২৮ জুলাই, ২০২৫ ১৯:৪৫
পিরোজপুরের কাউখালীতে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গুম এবং গুপ্ত হত্যার শিকার ব্যবসায়ী নাজমুল হক মুরাদের সঠিক পরিচয় নির্ধারণ করতে কবর থেকে দ্বিতীয়বার লাশ উত্তোলন করে ডিএনএ সংগ্রহ করা হয়েছে।
ডিএনএ টেস্টের মাধ্যমে তার পরিচয় নিশ্চিত হতে গুম সংক্রান্ত কমিশন অব ইনকোয়ারি এর কার্যালয় থেকে অনুরোধের প্রেক্ষিতে পিরোজপুরের জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আশরাফুল আলম খান গত মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) এ আদেশ দেন।
মৃত্যুর ১৪ বছর পর দ্বিতীয় বার সোমবার (২৮জুলাই) সকালে পিরোজপুরের কাউখালীর পার সাতুরিয়া গ্রামের পারিবারিক কবরস্থান থেকে মরদেহের নমুনা সংগ্রহ করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন গুম কমিশনের সদস্য মানবাধিকার কর্মী নূর খান, কাউখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার স্বজল মোল্লা।জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদেশ পালনে কাউখালী উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সুদীপ্ত দেবনাথ, সিভিল সার্জনের প্রতিনিধি উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. ইসতিয়াক আহমেদ, কাউখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ সোলায়মান, মামলার বাদী মুরাদের ভাই মিরাজুল ইসলামের উপস্থিতিতে মরদেহের নমুনা সংগ্রহ করেন।
জানাগেছে, আইনজীবি গিয়াস উদ্দিন খান মাসুদ হত্যা মামলার আসামী কাউখালীর ব্যবসায়ী মুরাদ, রাজাপুর উপজেলার নৈকাঠী গ্রামের মিজান জোমাদ্দার ও ফোরকানকে ২০১১ সালের ১৭ই এপ্রিল ঢাকার উত্তরা থেকে র্যাব পরিচয়ে ধরে নিয়ে যায়। এরপরে তাদের কোন সন্ধান পায়নি তাদের পরিবার। ১০দিন পরে ২৭ এপ্রিল ২০১১ ঢাকার তুরাগ তীরে বালির নিচ থেকে বস্তাবন্দি ৩ যুবকের গলিত লাশ উদ্ধার করে ছিল পুলিশ। পরে তিন জনের পরিবার তাদের লাশ সনাক্ত করে প্রত্যেক এর বাড়িতে দাফন করে।
উল্লেখ্য, কাউখালীতে আইনজীবি গিয়াস উদ্দিন খান মাসুদ হত্যা মামলায় গুপ্ত হত্যায় নিহত দুইজন আসামী থাকায় মামলার বাদী নিহত দুই আসামীর ডিএনএ টেষ্টের আবেদন করলে স্বরাস্ট্র মস্ত্রণালয়ের নির্দেশে ঢাকার সিএমএম আদালতের চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট একেএম এনামুল হক ২০১১ সালের জুন মাসে মুরাদ ও মিজানের ডিএনএ টেস্ট এর নির্দেশ দেয়।
২০১১ সালের ৪ জুলাই কাউখালীর পারসাতুরিয়া গ্রামে নাজমুল হক মুরাদের লাশ কবর থেকে উত্তোলন করে লাশের দাঁত সহ বিভিন্ন উপকরন সংগ্রহ করে ডিএনএ টেস্টের জন্য পাঠানো হয়। পরে ডিএনএ টেস্টে কাউখালীতে দাফন দেয়া লাশ মুরাদের নয় বলে প্রমানিত হয়েছে বলে জানিয়েছিল তৎকালিন হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ওসি আঃ রাজ্জাক। মামলায় মিজান ও মুরাদকে জীবিত দেখিয়ে ১০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশীট দিয়ে ছিল।
কিন্ত দীর্ঘ ১৪ বছরে মুরাদের ছোট ভাই নাজমুল হক মুরাদের সঠিক সন্ধান এবং তদন্ত করে সুষ্ঠ বিচার দাবি করে গুম সংক্রান্ত কমিশন অব ইনকোয়ারি নিকট । পরে গত ২৮ এপ্রিল (২০২৫ ) গুম সংক্রান্ত কমিশন এর দুই জন সদস্য কাউখালীতে আসেন এবং পরিবারের সদস্যদের সাথে ঘটনার বিবরন শুনে মুরাদের লাশ ডিএনএ পরীক্ষার জন্য নির্দেশ দেন।
পিরোজপুরের কাউখালীতে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গুম এবং গুপ্ত হত্যার শিকার ব্যবসায়ী নাজমুল হক মুরাদের সঠিক পরিচয় নির্ধারণ করতে কবর থেকে দ্বিতীয়বার লাশ উত্তোলন করে ডিএনএ সংগ্রহ করা হয়েছে।
ডিএনএ টেস্টের মাধ্যমে তার পরিচয় নিশ্চিত হতে গুম সংক্রান্ত কমিশন অব ইনকোয়ারি এর কার্যালয় থেকে অনুরোধের প্রেক্ষিতে পিরোজপুরের জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আশরাফুল আলম খান গত মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) এ আদেশ দেন।
মৃত্যুর ১৪ বছর পর দ্বিতীয় বার সোমবার (২৮জুলাই) সকালে পিরোজপুরের কাউখালীর পার সাতুরিয়া গ্রামের পারিবারিক কবরস্থান থেকে মরদেহের নমুনা সংগ্রহ করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন গুম কমিশনের সদস্য মানবাধিকার কর্মী নূর খান, কাউখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার স্বজল মোল্লা।জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদেশ পালনে কাউখালী উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সুদীপ্ত দেবনাথ, সিভিল সার্জনের প্রতিনিধি উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. ইসতিয়াক আহমেদ, কাউখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ সোলায়মান, মামলার বাদী মুরাদের ভাই মিরাজুল ইসলামের উপস্থিতিতে মরদেহের নমুনা সংগ্রহ করেন।
জানাগেছে, আইনজীবি গিয়াস উদ্দিন খান মাসুদ হত্যা মামলার আসামী কাউখালীর ব্যবসায়ী মুরাদ, রাজাপুর উপজেলার নৈকাঠী গ্রামের মিজান জোমাদ্দার ও ফোরকানকে ২০১১ সালের ১৭ই এপ্রিল ঢাকার উত্তরা থেকে র্যাব পরিচয়ে ধরে নিয়ে যায়। এরপরে তাদের কোন সন্ধান পায়নি তাদের পরিবার। ১০দিন পরে ২৭ এপ্রিল ২০১১ ঢাকার তুরাগ তীরে বালির নিচ থেকে বস্তাবন্দি ৩ যুবকের গলিত লাশ উদ্ধার করে ছিল পুলিশ। পরে তিন জনের পরিবার তাদের লাশ সনাক্ত করে প্রত্যেক এর বাড়িতে দাফন করে।
উল্লেখ্য, কাউখালীতে আইনজীবি গিয়াস উদ্দিন খান মাসুদ হত্যা মামলায় গুপ্ত হত্যায় নিহত দুইজন আসামী থাকায় মামলার বাদী নিহত দুই আসামীর ডিএনএ টেষ্টের আবেদন করলে স্বরাস্ট্র মস্ত্রণালয়ের নির্দেশে ঢাকার সিএমএম আদালতের চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট একেএম এনামুল হক ২০১১ সালের জুন মাসে মুরাদ ও মিজানের ডিএনএ টেস্ট এর নির্দেশ দেয়।
২০১১ সালের ৪ জুলাই কাউখালীর পারসাতুরিয়া গ্রামে নাজমুল হক মুরাদের লাশ কবর থেকে উত্তোলন করে লাশের দাঁত সহ বিভিন্ন উপকরন সংগ্রহ করে ডিএনএ টেস্টের জন্য পাঠানো হয়। পরে ডিএনএ টেস্টে কাউখালীতে দাফন দেয়া লাশ মুরাদের নয় বলে প্রমানিত হয়েছে বলে জানিয়েছিল তৎকালিন হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ওসি আঃ রাজ্জাক। মামলায় মিজান ও মুরাদকে জীবিত দেখিয়ে ১০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশীট দিয়ে ছিল।
কিন্ত দীর্ঘ ১৪ বছরে মুরাদের ছোট ভাই নাজমুল হক মুরাদের সঠিক সন্ধান এবং তদন্ত করে সুষ্ঠ বিচার দাবি করে গুম সংক্রান্ত কমিশন অব ইনকোয়ারি নিকট । পরে গত ২৮ এপ্রিল (২০২৫ ) গুম সংক্রান্ত কমিশন এর দুই জন সদস্য কাউখালীতে আসেন এবং পরিবারের সদস্যদের সাথে ঘটনার বিবরন শুনে মুরাদের লাশ ডিএনএ পরীক্ষার জন্য নির্দেশ দেন।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:২৫
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:৩৮
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৭:২৯
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:৪৯
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৭:৪৮
পিরোজপুরে আবুল কালাম শরীফ নামে একজনকে হত্যার দায়ে ছয়জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে তাদেরকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি একজনকে ২ বছরের কারাদণ্ড ও ২ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে ২ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
এ ছাড়া, অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায় একজনকে বেকসুর খালাস প্রদান করেন আদালত এবং মামলা চলাকালীন একজনের মৃত্যু হয়। রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে পিরোজপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. মজিবুর রহমান দুই আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। বাকি আসামিরা পলাতক রয়েছেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) ওয়াহিদ হাসান বাবু বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন পিরোজপুর সদর উপজেলার ঝনঝনিয়া গ্রামের মো. হানিফ শরীফের ছেলে এজাজা শরীফ (৩৮), একই গ্রামের হাবিব শরীফের ছেলে মো. আক্কাস শরীফ (৬৩), জবেদ আলী শরীফের ছেলে সাখায়েত শরীফ (৫১), আক্কাস শরীফের স্ত্রী শেফালী বেগম (৫৬), সাখায়েত শরীফের স্ত্রী হ্যাপি বেগম (৩৯), এজাজ শরীফের স্ত্রী লিমা বেগম (৩১) হানিফ শরীফের ছেলে মো. এমরান (৩৯)। এর মধ্যে মো. এমরানকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, পিরোজপুর সদর উপজেলার ঝনঝনিয়া গ্রামের মৃত সাইজ উদ্দিন শরীফের নামে জেয়াফত খাওয়ানোর বিষয় নিয়ে সাইজ উদ্দিন শরীফের সন্তানদের সঙ্গে আসামিদের বিরোধ চলছিল।
ওই বিরোধের জেরে ২০১৪ সালের ১০ জুলাই রাতে ভুক্তভোগী আবুল কালাম শরীফ আসামি আক্কাস শরীফের বাড়ির সামনে থেকে আসার সময় আসামিরা তার ওপর হামলা চালান। এ সময় আসামিরা আবুল কালাম শরীফকে খুনের উদ্দেশে মাথায় কুপিয়ে গুরুতর জখম করে।
পরে স্থানীয় বাসিন্দারা ভুক্তভোগী আবুল কালাম শরীফকে উদ্ধার করে পিরোজপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরন করেন। সেখানে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার পরদিন ২০১৪ সালের ১১ জুলাই নিহতের ভাই হাকিম শরীফ বাদী হয়ে পিরোজপুর সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ঘটনার পরের বছর ২০১৫ সালের ৪ মে পিরোজপুর সদর থানা-পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মো. হাবিবুল্লাহ আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন। দীর্ঘ সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত আজ এ রায় ঘোষণা করেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) ওয়াহিদ হাসান বাবু বলেন, অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত ৬ আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও একজনকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেন। এ ছাড়া, অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় একজনকে খালাস প্রদান করেন।
পিরোজপুরে আবুল কালাম শরীফ নামে একজনকে হত্যার দায়ে ছয়জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে তাদেরকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি একজনকে ২ বছরের কারাদণ্ড ও ২ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে ২ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
এ ছাড়া, অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায় একজনকে বেকসুর খালাস প্রদান করেন আদালত এবং মামলা চলাকালীন একজনের মৃত্যু হয়। রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে পিরোজপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. মজিবুর রহমান দুই আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। বাকি আসামিরা পলাতক রয়েছেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) ওয়াহিদ হাসান বাবু বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন পিরোজপুর সদর উপজেলার ঝনঝনিয়া গ্রামের মো. হানিফ শরীফের ছেলে এজাজা শরীফ (৩৮), একই গ্রামের হাবিব শরীফের ছেলে মো. আক্কাস শরীফ (৬৩), জবেদ আলী শরীফের ছেলে সাখায়েত শরীফ (৫১), আক্কাস শরীফের স্ত্রী শেফালী বেগম (৫৬), সাখায়েত শরীফের স্ত্রী হ্যাপি বেগম (৩৯), এজাজ শরীফের স্ত্রী লিমা বেগম (৩১) হানিফ শরীফের ছেলে মো. এমরান (৩৯)। এর মধ্যে মো. এমরানকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, পিরোজপুর সদর উপজেলার ঝনঝনিয়া গ্রামের মৃত সাইজ উদ্দিন শরীফের নামে জেয়াফত খাওয়ানোর বিষয় নিয়ে সাইজ উদ্দিন শরীফের সন্তানদের সঙ্গে আসামিদের বিরোধ চলছিল।
ওই বিরোধের জেরে ২০১৪ সালের ১০ জুলাই রাতে ভুক্তভোগী আবুল কালাম শরীফ আসামি আক্কাস শরীফের বাড়ির সামনে থেকে আসার সময় আসামিরা তার ওপর হামলা চালান। এ সময় আসামিরা আবুল কালাম শরীফকে খুনের উদ্দেশে মাথায় কুপিয়ে গুরুতর জখম করে।
পরে স্থানীয় বাসিন্দারা ভুক্তভোগী আবুল কালাম শরীফকে উদ্ধার করে পিরোজপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরন করেন। সেখানে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার পরদিন ২০১৪ সালের ১১ জুলাই নিহতের ভাই হাকিম শরীফ বাদী হয়ে পিরোজপুর সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ঘটনার পরের বছর ২০১৫ সালের ৪ মে পিরোজপুর সদর থানা-পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মো. হাবিবুল্লাহ আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন। দীর্ঘ সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত আজ এ রায় ঘোষণা করেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) ওয়াহিদ হাসান বাবু বলেন, অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত ৬ আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও একজনকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেন। এ ছাড়া, অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় একজনকে খালাস প্রদান করেন।
০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:১৯
ছারছীনা দরবার শরীফের উদ্যোগে নেছারাবাদে পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সাঃ) উপলক্ষে আনন্দ মিছিল, আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) সকালে ছারছীনা আলিয়া মাদ্রাসা ও ছারছীনা দারুচ্ছুন্নাত জামেয়া-এ-নেছারিয়া দীনিয়া মাদ্রাসা, হাফেজি মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও বাংলাদেশ জমইয়াতে হিযবুল্লাহর নেছারাবাদ উপজেলা শাখার নের্তৃবৃন্দ এবং স্থানীয়রা এতে অংশ নেন।
আনন্দ মিছিলটি ছারছীনা দরবার শরীফ থেকে শুরু হয়ে পৌর শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় দরবার শরীফে এসে শেষ হয়।
এসময় অংশগ্রহণকারীরা বিভিন্ন না’ত, ক্বাসিদা ও স্লোগানে আকাশ-বাতাস মুখরিত করে তোলে। আনন্দ মিছিলে বিভিন্ন ভাষার ব্যানার ও ফেস্টুন প্রদর্শনের মাধ্যমে সৌন্দর্যমন্ডিত করা হয়।
আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন ছারছীনা দারুচ্ছুন্নাত আলিয়া মাদ্রাসার ভাইস প্রিন্সিপাল মাওঃ মোঃ রুহুল আমিন ছালেহী, ছারছীনা দ্বিনিয়া মাদ্রাসার মুদীর মাওঃ মোঃ মাহমুদুম মুনির হামীম, নায়েবে মুদীর মাওঃ মোঃ সফিউল্লাহ আল মামুন, সহকারী অধ্যাপক মাওঃ মোঃ নজরুল ইসলাম, আরবি প্রভাষক মাওঃ মোঃ বোরহান উদ্দিন ছালেহী, ক্বারী মাওঃ মোঃ বেলায়েত হোসেন।
এর আগে ছাত্রদের অংশগ্রহণে পবিত্র কুরআন খতম অনুষ্ঠিত হয়। পাশাপাশি বাংলাদেশ ছাত্র হিযবুল্লাহ কেন্দ্রীয় শাখার উদ্যোগে ১২ দিনব্যাপী বিষয়ভিত্তিক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। ১২ দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে হামদ, না’ত ও রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর জীবনীভিত্তিক বক্তৃতা প্রতিযোগিতা হয়।
ছারছীনা দরবার শরীফের উদ্যোগে নেছারাবাদে পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সাঃ) উপলক্ষে আনন্দ মিছিল, আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) সকালে ছারছীনা আলিয়া মাদ্রাসা ও ছারছীনা দারুচ্ছুন্নাত জামেয়া-এ-নেছারিয়া দীনিয়া মাদ্রাসা, হাফেজি মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও বাংলাদেশ জমইয়াতে হিযবুল্লাহর নেছারাবাদ উপজেলা শাখার নের্তৃবৃন্দ এবং স্থানীয়রা এতে অংশ নেন।
আনন্দ মিছিলটি ছারছীনা দরবার শরীফ থেকে শুরু হয়ে পৌর শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় দরবার শরীফে এসে শেষ হয়।
এসময় অংশগ্রহণকারীরা বিভিন্ন না’ত, ক্বাসিদা ও স্লোগানে আকাশ-বাতাস মুখরিত করে তোলে। আনন্দ মিছিলে বিভিন্ন ভাষার ব্যানার ও ফেস্টুন প্রদর্শনের মাধ্যমে সৌন্দর্যমন্ডিত করা হয়।
আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন ছারছীনা দারুচ্ছুন্নাত আলিয়া মাদ্রাসার ভাইস প্রিন্সিপাল মাওঃ মোঃ রুহুল আমিন ছালেহী, ছারছীনা দ্বিনিয়া মাদ্রাসার মুদীর মাওঃ মোঃ মাহমুদুম মুনির হামীম, নায়েবে মুদীর মাওঃ মোঃ সফিউল্লাহ আল মামুন, সহকারী অধ্যাপক মাওঃ মোঃ নজরুল ইসলাম, আরবি প্রভাষক মাওঃ মোঃ বোরহান উদ্দিন ছালেহী, ক্বারী মাওঃ মোঃ বেলায়েত হোসেন।
এর আগে ছাত্রদের অংশগ্রহণে পবিত্র কুরআন খতম অনুষ্ঠিত হয়। পাশাপাশি বাংলাদেশ ছাত্র হিযবুল্লাহ কেন্দ্রীয় শাখার উদ্যোগে ১২ দিনব্যাপী বিষয়ভিত্তিক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। ১২ দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে হামদ, না’ত ও রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর জীবনীভিত্তিক বক্তৃতা প্রতিযোগিতা হয়।
০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৩:৫৩
পিরোজপুর সদর উপজেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক কাউন্সিলে ভোট গণনার সময় দুই গ্রুপের মধ্যে হাতাহাতি ও ব্যালট ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এতে করে নির্বাচন ফলাফল ঘোষণা স্থগিত করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) রাতে পিরোজপুর শহরের শিল্পকলা একাডেমিতে এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার বিকেলে সদর উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের ৪৯৭ জন কাউন্সিলরের মধ্যে ৪৮২ জন ভোট প্রদান করেন। এরপর শুরু হয় ভোট গণনা। গণনার একপর্যায়ে কিছু ব্যক্তি হট্টগোল শুরু করেন এবং তা দ্রুত অডিটোরিয়ামের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়ে। এরই মধ্যে কয়েকজন ব্যক্তি ভোট দেওয়া ব্যালট ছিনতাই করে নিয়ে যায়। ফলে ভোট গণনা বন্ধ হয়ে যায় এবং ফলাফল ঘোষণা স্থগিত করা হয়।
এ বিষয়ে বিএনপির কাউন্সিল প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক ও কেন্দ্রীয় বন ও পরিবেশ বিষয়ক সহ-সম্পাদক কাজী রওনাকুল ইসলাম টিপু বলেন, ঘটনার বিষয়ে দলীয় নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
ঘটনা সম্পর্কে পিরোজপুর সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রবিউল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। পরিস্থিতি এখন স্বাভাবিক রয়েছে।
পিরোজপুর সদর উপজেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক কাউন্সিলে ভোট গণনার সময় দুই গ্রুপের মধ্যে হাতাহাতি ও ব্যালট ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এতে করে নির্বাচন ফলাফল ঘোষণা স্থগিত করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) রাতে পিরোজপুর শহরের শিল্পকলা একাডেমিতে এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার বিকেলে সদর উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের ৪৯৭ জন কাউন্সিলরের মধ্যে ৪৮২ জন ভোট প্রদান করেন। এরপর শুরু হয় ভোট গণনা। গণনার একপর্যায়ে কিছু ব্যক্তি হট্টগোল শুরু করেন এবং তা দ্রুত অডিটোরিয়ামের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়ে। এরই মধ্যে কয়েকজন ব্যক্তি ভোট দেওয়া ব্যালট ছিনতাই করে নিয়ে যায়। ফলে ভোট গণনা বন্ধ হয়ে যায় এবং ফলাফল ঘোষণা স্থগিত করা হয়।
এ বিষয়ে বিএনপির কাউন্সিল প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক ও কেন্দ্রীয় বন ও পরিবেশ বিষয়ক সহ-সম্পাদক কাজী রওনাকুল ইসলাম টিপু বলেন, ঘটনার বিষয়ে দলীয় নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
ঘটনা সম্পর্কে পিরোজপুর সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রবিউল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। পরিস্থিতি এখন স্বাভাবিক রয়েছে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.