
১৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৩:০০
হোয়াটসঅ্যাপ এখন শুধু যোগাযোগের মাধ্যম নয়, অনেকের ব্যক্তিগত ও পেশাদার জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। প্রতিদিন কোটি কোটি মানুষ এ অ্যাপ ব্যবহার করেন। সেই জনপ্রিয় অ্যাপেই এবার আসছে আরও গোপনীয়তার সুবিধা। ব্যবহারকারীর নাম ও নম্বর গোপন রেখেই চ্যাট করা যাবে— এমনই একটি নতুন ফিচার পরীক্ষা করছে হোয়াটসঅ্যাপের মালিক প্রতিষ্ঠান মেটা।
বিটা সংস্করণে পরীক্ষাধীন এই ফিচার চালু হলে ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়বে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
হোয়াটসঅ্যাপের প্রোফাইল সেটিংসে যোগ হবে ‘রিজার্ভ ইউজার’ নামে নতুন একটি অপশন। এটি চালু করলে চ্যাটের অপর প্রান্তে থাকা ব্যক্তি ব্যবহারকারীর নাম কিংবা মোবাইল নম্বর— কোনোটাই দেখতে পারবেন না। বিশেষ করে অনাকাঙ্ক্ষিত মেসেজ বা অচেনা নম্বরের বিরক্তি কমাতে এই সুবিধা কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে মনে করা হচ্ছে।
এই ফিচার চালু থাকলে ব্যবহারকারীরা হোয়াটসঅ্যাপে আরও নিশ্চিন্তে ব্যক্তিগত কথোপকথন চালাতে পারবেন।
নতুন এই ‘ইউজার নেম’ ফিচার শুধু পরিচয় গোপনেই সীমাবদ্ধ নয়। সাইবার নিরাপত্তা বাড়াতে হোয়াটসঅ্যাপ এমন ব্যবস্থা আনছে, যাতে বাইরের কোনো ওয়েবসাইট বা অজানা প্ল্যাটফর্ম থেকে মেসেজ এলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্লক হয়ে যাবে। এতে ফিশিং, স্ক্যাম কিংবা ব্যক্তিগত ডেটা চুরির ঝুঁকি কমবে।
হোয়াটসঅ্যাপের ভাষ্য, ব্যবহারকারীর অনলাইন নিরাপত্তাকে অগ্রাধিকার দিতেই এই অতিরিক্ত সুরক্ষা স্তর যোগ করা হচ্ছে।
ফিচারটি নিয়ে অনেকের মনে প্রশ্ন— নাম ও নম্বর গোপন থাকলে কি নতুন কেউ যোগাযোগ করতে পারবে না? হোয়াটসঅ্যাপ জানাচ্ছে, এ ক্ষেত্রে থাকবে ‘ইউজার নেম উইথ পিন’ অপশন। ব্যবহারকারী চার অঙ্কের একটি ব্যক্তিগত পিন সেট করবেন এবং সেই পিন জানা থাকলেই কেউ তাকে মেসেজ পাঠাতে পারবে। অর্থাৎ কারা যোগাযোগ করতে পারবে তা নিয়ন্ত্রণ থাকবে সম্পূর্ণ ব্যবহারকারীর হাতেই।
বিশেষজ্ঞদের মতে, আগামী বছরই এই বিশেষ ‘প্রাইভেসি শিল্ড’ চালু হলে ব্যক্তিগত চ্যাট আরও সুরক্ষিত ও ঝামেলামুক্ত হবে। অনলাইনে বাড়তে থাকা গোপনীয়তার ঝুঁকি কমাতে ব্যবহারকারীরা পাবে অতিরিক্ত ভরসা।
হোয়াটসঅ্যাপ এমন এক সময়ে ফিচারটি নিয়ে আসছে, যখন ডিজিটাল নিরাপত্তা নিয়ে বিশ্বজুড়ে উদ্বেগ বেড়েই চলেছে। ফলে নতুন এই উদ্যোগ ব্যবহারকারীদের আস্থা বাড়ানোর পাশাপাশি মেটার গোপনীয়তা নীতির উন্নত সংস্করণ হিসেবেও বিবেচিত হচ্ছে।
হোয়াটসঅ্যাপ এখন শুধু যোগাযোগের মাধ্যম নয়, অনেকের ব্যক্তিগত ও পেশাদার জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। প্রতিদিন কোটি কোটি মানুষ এ অ্যাপ ব্যবহার করেন। সেই জনপ্রিয় অ্যাপেই এবার আসছে আরও গোপনীয়তার সুবিধা। ব্যবহারকারীর নাম ও নম্বর গোপন রেখেই চ্যাট করা যাবে— এমনই একটি নতুন ফিচার পরীক্ষা করছে হোয়াটসঅ্যাপের মালিক প্রতিষ্ঠান মেটা।
বিটা সংস্করণে পরীক্ষাধীন এই ফিচার চালু হলে ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়বে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
হোয়াটসঅ্যাপের প্রোফাইল সেটিংসে যোগ হবে ‘রিজার্ভ ইউজার’ নামে নতুন একটি অপশন। এটি চালু করলে চ্যাটের অপর প্রান্তে থাকা ব্যক্তি ব্যবহারকারীর নাম কিংবা মোবাইল নম্বর— কোনোটাই দেখতে পারবেন না। বিশেষ করে অনাকাঙ্ক্ষিত মেসেজ বা অচেনা নম্বরের বিরক্তি কমাতে এই সুবিধা কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে মনে করা হচ্ছে।
এই ফিচার চালু থাকলে ব্যবহারকারীরা হোয়াটসঅ্যাপে আরও নিশ্চিন্তে ব্যক্তিগত কথোপকথন চালাতে পারবেন।
নতুন এই ‘ইউজার নেম’ ফিচার শুধু পরিচয় গোপনেই সীমাবদ্ধ নয়। সাইবার নিরাপত্তা বাড়াতে হোয়াটসঅ্যাপ এমন ব্যবস্থা আনছে, যাতে বাইরের কোনো ওয়েবসাইট বা অজানা প্ল্যাটফর্ম থেকে মেসেজ এলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্লক হয়ে যাবে। এতে ফিশিং, স্ক্যাম কিংবা ব্যক্তিগত ডেটা চুরির ঝুঁকি কমবে।
হোয়াটসঅ্যাপের ভাষ্য, ব্যবহারকারীর অনলাইন নিরাপত্তাকে অগ্রাধিকার দিতেই এই অতিরিক্ত সুরক্ষা স্তর যোগ করা হচ্ছে।
ফিচারটি নিয়ে অনেকের মনে প্রশ্ন— নাম ও নম্বর গোপন থাকলে কি নতুন কেউ যোগাযোগ করতে পারবে না? হোয়াটসঅ্যাপ জানাচ্ছে, এ ক্ষেত্রে থাকবে ‘ইউজার নেম উইথ পিন’ অপশন। ব্যবহারকারী চার অঙ্কের একটি ব্যক্তিগত পিন সেট করবেন এবং সেই পিন জানা থাকলেই কেউ তাকে মেসেজ পাঠাতে পারবে। অর্থাৎ কারা যোগাযোগ করতে পারবে তা নিয়ন্ত্রণ থাকবে সম্পূর্ণ ব্যবহারকারীর হাতেই।
বিশেষজ্ঞদের মতে, আগামী বছরই এই বিশেষ ‘প্রাইভেসি শিল্ড’ চালু হলে ব্যক্তিগত চ্যাট আরও সুরক্ষিত ও ঝামেলামুক্ত হবে। অনলাইনে বাড়তে থাকা গোপনীয়তার ঝুঁকি কমাতে ব্যবহারকারীরা পাবে অতিরিক্ত ভরসা।
হোয়াটসঅ্যাপ এমন এক সময়ে ফিচারটি নিয়ে আসছে, যখন ডিজিটাল নিরাপত্তা নিয়ে বিশ্বজুড়ে উদ্বেগ বেড়েই চলেছে। ফলে নতুন এই উদ্যোগ ব্যবহারকারীদের আস্থা বাড়ানোর পাশাপাশি মেটার গোপনীয়তা নীতির উন্নত সংস্করণ হিসেবেও বিবেচিত হচ্ছে।

১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৭:৩৫
ভারতের সেভেন সিস্টার্স বিচ্ছিন্ন করার বাংলাদেশ জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর হুমকি ঘিরে দুদেশের মধ্যে নতুন করে কূটনৈতিক উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। হাসনাতের এই হুমকির কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। খবর দ্য হিন্দুর।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) শহীদ মিনারে ইনকিলাব মঞ্চ আয়োজিত ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টার সর্বদলীয় প্রতিরোধ সমাবেশে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘ভারত যদি বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, ভোটাধিকার ও মানবাধিকারকে সম্মান না করে—তাহলে বাংলাদেশ ভারতবিরোধী শক্তি ও বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীগুলোকে আশ্রয় দিতে পারে। ভারত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার পৃষ্ঠপোষকেরা অর্থ, অস্ত্র ও প্রশিক্ষণ দিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে মানুষ দাঁড় করাচ্ছেন। ক্ষমতা, গদি ও মন্ত্রণালয়ের লোভে যারা দিল্লিকে ‘কেবলা’ বানিয়েছে, তারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা তৃতীয়বারের মতো বিক্রি করে দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও শকুনদের হাত থেকে মুক্তির জন্য আন্দোলন করতে হচ্ছে। আবারও শকুনেরা বাংলাদেশের মানচিত্রে থাবা বসানোর চেষ্টা করছে। ভারত বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করলে ‘প্রতিরোধের আগুন’ সীমান্ত ছাড়িয়ে ছড়িয়ে পড়বে।’
৫৪ বছরের স্বাধীনতার পরও যারা বাংলাদেশকে নিয়ন্ত্রণ করতে চায়, তাদের ‘শকুন’ আখ্যা দিয়ে প্রতিরোধের ঘোষণা দেন তিনি। এ সময় ভারত বাংলাদেশকে আরেকটি ফিলিস্তিন রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায় বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
হাসনাত আব্দুল্লাহর এসব মন্তব্যকে ভারতীয় কর্মকর্তারা ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন ও বিপজ্জনক’ বলে নিন্দা করেছেন। আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলকে একীভূত করা বা আলাদা করার ধারণা সম্পূর্ণ দায়িত্বজ্ঞানহীন ও বিপজ্জনক।’
আসামের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘গত এক বছরে বারবার এমন বক্তব্য আসছে যে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলকে বিচ্ছিন্ন করে বাংলাদেশে যুক্ত করা উচিত।’
তিনি বলেন, ‘ভারত একটি বড় দেশ, একটি পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্র এবং বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতি। বাংলাদেশ কীভাবে এমন কথা ভাবতে পারে?’
হিমন্ত বিশ্ব শর্মা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘এ ধরনের শত্রুতামূলক আচরণ চলতে থাকলে ভারত চুপ থাকবে না। প্রয়োজনে শিক্ষা দিতে হতে পারে।’
অরুণাচল প্রদেশ, আসাম, মণিপুর, মেঘালয়, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড ও ত্রিপুরা ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল গঠিত। এ সাত রাজ্যের মধ্যে চারটি রাজ্যের সঙ্গে বাংলাদেশের স্থলসীমান্ত রয়েছে।
ভারতের সেভেন সিস্টার্স বিচ্ছিন্ন করার বাংলাদেশ জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর হুমকি ঘিরে দুদেশের মধ্যে নতুন করে কূটনৈতিক উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। হাসনাতের এই হুমকির কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। খবর দ্য হিন্দুর।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) শহীদ মিনারে ইনকিলাব মঞ্চ আয়োজিত ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টার সর্বদলীয় প্রতিরোধ সমাবেশে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘ভারত যদি বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, ভোটাধিকার ও মানবাধিকারকে সম্মান না করে—তাহলে বাংলাদেশ ভারতবিরোধী শক্তি ও বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীগুলোকে আশ্রয় দিতে পারে। ভারত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার পৃষ্ঠপোষকেরা অর্থ, অস্ত্র ও প্রশিক্ষণ দিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে মানুষ দাঁড় করাচ্ছেন। ক্ষমতা, গদি ও মন্ত্রণালয়ের লোভে যারা দিল্লিকে ‘কেবলা’ বানিয়েছে, তারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা তৃতীয়বারের মতো বিক্রি করে দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও শকুনদের হাত থেকে মুক্তির জন্য আন্দোলন করতে হচ্ছে। আবারও শকুনেরা বাংলাদেশের মানচিত্রে থাবা বসানোর চেষ্টা করছে। ভারত বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করলে ‘প্রতিরোধের আগুন’ সীমান্ত ছাড়িয়ে ছড়িয়ে পড়বে।’
৫৪ বছরের স্বাধীনতার পরও যারা বাংলাদেশকে নিয়ন্ত্রণ করতে চায়, তাদের ‘শকুন’ আখ্যা দিয়ে প্রতিরোধের ঘোষণা দেন তিনি। এ সময় ভারত বাংলাদেশকে আরেকটি ফিলিস্তিন রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায় বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
হাসনাত আব্দুল্লাহর এসব মন্তব্যকে ভারতীয় কর্মকর্তারা ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন ও বিপজ্জনক’ বলে নিন্দা করেছেন। আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলকে একীভূত করা বা আলাদা করার ধারণা সম্পূর্ণ দায়িত্বজ্ঞানহীন ও বিপজ্জনক।’
আসামের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘গত এক বছরে বারবার এমন বক্তব্য আসছে যে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলকে বিচ্ছিন্ন করে বাংলাদেশে যুক্ত করা উচিত।’
তিনি বলেন, ‘ভারত একটি বড় দেশ, একটি পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্র এবং বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতি। বাংলাদেশ কীভাবে এমন কথা ভাবতে পারে?’
হিমন্ত বিশ্ব শর্মা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘এ ধরনের শত্রুতামূলক আচরণ চলতে থাকলে ভারত চুপ থাকবে না। প্রয়োজনে শিক্ষা দিতে হতে পারে।’
অরুণাচল প্রদেশ, আসাম, মণিপুর, মেঘালয়, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড ও ত্রিপুরা ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল গঠিত। এ সাত রাজ্যের মধ্যে চারটি রাজ্যের সঙ্গে বাংলাদেশের স্থলসীমান্ত রয়েছে।

০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:২৯
মুর্শিদাবাদে ‘প্রস্তাবিত বাবরি মসজিদ’-এর জন্য তহবিলে জমা পড়া অর্থ এবার রীতিমতো চমকে দিয়েছে সবাইকে। সাসপেন্ডেড তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীরের দাবি, তাঁর রেজিনগরের বাড়িতে জমা হয়েছে ১১টি ট্রাঙ্ক ভর্তি নগদ টাকা। সেই অর্থ গুনতেই বিশেষভাবে আনা হয়েছে টাকা গোনার মেশিন এবং ৩০ জন কর্মী।
হুমায়ুন কবীর জানান, শুধু QR কোড স্ক্যানের মাধ্যমেই তহবিলে জমা পড়েছে ৯৩ লক্ষ টাকা। শনিবার তিনি মুর্শিদাবাদে ‘বাবরি মসজিদ’-এর শিলান্যাস করেন, আর রবিবার নিজ হাতে ইট নিয়ে হাজির হন নির্মাণস্থলে।
হুমায়ুন কবীর দাবি করেন, শুধু মুর্শিদাবাদই নয় বীরভূম ও মালদা থেকেও ‘বাবরি মসজিদ’ তৈরির প্রস্তাব এসেছে। রামপুরহাট, সিউড়ি এবং মালদার মানুষ তার সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন বলেও দাবি করেন তিনি। এই দুটি জেলায় প্রস্তাব বিবেচনা করা হবে বলে জানান হুমায়ুন।
রাজনৈতিকভাবে নতুন দিকচিহ্ন এঁকে হুমায়ুন জানালেন, তার নতুন দলের সঙ্গে AIMIM-এর জোট হবে। এছাড়া বামফ্রন্ট, কংগ্রেস ও ISF চাইলে তাদেরও জায়গা আছে বলে মন্তব্য করেন তিনি। তবে AIMIM-এর মুখপাত্র পাল্টা কটাক্ষ করে জানান, হুমায়ুন কবীর নাকি শুভেন্দু অধিকারীর টিমের ‘কোর মেম্বার’।
তৃণমূল তাকে সাসপেন্ড করার পর বৃহস্পতিবারই সভার দিন ঘোষণা করেছিলেন। বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দেবেন। কিন্তু পরের দিন সুর নরম করেন। আর রবিবার চূড়ান্ত ঘোষণা দেন, ইস্তফা দিচ্ছি না। ভোটারদের আপত্তির কারণেই সিদ্ধান্ত বদল করেছি।
এই ইউ-টার্ন ঘিরে তুঙ্গে উঠেছে রাজনৈতিক তরজা। তৃণমূলও সাসপেন্ডেড বিধায়কের সঙ্গে দূরত্ব বজায় রেখেছে বলে দলীয় সূত্রের খবর।
মুর্শিদাবাদে ‘প্রস্তাবিত বাবরি মসজিদ’-এর জন্য তহবিলে জমা পড়া অর্থ এবার রীতিমতো চমকে দিয়েছে সবাইকে। সাসপেন্ডেড তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীরের দাবি, তাঁর রেজিনগরের বাড়িতে জমা হয়েছে ১১টি ট্রাঙ্ক ভর্তি নগদ টাকা। সেই অর্থ গুনতেই বিশেষভাবে আনা হয়েছে টাকা গোনার মেশিন এবং ৩০ জন কর্মী।
হুমায়ুন কবীর জানান, শুধু QR কোড স্ক্যানের মাধ্যমেই তহবিলে জমা পড়েছে ৯৩ লক্ষ টাকা। শনিবার তিনি মুর্শিদাবাদে ‘বাবরি মসজিদ’-এর শিলান্যাস করেন, আর রবিবার নিজ হাতে ইট নিয়ে হাজির হন নির্মাণস্থলে।
হুমায়ুন কবীর দাবি করেন, শুধু মুর্শিদাবাদই নয় বীরভূম ও মালদা থেকেও ‘বাবরি মসজিদ’ তৈরির প্রস্তাব এসেছে। রামপুরহাট, সিউড়ি এবং মালদার মানুষ তার সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন বলেও দাবি করেন তিনি। এই দুটি জেলায় প্রস্তাব বিবেচনা করা হবে বলে জানান হুমায়ুন।
রাজনৈতিকভাবে নতুন দিকচিহ্ন এঁকে হুমায়ুন জানালেন, তার নতুন দলের সঙ্গে AIMIM-এর জোট হবে। এছাড়া বামফ্রন্ট, কংগ্রেস ও ISF চাইলে তাদেরও জায়গা আছে বলে মন্তব্য করেন তিনি। তবে AIMIM-এর মুখপাত্র পাল্টা কটাক্ষ করে জানান, হুমায়ুন কবীর নাকি শুভেন্দু অধিকারীর টিমের ‘কোর মেম্বার’।
তৃণমূল তাকে সাসপেন্ড করার পর বৃহস্পতিবারই সভার দিন ঘোষণা করেছিলেন। বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দেবেন। কিন্তু পরের দিন সুর নরম করেন। আর রবিবার চূড়ান্ত ঘোষণা দেন, ইস্তফা দিচ্ছি না। ভোটারদের আপত্তির কারণেই সিদ্ধান্ত বদল করেছি।
এই ইউ-টার্ন ঘিরে তুঙ্গে উঠেছে রাজনৈতিক তরজা। তৃণমূলও সাসপেন্ডেড বিধায়কের সঙ্গে দূরত্ব বজায় রেখেছে বলে দলীয় সূত্রের খবর।

০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:০৭
সৌদি আরব ইতিহাসে প্রথমবারের মতো অ-মুসলিম বিদেশি নাগরিকদের জন্য মদ বিক্রির অনুমতি দিয়েছে। এখন থেকে নির্দিষ্ট অ-মুসলিম উচ্চ আয়ের বিদেশিরা রাজধানী রিয়াদের একমাত্র লাইসেন্সপ্রাপ্ত দোকান থেকে মদ কেনার সুযোগ পাবেন।
নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, দোকানে প্রবেশের আগে বিদেশি বাসিন্দাদের মাসিক আয় কমপক্ষে ৫০ হাজার সৌদি রিয়াল (প্রায় ১৩,৩০০ ডলার) হতে হবে এবং বেতন সনদ প্রদর্শন করতে হবে।
দশকজুড়ে নানা কঠোর বিধিনিষেধ থাকা সত্ত্বেও, সাম্প্রতিক সামাজিক ও প্রশাসনিক সংস্কারের অংশ হিসেবে সৌদি সরকার মদ বিক্রির ক্ষেত্রে ধীরে ধীরে শিথিলতা আনছে।
গত বছর রিয়াদের এই মদের দোকানটি শুধুমাত্র বিদেশি কূটনীতিকদের জন্য চালু করা হয়েছিল। তবে নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী অ-মুসলিম প্রিমিয়াম রেসিডেন্সি কার্ডধারীরাও এখন কেনাকাটা করতে পারবেন। এই প্রিমিয়াম রেসিডেন্সি (সৌদি গ্রিন কার্ড) সাধারণত দক্ষ পেশাজীবী, উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের দেওয়া হয়, যারা পাঁচ বছরে অন্তত ৩০ মাস দেশটিতে বসবাস করেছেন।
সৌদি আরবে দীর্ঘদিনের কঠোর নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও, এই সিদ্ধান্ত দেশটির সাম্প্রতিক উদারীকরণ নীতির আরেকটি উল্লেখযোগ্য দৃষ্টান্ত বলে মনে করা হচ্ছে।
সৌদি আরব ইতিহাসে প্রথমবারের মতো অ-মুসলিম বিদেশি নাগরিকদের জন্য মদ বিক্রির অনুমতি দিয়েছে। এখন থেকে নির্দিষ্ট অ-মুসলিম উচ্চ আয়ের বিদেশিরা রাজধানী রিয়াদের একমাত্র লাইসেন্সপ্রাপ্ত দোকান থেকে মদ কেনার সুযোগ পাবেন।
নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, দোকানে প্রবেশের আগে বিদেশি বাসিন্দাদের মাসিক আয় কমপক্ষে ৫০ হাজার সৌদি রিয়াল (প্রায় ১৩,৩০০ ডলার) হতে হবে এবং বেতন সনদ প্রদর্শন করতে হবে।
দশকজুড়ে নানা কঠোর বিধিনিষেধ থাকা সত্ত্বেও, সাম্প্রতিক সামাজিক ও প্রশাসনিক সংস্কারের অংশ হিসেবে সৌদি সরকার মদ বিক্রির ক্ষেত্রে ধীরে ধীরে শিথিলতা আনছে।
গত বছর রিয়াদের এই মদের দোকানটি শুধুমাত্র বিদেশি কূটনীতিকদের জন্য চালু করা হয়েছিল। তবে নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী অ-মুসলিম প্রিমিয়াম রেসিডেন্সি কার্ডধারীরাও এখন কেনাকাটা করতে পারবেন। এই প্রিমিয়াম রেসিডেন্সি (সৌদি গ্রিন কার্ড) সাধারণত দক্ষ পেশাজীবী, উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের দেওয়া হয়, যারা পাঁচ বছরে অন্তত ৩০ মাস দেশটিতে বসবাস করেছেন।
সৌদি আরবে দীর্ঘদিনের কঠোর নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও, এই সিদ্ধান্ত দেশটির সাম্প্রতিক উদারীকরণ নীতির আরেকটি উল্লেখযোগ্য দৃষ্টান্ত বলে মনে করা হচ্ছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১১:৫৫
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১১:৪২
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০১:০৭
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০০:৪০