০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৭:৫৭
আমন মৌসুমের শুরুতে সার পাচারকারী চক্র সক্রিয় হতে শুরু করেছে। এই চক্রকে হাতেনাতে আটক করে আইনের আওতায় আনতে সর্বদায় প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা।
মনপুরায় পাচারকালে তজুমদ্দিন সুইজঘাট থেকে ৫৫ বস্তা সরকারি টিএসপি সার জব্দ করে তজুমদ্দিন থানা পুলিশ। এসময় কৃষি অফিস পুলিশকে পর্যাপ্ত সহযোগীতা করেন বলেও জানা যায়।
সুত্রে জানা গেছে, শশীগঞ্জ সুইজঘাট, চৌমুহনী লঞ্চঘাট, হাকিমুদ্দিন লঞ্চঘাটসহ বিভিন্ন ঘাট দিয়ে মনপুরায়, নোয়াখালী, চেয়ারম্যানঘাট, হাতিয়ায় সার পাচারকারীদের জন্য নিরাপদ রুট হওয়ায় সব সময় পাচারকারীরা এসব রুটগুলি ব্যবহার করেন থাকেন।
আমন মৌসুমের শুরুতে সার পাচারকারীরা সার পাচারে সক্রিয়া হয়ে উঠে। যার অংশ হিসেবে গত ৭ সেপ্টেম্বর বিকালে তজুমদ্দিন টু মনপুরা রুটে চলাচলকারী সি-ট্রাকে সার উঠানোর সময় সন্দেহ হলে স্থানীয়রা চ্যালেঞ্জ করে।
এসময় নসিমনসহ পাচারকারী কৌশলে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। পরে ৫৫ বস্তা সরকারি টিএসপি সার শশীগঞ্জ সুইজঘাট থেকে তজুমদ্দিন থানা পুলিশ জব্দ করে থানায় নিয়ে আসেন ।
তবে সার জব্দ করতে তজুমদ্দিন কৃষি অফিস পুলিশকে যথেষ্ট সহযোগীতা করেন। শশীগঞ্জ ঘাটের টোল আদায়কারী মোঃ নুরনবী জানান,সি-ট্রাক যোগে মনপুরা নেয়ার উদ্দেশ্যে সারগুলো ঘাটে রেখে নসিমন সহ চালক চলে যায়।
ঘাট শ্রমিকরা সী-ট্রাকে উঠানোর সময় এলাকার কয়েকজন বাঁধা দেওয়ায় থানায় খবর দিলে পুলিশ এসে জব্দ করেন। উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মোঃ ইব্রাহিম জানান, আমরা প্রতিদিন আমাদের ডিলারদের গোডাউনের ষ্টক রেজিষ্টার অনুযায়ী মালামালের হিসাব মিলাই। পাচারকারীদের তজুমদ্দিন থেকে সার পাচার করার কোন সুযোগ নেই।
তারপরও আমরা উপজেলা কৃষি অফিস সার পাচারকারী চক্রের বিরুদ্ধে সার্বক্ষণিক সজাগ রয়েছি। তজুমদ্দিন সুইজঘাটে আটক সার বেওয়ারিশ সার। সারের সাথে কাউকে পাওয়া যায়নি।
তবুও সার পাচারকারীতের বিরুদ্ধে আইনগত বিষয়টি প্রকৃয়াধীন রয়েছে। যেহেতু সারগুলি পুলিশ জব্দ করছে সেহেতু পুলিশ সহায়তা চাইলে অবশ্যই তাদের সহযোগীতা করা হবে।
তজুমদ্দিন থানা অফিসার ইনচার্জ মোঃ মহব্বত খান বলেন, জব্দ করা সার থানা হেফাজতে রয়েছে। সার আটকের বিষয়টি বিজ্ঞ আদালতকে জানানো হয়েছে। আদালতের নির্দেশনা পেলে আইনী প্রকৃয়া গ্রহণ করা হবে।
আমন মৌসুমের শুরুতে সার পাচারকারী চক্র সক্রিয় হতে শুরু করেছে। এই চক্রকে হাতেনাতে আটক করে আইনের আওতায় আনতে সর্বদায় প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা।
মনপুরায় পাচারকালে তজুমদ্দিন সুইজঘাট থেকে ৫৫ বস্তা সরকারি টিএসপি সার জব্দ করে তজুমদ্দিন থানা পুলিশ। এসময় কৃষি অফিস পুলিশকে পর্যাপ্ত সহযোগীতা করেন বলেও জানা যায়।
সুত্রে জানা গেছে, শশীগঞ্জ সুইজঘাট, চৌমুহনী লঞ্চঘাট, হাকিমুদ্দিন লঞ্চঘাটসহ বিভিন্ন ঘাট দিয়ে মনপুরায়, নোয়াখালী, চেয়ারম্যানঘাট, হাতিয়ায় সার পাচারকারীদের জন্য নিরাপদ রুট হওয়ায় সব সময় পাচারকারীরা এসব রুটগুলি ব্যবহার করেন থাকেন।
আমন মৌসুমের শুরুতে সার পাচারকারীরা সার পাচারে সক্রিয়া হয়ে উঠে। যার অংশ হিসেবে গত ৭ সেপ্টেম্বর বিকালে তজুমদ্দিন টু মনপুরা রুটে চলাচলকারী সি-ট্রাকে সার উঠানোর সময় সন্দেহ হলে স্থানীয়রা চ্যালেঞ্জ করে।
এসময় নসিমনসহ পাচারকারী কৌশলে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। পরে ৫৫ বস্তা সরকারি টিএসপি সার শশীগঞ্জ সুইজঘাট থেকে তজুমদ্দিন থানা পুলিশ জব্দ করে থানায় নিয়ে আসেন ।
তবে সার জব্দ করতে তজুমদ্দিন কৃষি অফিস পুলিশকে যথেষ্ট সহযোগীতা করেন। শশীগঞ্জ ঘাটের টোল আদায়কারী মোঃ নুরনবী জানান,সি-ট্রাক যোগে মনপুরা নেয়ার উদ্দেশ্যে সারগুলো ঘাটে রেখে নসিমন সহ চালক চলে যায়।
ঘাট শ্রমিকরা সী-ট্রাকে উঠানোর সময় এলাকার কয়েকজন বাঁধা দেওয়ায় থানায় খবর দিলে পুলিশ এসে জব্দ করেন। উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মোঃ ইব্রাহিম জানান, আমরা প্রতিদিন আমাদের ডিলারদের গোডাউনের ষ্টক রেজিষ্টার অনুযায়ী মালামালের হিসাব মিলাই। পাচারকারীদের তজুমদ্দিন থেকে সার পাচার করার কোন সুযোগ নেই।
তারপরও আমরা উপজেলা কৃষি অফিস সার পাচারকারী চক্রের বিরুদ্ধে সার্বক্ষণিক সজাগ রয়েছি। তজুমদ্দিন সুইজঘাটে আটক সার বেওয়ারিশ সার। সারের সাথে কাউকে পাওয়া যায়নি।
তবুও সার পাচারকারীতের বিরুদ্ধে আইনগত বিষয়টি প্রকৃয়াধীন রয়েছে। যেহেতু সারগুলি পুলিশ জব্দ করছে সেহেতু পুলিশ সহায়তা চাইলে অবশ্যই তাদের সহযোগীতা করা হবে।
তজুমদ্দিন থানা অফিসার ইনচার্জ মোঃ মহব্বত খান বলেন, জব্দ করা সার থানা হেফাজতে রয়েছে। সার আটকের বিষয়টি বিজ্ঞ আদালতকে জানানো হয়েছে। আদালতের নির্দেশনা পেলে আইনী প্রকৃয়া গ্রহণ করা হবে।
০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৭:৫১
বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রমের সহধর্মিণী মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের সাবেক ডিজি এবং ইডেন কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ দিলারা হাফিজের সুস্থতা কামনায় ভোলার লালমোহনে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) জোহরবাদ লালমোহন উপজেলার চরভুতা ইউনিয়নের বাহাদুর চৌমুহনী জামিয়া ওসমানিয়া কাওমি মাদ্রাসায় উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সদস্য সচিব ও আহ্বায়ক মো. শহিদুল ইসলাম হাওলাদারের উদ্যোগে এ দোয়া ও মিলাদ অনুষ্ঠিত হয়।
এসময় দোয়া মাহফিলে উপস্থিতি ছিলেন লালমোহন উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি মো: জাফর ইকবাল, সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম বাবুল পাঞ্চয়েত, সাবেক যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব শফিউল্যাহ হাওলাদার, পৌর বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক বাবুল পাটোয়ারী, উপজেলা যুবদলের সভাপতি কবির হাওলাদার, রমাগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোঃ কাঞ্চন মিয়া, রমাগঞ্জ ইউনিয়ন যুবদল সভাপতি জসিম মাষ্টার ফরাজগঞ্জ, উপজেলা শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক মোঃ ফরহাদ, উপজেলা সেচ্ছাসেবক দল নেতা মোঃ আহসান হাবীব জুয়েল, মোঃ শিশির, মোঃ আরিফ হোসেন সাত্তার প্রমুখ।
দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন আলহাজ্ব মাওলানা বশিরউল্লা কাসেমী। দোয়া মোনাজাত শেষে মাদ্রাসার এতিম শিশুদের দুপুরের খাবার পরিবেশন করা হয়।
বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রমের সহধর্মিণী মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের সাবেক ডিজি এবং ইডেন কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ দিলারা হাফিজের সুস্থতা কামনায় ভোলার লালমোহনে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) জোহরবাদ লালমোহন উপজেলার চরভুতা ইউনিয়নের বাহাদুর চৌমুহনী জামিয়া ওসমানিয়া কাওমি মাদ্রাসায় উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সদস্য সচিব ও আহ্বায়ক মো. শহিদুল ইসলাম হাওলাদারের উদ্যোগে এ দোয়া ও মিলাদ অনুষ্ঠিত হয়।
এসময় দোয়া মাহফিলে উপস্থিতি ছিলেন লালমোহন উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি মো: জাফর ইকবাল, সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম বাবুল পাঞ্চয়েত, সাবেক যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব শফিউল্যাহ হাওলাদার, পৌর বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক বাবুল পাটোয়ারী, উপজেলা যুবদলের সভাপতি কবির হাওলাদার, রমাগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোঃ কাঞ্চন মিয়া, রমাগঞ্জ ইউনিয়ন যুবদল সভাপতি জসিম মাষ্টার ফরাজগঞ্জ, উপজেলা শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক মোঃ ফরহাদ, উপজেলা সেচ্ছাসেবক দল নেতা মোঃ আহসান হাবীব জুয়েল, মোঃ শিশির, মোঃ আরিফ হোসেন সাত্তার প্রমুখ।
দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন আলহাজ্ব মাওলানা বশিরউল্লা কাসেমী। দোয়া মোনাজাত শেষে মাদ্রাসার এতিম শিশুদের দুপুরের খাবার পরিবেশন করা হয়।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:৪০
ভোলার লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ১৭ শিক্ষার্থী এসএসসিতে বৃত্তি পেয়েছে। এরআগে এ বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি থেকে ১০৫ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পুরো জেলায় শতভাগ পাসের একক রেকর্ড অর্জন করেছে।
যাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৫ জন শিক্ষার্থী। এবার নতুন করে ১৭ শিক্ষার্থীর বৃত্তিপ্রাপ্তিতে উচ্ছ¡সিত প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও অভিভাবকরা। প্রকাশিত এই বৃত্তির ফলাফলেও উপজেলায় ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জন করেছে হা-মীমের শিক্ষার্থীরা। সোমবার দুপুরে লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের পক্ষ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) প্রকাশিত এসএসসি ও সমমানের বৃত্তির ফলাফলে লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ১৭ জন শিক্ষার্থী বৃত্তি পেয়েছে। বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা হলো- মো. জুবায়ের ইসলাম, মো. সবর ইসলাম, তাসনিম হোসেন তানহা, ইসমাইল হোসেন ইমন, সাদমান মুক্তাদিন অন্তু, ইফতেখার আহমেদ জিসান, অভিষেক আহমেদ আবির, মাহাদি ইসলাম আলভী, মো. তরিকুল ইসলাম, মো. তুষার, ইষান আল রাহী, মো. মমশাদ হোসেন, তানহা আলম মমো, উদিতা আক্তার মরিয়ম, মোসা. মায়মুনা বেগম, আমেনা বেগম এবং মারিয়া আক্তার মিম।
এসব শিক্ষার্থীর বৃত্তিপ্রাপ্তির মাধ্যমে প্রমাণ হয়েছে শুধু শতভাগ পাশ নয় বরং মেধা ও যোগ্যতার ক্ষেত্রেও হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীরা সব সময় এগিয়ে থাকে। বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করে লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মো. রুহুল আমিন বলেন, এ সাফল্য আমাদের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। এর মাধ্যমে আমরা ভবিষ্যতে আরো বড় অর্জনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা পাবো ইনশাআল্লাহ।
ভোলার লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ১৭ শিক্ষার্থী এসএসসিতে বৃত্তি পেয়েছে। এরআগে এ বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি থেকে ১০৫ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পুরো জেলায় শতভাগ পাসের একক রেকর্ড অর্জন করেছে।
যাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৫ জন শিক্ষার্থী। এবার নতুন করে ১৭ শিক্ষার্থীর বৃত্তিপ্রাপ্তিতে উচ্ছ¡সিত প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও অভিভাবকরা। প্রকাশিত এই বৃত্তির ফলাফলেও উপজেলায় ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জন করেছে হা-মীমের শিক্ষার্থীরা। সোমবার দুপুরে লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের পক্ষ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) প্রকাশিত এসএসসি ও সমমানের বৃত্তির ফলাফলে লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ১৭ জন শিক্ষার্থী বৃত্তি পেয়েছে। বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা হলো- মো. জুবায়ের ইসলাম, মো. সবর ইসলাম, তাসনিম হোসেন তানহা, ইসমাইল হোসেন ইমন, সাদমান মুক্তাদিন অন্তু, ইফতেখার আহমেদ জিসান, অভিষেক আহমেদ আবির, মাহাদি ইসলাম আলভী, মো. তরিকুল ইসলাম, মো. তুষার, ইষান আল রাহী, মো. মমশাদ হোসেন, তানহা আলম মমো, উদিতা আক্তার মরিয়ম, মোসা. মায়মুনা বেগম, আমেনা বেগম এবং মারিয়া আক্তার মিম।
এসব শিক্ষার্থীর বৃত্তিপ্রাপ্তির মাধ্যমে প্রমাণ হয়েছে শুধু শতভাগ পাশ নয় বরং মেধা ও যোগ্যতার ক্ষেত্রেও হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীরা সব সময় এগিয়ে থাকে। বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করে লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মো. রুহুল আমিন বলেন, এ সাফল্য আমাদের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। এর মাধ্যমে আমরা ভবিষ্যতে আরো বড় অর্জনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা পাবো ইনশাআল্লাহ।
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১২:৫৭
ভোলায় নিজ বসতঘরে ঢুকে মাওলানা আমিনুল হক নোমানী (৪৫) নামে এক মসজিদের খতিব ও মাদরাসা শিক্ষককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করা হয়েছে। শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) রাত ১১টা থেকে ১২টার মধ্যে তিন দফায় বিক্ষোভ করে বিক্ষুব্ধ আলেম-ওলামা ও স্থানীয় জনতা।
মিছিলগুলো ভোলা সদর হাসপাতাল চত্বর থেকে বেরিয়ে যুগীরঘোল হয়ে শহরের কে-জাহান মার্কেটের সামনে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মধ্য দিয়ে শেষ হয়। এ সময় নানা প্রতিবাদী স্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে জেলা শহর।
সমাবেশে আলেমরা এ হত্যাকাণ্ডে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে স্থানীয় প্রশাসনকে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এ হত্যায় জড়িতদের গ্রেপ্তারে আল্টিমেটাম দেন। না হলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন তারা। এর আগে শনিবার রাত পৌনে ৯টার দিকে শহরের চরনোয়াবাদ সংলগ্ন বাপ্তা ৯ নম্বর ওয়ার্ডের রাইস মিল সংলগ্ন মাওলানা এনামুল হকের বাড়িতে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে।
নিহত মাওলানা আমিনুল হক নোমানী ওই এলাকার মাওলানা এনামুল হকের ছেলে। তিনি ভোলা ভোলা সদর উপজেলা জামে মসজিদের খতিব ও ভোলা দারুল হাদিস কামিল মাদরাসার মুহাদ্দিস ছিলেন। গুরুত্বর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য ভোলা সদর হাসপাতালে নিলে রাত সাড়ে ৯টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
ভোলায় নিজ বসতঘরে ঢুকে মাওলানা আমিনুল হক নোমানী (৪৫) নামে এক মসজিদের খতিব ও মাদরাসা শিক্ষককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করা হয়েছে। শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) রাত ১১টা থেকে ১২টার মধ্যে তিন দফায় বিক্ষোভ করে বিক্ষুব্ধ আলেম-ওলামা ও স্থানীয় জনতা।
মিছিলগুলো ভোলা সদর হাসপাতাল চত্বর থেকে বেরিয়ে যুগীরঘোল হয়ে শহরের কে-জাহান মার্কেটের সামনে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মধ্য দিয়ে শেষ হয়। এ সময় নানা প্রতিবাদী স্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে জেলা শহর।
সমাবেশে আলেমরা এ হত্যাকাণ্ডে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে স্থানীয় প্রশাসনকে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এ হত্যায় জড়িতদের গ্রেপ্তারে আল্টিমেটাম দেন। না হলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন তারা। এর আগে শনিবার রাত পৌনে ৯টার দিকে শহরের চরনোয়াবাদ সংলগ্ন বাপ্তা ৯ নম্বর ওয়ার্ডের রাইস মিল সংলগ্ন মাওলানা এনামুল হকের বাড়িতে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে।
নিহত মাওলানা আমিনুল হক নোমানী ওই এলাকার মাওলানা এনামুল হকের ছেলে। তিনি ভোলা ভোলা সদর উপজেলা জামে মসজিদের খতিব ও ভোলা দারুল হাদিস কামিল মাদরাসার মুহাদ্দিস ছিলেন। গুরুত্বর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য ভোলা সদর হাসপাতালে নিলে রাত সাড়ে ৯টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.