১২ আগস্ট, ২০২৫ ১২:৩৩
আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এ প্রেক্ষাপটে ভোলায় সরব হয়ে উঠেছেন রাজনৈতিক নেতারা। এখনও জামায়াত ছাড়া বড় দল বিএনপিসহ অধিকাংশ দলের প্রার্থী চূড়ান্ত না হলেও মাঠে সক্রিয় রয়েছেন মনোনয়ন প্রত্যাশীরা।
সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোলায় তৃণমূল পর্যায়ে দল গোছাচ্ছে বিএনপি, জামায়াত, এনসিপি, বিজেপিসহ সব দল। তবে এখনও রাজনৈতিক দলগুলোর প্রার্থী চূড়ান্ত না হলেও সম্ভাব্য প্রার্থীদের পোস্টার, ব্যানার ও ফেস্টুনে ছেয়ে গেছে পুরো জেলা। মাঠ গোছাতেও ব্যস্ত বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা।
কেন্দ্রীয় কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ, কেন্দ্র কমিটি গঠন এবং সদস্য সংগ্রহের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। তবে বিএনপি থেকে একাধিক নেতার মনোনয়ন প্রত্যাশা থাকায় দলের ভেতরে তৃণমূলের নেতাকর্মীরা কিছুটা অস্বস্তিতে রয়েছেন।
মনোনয়ন প্রত্যাশী এবং নেতাকর্মীরা জানান, কেন্দ্র থেকে যাকে মনোনয়ন দেবে এবং কেন্দ্র থেকে যে নির্দেশনা দেবে, সেটা তারা মেনে নিয়ে তার পক্ষেই কাজ করবেন। এখন সবার অপেক্ষা কেন্দ্র থেকে চূড়ান্তভাবে কার নাম ঘোষণা আসে।
জানা গেছে, বিএনপি, জামায়াত, বিজেপি এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থীদের দৌড়ঝাঁপ অনেকটাই বেশি। তবে প্রার্থিতার বিষয়ে আপাতত এ জেলায় জাপা এবং এনসিপিসহ অন্যান্য দলের সম্ভাব্য প্রার্থীদের তৎপরতা নেই।
এদিকে সম্ভাব্য মনোনয়ন প্রত্যাশীদের পোস্টার, ফেস্টুন ও ব্যানারে ছেয়ে গেছে শহরের অলিগলি, পাড়া-মহল্লা। চারটি সংসদীয় আসন নিয়ে গঠিত দ্বীপজেলা ভোলার রাজনৈতিক মাঠ এখন অনেকটাই সরগরম। বিএনপি, বিজেপি এবং জামায়াতের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড চোখে পড়ার মতো। তারাই এখন তৃণমূলে মাঠ গোছাতে ব্যস্ত। দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন নেতাকর্মীরা।
ভোলা-১ (সদর) আসনে বিএনপি থেকে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীরের নাম শোনা যাচ্ছে। তার পক্ষে দলীয় শুভেচ্ছা ব্যানার টানিয়ে রাখা হয়েছে শহরের অলিগলিতে।
বিজেপি থেকে দলের চেয়ারম্যান আন্দালিভ রহমান পার্থের পক্ষে কাজ করছেন নেতাকর্মীরা।
অন্যদিকে জামায়াত থেকে দলের নায়েবে আমির অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ থেকে মাওলানা ওবায়দুর রহমান বিন মোস্তফার নাম শোনা যাচ্ছে। তবে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় আছেন বিজেপি চেয়ারম্যান আন্দালিভ রহমান পার্থ ও বিএনপি গোলাম নবী আলমগীর। পিছিয়ে নেই জামায়াত প্রার্থীও।
ভোলা-২ (বোরহানউদ্দিন-দৌলতখান) আসন থেকে বিএনপির একাধিক প্রার্থীর নাম শোনা যাচ্ছে। তবে এখন পর্যন্ত এগিয়ে রয়েছেন দলের নির্বাহী কমিটির সদস্য, সাবেক সংসদ সদস্য হাফিজ ইব্রাহিম। এছাড়া একই দল থেকে এবিএম ইব্রাহিম খলিলসহ একাধিক প্রার্থী রয়েছেন। তারাও বিএনপি থেকে প্রার্থী হতে চান। এ আসনে জামায়াত থেকে প্রার্থী হচ্ছেন মাওলানা ফজলুল করিম। তবে বিজেপি বা অন্যদলের প্রার্থীদের নাম নিয়ে আলোচনা নেই।
ভোলা-৩ (লালমোহন-তজুমদ্দিন) আসন থেকে বিএনপিতে এককভাবে মেজর অব. হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ এগিয়ে রয়েছেন। অন্যদিকে বাংলাদেশ ডেভলপমেন্ট পার্টির (বিডিপি) মহাসচিব নিজামুল হক নাঈমের শোনা গেলেও বিজেপি, জাপা ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম আলোচনায় নেই।
ভোলা-৪ (চরফ্যাশন-মনপুরা) আসনে বিএনপির একাধিক প্রার্থীর নাম আলোচনায় রয়েছে। যাদের মধ্যে সাবেক সংসদ নাজিম উদ্দিম আলম, অ্যাডভোকেট ছিদ্দিকুল্লা, নুরুল ইসলামাম নয়ন রয়েছেন। এছাড়াও জামায়াত থেকে অধ্যক্ষ মোস্তফা কামাল, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ থেকে কামাল উদ্দিন আলোচনায় রয়েছেন। অন্যান্য দলের প্রার্থী এখনও চূড়ান্ত হয়নি।
বিএনপিতে একাধিক প্রার্থীর বিষয়ে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর বলেন, বিএনপি একটি বড় দল, এ দল থেকে একাধিক প্রার্থী মনোনয়ন চাইতেই পারেন। তবে এখন পর্যন্ত যারা মনোনয়ন চাইছেন, তারা কেউ শক্তিশালী প্রার্থী নন। সবচেয়ে বড় কথা কেন্দ্র থেকে যে নির্দেশনা আসবে, আমরা তাই মেনে নেব। তার পক্ষেই কাজ করব।
জানতে চাইলে জামায়াতের ভোলা জেলা নায়েবে আমির অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম বলেন, ভোলার চারটি আসনেই আমাদের প্রার্থী চূড়ান্ত। আমাদের কেন্দ্র কমিটি গঠন করা শেষ, চলছে সদস্য সংগ্রহ। দল পুরোপুরি গোছানো আছে। নির্বাচনকে সামনে রেখে আমাদের প্রায় সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।
এ ব্যাপারে এনসিপির ভোলা জেলার প্রধান সমন্বয়ক মেহেদী হাসান শরীফ বলেন, ভোলার চার সংসদীয় আসনে এখনও প্রার্থী চূড়ান্ত হয়নি, তবে নির্বাচনকে সমানে রেখে আমরা মাঠ গোছাতে ব্যস্ত আছি।
আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এ প্রেক্ষাপটে ভোলায় সরব হয়ে উঠেছেন রাজনৈতিক নেতারা। এখনও জামায়াত ছাড়া বড় দল বিএনপিসহ অধিকাংশ দলের প্রার্থী চূড়ান্ত না হলেও মাঠে সক্রিয় রয়েছেন মনোনয়ন প্রত্যাশীরা।
সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোলায় তৃণমূল পর্যায়ে দল গোছাচ্ছে বিএনপি, জামায়াত, এনসিপি, বিজেপিসহ সব দল। তবে এখনও রাজনৈতিক দলগুলোর প্রার্থী চূড়ান্ত না হলেও সম্ভাব্য প্রার্থীদের পোস্টার, ব্যানার ও ফেস্টুনে ছেয়ে গেছে পুরো জেলা। মাঠ গোছাতেও ব্যস্ত বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা।
কেন্দ্রীয় কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ, কেন্দ্র কমিটি গঠন এবং সদস্য সংগ্রহের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। তবে বিএনপি থেকে একাধিক নেতার মনোনয়ন প্রত্যাশা থাকায় দলের ভেতরে তৃণমূলের নেতাকর্মীরা কিছুটা অস্বস্তিতে রয়েছেন।
মনোনয়ন প্রত্যাশী এবং নেতাকর্মীরা জানান, কেন্দ্র থেকে যাকে মনোনয়ন দেবে এবং কেন্দ্র থেকে যে নির্দেশনা দেবে, সেটা তারা মেনে নিয়ে তার পক্ষেই কাজ করবেন। এখন সবার অপেক্ষা কেন্দ্র থেকে চূড়ান্তভাবে কার নাম ঘোষণা আসে।
জানা গেছে, বিএনপি, জামায়াত, বিজেপি এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থীদের দৌড়ঝাঁপ অনেকটাই বেশি। তবে প্রার্থিতার বিষয়ে আপাতত এ জেলায় জাপা এবং এনসিপিসহ অন্যান্য দলের সম্ভাব্য প্রার্থীদের তৎপরতা নেই।
এদিকে সম্ভাব্য মনোনয়ন প্রত্যাশীদের পোস্টার, ফেস্টুন ও ব্যানারে ছেয়ে গেছে শহরের অলিগলি, পাড়া-মহল্লা। চারটি সংসদীয় আসন নিয়ে গঠিত দ্বীপজেলা ভোলার রাজনৈতিক মাঠ এখন অনেকটাই সরগরম। বিএনপি, বিজেপি এবং জামায়াতের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড চোখে পড়ার মতো। তারাই এখন তৃণমূলে মাঠ গোছাতে ব্যস্ত। দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন নেতাকর্মীরা।
ভোলা-১ (সদর) আসনে বিএনপি থেকে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীরের নাম শোনা যাচ্ছে। তার পক্ষে দলীয় শুভেচ্ছা ব্যানার টানিয়ে রাখা হয়েছে শহরের অলিগলিতে।
বিজেপি থেকে দলের চেয়ারম্যান আন্দালিভ রহমান পার্থের পক্ষে কাজ করছেন নেতাকর্মীরা।
অন্যদিকে জামায়াত থেকে দলের নায়েবে আমির অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ থেকে মাওলানা ওবায়দুর রহমান বিন মোস্তফার নাম শোনা যাচ্ছে। তবে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় আছেন বিজেপি চেয়ারম্যান আন্দালিভ রহমান পার্থ ও বিএনপি গোলাম নবী আলমগীর। পিছিয়ে নেই জামায়াত প্রার্থীও।
ভোলা-২ (বোরহানউদ্দিন-দৌলতখান) আসন থেকে বিএনপির একাধিক প্রার্থীর নাম শোনা যাচ্ছে। তবে এখন পর্যন্ত এগিয়ে রয়েছেন দলের নির্বাহী কমিটির সদস্য, সাবেক সংসদ সদস্য হাফিজ ইব্রাহিম। এছাড়া একই দল থেকে এবিএম ইব্রাহিম খলিলসহ একাধিক প্রার্থী রয়েছেন। তারাও বিএনপি থেকে প্রার্থী হতে চান। এ আসনে জামায়াত থেকে প্রার্থী হচ্ছেন মাওলানা ফজলুল করিম। তবে বিজেপি বা অন্যদলের প্রার্থীদের নাম নিয়ে আলোচনা নেই।
ভোলা-৩ (লালমোহন-তজুমদ্দিন) আসন থেকে বিএনপিতে এককভাবে মেজর অব. হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ এগিয়ে রয়েছেন। অন্যদিকে বাংলাদেশ ডেভলপমেন্ট পার্টির (বিডিপি) মহাসচিব নিজামুল হক নাঈমের শোনা গেলেও বিজেপি, জাপা ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম আলোচনায় নেই।
ভোলা-৪ (চরফ্যাশন-মনপুরা) আসনে বিএনপির একাধিক প্রার্থীর নাম আলোচনায় রয়েছে। যাদের মধ্যে সাবেক সংসদ নাজিম উদ্দিম আলম, অ্যাডভোকেট ছিদ্দিকুল্লা, নুরুল ইসলামাম নয়ন রয়েছেন। এছাড়াও জামায়াত থেকে অধ্যক্ষ মোস্তফা কামাল, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ থেকে কামাল উদ্দিন আলোচনায় রয়েছেন। অন্যান্য দলের প্রার্থী এখনও চূড়ান্ত হয়নি।
বিএনপিতে একাধিক প্রার্থীর বিষয়ে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর বলেন, বিএনপি একটি বড় দল, এ দল থেকে একাধিক প্রার্থী মনোনয়ন চাইতেই পারেন। তবে এখন পর্যন্ত যারা মনোনয়ন চাইছেন, তারা কেউ শক্তিশালী প্রার্থী নন। সবচেয়ে বড় কথা কেন্দ্র থেকে যে নির্দেশনা আসবে, আমরা তাই মেনে নেব। তার পক্ষেই কাজ করব।
জানতে চাইলে জামায়াতের ভোলা জেলা নায়েবে আমির অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম বলেন, ভোলার চারটি আসনেই আমাদের প্রার্থী চূড়ান্ত। আমাদের কেন্দ্র কমিটি গঠন করা শেষ, চলছে সদস্য সংগ্রহ। দল পুরোপুরি গোছানো আছে। নির্বাচনকে সামনে রেখে আমাদের প্রায় সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।
এ ব্যাপারে এনসিপির ভোলা জেলার প্রধান সমন্বয়ক মেহেদী হাসান শরীফ বলেন, ভোলার চার সংসদীয় আসনে এখনও প্রার্থী চূড়ান্ত হয়নি, তবে নির্বাচনকে সমানে রেখে আমরা মাঠ গোছাতে ব্যস্ত আছি।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫৯
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫৪
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫২
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৪৯
১৪ আগস্ট, ২০২৫ ১৯:১৮
ভোলা জেলার ১০টি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের (ওসি) মধ্যে পঞ্চমবারের মতো শ্রেষ্ঠ হয়েছেন লালমোহন থানার মো. সিরাজুল ইসলাম। জুলাই মাসে থানা এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখাসহ বিভিন্ন পুলিশিং কর্মকান্ড বিশেষ অবদান রাখায় তাকে শ্রেষ্ঠ ওসি হিসেবে নির্বাচিত করা হয়।
বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা পুলিশ লাইন্সে অনুষ্ঠিত মাসিক কল্যাণ সভায় লালমোহন থানার ওসি মো. সিরাজুল ইসলামের হাতে সম্মাননা পুরস্কার ও সনদপত্র তুলে দেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শরীফুল হক। এ ছাড়া বিপুল পরিমাণ জাল টাকা উদ্ধার করায় বিশেষ পুরস্কার পেয়েছেন লালমোহন থানার এসআই মো. আবু ইউসুফ।
ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ভালো কাজের স্বীকৃতি পেলে ভবিষ্যতের কর্মকান্ড আরো আগ্রহ সৃষ্টি হয়। আমাকে জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত করায় পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। এই অর্জন কেবল আমার একার না, এটি আমার থানার সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা ও স্থানীয় জনগণেরও।
এই পুরস্কারের মাধ্যমে আশা করছি থানা এলাকার সবার ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় আগামীতে আরো ভালো কাজ করা সম্ভব হবে। এ সময় সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার অরিত সরকার, মো. মেহেদী হাসান, সহকারী পুলিশ সুপার (শিক্ষাণবীশ) মো. হুমায়ুন কবিরসহ জেলা পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রসঙ্গত, এর আগে চলতি বছরের জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, মার্চ ও এপ্রিল মাসেও জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত হয়েছিলেন লালমোহন থানার মো. সিরাজুল ইসলাম।
ভোলা জেলার ১০টি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের (ওসি) মধ্যে পঞ্চমবারের মতো শ্রেষ্ঠ হয়েছেন লালমোহন থানার মো. সিরাজুল ইসলাম। জুলাই মাসে থানা এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখাসহ বিভিন্ন পুলিশিং কর্মকান্ড বিশেষ অবদান রাখায় তাকে শ্রেষ্ঠ ওসি হিসেবে নির্বাচিত করা হয়।
বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা পুলিশ লাইন্সে অনুষ্ঠিত মাসিক কল্যাণ সভায় লালমোহন থানার ওসি মো. সিরাজুল ইসলামের হাতে সম্মাননা পুরস্কার ও সনদপত্র তুলে দেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শরীফুল হক। এ ছাড়া বিপুল পরিমাণ জাল টাকা উদ্ধার করায় বিশেষ পুরস্কার পেয়েছেন লালমোহন থানার এসআই মো. আবু ইউসুফ।
ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ভালো কাজের স্বীকৃতি পেলে ভবিষ্যতের কর্মকান্ড আরো আগ্রহ সৃষ্টি হয়। আমাকে জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত করায় পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। এই অর্জন কেবল আমার একার না, এটি আমার থানার সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা ও স্থানীয় জনগণেরও।
এই পুরস্কারের মাধ্যমে আশা করছি থানা এলাকার সবার ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় আগামীতে আরো ভালো কাজ করা সম্ভব হবে। এ সময় সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার অরিত সরকার, মো. মেহেদী হাসান, সহকারী পুলিশ সুপার (শিক্ষাণবীশ) মো. হুমায়ুন কবিরসহ জেলা পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রসঙ্গত, এর আগে চলতি বছরের জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, মার্চ ও এপ্রিল মাসেও জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত হয়েছিলেন লালমোহন থানার মো. সিরাজুল ইসলাম।
১৩ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:০৬
ভোলার মনপুরায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মো. সুজা উদ্দিন সুজনকে (৪৫) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৩ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে তাঁকে উপজেলার রামনেওয়াজ চৌধুরী বাজার এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। পুলিশ জানায়, তাঁর বিরুদ্ধে পুলিশের ওপর আক্রমণের মামলা রয়েছে। গ্রেপ্তার মো. সুজা উদ্দিন সুজন ১ নম্বর মনপুরা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের স্থায়ী বাসিন্দা। তিনি সৈয়দ আহম্মদের ছেলে।
মনপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আহসান কবির দুপুরে জানান, মো. সুজনের বিরুদ্ধে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছিল। পরে তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
ভোলার মনপুরায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মো. সুজা উদ্দিন সুজনকে (৪৫) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৩ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে তাঁকে উপজেলার রামনেওয়াজ চৌধুরী বাজার এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। পুলিশ জানায়, তাঁর বিরুদ্ধে পুলিশের ওপর আক্রমণের মামলা রয়েছে। গ্রেপ্তার মো. সুজা উদ্দিন সুজন ১ নম্বর মনপুরা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের স্থায়ী বাসিন্দা। তিনি সৈয়দ আহম্মদের ছেলে।
মনপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আহসান কবির দুপুরে জানান, মো. সুজনের বিরুদ্ধে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছিল। পরে তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
১২ আগস্ট, ২০২৫ ১৮:৩১
ভোলার লালমোহন পৌরসভার হাইস্কুল সুপার মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডর ঘটনা ঘটেছে। সোমবার রাত আনুমানিক ৪ টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে স্থানীয়দের সহযোগিতায় প্রায় এক ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নেভাতে সক্ষম হয়।
তবে এরইমধ্যে পুরোপুরি পুড়ে যায় ৫টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয় আরো কয়েকটি দোকান। বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে অগ্নিকান্ডর সূত্রপাত হতে পারে বলে ধারণা করছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা।অগ্নিকাÐে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে- পলি শো কর্নার, রাইট চয়েজ ফ্যাশন, নাফি ফ্যাশন, ফ্যাশন, নিউ রিফাত ফ্যাশন। এ ছাড়াও ওয়ান ফ্যাশন, হাদিস বস্ত্রালয়, ইভা ফ্যাশনসহ আরো কয়েকটি দোকানের আংশিক ক্ষতি হয়েছে।
লালমোহন হাইস্কুল সুপার মার্কেট ব্যবসয়ী সমিতির সভাপতি মো. শহিদুল ইসলাম জানান, অগ্নিকান্ডে ব্যবসায়ীদের অন্তত ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া ঘর মালিকদেরও আরো ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে ধারণা করছি। আমরা এসব ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা প্রস্তুত করে ইউএনওর কাছে পাঠিয়েছি।
আশা করছি উপজেলা প্রশাসন শিগগিরই এসব ক্ষতিগ্রস্তদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দেবেন। লালমোহন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ভারপ্রাপ্ত স্টেশন কর্মকর্তা মো. সোহরাব হোসেন বলেন, খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রায় এক ঘন্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনি।
বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে এ অগ্নিকাÐের সূত্রপাত হতে পারে বলে আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি। এ ছাড়া ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণে কাজ চলছে। এ বিষয়ে লালমোহন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহ আজিজ জানান, আমরা ইতোমধ্যে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে শুকনো খাবার এবং নগদ অর্থ সহযোগিতা দিয়েছি। এ ছাড়া ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠানো হবে। পরবর্তীতেকোনো বরাদ্দ এলে তা এই অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে দ্রুত সময়ে মধ্যে পৌঁছে দেয়া হবে।
ভোলার লালমোহন পৌরসভার হাইস্কুল সুপার মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডর ঘটনা ঘটেছে। সোমবার রাত আনুমানিক ৪ টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে স্থানীয়দের সহযোগিতায় প্রায় এক ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নেভাতে সক্ষম হয়।
তবে এরইমধ্যে পুরোপুরি পুড়ে যায় ৫টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয় আরো কয়েকটি দোকান। বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে অগ্নিকান্ডর সূত্রপাত হতে পারে বলে ধারণা করছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা।অগ্নিকাÐে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে- পলি শো কর্নার, রাইট চয়েজ ফ্যাশন, নাফি ফ্যাশন, ফ্যাশন, নিউ রিফাত ফ্যাশন। এ ছাড়াও ওয়ান ফ্যাশন, হাদিস বস্ত্রালয়, ইভা ফ্যাশনসহ আরো কয়েকটি দোকানের আংশিক ক্ষতি হয়েছে।
লালমোহন হাইস্কুল সুপার মার্কেট ব্যবসয়ী সমিতির সভাপতি মো. শহিদুল ইসলাম জানান, অগ্নিকান্ডে ব্যবসায়ীদের অন্তত ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া ঘর মালিকদেরও আরো ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে ধারণা করছি। আমরা এসব ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা প্রস্তুত করে ইউএনওর কাছে পাঠিয়েছি।
আশা করছি উপজেলা প্রশাসন শিগগিরই এসব ক্ষতিগ্রস্তদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দেবেন। লালমোহন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ভারপ্রাপ্ত স্টেশন কর্মকর্তা মো. সোহরাব হোসেন বলেন, খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রায় এক ঘন্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনি।
বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে এ অগ্নিকাÐের সূত্রপাত হতে পারে বলে আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি। এ ছাড়া ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণে কাজ চলছে। এ বিষয়ে লালমোহন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহ আজিজ জানান, আমরা ইতোমধ্যে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে শুকনো খাবার এবং নগদ অর্থ সহযোগিতা দিয়েছি। এ ছাড়া ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠানো হবে। পরবর্তীতেকোনো বরাদ্দ এলে তা এই অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে দ্রুত সময়ে মধ্যে পৌঁছে দেয়া হবে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.