
१७ জুন, २০२५ १६:१३
ঘুমন্ত স্বামীর খাটের পাশেই মিললো স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ। এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। কেউ বলছেন আত্মহত্যা, কেউ বলছেন খুন। খবর পেয়ে স্বামীকে আটক করেছে পুলিশ। গৃহবধুর উদ্ধারকৃত মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৭ জুন) রাতে এ ঘটনাটি ঘটেছে ভোলা জেলার মনপুরা উপজেলার উত্তর সাকুচিয়া ইউনিয়নের ২ ওয়ার্ডে ওই গৃহবধুর বাবার বাড়িতে।
ঘটনা সুত্রে জানা যায়, উপজেলার উত্তর সাকুচিয়া ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মোঃ ইউনুছের মেয়ে তানিয়া (১৯) এর সাথে দেড় বছর আগে বিয়ে হয় হাজীর হাট ইউনিয়নের চরফৈজুদ্দিন গ্রামের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মো. ইসমাইল মাঝির ছেলে মো. সজিবের সাথে। সেই থেকে তাদের দাম্পত্য জীবন ভালোই চলছিলো। আড়াই মাস পূর্বে তানিয়ার কোলে জন্ম নেয় এক ফুটফুটে ছেলে সন্তান। সেই সন্তানকে নিয়ে ৭ দিন পূর্বে তানিয়া বাবার বাড়ি বেড়াতে আসে। সোমবার (১৬ জুন) সন্ধ্যায় সজিবও তার শশুড় বাড়িতে আসে। রাতে তানিয়ার বাচ্চা তার মায়ের খাটে ঘুমিয়ে গেলে তানিয়া ও সজিব তাদের রুমে ঘুমাতে যায়। পরে রাত ১ টায় বাচ্চা ঘুম থেকে কেঁদে উঠলে তার নানী বাচ্চা দিতে তানিয়ার রুমে যায়। তখন তানিয়ার মা খাটের পাশে ঘরের চালের আড়ার সাথে তানিয়াকে ঝুলতে দেখে চিৎকার করে ওঠে। তখন পাশেই খাটে ঘুমাচ্ছিলো তানিয়ার স্বামী সজিব। ডাকচিৎকারে ঘরের সবাই সজাগ হয়ে তানিয়ার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে। পরে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সুরতহাল রিপোর্ট শেষে তানিয়ার মরদেহ থানায় নিয়ে আসে। এবং তার স্বামী সজিবকে আটক করে। পরে পুলিশ তানিয়ার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ভোলায় প্রেরন করে।
এদিকে নবজাতক সন্তানের জননীর এই অস্বাভাবিক মৃত্যুতে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। তানিয়ার অকাল মৃত্যু মানতে পারছেন না তার বাবা-মা ও পরিবারের সদস্যরা। মৃত তানিয়ার মায়ের দাবী তার মেয়েকে খুন করা হয়েছে। কাতর কন্ঠে একটাই প্রশ্ন; স্বামী পাশে থাকা অবস্থায় স্ত্রী কিভাবে আত্মহত্যা করে?
এ ব্যাপারে মনপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ আহসান কবির বলেন, গৃহবধুর ঝলন্ত মরদেহ উদ্ধারের খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। সুরতহাল রিপোর্ট শেষে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ভোলায় পাঠানো হয়েছে। মৃতের স্বামীকে আমরা আটক করেছি। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা প্রক্রিয়াধীন।
এছাড়াও মৃত তানিয়ার পরিবারের পক্ষ থেকে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ময়নাতদন্ত শেষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঘুমন্ত স্বামীর খাটের পাশেই মিললো স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ। এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। কেউ বলছেন আত্মহত্যা, কেউ বলছেন খুন। খবর পেয়ে স্বামীকে আটক করেছে পুলিশ। গৃহবধুর উদ্ধারকৃত মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৭ জুন) রাতে এ ঘটনাটি ঘটেছে ভোলা জেলার মনপুরা উপজেলার উত্তর সাকুচিয়া ইউনিয়নের ২ ওয়ার্ডে ওই গৃহবধুর বাবার বাড়িতে।
ঘটনা সুত্রে জানা যায়, উপজেলার উত্তর সাকুচিয়া ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মোঃ ইউনুছের মেয়ে তানিয়া (১৯) এর সাথে দেড় বছর আগে বিয়ে হয় হাজীর হাট ইউনিয়নের চরফৈজুদ্দিন গ্রামের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মো. ইসমাইল মাঝির ছেলে মো. সজিবের সাথে। সেই থেকে তাদের দাম্পত্য জীবন ভালোই চলছিলো। আড়াই মাস পূর্বে তানিয়ার কোলে জন্ম নেয় এক ফুটফুটে ছেলে সন্তান। সেই সন্তানকে নিয়ে ৭ দিন পূর্বে তানিয়া বাবার বাড়ি বেড়াতে আসে। সোমবার (১৬ জুন) সন্ধ্যায় সজিবও তার শশুড় বাড়িতে আসে। রাতে তানিয়ার বাচ্চা তার মায়ের খাটে ঘুমিয়ে গেলে তানিয়া ও সজিব তাদের রুমে ঘুমাতে যায়। পরে রাত ১ টায় বাচ্চা ঘুম থেকে কেঁদে উঠলে তার নানী বাচ্চা দিতে তানিয়ার রুমে যায়। তখন তানিয়ার মা খাটের পাশে ঘরের চালের আড়ার সাথে তানিয়াকে ঝুলতে দেখে চিৎকার করে ওঠে। তখন পাশেই খাটে ঘুমাচ্ছিলো তানিয়ার স্বামী সজিব। ডাকচিৎকারে ঘরের সবাই সজাগ হয়ে তানিয়ার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে। পরে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সুরতহাল রিপোর্ট শেষে তানিয়ার মরদেহ থানায় নিয়ে আসে। এবং তার স্বামী সজিবকে আটক করে। পরে পুলিশ তানিয়ার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ভোলায় প্রেরন করে।
এদিকে নবজাতক সন্তানের জননীর এই অস্বাভাবিক মৃত্যুতে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। তানিয়ার অকাল মৃত্যু মানতে পারছেন না তার বাবা-মা ও পরিবারের সদস্যরা। মৃত তানিয়ার মায়ের দাবী তার মেয়েকে খুন করা হয়েছে। কাতর কন্ঠে একটাই প্রশ্ন; স্বামী পাশে থাকা অবস্থায় স্ত্রী কিভাবে আত্মহত্যা করে?
এ ব্যাপারে মনপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ আহসান কবির বলেন, গৃহবধুর ঝলন্ত মরদেহ উদ্ধারের খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। সুরতহাল রিপোর্ট শেষে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ভোলায় পাঠানো হয়েছে। মৃতের স্বামীকে আমরা আটক করেছি। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা প্রক্রিয়াধীন।
এছাড়াও মৃত তানিয়ার পরিবারের পক্ষ থেকে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ময়নাতদন্ত শেষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

१२ ডিসেম্বর, २০२५ १४:३८
ভোলার লালমোহন উপজেলায় ২ কোটি ৬০ লাখ ৪১ হাজার ৭৩৯ টাকা ব্যয়ে নবনির্মিত সড়কের উদ্বোধন করেছেন জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান। বৃহস্পতিবার বিকেলে পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের লঞ্চঘাট থেকে বর্ণালী সড়ক পর্যন্ত আরসিসি সড়কের উদ্বোধন করেন তিনি। লালমোহন পৌরসভার বাস্তবায়নে এবং উপকূলীয় শহর জলবায়ু সহিষ্ণু প্রকল্পের আওতায় এই সড়কটি নির্মাণ করা হয়।
এ সময় লালমোহন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌরপ্রশাসক মো. শাহ আজিজ, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. রেজওয়ানুল হক, পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আরিফ হোসেন, নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুস সাত্তারসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
এরআগে, লালমোহন উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ হলরুমে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন ভোলা জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান।
ভোলার লালমোহন উপজেলায় ২ কোটি ৬০ লাখ ৪১ হাজার ৭৩৯ টাকা ব্যয়ে নবনির্মিত সড়কের উদ্বোধন করেছেন জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান। বৃহস্পতিবার বিকেলে পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের লঞ্চঘাট থেকে বর্ণালী সড়ক পর্যন্ত আরসিসি সড়কের উদ্বোধন করেন তিনি। লালমোহন পৌরসভার বাস্তবায়নে এবং উপকূলীয় শহর জলবায়ু সহিষ্ণু প্রকল্পের আওতায় এই সড়কটি নির্মাণ করা হয়।
এ সময় লালমোহন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌরপ্রশাসক মো. শাহ আজিজ, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. রেজওয়ানুল হক, পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আরিফ হোসেন, নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুস সাত্তারসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
এরআগে, লালমোহন উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ হলরুমে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন ভোলা জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান।

११ ডিসেম্বর, २০२५ ११:५१
ভোলায় মৌলবী মোহাম্মদ ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশন পরিচালিত দারুল হিকমাহ্ মাদরাসার চারজন এতিম শিক্ষার্থীকে বিদায়ি সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সকালে ভোলা সদর উপজেলার পূর্ব বাপ্তা চেউয়াখালী এলাকায় মাদরাসার অডিটোরিয়ামে এক দোয়া অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তৃতীয় শ্রেণির ওই শিক্ষার্থীদের সম্মাননা ক্রেস্ট ও শুভেচ্ছা উপহার দেওয়া হয়।
মাদরাসার নূরানী শাখায় তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা অর্জনের পর বিদায় নেওয়া এতিম শিক্ষার্থীরা হলো—মো. রবিউল ইসলাম, মো. হোসাইন, মো. হাসান ও মো. সানাউল।
মৌলবী ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশনের সহসভাপতি আলহাজ্ব মাওলানা আহমদ উল্লাহ খানের সভাপতিত্বে দোয়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারি মাওলানা অহিদউল্লাহ খান, গুলি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধানশিক্ষক অহিদুজ্জামান আনসারী, চৌদ্দঘর বালিকা দাখিল মাদরাসার সুপার মাওলানা হেলাল উদ্দিন, অবসরপ্রাপ্ত প্রধানশিক্ষক মো. মফিজুল ইসলাম, সমাজ সেবক মাহমুদুল হাসান ফরাজী প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে শিক্ষকদের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন মাওলানা হাসান।
উদ্বোধনী বক্তব্যে মাদরাসার পরিচালক মাওলানা নেছার উদ্দিন বলেন, এতিম ও অসহায় শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে সদর উপজেলার বাপ্তা ইউনিয়নে মৌলবী মোহাম্মদ ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে দারুল হিকমাহ নামের মাদরাসাটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। এখানে প্লে, নার্সারি, আদর্শ নুরানী ও বিশেষ নাজেরা বিভাগে শিশুদেরকে অতি যত্নসহকারে অভিজ্ঞ শিক্ষক দ্বারা পাঠদান করানো হয়। মাদরাসায় বর্তমানে ১৬ জন এতিম ও ৯ জন অসহায় শিক্ষার্থীসহ তিন শ্রেণিতে মোট ৬০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে।
এদের মধ্যে ২৫ জন শিক্ষার্থী আবাসিক থাকেন।
ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে মাদরাসাটি পরিচালনার পাশাপাশি এসব এতিম ও অসহায় শিক্ষার্থীদের থাকা-খাওয়া এবং পড়ালেখার সব খরচ বহন করা হয়। এখান থেকে শিক্ষার্থীরা ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি জেনারেল শিক্ষা নিয়ে থাকে। বর্তমানে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত হলেও ভবিষ্যতে এটি আরো বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে।
ভোলায় মৌলবী মোহাম্মদ ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশন পরিচালিত দারুল হিকমাহ্ মাদরাসার চারজন এতিম শিক্ষার্থীকে বিদায়ি সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সকালে ভোলা সদর উপজেলার পূর্ব বাপ্তা চেউয়াখালী এলাকায় মাদরাসার অডিটোরিয়ামে এক দোয়া অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তৃতীয় শ্রেণির ওই শিক্ষার্থীদের সম্মাননা ক্রেস্ট ও শুভেচ্ছা উপহার দেওয়া হয়।
মাদরাসার নূরানী শাখায় তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা অর্জনের পর বিদায় নেওয়া এতিম শিক্ষার্থীরা হলো—মো. রবিউল ইসলাম, মো. হোসাইন, মো. হাসান ও মো. সানাউল।
মৌলবী ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশনের সহসভাপতি আলহাজ্ব মাওলানা আহমদ উল্লাহ খানের সভাপতিত্বে দোয়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারি মাওলানা অহিদউল্লাহ খান, গুলি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধানশিক্ষক অহিদুজ্জামান আনসারী, চৌদ্দঘর বালিকা দাখিল মাদরাসার সুপার মাওলানা হেলাল উদ্দিন, অবসরপ্রাপ্ত প্রধানশিক্ষক মো. মফিজুল ইসলাম, সমাজ সেবক মাহমুদুল হাসান ফরাজী প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে শিক্ষকদের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন মাওলানা হাসান।
উদ্বোধনী বক্তব্যে মাদরাসার পরিচালক মাওলানা নেছার উদ্দিন বলেন, এতিম ও অসহায় শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে সদর উপজেলার বাপ্তা ইউনিয়নে মৌলবী মোহাম্মদ ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে দারুল হিকমাহ নামের মাদরাসাটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। এখানে প্লে, নার্সারি, আদর্শ নুরানী ও বিশেষ নাজেরা বিভাগে শিশুদেরকে অতি যত্নসহকারে অভিজ্ঞ শিক্ষক দ্বারা পাঠদান করানো হয়। মাদরাসায় বর্তমানে ১৬ জন এতিম ও ৯ জন অসহায় শিক্ষার্থীসহ তিন শ্রেণিতে মোট ৬০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে।
এদের মধ্যে ২৫ জন শিক্ষার্থী আবাসিক থাকেন।
ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে মাদরাসাটি পরিচালনার পাশাপাশি এসব এতিম ও অসহায় শিক্ষার্থীদের থাকা-খাওয়া এবং পড়ালেখার সব খরচ বহন করা হয়। এখান থেকে শিক্ষার্থীরা ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি জেনারেল শিক্ষা নিয়ে থাকে। বর্তমানে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত হলেও ভবিষ্যতে এটি আরো বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে।

০४ ডিসেম্বর, २০२५ १८:१४
ভোলা শহরে নবনির্মিত গজনবী স্টেডিয়াম, চরফ্যাশন উপজেলার মিনি স্টেডিয়াম ও জেলা সুইমিংপুলের উদ্বোধন করেছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) বিকেলে সচিবালয় থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এর উদ্বোধন ঘোষণা করেন। ভোলার জেলা প্রশাসকের সম্মেলণ কক্ষে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘উপজেলা স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ে ২০১ টি স্টেডিয়াম আমরা নির্মাণ করছি। ভোলা যে মিনি স্টেডিয়াম সেটা উন্নতমানের, প্রায় ১০ হাজার দর্শক ধারণ ক্ষমতার সম্পূর্ণ। আমাদের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের পলিসি হচ্ছে-দেশের সব পর্যায়ে মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ বাস্তবায়ন করব।’
অবকাঠামোর বাইরেও অবকাঠামোর সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করে খেলাধুলার ইকোসিস্টেম বিল্ড করার জন্য দৃশ্যমান অগ্রগতি ১ বছরের বেশি সময়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় দেখাতে পেরেছে।
এসময় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ভোলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো.বিল্লাল হোসেন। এছাড়া ভোলার স্থানীয় রাজনৈতিক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
ভোলা শহরে নবনির্মিত গজনবী স্টেডিয়াম, চরফ্যাশন উপজেলার মিনি স্টেডিয়াম ও জেলা সুইমিংপুলের উদ্বোধন করেছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) বিকেলে সচিবালয় থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এর উদ্বোধন ঘোষণা করেন। ভোলার জেলা প্রশাসকের সম্মেলণ কক্ষে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘উপজেলা স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ে ২০১ টি স্টেডিয়াম আমরা নির্মাণ করছি। ভোলা যে মিনি স্টেডিয়াম সেটা উন্নতমানের, প্রায় ১০ হাজার দর্শক ধারণ ক্ষমতার সম্পূর্ণ। আমাদের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের পলিসি হচ্ছে-দেশের সব পর্যায়ে মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ বাস্তবায়ন করব।’
অবকাঠামোর বাইরেও অবকাঠামোর সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করে খেলাধুলার ইকোসিস্টেম বিল্ড করার জন্য দৃশ্যমান অগ্রগতি ১ বছরের বেশি সময়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় দেখাতে পেরেছে।
এসময় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ভোলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো.বিল্লাল হোসেন। এছাড়া ভোলার স্থানীয় রাজনৈতিক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १९:२५
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १८:০८
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १७:০८
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १६:০০