
০४ জুন, २০२५ १७:५६
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের প্রভাবে ভোলার চরফ্যাশন উপজেলায় কৃষি খাতে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। টানা কয়েক দিনের ভারী বর্ষণ ও জোয়ারের পানিতে ওই এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এতে উপজেলার গ্রীষ্মকালীন সবজি, আউশ ধানের বীজতলা ও রোপা আউশ ধান চাষে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। কৃষি কর্মকর্তা জানিয়েছেন, আনুমানিক ৪ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।
চরফ্যাশন উপজেলা কৃষি অফিসের তথ্যমতে, চলতি মৌসুমে গ্রীষ্মকালীন সবজির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয় ৭ হাজার ১২০ হেক্টর জমিতে। এর মধ্যে ১ হাজার হেক্টরে শসা। আউশ ধান আবাদ হয়েছে ২৫ হাজার ৫০০ হেক্টরে। নিম্নচাপের প্রভাবে এই উপজেলায় ১৪৪ হেক্টরে গ্রীষ্মকালীন সবজি, ৩৪ হেক্টরে আউশের বীজতলা ও ১০৫ হেক্টরে রোপা আউশ ধানের ক্ষতি হয়েছে। এতে করে প্রায় ৩ হাজার কৃষক ক্ষতির মুখে পড়েছেন।
উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের গ্রীষ্মকালীন সবজির মধ্যে চাষ করা শসা, করলা, লাউ, চিচিঙ্গা, পেঁপে, মরিচসহ বিভিন্ন সবজি বৃষ্টিতে নষ্ট হয়ে গেছে। পাশাপাশি আউশ ধান পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় চাষের প্রাথমিক ধাপেই বিপাকে পড়েছেন কৃষকেরা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার আব্দুল্লাহপুর, আসলামপুর, চরমাদ্রাজ, ওসমানগঞ্জ, চরকুকরিমুকরি, রসুলপুর ও আমিনাবাদ ইউনিয়নের কৃষকদের মধ্যে হতাশা বিরাজ করছে। সবুজে ভরা কৃষিজমিগুলো এখন পানিতে তলিয়ে রয়েছে।
উপজেলার আব্দুল্লাহপুর ইউনিয়নের কৃষক আব্দুল্লাহ জানান, ১ একর ৬০ শতাংশ জমিতে শসার চাষাবাদ করেছেন। এতে তাঁর ২ লাখ টাকা ব্যয় হয়েছে। ঋণ নিয়ে এই শসা চাষাবাদ করেন। নিম্নচাপের প্রভাবে ভারী বর্ষণ ও জোয়ারের পানিতে ১ একর জমির শসাখেত নষ্ট হয়ে গেছে।
চরফ্যাশন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ নাজমুল হুদা জানান, সম্প্রতি নিম্নচাপের প্রভাবে চরফ্যাশনে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। তবে গ্রীষ্মকালীন শাকসবজি বিশেষ করে শসা, করলা ও চিচিঙ্গাসহ বেশ কিছু সবজি এবং আউশ ধানের বীজতলাসহ সদ্য রোপণ করা আউশ ধানের বেশি ক্ষতি হয়েছে। কৃষকদের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে কৃষি বিভাগ কাজ করছে। জেলা প্রশাসক মো. আজাদ জাহান লেন, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের প্রভাবে ভারী বর্ষণ ও জোয়ারে প্লাবিত হয়ে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়।
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের প্রভাবে ভোলার চরফ্যাশন উপজেলায় কৃষি খাতে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। টানা কয়েক দিনের ভারী বর্ষণ ও জোয়ারের পানিতে ওই এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এতে উপজেলার গ্রীষ্মকালীন সবজি, আউশ ধানের বীজতলা ও রোপা আউশ ধান চাষে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। কৃষি কর্মকর্তা জানিয়েছেন, আনুমানিক ৪ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।
চরফ্যাশন উপজেলা কৃষি অফিসের তথ্যমতে, চলতি মৌসুমে গ্রীষ্মকালীন সবজির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয় ৭ হাজার ১২০ হেক্টর জমিতে। এর মধ্যে ১ হাজার হেক্টরে শসা। আউশ ধান আবাদ হয়েছে ২৫ হাজার ৫০০ হেক্টরে। নিম্নচাপের প্রভাবে এই উপজেলায় ১৪৪ হেক্টরে গ্রীষ্মকালীন সবজি, ৩৪ হেক্টরে আউশের বীজতলা ও ১০৫ হেক্টরে রোপা আউশ ধানের ক্ষতি হয়েছে। এতে করে প্রায় ৩ হাজার কৃষক ক্ষতির মুখে পড়েছেন।
উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের গ্রীষ্মকালীন সবজির মধ্যে চাষ করা শসা, করলা, লাউ, চিচিঙ্গা, পেঁপে, মরিচসহ বিভিন্ন সবজি বৃষ্টিতে নষ্ট হয়ে গেছে। পাশাপাশি আউশ ধান পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় চাষের প্রাথমিক ধাপেই বিপাকে পড়েছেন কৃষকেরা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার আব্দুল্লাহপুর, আসলামপুর, চরমাদ্রাজ, ওসমানগঞ্জ, চরকুকরিমুকরি, রসুলপুর ও আমিনাবাদ ইউনিয়নের কৃষকদের মধ্যে হতাশা বিরাজ করছে। সবুজে ভরা কৃষিজমিগুলো এখন পানিতে তলিয়ে রয়েছে।
উপজেলার আব্দুল্লাহপুর ইউনিয়নের কৃষক আব্দুল্লাহ জানান, ১ একর ৬০ শতাংশ জমিতে শসার চাষাবাদ করেছেন। এতে তাঁর ২ লাখ টাকা ব্যয় হয়েছে। ঋণ নিয়ে এই শসা চাষাবাদ করেন। নিম্নচাপের প্রভাবে ভারী বর্ষণ ও জোয়ারের পানিতে ১ একর জমির শসাখেত নষ্ট হয়ে গেছে।
চরফ্যাশন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ নাজমুল হুদা জানান, সম্প্রতি নিম্নচাপের প্রভাবে চরফ্যাশনে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। তবে গ্রীষ্মকালীন শাকসবজি বিশেষ করে শসা, করলা ও চিচিঙ্গাসহ বেশ কিছু সবজি এবং আউশ ধানের বীজতলাসহ সদ্য রোপণ করা আউশ ধানের বেশি ক্ষতি হয়েছে। কৃষকদের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে কৃষি বিভাগ কাজ করছে। জেলা প্রশাসক মো. আজাদ জাহান লেন, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের প্রভাবে ভারী বর্ষণ ও জোয়ারে প্লাবিত হয়ে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়।
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १९:२५
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १८:০८
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १७:০८
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १६:০০

१२ ডিসেম্বর, २০२५ १४:३८
ভোলার লালমোহন উপজেলায় ২ কোটি ৬০ লাখ ৪১ হাজার ৭৩৯ টাকা ব্যয়ে নবনির্মিত সড়কের উদ্বোধন করেছেন জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান। বৃহস্পতিবার বিকেলে পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের লঞ্চঘাট থেকে বর্ণালী সড়ক পর্যন্ত আরসিসি সড়কের উদ্বোধন করেন তিনি। লালমোহন পৌরসভার বাস্তবায়নে এবং উপকূলীয় শহর জলবায়ু সহিষ্ণু প্রকল্পের আওতায় এই সড়কটি নির্মাণ করা হয়।
এ সময় লালমোহন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌরপ্রশাসক মো. শাহ আজিজ, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. রেজওয়ানুল হক, পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আরিফ হোসেন, নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুস সাত্তারসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
এরআগে, লালমোহন উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ হলরুমে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন ভোলা জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান।
ভোলার লালমোহন উপজেলায় ২ কোটি ৬০ লাখ ৪১ হাজার ৭৩৯ টাকা ব্যয়ে নবনির্মিত সড়কের উদ্বোধন করেছেন জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান। বৃহস্পতিবার বিকেলে পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের লঞ্চঘাট থেকে বর্ণালী সড়ক পর্যন্ত আরসিসি সড়কের উদ্বোধন করেন তিনি। লালমোহন পৌরসভার বাস্তবায়নে এবং উপকূলীয় শহর জলবায়ু সহিষ্ণু প্রকল্পের আওতায় এই সড়কটি নির্মাণ করা হয়।
এ সময় লালমোহন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌরপ্রশাসক মো. শাহ আজিজ, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. রেজওয়ানুল হক, পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আরিফ হোসেন, নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুস সাত্তারসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
এরআগে, লালমোহন উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ হলরুমে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন ভোলা জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান।

११ ডিসেম্বর, २০२५ ११:५१
ভোলায় মৌলবী মোহাম্মদ ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশন পরিচালিত দারুল হিকমাহ্ মাদরাসার চারজন এতিম শিক্ষার্থীকে বিদায়ি সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সকালে ভোলা সদর উপজেলার পূর্ব বাপ্তা চেউয়াখালী এলাকায় মাদরাসার অডিটোরিয়ামে এক দোয়া অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তৃতীয় শ্রেণির ওই শিক্ষার্থীদের সম্মাননা ক্রেস্ট ও শুভেচ্ছা উপহার দেওয়া হয়।
মাদরাসার নূরানী শাখায় তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা অর্জনের পর বিদায় নেওয়া এতিম শিক্ষার্থীরা হলো—মো. রবিউল ইসলাম, মো. হোসাইন, মো. হাসান ও মো. সানাউল।
মৌলবী ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশনের সহসভাপতি আলহাজ্ব মাওলানা আহমদ উল্লাহ খানের সভাপতিত্বে দোয়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারি মাওলানা অহিদউল্লাহ খান, গুলি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধানশিক্ষক অহিদুজ্জামান আনসারী, চৌদ্দঘর বালিকা দাখিল মাদরাসার সুপার মাওলানা হেলাল উদ্দিন, অবসরপ্রাপ্ত প্রধানশিক্ষক মো. মফিজুল ইসলাম, সমাজ সেবক মাহমুদুল হাসান ফরাজী প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে শিক্ষকদের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন মাওলানা হাসান।
উদ্বোধনী বক্তব্যে মাদরাসার পরিচালক মাওলানা নেছার উদ্দিন বলেন, এতিম ও অসহায় শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে সদর উপজেলার বাপ্তা ইউনিয়নে মৌলবী মোহাম্মদ ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে দারুল হিকমাহ নামের মাদরাসাটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। এখানে প্লে, নার্সারি, আদর্শ নুরানী ও বিশেষ নাজেরা বিভাগে শিশুদেরকে অতি যত্নসহকারে অভিজ্ঞ শিক্ষক দ্বারা পাঠদান করানো হয়। মাদরাসায় বর্তমানে ১৬ জন এতিম ও ৯ জন অসহায় শিক্ষার্থীসহ তিন শ্রেণিতে মোট ৬০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে।
এদের মধ্যে ২৫ জন শিক্ষার্থী আবাসিক থাকেন।
ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে মাদরাসাটি পরিচালনার পাশাপাশি এসব এতিম ও অসহায় শিক্ষার্থীদের থাকা-খাওয়া এবং পড়ালেখার সব খরচ বহন করা হয়। এখান থেকে শিক্ষার্থীরা ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি জেনারেল শিক্ষা নিয়ে থাকে। বর্তমানে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত হলেও ভবিষ্যতে এটি আরো বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে।
ভোলায় মৌলবী মোহাম্মদ ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশন পরিচালিত দারুল হিকমাহ্ মাদরাসার চারজন এতিম শিক্ষার্থীকে বিদায়ি সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সকালে ভোলা সদর উপজেলার পূর্ব বাপ্তা চেউয়াখালী এলাকায় মাদরাসার অডিটোরিয়ামে এক দোয়া অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তৃতীয় শ্রেণির ওই শিক্ষার্থীদের সম্মাননা ক্রেস্ট ও শুভেচ্ছা উপহার দেওয়া হয়।
মাদরাসার নূরানী শাখায় তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা অর্জনের পর বিদায় নেওয়া এতিম শিক্ষার্থীরা হলো—মো. রবিউল ইসলাম, মো. হোসাইন, মো. হাসান ও মো. সানাউল।
মৌলবী ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশনের সহসভাপতি আলহাজ্ব মাওলানা আহমদ উল্লাহ খানের সভাপতিত্বে দোয়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারি মাওলানা অহিদউল্লাহ খান, গুলি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধানশিক্ষক অহিদুজ্জামান আনসারী, চৌদ্দঘর বালিকা দাখিল মাদরাসার সুপার মাওলানা হেলাল উদ্দিন, অবসরপ্রাপ্ত প্রধানশিক্ষক মো. মফিজুল ইসলাম, সমাজ সেবক মাহমুদুল হাসান ফরাজী প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে শিক্ষকদের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন মাওলানা হাসান।
উদ্বোধনী বক্তব্যে মাদরাসার পরিচালক মাওলানা নেছার উদ্দিন বলেন, এতিম ও অসহায় শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে সদর উপজেলার বাপ্তা ইউনিয়নে মৌলবী মোহাম্মদ ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে দারুল হিকমাহ নামের মাদরাসাটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। এখানে প্লে, নার্সারি, আদর্শ নুরানী ও বিশেষ নাজেরা বিভাগে শিশুদেরকে অতি যত্নসহকারে অভিজ্ঞ শিক্ষক দ্বারা পাঠদান করানো হয়। মাদরাসায় বর্তমানে ১৬ জন এতিম ও ৯ জন অসহায় শিক্ষার্থীসহ তিন শ্রেণিতে মোট ৬০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে।
এদের মধ্যে ২৫ জন শিক্ষার্থী আবাসিক থাকেন।
ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে মাদরাসাটি পরিচালনার পাশাপাশি এসব এতিম ও অসহায় শিক্ষার্থীদের থাকা-খাওয়া এবং পড়ালেখার সব খরচ বহন করা হয়। এখান থেকে শিক্ষার্থীরা ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি জেনারেল শিক্ষা নিয়ে থাকে। বর্তমানে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত হলেও ভবিষ্যতে এটি আরো বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে।

০४ ডিসেম্বর, २০२५ १८:१४
ভোলা শহরে নবনির্মিত গজনবী স্টেডিয়াম, চরফ্যাশন উপজেলার মিনি স্টেডিয়াম ও জেলা সুইমিংপুলের উদ্বোধন করেছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) বিকেলে সচিবালয় থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এর উদ্বোধন ঘোষণা করেন। ভোলার জেলা প্রশাসকের সম্মেলণ কক্ষে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘উপজেলা স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ে ২০১ টি স্টেডিয়াম আমরা নির্মাণ করছি। ভোলা যে মিনি স্টেডিয়াম সেটা উন্নতমানের, প্রায় ১০ হাজার দর্শক ধারণ ক্ষমতার সম্পূর্ণ। আমাদের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের পলিসি হচ্ছে-দেশের সব পর্যায়ে মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ বাস্তবায়ন করব।’
অবকাঠামোর বাইরেও অবকাঠামোর সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করে খেলাধুলার ইকোসিস্টেম বিল্ড করার জন্য দৃশ্যমান অগ্রগতি ১ বছরের বেশি সময়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় দেখাতে পেরেছে।
এসময় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ভোলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো.বিল্লাল হোসেন। এছাড়া ভোলার স্থানীয় রাজনৈতিক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
ভোলা শহরে নবনির্মিত গজনবী স্টেডিয়াম, চরফ্যাশন উপজেলার মিনি স্টেডিয়াম ও জেলা সুইমিংপুলের উদ্বোধন করেছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) বিকেলে সচিবালয় থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এর উদ্বোধন ঘোষণা করেন। ভোলার জেলা প্রশাসকের সম্মেলণ কক্ষে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘উপজেলা স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ে ২০১ টি স্টেডিয়াম আমরা নির্মাণ করছি। ভোলা যে মিনি স্টেডিয়াম সেটা উন্নতমানের, প্রায় ১০ হাজার দর্শক ধারণ ক্ষমতার সম্পূর্ণ। আমাদের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের পলিসি হচ্ছে-দেশের সব পর্যায়ে মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ বাস্তবায়ন করব।’
অবকাঠামোর বাইরেও অবকাঠামোর সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করে খেলাধুলার ইকোসিস্টেম বিল্ড করার জন্য দৃশ্যমান অগ্রগতি ১ বছরের বেশি সময়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় দেখাতে পেরেছে।
এসময় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ভোলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো.বিল্লাল হোসেন। এছাড়া ভোলার স্থানীয় রাজনৈতিক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.