
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:৫৮
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) রাজশাহী জেলার যুগ্ম সমন্বয়ক শামীমা সুলতানা মায়া দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করেছেন। দলের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড তার ব্যক্তিগত আদর্শ ও নীতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক হয়ে উঠেছে উল্লেখ করে তিনি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টায় রাজশাহী নগরীর সাহেববাজার জিরো পয়েন্টে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি পদত্যাগের ঘোষণা দেন।
পদত্যাগের কারণ জানালেন মায়া
সংবাদ সম্মেলনে মায়া বলেন, দায়িত্ব পালনকালে তিনি সবসময় নীতি, সততা ও জনগণের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিয়েছেন। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে তার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ ও বিভ্রান্তিকর প্রচারণা ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। এতে তার ব্যক্তিগত নৈতিকতা ও সামাজিক অবস্থান ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘রাজনীতিতে সবচেয়ে বড় মূলধন হলো বিশ্বাসযোগ্যতা। সেই বিশ্বাসযোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ হওয়ার আগে আমি নিজেই দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়াচ্ছি।’
তবে তিনি স্পষ্ট করে জানান, এ সিদ্ধান্ত কারও প্রতি অভিযোগ নয়, বরং নিজের বিবেকের জায়গা থেকেই দায়িত্ব ছাড়ছেন। একই সঙ্গে তিনি অঙ্গীকার করেন, পদত্যাগের পরও সমাজ ও দেশের কল্যাণে ইতিবাচক কার্যক্রম চালিয়ে যাবেন।
দলের প্রতি শুভকামনা
শামীমা সুলতানা আশা প্রকাশ করেন, এনসিপি সামনে আরও গণমুখী হয়ে স্বচ্ছ রাজনীতির চর্চায় দৃঢ় ভূমিকা রাখবে।
অভিযোগ নিয়ে পাল্টা বক্তব্য
মায়ার পদত্যাগ প্রসঙ্গে এনসিপির রাজশাহী মহানগর শাখার প্রধান সমন্বয়কারী মোবাশ্বের আলী বলেন, মায়াসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগ পাওয়া গেছে এবং সেগুলোর সত্যতাও মিলেছে। কেন্দ্রীয় নেতৃত্বকে এ বিষয়ে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে। তার মতে, কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের আগে হয়তো মায়া স্বেচ্ছায় সরে দাঁড়িয়েছেন।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) রাজশাহী জেলার যুগ্ম সমন্বয়ক শামীমা সুলতানা মায়া দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করেছেন। দলের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড তার ব্যক্তিগত আদর্শ ও নীতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক হয়ে উঠেছে উল্লেখ করে তিনি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টায় রাজশাহী নগরীর সাহেববাজার জিরো পয়েন্টে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি পদত্যাগের ঘোষণা দেন।
পদত্যাগের কারণ জানালেন মায়া
সংবাদ সম্মেলনে মায়া বলেন, দায়িত্ব পালনকালে তিনি সবসময় নীতি, সততা ও জনগণের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিয়েছেন। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে তার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ ও বিভ্রান্তিকর প্রচারণা ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। এতে তার ব্যক্তিগত নৈতিকতা ও সামাজিক অবস্থান ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘রাজনীতিতে সবচেয়ে বড় মূলধন হলো বিশ্বাসযোগ্যতা। সেই বিশ্বাসযোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ হওয়ার আগে আমি নিজেই দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়াচ্ছি।’
তবে তিনি স্পষ্ট করে জানান, এ সিদ্ধান্ত কারও প্রতি অভিযোগ নয়, বরং নিজের বিবেকের জায়গা থেকেই দায়িত্ব ছাড়ছেন। একই সঙ্গে তিনি অঙ্গীকার করেন, পদত্যাগের পরও সমাজ ও দেশের কল্যাণে ইতিবাচক কার্যক্রম চালিয়ে যাবেন।
দলের প্রতি শুভকামনা
শামীমা সুলতানা আশা প্রকাশ করেন, এনসিপি সামনে আরও গণমুখী হয়ে স্বচ্ছ রাজনীতির চর্চায় দৃঢ় ভূমিকা রাখবে।
অভিযোগ নিয়ে পাল্টা বক্তব্য
মায়ার পদত্যাগ প্রসঙ্গে এনসিপির রাজশাহী মহানগর শাখার প্রধান সমন্বয়কারী মোবাশ্বের আলী বলেন, মায়াসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগ পাওয়া গেছে এবং সেগুলোর সত্যতাও মিলেছে। কেন্দ্রীয় নেতৃত্বকে এ বিষয়ে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে। তার মতে, কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের আগে হয়তো মায়া স্বেচ্ছায় সরে দাঁড়িয়েছেন।

০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৫:৪৬
পরশুরামের চিথলিয়ায় যুবদল নেতা কাজী রবিউল হোসেন জিহাদের(৪০) বাড়ি থেকে ২১১ পিস ভারতীয় থ্রি-পিস উদ্ধার করেছে পুলিশ।
জিহাদ চিথলিয়া ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ও পাগলীরকুল গ্রামের কাজী জামাল উদ্দিনের ছেলে। তিনি পেশায় একজন সিএনজি চালক।
শুক্রবার(৭ নভেম্বর) রাত দুইটায় উপজেলার চিথলিয়া ইউনিয়নের পাগলির কুল গ্রামে জিহাদের বাড়িতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালায় পরশুরাম থানা পুলিশ। এ সময় তার বাড়ির গোয়ালঘর থেকে বস্তা ভর্তি ভারতীয় থ্রি-পিস উদ্ধার করা হয়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে জিহাদ বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। উদ্ধারকৃত থ্রি-পিস গুলো গণনা করে ২১১ পিস বলে পুলিশ নিশ্চিত করেছে।
উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক শামসুল আলম শাকিল বলেন, যুবদলের কেউ চোরাচালানের সাথে জড়িত থাকলে তদন্তপূর্বক তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে। পরশুরাম মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ নুরুল হাকিম ভারতীয় থ্রি-পিস উদ্ধারের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন,অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করবে পুলিশ।
পরশুরামের চিথলিয়ায় যুবদল নেতা কাজী রবিউল হোসেন জিহাদের(৪০) বাড়ি থেকে ২১১ পিস ভারতীয় থ্রি-পিস উদ্ধার করেছে পুলিশ।
জিহাদ চিথলিয়া ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ও পাগলীরকুল গ্রামের কাজী জামাল উদ্দিনের ছেলে। তিনি পেশায় একজন সিএনজি চালক।
শুক্রবার(৭ নভেম্বর) রাত দুইটায় উপজেলার চিথলিয়া ইউনিয়নের পাগলির কুল গ্রামে জিহাদের বাড়িতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালায় পরশুরাম থানা পুলিশ। এ সময় তার বাড়ির গোয়ালঘর থেকে বস্তা ভর্তি ভারতীয় থ্রি-পিস উদ্ধার করা হয়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে জিহাদ বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। উদ্ধারকৃত থ্রি-পিস গুলো গণনা করে ২১১ পিস বলে পুলিশ নিশ্চিত করেছে।
উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক শামসুল আলম শাকিল বলেন, যুবদলের কেউ চোরাচালানের সাথে জড়িত থাকলে তদন্তপূর্বক তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে। পরশুরাম মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ নুরুল হাকিম ভারতীয় থ্রি-পিস উদ্ধারের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন,অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করবে পুলিশ।

০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:৩৮
কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এক স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে গায়ের শার্ট ছিঁড়ে ফেলার ঘটনায় আক্তার হোসেন নামের এক দালালকে আটক করে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) দুপুরে দেবিদ্বার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এ ঘটনা ঘটে।
এ সময় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে দালালকে কারাদণ্ড প্রদান করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রাকিবুল ইসলাম। কারাদণ্ডপ্রাপ্ত দালাল মো. আক্তার হোসেন দেবিদ্বার পৌর এলাকার ছোটআলমপুর গ্রামের মো. রুহুল আমিনের ছেলে। বিকেলে তাকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে আক্তার হোসেন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসা রোগীদের নানা প্রলোভন দেখিয়ে কুমিল্লা সদরের বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যেতেন। গত বছরও জরুরি বিভাগের এক চিকিৎসককে মারধর ও লাঞ্ছিত করার অভিযোগে তাকে তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল।
বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মহিবুস সালাম খান জরুরি বিভাগে ওই দালালকে দেখে তাকে বেরিয়ে যেতে বলেন। কিন্তু আক্তার হোসেন নির্দেশ না মেনে তর্কে জড়িয়ে ডা. মহিবুস সালামের ওপর চড়াও হন এবং শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে তার গায়ের শার্ট ছিঁড়ে ফেলেন।
খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রাকিবুল ইসলাম ঘটনাস্থলে এসে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে আক্তার হোসেনকে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন।
ঘটনার বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মহিবুস সালাম খান বলেন, হাসপাতালকে দালালমুক্ত রাখার জন্য আমরা হাসপাতালের ভেতরে ও বাইরে সচেতনতামূলক প্রচারণার বিলবোর্ড টানিয়েছি। দুপুরে জরুরি বিভাগে দালাল আক্তারকে দেখে বের হতে বললে সে না গিয়ে আমার সঙ্গে তর্কে জড়ায়। একপর্যায়ে সে আমার ওপর আক্রমণ চালায় এবং আমার শার্ট ছিঁড়ে ফেলে।
দেবিদ্বার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রাকিবুল ইসলাম বলেন, সরকারি কর্মচারীর কাজে বাধা দেওয়ার অপরাধে আক্তার হোসেনকে দণ্ডবিধির ১৮৬ ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে ৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রবেশ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। ভবিষ্যতে সে আবার প্রবেশ করলে পুনরায় জেল দেওয়া হবে।’
কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এক স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে গায়ের শার্ট ছিঁড়ে ফেলার ঘটনায় আক্তার হোসেন নামের এক দালালকে আটক করে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) দুপুরে দেবিদ্বার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এ ঘটনা ঘটে।
এ সময় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে দালালকে কারাদণ্ড প্রদান করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রাকিবুল ইসলাম। কারাদণ্ডপ্রাপ্ত দালাল মো. আক্তার হোসেন দেবিদ্বার পৌর এলাকার ছোটআলমপুর গ্রামের মো. রুহুল আমিনের ছেলে। বিকেলে তাকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে আক্তার হোসেন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসা রোগীদের নানা প্রলোভন দেখিয়ে কুমিল্লা সদরের বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যেতেন। গত বছরও জরুরি বিভাগের এক চিকিৎসককে মারধর ও লাঞ্ছিত করার অভিযোগে তাকে তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল।
বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মহিবুস সালাম খান জরুরি বিভাগে ওই দালালকে দেখে তাকে বেরিয়ে যেতে বলেন। কিন্তু আক্তার হোসেন নির্দেশ না মেনে তর্কে জড়িয়ে ডা. মহিবুস সালামের ওপর চড়াও হন এবং শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে তার গায়ের শার্ট ছিঁড়ে ফেলেন।
খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রাকিবুল ইসলাম ঘটনাস্থলে এসে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে আক্তার হোসেনকে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন।
ঘটনার বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মহিবুস সালাম খান বলেন, হাসপাতালকে দালালমুক্ত রাখার জন্য আমরা হাসপাতালের ভেতরে ও বাইরে সচেতনতামূলক প্রচারণার বিলবোর্ড টানিয়েছি। দুপুরে জরুরি বিভাগে দালাল আক্তারকে দেখে বের হতে বললে সে না গিয়ে আমার সঙ্গে তর্কে জড়ায়। একপর্যায়ে সে আমার ওপর আক্রমণ চালায় এবং আমার শার্ট ছিঁড়ে ফেলে।
দেবিদ্বার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রাকিবুল ইসলাম বলেন, সরকারি কর্মচারীর কাজে বাধা দেওয়ার অপরাধে আক্তার হোসেনকে দণ্ডবিধির ১৮৬ ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে ৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রবেশ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। ভবিষ্যতে সে আবার প্রবেশ করলে পুনরায় জেল দেওয়া হবে।’

০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৬
দেশের আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখতে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে আট দিনে ১৯৪ জনকে আটক করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ৩০ অক্টোবর থেকে ৬ নভেম্বর পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন এলাকায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পদাতিক ডিভিশন ও স্বতন্ত্র ব্রিগেডের ইউনিটসমূহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সমন্বয়ে অভিযান পরিচালনা করেছে।
এই অভিযানে সন্ত্রাসী, মাদক ব্যবসায়ী ও মাদকাসক্তসহ মোট ১৯৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতদের নিকট থেকে ৯টি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, ৭টি পিস্তল ম্যাগাজিন, ১২ রাউন্ড বিভিন্ন ধরনের গোলাবারুদ, ১৮টি ককটেল, ২৩টি পেট্রোল বোমা, দেশি-বিদেশি মাদকদ্রব্য এবং দেশি-বিদেশি ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃতদের প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ ও আইনি কার্যক্রম সম্পন্নের জন্য সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, দেশের জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী নিয়মিত টহল ও নিরাপত্তা কার্যক্রম চালাচ্ছে। এ ছাড়া, শিল্পাঞ্চলে শ্রমিক অসন্তোষ নিয়ন্ত্রণেও সেনাবাহিনী সরাসরি সম্পৃক্ত রয়েছে।
দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এ ধরনের অভিযান অব্যাহত রাখবে। সাধারণ জনগণকে যেকোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপের বিষয়ে নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে তথ্য প্রদানের জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।
দেশের আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখতে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে আট দিনে ১৯৪ জনকে আটক করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ৩০ অক্টোবর থেকে ৬ নভেম্বর পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন এলাকায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পদাতিক ডিভিশন ও স্বতন্ত্র ব্রিগেডের ইউনিটসমূহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সমন্বয়ে অভিযান পরিচালনা করেছে।
এই অভিযানে সন্ত্রাসী, মাদক ব্যবসায়ী ও মাদকাসক্তসহ মোট ১৯৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতদের নিকট থেকে ৯টি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, ৭টি পিস্তল ম্যাগাজিন, ১২ রাউন্ড বিভিন্ন ধরনের গোলাবারুদ, ১৮টি ককটেল, ২৩টি পেট্রোল বোমা, দেশি-বিদেশি মাদকদ্রব্য এবং দেশি-বিদেশি ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃতদের প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ ও আইনি কার্যক্রম সম্পন্নের জন্য সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, দেশের জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী নিয়মিত টহল ও নিরাপত্তা কার্যক্রম চালাচ্ছে। এ ছাড়া, শিল্পাঞ্চলে শ্রমিক অসন্তোষ নিয়ন্ত্রণেও সেনাবাহিনী সরাসরি সম্পৃক্ত রয়েছে।
দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এ ধরনের অভিযান অব্যাহত রাখবে। সাধারণ জনগণকে যেকোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপের বিষয়ে নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে তথ্য প্রদানের জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:১৬
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৮:৫৮
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৭:৫২
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৭:৩৫