
০१ জুন, २০२५ १६:१२
সাগরকন্যা কুয়াকাটা সৈকতের পেশাদার ফটোগ্রাফাররা অনিদ্রিষ্টকালের কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছে। কলাপাড়া উপজেলা প্রশাসন কতৃক সৈকতে পর্যটকদের অটিজির মাধ্যমে ছবি ডেলিভারি ও স্টুডিও বন্ধের সিদ্ধান্ত পরিবর্তন না করলে এ কর্ম বিরতি চালিয়ে যাবার ঘোষণা দিয়েছে ফটোগ্রাফাররা। রবিবার সকাল সাড়ে ১০ টায় কুয়াকাটা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে এমন সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন সৈকতের দুই শতাধিক ফটোগ্রাফাররা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে সৈকতের ফটোগ্রাফার মোকলেছুর রহমান বাবু বলেন,
গত ৩১ মে বিকেলে পর্যটন হলিডে হোমস এ ফটোগ্রাফারদের নিয়ে একটি বৈঠক করেন। বৈঠকে কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও বীচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির সদস্য সচিব মোঃ রবিউল ইসলাম সৈকতের ফটোগ্রাফারদের সৈকতে বসে পর্যটকদের মাঝে অটিজির মাধ্যমে সাথে সাথে ছবি ডেলিভারি দেয়া ও স্টুডিও বন্ধের জন্য আগামী ৩ জুন পর্যন্ত তিন দিনের আল্টিমেটাম দেন। উপজেলা প্রশাসনের এ সিদ্ধান্ত অমান্য করলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
সৈকতের ফটোগ্রাফাররা উপজেলা প্রশাসনের এমন সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে আজ রবিবার সকাল থেকে কর্ম বিরতির ঘোষণা দিয়েছেন। যতদিন পর্যন্ত উপজেলা প্রশাসন তাদের সিদ্ধান্ত পরিবর্তন না করবেন ততদিন এ কর্ম বিরতি চালিয়ে যাবার ঘোষণা দিয়েছেন ফটোগ্রাফাররা।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ফটোগ্রাফাররা জানান, তাদের নিজস্ব কোন ক্যামেরা নেই। স্টুডিও থেকে ক্যামেরা নিয়ে তারা পর্যটকদের ছবি তুলে জীবিকা নির্বাহ করে আসছে। প্রত্যেক ক্যামেরা ম্যানের ৪০-৫০ হাজার টাকা দাদন নেয়া আছে। তাদের নিজস্ব পুঁজি নেই। নতুন করে ডিজিটাল ক্যামেরা কেনার সামর্থ্য নেই। দাদন শোধ করার মত সামর্থ্য নেই।
তারা আরো বলেন, সৈকতে ২২১ জন পেশাদার ফটোগ্রাফার ও ২৫ টি স্টুডিও রয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হলে সবাই বেকার হয়ে যাবে। ফটোগ্রাফারদের পরিবারের কথা চিন্তা না করে এক তরফাভাবে এমন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেয়া হয়েছে। আমরা উপজেলা প্রশাসনের এহেন সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানাচ্ছি। খুব শীগ্রই যাতে উপজেলা প্রশাসন সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করা সহ ফটোগ্রাফাররা আগের মত ছবি তুলে জীবনযাপন করতে পারে তার দাবি জানিয়েছেন। এসময তারা ছবি তুলে পর্যটকদের তাৎক্ষণিক সরবরাহ করার উপকারিতা সম্পর্কে গণমাধ্যম কর্মীদের অবহিত করেন।
আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসময় শতাধিক ফটোগ্রাফাররা উপস্থিত ছিলেন।
এবিষয়ে কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও বীচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির সদস্য সচিব মোঃ রবিউল ইসলাম বলেন, বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী স্টুডিও বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে।
সাগরকন্যা কুয়াকাটা সৈকতের পেশাদার ফটোগ্রাফাররা অনিদ্রিষ্টকালের কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছে। কলাপাড়া উপজেলা প্রশাসন কতৃক সৈকতে পর্যটকদের অটিজির মাধ্যমে ছবি ডেলিভারি ও স্টুডিও বন্ধের সিদ্ধান্ত পরিবর্তন না করলে এ কর্ম বিরতি চালিয়ে যাবার ঘোষণা দিয়েছে ফটোগ্রাফাররা। রবিবার সকাল সাড়ে ১০ টায় কুয়াকাটা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে এমন সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন সৈকতের দুই শতাধিক ফটোগ্রাফাররা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে সৈকতের ফটোগ্রাফার মোকলেছুর রহমান বাবু বলেন,
গত ৩১ মে বিকেলে পর্যটন হলিডে হোমস এ ফটোগ্রাফারদের নিয়ে একটি বৈঠক করেন। বৈঠকে কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও বীচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির সদস্য সচিব মোঃ রবিউল ইসলাম সৈকতের ফটোগ্রাফারদের সৈকতে বসে পর্যটকদের মাঝে অটিজির মাধ্যমে সাথে সাথে ছবি ডেলিভারি দেয়া ও স্টুডিও বন্ধের জন্য আগামী ৩ জুন পর্যন্ত তিন দিনের আল্টিমেটাম দেন। উপজেলা প্রশাসনের এ সিদ্ধান্ত অমান্য করলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
সৈকতের ফটোগ্রাফাররা উপজেলা প্রশাসনের এমন সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে আজ রবিবার সকাল থেকে কর্ম বিরতির ঘোষণা দিয়েছেন। যতদিন পর্যন্ত উপজেলা প্রশাসন তাদের সিদ্ধান্ত পরিবর্তন না করবেন ততদিন এ কর্ম বিরতি চালিয়ে যাবার ঘোষণা দিয়েছেন ফটোগ্রাফাররা।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ফটোগ্রাফাররা জানান, তাদের নিজস্ব কোন ক্যামেরা নেই। স্টুডিও থেকে ক্যামেরা নিয়ে তারা পর্যটকদের ছবি তুলে জীবিকা নির্বাহ করে আসছে। প্রত্যেক ক্যামেরা ম্যানের ৪০-৫০ হাজার টাকা দাদন নেয়া আছে। তাদের নিজস্ব পুঁজি নেই। নতুন করে ডিজিটাল ক্যামেরা কেনার সামর্থ্য নেই। দাদন শোধ করার মত সামর্থ্য নেই।
তারা আরো বলেন, সৈকতে ২২১ জন পেশাদার ফটোগ্রাফার ও ২৫ টি স্টুডিও রয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হলে সবাই বেকার হয়ে যাবে। ফটোগ্রাফারদের পরিবারের কথা চিন্তা না করে এক তরফাভাবে এমন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেয়া হয়েছে। আমরা উপজেলা প্রশাসনের এহেন সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানাচ্ছি। খুব শীগ্রই যাতে উপজেলা প্রশাসন সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করা সহ ফটোগ্রাফাররা আগের মত ছবি তুলে জীবনযাপন করতে পারে তার দাবি জানিয়েছেন। এসময তারা ছবি তুলে পর্যটকদের তাৎক্ষণিক সরবরাহ করার উপকারিতা সম্পর্কে গণমাধ্যম কর্মীদের অবহিত করেন।
আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসময় শতাধিক ফটোগ্রাফাররা উপস্থিত ছিলেন।
এবিষয়ে কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও বীচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির সদস্য সচিব মোঃ রবিউল ইসলাম বলেন, বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী স্টুডিও বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে।

१३ ডিসেম্বর, २০२५ १८:০८
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মাথায় গুলি করার ঘটনায় সন্দেহভাজন একজনের ছবি প্রকাশ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া সন্দেহভাজন ব্যক্তির একাধিক ছবি যাচাই করে জানা যায়, ওই ব্যক্তির বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার কেশবপুর ইউনিয়নের কেশবপুর গ্রামে। তার নাম ফয়সাল করিম মাসুদ ওরফে রাহুল। অতীতে অস্ত্রের মুখে ১৭ লাখ টাকা লুট করে নেওয়ার ঘটনায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল এবং তার বিরুদ্ধে আদাবর থানায় মামলা রয়েছে।
সরেজমিনে মাসুদের আত্মীয়-স্বজন ও স্থানীয়রা জানান, সন্দেহভাজন ফয়সাল করিম মাসুদ ওরফে রাহুলের বাবা হুমায়ুন কবির ওরফে মালেক প্রায় ৩৫ বছর আগে গ্রাম ছেড়ে আগে চলে যান। পুরো পরিবার নিয়ে তিনি ঢাকায় থাকেন। সন্দেহভাজন হামলাকারী মাসুদের জন্ম ও বেড়ে ওঠা ঢাকায় হওয়ায় গ্রামের বাড়িতে সে কখনও আসেনি। গ্রামের কেউই তাকে দেখেনি বা চেনেও না। গ্রামে তাদের যে সম্পত্তি ছিল, তাও বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে। এমনকি আত্মীয়-স্বজনদের সঙ্গেও তাদের কোনো যোগাযোগ নেই।
ফয়সাল করিম মাসুদ ওরফে রাহুলের চাচি মিনারা বেগম জানান, মাসুদের পরিবার ৩৫ বছর ধরে ঢাকায় থাকে। আমরা কখনও তাদের দেখিনি এবং তাদের সঙ্গে আমাদের কোনো যোগাযোগও নেই।
এদিকে ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে তাকে প্রাথমিকভাবে শনাক্ত করা গেছে বলে জানিয়েছে ডিএমপি। সন্দেহভাজন ওই ব্যক্তির বিষয়ে তথ্য জানতে সবার সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে ডিএমপি। তাকে ধরিয়ে দিতে পুরষ্কারও ঘোষণা করেছে ডিএমপি।
স্থানীয় বাসিন্দা বাচ্চু হাওলাদার বলেন, হুমায়ুন কবিরকে আমরা মালেক নামে চিনি। এলাকা থেকে প্রায় ৩৫ বছর আগে ঢাকায় চলে গেছেন। বাড়িতে তাদের ঘরবাড়িও নেই। সব বিক্রি করে দিয়েছেন।
বাউফল থানার পরিদর্শক (এসআই তদন্ত) আতিকুল ইসলাম বলেন, প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ফয়সাল করিম মাসুদ ওরফে রাহুলের পরিবারের কেউ বর্তমানে ওই বাড়িতে বসবাস করছেন না। তারা অনেক আগেই সব সম্পত্তি বিক্রি করে এলাকা ছেড়ে চলে গেছেন। এরপরও সম্ভাব্য যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় ওই এলাকায় বাড়তি নজরদারি রাখা হয়েছে। তদন্তের স্বার্থে যাচাই-বাছাই শেষে প্রযোাজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মাথায় গুলি করার ঘটনায় সন্দেহভাজন একজনের ছবি প্রকাশ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া সন্দেহভাজন ব্যক্তির একাধিক ছবি যাচাই করে জানা যায়, ওই ব্যক্তির বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার কেশবপুর ইউনিয়নের কেশবপুর গ্রামে। তার নাম ফয়সাল করিম মাসুদ ওরফে রাহুল। অতীতে অস্ত্রের মুখে ১৭ লাখ টাকা লুট করে নেওয়ার ঘটনায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল এবং তার বিরুদ্ধে আদাবর থানায় মামলা রয়েছে।
সরেজমিনে মাসুদের আত্মীয়-স্বজন ও স্থানীয়রা জানান, সন্দেহভাজন ফয়সাল করিম মাসুদ ওরফে রাহুলের বাবা হুমায়ুন কবির ওরফে মালেক প্রায় ৩৫ বছর আগে গ্রাম ছেড়ে আগে চলে যান। পুরো পরিবার নিয়ে তিনি ঢাকায় থাকেন। সন্দেহভাজন হামলাকারী মাসুদের জন্ম ও বেড়ে ওঠা ঢাকায় হওয়ায় গ্রামের বাড়িতে সে কখনও আসেনি। গ্রামের কেউই তাকে দেখেনি বা চেনেও না। গ্রামে তাদের যে সম্পত্তি ছিল, তাও বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে। এমনকি আত্মীয়-স্বজনদের সঙ্গেও তাদের কোনো যোগাযোগ নেই।
ফয়সাল করিম মাসুদ ওরফে রাহুলের চাচি মিনারা বেগম জানান, মাসুদের পরিবার ৩৫ বছর ধরে ঢাকায় থাকে। আমরা কখনও তাদের দেখিনি এবং তাদের সঙ্গে আমাদের কোনো যোগাযোগও নেই।
এদিকে ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে তাকে প্রাথমিকভাবে শনাক্ত করা গেছে বলে জানিয়েছে ডিএমপি। সন্দেহভাজন ওই ব্যক্তির বিষয়ে তথ্য জানতে সবার সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে ডিএমপি। তাকে ধরিয়ে দিতে পুরষ্কারও ঘোষণা করেছে ডিএমপি।
স্থানীয় বাসিন্দা বাচ্চু হাওলাদার বলেন, হুমায়ুন কবিরকে আমরা মালেক নামে চিনি। এলাকা থেকে প্রায় ৩৫ বছর আগে ঢাকায় চলে গেছেন। বাড়িতে তাদের ঘরবাড়িও নেই। সব বিক্রি করে দিয়েছেন।
বাউফল থানার পরিদর্শক (এসআই তদন্ত) আতিকুল ইসলাম বলেন, প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ফয়সাল করিম মাসুদ ওরফে রাহুলের পরিবারের কেউ বর্তমানে ওই বাড়িতে বসবাস করছেন না। তারা অনেক আগেই সব সম্পত্তি বিক্রি করে এলাকা ছেড়ে চলে গেছেন। এরপরও সম্ভাব্য যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় ওই এলাকায় বাড়তি নজরদারি রাখা হয়েছে। তদন্তের স্বার্থে যাচাই-বাছাই শেষে প্রযোাজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

१३ ডিসেম্বর, २০२५ १७:০८
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করার ঘটনায় সন্দেহভাজন যুবক ফয়সাল করিম মাসুদ ওরফে রাহুলের বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলায় বলে জানা গেছে।
পুলিশের পিসিআর রিপোর্ট অনুযায়ী, ফয়সাল করিম মাসুদের স্থায়ী ঠিকানা বাউফল উপজেলার কেশবপুর ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের কেশবপুর কলেজ সংলগ্ন এলাকায়। তার বাবার নাম হুমায়ুন কবির।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, তিনি বর্তমানে ঢাকার আদাবর থানাধীন পিসি কালচার হাউজিং সোসাইটি, বাসা নম্বর ৪১, রোড নম্বর ৯-এ বসবাস করেন। আদাবর থানায় তার বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে বলেও পিসিআর রিপোর্টে উল্লেখ আছে।
ফয়সাল করিম মাসুদের পিসিআর রিপোর্টের তথ্য ও ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ার পর বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়। এ তথ্য বাউফলে জানাজানি হলে স্থানীয়দের মধ্যে তীব্র অসন্তোষ সৃষ্টি হয়।
এ বিষয়ে পটুয়াখালীর পুলিশ সুপার মো. আবু ইউসুফ বলেন, ঘটনাটি অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বাউফলসহ সংশ্লিষ্ট এলাকায় পুলিশি তৎপরতা জোরদার করা হয়েছে।
তিনি জানান, প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ফয়সাল করিম মাসুদ ওরফে রাহুলের পরিবারের কেউ বর্তমানে ওই বাড়িতে বসবাস করছেন না। তারা অনেক আগেই সব সম্পত্তি বিক্রি করে এলাকা ছেড়ে চলে গেছেন। এরপরও সম্ভাব্য যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় ওই এলাকায় বাড়তি নজরদারি রাখা হয়েছে।
তদন্তের স্বার্থে যাচাই-বাছাই শেষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করার ঘটনায় সন্দেহভাজন যুবক ফয়সাল করিম মাসুদ ওরফে রাহুলের বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলায় বলে জানা গেছে।
পুলিশের পিসিআর রিপোর্ট অনুযায়ী, ফয়সাল করিম মাসুদের স্থায়ী ঠিকানা বাউফল উপজেলার কেশবপুর ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের কেশবপুর কলেজ সংলগ্ন এলাকায়। তার বাবার নাম হুমায়ুন কবির।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, তিনি বর্তমানে ঢাকার আদাবর থানাধীন পিসি কালচার হাউজিং সোসাইটি, বাসা নম্বর ৪১, রোড নম্বর ৯-এ বসবাস করেন। আদাবর থানায় তার বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে বলেও পিসিআর রিপোর্টে উল্লেখ আছে।
ফয়সাল করিম মাসুদের পিসিআর রিপোর্টের তথ্য ও ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ার পর বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়। এ তথ্য বাউফলে জানাজানি হলে স্থানীয়দের মধ্যে তীব্র অসন্তোষ সৃষ্টি হয়।
এ বিষয়ে পটুয়াখালীর পুলিশ সুপার মো. আবু ইউসুফ বলেন, ঘটনাটি অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বাউফলসহ সংশ্লিষ্ট এলাকায় পুলিশি তৎপরতা জোরদার করা হয়েছে।
তিনি জানান, প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ফয়সাল করিম মাসুদ ওরফে রাহুলের পরিবারের কেউ বর্তমানে ওই বাড়িতে বসবাস করছেন না। তারা অনেক আগেই সব সম্পত্তি বিক্রি করে এলাকা ছেড়ে চলে গেছেন। এরপরও সম্ভাব্য যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় ওই এলাকায় বাড়তি নজরদারি রাখা হয়েছে।
তদন্তের স্বার্থে যাচাই-বাছাই শেষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

१२ ডিসেম্বর, २০२५ १७:४০
পটুয়াখালীর দুমকিতে জমিজমা সংক্রান্ত দীর্ঘদিনের বিরোধকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলায় হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি উপজেলার লেবুখালী ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডে।
ওই ওয়ার্ডের বাসিন্দা আবু হানিফ হাওলাদার অভিযোগ করেন, প্রতিপক্ষ পরিকল্পিতভাবে নিজেদের ঘরের বেড়া, দরজা-জানালা খুলে তার পরিবারের ওপর ভাঙচুরের দায় চাপিয়েছে।
আবু হানিফ বলেন, “আমরা কাউকে মারধর করিনি বা কোনো ভাঙচুর করিনি। তারা নিজেরাই ঘরের দরজা-জানালা খুলে আমাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিয়েছে। এতে আমাদের পরিবার মানসিকভাবে অত্যন্ত বিপর্যস্ত।”
অভিযোগে তিনি আরও জানান, নুরুল ইসলাম তালুকদারের স্ত্রী রাহিমা বেগম পূর্ব শত্রুতার জেরে তাদের হয়রানি করতে থানায় মিথ্যা মামলা করেছেন। জমিজমা নিয়ে দুই পক্ষের এই দ্বন্দ্ব দীর্ঘদিন ধরেই চলে আসছে বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে।
অন্যদিকে, রাহিমা বেগম দাবি করেন, তিনি আবু হানিফদের হামলার শিকার হয়েছেন এবং নিরাপত্তার স্বার্থে আইনি সহায়তা নিতে বাধ্য হয়েছেন।
এ বিষয়ে দুমকি থানার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, বিষয়টি তদন্ত করে সত্যতা যাচাই করা হচ্ছে। উভয় পক্ষকে উত্তেজনা পরিহার করে আইনি প্রক্রিয়া শেষ হওয়া পর্যন্ত শান্ত থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। তদন্তে যার দায় প্রমাণ হবে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও পুলিশ জানিয়েছে।
স্থানীয়দের মতে, দীর্ঘদিনের জমি বিরোধই দুই পরিবারের মধ্যে উত্তেজনার মূল কারণ, যা প্রায়ই সংঘাতে রূপ নেয়।
পটুয়াখালীর দুমকিতে জমিজমা সংক্রান্ত দীর্ঘদিনের বিরোধকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলায় হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি উপজেলার লেবুখালী ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডে।
ওই ওয়ার্ডের বাসিন্দা আবু হানিফ হাওলাদার অভিযোগ করেন, প্রতিপক্ষ পরিকল্পিতভাবে নিজেদের ঘরের বেড়া, দরজা-জানালা খুলে তার পরিবারের ওপর ভাঙচুরের দায় চাপিয়েছে।
আবু হানিফ বলেন, “আমরা কাউকে মারধর করিনি বা কোনো ভাঙচুর করিনি। তারা নিজেরাই ঘরের দরজা-জানালা খুলে আমাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিয়েছে। এতে আমাদের পরিবার মানসিকভাবে অত্যন্ত বিপর্যস্ত।”
অভিযোগে তিনি আরও জানান, নুরুল ইসলাম তালুকদারের স্ত্রী রাহিমা বেগম পূর্ব শত্রুতার জেরে তাদের হয়রানি করতে থানায় মিথ্যা মামলা করেছেন। জমিজমা নিয়ে দুই পক্ষের এই দ্বন্দ্ব দীর্ঘদিন ধরেই চলে আসছে বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে।
অন্যদিকে, রাহিমা বেগম দাবি করেন, তিনি আবু হানিফদের হামলার শিকার হয়েছেন এবং নিরাপত্তার স্বার্থে আইনি সহায়তা নিতে বাধ্য হয়েছেন।
এ বিষয়ে দুমকি থানার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, বিষয়টি তদন্ত করে সত্যতা যাচাই করা হচ্ছে। উভয় পক্ষকে উত্তেজনা পরিহার করে আইনি প্রক্রিয়া শেষ হওয়া পর্যন্ত শান্ত থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। তদন্তে যার দায় প্রমাণ হবে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও পুলিশ জানিয়েছে।
স্থানীয়দের মতে, দীর্ঘদিনের জমি বিরোধই দুই পরিবারের মধ্যে উত্তেজনার মূল কারণ, যা প্রায়ই সংঘাতে রূপ নেয়।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १९:२५
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १८:০८
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १७:০८
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १६:০০