীর বিজয়নগর কালফার্ট এলাকায় রিকশায় যাওয়ার সময় ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হন। চলন্ত মোটরসাইকেলের পেছনে বসে তাকে গুলি করেন ফয়সাল করিম মাসুদ, যিনি মোটরসাইকেল চালাচ্ছিলেন তার সহযোগী আলমগীর কবির।
হাদির মৃত্যুতে প্রধান আসামি ফয়সাল করিম এবং তার সহযোগী আলমগীর কবিরকে গ্রেপ্তারের অগ্রগতি জানাতে সরকারকে সময় বেঁধে দিয়েছে হাদির হাতের সংগঠন ইনকিলাব মঞ্চ। দাবি করা হয়েছে, অগ্রগতি না হলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারীর পদত্যাগ চাওয়া হবে।
রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয়েছে। সেখানে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তারা হাদির হত্যা মামলার সর্বশেষ তথ্য জানাবেন। ডিবি প্রধান শফিকুল ইসলামও সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন। তিনি জানান, গত আট দিনে মামলার বিষয়ে ‘বেশ খানিকটা অগ্রগতি’ হয়েছে।
ডিবি প্রধান বলেন, ‘ঘটনায় ব্যবহৃত অস্ত্র ও মোটরসাইকেল আমরা ইতোমধ্যেই উদ্ধার করেছি। বেশ কয়েকজন আসামিকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে এখন আমরা অন্য আসামিদের অবস্থান খুঁজছি।’
হাদি হত্যা মামলায় এখন পর্যন্ত ১৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে মূল অভিযুক্ত ফয়সাল করিমের বাবা, মা, স্ত্রী, শ্যালক এবং এক বান্ধবীও রয়েছেন। এ ছাড়া হামলায় সহযোগিতার অভিযোগে আরও আট জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ময়মনসিংহ হালুয়াঘাট সীমান্ত দিয়ে পালানোর তথ্য পাওয়া মানবপাচার চক্রের দুই সদস্যকেও আটক করা হয়েছে।
ডিবি প্রধান জানিয়েছেন, ‘আটককৃত সবাইকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। হামলায় ব্যবহৃত মোটরসাইকেলের ভুল নিবন্ধন নম্বরের সূত্র ধরে একজনকে আটক করা হয়েছিল, তবে তদন্তে হত্যার সঙ্গে কোনো যোগসূত্র পাওয়া যায়নি।’
গত ১২ ডিসেম্বর গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর হাদিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে অপারেশনের পর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। তিন দিন পর উন্নত চিকিৎসার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে সিঙ্গাপুরে পাঠানো হয়। সেখানে ১৮ ডিসেম্বর রাতে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
হাদির মরদেহ দেশে ফেরানোর পর ২০ ডিসেম্বর জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়, যাতে ১০-১২ লাখ মানুষ অংশ নেন। একই দিন তাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধির পাশে দাফন করা হয়।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.