
২০ অক্টোবর, ২০২৫ ১৪:৫৭
ভোলার দৌলতখান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বরাদ্দ পাওয়া অর্ধকোটি টাকার নৌ অ্যাম্বুলেন্সটি গত ৭–৮ বছর ধরে অযত্নে পড়ে রয়েছে বেতুয়ার খালে। এখন সেটি কাদামাটির নিচে চাপা পড়ে অচল হয়ে গেছে। ফলে চরাঞ্চলের অঞ্চলের দরিদ্র জনগোষ্ঠী বঞ্চিত হচ্ছে জরুরি চিকিৎসাসেবা থেকে। অপরদিকে সরকারের প্রায় অর্ধকোটি টাকারও বেশি সম্পদের ক্ষতি হয়েছে।
জানা গেছে, বিগত সরকারের সময় ২০১৮ সালে মেঘনা উপকূলীয় দৌলতখান উপজেলার চরাঞ্চলের মানুষদের দ্রুত চিকিৎসা সেবা দিতে (প্রায়) অর্ধকোটি টাকার এই নৌ অ্যাম্বুলেন্সটি বরাদ্দ দেওয়া হয়। আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হলেও এরপর থেকে এটি ব্যবহার হতে দেখা যায়নি।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, অ্যাম্বুলেন্সটি দীর্ঘদিন ধরে থানাসংলগ্ন বেতুয়ার খালে ফেলে রাখা হয়। এখন সেটি কাদা ও মাটির নিচে চাপা পড়ে ব্যবহারের অযোগ্য অবস্থায় রয়েছে।
চরের এক বৃদ্ধ ব্যবসায়ী জানান, ‘আমরা গরিব মানুষ, চরে থাকি বলেই চিকিৎসা পাই না। শুনছি সরকার নৌ অ্যাম্বুলেন্স দিছে, কিন্তু কখনো দেখি নাই। অসুখে পড়লে এখানেই মরতে হয়।’
গৃহবধূ জান্নাত বলেন, ‘আমরা চরে থাকি, মরে গেলেও কেউ খোঁজ নেয় না। শুনছি গরিবের জন্য সরকার অ্যাম্বুলেন্স দিছে, কিন্তু কোনোদিন কাজে লাগে নাই।’ সাবেক ইউপি মেম্বার আবু তাহের বলেন, ‘চরে চিকিৎসার কোনো ব্যবস্থা নেই।
একবার হাসপাতালে গেছিলাম, তখন জিজ্ঞাসা করলাম নৌ অ্যাম্বুলেন্স কোথায়— তারা বলে, খুঁজে নেন।’ বেতুয়ার খালের জেলেরা জানায়, ‘নতুন আনার পর কোনোদিন রোগী আনতে দেখি নাই। এখন খালের মাটির নিচে চাপা পইড়া গেছে।’
এ বিষয়ে দৌলতখান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আনিসুর রহমান বলেন, ‘অ্যাম্বুলেন্সটি এক সময় সচল করা হয়েছিল। তবে পরবর্তীতে ওপি বন্ধ থাকায় ব্যবহার বন্ধ হয়ে যায়। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে, খুব শিগগিরই এটি সচল করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
ভোলার দৌলতখান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বরাদ্দ পাওয়া অর্ধকোটি টাকার নৌ অ্যাম্বুলেন্সটি গত ৭–৮ বছর ধরে অযত্নে পড়ে রয়েছে বেতুয়ার খালে। এখন সেটি কাদামাটির নিচে চাপা পড়ে অচল হয়ে গেছে। ফলে চরাঞ্চলের অঞ্চলের দরিদ্র জনগোষ্ঠী বঞ্চিত হচ্ছে জরুরি চিকিৎসাসেবা থেকে। অপরদিকে সরকারের প্রায় অর্ধকোটি টাকারও বেশি সম্পদের ক্ষতি হয়েছে।
জানা গেছে, বিগত সরকারের সময় ২০১৮ সালে মেঘনা উপকূলীয় দৌলতখান উপজেলার চরাঞ্চলের মানুষদের দ্রুত চিকিৎসা সেবা দিতে (প্রায়) অর্ধকোটি টাকার এই নৌ অ্যাম্বুলেন্সটি বরাদ্দ দেওয়া হয়। আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হলেও এরপর থেকে এটি ব্যবহার হতে দেখা যায়নি।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, অ্যাম্বুলেন্সটি দীর্ঘদিন ধরে থানাসংলগ্ন বেতুয়ার খালে ফেলে রাখা হয়। এখন সেটি কাদা ও মাটির নিচে চাপা পড়ে ব্যবহারের অযোগ্য অবস্থায় রয়েছে।
চরের এক বৃদ্ধ ব্যবসায়ী জানান, ‘আমরা গরিব মানুষ, চরে থাকি বলেই চিকিৎসা পাই না। শুনছি সরকার নৌ অ্যাম্বুলেন্স দিছে, কিন্তু কখনো দেখি নাই। অসুখে পড়লে এখানেই মরতে হয়।’
গৃহবধূ জান্নাত বলেন, ‘আমরা চরে থাকি, মরে গেলেও কেউ খোঁজ নেয় না। শুনছি গরিবের জন্য সরকার অ্যাম্বুলেন্স দিছে, কিন্তু কোনোদিন কাজে লাগে নাই।’ সাবেক ইউপি মেম্বার আবু তাহের বলেন, ‘চরে চিকিৎসার কোনো ব্যবস্থা নেই।
একবার হাসপাতালে গেছিলাম, তখন জিজ্ঞাসা করলাম নৌ অ্যাম্বুলেন্স কোথায়— তারা বলে, খুঁজে নেন।’ বেতুয়ার খালের জেলেরা জানায়, ‘নতুন আনার পর কোনোদিন রোগী আনতে দেখি নাই। এখন খালের মাটির নিচে চাপা পইড়া গেছে।’
এ বিষয়ে দৌলতখান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আনিসুর রহমান বলেন, ‘অ্যাম্বুলেন্সটি এক সময় সচল করা হয়েছিল। তবে পরবর্তীতে ওপি বন্ধ থাকায় ব্যবহার বন্ধ হয়ে যায়। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে, খুব শিগগিরই এটি সচল করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১১:২৭
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১১:১৫
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১১:০৫
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ২৩:৫৭

২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৮
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও ভোলা-৩ আসনের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদের (বীরবিক্রম) পক্ষ থেকে ভোলার লালমোহন উপজেলার নিখোঁজ ১৩ জেলের পরিবারকে আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের দলিল মাস্টার বাজার এলাকায় নিখোঁজ প্রত্যেক জেলের পরিবারকে ১০ হাজার টাকা করে এই এই অনুদান প্রদান করা হয়।
এ সময় লালমোহন উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি শাহরুখ হাফিজ ডিকো, উপজেলার বিএনপির সভাপতি মো. জাফর ইকবাল, সাধারণ সম্পাদক মো. শফিকুল ইসলাম বাবুল, সাবেক যুগ্ম-আহ্বায়ক অধ্যক্ষ মো. ফরিদ উদ্দিন, সফিউল্লাহ হাওলাদার, পৌরসভা বিএনপির সভাপতি ছাদেক মিয়া জান্টু, উপজেলা যুবদলের সভাপতি শাহিনুল ইসলাম কবির হাওলাদার, সাধারণ সম্পাদক কাজী হাসানুজ্জামান, ধলীগৌরনগর ইউনিয়ন পশ্চিম শাখা বিএনপির সভাপতি মো. নসু মেম্বারসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
গত ১০ নভেম্বর ভোলার লালমোহন উপজেলার ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের দলিল মাস্টার বাজার এলাকা থেকে ৮ জন ও একই ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাতিরখাল মৎস্যঘাট এলাকা থেকে ৫ জনসহ মোট ১৩ জন জেলে সাগরে মাছ শিকারের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেন। তবে যাত্রার ৬ দিনের মাথায় তাদের ফেরার কথা থাকলেও ১৭ দিন অতিবাহিত হয়ে গেলেও তাদের কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি। এতে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা ছড়িয়ে পড়েছে ওইসব জেলে পরিবারগুলোতে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও ভোলা-৩ আসনের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদের (বীরবিক্রম) পক্ষ থেকে ভোলার লালমোহন উপজেলার নিখোঁজ ১৩ জেলের পরিবারকে আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের দলিল মাস্টার বাজার এলাকায় নিখোঁজ প্রত্যেক জেলের পরিবারকে ১০ হাজার টাকা করে এই এই অনুদান প্রদান করা হয়।
এ সময় লালমোহন উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি শাহরুখ হাফিজ ডিকো, উপজেলার বিএনপির সভাপতি মো. জাফর ইকবাল, সাধারণ সম্পাদক মো. শফিকুল ইসলাম বাবুল, সাবেক যুগ্ম-আহ্বায়ক অধ্যক্ষ মো. ফরিদ উদ্দিন, সফিউল্লাহ হাওলাদার, পৌরসভা বিএনপির সভাপতি ছাদেক মিয়া জান্টু, উপজেলা যুবদলের সভাপতি শাহিনুল ইসলাম কবির হাওলাদার, সাধারণ সম্পাদক কাজী হাসানুজ্জামান, ধলীগৌরনগর ইউনিয়ন পশ্চিম শাখা বিএনপির সভাপতি মো. নসু মেম্বারসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
গত ১০ নভেম্বর ভোলার লালমোহন উপজেলার ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের দলিল মাস্টার বাজার এলাকা থেকে ৮ জন ও একই ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাতিরখাল মৎস্যঘাট এলাকা থেকে ৫ জনসহ মোট ১৩ জন জেলে সাগরে মাছ শিকারের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেন। তবে যাত্রার ৬ দিনের মাথায় তাদের ফেরার কথা থাকলেও ১৭ দিন অতিবাহিত হয়ে গেলেও তাদের কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি। এতে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা ছড়িয়ে পড়েছে ওইসব জেলে পরিবারগুলোতে।

২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৪:৩৫
মেঘনায় জেলের জেলে ধরা পরেছে রাজা ইলিশ। মাছটির ওজন ২ কেজি ৭৫ গ্রাম। ইলিশটি নিলামে ৮ হাজার দুইশত টাকায় বিক্রি হয়েছে।
বুধবার (২৬ নভেম্বর) সকালে তুলাতলি মৎস্যঘাটে আসলাম গোলদারের আড়তে রাজা ইলিশটি বিক্রি হয়।
আড়তের ম্যানেজার শরিফ হোসেন জানান, সকালের দিকে ভোলা সদর উপজেলার কাচিয়া ইউনিয়নের জেলে মো. মনিরুল ইসলাম মাঝিসহ তার সঙ্গী ইলিশ শিকার করছিলেন। মেঘনার তুলাতলি ও মদনপুরের মাঝামাঝি নদীতে তাদের জালে উঠে আসে রাজা ইলিশটি। ওই এলাকার জেলেরা বড় ইলিশকে রাজা ইলিশ বলে থাকেন।
তুলাতলি ঘাটের ইউনুছ ব্যাপারী জানান, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ওই আড়তে ইলিশটি বিক্রি করতে নিয়ে আসেন জেলেরা। পরে তুলাতলি ঘাটের আড়তদার, মৎস্য ব্যবসায়ী ও খুচরা ক্রেতাদের উপস্থিতিতে মাছ নিলামে (ডাক) বিক্রি করা হয়। সর্ব্বোচ ৮ হাজার ২ শত টাকা দাম ধরে ইলিশটি কিনে নেন আড়তদার মো. জসিম উদ্দিন ব্যাপারী।
জসিম ব্যাপারী জানান, বরিশাল ও ঢাকার পাইকারি আড়তে বড় সাইজের ইলিশের চাহিদা অনেক বেশি। বড় সাইজের ইলিশ হলে তাদের কাছে দাম ব্যাপার না। তাই তিনি এত বেশি দাম দিয়ে মাছটি ক্রয় করেছে। বরিশাল বা ঢাকার পাইকারি আড়তে এই ইলিশটি ৯ থেকে সাড়ে ৯ হাজার টাকা বিক্রির আশা তার।
ভোলা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. ইকবাল হোসেন জানান, প্রতিবছর ধারাবাহিকভাবে ইলিশের প্রজনন মৌসুম সফল হওয়ায় নদীতে বড় সাইজের ইলিশ প্রায়ই পাওয়া যাচ্ছে। ইলিশ মাছ সারাবছরই ডিম ছাড়ার জন্য সাগর থেকে নদীতে আসে। তবে বেশি ডিম ছাড়ে অক্টোবর থেকে নভেম্বর মাসে। ওই ইলিশটি সাগর থেকে ডিম ছাড়ার জন্য উঠে আসছে। পরে তুলাতলি মাছ ঘাটের জেলেদের জালে ধরা পরেছে।
মেঘনায় জেলের জেলে ধরা পরেছে রাজা ইলিশ। মাছটির ওজন ২ কেজি ৭৫ গ্রাম। ইলিশটি নিলামে ৮ হাজার দুইশত টাকায় বিক্রি হয়েছে।
বুধবার (২৬ নভেম্বর) সকালে তুলাতলি মৎস্যঘাটে আসলাম গোলদারের আড়তে রাজা ইলিশটি বিক্রি হয়।
আড়তের ম্যানেজার শরিফ হোসেন জানান, সকালের দিকে ভোলা সদর উপজেলার কাচিয়া ইউনিয়নের জেলে মো. মনিরুল ইসলাম মাঝিসহ তার সঙ্গী ইলিশ শিকার করছিলেন। মেঘনার তুলাতলি ও মদনপুরের মাঝামাঝি নদীতে তাদের জালে উঠে আসে রাজা ইলিশটি। ওই এলাকার জেলেরা বড় ইলিশকে রাজা ইলিশ বলে থাকেন।
তুলাতলি ঘাটের ইউনুছ ব্যাপারী জানান, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ওই আড়তে ইলিশটি বিক্রি করতে নিয়ে আসেন জেলেরা। পরে তুলাতলি ঘাটের আড়তদার, মৎস্য ব্যবসায়ী ও খুচরা ক্রেতাদের উপস্থিতিতে মাছ নিলামে (ডাক) বিক্রি করা হয়। সর্ব্বোচ ৮ হাজার ২ শত টাকা দাম ধরে ইলিশটি কিনে নেন আড়তদার মো. জসিম উদ্দিন ব্যাপারী।
জসিম ব্যাপারী জানান, বরিশাল ও ঢাকার পাইকারি আড়তে বড় সাইজের ইলিশের চাহিদা অনেক বেশি। বড় সাইজের ইলিশ হলে তাদের কাছে দাম ব্যাপার না। তাই তিনি এত বেশি দাম দিয়ে মাছটি ক্রয় করেছে। বরিশাল বা ঢাকার পাইকারি আড়তে এই ইলিশটি ৯ থেকে সাড়ে ৯ হাজার টাকা বিক্রির আশা তার।
ভোলা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. ইকবাল হোসেন জানান, প্রতিবছর ধারাবাহিকভাবে ইলিশের প্রজনন মৌসুম সফল হওয়ায় নদীতে বড় সাইজের ইলিশ প্রায়ই পাওয়া যাচ্ছে। ইলিশ মাছ সারাবছরই ডিম ছাড়ার জন্য সাগর থেকে নদীতে আসে। তবে বেশি ডিম ছাড়ে অক্টোবর থেকে নভেম্বর মাসে। ওই ইলিশটি সাগর থেকে ডিম ছাড়ার জন্য উঠে আসছে। পরে তুলাতলি মাছ ঘাটের জেলেদের জালে ধরা পরেছে।

২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ২১:৩৭
‘দেশীয় জাত, আধুনিক প্রযুক্তি: প্রাণিসম্পদে হবে উন্নতি’ এই প্রতিপাদ্যে ভোলার লালমোহন উপজেলায় জাতীয় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন করা হয়েছে। বুধবার সকালে পৌরসভার হেলিপ্যাড মাঠে উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রাণিসম্পদ দফতর এবং ভেটেরিনারি হাসপাতালের আয়োজনে প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহ আজিজ। পরে প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ ও প্রদর্শনী উপলক্ষ্যে র্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়া প্রদর্শনীতে বিভিন্ন স্টলে খামারিরা তাদের গবাদি পশু ও পাখি প্রদর্শণ করেন। অতিথিরা সেসব স্টল পরিদর্শন করেন।
লালমোহন উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ও ভেটেরিনারি সার্জন ডা. মো. গোলাম মোস্তফার সভাপতিত্বে এবং উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. রকিবুল হাসান নিটোলের সঞ্চালনায় এ সময় ওসি (তদন্ত) মো. মাসুদ হাওলাদার, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আলী আহমদ আখন্দ, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা খলিলুর রহমান ইমন, নির্বাচন কর্মকর্তা মো. সোহেল মাহমুদ, উপজেলা পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশনের উপদেষ্টা বাহালুল কবির খানসহ বিভিন্ন খামারিরা উপস্থিত ছিলেন।
‘দেশীয় জাত, আধুনিক প্রযুক্তি: প্রাণিসম্পদে হবে উন্নতি’ এই প্রতিপাদ্যে ভোলার লালমোহন উপজেলায় জাতীয় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন করা হয়েছে। বুধবার সকালে পৌরসভার হেলিপ্যাড মাঠে উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রাণিসম্পদ দফতর এবং ভেটেরিনারি হাসপাতালের আয়োজনে প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহ আজিজ। পরে প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ ও প্রদর্শনী উপলক্ষ্যে র্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়া প্রদর্শনীতে বিভিন্ন স্টলে খামারিরা তাদের গবাদি পশু ও পাখি প্রদর্শণ করেন। অতিথিরা সেসব স্টল পরিদর্শন করেন।
লালমোহন উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ও ভেটেরিনারি সার্জন ডা. মো. গোলাম মোস্তফার সভাপতিত্বে এবং উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. রকিবুল হাসান নিটোলের সঞ্চালনায় এ সময় ওসি (তদন্ত) মো. মাসুদ হাওলাদার, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আলী আহমদ আখন্দ, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা খলিলুর রহমান ইমন, নির্বাচন কর্মকর্তা মো. সোহেল মাহমুদ, উপজেলা পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশনের উপদেষ্টা বাহালুল কবির খানসহ বিভিন্ন খামারিরা উপস্থিত ছিলেন।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.