
১০ অক্টোবর, ২০২৫ ১৮:৫২
পটুয়াখালীর দুমকিতে ইলিশ শিকারবিরোধী অভিযানে মৎস্য বিভাগের টিমের ওপর সংঘবদ্ধ জেলেদের হামলার ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (১০ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে উপজেলার আলগি এলাকার পায়রা নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ইলিশের প্রজনন মৌসুমে মা-ইলিশ শিকার বন্ধে উপজেলা মৎস্য বিভাগ ও পুলিশ যৌথভাবে নদীতে অভিযান চালায়। এ সময় কর্মকর্তারা কয়েকটি নৌকা ও জাল জব্দের চেষ্টা করলে আলগি এলাকার একদল জেলে ও তাদের স্বজনরা লাঠিসোটা ও ইটপাটকেল নিয়ে ট্রলারের ওপর হামলা চালায়।
হামলাকারীরা পুলিশ ও মৎস্য কর্মকর্তাদের লক্ষ্য করে ইট নিক্ষেপ করে আতঙ্ক সৃষ্টি করে। হামলার মুখে অভিযানে ব্যবহৃত ট্রলারটি নদীর আলগি চরে নিরাপদ দূরত্বে সরে যায়।
এতে বড় ধরনের হতাহতের ঘটনা না ঘটলেও ট্রলারের বেশ কয়েকটি অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয় বলে জানা গেছে। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে দুমকি ও পটুয়াখালী সদর থানা থেকে অতিরিক্ত পুলিশ গিয়ে অভিযান টিমকে নিরাপদে উদ্ধার করে।
উপজেলা মৎস্য দপ্তরের ফিল্ড অফিসার মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, “নিয়মিত অভিযানের অংশ হিসেবে আমরা নদীতে গিয়েছিলাম। হঠাৎ করে কিছু জেলে সংগঠিত হয়ে হামলা চালায়। হামলাকারীদের শনাক্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
প্রজনন মৌসুমে মা-ইলিশ রক্ষা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে পটুয়াখালী জেলায় চলছে ২২ দিনের বিশেষ অভিযান। তবে কিছু এলাকায় জেলেদের প্রতিরোধ ও হামলার আশঙ্কায় অভিযান পরিচালনায় ঝুঁকি দেখা দিচ্ছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
পটুয়াখালীর দুমকিতে ইলিশ শিকারবিরোধী অভিযানে মৎস্য বিভাগের টিমের ওপর সংঘবদ্ধ জেলেদের হামলার ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (১০ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে উপজেলার আলগি এলাকার পায়রা নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ইলিশের প্রজনন মৌসুমে মা-ইলিশ শিকার বন্ধে উপজেলা মৎস্য বিভাগ ও পুলিশ যৌথভাবে নদীতে অভিযান চালায়। এ সময় কর্মকর্তারা কয়েকটি নৌকা ও জাল জব্দের চেষ্টা করলে আলগি এলাকার একদল জেলে ও তাদের স্বজনরা লাঠিসোটা ও ইটপাটকেল নিয়ে ট্রলারের ওপর হামলা চালায়।
হামলাকারীরা পুলিশ ও মৎস্য কর্মকর্তাদের লক্ষ্য করে ইট নিক্ষেপ করে আতঙ্ক সৃষ্টি করে। হামলার মুখে অভিযানে ব্যবহৃত ট্রলারটি নদীর আলগি চরে নিরাপদ দূরত্বে সরে যায়।
এতে বড় ধরনের হতাহতের ঘটনা না ঘটলেও ট্রলারের বেশ কয়েকটি অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয় বলে জানা গেছে। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে দুমকি ও পটুয়াখালী সদর থানা থেকে অতিরিক্ত পুলিশ গিয়ে অভিযান টিমকে নিরাপদে উদ্ধার করে।
উপজেলা মৎস্য দপ্তরের ফিল্ড অফিসার মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, “নিয়মিত অভিযানের অংশ হিসেবে আমরা নদীতে গিয়েছিলাম। হঠাৎ করে কিছু জেলে সংগঠিত হয়ে হামলা চালায়। হামলাকারীদের শনাক্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
প্রজনন মৌসুমে মা-ইলিশ রক্ষা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে পটুয়াখালী জেলায় চলছে ২২ দিনের বিশেষ অভিযান। তবে কিছু এলাকায় জেলেদের প্রতিরোধ ও হামলার আশঙ্কায় অভিযান পরিচালনায় ঝুঁকি দেখা দিচ্ছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।

০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১৬:২৫
পটুয়াখালী বাউফলের প্রধান সড়কে চলাচলকারী অবৈধ ট্রলি সিএনজি হোন্ডা ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালকদের জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বেলা ১২টার সময় বাউফল থানার সামনে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে সহকারী কমিশনার ভূমি ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট সোহাগ মিলু এ জরিমানা করেন।
ওই সময় ৯জন গাড়িচালককে ২৭ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে প্রত্যেককে ১ মাস করে জেল প্রদান করা হয়।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মিলু বলেন, বেপরোয়া যান চলাচলে প্রতিনিয়ত হতাহতের ঘটনায় বাউফলে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের প্রেক্ষিতে এ অভিযান চলমান থাকবে। এ ছাড়া আইন অমান্য করে সড়কে পার্কিংরত গাড়িচালকদের বিষয়েও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পটুয়াখালী বাউফলের প্রধান সড়কে চলাচলকারী অবৈধ ট্রলি সিএনজি হোন্ডা ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালকদের জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বেলা ১২টার সময় বাউফল থানার সামনে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে সহকারী কমিশনার ভূমি ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট সোহাগ মিলু এ জরিমানা করেন।
ওই সময় ৯জন গাড়িচালককে ২৭ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে প্রত্যেককে ১ মাস করে জেল প্রদান করা হয়।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মিলু বলেন, বেপরোয়া যান চলাচলে প্রতিনিয়ত হতাহতের ঘটনায় বাউফলে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের প্রেক্ষিতে এ অভিযান চলমান থাকবে। এ ছাড়া আইন অমান্য করে সড়কে পার্কিংরত গাড়িচালকদের বিষয়েও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১৩:০৯
নির্ঘুম রাত কাটিয়ে পূর্ণিমা তিথিতে সূর্য ওঠার সাথে সাথে কুয়াকাটার সৈকতে পূণ্যস্নান শেষ করেছেন হাজারো সনাতন ধর্মালবলম্বী নর-নারীরা। বুধবার (৫ নভেম্বর) সকালে পুন্যাথর্ীরা স্নানের আগ মুহুর্তে সৈকতে পুণ্যের আশায় কেউ মোমবাতি ও আগরবাতি জ্বালিয়ে উচ্চস্বরে গীতা ও চন্ডি পাঠ করেছেন। আবার কেউ হাতে বেল পাতা, ফুল, ধান, দূর্বা, হরিতকী, ডাব, কলা, তেল, সিঁদুর সাগরের জলে অর্পণ করেছে। এ সময় সনাতন ধর্মালবলম্বী নারীদের উলুর ধ্বনিতে মুখরতি হয়ে ওঠে পুরো সৈকত। আবার কেউ কেউ মাথার চুল ন্যাড়া করা, প্রায়শ্চিত্ত ও পিন্ডদান করেন। তবে এবছর সৈকতে বসেনি মেলা। এর আগে রাতভর কুয়াকাট শ্রী শ্রী রাধাকৃষ্ণ মন্দিরে পূজার্চনা, সঙ্গীতানুষ্ঠান ও মহানাম কীর্তনে মেতে ওঠে সনাতনীরা।
মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় অধিবাসের মধ্য দিয়ে এ উৎসব শুরু হয়ে বৃহস্পতিবার (৫ নভেম্বর) সকালে সমুদ্র স্নানের মধ্যদিয়ে এর সমাপ্তি ঘটে। রাস পূজায় অংশ নিতে পুণ্যার্থীদের ভিড়ের পাশাপাশি পর্যটকদের পদচারণা ছিল চোখে পড়ার মতো। এই উৎসবকে নির্বিঘ্ন করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে রয়েছে কঠোর নজরদারি।
কুয়াকাটায় পুন্যস্নানে আসা পরিমল চন্দ্র দাস বলেন, নানা রকম সমস্যার মধ্যেই এ বছরটা পার করেছি। সামনের দিনগুলো যাতে ভালো কাটে, সে মনোবাসনা নিয়ে কুয়াকাটায় পুণ্যস্নান করতে এসেছি। ভালোভাবেই ধর্মীয় আচার পালন করতে পারায় নিজের কাছে ভালো লাগছে।
গবিন্দ চন্দ্র বড়াল নামে একজন সাগরের পানিতে নেমে মনে মনে কী যেন জপতে লাগলেন। খানিক পর দুহাতে সাগর থেকে পানি নিয়ে স্ত্রী-পুত্রের মাথায়-গায়ে ঢেলে দিলেন। এভাবে ভক্তকুলের নানান রকমের নিয়ম-রীতি পালন করতে দেখা গেল। কেউ নিজের জন্য, আবার কেউ স্বর্গবাসী মা-বাবার জন্য মানত করে সৈকতের বালুচরে বসে মাথা ন্যাড়া করেন। ভক্ত দাস নামের পুন্যাথর্ী বলেন, বাবা মারা গেছেন কয়েক মাস হলো। তার নামে মানত করেছিলাম। পূর্ণিমার তিথিতে রাসপূজার সময় মাথা ন্যাড়া করে সে মানত রক্ষা করেছে বলে তিনি জানিয়েছেন।
কুয়াকাটা রাস পূজা ও পুন্যস্নান উদ্যাপন কমিটির সভাপতি কাজল বরণ দাস বলেন, প্রতিবছরের মতো এবারো আমরা রাস পূজা উপলক্ষে রাতভর ধর্মীয় সঙ্গীতানুষ্ঠান কৃষ্ণের নাম যজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকালে পুণ্যের আশায় দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আশা সনাতন ধর্মালবলম্বী নর-নারীরা অংশগ্রহন করেন। তবে পুন্যার্থীরা পূর্নিমা তিথিতে সুন্দর ভাবেই স্নান সম্পন্ন করেছে ।
কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও কুয়াকাটা বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির সদস্য সচিব মো. কাউসার হামিদ বলেন, রাস উপলক্ষে আমরা বিভিন্ন আয়োজন হাতে নিয়েছি, বরাবরের থেকে একটু আলাদা বিনোদন দিতেই মার্কেটের প্রসার বাড়ানো, আলাদাভাবে মোবাইল টয়লেট, চেইঞ্জিং রুমসহ নানা আয়োজন করা হয়েছে। যে কারণে এবারের আয়োজন প্রত্যেকটা পুণ্যার্থী ও দর্শনার্থী উদযাপন করেছে। পুরোপুরি এই আয়োজন শেষ না হওয়া পর্যন্ত আমরা মাঠে আছি।
নির্ঘুম রাত কাটিয়ে পূর্ণিমা তিথিতে সূর্য ওঠার সাথে সাথে কুয়াকাটার সৈকতে পূণ্যস্নান শেষ করেছেন হাজারো সনাতন ধর্মালবলম্বী নর-নারীরা। বুধবার (৫ নভেম্বর) সকালে পুন্যাথর্ীরা স্নানের আগ মুহুর্তে সৈকতে পুণ্যের আশায় কেউ মোমবাতি ও আগরবাতি জ্বালিয়ে উচ্চস্বরে গীতা ও চন্ডি পাঠ করেছেন। আবার কেউ হাতে বেল পাতা, ফুল, ধান, দূর্বা, হরিতকী, ডাব, কলা, তেল, সিঁদুর সাগরের জলে অর্পণ করেছে। এ সময় সনাতন ধর্মালবলম্বী নারীদের উলুর ধ্বনিতে মুখরতি হয়ে ওঠে পুরো সৈকত। আবার কেউ কেউ মাথার চুল ন্যাড়া করা, প্রায়শ্চিত্ত ও পিন্ডদান করেন। তবে এবছর সৈকতে বসেনি মেলা। এর আগে রাতভর কুয়াকাট শ্রী শ্রী রাধাকৃষ্ণ মন্দিরে পূজার্চনা, সঙ্গীতানুষ্ঠান ও মহানাম কীর্তনে মেতে ওঠে সনাতনীরা।
মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় অধিবাসের মধ্য দিয়ে এ উৎসব শুরু হয়ে বৃহস্পতিবার (৫ নভেম্বর) সকালে সমুদ্র স্নানের মধ্যদিয়ে এর সমাপ্তি ঘটে। রাস পূজায় অংশ নিতে পুণ্যার্থীদের ভিড়ের পাশাপাশি পর্যটকদের পদচারণা ছিল চোখে পড়ার মতো। এই উৎসবকে নির্বিঘ্ন করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে রয়েছে কঠোর নজরদারি।
কুয়াকাটায় পুন্যস্নানে আসা পরিমল চন্দ্র দাস বলেন, নানা রকম সমস্যার মধ্যেই এ বছরটা পার করেছি। সামনের দিনগুলো যাতে ভালো কাটে, সে মনোবাসনা নিয়ে কুয়াকাটায় পুণ্যস্নান করতে এসেছি। ভালোভাবেই ধর্মীয় আচার পালন করতে পারায় নিজের কাছে ভালো লাগছে।
গবিন্দ চন্দ্র বড়াল নামে একজন সাগরের পানিতে নেমে মনে মনে কী যেন জপতে লাগলেন। খানিক পর দুহাতে সাগর থেকে পানি নিয়ে স্ত্রী-পুত্রের মাথায়-গায়ে ঢেলে দিলেন। এভাবে ভক্তকুলের নানান রকমের নিয়ম-রীতি পালন করতে দেখা গেল। কেউ নিজের জন্য, আবার কেউ স্বর্গবাসী মা-বাবার জন্য মানত করে সৈকতের বালুচরে বসে মাথা ন্যাড়া করেন। ভক্ত দাস নামের পুন্যাথর্ী বলেন, বাবা মারা গেছেন কয়েক মাস হলো। তার নামে মানত করেছিলাম। পূর্ণিমার তিথিতে রাসপূজার সময় মাথা ন্যাড়া করে সে মানত রক্ষা করেছে বলে তিনি জানিয়েছেন।
কুয়াকাটা রাস পূজা ও পুন্যস্নান উদ্যাপন কমিটির সভাপতি কাজল বরণ দাস বলেন, প্রতিবছরের মতো এবারো আমরা রাস পূজা উপলক্ষে রাতভর ধর্মীয় সঙ্গীতানুষ্ঠান কৃষ্ণের নাম যজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকালে পুণ্যের আশায় দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আশা সনাতন ধর্মালবলম্বী নর-নারীরা অংশগ্রহন করেন। তবে পুন্যার্থীরা পূর্নিমা তিথিতে সুন্দর ভাবেই স্নান সম্পন্ন করেছে ।
কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও কুয়াকাটা বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির সদস্য সচিব মো. কাউসার হামিদ বলেন, রাস উপলক্ষে আমরা বিভিন্ন আয়োজন হাতে নিয়েছি, বরাবরের থেকে একটু আলাদা বিনোদন দিতেই মার্কেটের প্রসার বাড়ানো, আলাদাভাবে মোবাইল টয়লেট, চেইঞ্জিং রুমসহ নানা আয়োজন করা হয়েছে। যে কারণে এবারের আয়োজন প্রত্যেকটা পুণ্যার্থী ও দর্শনার্থী উদযাপন করেছে। পুরোপুরি এই আয়োজন শেষ না হওয়া পর্যন্ত আমরা মাঠে আছি।

০৪ নভেম্বর, ২০২৫ ১৪:৫১
পটুয়াখালীর কুয়াকাটাসংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে জেলের জালে ধরা পড়েছে ১৯ কেজি ওজনের এক বিশাল কোরাল মাছ। মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সকালে ইলিশ ধরার জালে মাছটি ধরা পড়ে। পরে কুয়াকাটা পৌরমাছ বাজারে এনে বিক্রি করা হয় ২৫ হাজার ৬৫০ টাকায়।
মাছটি প্রতি কেজি ১ হাজার ৩৫০ টাকা দরে কিনে নেন মুসল্লী ফিশের স্বত্বাধিকারী মো. মোস্তাফিজুর রহমান।
তিনি বলেন, কুয়াকাটায় বড় মাছের চাহিদা সবসময়ই বেশি থাকে। তাই আমরা উপকূলীয় এলাকার জেলেদের কাছ থেকে এসব মাছ সংগ্রহ করি। আজকের মাছটি ঢাকার এক পর্যটকের কাছে বিক্রি করা হয়েছে।
ব্যবসায়ীরা জানান, এর আগে আগুনমোহনা এলাকায় আল-আমিন মাঝির জালে ধরা পড়েছিল ২৩ কেজি ওজনের আরেকটি কোরাল মাছ, যা ৩৪ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছিল।
কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, ২২ দিনের ইলিশ শিকারে নিষেধাজ্ঞা জেলেরা সঠিকভাবে মেনে চলেছে। এর ফলেই এখন বড় মাছ জালে ধরা পড়ছে। সামনের দিনগুলোতেও কোরাল, ইলিশসহ বিভিন্ন সামুদ্রিক মাছের ভালো সরবরাহ থাকবে বলে আমরা আশা করছি।
পটুয়াখালীর কুয়াকাটাসংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে জেলের জালে ধরা পড়েছে ১৯ কেজি ওজনের এক বিশাল কোরাল মাছ। মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সকালে ইলিশ ধরার জালে মাছটি ধরা পড়ে। পরে কুয়াকাটা পৌরমাছ বাজারে এনে বিক্রি করা হয় ২৫ হাজার ৬৫০ টাকায়।
মাছটি প্রতি কেজি ১ হাজার ৩৫০ টাকা দরে কিনে নেন মুসল্লী ফিশের স্বত্বাধিকারী মো. মোস্তাফিজুর রহমান।
তিনি বলেন, কুয়াকাটায় বড় মাছের চাহিদা সবসময়ই বেশি থাকে। তাই আমরা উপকূলীয় এলাকার জেলেদের কাছ থেকে এসব মাছ সংগ্রহ করি। আজকের মাছটি ঢাকার এক পর্যটকের কাছে বিক্রি করা হয়েছে।
ব্যবসায়ীরা জানান, এর আগে আগুনমোহনা এলাকায় আল-আমিন মাঝির জালে ধরা পড়েছিল ২৩ কেজি ওজনের আরেকটি কোরাল মাছ, যা ৩৪ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছিল।
কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, ২২ দিনের ইলিশ শিকারে নিষেধাজ্ঞা জেলেরা সঠিকভাবে মেনে চলেছে। এর ফলেই এখন বড় মাছ জালে ধরা পড়ছে। সামনের দিনগুলোতেও কোরাল, ইলিশসহ বিভিন্ন সামুদ্রিক মাছের ভালো সরবরাহ থাকবে বলে আমরা আশা করছি।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.