০২ জুলাই, ২০২৫ ১৬:২৪
সারা দেশে নীরবে ছড়িয়ে পড়ছে ডেঙ্গু জ্বর। কোনো বড় ঝড় না উঠলেও, এডিস মশার ছোট্ট ডানায় যেন বইছে এক অদৃশ্য বিপর্যয়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে জুন-মাত্র ছয় মাসেই ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১০ হাজার ২৯৬ জন মানুষ। এর মধ্যে শুধু জুন মাসেই আক্রান্ত হয়েছেন ৫ হাজার ৯৫১ জন, মারা গেছেন ১৯ জন-যা আগের পাঁচ মাসের পুরো সংখ্যাকেও ছাড়িয়ে গেছে।
এই পরিসংখ্যান ভয় পাওয়ার মতো। কারণ, এবার খুব বেশি বৃষ্টি হয়নি। কিন্তু গরম আর আর্দ্রতা ছিল অনেক বেশি। এই দুটি পরিবেশই খুব পছন্দ এডিস মশার। তাই মশার সংখ্যা বেড়েছে, সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে ডেঙ্গুর সংক্রমণ। বিশেষজ্ঞদের মতে, এবার মশা যেন আগের চেয়ে দ্বিগুণ গতিতে ছড়াচ্ছে, আর সেই সঙ্গে ছড়িয়ে পড়ছে ডেঙ্গুও।
ডেঙ্গু আর ঢাকায় সীমাবদ্ধ নেই। এবার রোগ ছড়িয়ে পড়েছে সারা দেশে। বরগুনা, পটুয়াখালী, কুমিল্লা, কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, রাজশাহীসহ নানা জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা অনেক বেশি। বরগুনায় এক জেলাতেই আক্রান্ত প্রায় ১,৪০০ জন। সারাদেশে আক্রান্তদের মধ্যে ৭৫ শতাংশই এখন ঢাকার বাইরে। অথচ এখনো অনেকেই মনে করেন, ঢাকার বাইরে ডেঙ্গু হয় না। এই ভুল ধারণা মানুষকে আরও বড় বিপদে ফেলতে পারে-এমনই মনে করছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।
তারা আরও বলছেন, ২০২৩ সালের মতো ভয়াবহ পরিস্থিতি আবার ফিরে আসতে পারে। তখন সারা দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছিল ৩ লাখ ২১ হাজার মানুষ, মারা গিয়েছিলেন ১ হাজার ৭০৫ জন। এবার যেভাবে রোগ ছড়াচ্ছে, তাতে আশঙ্কা বাড়ছে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, এখনই ডেঙ্গুকে ‘জরুরি জনস্বাস্থ্য পরিস্থিতি’ হিসেবে ঘোষণা দিয়ে দেশের সব জায়গায় একসাথে কাজ শুরু করা দরকার।
ডেঙ্গু পরীক্ষার খরচ যাতে মানুষের নাগালের মধ্যে থাকে, সেজন্য স্বাস্থ্য অধিদপ্তর নতুন করে পরীক্ষার ফি নির্ধারণ করেছে। সরকারি হাসপাতালে এনএস১, আইজিজি, আইজিএম টেস্টের সর্বোচ্চ ফি ধরা হয়েছে ৫০ টাকা, আর বেসরকারি হাসপাতালে একই পরীক্ষার ফি ৩০০ টাকা। সিবিসি পরীক্ষার ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ৪০০ টাকা। এই নিয়ম মানা না হলে বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিকগুলোকে শাস্তি পেতে হবে। এই ফি ছাড় ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।
সারা দেশে নীরবে ছড়িয়ে পড়ছে ডেঙ্গু জ্বর। কোনো বড় ঝড় না উঠলেও, এডিস মশার ছোট্ট ডানায় যেন বইছে এক অদৃশ্য বিপর্যয়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে জুন-মাত্র ছয় মাসেই ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১০ হাজার ২৯৬ জন মানুষ। এর মধ্যে শুধু জুন মাসেই আক্রান্ত হয়েছেন ৫ হাজার ৯৫১ জন, মারা গেছেন ১৯ জন-যা আগের পাঁচ মাসের পুরো সংখ্যাকেও ছাড়িয়ে গেছে।
এই পরিসংখ্যান ভয় পাওয়ার মতো। কারণ, এবার খুব বেশি বৃষ্টি হয়নি। কিন্তু গরম আর আর্দ্রতা ছিল অনেক বেশি। এই দুটি পরিবেশই খুব পছন্দ এডিস মশার। তাই মশার সংখ্যা বেড়েছে, সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে ডেঙ্গুর সংক্রমণ। বিশেষজ্ঞদের মতে, এবার মশা যেন আগের চেয়ে দ্বিগুণ গতিতে ছড়াচ্ছে, আর সেই সঙ্গে ছড়িয়ে পড়ছে ডেঙ্গুও।
ডেঙ্গু আর ঢাকায় সীমাবদ্ধ নেই। এবার রোগ ছড়িয়ে পড়েছে সারা দেশে। বরগুনা, পটুয়াখালী, কুমিল্লা, কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, রাজশাহীসহ নানা জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা অনেক বেশি। বরগুনায় এক জেলাতেই আক্রান্ত প্রায় ১,৪০০ জন। সারাদেশে আক্রান্তদের মধ্যে ৭৫ শতাংশই এখন ঢাকার বাইরে। অথচ এখনো অনেকেই মনে করেন, ঢাকার বাইরে ডেঙ্গু হয় না। এই ভুল ধারণা মানুষকে আরও বড় বিপদে ফেলতে পারে-এমনই মনে করছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।
তারা আরও বলছেন, ২০২৩ সালের মতো ভয়াবহ পরিস্থিতি আবার ফিরে আসতে পারে। তখন সারা দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছিল ৩ লাখ ২১ হাজার মানুষ, মারা গিয়েছিলেন ১ হাজার ৭০৫ জন। এবার যেভাবে রোগ ছড়াচ্ছে, তাতে আশঙ্কা বাড়ছে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, এখনই ডেঙ্গুকে ‘জরুরি জনস্বাস্থ্য পরিস্থিতি’ হিসেবে ঘোষণা দিয়ে দেশের সব জায়গায় একসাথে কাজ শুরু করা দরকার।
ডেঙ্গু পরীক্ষার খরচ যাতে মানুষের নাগালের মধ্যে থাকে, সেজন্য স্বাস্থ্য অধিদপ্তর নতুন করে পরীক্ষার ফি নির্ধারণ করেছে। সরকারি হাসপাতালে এনএস১, আইজিজি, আইজিএম টেস্টের সর্বোচ্চ ফি ধরা হয়েছে ৫০ টাকা, আর বেসরকারি হাসপাতালে একই পরীক্ষার ফি ৩০০ টাকা। সিবিসি পরীক্ষার ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ৪০০ টাকা। এই নিয়ম মানা না হলে বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিকগুলোকে শাস্তি পেতে হবে। এই ফি ছাড় ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।
১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১৫:১৭
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজের একটি অংশে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর আড়াইটার পর এ ঘটনা ঘটে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার লিমা খানম। তিনি বলেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ৪টি ইউনিট কাজ করছে।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালকের মুখপাত্র মো. মাসুদুল হাসান মাসুদ জানান, কার্গো ভিলেজের পাশের একটি এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিস, বাংলাদেশ বিমানবাহিনী এবং বিমানবন্দরের দায়িত্বপ্রাপ্ত অন্য কর্মকর্তারা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন। বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে বলেও জানান তিনি।
বিস্তারিত আসছে...
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজের একটি অংশে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর আড়াইটার পর এ ঘটনা ঘটে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার লিমা খানম। তিনি বলেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ৪টি ইউনিট কাজ করছে।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালকের মুখপাত্র মো. মাসুদুল হাসান মাসুদ জানান, কার্গো ভিলেজের পাশের একটি এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিস, বাংলাদেশ বিমানবাহিনী এবং বিমানবন্দরের দায়িত্বপ্রাপ্ত অন্য কর্মকর্তারা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন। বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে বলেও জানান তিনি।
বিস্তারিত আসছে...
১৭ অক্টোবর, ২০২৫ ১৮:১৪
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে সনদে স্বাক্ষর করেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। রাজনৈতিক দলের স্বাক্ষরের পর সবার উদ্দেশে সেটি প্রদর্শন করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
জানা গেছে, বিএনপির পক্ষ থেকে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এবং সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর।
জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে ছিলেন নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এবং সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ।
এ ছাড়া গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান জোনায়েদ সাকি, নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না এবং গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকেও মঞ্চে দেখা গেছে। তবে ‘সনদের আইনি ভিত্তি নেই’ এই যুক্তি দেখিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সনদে স্বাক্ষর না করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
এর আগে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে বলা হয়, আমরা ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুত। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে অনুষ্ঠান শুরু হতে কিছু সময় বিলম্ব হতে পারে। সবকিছু ঠিকঠাক আছে এবং অতিথিদের অনেকেই ইতিমধ্যেই অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছে গেছেন। আমরা আমাদের ইতিহাসের একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা প্রত্যক্ষ করার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।
এর আগে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এপিবিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে সনদে স্বাক্ষর করেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। রাজনৈতিক দলের স্বাক্ষরের পর সবার উদ্দেশে সেটি প্রদর্শন করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
জানা গেছে, বিএনপির পক্ষ থেকে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এবং সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর।
জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে ছিলেন নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এবং সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ।
এ ছাড়া গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান জোনায়েদ সাকি, নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না এবং গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকেও মঞ্চে দেখা গেছে। তবে ‘সনদের আইনি ভিত্তি নেই’ এই যুক্তি দেখিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সনদে স্বাক্ষর না করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
এর আগে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে বলা হয়, আমরা ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুত। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে অনুষ্ঠান শুরু হতে কিছু সময় বিলম্ব হতে পারে। সবকিছু ঠিকঠাক আছে এবং অতিথিদের অনেকেই ইতিমধ্যেই অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছে গেছেন। আমরা আমাদের ইতিহাসের একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা প্রত্যক্ষ করার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।
এর আগে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এপিবিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
১৭ অক্টোবর, ২০২৫ ১৬:২৪
জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এবিপিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
উল্লেখ্য, শুক্রবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস উপস্থিত থাকবেন।
জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এবিপিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
উল্লেখ্য, শুক্রবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস উপস্থিত থাকবেন।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.