
০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৬:১৩
ভোলার তজুমুদ্দিন-মনপুরা নৌরুটে যান্ত্রিক ত্রুটির অজুহাতে টানা ৭ দিন ধরে বন্ধ রয়েছে যাত্রীবাহী সি-ট্রাক এসটি ইলিশা। জেলার সঙ্গে বিচ্ছিন্ন উপজেলা মনপুরার যোগাযোগের একমাত্র নিরাপদ সি-ট্রাকটি বন্ধ থাকায় বাধ্য হয়ে অনুমোদনহীন ট্রলারে যাতায়াত করছেন যাত্রীরা।
ভুক্তভোগী যাত্রীরা অভিযোগ করে জানান, বিআইডব্লিউটিসি থেকে টেন্ডারে পাওয়া ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ইয়ানুর এন্টারপ্রাইজের কর্ণধর মো. নুরউদ্দিন সি-ট্রাকটি মেরামত না করে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় অবৈধ ট্রলারে যাত্রী পারাপার করছেন। সুযোগ পেলেই তারা যান্ত্রিক ত্রুটির অজুহাতে সি-ট্রাক বন্ধ রাখেন বলেও অভিযোগ করেন।
এতে যেকোনো সময় মেঘনার ডেঞ্জার জোনে দুর্ঘটনায় ট্রলার ডুবে প্রাণহানির আশঙ্কা করছেন যাত্রীরা। তবুও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তারা ট্রলারে যাতায়াত করছেন।
গত মঙ্গলবার থেকে আজ অবধি নৌরুটে চলাচলকারী সি-ট্রাক এসটি ইলিশা বন্ধ রয়েছে বলে নিশ্চিত করেন সি-ট্রাক কর্তৃপক্ষের নিয়োজিত সুকানি মো. নিরব। তিনি জানান, ঢাকা থেকে যন্ত্রাংশ আসলেই মেরামত করে সি-ট্রাকটি চালু করা হবে।
যাত্রী সুজন, মো. আমির, আলমগীর ও রীতা রানীসহ অনেকে জানান, বাধ্য হয়ে তারা মালপত্র ও যাত্রী গাদাগাদি করে ট্রলারে যাতায়াত করছেন। গর্ভবতী মা ও রোগীরা জেলা সদরে গিয়ে চিকিৎসা সেবা নিতে না পারায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। যাত্রীরা এই নৌরুটে নিরাপদ সি-ট্রাক সবসময় চালু রাখার দাবি জানান।
এই বিষয়ে টেন্ডার পাওয়া ঠিকাদার নুরউদ্দিনের পক্ষে মো. নিরব উদ্দিন জানান, যান্ত্রিক ত্রুটির মেরামতের কাজ চলছে, দুই-এক দিনের মধ্যে সি-ট্রাক চালু হবে। তবে অনুমোদনহীন ট্রলারে যাত্রী পারাপারের বিষয়ে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
জানা যায়, বিআইডব্লিউটিসি থেকে মো. নুরউদ্দিন মিয়া ইয়ানুর এন্টারপ্রাইজ-এর নামে ইজারা নিয়ে তজুমুদ্দিন-মনপুরা নৌরুটে সি-ট্রাকটি পরিচালনা করছেন।
এ বিষয়ে ভোলা জেলা বিআইডব্লিউটিসি-এর ব্যবস্থাপক কাওছার হোসেন জানান, যান্ত্রিক ত্রুটি মেরামতের কাজ শেষ হলে সি-ট্রাক পুনরায় চালু হবে। যাত্রীদের অভিযোগের ব্যাপারে তিনি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেন।
বিআইডব্লিউটিসি-এর উপ-মহাব্যবস্থাপক (বরিশাল অঞ্চল) খন্দকার তানভীর মুঠোফোনে জানান, দুই দিন আগে ঠিকাদার নুরউদ্দিনকে অফিসে ডেকে সি-ট্রাক চালুর কথা বলেছি। আজ আবারও ডেকে দ্রুত চালুর জন্য বলা হবে। সি-ট্রাক দ্রুত চালু না হলে ঠিকাদারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ভোলার তজুমুদ্দিন-মনপুরা নৌরুটে যান্ত্রিক ত্রুটির অজুহাতে টানা ৭ দিন ধরে বন্ধ রয়েছে যাত্রীবাহী সি-ট্রাক এসটি ইলিশা। জেলার সঙ্গে বিচ্ছিন্ন উপজেলা মনপুরার যোগাযোগের একমাত্র নিরাপদ সি-ট্রাকটি বন্ধ থাকায় বাধ্য হয়ে অনুমোদনহীন ট্রলারে যাতায়াত করছেন যাত্রীরা।
ভুক্তভোগী যাত্রীরা অভিযোগ করে জানান, বিআইডব্লিউটিসি থেকে টেন্ডারে পাওয়া ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ইয়ানুর এন্টারপ্রাইজের কর্ণধর মো. নুরউদ্দিন সি-ট্রাকটি মেরামত না করে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় অবৈধ ট্রলারে যাত্রী পারাপার করছেন। সুযোগ পেলেই তারা যান্ত্রিক ত্রুটির অজুহাতে সি-ট্রাক বন্ধ রাখেন বলেও অভিযোগ করেন।
এতে যেকোনো সময় মেঘনার ডেঞ্জার জোনে দুর্ঘটনায় ট্রলার ডুবে প্রাণহানির আশঙ্কা করছেন যাত্রীরা। তবুও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তারা ট্রলারে যাতায়াত করছেন।
গত মঙ্গলবার থেকে আজ অবধি নৌরুটে চলাচলকারী সি-ট্রাক এসটি ইলিশা বন্ধ রয়েছে বলে নিশ্চিত করেন সি-ট্রাক কর্তৃপক্ষের নিয়োজিত সুকানি মো. নিরব। তিনি জানান, ঢাকা থেকে যন্ত্রাংশ আসলেই মেরামত করে সি-ট্রাকটি চালু করা হবে।
যাত্রী সুজন, মো. আমির, আলমগীর ও রীতা রানীসহ অনেকে জানান, বাধ্য হয়ে তারা মালপত্র ও যাত্রী গাদাগাদি করে ট্রলারে যাতায়াত করছেন। গর্ভবতী মা ও রোগীরা জেলা সদরে গিয়ে চিকিৎসা সেবা নিতে না পারায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। যাত্রীরা এই নৌরুটে নিরাপদ সি-ট্রাক সবসময় চালু রাখার দাবি জানান।
এই বিষয়ে টেন্ডার পাওয়া ঠিকাদার নুরউদ্দিনের পক্ষে মো. নিরব উদ্দিন জানান, যান্ত্রিক ত্রুটির মেরামতের কাজ চলছে, দুই-এক দিনের মধ্যে সি-ট্রাক চালু হবে। তবে অনুমোদনহীন ট্রলারে যাত্রী পারাপারের বিষয়ে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
জানা যায়, বিআইডব্লিউটিসি থেকে মো. নুরউদ্দিন মিয়া ইয়ানুর এন্টারপ্রাইজ-এর নামে ইজারা নিয়ে তজুমুদ্দিন-মনপুরা নৌরুটে সি-ট্রাকটি পরিচালনা করছেন।
এ বিষয়ে ভোলা জেলা বিআইডব্লিউটিসি-এর ব্যবস্থাপক কাওছার হোসেন জানান, যান্ত্রিক ত্রুটি মেরামতের কাজ শেষ হলে সি-ট্রাক পুনরায় চালু হবে। যাত্রীদের অভিযোগের ব্যাপারে তিনি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেন।
বিআইডব্লিউটিসি-এর উপ-মহাব্যবস্থাপক (বরিশাল অঞ্চল) খন্দকার তানভীর মুঠোফোনে জানান, দুই দিন আগে ঠিকাদার নুরউদ্দিনকে অফিসে ডেকে সি-ট্রাক চালুর কথা বলেছি। আজ আবারও ডেকে দ্রুত চালুর জন্য বলা হবে। সি-ট্রাক দ্রুত চালু না হলে ঠিকাদারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:১৬
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৮:৫৮
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৭:৫২
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৭:৩৫

০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১৬:৩২
ভোলার লালমোহন উপজেলায় সাতশত পিস ইয়াবাসহ মো. রুবেল (৩৮) নামে এক মাদক কারবারিকে আটক করেছে পুলিশ।
আটক মো. রুবেল উপজেলার কালমা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বালুরচর এলাকার মো. আসমত আলীর ছেলে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে লালমোহন থানায় প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেন লালমোহন সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ। এ সময় ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ জানান, বাংলাদেশ পুলিশ মাদক এবং সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। সেই ধারাবাহিকতায় লালমোহন থানা পুলিশও নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছেন। বৃহস্পতিবার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি, কালমা ইউনিয়নের বালুর চর এলাকায় মাদক কারবার হচ্ছে। পরে সেখানে থানা পুলিশের একটি চৌকস টিম অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানে রুবেল নামে একজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে সাতশত পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়। তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। মাদকবিরোধী এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
ভোলার লালমোহন উপজেলায় সাতশত পিস ইয়াবাসহ মো. রুবেল (৩৮) নামে এক মাদক কারবারিকে আটক করেছে পুলিশ।
আটক মো. রুবেল উপজেলার কালমা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বালুরচর এলাকার মো. আসমত আলীর ছেলে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে লালমোহন থানায় প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেন লালমোহন সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ। এ সময় ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ জানান, বাংলাদেশ পুলিশ মাদক এবং সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। সেই ধারাবাহিকতায় লালমোহন থানা পুলিশও নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছেন। বৃহস্পতিবার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি, কালমা ইউনিয়নের বালুর চর এলাকায় মাদক কারবার হচ্ছে। পরে সেখানে থানা পুলিশের একটি চৌকস টিম অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানে রুবেল নামে একজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে সাতশত পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়। তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। মাদকবিরোধী এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।

০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১৬:২৯
ভোলা-১ আসনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ। সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ভিডিও কলের মাধ্যমে দলীয় প্রতীক ‘গরুর গাড়ি মার্কা’ নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেয়ার ঘোষণা দেন তিনি। ঘোষণার পরই ভোলায় দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা যায়।
আজ (বুধবার, ৫ নভেম্বর) ভোলা জেলা বিজেপির সমাবেশ, গরুর গাড়ির মার্কার প্রচারণা ও র্যালীর আয়োজন করে। সকাল থেকে নেতাকর্মীরা ভোলা শহরের নতুন বাজারে দলীয় কার্যালয় এসে ঝড়ো হতে শুরু করে। সকাল সাড়ে ১১টায় জেলা বিজেপি কার্যালয় থেকে গরুর গাড়ির বিশাল নির্বাচনি প্রচারণা ও র্যালী বের হয়।
প্রায় অর্ধ কিলোমিটার দীর্ঘ এ মিছিলে হাজারো নেতাকর্মী অংশ নেন। হাতে ব্যানার, ফেস্টুন ও গরুর গাড়ি প্রতীকের পোস্টার নিয়ে তারা স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করে তোলে। র্যালীটি নতুন বাজার, বাংলাস্কুল মোড়, সদর রোড, চকবাজার হয়ে দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
এসময় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক মোতাছিন বিল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম, সদর উপজেলা বিজেপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি প্রভাষক মো. নুরন্নবী, যুব সংহতির জেলা সভাপতি নুরে আলম টিটু, শ্রমিক পার্টির সভাপতি জামাল উদ্দিন চকেট প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ ভোলা-১ আসনে জনপ্রিয় ও গ্রহণযোগ্য প্রার্থী। তার প্রার্থিতা ঘোষণার পর নেতাকর্মীরা আরও সংগঠিত হচ্ছে। ভোলার জনগণ একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে পার্থ সাহেবকে ভালোবাসেন এবং পছন্দ করেন। ভোলার উন্নয়নের স্বার্থে পার্থকে গরুর গাড়ি মার্কার বিকল্প নেই। তারা আশা প্রকাশ করেন, আসন্ন নির্বাচনে জনগণ গরুর গাড়ি প্রতীকের পক্ষে রায় দেবে।
একই আসনে বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর।
ভোলা-১ আসনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ। সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ভিডিও কলের মাধ্যমে দলীয় প্রতীক ‘গরুর গাড়ি মার্কা’ নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেয়ার ঘোষণা দেন তিনি। ঘোষণার পরই ভোলায় দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা যায়।
আজ (বুধবার, ৫ নভেম্বর) ভোলা জেলা বিজেপির সমাবেশ, গরুর গাড়ির মার্কার প্রচারণা ও র্যালীর আয়োজন করে। সকাল থেকে নেতাকর্মীরা ভোলা শহরের নতুন বাজারে দলীয় কার্যালয় এসে ঝড়ো হতে শুরু করে। সকাল সাড়ে ১১টায় জেলা বিজেপি কার্যালয় থেকে গরুর গাড়ির বিশাল নির্বাচনি প্রচারণা ও র্যালী বের হয়।
প্রায় অর্ধ কিলোমিটার দীর্ঘ এ মিছিলে হাজারো নেতাকর্মী অংশ নেন। হাতে ব্যানার, ফেস্টুন ও গরুর গাড়ি প্রতীকের পোস্টার নিয়ে তারা স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করে তোলে। র্যালীটি নতুন বাজার, বাংলাস্কুল মোড়, সদর রোড, চকবাজার হয়ে দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
এসময় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক মোতাছিন বিল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম, সদর উপজেলা বিজেপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি প্রভাষক মো. নুরন্নবী, যুব সংহতির জেলা সভাপতি নুরে আলম টিটু, শ্রমিক পার্টির সভাপতি জামাল উদ্দিন চকেট প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ ভোলা-১ আসনে জনপ্রিয় ও গ্রহণযোগ্য প্রার্থী। তার প্রার্থিতা ঘোষণার পর নেতাকর্মীরা আরও সংগঠিত হচ্ছে। ভোলার জনগণ একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে পার্থ সাহেবকে ভালোবাসেন এবং পছন্দ করেন। ভোলার উন্নয়নের স্বার্থে পার্থকে গরুর গাড়ি মার্কার বিকল্প নেই। তারা আশা প্রকাশ করেন, আসন্ন নির্বাচনে জনগণ গরুর গাড়ি প্রতীকের পক্ষে রায় দেবে।
একই আসনে বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর।

০৪ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:৪৩
সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বিপুল পরিমাণ পলিথিন মজুদ রাখার অভিযোগে ভোলায় ৬৭৮ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ জব্দ করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর।
সোমবার (৩ নভেম্বর) বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে ভোলা সদরের আলীয়া মাদ্রাসা সড়কের পুরাতন লঞ্চঘাট স্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে এসব পলিথিন জব্দ করা হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন পরিবেশ অধিদপ্তর ভোলা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. তোতা মিয়া।
তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে একটি কাভার্ড ভ্যানে তল্লাশি চালিয়ে ৬ বস্তা নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ পাওয়া যায়। প্রতিটি বস্তার ওজন প্রায় ১১৩ কেজি করে, সর্বমোট ৬৭৮ কেজি পলিথিন উদ্ধার করা হয়। তবে জব্দকৃত পলিথিনের প্রকৃত মালিককে শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি বলে কেউকে আটক বা জরিমানা করা যায়নি।
অভিযানে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোনের একটি বিশেষ টিম সহায়তা প্রদান করে। পরবর্তীতে জব্দ করা পলিথিন ব্যাগ ধ্বংস করা হয়।
সহকারী পরিচালক মো. তোতা মিয়া বলেন, সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী পরিবেশ রক্ষার স্বার্থে এ ধরনের অভিযান নিয়মিতভাবে পরিচালিত হবে।
সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বিপুল পরিমাণ পলিথিন মজুদ রাখার অভিযোগে ভোলায় ৬৭৮ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ জব্দ করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর।
সোমবার (৩ নভেম্বর) বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে ভোলা সদরের আলীয়া মাদ্রাসা সড়কের পুরাতন লঞ্চঘাট স্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে এসব পলিথিন জব্দ করা হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন পরিবেশ অধিদপ্তর ভোলা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. তোতা মিয়া।
তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে একটি কাভার্ড ভ্যানে তল্লাশি চালিয়ে ৬ বস্তা নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ পাওয়া যায়। প্রতিটি বস্তার ওজন প্রায় ১১৩ কেজি করে, সর্বমোট ৬৭৮ কেজি পলিথিন উদ্ধার করা হয়। তবে জব্দকৃত পলিথিনের প্রকৃত মালিককে শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি বলে কেউকে আটক বা জরিমানা করা যায়নি।
অভিযানে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোনের একটি বিশেষ টিম সহায়তা প্রদান করে। পরবর্তীতে জব্দ করা পলিথিন ব্যাগ ধ্বংস করা হয়।
সহকারী পরিচালক মো. তোতা মিয়া বলেন, সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী পরিবেশ রক্ষার স্বার্থে এ ধরনের অভিযান নিয়মিতভাবে পরিচালিত হবে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.