
२१ জুন, २০२५ १३:४८
বাংলাদেশের ভোটের রাজনীতিতে নতুন যুগের সূচনা হতে যাচ্ছে। এক ছাতার নিচে দেশের সব ইসলামি দল ধর্মপ্রাণ মানুষের এমন প্রত্যাশা অবশেষে পূরণ হওয়ার পথে।
ছাত্রজনতার অভ্যুত্থানের পর ইসলামি দলগুলোর দৌড়ঝাপ বেড়ে গেছে, এক বাক্সে ভোট পাঠাতে মরিয়া হয়ে চেষ্টা করছেন তারা। সূত্র বলছে, সিদ্ধান্ত হয়ে গেছে, এখন শুধু ঘোষণা বাকি!
বরাবরই দেশের রাজনীতির মঞ্চে বড় ভূমিকা রাখেন কওমী ঘরানার প্রবীণ আলেমরা। এবারের ঐক্য প্রচেষ্টায়ও তারাই এগিয়ে এসেছেন। সঙ্গে আলো ফেলছে সবচেয়ে বড় ইসলামি দল জামায়াতে ইসলামি। দুই ধারার দীর্ঘদিনের দূরত্ব ঘুচিয়ে নির্বাচনী সমঝোতা সৃষ্টি করতে যাচ্ছে নতুন মেরু!
যেখানে আদর্শ ছিল বিভাজনের কারণ, সেখানে এখন হাত মেলানোর চেষ্টা। বহুদিন পর এক দারুণ সমীকরণ তৈরি হচ্ছে ইসলামি রাজনীতির অঙ্গনে। জামায়াতে ইসলামি, যাকে ঘিরে কওমীপন্থী দলগুলো বছরের পর বছর আপত্তি, বিরোধিতা আর তর্ক করে এসেছে—আজ সেই জামায়াতের সাথেই তারা হাঁটছে নির্বাচনি বোঝাপড়ার পথে। উদ্দেশ্যে একটাই, দেশে ইসলামপন্থাকে শক্তিশালী করা।
এর মধ্যেই দলগুলো বৈঠকে বসেছে বেশ কয়েকবার। ইসলামী আন্দোলন, খেলাফত মজলিস, জমিয়েতে উলামায়ে ইসলাম, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস সাথে জামায়াতে ইসলামী। আলোচনার টেবিলে গুরুত্ব পাচ্ছে নির্বাচনি আসন সমঝোতার বিষয়টি।
সবার ঐকমত্যের ভিত্তিতে একটি আসনে ইসলামপন্থীদের একজন প্রার্থী ঠিক করা হচ্ছে। নির্বাচনের দিন তারিখ ঠিক হলে এ জোটের পূর্ণরুপ প্রকাশ করা হবে, বলছেন দলগুলোর নেতারা।
জোটের নাম ঠিক হয়নি। তবে অভ্যন্তরীণ বার্তা স্পষ্ট ‘একসাথে না দাঁড়ালে ভোটের মাঠে বড় রাজনৈতিক দল বিএনপির সাথে সুবিধা করা যাবে না। বাস্তবতা বলছে ‘পাঁচ দলের পাঁচজন প্রার্থী দিলে একজনও জিতবে না, কিন্তু এক প্রার্থী দিলে কপালে অনেক কিছু জুটতে পারে’। তাই ইসলামী রাজনীতির নেতৃবৃন্দ বসছেন একসঙ্গে যে কোনো উপায়ে ব্যালটকে এক জায়গায় আনতেই হবে।
স্বাভাবিকভাবেই বিএনপি চায় না, ভোটের মাঠে সব ইসলামি দল তাদের বিরুদ্ধে থাকুক। তাই জমিয়তসহ পুরোনো জোটভুক্ত দলগুলোকে সঙ্গে রাখতে মরিয়া তারা।
ফলে একদিকে বিএনপির ছায়া, অন্যদিকে জামায়াতের সাথে জোট গঠনের আয়োজন। কওমী নেতৃত্বকে ফেলেছে বাস্তবমুখী সিদ্ধান্ত গ্রহণের উত্তাল পরিস্থিতিতে। দিনেশেষে বিএনপির চেয়ে বৃহৎ ইসলামি জোটই তাদের কাছে গুরুত্ব পাচ্ছে।
বাংলাদেশের ভোটের রাজনীতিতে নতুন যুগের সূচনা হতে যাচ্ছে। এক ছাতার নিচে দেশের সব ইসলামি দল ধর্মপ্রাণ মানুষের এমন প্রত্যাশা অবশেষে পূরণ হওয়ার পথে।
ছাত্রজনতার অভ্যুত্থানের পর ইসলামি দলগুলোর দৌড়ঝাপ বেড়ে গেছে, এক বাক্সে ভোট পাঠাতে মরিয়া হয়ে চেষ্টা করছেন তারা। সূত্র বলছে, সিদ্ধান্ত হয়ে গেছে, এখন শুধু ঘোষণা বাকি!
বরাবরই দেশের রাজনীতির মঞ্চে বড় ভূমিকা রাখেন কওমী ঘরানার প্রবীণ আলেমরা। এবারের ঐক্য প্রচেষ্টায়ও তারাই এগিয়ে এসেছেন। সঙ্গে আলো ফেলছে সবচেয়ে বড় ইসলামি দল জামায়াতে ইসলামি। দুই ধারার দীর্ঘদিনের দূরত্ব ঘুচিয়ে নির্বাচনী সমঝোতা সৃষ্টি করতে যাচ্ছে নতুন মেরু!
যেখানে আদর্শ ছিল বিভাজনের কারণ, সেখানে এখন হাত মেলানোর চেষ্টা। বহুদিন পর এক দারুণ সমীকরণ তৈরি হচ্ছে ইসলামি রাজনীতির অঙ্গনে। জামায়াতে ইসলামি, যাকে ঘিরে কওমীপন্থী দলগুলো বছরের পর বছর আপত্তি, বিরোধিতা আর তর্ক করে এসেছে—আজ সেই জামায়াতের সাথেই তারা হাঁটছে নির্বাচনি বোঝাপড়ার পথে। উদ্দেশ্যে একটাই, দেশে ইসলামপন্থাকে শক্তিশালী করা।
এর মধ্যেই দলগুলো বৈঠকে বসেছে বেশ কয়েকবার। ইসলামী আন্দোলন, খেলাফত মজলিস, জমিয়েতে উলামায়ে ইসলাম, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস সাথে জামায়াতে ইসলামী। আলোচনার টেবিলে গুরুত্ব পাচ্ছে নির্বাচনি আসন সমঝোতার বিষয়টি।
সবার ঐকমত্যের ভিত্তিতে একটি আসনে ইসলামপন্থীদের একজন প্রার্থী ঠিক করা হচ্ছে। নির্বাচনের দিন তারিখ ঠিক হলে এ জোটের পূর্ণরুপ প্রকাশ করা হবে, বলছেন দলগুলোর নেতারা।
জোটের নাম ঠিক হয়নি। তবে অভ্যন্তরীণ বার্তা স্পষ্ট ‘একসাথে না দাঁড়ালে ভোটের মাঠে বড় রাজনৈতিক দল বিএনপির সাথে সুবিধা করা যাবে না। বাস্তবতা বলছে ‘পাঁচ দলের পাঁচজন প্রার্থী দিলে একজনও জিতবে না, কিন্তু এক প্রার্থী দিলে কপালে অনেক কিছু জুটতে পারে’। তাই ইসলামী রাজনীতির নেতৃবৃন্দ বসছেন একসঙ্গে যে কোনো উপায়ে ব্যালটকে এক জায়গায় আনতেই হবে।
স্বাভাবিকভাবেই বিএনপি চায় না, ভোটের মাঠে সব ইসলামি দল তাদের বিরুদ্ধে থাকুক। তাই জমিয়তসহ পুরোনো জোটভুক্ত দলগুলোকে সঙ্গে রাখতে মরিয়া তারা।
ফলে একদিকে বিএনপির ছায়া, অন্যদিকে জামায়াতের সাথে জোট গঠনের আয়োজন। কওমী নেতৃত্বকে ফেলেছে বাস্তবমুখী সিদ্ধান্ত গ্রহণের উত্তাল পরিস্থিতিতে। দিনেশেষে বিএনপির চেয়ে বৃহৎ ইসলামি জোটই তাদের কাছে গুরুত্ব পাচ্ছে।

१३ ডিসেম্বর, २০२५ १२:০९
বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন বলেছেন, 'বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের ১৭ বছরে আমাদের নেতাকর্মীরা মামলা খেয়ে জঙ্গলে ঘুমিয়েছে, ধানক্ষেতে ঘুমিয়েছে। অনেক অত্যাচার জুলুম সহ্য করেছে। কিন্তু ক্ষমতায় গেলে আমরা কারো উপরে প্রতিশোধ নেব না। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রতিশোধের রাজনীতিতে বিশ্বাসী নন। তিনি উন্নয়নের রাজনীতিতে বিশ্বাস করেন। আমরা সবাইকে নিয়ে মিলেমিশে একসাথে কাজ করতে চাই।' শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় বরিশালের বাবুগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ মাঠে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় অনুষ্ঠিত দোয়া মোনাজাত পূর্ব এক বিশাল জনসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে তিনি এসব কথা বলেন।
গত ৪ ডিসেম্বর বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) আসনে বিএনপির মনোনয়ন লাভ করেন তিনি। মনোনয়ন লাভের পরে বাবুগঞ্জে এটাই তার প্রথম সফর ছিল। এসময় অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন আরো বলেন, 'বিএনপি ক্ষমতায় গেলে তরুণ-যুবকদের জন্য কাজের ব্যবস্থা করা হবে। কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে। বেকারত্বের অভিশাপ থাকবে না। প্রত্যেক পরিবারের জন্য ফ্যামিলি কার্ডের ব্যবস্থা করা হবে। এছাড়াও দেশের আইনশৃঙ্খলার উন্নয়ন করা হবে। রাস্তাঘাটের উন্নয়ন করা হবে।'
বাবুগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আহবায়ক সুলতান আহমেদ খানের সভাপতিত্বে ওই দোয়ানুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট ইউসুফ আলী রবী, বরিশাল জেলা দক্ষিণ যুবদলের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট এইচ.এম তসলিম উদ্দিন, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি মাহফুজুল আলম মিঠু, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক কামরুল ইসলাম প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব ওয়াহিদুল ইসলাম প্রিন্স।
এসময় উপজেলা বিএনপির যুগ্ম-আহবায়ক আবদুল করিম হাওলাদার, সামসুল আলম ফকির, নজরুল ইসলাম বাদশা, আরিফুর রহমান শিমুল সিকদার, জাহাঙ্গীরনগর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আবদুল মালেক সিকদার, মাধবপাশা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি অহিদুল ইসলাম খান, দেহেরগতি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান ফারুক, রহমতপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রাজন সিকদার, সাংগঠনিক সম্পাদক মহসিন উদ্দিন শামীম, বাবুগঞ্জ উপজেলা যুবদলের আহবায়ক রকিবুল হাসান খান রাকিব, সিনিয়র যুগ্ম-আহবায়ক রফিকুল ইসলাম রাফিল, সদস্য সচিব ওবায়দুল হক, মহানগর ছাত্রদলের সহ-সভাপতি আজিজুল হক, উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক আতিকুর রহমান আল-আমিন, সদস্য সচিব ইয়াসির আরাফাত মৃধা প্রমুখ নেতারা ছাড়াও বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের কয়েক হাজার নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। পরে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বাবুগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ মাঠে এক দোয়া-মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। #
বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন বলেছেন, 'বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের ১৭ বছরে আমাদের নেতাকর্মীরা মামলা খেয়ে জঙ্গলে ঘুমিয়েছে, ধানক্ষেতে ঘুমিয়েছে। অনেক অত্যাচার জুলুম সহ্য করেছে। কিন্তু ক্ষমতায় গেলে আমরা কারো উপরে প্রতিশোধ নেব না। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রতিশোধের রাজনীতিতে বিশ্বাসী নন। তিনি উন্নয়নের রাজনীতিতে বিশ্বাস করেন। আমরা সবাইকে নিয়ে মিলেমিশে একসাথে কাজ করতে চাই।' শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় বরিশালের বাবুগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ মাঠে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় অনুষ্ঠিত দোয়া মোনাজাত পূর্ব এক বিশাল জনসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে তিনি এসব কথা বলেন।
গত ৪ ডিসেম্বর বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) আসনে বিএনপির মনোনয়ন লাভ করেন তিনি। মনোনয়ন লাভের পরে বাবুগঞ্জে এটাই তার প্রথম সফর ছিল। এসময় অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন আরো বলেন, 'বিএনপি ক্ষমতায় গেলে তরুণ-যুবকদের জন্য কাজের ব্যবস্থা করা হবে। কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে। বেকারত্বের অভিশাপ থাকবে না। প্রত্যেক পরিবারের জন্য ফ্যামিলি কার্ডের ব্যবস্থা করা হবে। এছাড়াও দেশের আইনশৃঙ্খলার উন্নয়ন করা হবে। রাস্তাঘাটের উন্নয়ন করা হবে।'
বাবুগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আহবায়ক সুলতান আহমেদ খানের সভাপতিত্বে ওই দোয়ানুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট ইউসুফ আলী রবী, বরিশাল জেলা দক্ষিণ যুবদলের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট এইচ.এম তসলিম উদ্দিন, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি মাহফুজুল আলম মিঠু, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক কামরুল ইসলাম প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব ওয়াহিদুল ইসলাম প্রিন্স।
এসময় উপজেলা বিএনপির যুগ্ম-আহবায়ক আবদুল করিম হাওলাদার, সামসুল আলম ফকির, নজরুল ইসলাম বাদশা, আরিফুর রহমান শিমুল সিকদার, জাহাঙ্গীরনগর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আবদুল মালেক সিকদার, মাধবপাশা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি অহিদুল ইসলাম খান, দেহেরগতি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান ফারুক, রহমতপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রাজন সিকদার, সাংগঠনিক সম্পাদক মহসিন উদ্দিন শামীম, বাবুগঞ্জ উপজেলা যুবদলের আহবায়ক রকিবুল হাসান খান রাকিব, সিনিয়র যুগ্ম-আহবায়ক রফিকুল ইসলাম রাফিল, সদস্য সচিব ওবায়দুল হক, মহানগর ছাত্রদলের সহ-সভাপতি আজিজুল হক, উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক আতিকুর রহমান আল-আমিন, সদস্য সচিব ইয়াসির আরাফাত মৃধা প্রমুখ নেতারা ছাড়াও বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের কয়েক হাজার নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। পরে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বাবুগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ মাঠে এক দোয়া-মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। #

१२ ডিসেম্বর, २০२५ १९:१६
পুলিশের সিসিটিভি ফুটেজ ও হাদির জনসংযোগ টিমের ছবি বিশ্লেষণ করে নিশ্চিত হওয়া গেছে, আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) বাইক থেকে গুলি ছোড়া দুই ব্যক্তি মতিঝিল ওয়াপদা মাদ্রাসা এলাকায় ওসমান হাদির জনসংযোগে মাস্ক পরা অবস্থায় অংশ নিয়েছিল। দ্য ডিসেন্ট তাদের অনুসন্ধানে এ তথ্য জানিয়েছে ।
দ্য ডিসেন্টের অনুসন্ধান বলছে, গুলিকারী দুইজনের মধ্যে একজনের গায়ে কালো পাঞ্জাবি, কালো মাস্ক, গলায় চাদর এবং পরণে আকাশি রঙের প্যান্ট ছিল। অন্যজনের গায়ে কালো ব্লেজার, কালো মাস্ক, চোখে চশমা, পায়ে চামড়া রঙের জুতা ছিল। জনসংযোগে অংশ নেয়া ওই দুই ব্যক্তির পোশাক হামলাকারী দুই বাইক আরোহীর পোশাকের সাথে হুবহু মিলে গেছে।
গুলিকারীদের চিহ্নিত করতে আজকের হাদির জনসংযোগের আরও ছবি ও ফুটেজ সংগ্রহের চেষ্টা চলছে। নতুন আপডেট পেলেই তাদের পেইজে জানাবে দ্য ডিসেন্ট।
পুলিশের সিসিটিভি ফুটেজ ও হাদির জনসংযোগ টিমের ছবি বিশ্লেষণ করে নিশ্চিত হওয়া গেছে, আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) বাইক থেকে গুলি ছোড়া দুই ব্যক্তি মতিঝিল ওয়াপদা মাদ্রাসা এলাকায় ওসমান হাদির জনসংযোগে মাস্ক পরা অবস্থায় অংশ নিয়েছিল। দ্য ডিসেন্ট তাদের অনুসন্ধানে এ তথ্য জানিয়েছে ।
দ্য ডিসেন্টের অনুসন্ধান বলছে, গুলিকারী দুইজনের মধ্যে একজনের গায়ে কালো পাঞ্জাবি, কালো মাস্ক, গলায় চাদর এবং পরণে আকাশি রঙের প্যান্ট ছিল। অন্যজনের গায়ে কালো ব্লেজার, কালো মাস্ক, চোখে চশমা, পায়ে চামড়া রঙের জুতা ছিল। জনসংযোগে অংশ নেয়া ওই দুই ব্যক্তির পোশাক হামলাকারী দুই বাইক আরোহীর পোশাকের সাথে হুবহু মিলে গেছে।
গুলিকারীদের চিহ্নিত করতে আজকের হাদির জনসংযোগের আরও ছবি ও ফুটেজ সংগ্রহের চেষ্টা চলছে। নতুন আপডেট পেলেই তাদের পেইজে জানাবে দ্য ডিসেন্ট।

१२ ডিসেম্বর, २০२५ १५:४२
গুলিবিদ্ধ হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি। শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর বিজয়নগরে রিকশায় যাওয়ার সময় মোটরসাইকেলে দুর্বৃত্তরা এসে তাকে গুলি করে।
শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৩টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ঢামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে তার চিকিৎসা চলছে।
ওসমান হাদিকে হাসপাতালে নিয়ে আসা মিসবাহ জানান, জুমার নামাজ পড়ে মতিঝিল বিজয়নগর কালভার্ট এলাকা দিয়ে রিকশায় যাওয়ার সময় দুইজন মোটরসাইকেলে এসে গুলি চালায়। এতে গুলিটি তার বাম কানের নিচে লাগে। গুলি করেই তারা পালিয়ে যায়। এরপর ওসমান হাদিকে রিকশায় করে হাসপাতালে নেওয়া হয়। বর্তমানে জরুরি বিভাগের ওয়ান স্টপ ইমারজেন্সি সেন্টার (ওসেক) চিকিৎসাধীন তিনি।
মিসবাহ আরও জানান, চিকিৎসক জানিয়েছেন তার শরীর থেকে অনেক রক্ত বেরিয়ে গেছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।
গুলিবিদ্ধ হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি। শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর বিজয়নগরে রিকশায় যাওয়ার সময় মোটরসাইকেলে দুর্বৃত্তরা এসে তাকে গুলি করে।
শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৩টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ঢামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে তার চিকিৎসা চলছে।
ওসমান হাদিকে হাসপাতালে নিয়ে আসা মিসবাহ জানান, জুমার নামাজ পড়ে মতিঝিল বিজয়নগর কালভার্ট এলাকা দিয়ে রিকশায় যাওয়ার সময় দুইজন মোটরসাইকেলে এসে গুলি চালায়। এতে গুলিটি তার বাম কানের নিচে লাগে। গুলি করেই তারা পালিয়ে যায়। এরপর ওসমান হাদিকে রিকশায় করে হাসপাতালে নেওয়া হয়। বর্তমানে জরুরি বিভাগের ওয়ান স্টপ ইমারজেন্সি সেন্টার (ওসেক) চিকিৎসাধীন তিনি।
মিসবাহ আরও জানান, চিকিৎসক জানিয়েছেন তার শরীর থেকে অনেক রক্ত বেরিয়ে গেছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १९:२५
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १८:০८
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १७:০८
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १६:০০