১৩ জুলাই, ২০২৫ ২১:৩১
রাজধানী ঢাকার মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় দেশের বিভিন্ন স্থানে কয়েকটি রাজনৈতিক দল বিএনপির বিরুদ্ধে অবস্থান ও মিছিল করে। তারই প্রতিবাদে ভোলার মনপুরা উপজেলা বিএনপি'র উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ উপলক্ষে ভোলা-০৪ (চরফ্যাশন-মনপুরা) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্ব নাজিম উদ্দিন আলম ও কেন্দ্রীয় যুবদল সাধারণ সম্পাদক মো. নুরুল ইসলাম নয়ন সমর্থকরা পৃথক পৃথক বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করে।
রোববার (১৩ জুলাই) সন্ধ্যা সাড়ে ৭ টায় উপজেলার হাজীর হাট বাজারে অবস্থিত বিএনপির কার্যালয়ের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে উপজেলার প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
মিছিল শেষে উপজেলা বিএনপির কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করে বিএনপির নেতাকর্মীরা।
এসময় বিএনপির নেতাকর্মীরা বলেন, 'দেশের সুষ্ঠু পরিবেশ বিনষ্ট করতে কুচক্রি মহল উঠেপড়ে লেগেছে। গণঅভ্যুত্থানপরবর্তী নতুন বাংলাদেশে যে মুহূর্তে একটি অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে, সে মুহূর্তে জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী আন্দোলনের মতো কিছু রাজনৈতিক দল বিএনপির বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হচ্ছে। বিএনপির বিপুল গণজোয়ারে তারা ইর্ষান্বিত হয়ে নির্বাচনকে বানচাল করার জন্য একের পর এক চক্রান্তে লিপ্ত হচ্ছে। তাদের এসব চক্রান্তের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। তাদের এসব অপকৌশল জনগন কোনদিন ভালোভাবে নেবে না। এবং ব্যালট বিপ্লবের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক ধারায় বিএনপি সরকার গঠন করবে।'
এসময় উপস্থিত ছিলেন, (আলম সমর্থিত) উপজেলা বিএনপি সভাপতি আলহাজ্ব সামস উদ্দিন বাচ্চু চৌধুরী, ভারপ্রাপ্ত সাধারন সম্পাদক মোঃ মিলন মাতাব্বর, সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুল আলম শাহীন, হাজীর হাট ইউনিয়ন বিএনপি সভাপতি মোঃ মহসিন আলম ভূঁইয়া, সাধারন সম্পাদক আব্দুল হালীম, দক্ষিণ সাকুচিয়া ইউনিয়ন সভাপতি মাস্টার জামাল উদ্দিন, সাধারন সম্পাদক মান্নান হাওলাদার, উত্তর সাকুচিয়া ইউনিয়ন সভাপতি আব্দুল মোতালেব মেম্বার, শ্রমিকদল সভাপতি মোঃ রফিকুল ইসলাম, সাধারন সম্পাদক মোঃ সেলিম ব্যাপারী, কৃষক দল সাধারন সম্পাদ মোঃ শফিকুল ইসলাম, মৎস্যজীবিদল সাধারন সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান, ওলামাদল সম্পাদক হাফেজ আবদুল্লাহ সহ বিএনপির অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মিরা উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, (নয়ন সমর্থিত) উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ডা. কামাল উদ্দিন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আব্দুল মান্নান হাওলাদার, যুগ্ম সম্পাদক আবদুর রহিম মেম্বার, যুবদল আহবায়ক, সামসুদ্দিন মোল্লা, সদস্যসচিব হাফেজ আবদুর রহিম, ছাত্রদল আহবায়ক একরাম কবিরসহ বিএনপির অঙ্গসংগঠনের বিভিন্নপর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
রাজধানী ঢাকার মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় দেশের বিভিন্ন স্থানে কয়েকটি রাজনৈতিক দল বিএনপির বিরুদ্ধে অবস্থান ও মিছিল করে। তারই প্রতিবাদে ভোলার মনপুরা উপজেলা বিএনপি'র উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ উপলক্ষে ভোলা-০৪ (চরফ্যাশন-মনপুরা) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্ব নাজিম উদ্দিন আলম ও কেন্দ্রীয় যুবদল সাধারণ সম্পাদক মো. নুরুল ইসলাম নয়ন সমর্থকরা পৃথক পৃথক বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করে।
রোববার (১৩ জুলাই) সন্ধ্যা সাড়ে ৭ টায় উপজেলার হাজীর হাট বাজারে অবস্থিত বিএনপির কার্যালয়ের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে উপজেলার প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
মিছিল শেষে উপজেলা বিএনপির কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করে বিএনপির নেতাকর্মীরা।
এসময় বিএনপির নেতাকর্মীরা বলেন, 'দেশের সুষ্ঠু পরিবেশ বিনষ্ট করতে কুচক্রি মহল উঠেপড়ে লেগেছে। গণঅভ্যুত্থানপরবর্তী নতুন বাংলাদেশে যে মুহূর্তে একটি অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে, সে মুহূর্তে জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী আন্দোলনের মতো কিছু রাজনৈতিক দল বিএনপির বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হচ্ছে। বিএনপির বিপুল গণজোয়ারে তারা ইর্ষান্বিত হয়ে নির্বাচনকে বানচাল করার জন্য একের পর এক চক্রান্তে লিপ্ত হচ্ছে। তাদের এসব চক্রান্তের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। তাদের এসব অপকৌশল জনগন কোনদিন ভালোভাবে নেবে না। এবং ব্যালট বিপ্লবের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক ধারায় বিএনপি সরকার গঠন করবে।'
এসময় উপস্থিত ছিলেন, (আলম সমর্থিত) উপজেলা বিএনপি সভাপতি আলহাজ্ব সামস উদ্দিন বাচ্চু চৌধুরী, ভারপ্রাপ্ত সাধারন সম্পাদক মোঃ মিলন মাতাব্বর, সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুল আলম শাহীন, হাজীর হাট ইউনিয়ন বিএনপি সভাপতি মোঃ মহসিন আলম ভূঁইয়া, সাধারন সম্পাদক আব্দুল হালীম, দক্ষিণ সাকুচিয়া ইউনিয়ন সভাপতি মাস্টার জামাল উদ্দিন, সাধারন সম্পাদক মান্নান হাওলাদার, উত্তর সাকুচিয়া ইউনিয়ন সভাপতি আব্দুল মোতালেব মেম্বার, শ্রমিকদল সভাপতি মোঃ রফিকুল ইসলাম, সাধারন সম্পাদক মোঃ সেলিম ব্যাপারী, কৃষক দল সাধারন সম্পাদ মোঃ শফিকুল ইসলাম, মৎস্যজীবিদল সাধারন সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান, ওলামাদল সম্পাদক হাফেজ আবদুল্লাহ সহ বিএনপির অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মিরা উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, (নয়ন সমর্থিত) উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ডা. কামাল উদ্দিন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আব্দুল মান্নান হাওলাদার, যুগ্ম সম্পাদক আবদুর রহিম মেম্বার, যুবদল আহবায়ক, সামসুদ্দিন মোল্লা, সদস্যসচিব হাফেজ আবদুর রহিম, ছাত্রদল আহবায়ক একরাম কবিরসহ বিএনপির অঙ্গসংগঠনের বিভিন্নপর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫৯
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫৪
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫২
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৪৯
১৪ আগস্ট, ২০২৫ ১৯:১৮
ভোলা জেলার ১০টি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের (ওসি) মধ্যে পঞ্চমবারের মতো শ্রেষ্ঠ হয়েছেন লালমোহন থানার মো. সিরাজুল ইসলাম। জুলাই মাসে থানা এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখাসহ বিভিন্ন পুলিশিং কর্মকান্ড বিশেষ অবদান রাখায় তাকে শ্রেষ্ঠ ওসি হিসেবে নির্বাচিত করা হয়।
বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা পুলিশ লাইন্সে অনুষ্ঠিত মাসিক কল্যাণ সভায় লালমোহন থানার ওসি মো. সিরাজুল ইসলামের হাতে সম্মাননা পুরস্কার ও সনদপত্র তুলে দেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শরীফুল হক। এ ছাড়া বিপুল পরিমাণ জাল টাকা উদ্ধার করায় বিশেষ পুরস্কার পেয়েছেন লালমোহন থানার এসআই মো. আবু ইউসুফ।
ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ভালো কাজের স্বীকৃতি পেলে ভবিষ্যতের কর্মকান্ড আরো আগ্রহ সৃষ্টি হয়। আমাকে জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত করায় পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। এই অর্জন কেবল আমার একার না, এটি আমার থানার সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা ও স্থানীয় জনগণেরও।
এই পুরস্কারের মাধ্যমে আশা করছি থানা এলাকার সবার ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় আগামীতে আরো ভালো কাজ করা সম্ভব হবে। এ সময় সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার অরিত সরকার, মো. মেহেদী হাসান, সহকারী পুলিশ সুপার (শিক্ষাণবীশ) মো. হুমায়ুন কবিরসহ জেলা পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রসঙ্গত, এর আগে চলতি বছরের জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, মার্চ ও এপ্রিল মাসেও জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত হয়েছিলেন লালমোহন থানার মো. সিরাজুল ইসলাম।
ভোলা জেলার ১০টি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের (ওসি) মধ্যে পঞ্চমবারের মতো শ্রেষ্ঠ হয়েছেন লালমোহন থানার মো. সিরাজুল ইসলাম। জুলাই মাসে থানা এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখাসহ বিভিন্ন পুলিশিং কর্মকান্ড বিশেষ অবদান রাখায় তাকে শ্রেষ্ঠ ওসি হিসেবে নির্বাচিত করা হয়।
বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা পুলিশ লাইন্সে অনুষ্ঠিত মাসিক কল্যাণ সভায় লালমোহন থানার ওসি মো. সিরাজুল ইসলামের হাতে সম্মাননা পুরস্কার ও সনদপত্র তুলে দেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শরীফুল হক। এ ছাড়া বিপুল পরিমাণ জাল টাকা উদ্ধার করায় বিশেষ পুরস্কার পেয়েছেন লালমোহন থানার এসআই মো. আবু ইউসুফ।
ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ভালো কাজের স্বীকৃতি পেলে ভবিষ্যতের কর্মকান্ড আরো আগ্রহ সৃষ্টি হয়। আমাকে জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত করায় পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। এই অর্জন কেবল আমার একার না, এটি আমার থানার সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা ও স্থানীয় জনগণেরও।
এই পুরস্কারের মাধ্যমে আশা করছি থানা এলাকার সবার ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় আগামীতে আরো ভালো কাজ করা সম্ভব হবে। এ সময় সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার অরিত সরকার, মো. মেহেদী হাসান, সহকারী পুলিশ সুপার (শিক্ষাণবীশ) মো. হুমায়ুন কবিরসহ জেলা পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রসঙ্গত, এর আগে চলতি বছরের জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, মার্চ ও এপ্রিল মাসেও জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত হয়েছিলেন লালমোহন থানার মো. সিরাজুল ইসলাম।
১৩ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:০৬
ভোলার মনপুরায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মো. সুজা উদ্দিন সুজনকে (৪৫) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৩ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে তাঁকে উপজেলার রামনেওয়াজ চৌধুরী বাজার এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। পুলিশ জানায়, তাঁর বিরুদ্ধে পুলিশের ওপর আক্রমণের মামলা রয়েছে। গ্রেপ্তার মো. সুজা উদ্দিন সুজন ১ নম্বর মনপুরা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের স্থায়ী বাসিন্দা। তিনি সৈয়দ আহম্মদের ছেলে।
মনপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আহসান কবির দুপুরে জানান, মো. সুজনের বিরুদ্ধে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছিল। পরে তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
ভোলার মনপুরায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মো. সুজা উদ্দিন সুজনকে (৪৫) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৩ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে তাঁকে উপজেলার রামনেওয়াজ চৌধুরী বাজার এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। পুলিশ জানায়, তাঁর বিরুদ্ধে পুলিশের ওপর আক্রমণের মামলা রয়েছে। গ্রেপ্তার মো. সুজা উদ্দিন সুজন ১ নম্বর মনপুরা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের স্থায়ী বাসিন্দা। তিনি সৈয়দ আহম্মদের ছেলে।
মনপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আহসান কবির দুপুরে জানান, মো. সুজনের বিরুদ্ধে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছিল। পরে তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
১২ আগস্ট, ২০২৫ ১৮:৩১
ভোলার লালমোহন পৌরসভার হাইস্কুল সুপার মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডর ঘটনা ঘটেছে। সোমবার রাত আনুমানিক ৪ টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে স্থানীয়দের সহযোগিতায় প্রায় এক ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নেভাতে সক্ষম হয়।
তবে এরইমধ্যে পুরোপুরি পুড়ে যায় ৫টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয় আরো কয়েকটি দোকান। বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে অগ্নিকান্ডর সূত্রপাত হতে পারে বলে ধারণা করছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা।অগ্নিকাÐে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে- পলি শো কর্নার, রাইট চয়েজ ফ্যাশন, নাফি ফ্যাশন, ফ্যাশন, নিউ রিফাত ফ্যাশন। এ ছাড়াও ওয়ান ফ্যাশন, হাদিস বস্ত্রালয়, ইভা ফ্যাশনসহ আরো কয়েকটি দোকানের আংশিক ক্ষতি হয়েছে।
লালমোহন হাইস্কুল সুপার মার্কেট ব্যবসয়ী সমিতির সভাপতি মো. শহিদুল ইসলাম জানান, অগ্নিকান্ডে ব্যবসায়ীদের অন্তত ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া ঘর মালিকদেরও আরো ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে ধারণা করছি। আমরা এসব ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা প্রস্তুত করে ইউএনওর কাছে পাঠিয়েছি।
আশা করছি উপজেলা প্রশাসন শিগগিরই এসব ক্ষতিগ্রস্তদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দেবেন। লালমোহন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ভারপ্রাপ্ত স্টেশন কর্মকর্তা মো. সোহরাব হোসেন বলেন, খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রায় এক ঘন্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনি।
বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে এ অগ্নিকাÐের সূত্রপাত হতে পারে বলে আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি। এ ছাড়া ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণে কাজ চলছে। এ বিষয়ে লালমোহন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহ আজিজ জানান, আমরা ইতোমধ্যে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে শুকনো খাবার এবং নগদ অর্থ সহযোগিতা দিয়েছি। এ ছাড়া ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠানো হবে। পরবর্তীতেকোনো বরাদ্দ এলে তা এই অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে দ্রুত সময়ে মধ্যে পৌঁছে দেয়া হবে।
ভোলার লালমোহন পৌরসভার হাইস্কুল সুপার মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডর ঘটনা ঘটেছে। সোমবার রাত আনুমানিক ৪ টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে স্থানীয়দের সহযোগিতায় প্রায় এক ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নেভাতে সক্ষম হয়।
তবে এরইমধ্যে পুরোপুরি পুড়ে যায় ৫টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয় আরো কয়েকটি দোকান। বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে অগ্নিকান্ডর সূত্রপাত হতে পারে বলে ধারণা করছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা।অগ্নিকাÐে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে- পলি শো কর্নার, রাইট চয়েজ ফ্যাশন, নাফি ফ্যাশন, ফ্যাশন, নিউ রিফাত ফ্যাশন। এ ছাড়াও ওয়ান ফ্যাশন, হাদিস বস্ত্রালয়, ইভা ফ্যাশনসহ আরো কয়েকটি দোকানের আংশিক ক্ষতি হয়েছে।
লালমোহন হাইস্কুল সুপার মার্কেট ব্যবসয়ী সমিতির সভাপতি মো. শহিদুল ইসলাম জানান, অগ্নিকান্ডে ব্যবসায়ীদের অন্তত ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া ঘর মালিকদেরও আরো ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে ধারণা করছি। আমরা এসব ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা প্রস্তুত করে ইউএনওর কাছে পাঠিয়েছি।
আশা করছি উপজেলা প্রশাসন শিগগিরই এসব ক্ষতিগ্রস্তদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দেবেন। লালমোহন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ভারপ্রাপ্ত স্টেশন কর্মকর্তা মো. সোহরাব হোসেন বলেন, খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রায় এক ঘন্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনি।
বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে এ অগ্নিকাÐের সূত্রপাত হতে পারে বলে আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি। এ ছাড়া ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণে কাজ চলছে। এ বিষয়ে লালমোহন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহ আজিজ জানান, আমরা ইতোমধ্যে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে শুকনো খাবার এবং নগদ অর্থ সহযোগিতা দিয়েছি। এ ছাড়া ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠানো হবে। পরবর্তীতেকোনো বরাদ্দ এলে তা এই অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে দ্রুত সময়ে মধ্যে পৌঁছে দেয়া হবে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.