
२३ জুন, २০२५ २२:१३
ভোলার লঞ্চ থেকে পড়ে নিখোঁজ ছাত্রদল নেত্রীর মৃত্যু নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে। সরকারি কলেজের অনার্স তৃতীয় বর্ষের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের ছাত্রী ও ছাত্রদল নেত্রী সুকর্ণা আক্তার ইস্পিতা রাজধানী ঢাকাগামী লঞ্চ থেকে নদীতে পড়ে নিখোঁজ হন।
পরে উদ্ধার করা মরদেহে নির্যাতনের চিহ্ন থাকায় হত্যা মামলা করেছে নৌ-থানার পুলিশ। এ নিয়ে তোলপাড় চলছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। কারও কারও অভিযোগ ওই ছাত্রীর ওপর নির্যাতন করা হয়েছে, কেউ বলছেন ধর্ষণের শিকার।
সোমবার কলেজ সহপাঠীরা ক্ষোভ জানিয়ে বিচার দাবি করেছেন।
চাঞ্চল্যকর ওই ঘটনার রহস্য উদঘাটনে পুলিশ সুপারের নির্দেশে ডিবি পুলিশ মাঠে কাজ শুরু করেছে। ১৭ জুন ওই ছাত্রী বাড়ি থেকে প্রাইভেট পড়তে গিয়ে নিখোঁজ হন। এর আগে ওই ছাত্রী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রাজনীতি থেকে সরে যাওয়াসহ নানা ধরনের পোস্ট দেওয়ার বিষয়ও খতিয়ে দেখছে গোয়েন্দা সংস্থা।
শুক্রবার বিকালে ওই ছাত্রীর মরদেহ লক্ষ্মীপুর জেলা সদরের বুড়িরঘাট মেঘনা নদীতে ভাসতে দেখে নৌপুলিশ উদ্ধার করে। তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে কালো দাগ থাকায় লক্ষ্মীপুর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন নৌপুলিশের এসআই আজিজুল ইসলাম।
তিনি জানান, অজ্ঞাত ও বেওয়ারিশ হিসেবে ওই লাশ রোববার বিকালে আঞ্জুমান মফিদুল ইসলামের মাধ্যমে দাফন করা হয়। পুলিশের সংগ্রহে রাখা নিহতের পরিধেয় সেলোয়ার কামিজ দেখে সোমবার দুপুরে নিহত সুকর্ণা আক্তারের বাবা ইজিবাইক চালক মাসুদ রানা শনাক্ত করেন। দাফন করা মেয়েটি সুকর্ণা আক্তার ইস্পিতা ছিল।
এর আগে মেয়ে নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় ভোলা থানায় একটি জিডি করেন তিনি। তাতে উল্লেখ করেন ১৭ জুন তার মেয়ে প্রাইভেট পড়তে সকাল ৮টায় বাসা থেকে বের হয়। বেলা ১১টায় ফিরে আসার কথা থাকলেও সে ফেরেনি।
এদিকে সুকর্ণার নিখোঁজ ও মৃত্যুরহস্য উদঘাটনে অভিযানে নামে ভোলার ডিবি পুলিশ। ডিবি ওসি জানান সকাল ১০টায় ইলিশাঘাট থেকে ঢাকাগামী এমভি কর্ণফুলী-৪ লঞ্চ ওঠে ওই ছাত্রী। লঞ্চটি কালিগঞ্জ ঘাট অতিক্রমের কিছু পরেই ওই মেয়ে নদীতে পড়ার ঘটনা ঘটে।
এদিকে লক্ষ্মীপুর থানার ওসি আব্দুল মোনাফ জানান, তার থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। পোস্টমর্টেম রিপোর্ট পাওয়া গেলে মৃত্যুর মূল কারণ জানা যাবে।
এদিকে ব্রাদার্স নেভিগেশন ও কর্ণফুলী লঞ্চের ম্যানেজার মো. আলাউদ্দিন যুগান্তরকে জানান, ওই মেয়েটি ওই দিন তাদের লঞ্চের যাত্রী ছিল। প্রথমে কেবিন চেয়েছিল। কেবিন ভাড়া বেশি ও সংকট থাকায় তিনি ডেকে অবস্থান করেন। কিনারে দাঁড়িয়ে ফোনে কারো সঙ্গে বারবার কথা বলতে দেখা যায়। ইলিশা ঘাট থেকে লঞ্চ ছাড়ার এক ঘণ্টা পর চরের কাছাকাছি হঠাৎ মেয়েটি নদীতে ঝাঁপ দেয়।
তিনি জানান, যাত্রীরা বিষয়টি জানালে, লঞ্চ মাস্টার দ্রুত লঞ্চ ঘুরিয়ে খোঁজ নিতে থাকেন। ৪৫ মিনিট খোঁজাখুঁজির পর কোনো সন্ধান না পেয়ে ফের লঞ্চ ঢাকার উদ্দেশ্যে ছাড়ে।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ধর্ষণ ও নির্যাতনের বিষয় উঠে আসায় জেলা প্রশাসন থেকে লঞ্চ স্টাফ ও বেশ কয়েকজন যাত্রীকে ডেকে আনা হয়। তাদের বক্তব্য রেকর্ড করা হয়েছে।
ম্যানেজার আলাউদ্দিনের দাবি, ওই দিন লঞ্চে ওই ছাত্রীর ওপর কোনো ধরনের নির্যাতনের ঘটনা ঘটেনি। তবে লাফ দেওয়ার পর তার মোবাইল ফোনসহ হাত ব্যাগ একটি ছেলে তুলে নেয়। ওই ছেলেকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। মেয়েটি লাফ দেওয়ার আগে কার সঙ্গে কথা বলেছে, তা ট্র্যাক করলে তথ্য বের হতে পারে বলে ধারণা করেন স্বজনরা।
ভোলার লঞ্চ থেকে পড়ে নিখোঁজ ছাত্রদল নেত্রীর মৃত্যু নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে। সরকারি কলেজের অনার্স তৃতীয় বর্ষের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের ছাত্রী ও ছাত্রদল নেত্রী সুকর্ণা আক্তার ইস্পিতা রাজধানী ঢাকাগামী লঞ্চ থেকে নদীতে পড়ে নিখোঁজ হন।
পরে উদ্ধার করা মরদেহে নির্যাতনের চিহ্ন থাকায় হত্যা মামলা করেছে নৌ-থানার পুলিশ। এ নিয়ে তোলপাড় চলছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। কারও কারও অভিযোগ ওই ছাত্রীর ওপর নির্যাতন করা হয়েছে, কেউ বলছেন ধর্ষণের শিকার।
সোমবার কলেজ সহপাঠীরা ক্ষোভ জানিয়ে বিচার দাবি করেছেন।
চাঞ্চল্যকর ওই ঘটনার রহস্য উদঘাটনে পুলিশ সুপারের নির্দেশে ডিবি পুলিশ মাঠে কাজ শুরু করেছে। ১৭ জুন ওই ছাত্রী বাড়ি থেকে প্রাইভেট পড়তে গিয়ে নিখোঁজ হন। এর আগে ওই ছাত্রী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রাজনীতি থেকে সরে যাওয়াসহ নানা ধরনের পোস্ট দেওয়ার বিষয়ও খতিয়ে দেখছে গোয়েন্দা সংস্থা।
শুক্রবার বিকালে ওই ছাত্রীর মরদেহ লক্ষ্মীপুর জেলা সদরের বুড়িরঘাট মেঘনা নদীতে ভাসতে দেখে নৌপুলিশ উদ্ধার করে। তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে কালো দাগ থাকায় লক্ষ্মীপুর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন নৌপুলিশের এসআই আজিজুল ইসলাম।
তিনি জানান, অজ্ঞাত ও বেওয়ারিশ হিসেবে ওই লাশ রোববার বিকালে আঞ্জুমান মফিদুল ইসলামের মাধ্যমে দাফন করা হয়। পুলিশের সংগ্রহে রাখা নিহতের পরিধেয় সেলোয়ার কামিজ দেখে সোমবার দুপুরে নিহত সুকর্ণা আক্তারের বাবা ইজিবাইক চালক মাসুদ রানা শনাক্ত করেন। দাফন করা মেয়েটি সুকর্ণা আক্তার ইস্পিতা ছিল।
এর আগে মেয়ে নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় ভোলা থানায় একটি জিডি করেন তিনি। তাতে উল্লেখ করেন ১৭ জুন তার মেয়ে প্রাইভেট পড়তে সকাল ৮টায় বাসা থেকে বের হয়। বেলা ১১টায় ফিরে আসার কথা থাকলেও সে ফেরেনি।
এদিকে সুকর্ণার নিখোঁজ ও মৃত্যুরহস্য উদঘাটনে অভিযানে নামে ভোলার ডিবি পুলিশ। ডিবি ওসি জানান সকাল ১০টায় ইলিশাঘাট থেকে ঢাকাগামী এমভি কর্ণফুলী-৪ লঞ্চ ওঠে ওই ছাত্রী। লঞ্চটি কালিগঞ্জ ঘাট অতিক্রমের কিছু পরেই ওই মেয়ে নদীতে পড়ার ঘটনা ঘটে।
এদিকে লক্ষ্মীপুর থানার ওসি আব্দুল মোনাফ জানান, তার থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। পোস্টমর্টেম রিপোর্ট পাওয়া গেলে মৃত্যুর মূল কারণ জানা যাবে।
এদিকে ব্রাদার্স নেভিগেশন ও কর্ণফুলী লঞ্চের ম্যানেজার মো. আলাউদ্দিন যুগান্তরকে জানান, ওই মেয়েটি ওই দিন তাদের লঞ্চের যাত্রী ছিল। প্রথমে কেবিন চেয়েছিল। কেবিন ভাড়া বেশি ও সংকট থাকায় তিনি ডেকে অবস্থান করেন। কিনারে দাঁড়িয়ে ফোনে কারো সঙ্গে বারবার কথা বলতে দেখা যায়। ইলিশা ঘাট থেকে লঞ্চ ছাড়ার এক ঘণ্টা পর চরের কাছাকাছি হঠাৎ মেয়েটি নদীতে ঝাঁপ দেয়।
তিনি জানান, যাত্রীরা বিষয়টি জানালে, লঞ্চ মাস্টার দ্রুত লঞ্চ ঘুরিয়ে খোঁজ নিতে থাকেন। ৪৫ মিনিট খোঁজাখুঁজির পর কোনো সন্ধান না পেয়ে ফের লঞ্চ ঢাকার উদ্দেশ্যে ছাড়ে।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ধর্ষণ ও নির্যাতনের বিষয় উঠে আসায় জেলা প্রশাসন থেকে লঞ্চ স্টাফ ও বেশ কয়েকজন যাত্রীকে ডেকে আনা হয়। তাদের বক্তব্য রেকর্ড করা হয়েছে।
ম্যানেজার আলাউদ্দিনের দাবি, ওই দিন লঞ্চে ওই ছাত্রীর ওপর কোনো ধরনের নির্যাতনের ঘটনা ঘটেনি। তবে লাফ দেওয়ার পর তার মোবাইল ফোনসহ হাত ব্যাগ একটি ছেলে তুলে নেয়। ওই ছেলেকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। মেয়েটি লাফ দেওয়ার আগে কার সঙ্গে কথা বলেছে, তা ট্র্যাক করলে তথ্য বের হতে পারে বলে ধারণা করেন স্বজনরা।
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १९:२५
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १८:০८
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १७:০८
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १६:০০

१२ ডিসেম্বর, २০२५ १४:३८
ভোলার লালমোহন উপজেলায় ২ কোটি ৬০ লাখ ৪১ হাজার ৭৩৯ টাকা ব্যয়ে নবনির্মিত সড়কের উদ্বোধন করেছেন জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান। বৃহস্পতিবার বিকেলে পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের লঞ্চঘাট থেকে বর্ণালী সড়ক পর্যন্ত আরসিসি সড়কের উদ্বোধন করেন তিনি। লালমোহন পৌরসভার বাস্তবায়নে এবং উপকূলীয় শহর জলবায়ু সহিষ্ণু প্রকল্পের আওতায় এই সড়কটি নির্মাণ করা হয়।
এ সময় লালমোহন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌরপ্রশাসক মো. শাহ আজিজ, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. রেজওয়ানুল হক, পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আরিফ হোসেন, নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুস সাত্তারসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
এরআগে, লালমোহন উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ হলরুমে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন ভোলা জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান।
ভোলার লালমোহন উপজেলায় ২ কোটি ৬০ লাখ ৪১ হাজার ৭৩৯ টাকা ব্যয়ে নবনির্মিত সড়কের উদ্বোধন করেছেন জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান। বৃহস্পতিবার বিকেলে পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের লঞ্চঘাট থেকে বর্ণালী সড়ক পর্যন্ত আরসিসি সড়কের উদ্বোধন করেন তিনি। লালমোহন পৌরসভার বাস্তবায়নে এবং উপকূলীয় শহর জলবায়ু সহিষ্ণু প্রকল্পের আওতায় এই সড়কটি নির্মাণ করা হয়।
এ সময় লালমোহন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌরপ্রশাসক মো. শাহ আজিজ, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. রেজওয়ানুল হক, পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আরিফ হোসেন, নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুস সাত্তারসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
এরআগে, লালমোহন উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ হলরুমে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন ভোলা জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান।

११ ডিসেম্বর, २০२५ ११:५१
ভোলায় মৌলবী মোহাম্মদ ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশন পরিচালিত দারুল হিকমাহ্ মাদরাসার চারজন এতিম শিক্ষার্থীকে বিদায়ি সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সকালে ভোলা সদর উপজেলার পূর্ব বাপ্তা চেউয়াখালী এলাকায় মাদরাসার অডিটোরিয়ামে এক দোয়া অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তৃতীয় শ্রেণির ওই শিক্ষার্থীদের সম্মাননা ক্রেস্ট ও শুভেচ্ছা উপহার দেওয়া হয়।
মাদরাসার নূরানী শাখায় তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা অর্জনের পর বিদায় নেওয়া এতিম শিক্ষার্থীরা হলো—মো. রবিউল ইসলাম, মো. হোসাইন, মো. হাসান ও মো. সানাউল।
মৌলবী ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশনের সহসভাপতি আলহাজ্ব মাওলানা আহমদ উল্লাহ খানের সভাপতিত্বে দোয়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারি মাওলানা অহিদউল্লাহ খান, গুলি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধানশিক্ষক অহিদুজ্জামান আনসারী, চৌদ্দঘর বালিকা দাখিল মাদরাসার সুপার মাওলানা হেলাল উদ্দিন, অবসরপ্রাপ্ত প্রধানশিক্ষক মো. মফিজুল ইসলাম, সমাজ সেবক মাহমুদুল হাসান ফরাজী প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে শিক্ষকদের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন মাওলানা হাসান।
উদ্বোধনী বক্তব্যে মাদরাসার পরিচালক মাওলানা নেছার উদ্দিন বলেন, এতিম ও অসহায় শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে সদর উপজেলার বাপ্তা ইউনিয়নে মৌলবী মোহাম্মদ ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে দারুল হিকমাহ নামের মাদরাসাটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। এখানে প্লে, নার্সারি, আদর্শ নুরানী ও বিশেষ নাজেরা বিভাগে শিশুদেরকে অতি যত্নসহকারে অভিজ্ঞ শিক্ষক দ্বারা পাঠদান করানো হয়। মাদরাসায় বর্তমানে ১৬ জন এতিম ও ৯ জন অসহায় শিক্ষার্থীসহ তিন শ্রেণিতে মোট ৬০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে।
এদের মধ্যে ২৫ জন শিক্ষার্থী আবাসিক থাকেন।
ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে মাদরাসাটি পরিচালনার পাশাপাশি এসব এতিম ও অসহায় শিক্ষার্থীদের থাকা-খাওয়া এবং পড়ালেখার সব খরচ বহন করা হয়। এখান থেকে শিক্ষার্থীরা ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি জেনারেল শিক্ষা নিয়ে থাকে। বর্তমানে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত হলেও ভবিষ্যতে এটি আরো বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে।
ভোলায় মৌলবী মোহাম্মদ ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশন পরিচালিত দারুল হিকমাহ্ মাদরাসার চারজন এতিম শিক্ষার্থীকে বিদায়ি সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সকালে ভোলা সদর উপজেলার পূর্ব বাপ্তা চেউয়াখালী এলাকায় মাদরাসার অডিটোরিয়ামে এক দোয়া অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তৃতীয় শ্রেণির ওই শিক্ষার্থীদের সম্মাননা ক্রেস্ট ও শুভেচ্ছা উপহার দেওয়া হয়।
মাদরাসার নূরানী শাখায় তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা অর্জনের পর বিদায় নেওয়া এতিম শিক্ষার্থীরা হলো—মো. রবিউল ইসলাম, মো. হোসাইন, মো. হাসান ও মো. সানাউল।
মৌলবী ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশনের সহসভাপতি আলহাজ্ব মাওলানা আহমদ উল্লাহ খানের সভাপতিত্বে দোয়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারি মাওলানা অহিদউল্লাহ খান, গুলি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধানশিক্ষক অহিদুজ্জামান আনসারী, চৌদ্দঘর বালিকা দাখিল মাদরাসার সুপার মাওলানা হেলাল উদ্দিন, অবসরপ্রাপ্ত প্রধানশিক্ষক মো. মফিজুল ইসলাম, সমাজ সেবক মাহমুদুল হাসান ফরাজী প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে শিক্ষকদের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন মাওলানা হাসান।
উদ্বোধনী বক্তব্যে মাদরাসার পরিচালক মাওলানা নেছার উদ্দিন বলেন, এতিম ও অসহায় শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে সদর উপজেলার বাপ্তা ইউনিয়নে মৌলবী মোহাম্মদ ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে দারুল হিকমাহ নামের মাদরাসাটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। এখানে প্লে, নার্সারি, আদর্শ নুরানী ও বিশেষ নাজেরা বিভাগে শিশুদেরকে অতি যত্নসহকারে অভিজ্ঞ শিক্ষক দ্বারা পাঠদান করানো হয়। মাদরাসায় বর্তমানে ১৬ জন এতিম ও ৯ জন অসহায় শিক্ষার্থীসহ তিন শ্রেণিতে মোট ৬০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে।
এদের মধ্যে ২৫ জন শিক্ষার্থী আবাসিক থাকেন।
ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে মাদরাসাটি পরিচালনার পাশাপাশি এসব এতিম ও অসহায় শিক্ষার্থীদের থাকা-খাওয়া এবং পড়ালেখার সব খরচ বহন করা হয়। এখান থেকে শিক্ষার্থীরা ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি জেনারেল শিক্ষা নিয়ে থাকে। বর্তমানে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত হলেও ভবিষ্যতে এটি আরো বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে।

০४ ডিসেম্বর, २০२५ १८:१४
ভোলা শহরে নবনির্মিত গজনবী স্টেডিয়াম, চরফ্যাশন উপজেলার মিনি স্টেডিয়াম ও জেলা সুইমিংপুলের উদ্বোধন করেছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) বিকেলে সচিবালয় থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এর উদ্বোধন ঘোষণা করেন। ভোলার জেলা প্রশাসকের সম্মেলণ কক্ষে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘উপজেলা স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ে ২০১ টি স্টেডিয়াম আমরা নির্মাণ করছি। ভোলা যে মিনি স্টেডিয়াম সেটা উন্নতমানের, প্রায় ১০ হাজার দর্শক ধারণ ক্ষমতার সম্পূর্ণ। আমাদের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের পলিসি হচ্ছে-দেশের সব পর্যায়ে মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ বাস্তবায়ন করব।’
অবকাঠামোর বাইরেও অবকাঠামোর সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করে খেলাধুলার ইকোসিস্টেম বিল্ড করার জন্য দৃশ্যমান অগ্রগতি ১ বছরের বেশি সময়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় দেখাতে পেরেছে।
এসময় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ভোলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো.বিল্লাল হোসেন। এছাড়া ভোলার স্থানীয় রাজনৈতিক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
ভোলা শহরে নবনির্মিত গজনবী স্টেডিয়াম, চরফ্যাশন উপজেলার মিনি স্টেডিয়াম ও জেলা সুইমিংপুলের উদ্বোধন করেছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) বিকেলে সচিবালয় থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এর উদ্বোধন ঘোষণা করেন। ভোলার জেলা প্রশাসকের সম্মেলণ কক্ষে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘উপজেলা স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ে ২০১ টি স্টেডিয়াম আমরা নির্মাণ করছি। ভোলা যে মিনি স্টেডিয়াম সেটা উন্নতমানের, প্রায় ১০ হাজার দর্শক ধারণ ক্ষমতার সম্পূর্ণ। আমাদের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের পলিসি হচ্ছে-দেশের সব পর্যায়ে মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ বাস্তবায়ন করব।’
অবকাঠামোর বাইরেও অবকাঠামোর সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করে খেলাধুলার ইকোসিস্টেম বিল্ড করার জন্য দৃশ্যমান অগ্রগতি ১ বছরের বেশি সময়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় দেখাতে পেরেছে।
এসময় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ভোলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো.বিল্লাল হোসেন। এছাড়া ভোলার স্থানীয় রাজনৈতিক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.