
১৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১৩:১০
লিবিয়ার উপকূলে অভিবাসী ও আশ্রয়প্রার্থীদের বহনকারী দুটি নৌকা ডুবে অন্তত চার বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। লিবিয়ান রেড ক্রিসেন্ট জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাতে আল-খোমস উপকূলীয় শহরের কাছে এই দুর্ঘটনা ঘটে। ত্রিপোলি থেকে প্রায় ১১৮ কিলোমিটার পূর্বে অবস্থিত উপকূলীয় শহর আল-খোমস।
শনিবার (১৫ নভেম্বর) এক বিবৃতিতে লিবিয়ান রেড ক্রিসেন্ট জানায়, প্রথম নৌকাটিতে ২৬ জন বাংলাদেশি ছিলেন, তাদের মধ্যে চারজনের মৃত্যু হয়েছে। আর দ্বিতীয় নৌকাটিতে ছিলেন ৬৯ জন। তাদের মধ্যে দুইজন ছিলেন মিসরীয় ও বাকি কয়েক ডজন সুদানি নাগরিক। তবে তাদের পরিণতি সম্পর্কে রেড ক্রিসেন্ট কোনো তথ্য দেয়নি। নৌকাটিতে আটজন শিশু ছিল বলেও জানানো হয়।
লিবিয়ান রেড ক্রিসেন্টের প্রকাশিত ছবিতে দেখা যায়, কালো প্লাস্টিক ব্যাগে মোড়ানো লাশগুলো সারিবদ্ধভাবে রাখা হয়েছে। অন্য ছবিতে দেখা যায়, স্বেচ্ছাসেবীরা বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিচ্ছেন। আরও কিছু ছবিতে উদ্ধার হওয়া মানুষদের থার্মাল কম্বল জড়িয়ে মেঝেতে বসে থাকতে দেখা যায়।
বিবৃতিতে আরও জানানো হয়, উদ্ধারকাজে কোস্টগার্ড ও আল-খোমস বন্দর নিরাপত্তা সংস্থা অংশ নেয়। শহরের পাবলিক প্রসিকিউশনের নির্দেশনায় উদ্ধার হওয়া মরদেহগুলো সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
এর আগে বুধবার (১২ নভেম্বর) আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) জানায়, আল বুরি তেলক্ষেত্রের কাছে একটি রাবারের নৌকা ডুবে অন্তত ৪২ জন নিখোঁজ হয়েছেন ও তারা সবাই মারা গেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
গত অক্টোবরে ত্রিপোলির পশ্চিম উপকূলে ৬১ জন অভিবাসীর লাশ উদ্ধার করা হয়। সেপ্টেম্বরে আইওএম জানায়, লিবিয়ার উপকূলে ৭৫ জন সুদানি শরণার্থীবাহী একটি নৌকায় আগুন ধরে কমপক্ষে ৫০ জনের মৃত্যু হয়।
২০১১ সালে ন্যাটোর সমর্থনে মুয়াম্মার গাদ্দাফির পতনের পর থেকেই লিবিয়া যুদ্ধ, দারিদ্র্য ও অস্থিরতা থেকে পালানো অভিবাসী ও আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য ইউরোপমুখী ট্রানজিট রুটে পরিণত হয়েছে।
লিবিয়ার উপকূলে অভিবাসী ও আশ্রয়প্রার্থীদের বহনকারী দুটি নৌকা ডুবে অন্তত চার বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। লিবিয়ান রেড ক্রিসেন্ট জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাতে আল-খোমস উপকূলীয় শহরের কাছে এই দুর্ঘটনা ঘটে। ত্রিপোলি থেকে প্রায় ১১৮ কিলোমিটার পূর্বে অবস্থিত উপকূলীয় শহর আল-খোমস।
শনিবার (১৫ নভেম্বর) এক বিবৃতিতে লিবিয়ান রেড ক্রিসেন্ট জানায়, প্রথম নৌকাটিতে ২৬ জন বাংলাদেশি ছিলেন, তাদের মধ্যে চারজনের মৃত্যু হয়েছে। আর দ্বিতীয় নৌকাটিতে ছিলেন ৬৯ জন। তাদের মধ্যে দুইজন ছিলেন মিসরীয় ও বাকি কয়েক ডজন সুদানি নাগরিক। তবে তাদের পরিণতি সম্পর্কে রেড ক্রিসেন্ট কোনো তথ্য দেয়নি। নৌকাটিতে আটজন শিশু ছিল বলেও জানানো হয়।
লিবিয়ান রেড ক্রিসেন্টের প্রকাশিত ছবিতে দেখা যায়, কালো প্লাস্টিক ব্যাগে মোড়ানো লাশগুলো সারিবদ্ধভাবে রাখা হয়েছে। অন্য ছবিতে দেখা যায়, স্বেচ্ছাসেবীরা বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিচ্ছেন। আরও কিছু ছবিতে উদ্ধার হওয়া মানুষদের থার্মাল কম্বল জড়িয়ে মেঝেতে বসে থাকতে দেখা যায়।
বিবৃতিতে আরও জানানো হয়, উদ্ধারকাজে কোস্টগার্ড ও আল-খোমস বন্দর নিরাপত্তা সংস্থা অংশ নেয়। শহরের পাবলিক প্রসিকিউশনের নির্দেশনায় উদ্ধার হওয়া মরদেহগুলো সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
এর আগে বুধবার (১২ নভেম্বর) আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) জানায়, আল বুরি তেলক্ষেত্রের কাছে একটি রাবারের নৌকা ডুবে অন্তত ৪২ জন নিখোঁজ হয়েছেন ও তারা সবাই মারা গেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
গত অক্টোবরে ত্রিপোলির পশ্চিম উপকূলে ৬১ জন অভিবাসীর লাশ উদ্ধার করা হয়। সেপ্টেম্বরে আইওএম জানায়, লিবিয়ার উপকূলে ৭৫ জন সুদানি শরণার্থীবাহী একটি নৌকায় আগুন ধরে কমপক্ষে ৫০ জনের মৃত্যু হয়।
২০১১ সালে ন্যাটোর সমর্থনে মুয়াম্মার গাদ্দাফির পতনের পর থেকেই লিবিয়া যুদ্ধ, দারিদ্র্য ও অস্থিরতা থেকে পালানো অভিবাসী ও আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য ইউরোপমুখী ট্রানজিট রুটে পরিণত হয়েছে।

১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৭:৩৫
ভারতের সেভেন সিস্টার্স বিচ্ছিন্ন করার বাংলাদেশ জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর হুমকি ঘিরে দুদেশের মধ্যে নতুন করে কূটনৈতিক উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। হাসনাতের এই হুমকির কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। খবর দ্য হিন্দুর।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) শহীদ মিনারে ইনকিলাব মঞ্চ আয়োজিত ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টার সর্বদলীয় প্রতিরোধ সমাবেশে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘ভারত যদি বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, ভোটাধিকার ও মানবাধিকারকে সম্মান না করে—তাহলে বাংলাদেশ ভারতবিরোধী শক্তি ও বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীগুলোকে আশ্রয় দিতে পারে। ভারত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার পৃষ্ঠপোষকেরা অর্থ, অস্ত্র ও প্রশিক্ষণ দিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে মানুষ দাঁড় করাচ্ছেন। ক্ষমতা, গদি ও মন্ত্রণালয়ের লোভে যারা দিল্লিকে ‘কেবলা’ বানিয়েছে, তারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা তৃতীয়বারের মতো বিক্রি করে দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও শকুনদের হাত থেকে মুক্তির জন্য আন্দোলন করতে হচ্ছে। আবারও শকুনেরা বাংলাদেশের মানচিত্রে থাবা বসানোর চেষ্টা করছে। ভারত বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করলে ‘প্রতিরোধের আগুন’ সীমান্ত ছাড়িয়ে ছড়িয়ে পড়বে।’
৫৪ বছরের স্বাধীনতার পরও যারা বাংলাদেশকে নিয়ন্ত্রণ করতে চায়, তাদের ‘শকুন’ আখ্যা দিয়ে প্রতিরোধের ঘোষণা দেন তিনি। এ সময় ভারত বাংলাদেশকে আরেকটি ফিলিস্তিন রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায় বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
হাসনাত আব্দুল্লাহর এসব মন্তব্যকে ভারতীয় কর্মকর্তারা ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন ও বিপজ্জনক’ বলে নিন্দা করেছেন। আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলকে একীভূত করা বা আলাদা করার ধারণা সম্পূর্ণ দায়িত্বজ্ঞানহীন ও বিপজ্জনক।’
আসামের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘গত এক বছরে বারবার এমন বক্তব্য আসছে যে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলকে বিচ্ছিন্ন করে বাংলাদেশে যুক্ত করা উচিত।’
তিনি বলেন, ‘ভারত একটি বড় দেশ, একটি পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্র এবং বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতি। বাংলাদেশ কীভাবে এমন কথা ভাবতে পারে?’
হিমন্ত বিশ্ব শর্মা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘এ ধরনের শত্রুতামূলক আচরণ চলতে থাকলে ভারত চুপ থাকবে না। প্রয়োজনে শিক্ষা দিতে হতে পারে।’
অরুণাচল প্রদেশ, আসাম, মণিপুর, মেঘালয়, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড ও ত্রিপুরা ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল গঠিত। এ সাত রাজ্যের মধ্যে চারটি রাজ্যের সঙ্গে বাংলাদেশের স্থলসীমান্ত রয়েছে।
ভারতের সেভেন সিস্টার্স বিচ্ছিন্ন করার বাংলাদেশ জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর হুমকি ঘিরে দুদেশের মধ্যে নতুন করে কূটনৈতিক উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। হাসনাতের এই হুমকির কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। খবর দ্য হিন্দুর।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) শহীদ মিনারে ইনকিলাব মঞ্চ আয়োজিত ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টার সর্বদলীয় প্রতিরোধ সমাবেশে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘ভারত যদি বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, ভোটাধিকার ও মানবাধিকারকে সম্মান না করে—তাহলে বাংলাদেশ ভারতবিরোধী শক্তি ও বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীগুলোকে আশ্রয় দিতে পারে। ভারত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার পৃষ্ঠপোষকেরা অর্থ, অস্ত্র ও প্রশিক্ষণ দিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে মানুষ দাঁড় করাচ্ছেন। ক্ষমতা, গদি ও মন্ত্রণালয়ের লোভে যারা দিল্লিকে ‘কেবলা’ বানিয়েছে, তারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা তৃতীয়বারের মতো বিক্রি করে দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও শকুনদের হাত থেকে মুক্তির জন্য আন্দোলন করতে হচ্ছে। আবারও শকুনেরা বাংলাদেশের মানচিত্রে থাবা বসানোর চেষ্টা করছে। ভারত বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করলে ‘প্রতিরোধের আগুন’ সীমান্ত ছাড়িয়ে ছড়িয়ে পড়বে।’
৫৪ বছরের স্বাধীনতার পরও যারা বাংলাদেশকে নিয়ন্ত্রণ করতে চায়, তাদের ‘শকুন’ আখ্যা দিয়ে প্রতিরোধের ঘোষণা দেন তিনি। এ সময় ভারত বাংলাদেশকে আরেকটি ফিলিস্তিন রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায় বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
হাসনাত আব্দুল্লাহর এসব মন্তব্যকে ভারতীয় কর্মকর্তারা ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন ও বিপজ্জনক’ বলে নিন্দা করেছেন। আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলকে একীভূত করা বা আলাদা করার ধারণা সম্পূর্ণ দায়িত্বজ্ঞানহীন ও বিপজ্জনক।’
আসামের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘গত এক বছরে বারবার এমন বক্তব্য আসছে যে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলকে বিচ্ছিন্ন করে বাংলাদেশে যুক্ত করা উচিত।’
তিনি বলেন, ‘ভারত একটি বড় দেশ, একটি পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্র এবং বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতি। বাংলাদেশ কীভাবে এমন কথা ভাবতে পারে?’
হিমন্ত বিশ্ব শর্মা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘এ ধরনের শত্রুতামূলক আচরণ চলতে থাকলে ভারত চুপ থাকবে না। প্রয়োজনে শিক্ষা দিতে হতে পারে।’
অরুণাচল প্রদেশ, আসাম, মণিপুর, মেঘালয়, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড ও ত্রিপুরা ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল গঠিত। এ সাত রাজ্যের মধ্যে চারটি রাজ্যের সঙ্গে বাংলাদেশের স্থলসীমান্ত রয়েছে।

০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:২৯
মুর্শিদাবাদে ‘প্রস্তাবিত বাবরি মসজিদ’-এর জন্য তহবিলে জমা পড়া অর্থ এবার রীতিমতো চমকে দিয়েছে সবাইকে। সাসপেন্ডেড তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীরের দাবি, তাঁর রেজিনগরের বাড়িতে জমা হয়েছে ১১টি ট্রাঙ্ক ভর্তি নগদ টাকা। সেই অর্থ গুনতেই বিশেষভাবে আনা হয়েছে টাকা গোনার মেশিন এবং ৩০ জন কর্মী।
হুমায়ুন কবীর জানান, শুধু QR কোড স্ক্যানের মাধ্যমেই তহবিলে জমা পড়েছে ৯৩ লক্ষ টাকা। শনিবার তিনি মুর্শিদাবাদে ‘বাবরি মসজিদ’-এর শিলান্যাস করেন, আর রবিবার নিজ হাতে ইট নিয়ে হাজির হন নির্মাণস্থলে।
হুমায়ুন কবীর দাবি করেন, শুধু মুর্শিদাবাদই নয় বীরভূম ও মালদা থেকেও ‘বাবরি মসজিদ’ তৈরির প্রস্তাব এসেছে। রামপুরহাট, সিউড়ি এবং মালদার মানুষ তার সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন বলেও দাবি করেন তিনি। এই দুটি জেলায় প্রস্তাব বিবেচনা করা হবে বলে জানান হুমায়ুন।
রাজনৈতিকভাবে নতুন দিকচিহ্ন এঁকে হুমায়ুন জানালেন, তার নতুন দলের সঙ্গে AIMIM-এর জোট হবে। এছাড়া বামফ্রন্ট, কংগ্রেস ও ISF চাইলে তাদেরও জায়গা আছে বলে মন্তব্য করেন তিনি। তবে AIMIM-এর মুখপাত্র পাল্টা কটাক্ষ করে জানান, হুমায়ুন কবীর নাকি শুভেন্দু অধিকারীর টিমের ‘কোর মেম্বার’।
তৃণমূল তাকে সাসপেন্ড করার পর বৃহস্পতিবারই সভার দিন ঘোষণা করেছিলেন। বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দেবেন। কিন্তু পরের দিন সুর নরম করেন। আর রবিবার চূড়ান্ত ঘোষণা দেন, ইস্তফা দিচ্ছি না। ভোটারদের আপত্তির কারণেই সিদ্ধান্ত বদল করেছি।
এই ইউ-টার্ন ঘিরে তুঙ্গে উঠেছে রাজনৈতিক তরজা। তৃণমূলও সাসপেন্ডেড বিধায়কের সঙ্গে দূরত্ব বজায় রেখেছে বলে দলীয় সূত্রের খবর।
মুর্শিদাবাদে ‘প্রস্তাবিত বাবরি মসজিদ’-এর জন্য তহবিলে জমা পড়া অর্থ এবার রীতিমতো চমকে দিয়েছে সবাইকে। সাসপেন্ডেড তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীরের দাবি, তাঁর রেজিনগরের বাড়িতে জমা হয়েছে ১১টি ট্রাঙ্ক ভর্তি নগদ টাকা। সেই অর্থ গুনতেই বিশেষভাবে আনা হয়েছে টাকা গোনার মেশিন এবং ৩০ জন কর্মী।
হুমায়ুন কবীর জানান, শুধু QR কোড স্ক্যানের মাধ্যমেই তহবিলে জমা পড়েছে ৯৩ লক্ষ টাকা। শনিবার তিনি মুর্শিদাবাদে ‘বাবরি মসজিদ’-এর শিলান্যাস করেন, আর রবিবার নিজ হাতে ইট নিয়ে হাজির হন নির্মাণস্থলে।
হুমায়ুন কবীর দাবি করেন, শুধু মুর্শিদাবাদই নয় বীরভূম ও মালদা থেকেও ‘বাবরি মসজিদ’ তৈরির প্রস্তাব এসেছে। রামপুরহাট, সিউড়ি এবং মালদার মানুষ তার সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন বলেও দাবি করেন তিনি। এই দুটি জেলায় প্রস্তাব বিবেচনা করা হবে বলে জানান হুমায়ুন।
রাজনৈতিকভাবে নতুন দিকচিহ্ন এঁকে হুমায়ুন জানালেন, তার নতুন দলের সঙ্গে AIMIM-এর জোট হবে। এছাড়া বামফ্রন্ট, কংগ্রেস ও ISF চাইলে তাদেরও জায়গা আছে বলে মন্তব্য করেন তিনি। তবে AIMIM-এর মুখপাত্র পাল্টা কটাক্ষ করে জানান, হুমায়ুন কবীর নাকি শুভেন্দু অধিকারীর টিমের ‘কোর মেম্বার’।
তৃণমূল তাকে সাসপেন্ড করার পর বৃহস্পতিবারই সভার দিন ঘোষণা করেছিলেন। বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দেবেন। কিন্তু পরের দিন সুর নরম করেন। আর রবিবার চূড়ান্ত ঘোষণা দেন, ইস্তফা দিচ্ছি না। ভোটারদের আপত্তির কারণেই সিদ্ধান্ত বদল করেছি।
এই ইউ-টার্ন ঘিরে তুঙ্গে উঠেছে রাজনৈতিক তরজা। তৃণমূলও সাসপেন্ডেড বিধায়কের সঙ্গে দূরত্ব বজায় রেখেছে বলে দলীয় সূত্রের খবর।

০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:০৭
সৌদি আরব ইতিহাসে প্রথমবারের মতো অ-মুসলিম বিদেশি নাগরিকদের জন্য মদ বিক্রির অনুমতি দিয়েছে। এখন থেকে নির্দিষ্ট অ-মুসলিম উচ্চ আয়ের বিদেশিরা রাজধানী রিয়াদের একমাত্র লাইসেন্সপ্রাপ্ত দোকান থেকে মদ কেনার সুযোগ পাবেন।
নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, দোকানে প্রবেশের আগে বিদেশি বাসিন্দাদের মাসিক আয় কমপক্ষে ৫০ হাজার সৌদি রিয়াল (প্রায় ১৩,৩০০ ডলার) হতে হবে এবং বেতন সনদ প্রদর্শন করতে হবে।
দশকজুড়ে নানা কঠোর বিধিনিষেধ থাকা সত্ত্বেও, সাম্প্রতিক সামাজিক ও প্রশাসনিক সংস্কারের অংশ হিসেবে সৌদি সরকার মদ বিক্রির ক্ষেত্রে ধীরে ধীরে শিথিলতা আনছে।
গত বছর রিয়াদের এই মদের দোকানটি শুধুমাত্র বিদেশি কূটনীতিকদের জন্য চালু করা হয়েছিল। তবে নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী অ-মুসলিম প্রিমিয়াম রেসিডেন্সি কার্ডধারীরাও এখন কেনাকাটা করতে পারবেন। এই প্রিমিয়াম রেসিডেন্সি (সৌদি গ্রিন কার্ড) সাধারণত দক্ষ পেশাজীবী, উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের দেওয়া হয়, যারা পাঁচ বছরে অন্তত ৩০ মাস দেশটিতে বসবাস করেছেন।
সৌদি আরবে দীর্ঘদিনের কঠোর নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও, এই সিদ্ধান্ত দেশটির সাম্প্রতিক উদারীকরণ নীতির আরেকটি উল্লেখযোগ্য দৃষ্টান্ত বলে মনে করা হচ্ছে।
সৌদি আরব ইতিহাসে প্রথমবারের মতো অ-মুসলিম বিদেশি নাগরিকদের জন্য মদ বিক্রির অনুমতি দিয়েছে। এখন থেকে নির্দিষ্ট অ-মুসলিম উচ্চ আয়ের বিদেশিরা রাজধানী রিয়াদের একমাত্র লাইসেন্সপ্রাপ্ত দোকান থেকে মদ কেনার সুযোগ পাবেন।
নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, দোকানে প্রবেশের আগে বিদেশি বাসিন্দাদের মাসিক আয় কমপক্ষে ৫০ হাজার সৌদি রিয়াল (প্রায় ১৩,৩০০ ডলার) হতে হবে এবং বেতন সনদ প্রদর্শন করতে হবে।
দশকজুড়ে নানা কঠোর বিধিনিষেধ থাকা সত্ত্বেও, সাম্প্রতিক সামাজিক ও প্রশাসনিক সংস্কারের অংশ হিসেবে সৌদি সরকার মদ বিক্রির ক্ষেত্রে ধীরে ধীরে শিথিলতা আনছে।
গত বছর রিয়াদের এই মদের দোকানটি শুধুমাত্র বিদেশি কূটনীতিকদের জন্য চালু করা হয়েছিল। তবে নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী অ-মুসলিম প্রিমিয়াম রেসিডেন্সি কার্ডধারীরাও এখন কেনাকাটা করতে পারবেন। এই প্রিমিয়াম রেসিডেন্সি (সৌদি গ্রিন কার্ড) সাধারণত দক্ষ পেশাজীবী, উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের দেওয়া হয়, যারা পাঁচ বছরে অন্তত ৩০ মাস দেশটিতে বসবাস করেছেন।
সৌদি আরবে দীর্ঘদিনের কঠোর নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও, এই সিদ্ধান্ত দেশটির সাম্প্রতিক উদারীকরণ নীতির আরেকটি উল্লেখযোগ্য দৃষ্টান্ত বলে মনে করা হচ্ছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:১১
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:৪৫
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:৩২
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:২০