
১৩ নভেম্বর, ২০২৫ ১৩:২২
বরিশালের ৩টি নির্বাচনি এলাকায় শক্ত অবস্থানের জানান দিচ্ছে চরমোনাই পীরের দল ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। বিএনপি ও জাতীয় পার্টি থেকে আসা সাবেক দুই সংসদ-সদস্যকে সামনে রেখে তাদের এই অবস্থান। তাদের সঙ্গে আছেন দলের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম। পিরোজপুর-৩ (মঠবাড়িয়া), বরিশাল-৫ (সদর) ও পটুয়াখালী-৪ (কলাপাড়া-রাঙ্গাবালী) আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তারা। বিভাগের ২১ নির্বাচনি এলাকার সবকটিতে প্রার্থী দিলেও এ ৩টি আসনে বিএনপির সামনে বাধার প্রাচীর হয়ে দাঁড়াবে ইসলামী আন্দোলনের হাতপাখা। এমনটাই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।
পিরোজপুর-৩ (মঠবাড়িয়া): একটিমাত্র উপজেলা মঠবাড়িয়া নিয়ে গঠিত এই নির্বাচনি এলাকায় ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী সাবেক সংসদ-সদস্য ডা. রুস্তম আলী ফরাজী। বিএনপি-জাতীয় পার্টি ঘুরে চলতি বছরের আগস্টে ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিয়েছেন চারবারের সাবেক এই সংসদ-সদস্য। যে কোনো মূল্যে সংসদ-সদস্য হওয়ার টার্গেটে ফরাজীর এই দলবদল অবশ্য নতুন নয়। ১৯৯৬ সালে তিনি প্রথমবার সংসদ-সদস্য হন জাতীয় পার্টির টিকিটে। সেবার ভোট পান ২৯ হাজার ৮৩৭। পরেরবার ২০০১-এর নির্বাচনে জাতীয় পার্টি ছেড়ে যোগ দেন বিএনপিতে। ৬৪ হাজার ৯৫৮ ভোট পেয়ে আবার নির্বাচিত হন। ২০০৮-এ তাকে আর মনোনয়ন দেয়নি বিএনপি। সেবার স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে নির্বাচন করে হেরে যান। ২০১৪ সালে পুনরায় স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে ২৯ হাজার ৩৪২ ভোট পেয়ে যান সংসদে। ২০১৮-এর নির্বাচনে আবার জাতীয় পার্টিতে ফেরেন ফরাজী। লাঙ্গল প্রতীকে ভোট করে নির্বাচিত হন সংসদ-সদস্য। এরপর নামেন আওয়ামী লীগে যোগ দেওয়ার চেষ্টায়। জাতীয় পার্টির সংসদ-সদস্য হয়েও সংসদে শেখ হাসিনার প্রশংসা করে বক্তব্য দিতে থাকেন। অবশ্য তাকে দলে নেয়নি আওয়ামী লীগ। জাতীয় পার্টিও দেয় মাইনাস করে। ফলে ২০২৪-এর নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে নির্বাচন করলেও হেরে যান ফরাজী। এবার তিনি হয়েছেন হাতপাখার প্রার্থী। সকাল-বিকাল পোশাক পালটানোর মতো দল বদলালেও মঠবাড়িয়ায় রুস্তম আলী ফরাজীর রয়েছে ব্যক্তিগত ভোটব্যাংক। বহু বছর বিনা পয়সায় চিকিৎসা দিয়ে দরিদ্র একটি শ্রেণির কাছে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন তিনি।
বরিশাল-৫ (সদর): বিএনপির ভোটের ঘাঁটি হিসাবে পরিচিত এই আসনে ইসলামী আন্দোলনের হয়ে ভোটে লড়বেন দলটির নায়েবে আমির মুফতি ফয়জুল করীম। এই আসনে সিটি ও জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থী দিয়ে বেশ কয়েকবার নিজেদের অবস্থানের জানান দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন। সর্বশেষ সিটি নির্বাচনে শেখ হাসিনার ফুপাতো ভাই খোকন সেরনিয়াবাতের বিরুদ্ধে ভোটে লড়েন ফয়জুল। ভোট জালিয়াতির সেই নির্বাচনে ইসলামী আন্দোলনের কর্মী-সমর্থকদের যেমন রাখা হয় হামলা-মামলার মুখে, তেমনই বর্জনের ঘোষণা দিয়ে ভোটকেন্দ্রে যাননি বিএনপি-জামায়াতের ভোটাররা। ভোটের দিন আওয়ামী লীগের হামলায় গুরুতর আহত পর্যন্ত হন মেয়রপ্রার্থী ফয়জুল। এতকিছুর পরও ওই নির্বাচনে ৩৩ হাজারের বেশি ভোট পান তিনি। এছাড়া ২০০১, ২০০৮ ও ২০১৮’র জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থী হয়ে প্রতিবার গড়ে ৩০ হাজারের বেশি ভোট পায় হাতপাখা। জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলনসহ ৮ ইসলামী দলের ঐক্য যদি শেষ পর্যন্ত থাকে আর সবাই মিলে ফয়জুল করিমকে একক প্রার্থী দিলে এই আসনেও জিতেও আসতে পারেন ফয়জুল করীম।
পটুয়াখালী-৪ (কলাপাড়া-রাঙ্গাবালী): কলাপাড়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মুস্তাফিজুর রহমানের রয়েছে এই নির্বাচনি এলাকায় বেশ শক্ত অবস্থান। ১৯৯৬-এর নির্বাচনে বিএনপির মনোনয়নে সংসদ-সদস্য নির্বাচন করেছিলেন তিনি। বিএনপি ছেড়ে হাতপাখায় যাওয়া এই নেতার সবচেয়ে বড় অর্জন ২০০১ সালে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে ৩৮ হাজার ৯৮ ভোট পাওয়া। ষড়যন্ত্রসহ নানা কারণে দলীয় রাজনীতিতে কোণঠাসা হয়ে চলতি বছর বিএনপি ছেড়ে ইসলামী আন্দোলনে যোগ দেন মুস্তাফিজুর। এর পরপরই তাকে এই আসনে প্রার্থী ঘোষণা করে দলটি। এখানে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছেন দলের প্রশিক্ষণবিষয়ক সম্পাদক এবিএম মোশাররফ হোসেন। নির্বাচনি এলাকার দুই উপজেলা ঘুরে দেখা গেছে, বিএনপির পাশাপাশি বেশ শক্ত অবস্থান ইসলামী আন্দোলনের এই প্রার্থীর। পেশায় চিকিৎসক মুস্তাফিজ গ্রামে গ্রামে ঘুরে বিনা পয়সায় চিকিৎসা দিয়ে সমর্থন পাচ্ছেন বহু সাধারণ মানুষের। তাছাড়া মোশাররফের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষরাও ভেতরে ভেতরে তার সঙ্গে রাখছেন যোগাযোগ। কেবল বিএনপি নয়, দুই উপজেলায় থাকা আওয়ামী লীগের ভোটাররাও ঝুঁকছেন মুস্তাফিজের দিকে।
বরিশালের ৩টি নির্বাচনি এলাকায় শক্ত অবস্থানের জানান দিচ্ছে চরমোনাই পীরের দল ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। বিএনপি ও জাতীয় পার্টি থেকে আসা সাবেক দুই সংসদ-সদস্যকে সামনে রেখে তাদের এই অবস্থান। তাদের সঙ্গে আছেন দলের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম। পিরোজপুর-৩ (মঠবাড়িয়া), বরিশাল-৫ (সদর) ও পটুয়াখালী-৪ (কলাপাড়া-রাঙ্গাবালী) আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তারা। বিভাগের ২১ নির্বাচনি এলাকার সবকটিতে প্রার্থী দিলেও এ ৩টি আসনে বিএনপির সামনে বাধার প্রাচীর হয়ে দাঁড়াবে ইসলামী আন্দোলনের হাতপাখা। এমনটাই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।
পিরোজপুর-৩ (মঠবাড়িয়া): একটিমাত্র উপজেলা মঠবাড়িয়া নিয়ে গঠিত এই নির্বাচনি এলাকায় ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী সাবেক সংসদ-সদস্য ডা. রুস্তম আলী ফরাজী। বিএনপি-জাতীয় পার্টি ঘুরে চলতি বছরের আগস্টে ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিয়েছেন চারবারের সাবেক এই সংসদ-সদস্য। যে কোনো মূল্যে সংসদ-সদস্য হওয়ার টার্গেটে ফরাজীর এই দলবদল অবশ্য নতুন নয়। ১৯৯৬ সালে তিনি প্রথমবার সংসদ-সদস্য হন জাতীয় পার্টির টিকিটে। সেবার ভোট পান ২৯ হাজার ৮৩৭। পরেরবার ২০০১-এর নির্বাচনে জাতীয় পার্টি ছেড়ে যোগ দেন বিএনপিতে। ৬৪ হাজার ৯৫৮ ভোট পেয়ে আবার নির্বাচিত হন। ২০০৮-এ তাকে আর মনোনয়ন দেয়নি বিএনপি। সেবার স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে নির্বাচন করে হেরে যান। ২০১৪ সালে পুনরায় স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে ২৯ হাজার ৩৪২ ভোট পেয়ে যান সংসদে। ২০১৮-এর নির্বাচনে আবার জাতীয় পার্টিতে ফেরেন ফরাজী। লাঙ্গল প্রতীকে ভোট করে নির্বাচিত হন সংসদ-সদস্য। এরপর নামেন আওয়ামী লীগে যোগ দেওয়ার চেষ্টায়। জাতীয় পার্টির সংসদ-সদস্য হয়েও সংসদে শেখ হাসিনার প্রশংসা করে বক্তব্য দিতে থাকেন। অবশ্য তাকে দলে নেয়নি আওয়ামী লীগ। জাতীয় পার্টিও দেয় মাইনাস করে। ফলে ২০২৪-এর নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে নির্বাচন করলেও হেরে যান ফরাজী। এবার তিনি হয়েছেন হাতপাখার প্রার্থী। সকাল-বিকাল পোশাক পালটানোর মতো দল বদলালেও মঠবাড়িয়ায় রুস্তম আলী ফরাজীর রয়েছে ব্যক্তিগত ভোটব্যাংক। বহু বছর বিনা পয়সায় চিকিৎসা দিয়ে দরিদ্র একটি শ্রেণির কাছে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন তিনি।
বরিশাল-৫ (সদর): বিএনপির ভোটের ঘাঁটি হিসাবে পরিচিত এই আসনে ইসলামী আন্দোলনের হয়ে ভোটে লড়বেন দলটির নায়েবে আমির মুফতি ফয়জুল করীম। এই আসনে সিটি ও জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থী দিয়ে বেশ কয়েকবার নিজেদের অবস্থানের জানান দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন। সর্বশেষ সিটি নির্বাচনে শেখ হাসিনার ফুপাতো ভাই খোকন সেরনিয়াবাতের বিরুদ্ধে ভোটে লড়েন ফয়জুল। ভোট জালিয়াতির সেই নির্বাচনে ইসলামী আন্দোলনের কর্মী-সমর্থকদের যেমন রাখা হয় হামলা-মামলার মুখে, তেমনই বর্জনের ঘোষণা দিয়ে ভোটকেন্দ্রে যাননি বিএনপি-জামায়াতের ভোটাররা। ভোটের দিন আওয়ামী লীগের হামলায় গুরুতর আহত পর্যন্ত হন মেয়রপ্রার্থী ফয়জুল। এতকিছুর পরও ওই নির্বাচনে ৩৩ হাজারের বেশি ভোট পান তিনি। এছাড়া ২০০১, ২০০৮ ও ২০১৮’র জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থী হয়ে প্রতিবার গড়ে ৩০ হাজারের বেশি ভোট পায় হাতপাখা। জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলনসহ ৮ ইসলামী দলের ঐক্য যদি শেষ পর্যন্ত থাকে আর সবাই মিলে ফয়জুল করিমকে একক প্রার্থী দিলে এই আসনেও জিতেও আসতে পারেন ফয়জুল করীম।
পটুয়াখালী-৪ (কলাপাড়া-রাঙ্গাবালী): কলাপাড়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মুস্তাফিজুর রহমানের রয়েছে এই নির্বাচনি এলাকায় বেশ শক্ত অবস্থান। ১৯৯৬-এর নির্বাচনে বিএনপির মনোনয়নে সংসদ-সদস্য নির্বাচন করেছিলেন তিনি। বিএনপি ছেড়ে হাতপাখায় যাওয়া এই নেতার সবচেয়ে বড় অর্জন ২০০১ সালে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে ৩৮ হাজার ৯৮ ভোট পাওয়া। ষড়যন্ত্রসহ নানা কারণে দলীয় রাজনীতিতে কোণঠাসা হয়ে চলতি বছর বিএনপি ছেড়ে ইসলামী আন্দোলনে যোগ দেন মুস্তাফিজুর। এর পরপরই তাকে এই আসনে প্রার্থী ঘোষণা করে দলটি। এখানে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছেন দলের প্রশিক্ষণবিষয়ক সম্পাদক এবিএম মোশাররফ হোসেন। নির্বাচনি এলাকার দুই উপজেলা ঘুরে দেখা গেছে, বিএনপির পাশাপাশি বেশ শক্ত অবস্থান ইসলামী আন্দোলনের এই প্রার্থীর। পেশায় চিকিৎসক মুস্তাফিজ গ্রামে গ্রামে ঘুরে বিনা পয়সায় চিকিৎসা দিয়ে সমর্থন পাচ্ছেন বহু সাধারণ মানুষের। তাছাড়া মোশাররফের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষরাও ভেতরে ভেতরে তার সঙ্গে রাখছেন যোগাযোগ। কেবল বিএনপি নয়, দুই উপজেলায় থাকা আওয়ামী লীগের ভোটাররাও ঝুঁকছেন মুস্তাফিজের দিকে।

২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৫:৩৩
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বরিশালের ৬টি আসনে ভোটার বেড়েছে ১ লাখ ৫৫ হাজার ১ জন। এর মধ্যে নারী ভোটার বেড়েছে ৭৭ হাজার ৯৫৬ জন এবং পুরুষ ভোটার বেড়েছে ৭৭ হাজার ৩৫ জন। এছাড়া হিজড়া ভোটার বেড়েছে ১০ জন।
চলতি বছরের ১৮ নভেম্বর সর্বশেষ প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী বর্তমানে বরিশালের ৬টি সংসদীয় আসনে মোট ভোটার রয়েছে ২২ লাখ ৮৪ হাজার ৯৪৮জন।
২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত হওয়া দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরিশালের ৬টি আসনে ভোটার সংখ্যা ছিলো ২১ লাখ ২৯ হাজার ৯৪৭ জন যা গত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের চেয়ে ১ লাখ ৫৫ হাজার ১জন বেশি।
নতুন পরিবেশে ভোট দিতে আগ্রহের কারণে কিংবা সচেতনতা বৃদ্ধির কারণে মানুষ ভোটার হয়েছেন বলে ভোটার সংখ্যা কিছুটা বেড়ে থাকতে পারে বলে জানান জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা।
বরিশাল জেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্র জানায়, চলতি বছরের ১৮ নভেম্বর সর্বশেষ চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশিত হয়। ওই তালিকা অনুয়ায়ী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরিশালের ৬টি আসনে ২২ লাখ ৮৪ হাজার ৯ ৪৮জন ভোটার তাদের মূল্যবান ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন। এর মধ্যে বরিশাল-১ (গৌরনদী-আগৈলঝাড়া) সংসদীয় আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ২৮ হাজার ২০০ জন। এ আসনে মহিলা ভোটার সংখ্যা ১ লাখ ৬২ হাজার ৮৪৬ জন এবং পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৬৫ হাজার ৩৫৪ জন। এ আসনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের চেয়ে ভোটার সংখ্যা বেড়েছে ২৩ হাজার ৮৯৬ জন।
বরিশাল-২ (উজিরপুর-বানারীপাড়া) সংসদীয় আসনে ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ৮৫ হাজার ৮০৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার রয়েছে ১ লাখ ৯৬ হাজার ২৬১ জন এবং মহিলা ভোটার রয়েছে ১ লাখ ৮৯ হাজার ৫৪৬ জন। এ আসনে মোট ভোটার বেড়েছে ২৭ হাজার ৫৬২ জন।
বরিশাল-৩ (মুলাদী-বাবুগঞ্জ) আসনে মোট ভোটার রয়েছে ৩ লাখ ৩২ হাজার ১০১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার রয়েছে ১ লাখ ৬৭ হাজার ৯২৭ জন এবং মহিলা ভোটার রয়েছে ১ লাখ ৬৪ হাজার ১৭২ জন। এ আসনে মোট ভোটার বেড়েছে ২২ হাজার ৯ জন।
বরিশাল-৪ (মেহেন্দিগঞ্জ-হিজলা) সংসদীয় আসনে মোট ভোটার রয়েছে ৪ লাখ ২১ হাজার ৯৭৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার রয়েছে ২ লাখ ১৭হাজার ৯৩৫ জন এবং মহিলা ভোটার রয়েছে ২ লাখ ৪ হাজার ৩৭ জন। এ আসনে মোট ভোটার বেড়েছে ২৮ হাজার ৭৪৮ জন।
বরিশালের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বরিশাল-৫ সদর আসনেও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তুলনায় ভোটার সংখ্যা বেড়েছে।
এ আসনে সর্বাধিক মোট ভোটার রয়েছে ৫ লাখ ১৩ হাজার ৩ জন। তবে, অন্যান্য আসনে পুরুষ ও মহিলা ভোটের অনেকটা ব্যাবধান থাকলেও এ আসনে পুরুষ ও মহিলা ভোট প্রায় সমানে সমান। এখানে পুরুষ ভোটার রয়েছে ২ লাখ ৫০ হাজার ৬৭৫ জন এবং মহিলা ভোটার রয়েছে ২ লাখ ৫০ হাজার ৬১৯ জন। এ আসনে মোট ভোটার বেড়েছে সর্বাধিক ৩২ হাজার ৭৩৪ জন।
সবশেষ বরিশাল ৬ বাকেরগঞ্জ আসনে মোট ভোটার রয়েছে ৩ লাখ ১৫ হাজার ৫৬১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার রয়েছে ১ লাখ ৬০ হাজার ২০ জন এবং মহিলা ভোটার রয়েছে ১ লাখ ৫৫ হাজার ৫৩৭ জন। এ আসনে মোট ভোটার বেড়েছে ২০ হাজার ৫২ জন।
এ বিষয়ে বরিশাল সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. রোকনুজ্জামান বলেন, “চলতি বছরের ১৮ নভেম্বর সর্বশেষ ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয়। ওই তালিকা অনুযায়ী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরিশালের ৬টি আসনে ২২ লাখ ৮৪ হাজার ৯৪৮ জন ভোটার রয়েছে। তবে বিগত দ্বাদশ জাতয়ি সংসদ নির্বাচনের তুলনায় এবার ১ লাখ ৫৫ হাজার ১ জন ভোটার বেড়েছে।”
তিনি আরো বলেন, “প্রতিদিনই ভোটার হওয়ার সুযোগ রয়েছে। তবে এখন যানা ভোটার হচ্ছেন তারা আগামী সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না। তবে নির্বাচনের পরে যে কোন নির্বাচনে তারা ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।”
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বরিশালের ৬টি আসনে ভোটার বেড়েছে ১ লাখ ৫৫ হাজার ১ জন। এর মধ্যে নারী ভোটার বেড়েছে ৭৭ হাজার ৯৫৬ জন এবং পুরুষ ভোটার বেড়েছে ৭৭ হাজার ৩৫ জন। এছাড়া হিজড়া ভোটার বেড়েছে ১০ জন।
চলতি বছরের ১৮ নভেম্বর সর্বশেষ প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী বর্তমানে বরিশালের ৬টি সংসদীয় আসনে মোট ভোটার রয়েছে ২২ লাখ ৮৪ হাজার ৯৪৮জন।
২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত হওয়া দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরিশালের ৬টি আসনে ভোটার সংখ্যা ছিলো ২১ লাখ ২৯ হাজার ৯৪৭ জন যা গত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের চেয়ে ১ লাখ ৫৫ হাজার ১জন বেশি।
নতুন পরিবেশে ভোট দিতে আগ্রহের কারণে কিংবা সচেতনতা বৃদ্ধির কারণে মানুষ ভোটার হয়েছেন বলে ভোটার সংখ্যা কিছুটা বেড়ে থাকতে পারে বলে জানান জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা।
বরিশাল জেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্র জানায়, চলতি বছরের ১৮ নভেম্বর সর্বশেষ চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশিত হয়। ওই তালিকা অনুয়ায়ী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরিশালের ৬টি আসনে ২২ লাখ ৮৪ হাজার ৯ ৪৮জন ভোটার তাদের মূল্যবান ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন। এর মধ্যে বরিশাল-১ (গৌরনদী-আগৈলঝাড়া) সংসদীয় আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ২৮ হাজার ২০০ জন। এ আসনে মহিলা ভোটার সংখ্যা ১ লাখ ৬২ হাজার ৮৪৬ জন এবং পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৬৫ হাজার ৩৫৪ জন। এ আসনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের চেয়ে ভোটার সংখ্যা বেড়েছে ২৩ হাজার ৮৯৬ জন।
বরিশাল-২ (উজিরপুর-বানারীপাড়া) সংসদীয় আসনে ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ৮৫ হাজার ৮০৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার রয়েছে ১ লাখ ৯৬ হাজার ২৬১ জন এবং মহিলা ভোটার রয়েছে ১ লাখ ৮৯ হাজার ৫৪৬ জন। এ আসনে মোট ভোটার বেড়েছে ২৭ হাজার ৫৬২ জন।
বরিশাল-৩ (মুলাদী-বাবুগঞ্জ) আসনে মোট ভোটার রয়েছে ৩ লাখ ৩২ হাজার ১০১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার রয়েছে ১ লাখ ৬৭ হাজার ৯২৭ জন এবং মহিলা ভোটার রয়েছে ১ লাখ ৬৪ হাজার ১৭২ জন। এ আসনে মোট ভোটার বেড়েছে ২২ হাজার ৯ জন।
বরিশাল-৪ (মেহেন্দিগঞ্জ-হিজলা) সংসদীয় আসনে মোট ভোটার রয়েছে ৪ লাখ ২১ হাজার ৯৭৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার রয়েছে ২ লাখ ১৭হাজার ৯৩৫ জন এবং মহিলা ভোটার রয়েছে ২ লাখ ৪ হাজার ৩৭ জন। এ আসনে মোট ভোটার বেড়েছে ২৮ হাজার ৭৪৮ জন।
বরিশালের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বরিশাল-৫ সদর আসনেও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তুলনায় ভোটার সংখ্যা বেড়েছে।
এ আসনে সর্বাধিক মোট ভোটার রয়েছে ৫ লাখ ১৩ হাজার ৩ জন। তবে, অন্যান্য আসনে পুরুষ ও মহিলা ভোটের অনেকটা ব্যাবধান থাকলেও এ আসনে পুরুষ ও মহিলা ভোট প্রায় সমানে সমান। এখানে পুরুষ ভোটার রয়েছে ২ লাখ ৫০ হাজার ৬৭৫ জন এবং মহিলা ভোটার রয়েছে ২ লাখ ৫০ হাজার ৬১৯ জন। এ আসনে মোট ভোটার বেড়েছে সর্বাধিক ৩২ হাজার ৭৩৪ জন।
সবশেষ বরিশাল ৬ বাকেরগঞ্জ আসনে মোট ভোটার রয়েছে ৩ লাখ ১৫ হাজার ৫৬১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার রয়েছে ১ লাখ ৬০ হাজার ২০ জন এবং মহিলা ভোটার রয়েছে ১ লাখ ৫৫ হাজার ৫৩৭ জন। এ আসনে মোট ভোটার বেড়েছে ২০ হাজার ৫২ জন।
এ বিষয়ে বরিশাল সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. রোকনুজ্জামান বলেন, “চলতি বছরের ১৮ নভেম্বর সর্বশেষ ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয়। ওই তালিকা অনুযায়ী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরিশালের ৬টি আসনে ২২ লাখ ৮৪ হাজার ৯৪৮ জন ভোটার রয়েছে। তবে বিগত দ্বাদশ জাতয়ি সংসদ নির্বাচনের তুলনায় এবার ১ লাখ ৫৫ হাজার ১ জন ভোটার বেড়েছে।”
তিনি আরো বলেন, “প্রতিদিনই ভোটার হওয়ার সুযোগ রয়েছে। তবে এখন যানা ভোটার হচ্ছেন তারা আগামী সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না। তবে নির্বাচনের পরে যে কোন নির্বাচনে তারা ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।”

২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:১১
শহীদ শরিফ ওসমান হাদির জানাজার নামাজ পড়াবেন বরিশাল গুঠিয়ার ঐতিহ্যবাহী শরফুদ্দীন আহমেদ সেন্টু প্রতিষ্ঠিত জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব, তার বড় ভাই মাওলানা আবু বকর সিদ্দিক ।
আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) দুপুর দুইটায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় ওসমান হাদির নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণে আগ্রহীদের কোনও প্রকার ব্যাগ বা ভারী বস্তু বহন না করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে। একইসঙ্গে সংসদ ভবন ও এর আশপাশের এলাকায় ড্রোন ওড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ বলেও অবগত করা হয়েছে।
এর আগে, শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টার একটু আগে হাদির লাশ বহনকারী বিমানটি হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এরপর সেখান থেকে তার মরদেহ জাতীয় হৃদরোগ ইনিস্টিউটে নেয়া হয়। সেখানের হিমঘরে আজ তার মরদেহ রাখা হয়।
আজ জানাজা শেষে হাদিকে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবরের পাশে দাফন করা হবে বলে জানিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ।
প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার দুপুরে আততায়ীর গুলিতে গুরুতর আহত হন ওসমান হাদি। এরপর ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে নেয়া হলে সেখানে তার সার্জারী হয়। পরে পরিবারের ইচ্ছায় তাকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর গত ১৫ ডিসেম্বর উন্নত চিকিৎসার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে সিঙ্গাপুরে নিয়ে যাওয়া হয়। সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
শহীদ শরিফ ওসমান হাদির জানাজার নামাজ পড়াবেন বরিশাল গুঠিয়ার ঐতিহ্যবাহী শরফুদ্দীন আহমেদ সেন্টু প্রতিষ্ঠিত জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব, তার বড় ভাই মাওলানা আবু বকর সিদ্দিক ।
আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) দুপুর দুইটায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় ওসমান হাদির নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণে আগ্রহীদের কোনও প্রকার ব্যাগ বা ভারী বস্তু বহন না করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে। একইসঙ্গে সংসদ ভবন ও এর আশপাশের এলাকায় ড্রোন ওড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ বলেও অবগত করা হয়েছে।
এর আগে, শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টার একটু আগে হাদির লাশ বহনকারী বিমানটি হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এরপর সেখান থেকে তার মরদেহ জাতীয় হৃদরোগ ইনিস্টিউটে নেয়া হয়। সেখানের হিমঘরে আজ তার মরদেহ রাখা হয়।
আজ জানাজা শেষে হাদিকে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবরের পাশে দাফন করা হবে বলে জানিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ।
প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার দুপুরে আততায়ীর গুলিতে গুরুতর আহত হন ওসমান হাদি। এরপর ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে নেয়া হলে সেখানে তার সার্জারী হয়। পরে পরিবারের ইচ্ছায় তাকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর গত ১৫ ডিসেম্বর উন্নত চিকিৎসার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে সিঙ্গাপুরে নিয়ে যাওয়া হয়। সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:২০
বরিশাল নগরীতে বিদ্যুতের সংযোগ মেরামত করতে গিয়ে একজন পিডিবিকর্মী আহত হয়েছে। শুক্রবার সকালে নগরীর মুন্সি গ্যারেজ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নতুন বাজার বিদ্যুৎ অফিসের উপ সহকারী প্রকৌশলী মো: শামসুল আলম বলেন-আহত মোস্তফা কামাল আমাদের দৈনিক মজুরী ভিত্তিক কর্মচারী। সকালে কাজ করার সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন তিনি।
তাৎক্ষনিক ভাবে ফায়ার সার্ভিস কর্মিরা আহত পিডিবি কর্মীকে উদ্ধার করে। এরপরে পিডিবির কর্মকর্তারা তাকে হাসপাতালে ভর্তি করেন। বর্তমানে তার অবস্থা অনেকটা ভাল। সাধারনত কাজ করার সময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকে। কিন্তুু বন্ধ থাকলেও বিদ্যুতের সার্চ সংযোগ থাকে। আর তাতেই সে স্পৃষ্ট হয়।
বরিশাল নগরীতে বিদ্যুতের সংযোগ মেরামত করতে গিয়ে একজন পিডিবিকর্মী আহত হয়েছে। শুক্রবার সকালে নগরীর মুন্সি গ্যারেজ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নতুন বাজার বিদ্যুৎ অফিসের উপ সহকারী প্রকৌশলী মো: শামসুল আলম বলেন-আহত মোস্তফা কামাল আমাদের দৈনিক মজুরী ভিত্তিক কর্মচারী। সকালে কাজ করার সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন তিনি।
তাৎক্ষনিক ভাবে ফায়ার সার্ভিস কর্মিরা আহত পিডিবি কর্মীকে উদ্ধার করে। এরপরে পিডিবির কর্মকর্তারা তাকে হাসপাতালে ভর্তি করেন। বর্তমানে তার অবস্থা অনেকটা ভাল। সাধারনত কাজ করার সময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকে। কিন্তুু বন্ধ থাকলেও বিদ্যুতের সার্চ সংযোগ থাকে। আর তাতেই সে স্পৃষ্ট হয়।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৫:৩৩
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:১১
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:৪৫
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:৩২