১৬ জুলাই, ২০২৫ ২৩:৪৮
ভোলার সদর উপজেলার পূর্ব ইলিশার চর আনন্দে কুখ্যাত বারেক বাহিনীর হামলায় এক পরিবারের অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে গুরুতর আহত ৭ জনকে ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার সকালে।
এলাকাবাসী ও আহতরা জানান, সন্ত্রাসী বারেক বাহিনীর লোকেরা দীর্ঘদিন যাবৎ একই এলাকার কালূ ফরাজীর কাছে ২ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করে আসছিল। কিন্তু নিরীহ কালু ফরাজীর পরিবার বারেক বাহিনীর ভয়ে মুখ খুলেনি। পরে বুধবার সকালে পূর্বের মোটরসাইকেল চুরির ঘটনাকে ইস্যু বানিয়ে কালু ফরাজির বাড়িতে ঢুকে তার ছেলে মিরাজের ওপর হামলা শুরু করে বারেক বাহিনী। এতে কালু ফরাজীর পরিবার প্রতিবাদ করলে শুরু হয় কুখ্যাত বারেক বাহীনির মধ্যযুগীয় কায়দার বর্বরতা। এ বর্বরতায় অংশ নেয় বারেক বাহিনীর শতাধিক লাঠিয়াল। একে একে শুরু হয় কালু ফরাজীর বাড়ির মালামাল লুট, বেপরোয়া হামলা, ওই পরিবারের নারীদের বিবস্ত্র করে নির্যাতন।
এ ব্যাপারে আহতরা জানান, বারেক বাহিনীর লাঠিয়ালরা রামদা, বগিদা ও লাঠিসোটা নিয়ে একযোগে তাদের ওপর হামলা, লুটপাট ও নারীদের শ্লীলতাহনী করে। এতে কালু ফরাজীর পরিবারের রুমা, মাকসুদ ফরাজী, আরজু, কুলসুম, মিরাজ ও কালু ফরাজীসহ ১০ জনকে আহত হন।
এ ব্যাপারে ভোলা সদর হাসপাতালের আরএমও সাংবাদিকদেও জানান, গুরুতর আহত রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। রোগীর অধিক ঝুকি দেখা গেলে তাদেও উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল পাঠানো হবে।
ভোলা সদর মডেল থানা পুলিশের ওসি হাসনাইন পারভেজ বলেন, ঘটনা জেনেছি। লিখিত অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এলাকাবাসী জানান, বারেক লাঠিয়াল আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা তোফায়েল আহমেদের কথিত পুত্র পরিচয়ে এ এলাকায় প্রায় দীর্ঘ দুই যুগ ধরে সন্ত্রাসী চালিয়ে আসছে। পুলিশ ও প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় তিনি পূর্ব ইলিশার চর আনন্দের প্রায় ১০ হাজার নিরীহ মানুষকে জিম্মি করে চাঁদাবাজি লুটতরাজসহ নানা অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। তার বাহিনীকে দ্রুত আটক না করলে এখানের মানুষের প্রাণনাশের ব্যাপক আশংকা রয়েছে।’
ভোলার সদর উপজেলার পূর্ব ইলিশার চর আনন্দে কুখ্যাত বারেক বাহিনীর হামলায় এক পরিবারের অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে গুরুতর আহত ৭ জনকে ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার সকালে।
এলাকাবাসী ও আহতরা জানান, সন্ত্রাসী বারেক বাহিনীর লোকেরা দীর্ঘদিন যাবৎ একই এলাকার কালূ ফরাজীর কাছে ২ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করে আসছিল। কিন্তু নিরীহ কালু ফরাজীর পরিবার বারেক বাহিনীর ভয়ে মুখ খুলেনি। পরে বুধবার সকালে পূর্বের মোটরসাইকেল চুরির ঘটনাকে ইস্যু বানিয়ে কালু ফরাজির বাড়িতে ঢুকে তার ছেলে মিরাজের ওপর হামলা শুরু করে বারেক বাহিনী। এতে কালু ফরাজীর পরিবার প্রতিবাদ করলে শুরু হয় কুখ্যাত বারেক বাহীনির মধ্যযুগীয় কায়দার বর্বরতা। এ বর্বরতায় অংশ নেয় বারেক বাহিনীর শতাধিক লাঠিয়াল। একে একে শুরু হয় কালু ফরাজীর বাড়ির মালামাল লুট, বেপরোয়া হামলা, ওই পরিবারের নারীদের বিবস্ত্র করে নির্যাতন।
এ ব্যাপারে আহতরা জানান, বারেক বাহিনীর লাঠিয়ালরা রামদা, বগিদা ও লাঠিসোটা নিয়ে একযোগে তাদের ওপর হামলা, লুটপাট ও নারীদের শ্লীলতাহনী করে। এতে কালু ফরাজীর পরিবারের রুমা, মাকসুদ ফরাজী, আরজু, কুলসুম, মিরাজ ও কালু ফরাজীসহ ১০ জনকে আহত হন।
এ ব্যাপারে ভোলা সদর হাসপাতালের আরএমও সাংবাদিকদেও জানান, গুরুতর আহত রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। রোগীর অধিক ঝুকি দেখা গেলে তাদেও উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল পাঠানো হবে।
ভোলা সদর মডেল থানা পুলিশের ওসি হাসনাইন পারভেজ বলেন, ঘটনা জেনেছি। লিখিত অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এলাকাবাসী জানান, বারেক লাঠিয়াল আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা তোফায়েল আহমেদের কথিত পুত্র পরিচয়ে এ এলাকায় প্রায় দীর্ঘ দুই যুগ ধরে সন্ত্রাসী চালিয়ে আসছে। পুলিশ ও প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় তিনি পূর্ব ইলিশার চর আনন্দের প্রায় ১০ হাজার নিরীহ মানুষকে জিম্মি করে চাঁদাবাজি লুটতরাজসহ নানা অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। তার বাহিনীকে দ্রুত আটক না করলে এখানের মানুষের প্রাণনাশের ব্যাপক আশংকা রয়েছে।’
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৮:০৪
বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড দক্ষিণ জোনের অভিযানে গত পাঁচ মাসে প্রায় ৪ হাজার ২২৪ কোটি টাকা মূল্যের অবৈধ জাল, ২ হাজার ৩৬২ কোটি টাকার জাটকা, ৬৭২ কোটি টাকার চিংড়ি রেণু, ১৩৫ কোটি টাকার ট্রলার, ২১ লাখ ৬৩ হাজার টাকার মাদক, ২৩৯ কোটি টাকার সামুদ্রিক মাছ, ৭ লাখ টাকার বিদেশি সিগারেট, ১০ হাজার ৯৪০ কোটি টাকার বালু উত্তোলনকারী ড্রেজার এবং দেশি-বিদেশি ১৫২টি আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলি-বোমাসহ ৪৩ জন ডাকাতকে আটক করা হয়েছে।
রোববার (১৭ আগস্ট) সকালে কোস্ট গার্ড দক্ষিণ জোনের বিসিজি বেইজ ভোলায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে জোনাল কমান্ডার ক্যাপ্টেন মো. ইমাম হোসেন এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, দেশের সমুদ্রসীমা ও উপকূলীয় এলাকায় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা, চোরাচালান, মাদক ও মানবপাচার দমন, অবৈধ ট্রলিং প্রতিরোধ এবং সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড দক্ষিণ জোন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে।
তিনি আরও জানান, গত পাঁচ মাসে ৬৫ কোটি মিটার অবৈধ জাল, ১ হাজার ৫০০টি বেহুন্দি জাল এবং ৫ হাজার ৬০০টি চায়না দুয়ারি জাল জব্দ ও ধ্বংস করা হয়েছে। এছাড়াও, প্রায় ২৩ কোটি ৬২ লাখ টাকা মূল্যের ১ লাখ ৭৭ হাজার কেজি জাটকা, ২০ হাজার কেজি ইলিশ, ৩১ হাজার কেজি সামুদ্রিক মাছ, ১৭ হাজার কেজি পাঙ্গাস পোনা এবং ৬ কোটি ৭২ লাখ পিস চিংড়ির রেণু জব্দ করা হয়। জব্দকৃত জাল আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয় এবং মাছ এতিমখানা ও মাদ্রাসায় বিতরণ করা হয়। চিংড়ির রেণুগুলো নদীতে অবমুক্ত করা হয়।
অবৈধ ট্রলিংয়ের বিরুদ্ধে অভিযানে ১৩৫ কোটি টাকা মূল্যের ১৩৩টি ট্রলিং বোট জব্দ করা হয়েছে। পাশাপাশি সার্চ ও রেসকিউ অভিযানে ৫২০ জনকে জীবিত এবং ৮ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। জলদস্যুদের কবল থেকে ৪টি ফিশিং ট্রলার ও ৬৭ জন জেলেকেও জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে।
অস্ত্র উদ্ধার অভিযানে গত পাঁচ মাসে ২৯টি দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র, ৪৮ রাউন্ড গুলি, ১টি গোলার খোসা, ২৭টি হাতবোমা, ৪টি রকেট ফ্লেয়ার, ৩৯টি ধারালো দেশীয় অস্ত্র এবং ২০ লাখ ৫ হাজার টাকা মূল্যের ডাকাতি করা স্বর্ণালঙ্কার উদ্ধার করা হয়। এ সময় ৪৩ জন দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী ও ডাকাতকে আটক করা হয়।
মাদকের বিরুদ্ধে অভিযানে ২১ লাখ ৬৩ হাজার টাকা মূল্যের ১৮ কেজি ৮৪০ গ্রাম গাঁজা, ৫টি গাঁজার গাছ এবং ৩ হাজার ১৯৭ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। এছাড়াও ২ কোটি ৩৯ লাখ টাকা মূল্যের ৫ হাজার ৯০০ কেজি হাঙর, ৮৪৫ কেজি শাপলা পাতা, ৩০ হাজার ৮০ কেজি অবৈধ পলিথিন ও ১০ হাজার ২৫০ লিটার অপরিশোধিত পাম অয়েল জব্দ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১ লাখ ৯০ হাজার টাকা মূল্যের ১৯০ কেজি হরিণের মাংস, ১টি হরিণের সিং, প্রায় ৭ লাখ ৫৪ হাজার টাকা মূল্যের ৫ হাজার ৮৮৯টি আতশবাজি এবং ১৯ হাজার ৬০০ স্টিক বিভিন্ন বিদেশি ব্র্যান্ডের সিগারেট ও অন্যান্য অবৈধ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রী জব্দ করা হয়।
অবৈধ বালু উত্তোলনের বিরুদ্ধে অভিযানে গত ৬ মাসে ১০৯ কোটি ৪০ লাখ টাকা মূল্যের ৭০টি ড্রেজার এবং ৫৮টি বাল্কহেড জব্দ করা হয়েছে। জনসেবামূলক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ‘ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন’-এর মাধ্যমে ১ হাজার ১২০ জন অসহায় মানুষকে বিনামূল্যে চিকিৎসা ও ওষুধ সরবরাহ করা হয়েছে।
‘তারুণ্যের উৎসব ২০২৫’ উপলক্ষে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে মৎস্য সংরক্ষণ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, দুর্যোগকালীন উদ্ধার ও অগ্নি নির্বাপন বিষয়ক সচেতনতামূলক কর্মসূচি পরিচালনা করা হয়েছে বলেও জানান জোনাল কমান্ডার।
বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড দক্ষিণ জোনের অভিযানে গত পাঁচ মাসে প্রায় ৪ হাজার ২২৪ কোটি টাকা মূল্যের অবৈধ জাল, ২ হাজার ৩৬২ কোটি টাকার জাটকা, ৬৭২ কোটি টাকার চিংড়ি রেণু, ১৩৫ কোটি টাকার ট্রলার, ২১ লাখ ৬৩ হাজার টাকার মাদক, ২৩৯ কোটি টাকার সামুদ্রিক মাছ, ৭ লাখ টাকার বিদেশি সিগারেট, ১০ হাজার ৯৪০ কোটি টাকার বালু উত্তোলনকারী ড্রেজার এবং দেশি-বিদেশি ১৫২টি আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলি-বোমাসহ ৪৩ জন ডাকাতকে আটক করা হয়েছে।
রোববার (১৭ আগস্ট) সকালে কোস্ট গার্ড দক্ষিণ জোনের বিসিজি বেইজ ভোলায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে জোনাল কমান্ডার ক্যাপ্টেন মো. ইমাম হোসেন এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, দেশের সমুদ্রসীমা ও উপকূলীয় এলাকায় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা, চোরাচালান, মাদক ও মানবপাচার দমন, অবৈধ ট্রলিং প্রতিরোধ এবং সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড দক্ষিণ জোন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে।
তিনি আরও জানান, গত পাঁচ মাসে ৬৫ কোটি মিটার অবৈধ জাল, ১ হাজার ৫০০টি বেহুন্দি জাল এবং ৫ হাজার ৬০০টি চায়না দুয়ারি জাল জব্দ ও ধ্বংস করা হয়েছে। এছাড়াও, প্রায় ২৩ কোটি ৬২ লাখ টাকা মূল্যের ১ লাখ ৭৭ হাজার কেজি জাটকা, ২০ হাজার কেজি ইলিশ, ৩১ হাজার কেজি সামুদ্রিক মাছ, ১৭ হাজার কেজি পাঙ্গাস পোনা এবং ৬ কোটি ৭২ লাখ পিস চিংড়ির রেণু জব্দ করা হয়। জব্দকৃত জাল আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয় এবং মাছ এতিমখানা ও মাদ্রাসায় বিতরণ করা হয়। চিংড়ির রেণুগুলো নদীতে অবমুক্ত করা হয়।
অবৈধ ট্রলিংয়ের বিরুদ্ধে অভিযানে ১৩৫ কোটি টাকা মূল্যের ১৩৩টি ট্রলিং বোট জব্দ করা হয়েছে। পাশাপাশি সার্চ ও রেসকিউ অভিযানে ৫২০ জনকে জীবিত এবং ৮ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। জলদস্যুদের কবল থেকে ৪টি ফিশিং ট্রলার ও ৬৭ জন জেলেকেও জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে।
অস্ত্র উদ্ধার অভিযানে গত পাঁচ মাসে ২৯টি দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র, ৪৮ রাউন্ড গুলি, ১টি গোলার খোসা, ২৭টি হাতবোমা, ৪টি রকেট ফ্লেয়ার, ৩৯টি ধারালো দেশীয় অস্ত্র এবং ২০ লাখ ৫ হাজার টাকা মূল্যের ডাকাতি করা স্বর্ণালঙ্কার উদ্ধার করা হয়। এ সময় ৪৩ জন দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী ও ডাকাতকে আটক করা হয়।
মাদকের বিরুদ্ধে অভিযানে ২১ লাখ ৬৩ হাজার টাকা মূল্যের ১৮ কেজি ৮৪০ গ্রাম গাঁজা, ৫টি গাঁজার গাছ এবং ৩ হাজার ১৯৭ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। এছাড়াও ২ কোটি ৩৯ লাখ টাকা মূল্যের ৫ হাজার ৯০০ কেজি হাঙর, ৮৪৫ কেজি শাপলা পাতা, ৩০ হাজার ৮০ কেজি অবৈধ পলিথিন ও ১০ হাজার ২৫০ লিটার অপরিশোধিত পাম অয়েল জব্দ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১ লাখ ৯০ হাজার টাকা মূল্যের ১৯০ কেজি হরিণের মাংস, ১টি হরিণের সিং, প্রায় ৭ লাখ ৫৪ হাজার টাকা মূল্যের ৫ হাজার ৮৮৯টি আতশবাজি এবং ১৯ হাজার ৬০০ স্টিক বিভিন্ন বিদেশি ব্র্যান্ডের সিগারেট ও অন্যান্য অবৈধ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রী জব্দ করা হয়।
অবৈধ বালু উত্তোলনের বিরুদ্ধে অভিযানে গত ৬ মাসে ১০৯ কোটি ৪০ লাখ টাকা মূল্যের ৭০টি ড্রেজার এবং ৫৮টি বাল্কহেড জব্দ করা হয়েছে। জনসেবামূলক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ‘ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন’-এর মাধ্যমে ১ হাজার ১২০ জন অসহায় মানুষকে বিনামূল্যে চিকিৎসা ও ওষুধ সরবরাহ করা হয়েছে।
‘তারুণ্যের উৎসব ২০২৫’ উপলক্ষে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে মৎস্য সংরক্ষণ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, দুর্যোগকালীন উদ্ধার ও অগ্নি নির্বাপন বিষয়ক সচেতনতামূলক কর্মসূচি পরিচালনা করা হয়েছে বলেও জানান জোনাল কমান্ডার।
১৪ আগস্ট, ২০২৫ ১৯:১৮
ভোলা জেলার ১০টি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের (ওসি) মধ্যে পঞ্চমবারের মতো শ্রেষ্ঠ হয়েছেন লালমোহন থানার মো. সিরাজুল ইসলাম। জুলাই মাসে থানা এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখাসহ বিভিন্ন পুলিশিং কর্মকান্ড বিশেষ অবদান রাখায় তাকে শ্রেষ্ঠ ওসি হিসেবে নির্বাচিত করা হয়।
বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা পুলিশ লাইন্সে অনুষ্ঠিত মাসিক কল্যাণ সভায় লালমোহন থানার ওসি মো. সিরাজুল ইসলামের হাতে সম্মাননা পুরস্কার ও সনদপত্র তুলে দেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শরীফুল হক। এ ছাড়া বিপুল পরিমাণ জাল টাকা উদ্ধার করায় বিশেষ পুরস্কার পেয়েছেন লালমোহন থানার এসআই মো. আবু ইউসুফ।
ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ভালো কাজের স্বীকৃতি পেলে ভবিষ্যতের কর্মকান্ড আরো আগ্রহ সৃষ্টি হয়। আমাকে জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত করায় পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। এই অর্জন কেবল আমার একার না, এটি আমার থানার সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা ও স্থানীয় জনগণেরও।
এই পুরস্কারের মাধ্যমে আশা করছি থানা এলাকার সবার ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় আগামীতে আরো ভালো কাজ করা সম্ভব হবে। এ সময় সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার অরিত সরকার, মো. মেহেদী হাসান, সহকারী পুলিশ সুপার (শিক্ষাণবীশ) মো. হুমায়ুন কবিরসহ জেলা পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রসঙ্গত, এর আগে চলতি বছরের জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, মার্চ ও এপ্রিল মাসেও জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত হয়েছিলেন লালমোহন থানার মো. সিরাজুল ইসলাম।
ভোলা জেলার ১০টি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের (ওসি) মধ্যে পঞ্চমবারের মতো শ্রেষ্ঠ হয়েছেন লালমোহন থানার মো. সিরাজুল ইসলাম। জুলাই মাসে থানা এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখাসহ বিভিন্ন পুলিশিং কর্মকান্ড বিশেষ অবদান রাখায় তাকে শ্রেষ্ঠ ওসি হিসেবে নির্বাচিত করা হয়।
বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা পুলিশ লাইন্সে অনুষ্ঠিত মাসিক কল্যাণ সভায় লালমোহন থানার ওসি মো. সিরাজুল ইসলামের হাতে সম্মাননা পুরস্কার ও সনদপত্র তুলে দেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শরীফুল হক। এ ছাড়া বিপুল পরিমাণ জাল টাকা উদ্ধার করায় বিশেষ পুরস্কার পেয়েছেন লালমোহন থানার এসআই মো. আবু ইউসুফ।
ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ভালো কাজের স্বীকৃতি পেলে ভবিষ্যতের কর্মকান্ড আরো আগ্রহ সৃষ্টি হয়। আমাকে জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত করায় পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। এই অর্জন কেবল আমার একার না, এটি আমার থানার সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা ও স্থানীয় জনগণেরও।
এই পুরস্কারের মাধ্যমে আশা করছি থানা এলাকার সবার ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় আগামীতে আরো ভালো কাজ করা সম্ভব হবে। এ সময় সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার অরিত সরকার, মো. মেহেদী হাসান, সহকারী পুলিশ সুপার (শিক্ষাণবীশ) মো. হুমায়ুন কবিরসহ জেলা পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রসঙ্গত, এর আগে চলতি বছরের জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, মার্চ ও এপ্রিল মাসেও জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত হয়েছিলেন লালমোহন থানার মো. সিরাজুল ইসলাম।
১৩ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:০৬
ভোলার মনপুরায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মো. সুজা উদ্দিন সুজনকে (৪৫) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৩ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে তাঁকে উপজেলার রামনেওয়াজ চৌধুরী বাজার এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। পুলিশ জানায়, তাঁর বিরুদ্ধে পুলিশের ওপর আক্রমণের মামলা রয়েছে। গ্রেপ্তার মো. সুজা উদ্দিন সুজন ১ নম্বর মনপুরা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের স্থায়ী বাসিন্দা। তিনি সৈয়দ আহম্মদের ছেলে।
মনপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আহসান কবির দুপুরে জানান, মো. সুজনের বিরুদ্ধে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছিল। পরে তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
ভোলার মনপুরায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মো. সুজা উদ্দিন সুজনকে (৪৫) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৩ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে তাঁকে উপজেলার রামনেওয়াজ চৌধুরী বাজার এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। পুলিশ জানায়, তাঁর বিরুদ্ধে পুলিশের ওপর আক্রমণের মামলা রয়েছে। গ্রেপ্তার মো. সুজা উদ্দিন সুজন ১ নম্বর মনপুরা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের স্থায়ী বাসিন্দা। তিনি সৈয়দ আহম্মদের ছেলে।
মনপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আহসান কবির দুপুরে জানান, মো. সুজনের বিরুদ্ধে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছিল। পরে তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.