
০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৩:২১
বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে কেক কাটলেন ফেনী-৩ (দাগনভূঁঞা-সোনাগাজী) আসনের জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী ও জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য ডা. মো. ফখরুদ্দিন মানিক।
সোমবার (০১ সেপ্টেম্বর) ফেনীর দাগনভূঞা উপজেলায় রামনগর ইউনিয়নের তুলাতুলি বাজারে ইউনিয়ন বিএনপির ব্যানারে উক্ত অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে। এতে উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি কামাল উদ্দিন পাটোয়ারী ও ইউনিয়ন জামায়াতের আমির মাওলানা আহছানউল্লাসহ ইউনিয়ন জামায়াত ও বিএনপি এবং এর অঙ্গসহযোগী সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কেক কাটলেন জামায়াত নেতা এ বিষয়ে দাগনভূঞা উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি কামাল উদ্দিন পাটোয়ারী কালবেলাকে বলেন, ‘ওই দিন তুলাতুলি বাজারে আমাদের রামনগর ইউনিয়ন জামায়াতের অফিস উদ্বোধন ছিল। আমরা অফিস উদ্বোধন শেষ করে চলে যাওয়ার সময় আমাদের অফিসের পাশে অনুষ্ঠিত বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে সৌজন্যতার খাতিরে অংশগ্রহণ করি।’
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আবু মাজেদ অশ্রু বলেন, ‘পাশে জামায়াতের অফিস উদ্বোধন ছিল। এ সময় জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী ডা. ফখরুদ্দিন মানিক আমাদের অনুষ্ঠানে এসে আমাদের সঙ্গে তিনি সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। পাশাপাশি বক্তব্য ও কেক কাটায় অংশগ্রহণ করেছেন। এটাকে রাজনৈতিক সৌহার্দপূর্ণ আচরণ বলে আমরা মনে করি।’
এ সময় ডা. ফখরুদ্দিন মানিক বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে সবাইকে শুভকামনা জানিয়ে বলেন, ‘এই এলাকা আমাদের। আমরা সবার পরিচিত এবং আত্মীয় অথবা প্রতিবেশী সম্পর্কে আবদ্ধ। সুতরাং আমাদের রাজনৈতিক মতপার্থক্য যেন কোনোভাবে সম্পর্কের অবনতি না ঘটায়।’ তিনি সবার মধ্যে সম্প্রীতি বজায় রেখে চলার আহ্বান জানান।
ওই অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন দাগনভূঞা উপজেলা বিএনপি নেতা আনোয়ার হোসেন বাবলু, ইউনিয়ন বিএনপি নেতা আমিন খাঁন, ফেনী জেলা যুবদলের সাবেক সহসম্পাদক আব্দুল মালেক মানিক, দাগনভূঞা উপজেলা যুবদলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুর রহিম, রামনগর ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল আমিন ভূঁইয়া রিটু, উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আবু মাজেদ অশ্রু, যুবদল নেতা মোশাররফ হোসেন মিয়া, লিটন চন্দ্র পাল, মো. রাজু ও বোরহান, ইউনিয়ন ছাত্রদল নেতা মো. সোহেল খাঁন ও মোহাম্মদ ওমর ফারুক প্রমুখ।
বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে কেক কাটলেন ফেনী-৩ (দাগনভূঁঞা-সোনাগাজী) আসনের জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী ও জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য ডা. মো. ফখরুদ্দিন মানিক।
সোমবার (০১ সেপ্টেম্বর) ফেনীর দাগনভূঞা উপজেলায় রামনগর ইউনিয়নের তুলাতুলি বাজারে ইউনিয়ন বিএনপির ব্যানারে উক্ত অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে। এতে উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি কামাল উদ্দিন পাটোয়ারী ও ইউনিয়ন জামায়াতের আমির মাওলানা আহছানউল্লাসহ ইউনিয়ন জামায়াত ও বিএনপি এবং এর অঙ্গসহযোগী সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কেক কাটলেন জামায়াত নেতা এ বিষয়ে দাগনভূঞা উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি কামাল উদ্দিন পাটোয়ারী কালবেলাকে বলেন, ‘ওই দিন তুলাতুলি বাজারে আমাদের রামনগর ইউনিয়ন জামায়াতের অফিস উদ্বোধন ছিল। আমরা অফিস উদ্বোধন শেষ করে চলে যাওয়ার সময় আমাদের অফিসের পাশে অনুষ্ঠিত বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে সৌজন্যতার খাতিরে অংশগ্রহণ করি।’
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আবু মাজেদ অশ্রু বলেন, ‘পাশে জামায়াতের অফিস উদ্বোধন ছিল। এ সময় জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী ডা. ফখরুদ্দিন মানিক আমাদের অনুষ্ঠানে এসে আমাদের সঙ্গে তিনি সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। পাশাপাশি বক্তব্য ও কেক কাটায় অংশগ্রহণ করেছেন। এটাকে রাজনৈতিক সৌহার্দপূর্ণ আচরণ বলে আমরা মনে করি।’
এ সময় ডা. ফখরুদ্দিন মানিক বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে সবাইকে শুভকামনা জানিয়ে বলেন, ‘এই এলাকা আমাদের। আমরা সবার পরিচিত এবং আত্মীয় অথবা প্রতিবেশী সম্পর্কে আবদ্ধ। সুতরাং আমাদের রাজনৈতিক মতপার্থক্য যেন কোনোভাবে সম্পর্কের অবনতি না ঘটায়।’ তিনি সবার মধ্যে সম্প্রীতি বজায় রেখে চলার আহ্বান জানান।
ওই অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন দাগনভূঞা উপজেলা বিএনপি নেতা আনোয়ার হোসেন বাবলু, ইউনিয়ন বিএনপি নেতা আমিন খাঁন, ফেনী জেলা যুবদলের সাবেক সহসম্পাদক আব্দুল মালেক মানিক, দাগনভূঞা উপজেলা যুবদলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুর রহিম, রামনগর ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল আমিন ভূঁইয়া রিটু, উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আবু মাজেদ অশ্রু, যুবদল নেতা মোশাররফ হোসেন মিয়া, লিটন চন্দ্র পাল, মো. রাজু ও বোরহান, ইউনিয়ন ছাত্রদল নেতা মো. সোহেল খাঁন ও মোহাম্মদ ওমর ফারুক প্রমুখ।
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:১৬
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৮:৫৮
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৭:৫২
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৭:৩৫

০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৫:৪৬
পরশুরামের চিথলিয়ায় যুবদল নেতা কাজী রবিউল হোসেন জিহাদের(৪০) বাড়ি থেকে ২১১ পিস ভারতীয় থ্রি-পিস উদ্ধার করেছে পুলিশ।
জিহাদ চিথলিয়া ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ও পাগলীরকুল গ্রামের কাজী জামাল উদ্দিনের ছেলে। তিনি পেশায় একজন সিএনজি চালক।
শুক্রবার(৭ নভেম্বর) রাত দুইটায় উপজেলার চিথলিয়া ইউনিয়নের পাগলির কুল গ্রামে জিহাদের বাড়িতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালায় পরশুরাম থানা পুলিশ। এ সময় তার বাড়ির গোয়ালঘর থেকে বস্তা ভর্তি ভারতীয় থ্রি-পিস উদ্ধার করা হয়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে জিহাদ বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। উদ্ধারকৃত থ্রি-পিস গুলো গণনা করে ২১১ পিস বলে পুলিশ নিশ্চিত করেছে।
উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক শামসুল আলম শাকিল বলেন, যুবদলের কেউ চোরাচালানের সাথে জড়িত থাকলে তদন্তপূর্বক তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে। পরশুরাম মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ নুরুল হাকিম ভারতীয় থ্রি-পিস উদ্ধারের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন,অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করবে পুলিশ।
পরশুরামের চিথলিয়ায় যুবদল নেতা কাজী রবিউল হোসেন জিহাদের(৪০) বাড়ি থেকে ২১১ পিস ভারতীয় থ্রি-পিস উদ্ধার করেছে পুলিশ।
জিহাদ চিথলিয়া ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ও পাগলীরকুল গ্রামের কাজী জামাল উদ্দিনের ছেলে। তিনি পেশায় একজন সিএনজি চালক।
শুক্রবার(৭ নভেম্বর) রাত দুইটায় উপজেলার চিথলিয়া ইউনিয়নের পাগলির কুল গ্রামে জিহাদের বাড়িতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালায় পরশুরাম থানা পুলিশ। এ সময় তার বাড়ির গোয়ালঘর থেকে বস্তা ভর্তি ভারতীয় থ্রি-পিস উদ্ধার করা হয়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে জিহাদ বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। উদ্ধারকৃত থ্রি-পিস গুলো গণনা করে ২১১ পিস বলে পুলিশ নিশ্চিত করেছে।
উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক শামসুল আলম শাকিল বলেন, যুবদলের কেউ চোরাচালানের সাথে জড়িত থাকলে তদন্তপূর্বক তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে। পরশুরাম মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ নুরুল হাকিম ভারতীয় থ্রি-পিস উদ্ধারের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন,অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করবে পুলিশ।

০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:৩৮
কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এক স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে গায়ের শার্ট ছিঁড়ে ফেলার ঘটনায় আক্তার হোসেন নামের এক দালালকে আটক করে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) দুপুরে দেবিদ্বার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এ ঘটনা ঘটে।
এ সময় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে দালালকে কারাদণ্ড প্রদান করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রাকিবুল ইসলাম। কারাদণ্ডপ্রাপ্ত দালাল মো. আক্তার হোসেন দেবিদ্বার পৌর এলাকার ছোটআলমপুর গ্রামের মো. রুহুল আমিনের ছেলে। বিকেলে তাকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে আক্তার হোসেন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসা রোগীদের নানা প্রলোভন দেখিয়ে কুমিল্লা সদরের বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যেতেন। গত বছরও জরুরি বিভাগের এক চিকিৎসককে মারধর ও লাঞ্ছিত করার অভিযোগে তাকে তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল।
বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মহিবুস সালাম খান জরুরি বিভাগে ওই দালালকে দেখে তাকে বেরিয়ে যেতে বলেন। কিন্তু আক্তার হোসেন নির্দেশ না মেনে তর্কে জড়িয়ে ডা. মহিবুস সালামের ওপর চড়াও হন এবং শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে তার গায়ের শার্ট ছিঁড়ে ফেলেন।
খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রাকিবুল ইসলাম ঘটনাস্থলে এসে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে আক্তার হোসেনকে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন।
ঘটনার বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মহিবুস সালাম খান বলেন, হাসপাতালকে দালালমুক্ত রাখার জন্য আমরা হাসপাতালের ভেতরে ও বাইরে সচেতনতামূলক প্রচারণার বিলবোর্ড টানিয়েছি। দুপুরে জরুরি বিভাগে দালাল আক্তারকে দেখে বের হতে বললে সে না গিয়ে আমার সঙ্গে তর্কে জড়ায়। একপর্যায়ে সে আমার ওপর আক্রমণ চালায় এবং আমার শার্ট ছিঁড়ে ফেলে।
দেবিদ্বার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রাকিবুল ইসলাম বলেন, সরকারি কর্মচারীর কাজে বাধা দেওয়ার অপরাধে আক্তার হোসেনকে দণ্ডবিধির ১৮৬ ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে ৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রবেশ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। ভবিষ্যতে সে আবার প্রবেশ করলে পুনরায় জেল দেওয়া হবে।’
কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এক স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে গায়ের শার্ট ছিঁড়ে ফেলার ঘটনায় আক্তার হোসেন নামের এক দালালকে আটক করে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) দুপুরে দেবিদ্বার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এ ঘটনা ঘটে।
এ সময় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে দালালকে কারাদণ্ড প্রদান করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রাকিবুল ইসলাম। কারাদণ্ডপ্রাপ্ত দালাল মো. আক্তার হোসেন দেবিদ্বার পৌর এলাকার ছোটআলমপুর গ্রামের মো. রুহুল আমিনের ছেলে। বিকেলে তাকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে আক্তার হোসেন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসা রোগীদের নানা প্রলোভন দেখিয়ে কুমিল্লা সদরের বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যেতেন। গত বছরও জরুরি বিভাগের এক চিকিৎসককে মারধর ও লাঞ্ছিত করার অভিযোগে তাকে তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল।
বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মহিবুস সালাম খান জরুরি বিভাগে ওই দালালকে দেখে তাকে বেরিয়ে যেতে বলেন। কিন্তু আক্তার হোসেন নির্দেশ না মেনে তর্কে জড়িয়ে ডা. মহিবুস সালামের ওপর চড়াও হন এবং শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে তার গায়ের শার্ট ছিঁড়ে ফেলেন।
খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রাকিবুল ইসলাম ঘটনাস্থলে এসে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে আক্তার হোসেনকে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন।
ঘটনার বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মহিবুস সালাম খান বলেন, হাসপাতালকে দালালমুক্ত রাখার জন্য আমরা হাসপাতালের ভেতরে ও বাইরে সচেতনতামূলক প্রচারণার বিলবোর্ড টানিয়েছি। দুপুরে জরুরি বিভাগে দালাল আক্তারকে দেখে বের হতে বললে সে না গিয়ে আমার সঙ্গে তর্কে জড়ায়। একপর্যায়ে সে আমার ওপর আক্রমণ চালায় এবং আমার শার্ট ছিঁড়ে ফেলে।
দেবিদ্বার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রাকিবুল ইসলাম বলেন, সরকারি কর্মচারীর কাজে বাধা দেওয়ার অপরাধে আক্তার হোসেনকে দণ্ডবিধির ১৮৬ ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে ৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রবেশ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। ভবিষ্যতে সে আবার প্রবেশ করলে পুনরায় জেল দেওয়া হবে।’

০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৬
দেশের আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখতে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে আট দিনে ১৯৪ জনকে আটক করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ৩০ অক্টোবর থেকে ৬ নভেম্বর পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন এলাকায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পদাতিক ডিভিশন ও স্বতন্ত্র ব্রিগেডের ইউনিটসমূহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সমন্বয়ে অভিযান পরিচালনা করেছে।
এই অভিযানে সন্ত্রাসী, মাদক ব্যবসায়ী ও মাদকাসক্তসহ মোট ১৯৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতদের নিকট থেকে ৯টি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, ৭টি পিস্তল ম্যাগাজিন, ১২ রাউন্ড বিভিন্ন ধরনের গোলাবারুদ, ১৮টি ককটেল, ২৩টি পেট্রোল বোমা, দেশি-বিদেশি মাদকদ্রব্য এবং দেশি-বিদেশি ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃতদের প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ ও আইনি কার্যক্রম সম্পন্নের জন্য সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, দেশের জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী নিয়মিত টহল ও নিরাপত্তা কার্যক্রম চালাচ্ছে। এ ছাড়া, শিল্পাঞ্চলে শ্রমিক অসন্তোষ নিয়ন্ত্রণেও সেনাবাহিনী সরাসরি সম্পৃক্ত রয়েছে।
দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এ ধরনের অভিযান অব্যাহত রাখবে। সাধারণ জনগণকে যেকোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপের বিষয়ে নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে তথ্য প্রদানের জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।
দেশের আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখতে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে আট দিনে ১৯৪ জনকে আটক করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ৩০ অক্টোবর থেকে ৬ নভেম্বর পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন এলাকায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পদাতিক ডিভিশন ও স্বতন্ত্র ব্রিগেডের ইউনিটসমূহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সমন্বয়ে অভিযান পরিচালনা করেছে।
এই অভিযানে সন্ত্রাসী, মাদক ব্যবসায়ী ও মাদকাসক্তসহ মোট ১৯৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতদের নিকট থেকে ৯টি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, ৭টি পিস্তল ম্যাগাজিন, ১২ রাউন্ড বিভিন্ন ধরনের গোলাবারুদ, ১৮টি ককটেল, ২৩টি পেট্রোল বোমা, দেশি-বিদেশি মাদকদ্রব্য এবং দেশি-বিদেশি ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃতদের প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ ও আইনি কার্যক্রম সম্পন্নের জন্য সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, দেশের জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী নিয়মিত টহল ও নিরাপত্তা কার্যক্রম চালাচ্ছে। এ ছাড়া, শিল্পাঞ্চলে শ্রমিক অসন্তোষ নিয়ন্ত্রণেও সেনাবাহিনী সরাসরি সম্পৃক্ত রয়েছে।
দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এ ধরনের অভিযান অব্যাহত রাখবে। সাধারণ জনগণকে যেকোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপের বিষয়ে নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে তথ্য প্রদানের জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.