
০৬ অক্টোবর, ২০২৫ ১৪:২১
ভারতের মধ্যপ্রদেশের ছিন্নদ্বারা জেলায় ‘কোল্ডরিফ’ নামে কফ সিরাপ খেয়ে ১৪ শিশু মারা গেছেন। গতকাল রোববার (৫ অক্টোবর) স্থানীয় প্রশাসন এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সোমবার (৬ অক্টোবর) এক প্রতিবেদনে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানায়। খবরে বলা হয়, কোল্ডরিফ সিরাপে ডাইইথিলিন গ্লাইকলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রিত সীমার তুলনায় অনেক বেশি থাকার কারণে শিশুগুলোর মৃত্যু হয়েছে।
ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত শনিবার (৪ অক্টোবর) করা পরীক্ষার ফল অনুযায়ী, দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ুতে উৎপাদিত কোল্ডরিফ কফ সিরাপে ডাইইথিলিন গ্লাইকলের পরিমাণ অনুমোদিত সীমার অনেক বেশি ছিল। এর ফলে শিশুদের শরীরে ওষুধের ক্ষতিকর প্রভাব দেখা দেয়।
ছিন্নদ্বারা জেলার পুলিশ সুপার অজয় পাণ্ডে জানিয়েছেন, এ ঘটনায় পারাসিয়া থানা কর্তৃক ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ধারা ১০৫, ২৭৬ এবং ড্রাগস অ্যান্ড কসমেটিকস অ্যাক্টের ধারা ২৭এ অনুযায়ী তদন্ত শুরু করা হয়েছে। এছাড়া প্রভীন সোনি নামে এক চিকিৎসকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
তিনি কোল্ডরিফ সিরাপটি শিশুদের পান করতে পরামর্শ দিয়েছিলেন। একইসঙ্গে, তামিলনাড়ুর ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান শ্রিসান ফার্মাসিউটিক্যালসকেও প্রধান অভিযুক্ত হিসেবে মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে। শ্রিসান ফার্মাসিউটিক্যালসের ওয়্যারহাউস সিল করা হয়েছে। শিশুর মৃত্যু প্রকাশের পর রোববার থেকে অনেক ফার্মেসি বন্ধ হয়ে গেছে।
ছিন্নদ্বারা অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ধীরেন্দ্র সিং জানিয়েছেন, শিশুদের মৃত্যুর পর প্রশাসনের পক্ষ থেকে পরিবারগুলোকে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছে। একই সিরাপ খেয়ে চণ্ডীওয়াড়া জেলায় আরও ৮ শিশু অসুস্থ হয়েছেন।
তারা বর্তমানে নাগপুরের হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। তাদের দেখভালের জন্য ম্যাজিস্ট্রেট ও চিকিৎসকদের সমন্বয়ে একটি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। এই দল প্রশাসন ও ভুক্তভোগীদের পরিবারের সঙ্গে সব ধরনের যোগাযোগ বজায় রাখবে।
এদিকে, রাজনৈতিকভাবে সিরাপ খেয়ে শিশুদের মৃত্যু নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কংগ্রেস এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে সরকারের কাছে প্রশ্ন তুলেছে, যে ওষুধটি অন্য রাজ্যে ইতিমধ্যেই নিষিদ্ধ, তা কীভাবে মধ্যপ্রদেশের ফার্মেসিতে বিক্রি হচ্ছে?
ভারতের মধ্যপ্রদেশের ছিন্নদ্বারা জেলায় ‘কোল্ডরিফ’ নামে কফ সিরাপ খেয়ে ১৪ শিশু মারা গেছেন। গতকাল রোববার (৫ অক্টোবর) স্থানীয় প্রশাসন এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সোমবার (৬ অক্টোবর) এক প্রতিবেদনে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানায়। খবরে বলা হয়, কোল্ডরিফ সিরাপে ডাইইথিলিন গ্লাইকলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রিত সীমার তুলনায় অনেক বেশি থাকার কারণে শিশুগুলোর মৃত্যু হয়েছে।
ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত শনিবার (৪ অক্টোবর) করা পরীক্ষার ফল অনুযায়ী, দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ুতে উৎপাদিত কোল্ডরিফ কফ সিরাপে ডাইইথিলিন গ্লাইকলের পরিমাণ অনুমোদিত সীমার অনেক বেশি ছিল। এর ফলে শিশুদের শরীরে ওষুধের ক্ষতিকর প্রভাব দেখা দেয়।
ছিন্নদ্বারা জেলার পুলিশ সুপার অজয় পাণ্ডে জানিয়েছেন, এ ঘটনায় পারাসিয়া থানা কর্তৃক ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ধারা ১০৫, ২৭৬ এবং ড্রাগস অ্যান্ড কসমেটিকস অ্যাক্টের ধারা ২৭এ অনুযায়ী তদন্ত শুরু করা হয়েছে। এছাড়া প্রভীন সোনি নামে এক চিকিৎসকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
তিনি কোল্ডরিফ সিরাপটি শিশুদের পান করতে পরামর্শ দিয়েছিলেন। একইসঙ্গে, তামিলনাড়ুর ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান শ্রিসান ফার্মাসিউটিক্যালসকেও প্রধান অভিযুক্ত হিসেবে মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে। শ্রিসান ফার্মাসিউটিক্যালসের ওয়্যারহাউস সিল করা হয়েছে। শিশুর মৃত্যু প্রকাশের পর রোববার থেকে অনেক ফার্মেসি বন্ধ হয়ে গেছে।
ছিন্নদ্বারা অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ধীরেন্দ্র সিং জানিয়েছেন, শিশুদের মৃত্যুর পর প্রশাসনের পক্ষ থেকে পরিবারগুলোকে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছে। একই সিরাপ খেয়ে চণ্ডীওয়াড়া জেলায় আরও ৮ শিশু অসুস্থ হয়েছেন।
তারা বর্তমানে নাগপুরের হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। তাদের দেখভালের জন্য ম্যাজিস্ট্রেট ও চিকিৎসকদের সমন্বয়ে একটি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। এই দল প্রশাসন ও ভুক্তভোগীদের পরিবারের সঙ্গে সব ধরনের যোগাযোগ বজায় রাখবে।
এদিকে, রাজনৈতিকভাবে সিরাপ খেয়ে শিশুদের মৃত্যু নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কংগ্রেস এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে সরকারের কাছে প্রশ্ন তুলেছে, যে ওষুধটি অন্য রাজ্যে ইতিমধ্যেই নিষিদ্ধ, তা কীভাবে মধ্যপ্রদেশের ফার্মেসিতে বিক্রি হচ্ছে?
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:১৬
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৮:৫৮
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৭:৫২
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৭:৩৫

০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৭:৫২
ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তায় এক স্কুল কমপ্লেক্সের মসজিদে শুক্রবারের (৭ নভেম্বর) জুমার নামাজ চলাকালে বোমা বিস্ফোরণ হয়েছে। এতে অন্তত ৫৪ জন আহত হয়েছেন।
জাকার্তা পুলিশ জানিয়েছে, বিস্ফোরণটি ঘটেছে উত্তর জাকার্তার কেলাপা গাডিং এলাকায়। আহতদের মধ্যে কারও অবস্থা গুরুতর, এবং অনেকের শরীরে দগ্ধ হওয়ার চিহ্ন রয়েছে।
জাকার্তা শহরের পুলিশপ্রধান আসেপ এদি সুহেরি স্থানীয় টেলিভিশনে বলেন, বিস্ফোরণের কারণ তদন্ত করা হচ্ছে।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে সম্প্রচারিত দৃশ্যে দেখা যায়, স্কুলটি ঘিরে রাখা হয়েছে পুলিশের টেপে এবং ঘটনাস্থলে কয়েকটি অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত রয়েছে। তবে মসজিদের ভবনে বড় ধরনের ক্ষতির চিহ্ন দেখা যায়নি।
ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তায় এক স্কুল কমপ্লেক্সের মসজিদে শুক্রবারের (৭ নভেম্বর) জুমার নামাজ চলাকালে বোমা বিস্ফোরণ হয়েছে। এতে অন্তত ৫৪ জন আহত হয়েছেন।
জাকার্তা পুলিশ জানিয়েছে, বিস্ফোরণটি ঘটেছে উত্তর জাকার্তার কেলাপা গাডিং এলাকায়। আহতদের মধ্যে কারও অবস্থা গুরুতর, এবং অনেকের শরীরে দগ্ধ হওয়ার চিহ্ন রয়েছে।
জাকার্তা শহরের পুলিশপ্রধান আসেপ এদি সুহেরি স্থানীয় টেলিভিশনে বলেন, বিস্ফোরণের কারণ তদন্ত করা হচ্ছে।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে সম্প্রচারিত দৃশ্যে দেখা যায়, স্কুলটি ঘিরে রাখা হয়েছে পুলিশের টেপে এবং ঘটনাস্থলে কয়েকটি অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত রয়েছে। তবে মসজিদের ভবনে বড় ধরনের ক্ষতির চিহ্ন দেখা যায়নি।

০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ২১:৪১
সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর অবকাঠামোত লক্ষ্য করে বোমাবর্ষণ করা হবে বলে এর আগে কয়েকটি জায়গা থেকে সাধারণ মানুষকে সরে যাওয়ার নির্দেশ দেয় দখলদাররা। এরপর সিরিজ হামলা শুরু হয়।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, দক্ষিণ লেবাননের আয়তা আল-জাবাল, তায়বেহ এবং তায়ের দেব্বাতে তারা হামলা শুরু করেছে।
এর কিছুক্ষণ পর দক্ষিণ লেবাননেরই জাওতার-আল-শারকিয়া শহরের এক জায়গার বাসিন্দাদের সরে যাওয়ার নির্দেশ দেয় তারা। এর কিছুক্ষণ পর সেখানে হামলা শুরু হয়।
২০২৪ সালে হিজবুল্লাহর সঙ্গে ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি চুক্তি হয়। তা সত্ত্বেও লেবাননের বিভিন্ন জায়গায় হামলা অব্যাহত রাখে তারা। যুদ্ধবিরতির পর ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত হিজবুল্লাহর ৩৫০ জনের বেশি যোদ্ধা নিহত হয়েছেন। গতকালও হিজবুল্লাহর এলিট রেদওয়ান ফোর্সের এক কমান্ডারকে লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালায় তারা।
হিজবুল্লাহ যেন সীমান্তে নিজেদের আর সংগঠিত করতে না পারে সেই চেষ্টা চালাচ্ছে দখলদাররা। এছাড়া হিজবুল্লাহকে অস্ত্র সমর্পণ করাতে লেবানন সরকারকে চাপ দিচ্ছে ইসরায়েল।
যুদ্ধবিরতির পর নিজেদের যোদ্ধাদের ওপর ইসরায়েল নিয়মিত হামলা চালিয়ে গেলেও হিজবুল্লাহ কোনো জবাব দেয়নি। তবে ইসরায়েল যেন চুক্তি মেনে চলে সেজন্য নিজ দেশের সরকারকে চাপ দিচ্ছে তারা।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস ও দখলদার ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হলে এতে সংহতি জানিয়ে বিক্ষিপ্ত হামলা শুরু করে হিজবুল্লাহ। কিন্তু ২০২৪ সালের মাঝামাঝিতে হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ করে ইসরায়েল। এরপর গত বছরের শেষ দিকে দুই পক্ষের মধ্যে যুদ্ধবিরতি হয়।
সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর অবকাঠামোত লক্ষ্য করে বোমাবর্ষণ করা হবে বলে এর আগে কয়েকটি জায়গা থেকে সাধারণ মানুষকে সরে যাওয়ার নির্দেশ দেয় দখলদাররা। এরপর সিরিজ হামলা শুরু হয়।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, দক্ষিণ লেবাননের আয়তা আল-জাবাল, তায়বেহ এবং তায়ের দেব্বাতে তারা হামলা শুরু করেছে।
এর কিছুক্ষণ পর দক্ষিণ লেবাননেরই জাওতার-আল-শারকিয়া শহরের এক জায়গার বাসিন্দাদের সরে যাওয়ার নির্দেশ দেয় তারা। এর কিছুক্ষণ পর সেখানে হামলা শুরু হয়।
২০২৪ সালে হিজবুল্লাহর সঙ্গে ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি চুক্তি হয়। তা সত্ত্বেও লেবাননের বিভিন্ন জায়গায় হামলা অব্যাহত রাখে তারা। যুদ্ধবিরতির পর ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত হিজবুল্লাহর ৩৫০ জনের বেশি যোদ্ধা নিহত হয়েছেন। গতকালও হিজবুল্লাহর এলিট রেদওয়ান ফোর্সের এক কমান্ডারকে লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালায় তারা।
হিজবুল্লাহ যেন সীমান্তে নিজেদের আর সংগঠিত করতে না পারে সেই চেষ্টা চালাচ্ছে দখলদাররা। এছাড়া হিজবুল্লাহকে অস্ত্র সমর্পণ করাতে লেবানন সরকারকে চাপ দিচ্ছে ইসরায়েল।
যুদ্ধবিরতির পর নিজেদের যোদ্ধাদের ওপর ইসরায়েল নিয়মিত হামলা চালিয়ে গেলেও হিজবুল্লাহ কোনো জবাব দেয়নি। তবে ইসরায়েল যেন চুক্তি মেনে চলে সেজন্য নিজ দেশের সরকারকে চাপ দিচ্ছে তারা।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস ও দখলদার ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হলে এতে সংহতি জানিয়ে বিক্ষিপ্ত হামলা শুরু করে হিজবুল্লাহ। কিন্তু ২০২৪ সালের মাঝামাঝিতে হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ করে ইসরায়েল। এরপর গত বছরের শেষ দিকে দুই পক্ষের মধ্যে যুদ্ধবিরতি হয়।

০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১৭:১০
বিশ্বের সবচেয়ে দামি কফি পাওয়া যাচ্ছে এখন দুবাইয়ে। এক কাপের দাম প্রায় ৯৮০ মার্কিন ডলার (প্রায় ৩ হাজার ৬০০ দিরহাম), বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ এক লাখ টাকারও বেশি।
পানামা থেকে আনা বিশেষ কফি বিন দিয়ে তৈরি এই পানীয়টি বিক্রি হচ্ছে ‘জুলিথ’ নামে একটি ক্যাফেতে। ক্যাফের সহপ্রতিষ্ঠাতা সারকান সাগসোজ সামাজিক মাধ্যমে এক ভিডিওতে বলেন, ‘অবশেষে প্রতীক্ষার অবসান হলো। বিশ্বের সবচেয়ে প্রশংসিত এবং সর্বোচ্চ রেটিংপ্রাপ্ত কফি এখন জুলিথে পাওয়া যাচ্ছে।’
দুবাইয়ের একটি শিল্পাঞ্চলে অবস্থিত এই ক্যাফে প্রায় ৪০০ কাপ কফি পরিবেশন করবে বলে জানিয়েছেন সাগসোজ। তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করেছি, দুবাই আমাদের এই বিনিয়োগের জন্য একদম উপযুক্ত জায়গা।’
এই বিলাসবহুল কফির স্বাদ সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘এতে আছে সাদা ফুলের মতো সুবাস, সাইট্রাস ফলের মতো ঝাঁঝালো স্বাদ—যেমন কমলা ও বার্গামট, সঙ্গে এপ্রিকট ও পিচের আভাস। এর মাধুর্য মধুর মতো, সূক্ষ্ম ও কোমল।’
পানামায় এক নিলাম থেকে এই কফির বিন কেনা হয়েছে। প্রায় ২০ কিলোগ্রাম ‘নিডো ৭ গেইশা’ নামে এই কফি বিনের জন্য জুলিথকে গুনতে হয়েছে প্রায় ২২ লাখ দিরহাম (৭ কোটি ৩০ লাখ টাকা প্রায়)। এটি এখন পর্যন্ত কফি বিনের সর্বোচ্চ ক্রয়মূল্য বলে দাবি করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
দুবাইয়ের আগের বিশ্বরেকর্ড ছিল এক কাপ কফির দাম ২ হাজার ৫০০ দিরহাম (প্রায় ৮৩ হাজার টাকা), যা গত মাসে ‘রোস্টার্স’ নামের আরেকটি প্রতিষ্ঠান বিক্রি করেছিল। নতুন রেকর্ডকে শহরের বিলাসী জীবনযাপনের প্রতীক হিসেবেই দেখছেন স্থানীয়রা।
এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, ‘এটি অবিশ্বাস্য, কিন্তু একই সঙ্গে, এটা তো দুবাই!’ আরেকজনের মন্তব্য, ‘ধনীদের জন্য এটা শুধু আরেকটা নতুন অভিজ্ঞতা, যা তারা নিয়ে গর্ব করতে পারে।’
‘নিডো ৭ গেইশা’ বিন উৎপাদিত হয় পানামার বারু আগ্নেয়গিরির পাদদেশে একটি খামারে। জুলিথ জানিয়েছে, তারা এই কফি বিন কেবল সীমিত পরিমাণে পরিবেশন করবে। এর একটি ক্ষুদ্র অংশ সংরক্ষিত থাকবে দুবাইয়ের শাসক পরিবারের জন্য।
বিশ্বের সবচেয়ে দামি কফি পাওয়া যাচ্ছে এখন দুবাইয়ে। এক কাপের দাম প্রায় ৯৮০ মার্কিন ডলার (প্রায় ৩ হাজার ৬০০ দিরহাম), বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ এক লাখ টাকারও বেশি।
পানামা থেকে আনা বিশেষ কফি বিন দিয়ে তৈরি এই পানীয়টি বিক্রি হচ্ছে ‘জুলিথ’ নামে একটি ক্যাফেতে। ক্যাফের সহপ্রতিষ্ঠাতা সারকান সাগসোজ সামাজিক মাধ্যমে এক ভিডিওতে বলেন, ‘অবশেষে প্রতীক্ষার অবসান হলো। বিশ্বের সবচেয়ে প্রশংসিত এবং সর্বোচ্চ রেটিংপ্রাপ্ত কফি এখন জুলিথে পাওয়া যাচ্ছে।’
দুবাইয়ের একটি শিল্পাঞ্চলে অবস্থিত এই ক্যাফে প্রায় ৪০০ কাপ কফি পরিবেশন করবে বলে জানিয়েছেন সাগসোজ। তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করেছি, দুবাই আমাদের এই বিনিয়োগের জন্য একদম উপযুক্ত জায়গা।’
এই বিলাসবহুল কফির স্বাদ সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘এতে আছে সাদা ফুলের মতো সুবাস, সাইট্রাস ফলের মতো ঝাঁঝালো স্বাদ—যেমন কমলা ও বার্গামট, সঙ্গে এপ্রিকট ও পিচের আভাস। এর মাধুর্য মধুর মতো, সূক্ষ্ম ও কোমল।’
পানামায় এক নিলাম থেকে এই কফির বিন কেনা হয়েছে। প্রায় ২০ কিলোগ্রাম ‘নিডো ৭ গেইশা’ নামে এই কফি বিনের জন্য জুলিথকে গুনতে হয়েছে প্রায় ২২ লাখ দিরহাম (৭ কোটি ৩০ লাখ টাকা প্রায়)। এটি এখন পর্যন্ত কফি বিনের সর্বোচ্চ ক্রয়মূল্য বলে দাবি করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
দুবাইয়ের আগের বিশ্বরেকর্ড ছিল এক কাপ কফির দাম ২ হাজার ৫০০ দিরহাম (প্রায় ৮৩ হাজার টাকা), যা গত মাসে ‘রোস্টার্স’ নামের আরেকটি প্রতিষ্ঠান বিক্রি করেছিল। নতুন রেকর্ডকে শহরের বিলাসী জীবনযাপনের প্রতীক হিসেবেই দেখছেন স্থানীয়রা।
এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, ‘এটি অবিশ্বাস্য, কিন্তু একই সঙ্গে, এটা তো দুবাই!’ আরেকজনের মন্তব্য, ‘ধনীদের জন্য এটা শুধু আরেকটা নতুন অভিজ্ঞতা, যা তারা নিয়ে গর্ব করতে পারে।’
‘নিডো ৭ গেইশা’ বিন উৎপাদিত হয় পানামার বারু আগ্নেয়গিরির পাদদেশে একটি খামারে। জুলিথ জানিয়েছে, তারা এই কফি বিন কেবল সীমিত পরিমাণে পরিবেশন করবে। এর একটি ক্ষুদ্র অংশ সংরক্ষিত থাকবে দুবাইয়ের শাসক পরিবারের জন্য।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.