
১৭ অক্টোবর, ২০২৫ ১৬:০৯
তজুমদ্দিন থেকে বিভিন্ন রুটে নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে মেঘনা নদীর ডেঞ্জার জোনে চলছে ঝুঁকিপূর্ণ নৌযান। প্রতিদিন এসব রুটে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে উত্তাল মেঘনা পাড়ি দিচ্ছেন হাজার মানুষ।
ঝুঁকিপূর্ণ পারাপারের কারণে নৌ দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকলেও স্থানীয় প্রশাসন অবৈধ নৌযান বন্ধ করতে পারছে না। যার ফলে নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করেই উত্তাল মেঘনা নদীতে যাত্রীরা পারাপার করছে ছোট ছোট ট্রলার ও লঞ্চে করে।
সরকারি নিয়ম অনুযায়ী মার্চ থেকে অক্টোবর পর্যান্ত আট মাস ভোলার মেঘনার ১৯০ কিলোমিটার এলাকাকে ডেঞ্জার জোন হিসেবে চিহ্নিত করা রয়েছে। সি- সার্ভে ছাড়া সকল ধরনের অনিরাপদ নৌযান চলাচলে নিশেধাজ্ঞা জারি রয়েছে।
এই নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে ভোলা জেলার উপক‚লের বিভিন্ন এলাকায় দিয়ে চলছে ফিটনেস ও অনুমোদনবিহীন ছোট ছোট লঞ্চ ও ইঞ্জিন চালিত ট্রলার। দু’একটি রুটে সি-ট্রাক কিংবা সমুদ্র পরিবহন অধিদপ্তরের ছাড়পত্র প্রাপ্ত লঞ্চ থাকলেও বেশিরভাগ রুটেই ফিটনেসবিহীন লঞ্চ আর ইঞ্জিন চালিত নৌকায় করে যাত্রীদের চলাচল করতে হচ্ছে।
বিশেষ করে তজুমদ্দিন উপজেলার চৌমুহনী লঞ্চঘাট থেকে প্রতিদিন একটি ফিটনেসবিহীন ও সি-সার্ভেন ছাড়া ও ইঞ্জিন চালিত একটি ছোটট্রলার মনপুরার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়।
এছাড়াও দৌলতখান-মির্জাকালু থেকে চর জহিরুদ্দিনে ছোট কাঠের ইঞ্জিন চালিত ও সি-সার্ভের প্রত্যয়ন ছাড়া একাধিক ট্রলারে সাধারণ যাত্রীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। অন্যদিক মহিষখালী মাছঘাট, চৌমুহনী লঞ্চঘাট, শশীগঞ্জ সুইসঘাট থেকে প্রতিনিদি চরজহিরুদ্দিন, চরমোজাম্মেল, চর নাসরিন, চরলাদেন, চরফাজানা, নাগর পাটওয়ারীর চর, সিকদারচর ও মনপুরা উপজেলার কলাতলীর চরে প্রতিদিন ছোট ছোট ফিটনেসবিহীন কাঠের নৌকা চলাচল করলেও সেসব দেখার যেন কেউ নেই।
আর এ সুযোগে এধরনের অসাধু নৌযান ব্যবসায়ীরা এরুটে চলাচল করা মানুষের জীবন নিয়ে করছেন হালিখেলা। পরিসংখ্যানে দেখা যায়, অক্টোবর-নভেম্বর মাস প্রচুর প্রাকৃতিক দূর্যোগপূর্ণ আবহওয়ার মৌসুম হলেও তজুমদ্দিন থেকে মনপুরাসহ সকল নৌরুটে সি-সার্ভেহীন ফিটনেস বিহীন নৌযান চলাচল করলেও তা বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা করেনি সংশ্লিষ্ট প্রশাসন। প্রশাসনের নিরবতায় বড় ধরনের নৌ দূর্ঘটনার আশংকা করছে সাধারণ যাত্রীরা। এসব অবৈধ নৌযানের মালিকপক্ষ ও ষ্টার্ফরা জোড়পূর্বক তাদের ফিটনেসহীন নৌযানে তুলে নেয় যাত্রীদের। নৌদূর্ঘটনায় এসব যাত্রীদের দায় নেবে কে ?। গতকাল সরজমিনে আলাপকালে জানা যায়, তজুমদ্দিন মনপুরা নৌরুটে চলাচলকারী একমাত্র সরকারি নৌযান সিট্রাকের টিসি মাষ্টার এরশাদ মিজি ও লস্কর মোঃ শাহিন বলেন, যেহেতু মেঘনা নদীটি ডেঞ্জার জোনের আওতায় সেহেতু বিআইডবিøউটিএ-এর সি-সার্ভে রিপোর্ট ব্যতীত কোন নৌযান এরুটে চলাচল নিষিদ্ধ। কিন্তু তারপরও একটি পক্ষ জেলা পরিষদ থেকে একটি ডাকের মাধ্যমে ফিটনেসবিহীন ইঞ্জিন চালিত ট্রলারে জোড়পূর্বক যাত্রী আনা-নেয়া করছে। আমরা চাই প্রশাসন সরকারের নিয়ম মেনে এসব অবৈধ নৌযানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। যাত্রী আঃ মতিন কেরানি, মাহাবুব, রুবেলসহ অনেক যাত্রী জানান, মনপুরা- তজুমদ্দিন নৌরুটে যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম নৌপথ হওয়ায় প্রয়োজনের তাগিদে নদী পথেই যাতায়াত করতে হয় যাত্রীদের। কিন্তু মনপুরায় একইঘাটে সরকারি সিট্রাক ও ছোট নৌকাটি ঘাট করায় আমরা নৌকায় উঠতে না চাইলেও ষ্টার্ফরা যাত্রীদের জোড়পূর্বক তুলে নেয়। তখন বাধ্য হয়ে যাত্রীরা ঝুঁকিপূর্ণ ট্রলার, ইঞ্জিন নৌকা, ফিটনেসবিহীন ছোট ছোট লঞ্চে মেঘনা নদীর জেঞ্জার জোন পারি দিচ্ছে। সিট্রাকের ইজারাদার মোঃ নুরুদ্দিন মিয়া বলেন, যেহেতু মেঘনা সারাবছরই ডেঞ্জারজোন সেহেতু ফিটনেসহীন এসব ছোট ট্রলার এরুটে চলাচল করার বৈধতা নেই। তবুও প্রতিপক্ষ তার লোকজন জোড়পূর্বক মনপুরা থেকে যাত্রী তুলে নিয়ে যায়।
যে কারণে গত প্রায় এক বছরে আমি প্রায় ৯ লক্ষ টাকা ক্ষতিগ্রস্থ। এভাবে চলতে থাকলে আমি সিট্রাক বন্ধ করা ছাড়া অন্য কোন পথ থাকবে না। তখন যাত্রীদের দূর্ভোগ আরো বেশি হবে। জেলা প্ররিষদের সাব-ইজারাদার মোঃ বাপ্পি বলেন, আমি জেলা পরিষদের সাব ইজারাদার হিসেবে ট্রলারে যাত্রী পারাপার করছি। তবে জোড়ের কোন বিষয় নেই মানুষ তার ইচ্ছেমত পারাপার হচ্ছে।
তবে তিনি তার সি-সার্ভের রিপোর্ট রয়েছে দাবী করলেও তা প্রমাণ দিতে পারেনি। এব্যাপারে তজুমদ্দিন উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা শুভ দেবনাথ বলেন, যেহেতু বিআইডবিøউটিএ ও জেলা পরিষদ দুটিই সরকারি প্রতিষ্ঠান। সেহেতু বিআইডবিøউটিএ অফিসিয়ালি উপজেলা প্রশাসনকে জানালে তখন সমন্বয় করে আমরা আইননানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।
তজুমদ্দিন থেকে বিভিন্ন রুটে নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে মেঘনা নদীর ডেঞ্জার জোনে চলছে ঝুঁকিপূর্ণ নৌযান। প্রতিদিন এসব রুটে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে উত্তাল মেঘনা পাড়ি দিচ্ছেন হাজার মানুষ।
ঝুঁকিপূর্ণ পারাপারের কারণে নৌ দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকলেও স্থানীয় প্রশাসন অবৈধ নৌযান বন্ধ করতে পারছে না। যার ফলে নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করেই উত্তাল মেঘনা নদীতে যাত্রীরা পারাপার করছে ছোট ছোট ট্রলার ও লঞ্চে করে।
সরকারি নিয়ম অনুযায়ী মার্চ থেকে অক্টোবর পর্যান্ত আট মাস ভোলার মেঘনার ১৯০ কিলোমিটার এলাকাকে ডেঞ্জার জোন হিসেবে চিহ্নিত করা রয়েছে। সি- সার্ভে ছাড়া সকল ধরনের অনিরাপদ নৌযান চলাচলে নিশেধাজ্ঞা জারি রয়েছে।
এই নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে ভোলা জেলার উপক‚লের বিভিন্ন এলাকায় দিয়ে চলছে ফিটনেস ও অনুমোদনবিহীন ছোট ছোট লঞ্চ ও ইঞ্জিন চালিত ট্রলার। দু’একটি রুটে সি-ট্রাক কিংবা সমুদ্র পরিবহন অধিদপ্তরের ছাড়পত্র প্রাপ্ত লঞ্চ থাকলেও বেশিরভাগ রুটেই ফিটনেসবিহীন লঞ্চ আর ইঞ্জিন চালিত নৌকায় করে যাত্রীদের চলাচল করতে হচ্ছে।
বিশেষ করে তজুমদ্দিন উপজেলার চৌমুহনী লঞ্চঘাট থেকে প্রতিদিন একটি ফিটনেসবিহীন ও সি-সার্ভেন ছাড়া ও ইঞ্জিন চালিত একটি ছোটট্রলার মনপুরার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়।
এছাড়াও দৌলতখান-মির্জাকালু থেকে চর জহিরুদ্দিনে ছোট কাঠের ইঞ্জিন চালিত ও সি-সার্ভের প্রত্যয়ন ছাড়া একাধিক ট্রলারে সাধারণ যাত্রীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। অন্যদিক মহিষখালী মাছঘাট, চৌমুহনী লঞ্চঘাট, শশীগঞ্জ সুইসঘাট থেকে প্রতিনিদি চরজহিরুদ্দিন, চরমোজাম্মেল, চর নাসরিন, চরলাদেন, চরফাজানা, নাগর পাটওয়ারীর চর, সিকদারচর ও মনপুরা উপজেলার কলাতলীর চরে প্রতিদিন ছোট ছোট ফিটনেসবিহীন কাঠের নৌকা চলাচল করলেও সেসব দেখার যেন কেউ নেই।
আর এ সুযোগে এধরনের অসাধু নৌযান ব্যবসায়ীরা এরুটে চলাচল করা মানুষের জীবন নিয়ে করছেন হালিখেলা। পরিসংখ্যানে দেখা যায়, অক্টোবর-নভেম্বর মাস প্রচুর প্রাকৃতিক দূর্যোগপূর্ণ আবহওয়ার মৌসুম হলেও তজুমদ্দিন থেকে মনপুরাসহ সকল নৌরুটে সি-সার্ভেহীন ফিটনেস বিহীন নৌযান চলাচল করলেও তা বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা করেনি সংশ্লিষ্ট প্রশাসন। প্রশাসনের নিরবতায় বড় ধরনের নৌ দূর্ঘটনার আশংকা করছে সাধারণ যাত্রীরা। এসব অবৈধ নৌযানের মালিকপক্ষ ও ষ্টার্ফরা জোড়পূর্বক তাদের ফিটনেসহীন নৌযানে তুলে নেয় যাত্রীদের। নৌদূর্ঘটনায় এসব যাত্রীদের দায় নেবে কে ?। গতকাল সরজমিনে আলাপকালে জানা যায়, তজুমদ্দিন মনপুরা নৌরুটে চলাচলকারী একমাত্র সরকারি নৌযান সিট্রাকের টিসি মাষ্টার এরশাদ মিজি ও লস্কর মোঃ শাহিন বলেন, যেহেতু মেঘনা নদীটি ডেঞ্জার জোনের আওতায় সেহেতু বিআইডবিøউটিএ-এর সি-সার্ভে রিপোর্ট ব্যতীত কোন নৌযান এরুটে চলাচল নিষিদ্ধ। কিন্তু তারপরও একটি পক্ষ জেলা পরিষদ থেকে একটি ডাকের মাধ্যমে ফিটনেসবিহীন ইঞ্জিন চালিত ট্রলারে জোড়পূর্বক যাত্রী আনা-নেয়া করছে। আমরা চাই প্রশাসন সরকারের নিয়ম মেনে এসব অবৈধ নৌযানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। যাত্রী আঃ মতিন কেরানি, মাহাবুব, রুবেলসহ অনেক যাত্রী জানান, মনপুরা- তজুমদ্দিন নৌরুটে যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম নৌপথ হওয়ায় প্রয়োজনের তাগিদে নদী পথেই যাতায়াত করতে হয় যাত্রীদের। কিন্তু মনপুরায় একইঘাটে সরকারি সিট্রাক ও ছোট নৌকাটি ঘাট করায় আমরা নৌকায় উঠতে না চাইলেও ষ্টার্ফরা যাত্রীদের জোড়পূর্বক তুলে নেয়। তখন বাধ্য হয়ে যাত্রীরা ঝুঁকিপূর্ণ ট্রলার, ইঞ্জিন নৌকা, ফিটনেসবিহীন ছোট ছোট লঞ্চে মেঘনা নদীর জেঞ্জার জোন পারি দিচ্ছে। সিট্রাকের ইজারাদার মোঃ নুরুদ্দিন মিয়া বলেন, যেহেতু মেঘনা সারাবছরই ডেঞ্জারজোন সেহেতু ফিটনেসহীন এসব ছোট ট্রলার এরুটে চলাচল করার বৈধতা নেই। তবুও প্রতিপক্ষ তার লোকজন জোড়পূর্বক মনপুরা থেকে যাত্রী তুলে নিয়ে যায়।
যে কারণে গত প্রায় এক বছরে আমি প্রায় ৯ লক্ষ টাকা ক্ষতিগ্রস্থ। এভাবে চলতে থাকলে আমি সিট্রাক বন্ধ করা ছাড়া অন্য কোন পথ থাকবে না। তখন যাত্রীদের দূর্ভোগ আরো বেশি হবে। জেলা প্ররিষদের সাব-ইজারাদার মোঃ বাপ্পি বলেন, আমি জেলা পরিষদের সাব ইজারাদার হিসেবে ট্রলারে যাত্রী পারাপার করছি। তবে জোড়ের কোন বিষয় নেই মানুষ তার ইচ্ছেমত পারাপার হচ্ছে।
তবে তিনি তার সি-সার্ভের রিপোর্ট রয়েছে দাবী করলেও তা প্রমাণ দিতে পারেনি। এব্যাপারে তজুমদ্দিন উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা শুভ দেবনাথ বলেন, যেহেতু বিআইডবিøউটিএ ও জেলা পরিষদ দুটিই সরকারি প্রতিষ্ঠান। সেহেতু বিআইডবিøউটিএ অফিসিয়ালি উপজেলা প্রশাসনকে জানালে তখন সমন্বয় করে আমরা আইননানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:১৬
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৮:৫৮
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৭:৫২
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৭:৩৫

০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১৬:৩২
ভোলার লালমোহন উপজেলায় সাতশত পিস ইয়াবাসহ মো. রুবেল (৩৮) নামে এক মাদক কারবারিকে আটক করেছে পুলিশ।
আটক মো. রুবেল উপজেলার কালমা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বালুরচর এলাকার মো. আসমত আলীর ছেলে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে লালমোহন থানায় প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেন লালমোহন সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ। এ সময় ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ জানান, বাংলাদেশ পুলিশ মাদক এবং সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। সেই ধারাবাহিকতায় লালমোহন থানা পুলিশও নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছেন। বৃহস্পতিবার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি, কালমা ইউনিয়নের বালুর চর এলাকায় মাদক কারবার হচ্ছে। পরে সেখানে থানা পুলিশের একটি চৌকস টিম অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানে রুবেল নামে একজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে সাতশত পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়। তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। মাদকবিরোধী এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
ভোলার লালমোহন উপজেলায় সাতশত পিস ইয়াবাসহ মো. রুবেল (৩৮) নামে এক মাদক কারবারিকে আটক করেছে পুলিশ।
আটক মো. রুবেল উপজেলার কালমা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বালুরচর এলাকার মো. আসমত আলীর ছেলে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে লালমোহন থানায় প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেন লালমোহন সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ। এ সময় ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ জানান, বাংলাদেশ পুলিশ মাদক এবং সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। সেই ধারাবাহিকতায় লালমোহন থানা পুলিশও নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছেন। বৃহস্পতিবার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি, কালমা ইউনিয়নের বালুর চর এলাকায় মাদক কারবার হচ্ছে। পরে সেখানে থানা পুলিশের একটি চৌকস টিম অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানে রুবেল নামে একজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে সাতশত পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়। তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। মাদকবিরোধী এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।

০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১৬:২৯
ভোলা-১ আসনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ। সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ভিডিও কলের মাধ্যমে দলীয় প্রতীক ‘গরুর গাড়ি মার্কা’ নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেয়ার ঘোষণা দেন তিনি। ঘোষণার পরই ভোলায় দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা যায়।
আজ (বুধবার, ৫ নভেম্বর) ভোলা জেলা বিজেপির সমাবেশ, গরুর গাড়ির মার্কার প্রচারণা ও র্যালীর আয়োজন করে। সকাল থেকে নেতাকর্মীরা ভোলা শহরের নতুন বাজারে দলীয় কার্যালয় এসে ঝড়ো হতে শুরু করে। সকাল সাড়ে ১১টায় জেলা বিজেপি কার্যালয় থেকে গরুর গাড়ির বিশাল নির্বাচনি প্রচারণা ও র্যালী বের হয়।
প্রায় অর্ধ কিলোমিটার দীর্ঘ এ মিছিলে হাজারো নেতাকর্মী অংশ নেন। হাতে ব্যানার, ফেস্টুন ও গরুর গাড়ি প্রতীকের পোস্টার নিয়ে তারা স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করে তোলে। র্যালীটি নতুন বাজার, বাংলাস্কুল মোড়, সদর রোড, চকবাজার হয়ে দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
এসময় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক মোতাছিন বিল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম, সদর উপজেলা বিজেপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি প্রভাষক মো. নুরন্নবী, যুব সংহতির জেলা সভাপতি নুরে আলম টিটু, শ্রমিক পার্টির সভাপতি জামাল উদ্দিন চকেট প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ ভোলা-১ আসনে জনপ্রিয় ও গ্রহণযোগ্য প্রার্থী। তার প্রার্থিতা ঘোষণার পর নেতাকর্মীরা আরও সংগঠিত হচ্ছে। ভোলার জনগণ একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে পার্থ সাহেবকে ভালোবাসেন এবং পছন্দ করেন। ভোলার উন্নয়নের স্বার্থে পার্থকে গরুর গাড়ি মার্কার বিকল্প নেই। তারা আশা প্রকাশ করেন, আসন্ন নির্বাচনে জনগণ গরুর গাড়ি প্রতীকের পক্ষে রায় দেবে।
একই আসনে বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর।
ভোলা-১ আসনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ। সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ভিডিও কলের মাধ্যমে দলীয় প্রতীক ‘গরুর গাড়ি মার্কা’ নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেয়ার ঘোষণা দেন তিনি। ঘোষণার পরই ভোলায় দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা যায়।
আজ (বুধবার, ৫ নভেম্বর) ভোলা জেলা বিজেপির সমাবেশ, গরুর গাড়ির মার্কার প্রচারণা ও র্যালীর আয়োজন করে। সকাল থেকে নেতাকর্মীরা ভোলা শহরের নতুন বাজারে দলীয় কার্যালয় এসে ঝড়ো হতে শুরু করে। সকাল সাড়ে ১১টায় জেলা বিজেপি কার্যালয় থেকে গরুর গাড়ির বিশাল নির্বাচনি প্রচারণা ও র্যালী বের হয়।
প্রায় অর্ধ কিলোমিটার দীর্ঘ এ মিছিলে হাজারো নেতাকর্মী অংশ নেন। হাতে ব্যানার, ফেস্টুন ও গরুর গাড়ি প্রতীকের পোস্টার নিয়ে তারা স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করে তোলে। র্যালীটি নতুন বাজার, বাংলাস্কুল মোড়, সদর রোড, চকবাজার হয়ে দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
এসময় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক মোতাছিন বিল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম, সদর উপজেলা বিজেপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি প্রভাষক মো. নুরন্নবী, যুব সংহতির জেলা সভাপতি নুরে আলম টিটু, শ্রমিক পার্টির সভাপতি জামাল উদ্দিন চকেট প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ ভোলা-১ আসনে জনপ্রিয় ও গ্রহণযোগ্য প্রার্থী। তার প্রার্থিতা ঘোষণার পর নেতাকর্মীরা আরও সংগঠিত হচ্ছে। ভোলার জনগণ একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে পার্থ সাহেবকে ভালোবাসেন এবং পছন্দ করেন। ভোলার উন্নয়নের স্বার্থে পার্থকে গরুর গাড়ি মার্কার বিকল্প নেই। তারা আশা প্রকাশ করেন, আসন্ন নির্বাচনে জনগণ গরুর গাড়ি প্রতীকের পক্ষে রায় দেবে।
একই আসনে বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর।

০৪ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:৪৩
সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বিপুল পরিমাণ পলিথিন মজুদ রাখার অভিযোগে ভোলায় ৬৭৮ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ জব্দ করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর।
সোমবার (৩ নভেম্বর) বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে ভোলা সদরের আলীয়া মাদ্রাসা সড়কের পুরাতন লঞ্চঘাট স্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে এসব পলিথিন জব্দ করা হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন পরিবেশ অধিদপ্তর ভোলা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. তোতা মিয়া।
তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে একটি কাভার্ড ভ্যানে তল্লাশি চালিয়ে ৬ বস্তা নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ পাওয়া যায়। প্রতিটি বস্তার ওজন প্রায় ১১৩ কেজি করে, সর্বমোট ৬৭৮ কেজি পলিথিন উদ্ধার করা হয়। তবে জব্দকৃত পলিথিনের প্রকৃত মালিককে শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি বলে কেউকে আটক বা জরিমানা করা যায়নি।
অভিযানে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোনের একটি বিশেষ টিম সহায়তা প্রদান করে। পরবর্তীতে জব্দ করা পলিথিন ব্যাগ ধ্বংস করা হয়।
সহকারী পরিচালক মো. তোতা মিয়া বলেন, সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী পরিবেশ রক্ষার স্বার্থে এ ধরনের অভিযান নিয়মিতভাবে পরিচালিত হবে।
সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বিপুল পরিমাণ পলিথিন মজুদ রাখার অভিযোগে ভোলায় ৬৭৮ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ জব্দ করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর।
সোমবার (৩ নভেম্বর) বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে ভোলা সদরের আলীয়া মাদ্রাসা সড়কের পুরাতন লঞ্চঘাট স্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে এসব পলিথিন জব্দ করা হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন পরিবেশ অধিদপ্তর ভোলা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. তোতা মিয়া।
তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে একটি কাভার্ড ভ্যানে তল্লাশি চালিয়ে ৬ বস্তা নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ পাওয়া যায়। প্রতিটি বস্তার ওজন প্রায় ১১৩ কেজি করে, সর্বমোট ৬৭৮ কেজি পলিথিন উদ্ধার করা হয়। তবে জব্দকৃত পলিথিনের প্রকৃত মালিককে শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি বলে কেউকে আটক বা জরিমানা করা যায়নি।
অভিযানে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোনের একটি বিশেষ টিম সহায়তা প্রদান করে। পরবর্তীতে জব্দ করা পলিথিন ব্যাগ ধ্বংস করা হয়।
সহকারী পরিচালক মো. তোতা মিয়া বলেন, সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী পরিবেশ রক্ষার স্বার্থে এ ধরনের অভিযান নিয়মিতভাবে পরিচালিত হবে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.