
১১ অক্টোবর, ২০২৫ ১৪:৩১
বরিশাল-ঢাকা মহাসড়কের রাকুদিয়া নতুন হাট এলাকায় শনিবার দুপুর সাড়ে বারোটার দিকে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পথচারী সাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে জানা যায়, একটি দ্রুতগামী পরিবহন সাইকেল আরোহীকে সজোরে ধাক্কা দিলে তিনি গুরুতর আহত হন। স্থানীয়রা দ্রুত তাকে উদ্ধার করে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে নিয়ে যান।
পথিমধ্যেই তিনি মারা যান। নিহত ব্যক্তি একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে বিক্রয় প্রতিনিধি (সেলসম্যান) হিসেবে কর্মরত ছিলেন বলে জানা গেছে।
তবে তার নাম-পরিচয় এখনো জানা যায়নি। দুর্ঘটনার পরপরই পরিবহনটি দ্রুত পালিয়ে যায়। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে এবং নিহতের পরিচয় ও দুর্ঘটনাকবলিত যানবাহনটি শনাক্তের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
বরিশাল-ঢাকা মহাসড়কের রাকুদিয়া নতুন হাট এলাকায় শনিবার দুপুর সাড়ে বারোটার দিকে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পথচারী সাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে জানা যায়, একটি দ্রুতগামী পরিবহন সাইকেল আরোহীকে সজোরে ধাক্কা দিলে তিনি গুরুতর আহত হন। স্থানীয়রা দ্রুত তাকে উদ্ধার করে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে নিয়ে যান।
পথিমধ্যেই তিনি মারা যান। নিহত ব্যক্তি একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে বিক্রয় প্রতিনিধি (সেলসম্যান) হিসেবে কর্মরত ছিলেন বলে জানা গেছে।
তবে তার নাম-পরিচয় এখনো জানা যায়নি। দুর্ঘটনার পরপরই পরিবহনটি দ্রুত পালিয়ে যায়। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে এবং নিহতের পরিচয় ও দুর্ঘটনাকবলিত যানবাহনটি শনাক্তের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৫:৫৭
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৫:৪৬
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৫:৩৬
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৫:৩৬

০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৪:৫৭
বাকেরগঞ্জ পৌরসভার বিভিন্ন অলিগলি হোটেল রেস্তোরার সামনে অসুস্থ রোগাক্রান্ত কুকুরের উপদ্রব বেড়েছে। যা জনজীবনে রোগ জীবাণু রোগ জীবাণু ছড়ানোর আশঙ্কা রয়েছে। এসব কুকুর দমনের পৌর কর্তৃপক্ষের নেই কোন তৎপরতা।
বাকেরগঞ্জ পৌরসভার বন্দর, বাস স্ট্যান্ড, চৌমাথা, কালিগঞ্জ বাজার, বোয়ালিয়া এলাকায় এসব অসুস্থ কুকুরের আনাগোনা চোখে পড়ার মত। বিশেষ করে রেস্টুরেন্ট এবং খাবার হোটেলের সামনে এদের বিচারণ লক্ষ্য করা যায়।
অসুস্থ ও রোগাক্রান্ত এসব কুকুরের মাধ্যমে জনজীবনে রোগ ছড়ানো সহ স্বাস্থ্যগত ঝুঁকির আশঙ্কা রয়েছে, কারণ এদের সংস্পর্শ বা কামড়ে জলাতঙ্কসহ বিভিন্ন ঘাতক ব্যধিতে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। রাস্তাঘাটে দল বেঁধে এসব কুকুর চলাফেরা করার ফলে মানুষের ব্যবহার যোগ্য কোন জিনিসে অনায়াসে সংস্পর্শ হতে পারে। ফলে সংক্রমিত হতে পারে রোগ জীবাণু।
বর্তমানে বাকেরগঞ্জ পৌরসভার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় বেশ কয়েকটি অসুস্থ কুকুর লক্ষ্য করা গেছে, যাদের শরীরে বিভিন্ন অংশে আঘাতের স্পটে ঘায়ের সৃষ্টি হয়েছে, যার বিশ্রী গন্ধে হাঁটাচলা দুর্বিষহ হয়ে পড়েছে। তাছাড়া এসব অসুস্থ কুকুর হোটেল রেস্তোরাঁ র সামনে অবস্থান করে খাবারের পরিবেশকে মানহীন করে তুলছে।
বাকেরগঞ্জ পৌর এলাকার সুশীল সমাজের দাবি জনগণের স্বাস্থ্যগত সমস্যা বিবেচনা করে বেওয়ারিশ কুকুর দমনে পৌর কর্তৃপক্ষের এগিয়ে আসা।
এসব রোগাক্রান্ত কুকুরের শরীরের বিভিন্ন অংশে পচন ধরে ঘায়ের সৃষ্টি হয়েছে যার দুর্গন্ধে পরিবেশ ভারী হয়ে যাচ্ছে। গন্ধে তাদের পাশ দিয়ে হেটে যাওয়া দুষ্কর। এসব কুকুর দমনে পৌর কর্তৃপক্ষের নেই কোন তৎপরতা।
বাকেরগঞ্জ পৌরসভার বিভিন্ন অলিগলি হোটেল রেস্তোরার সামনে অসুস্থ রোগাক্রান্ত কুকুরের উপদ্রব বেড়েছে। যা জনজীবনে রোগ জীবাণু রোগ জীবাণু ছড়ানোর আশঙ্কা রয়েছে। এসব কুকুর দমনের পৌর কর্তৃপক্ষের নেই কোন তৎপরতা।
বাকেরগঞ্জ পৌরসভার বন্দর, বাস স্ট্যান্ড, চৌমাথা, কালিগঞ্জ বাজার, বোয়ালিয়া এলাকায় এসব অসুস্থ কুকুরের আনাগোনা চোখে পড়ার মত। বিশেষ করে রেস্টুরেন্ট এবং খাবার হোটেলের সামনে এদের বিচারণ লক্ষ্য করা যায়।
অসুস্থ ও রোগাক্রান্ত এসব কুকুরের মাধ্যমে জনজীবনে রোগ ছড়ানো সহ স্বাস্থ্যগত ঝুঁকির আশঙ্কা রয়েছে, কারণ এদের সংস্পর্শ বা কামড়ে জলাতঙ্কসহ বিভিন্ন ঘাতক ব্যধিতে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। রাস্তাঘাটে দল বেঁধে এসব কুকুর চলাফেরা করার ফলে মানুষের ব্যবহার যোগ্য কোন জিনিসে অনায়াসে সংস্পর্শ হতে পারে। ফলে সংক্রমিত হতে পারে রোগ জীবাণু।
বর্তমানে বাকেরগঞ্জ পৌরসভার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় বেশ কয়েকটি অসুস্থ কুকুর লক্ষ্য করা গেছে, যাদের শরীরে বিভিন্ন অংশে আঘাতের স্পটে ঘায়ের সৃষ্টি হয়েছে, যার বিশ্রী গন্ধে হাঁটাচলা দুর্বিষহ হয়ে পড়েছে। তাছাড়া এসব অসুস্থ কুকুর হোটেল রেস্তোরাঁ র সামনে অবস্থান করে খাবারের পরিবেশকে মানহীন করে তুলছে।
বাকেরগঞ্জ পৌর এলাকার সুশীল সমাজের দাবি জনগণের স্বাস্থ্যগত সমস্যা বিবেচনা করে বেওয়ারিশ কুকুর দমনে পৌর কর্তৃপক্ষের এগিয়ে আসা।
এসব রোগাক্রান্ত কুকুরের শরীরের বিভিন্ন অংশে পচন ধরে ঘায়ের সৃষ্টি হয়েছে যার দুর্গন্ধে পরিবেশ ভারী হয়ে যাচ্ছে। গন্ধে তাদের পাশ দিয়ে হেটে যাওয়া দুষ্কর। এসব কুকুর দমনে পৌর কর্তৃপক্ষের নেই কোন তৎপরতা।

০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:১৭
বরিশালের বাবুগঞ্জে প্রায় আড়াই হাজার ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকরা বিনামূল্যে পাচ্ছেন সরকারি প্রণোদনার বীজ এবং সার। চলতি অর্থবছরে রবি মৌসুমের ওই প্রণোদনা কর্মসূচিতে গম, সরিষা, সূর্যমুখী, সয়াবিন, খেসারি, মসুর, মুগ, চিনাবাদাম, ফেলন ও বোরো ধানের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে দেওয়া হচ্ছে উন্নত জাতের এসব বীজসহ সার। প্রত্যেক কৃষককে জমি অনুযায়ী ১ থেকে ২০ কেজি বীজের সাথে দেওয়া হচ্ছে ২০ কেজি করে ডিএপি এবং এমওপি সার। গতকাল ওই কৃষি প্রণোদনের বীজ ও সার বিতরণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেছেন বাবুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ফারুক আহমেদ।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোঃ আবদুর রউফের সভাপতিত্বে এসময় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির যুগ্ম-আহবায়ক আবদুল করিম হাওলাদার, ইসলামী আন্দোলনের সভাপতি মাওলানা রহমাতুল্লাহ মাতুব্বর, বিমানবন্দর প্রেসক্লাব সভাপতি ও সুজন সম্পাদক আরিফ আহমেদ মুন্না, বাবুগঞ্জ প্রেসক্লাব সভাপতি সহকারী অধ্যাপক সাইফুর রহিম প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা নুরুন্নাহার বেগম।
এসময় উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা আতিকুর রহমান সুমন, রিয়াজুল ইসলাম ওমর, বাবুগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম, রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি শাহাব উদ্দিন বাচ্চু, বাবুগঞ্জ প্রেসক্লাব সম্পাদক আরিফ হোসেন, দপ্তর সম্পাদক আল-আমিন হাওলাদার, বিমানবন্দর প্রেসক্লাব সম্পাদক রোকনুজ্জামান সোহাগ, যুগ্ম-সম্পাদক রুবেল সরদার প্রমুখসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমকর্মী, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, কৃষি অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং প্রণোদনাপ্রাপ্ত কৃষাণ-কৃষাণীরা উপস্থিত ছিলেন।
উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাবুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ফারুক আহমেদ বলেন, 'কৃষির উৎপাদন বৃদ্ধি করতে সরকার কৃষকদের বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা দিচ্ছে। যারা এই কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় বিভিন্ন রবি শষ্যের বীজ এবং সার পাচ্ছেন তারা সেগুলো যথাযথভাবে কাজে লাগাবেন। কেউ সরকারি অনুদান নষ্ট করবেন না। সরকার ভর্তুকি দিয়ে কিনে আপনাদের এসব বীজ ও সার সম্পূর্ণ বিনামূল্যে দিচ্ছে। বিনিময়ে সরকার আপনার ফসল চায় না। আপনার উৎপাদিত ফসল আপনিই ভোগ করবেন। শষ্য উৎপাদন বাড়িয়ে নিজে স্বাবলম্বী হবেন। আপনারা কৃষকরা স্বাবলম্বী হলেই স্বনির্ভর হবে দেশ।' #
বরিশালের বাবুগঞ্জে প্রায় আড়াই হাজার ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকরা বিনামূল্যে পাচ্ছেন সরকারি প্রণোদনার বীজ এবং সার। চলতি অর্থবছরে রবি মৌসুমের ওই প্রণোদনা কর্মসূচিতে গম, সরিষা, সূর্যমুখী, সয়াবিন, খেসারি, মসুর, মুগ, চিনাবাদাম, ফেলন ও বোরো ধানের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে দেওয়া হচ্ছে উন্নত জাতের এসব বীজসহ সার। প্রত্যেক কৃষককে জমি অনুযায়ী ১ থেকে ২০ কেজি বীজের সাথে দেওয়া হচ্ছে ২০ কেজি করে ডিএপি এবং এমওপি সার। গতকাল ওই কৃষি প্রণোদনের বীজ ও সার বিতরণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেছেন বাবুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ফারুক আহমেদ।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোঃ আবদুর রউফের সভাপতিত্বে এসময় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির যুগ্ম-আহবায়ক আবদুল করিম হাওলাদার, ইসলামী আন্দোলনের সভাপতি মাওলানা রহমাতুল্লাহ মাতুব্বর, বিমানবন্দর প্রেসক্লাব সভাপতি ও সুজন সম্পাদক আরিফ আহমেদ মুন্না, বাবুগঞ্জ প্রেসক্লাব সভাপতি সহকারী অধ্যাপক সাইফুর রহিম প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা নুরুন্নাহার বেগম।
এসময় উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা আতিকুর রহমান সুমন, রিয়াজুল ইসলাম ওমর, বাবুগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম, রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি শাহাব উদ্দিন বাচ্চু, বাবুগঞ্জ প্রেসক্লাব সম্পাদক আরিফ হোসেন, দপ্তর সম্পাদক আল-আমিন হাওলাদার, বিমানবন্দর প্রেসক্লাব সম্পাদক রোকনুজ্জামান সোহাগ, যুগ্ম-সম্পাদক রুবেল সরদার প্রমুখসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমকর্মী, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, কৃষি অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং প্রণোদনাপ্রাপ্ত কৃষাণ-কৃষাণীরা উপস্থিত ছিলেন।
উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাবুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ফারুক আহমেদ বলেন, 'কৃষির উৎপাদন বৃদ্ধি করতে সরকার কৃষকদের বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা দিচ্ছে। যারা এই কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় বিভিন্ন রবি শষ্যের বীজ এবং সার পাচ্ছেন তারা সেগুলো যথাযথভাবে কাজে লাগাবেন। কেউ সরকারি অনুদান নষ্ট করবেন না। সরকার ভর্তুকি দিয়ে কিনে আপনাদের এসব বীজ ও সার সম্পূর্ণ বিনামূল্যে দিচ্ছে। বিনিময়ে সরকার আপনার ফসল চায় না। আপনার উৎপাদিত ফসল আপনিই ভোগ করবেন। শষ্য উৎপাদন বাড়িয়ে নিজে স্বাবলম্বী হবেন। আপনারা কৃষকরা স্বাবলম্বী হলেই স্বনির্ভর হবে দেশ।' #

০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১৮:৪১
মাদারীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যাত্রীবাহী বাস ও পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) দুপুরে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে জেলার রাজৈর মাদরাসার বড় ব্রিজ এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ সময় মহাসড়কের উভয় পাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হলে পুলিশের প্রচেষ্টায় প্রায় এক ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
গুরুতর আহতরা হলেন, শিহাব (১৮), রবিউল আলম (৪৬), মোহাম্মদ লিটন (৫০) ও তার স্ত্রী জোসনা (৪০), রেজাউল (২৫), সাজ্জাদুল (২৩), মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন (৩০)। তারা রাজৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন এবং বাকি আহতরা বিভিন্ন ক্লিনিক থেকে চিকিৎসা নেন। এ দুর্ঘটনায় প্রায় এক ঘণ্টা মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায় এবং উভয় পাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। পরে পুলিশ এসে যান চলাচল স্বাভাবিক করে।
প্রত্যক্ষদর্শী, হাসপাতাল ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ঢাকা থেকে বরিশাল যাচ্ছিল লাবিবা পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাস। পথিমধ্যে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে অপরদিক থেকে আসা একটি পিকআপের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এ সময় পিকআপটি দুমড়ে-মুচড়ে যায় এবং বাসটি ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের পাশে খাদে পড়ে যায়। এতে পিকআপ চালকসহ অন্তত ২০ জন আহত হন। পরে আহতদের উদ্ধার করে রাজৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায় স্থানীয়রা। সেখান থেকে গুরুতর অবস্থায় আরিফ (২৫) ও আছমত (২৮) নামে দুইজনকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেছেন কর্তব্যরত চিকিৎসক।
মাদারীপুরের মস্তফাপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। পরে মহাসড়কের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। বর্তমানে যান চলাচল স্বাভাবিক আছে।
মাদারীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যাত্রীবাহী বাস ও পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) দুপুরে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে জেলার রাজৈর মাদরাসার বড় ব্রিজ এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ সময় মহাসড়কের উভয় পাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হলে পুলিশের প্রচেষ্টায় প্রায় এক ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
গুরুতর আহতরা হলেন, শিহাব (১৮), রবিউল আলম (৪৬), মোহাম্মদ লিটন (৫০) ও তার স্ত্রী জোসনা (৪০), রেজাউল (২৫), সাজ্জাদুল (২৩), মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন (৩০)। তারা রাজৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন এবং বাকি আহতরা বিভিন্ন ক্লিনিক থেকে চিকিৎসা নেন। এ দুর্ঘটনায় প্রায় এক ঘণ্টা মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায় এবং উভয় পাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। পরে পুলিশ এসে যান চলাচল স্বাভাবিক করে।
প্রত্যক্ষদর্শী, হাসপাতাল ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ঢাকা থেকে বরিশাল যাচ্ছিল লাবিবা পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাস। পথিমধ্যে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে অপরদিক থেকে আসা একটি পিকআপের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এ সময় পিকআপটি দুমড়ে-মুচড়ে যায় এবং বাসটি ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের পাশে খাদে পড়ে যায়। এতে পিকআপ চালকসহ অন্তত ২০ জন আহত হন। পরে আহতদের উদ্ধার করে রাজৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায় স্থানীয়রা। সেখান থেকে গুরুতর অবস্থায় আরিফ (২৫) ও আছমত (২৮) নামে দুইজনকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেছেন কর্তব্যরত চিকিৎসক।
মাদারীপুরের মস্তফাপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। পরে মহাসড়কের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। বর্তমানে যান চলাচল স্বাভাবিক আছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.