২০ জুন, ২০২৫ ০১:৩৪
সেবাপ্রত্যাশীদের স্যার সম্বোধন করে আলোচনায় আসা এই কর্মকর্তার মানবসেবাই যেনো ধর্ম
স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের শাসনামলে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা যখন সেবামূলক কর্মকান্ড বাদ দিয়ে কর্মস্থলে আধিপত্য বিস্তার করাসহ অর্থ ইনকামের ধান্ধায় মত্ত ছিলেন, ঠিক তখনই ব্যতিক্রর্মী রূপে আবির্ভুত হয়েছিলেন বরিশাল সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. সাজ্জাদ পারভেজ। রাজনৈতিক নেতাদের লেজুরবৃত্তি নয়, বরং কিভাবে মানবকল্যাণ করে নিজেকে আলোচনায় রাখা যায় কর্মক্ষেত্রে সবটুকু দিয়ে তিনি প্রাণপণ চেষ্টা করেছেন, করছেন। এবং সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জনসাধারণের মুখে নিজেদের প্রশংসা শোনার পাশপাশি তাদের স্যার সম্বোধন না করাতে ক্ষুব্ধ হতেন, তখনই তৎকালীন প্রবেশন অফিসার সাজ্জাদ উল্টো সেবাপ্রত্যাশীদের স্যার ডেকে সেই রীতি কিছুটা হলেও ভাঙতে পেরেছিলেন। অবশ্য এর জন্য তাকে বেশ ঝুট-ঝামেলায়ও পড়তে হয়, তার এমন মানবিক ও পেশাদার আচরণকে আওয়ামী লীগ শাসনামলে অনেকেই বাকা চোখে দেখেছেন এবং রাগে-ক্ষোভে ফুঁসেছেন। পাশাপাশি চালিয়েছেন নানামুখী ষড়যন্ত্র কি ভাবে এই আলোচিত কর্মকর্তাকে বিতর্কিত করে দাবিয়ে করে রাখা যায়। কিন্তু কর্মক্ষেত্রে সাজ্জাদ এতটাই স্বচ্ছ-পরিচ্ছন্ন ছিলেন, যে তাকে বেকায়দায় ফেলা অতটা সহজ হয়নি। ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট হাসিনার আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পরে একটি পক্ষ তাকে আওয়ামী লীগের দোষর আখ্যা দিয়ে মানবিক কর্মকান্ডের লাগাম টানতে চাইলেও শেষ পর্যন্ত তাতে ব্যর্থ হয়েছে। এনিয়ে কর্মকর্তা সাজ্জাদ প্রথমে কিছুটা কিছুটা ভীত বা বিব্রত হলেও কর্মস্থলে তার মানবসেবা অব্যাহত রেখেছেন এবং আগামীতেও এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। ডেনীয় বিখ্যাত লেখক লেক হান্স ক্রিশ্চিয়ান আন্দারসেন একটি উক্তিতে বলেছিলেন, ‘মানবতার প্রতি ভালোবাসা ও সহানুভূতি একটি মহান মূল্যবোধ, যা সমাজকে বদলে দিতে পারে।’ বরিশাল সমাজসেবার আলোচিত এই কর্মকর্তা সাজ্জাদ যেনো সেই রূপকথা জাদুকর হান্সকে অনুসরণ বা অনুকরণ করে দীর্ঘ পথ পরিক্রমা পাড়ি দিয়ে এক অন্ধকার জনপদকে আলোকিত করার স্বপ্নে এগিয়ে চলছেন দুর্বার।
সূত্র জানিয়েছে, বরিশাল সমাজসেবার কর্মকর্তা সাজ্জাদ পারভেজ কর্মক্ষেত্রে দুর্নীতি বা অনিয়ম করেছেন এমন উদাহরণ নেই। বরং তার ঝুড়িতে আছে মানবসেবার বদৌলতে একাধিক পুরস্কার ও খ্যাতি, যা নিয়ে তিনি সময় বিশেষ গর্ব করেন। ৫ আগস্ট সরকার পতনের পরে এই কর্মকর্তার অতীত নেতিবাচক কর্মকান্ড খুঁজতে গিয়ে শুধু পাওয়া গেল মানুষের পাশে থাকা এবং তাদের যথাস্বাধ্য সেবার এক অন্যান্য উদাহরণ। জানা গেছে, এই মানবিক কর্মকর্তাকে ২০২৪ সালের মাঝামাঝি সময়ে পদোন্নতি দিয়ে প্রবেশন অফিসার থেকে সহকারি পরিচালক পদমর্যাদা দিয়ে দায়িত্ব বাড়িয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু এরপরেও তিনি অতীত ধারাবাহিকতা বজায় রক্ষা করে চলছেন এবং সেবাপ্রত্যাশীদের মন জয় করতে কখনও কখনও নিজেও ব্যক্তিগতভাবে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেন।
বরিশালের স্থানীয় পত্র-পত্রিকাগুলো বিভিন্ন সময়ে সাজ্জাদ পারভেজের ইতিবাচক কর্মকান্ড তুলে ধরে মোটা দাগে শিরোনাম করে। কোনো কোনো সংবাদমাধ্যমে তাকে মানবিক কর্মকর্তা অভিহিত করে কিছুসংখ্যক লোককে সহযোগিতার কথা বলা হলেও এর ব্যাপ্তি আরও সুবিশাল। সাজ্জাদ পারভেজ প্রচারবিমুখ কর্মকর্তা হওয়ায় মানবিক কল্যাণমূলক অনেক কর্মকান্ডই আলোচনায় আসেনি।
সূত্র জানায়, সাজ্জাদ পারভেজ প্রবেশন কর্মকর্তা থাকাকালীন দিন-রাত সমান্তরাল ছুটেছেন চলেছেন। এবং অসহায় মানুষকে সরকারি সহায়তা দেওয়াসহ বিভিন্ন উপায়ে তাদের কাছাকাছি থেকেছেন। এমনকি সরকারিভাবে সম্ভবপর না হলেও নিজের তরফে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। উদাহরণস্বরুপ বলা যায়, রাস্তা থেকে অসুস্থ বা বিকারগ্রস্ত মানুষকে তুলে নিয়েও তিনি চিকিৎসা সেবা দিয়েছেন, যারা এখন সুস্থতার সাথে স্বাভাবিক জীবন যাপন করছেন। পাশাপাশি ছিন্নমূলকে সহায়তা করাসহ কারাবন্দি জীবন কাটিয়ে নি:স্ব এমন অসংখ্য মানুষকে খুঁজে খুঁজে বের সরকারি সহায়তা পৌঁছে দিয়ে তাদের ন্যূনতম ইনকামের পথ বাতলে দেন।
এই মানবিক কর্মকর্তা অতীতের ইতিবাচক কর্মকান্ডের ঢোল না বাজিয়ে নীরবে-নিভৃতে এর ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে চান। এবং অবসরগ্রহণের পরেও নিজেকে মানবকল্যাণে বিলিয়ে দেওয়ার দৃঢ় সংকল্প নিয়েছেন। এমন একজন স্বপ্নবাজ মানুষকে ৫ আগস্টের পর সুবিধাবাদীদের বেকায়দায় ফেলার প্রয়াস ভালো ভাবে নেয়নি বরিশালের দায়িত্বশীল কর্মকর্তা এবং সুশীলসমাজ। বরং ওই অপপ্রচারে সাজ্জাদ পারভেজের জনপ্রিয়তা আরও বৃদ্ধি করেছে এবং তাকে আরও উচ্চতায় নিয়ে গেছে।
অভিন্ন তথ্য দিয়ে বরিশাল সমাজসের কজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, সরকারি কর্মকর্তা হয়ে সাজ্জাদ পারভেজ তার কাজকে অধিক গুরুত্ব দিয়েছেন। রাজনৈতিক অনেক চাপ থাকা সত্ত্বেও তিনি অসহায়-দরিদ্র মানুষের সেবা সহযোগিতা দিয়ে নিজের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করছেন। বিশেষ করে যখনই তিনি সেবাপ্রত্যাশীদের স্যার সম্বোধন করা শুরু করেছেন এবং তার দপ্তরে এ সংক্রান্ত একটি লেখা টেবিলে রেখেছেন তখন অনেক কর্মকর্তার গাত্রদাহ শুরু হয়। ওই সময় সাজ্জাদের সোজাসাপ্টা উত্তর ছিল, প্রজাত্বন্ত্রের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাধারণ মানুষ স্যার বলবে না, বরং সেবাপ্রত্যাশীদের কর্মকর্তারা স্যার হিসেবে অভিহিত করবেন। অবশ্য সাজ্জাদ পারভেজের এমন উক্তি সেই সময় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরালও হয়েছিল, যা নিয়ে সাংবাদিকেরা লেখালেখিও কম করেননি। মাঠপর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তার এমন মনভাব সেবাপ্রত্যাশীদের সুবর্ণ সুযোগ যেমন তৈরি করেছিল, তেমনই অভিজ্ঞ বা বোদ্ধমহলকে পুলোকিত করেছিল।
কর্মগুণের বদৌলতে সমাজসেবার একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তাও সাজ্জাদ পারভেজকে মানবিক অফিসার হিসেবে খ্যাতি দিয়েছেন। তার ভাষায়, আওয়ামী লীগের শাসনামলে কর্মকর্তারা সাধারণত রাজনৈতিক নেতাদের তৈলমর্দন করাসহ অর্থ ইনকামের ধান্ধায় মত্ত ছিলেন। বিপরিতে সাজ্জাদ পারভেজ দিন-রাত সমান্তরাল ছুটে চলেছেন শহরের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রাপ্ত। এমনকি অসহায় মানুষকে সরকারি সহায়তা পৌঁছে দিতে ছুটেছেন দুর্বার। কখনও কখনও সরকারি বরাদ্দ না থাকায় ব্যক্তিগতভাবেও তিনি সহায়তার হাত প্রসারিত করেছেন, এমন অসংখ্য উদাহরণ আছে। এ কথায় বলতে গেলে, তিনি যেনো ডেনীয় বিখ্যাত লেখক লেক হান্স ক্রিশ্চিয়ান আন্দারসেনকে অনুকরণ করে মানবকল্যাণের পথ সুগম করতে উদগ্রীব হয়ে আছেন। এই ছুটে চলা এবং চাকরি শেষে নিজেকে মানবসেবায় আরও বিস্তৃত করার সংকল্প সাজ্জাদ পারভেজকে অন্যান্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে এমন, মন্তব্য পাওয়া গেছে।
বলা বাহুল্য যে, করোনা মহামারির প্রাক্কালে প্রবেশন অফিসার থাকাকালীন সাজ্জাদ জীবনের ঝুঁকি নিয়েও কাজ করেছেন। সরকারি বরাদ্দ অসহায়-দরিদ্র মানুষের বাসায় পৌঁছে দিয়েছিলেন। এবং মহামারিতে আক্রান্তদের চিকিৎসা সেবা দিতে শহরের আনাচে-কানাচে থেকে শুরু করে হাসপাতালগুলোতেও ছুটে বেরিয়েছেন। এই মানবিক এবং কর্মক্ষেত্রে পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তাকে সমাজসেবার আরও গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব দিয়ে মানবসেবা করার সুযোগ তৈরি করে দেওয়া জরুরি, মন্তব্য পাওয়া যায়।
অবশ্য কর্মকর্তা সাজ্জাদ পারভেজ বড় দায়িত্বপ্রাপ্তি নিয়ে মোটেও চিন্তিত নন। তার ভাষায়, তিনি সরকারের যে চেয়ারেই থাকবেন না কেনো, সেখান থেকে আলো ছড়িয়ে যাবেন। এবং আজীবন সুবিধাবঞ্চিত মানুষের পাশে থাকার অভিব্যক্তি প্রকাশ করেছেন।’
সেবাপ্রত্যাশীদের স্যার সম্বোধন করে আলোচনায় আসা এই কর্মকর্তার মানবসেবাই যেনো ধর্ম
স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের শাসনামলে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা যখন সেবামূলক কর্মকান্ড বাদ দিয়ে কর্মস্থলে আধিপত্য বিস্তার করাসহ অর্থ ইনকামের ধান্ধায় মত্ত ছিলেন, ঠিক তখনই ব্যতিক্রর্মী রূপে আবির্ভুত হয়েছিলেন বরিশাল সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. সাজ্জাদ পারভেজ। রাজনৈতিক নেতাদের লেজুরবৃত্তি নয়, বরং কিভাবে মানবকল্যাণ করে নিজেকে আলোচনায় রাখা যায় কর্মক্ষেত্রে সবটুকু দিয়ে তিনি প্রাণপণ চেষ্টা করেছেন, করছেন। এবং সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জনসাধারণের মুখে নিজেদের প্রশংসা শোনার পাশপাশি তাদের স্যার সম্বোধন না করাতে ক্ষুব্ধ হতেন, তখনই তৎকালীন প্রবেশন অফিসার সাজ্জাদ উল্টো সেবাপ্রত্যাশীদের স্যার ডেকে সেই রীতি কিছুটা হলেও ভাঙতে পেরেছিলেন। অবশ্য এর জন্য তাকে বেশ ঝুট-ঝামেলায়ও পড়তে হয়, তার এমন মানবিক ও পেশাদার আচরণকে আওয়ামী লীগ শাসনামলে অনেকেই বাকা চোখে দেখেছেন এবং রাগে-ক্ষোভে ফুঁসেছেন। পাশাপাশি চালিয়েছেন নানামুখী ষড়যন্ত্র কি ভাবে এই আলোচিত কর্মকর্তাকে বিতর্কিত করে দাবিয়ে করে রাখা যায়। কিন্তু কর্মক্ষেত্রে সাজ্জাদ এতটাই স্বচ্ছ-পরিচ্ছন্ন ছিলেন, যে তাকে বেকায়দায় ফেলা অতটা সহজ হয়নি। ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট হাসিনার আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পরে একটি পক্ষ তাকে আওয়ামী লীগের দোষর আখ্যা দিয়ে মানবিক কর্মকান্ডের লাগাম টানতে চাইলেও শেষ পর্যন্ত তাতে ব্যর্থ হয়েছে। এনিয়ে কর্মকর্তা সাজ্জাদ প্রথমে কিছুটা কিছুটা ভীত বা বিব্রত হলেও কর্মস্থলে তার মানবসেবা অব্যাহত রেখেছেন এবং আগামীতেও এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। ডেনীয় বিখ্যাত লেখক লেক হান্স ক্রিশ্চিয়ান আন্দারসেন একটি উক্তিতে বলেছিলেন, ‘মানবতার প্রতি ভালোবাসা ও সহানুভূতি একটি মহান মূল্যবোধ, যা সমাজকে বদলে দিতে পারে।’ বরিশাল সমাজসেবার আলোচিত এই কর্মকর্তা সাজ্জাদ যেনো সেই রূপকথা জাদুকর হান্সকে অনুসরণ বা অনুকরণ করে দীর্ঘ পথ পরিক্রমা পাড়ি দিয়ে এক অন্ধকার জনপদকে আলোকিত করার স্বপ্নে এগিয়ে চলছেন দুর্বার।
সূত্র জানিয়েছে, বরিশাল সমাজসেবার কর্মকর্তা সাজ্জাদ পারভেজ কর্মক্ষেত্রে দুর্নীতি বা অনিয়ম করেছেন এমন উদাহরণ নেই। বরং তার ঝুড়িতে আছে মানবসেবার বদৌলতে একাধিক পুরস্কার ও খ্যাতি, যা নিয়ে তিনি সময় বিশেষ গর্ব করেন। ৫ আগস্ট সরকার পতনের পরে এই কর্মকর্তার অতীত নেতিবাচক কর্মকান্ড খুঁজতে গিয়ে শুধু পাওয়া গেল মানুষের পাশে থাকা এবং তাদের যথাস্বাধ্য সেবার এক অন্যান্য উদাহরণ। জানা গেছে, এই মানবিক কর্মকর্তাকে ২০২৪ সালের মাঝামাঝি সময়ে পদোন্নতি দিয়ে প্রবেশন অফিসার থেকে সহকারি পরিচালক পদমর্যাদা দিয়ে দায়িত্ব বাড়িয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু এরপরেও তিনি অতীত ধারাবাহিকতা বজায় রক্ষা করে চলছেন এবং সেবাপ্রত্যাশীদের মন জয় করতে কখনও কখনও নিজেও ব্যক্তিগতভাবে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেন।
বরিশালের স্থানীয় পত্র-পত্রিকাগুলো বিভিন্ন সময়ে সাজ্জাদ পারভেজের ইতিবাচক কর্মকান্ড তুলে ধরে মোটা দাগে শিরোনাম করে। কোনো কোনো সংবাদমাধ্যমে তাকে মানবিক কর্মকর্তা অভিহিত করে কিছুসংখ্যক লোককে সহযোগিতার কথা বলা হলেও এর ব্যাপ্তি আরও সুবিশাল। সাজ্জাদ পারভেজ প্রচারবিমুখ কর্মকর্তা হওয়ায় মানবিক কল্যাণমূলক অনেক কর্মকান্ডই আলোচনায় আসেনি।
সূত্র জানায়, সাজ্জাদ পারভেজ প্রবেশন কর্মকর্তা থাকাকালীন দিন-রাত সমান্তরাল ছুটেছেন চলেছেন। এবং অসহায় মানুষকে সরকারি সহায়তা দেওয়াসহ বিভিন্ন উপায়ে তাদের কাছাকাছি থেকেছেন। এমনকি সরকারিভাবে সম্ভবপর না হলেও নিজের তরফে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। উদাহরণস্বরুপ বলা যায়, রাস্তা থেকে অসুস্থ বা বিকারগ্রস্ত মানুষকে তুলে নিয়েও তিনি চিকিৎসা সেবা দিয়েছেন, যারা এখন সুস্থতার সাথে স্বাভাবিক জীবন যাপন করছেন। পাশাপাশি ছিন্নমূলকে সহায়তা করাসহ কারাবন্দি জীবন কাটিয়ে নি:স্ব এমন অসংখ্য মানুষকে খুঁজে খুঁজে বের সরকারি সহায়তা পৌঁছে দিয়ে তাদের ন্যূনতম ইনকামের পথ বাতলে দেন।
এই মানবিক কর্মকর্তা অতীতের ইতিবাচক কর্মকান্ডের ঢোল না বাজিয়ে নীরবে-নিভৃতে এর ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে চান। এবং অবসরগ্রহণের পরেও নিজেকে মানবকল্যাণে বিলিয়ে দেওয়ার দৃঢ় সংকল্প নিয়েছেন। এমন একজন স্বপ্নবাজ মানুষকে ৫ আগস্টের পর সুবিধাবাদীদের বেকায়দায় ফেলার প্রয়াস ভালো ভাবে নেয়নি বরিশালের দায়িত্বশীল কর্মকর্তা এবং সুশীলসমাজ। বরং ওই অপপ্রচারে সাজ্জাদ পারভেজের জনপ্রিয়তা আরও বৃদ্ধি করেছে এবং তাকে আরও উচ্চতায় নিয়ে গেছে।
অভিন্ন তথ্য দিয়ে বরিশাল সমাজসের কজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, সরকারি কর্মকর্তা হয়ে সাজ্জাদ পারভেজ তার কাজকে অধিক গুরুত্ব দিয়েছেন। রাজনৈতিক অনেক চাপ থাকা সত্ত্বেও তিনি অসহায়-দরিদ্র মানুষের সেবা সহযোগিতা দিয়ে নিজের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করছেন। বিশেষ করে যখনই তিনি সেবাপ্রত্যাশীদের স্যার সম্বোধন করা শুরু করেছেন এবং তার দপ্তরে এ সংক্রান্ত একটি লেখা টেবিলে রেখেছেন তখন অনেক কর্মকর্তার গাত্রদাহ শুরু হয়। ওই সময় সাজ্জাদের সোজাসাপ্টা উত্তর ছিল, প্রজাত্বন্ত্রের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাধারণ মানুষ স্যার বলবে না, বরং সেবাপ্রত্যাশীদের কর্মকর্তারা স্যার হিসেবে অভিহিত করবেন। অবশ্য সাজ্জাদ পারভেজের এমন উক্তি সেই সময় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরালও হয়েছিল, যা নিয়ে সাংবাদিকেরা লেখালেখিও কম করেননি। মাঠপর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তার এমন মনভাব সেবাপ্রত্যাশীদের সুবর্ণ সুযোগ যেমন তৈরি করেছিল, তেমনই অভিজ্ঞ বা বোদ্ধমহলকে পুলোকিত করেছিল।
কর্মগুণের বদৌলতে সমাজসেবার একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তাও সাজ্জাদ পারভেজকে মানবিক অফিসার হিসেবে খ্যাতি দিয়েছেন। তার ভাষায়, আওয়ামী লীগের শাসনামলে কর্মকর্তারা সাধারণত রাজনৈতিক নেতাদের তৈলমর্দন করাসহ অর্থ ইনকামের ধান্ধায় মত্ত ছিলেন। বিপরিতে সাজ্জাদ পারভেজ দিন-রাত সমান্তরাল ছুটে চলেছেন শহরের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রাপ্ত। এমনকি অসহায় মানুষকে সরকারি সহায়তা পৌঁছে দিতে ছুটেছেন দুর্বার। কখনও কখনও সরকারি বরাদ্দ না থাকায় ব্যক্তিগতভাবেও তিনি সহায়তার হাত প্রসারিত করেছেন, এমন অসংখ্য উদাহরণ আছে। এ কথায় বলতে গেলে, তিনি যেনো ডেনীয় বিখ্যাত লেখক লেক হান্স ক্রিশ্চিয়ান আন্দারসেনকে অনুকরণ করে মানবকল্যাণের পথ সুগম করতে উদগ্রীব হয়ে আছেন। এই ছুটে চলা এবং চাকরি শেষে নিজেকে মানবসেবায় আরও বিস্তৃত করার সংকল্প সাজ্জাদ পারভেজকে অন্যান্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে এমন, মন্তব্য পাওয়া গেছে।
বলা বাহুল্য যে, করোনা মহামারির প্রাক্কালে প্রবেশন অফিসার থাকাকালীন সাজ্জাদ জীবনের ঝুঁকি নিয়েও কাজ করেছেন। সরকারি বরাদ্দ অসহায়-দরিদ্র মানুষের বাসায় পৌঁছে দিয়েছিলেন। এবং মহামারিতে আক্রান্তদের চিকিৎসা সেবা দিতে শহরের আনাচে-কানাচে থেকে শুরু করে হাসপাতালগুলোতেও ছুটে বেরিয়েছেন। এই মানবিক এবং কর্মক্ষেত্রে পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তাকে সমাজসেবার আরও গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব দিয়ে মানবসেবা করার সুযোগ তৈরি করে দেওয়া জরুরি, মন্তব্য পাওয়া যায়।
অবশ্য কর্মকর্তা সাজ্জাদ পারভেজ বড় দায়িত্বপ্রাপ্তি নিয়ে মোটেও চিন্তিত নন। তার ভাষায়, তিনি সরকারের যে চেয়ারেই থাকবেন না কেনো, সেখান থেকে আলো ছড়িয়ে যাবেন। এবং আজীবন সুবিধাবঞ্চিত মানুষের পাশে থাকার অভিব্যক্তি প্রকাশ করেছেন।’
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫৯
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫৪
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫২
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৪৯
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫৯
বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার ঐতিহাসিক দুর্গাসাগর দিঘিরপাড়ে স্থাপিত খাঁচা থেকে একটি হরিণ নিখোঁজ হয়েছে। এ ঘটনাকে ঘিরে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। মামলা সূত্রে জানা যায়, গত ৩ আগস্ট রাতে খাঁচার নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন অলিউল হাওলাদার, জাহিদুর রহমান ও বশির শিকদার। তাদের উপস্থিতি সত্ত্বেও হরিণটি খাঁচা থেকে নিখোঁজ হয়। পরদিন ৪ আগস্ট সকালে একটি হরিণ কম থাকার বিষয়টি নজরে আসে।
এ ঘটনায় দুর্গাসাগর এলাকার নিরাপত্তা সমন্বয়কারী জাহাঙ্গীর হোসেন বরিশাল বিমানবন্দর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। তদন্তের অংশ হিসেবে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে স্থাপন করা সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে পুলিশ। তবে খাঁচার আশপাশের ক্যামেরাগুলো বিকল থাকায় হরিণ নিখোঁজের কোনো ক্লু পাওয়া যায়নি।
ঘটনার গুরুত্ব বিবেচনায় জেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে বিমানবন্দর থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। বিমানবন্দর থানার ওসি জাকির সিকদার জানান, হরিণ নিখোঁজের রহস্য উদঘাটনে সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে এবং সম্ভাব্য সব দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, সিসি ক্যামেরা বিকল থাকাও রহস্যজনক এবং এতে করে একটি দামি ও সংরক্ষিত প্রাণী নিখোঁজ হওয়া উদ্বেগজনক। প্রশাসনের পক্ষ থেকে দ্রুত তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয়েছে।
বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার ঐতিহাসিক দুর্গাসাগর দিঘিরপাড়ে স্থাপিত খাঁচা থেকে একটি হরিণ নিখোঁজ হয়েছে। এ ঘটনাকে ঘিরে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। মামলা সূত্রে জানা যায়, গত ৩ আগস্ট রাতে খাঁচার নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন অলিউল হাওলাদার, জাহিদুর রহমান ও বশির শিকদার। তাদের উপস্থিতি সত্ত্বেও হরিণটি খাঁচা থেকে নিখোঁজ হয়। পরদিন ৪ আগস্ট সকালে একটি হরিণ কম থাকার বিষয়টি নজরে আসে।
এ ঘটনায় দুর্গাসাগর এলাকার নিরাপত্তা সমন্বয়কারী জাহাঙ্গীর হোসেন বরিশাল বিমানবন্দর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। তদন্তের অংশ হিসেবে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে স্থাপন করা সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে পুলিশ। তবে খাঁচার আশপাশের ক্যামেরাগুলো বিকল থাকায় হরিণ নিখোঁজের কোনো ক্লু পাওয়া যায়নি।
ঘটনার গুরুত্ব বিবেচনায় জেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে বিমানবন্দর থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। বিমানবন্দর থানার ওসি জাকির সিকদার জানান, হরিণ নিখোঁজের রহস্য উদঘাটনে সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে এবং সম্ভাব্য সব দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, সিসি ক্যামেরা বিকল থাকাও রহস্যজনক এবং এতে করে একটি দামি ও সংরক্ষিত প্রাণী নিখোঁজ হওয়া উদ্বেগজনক। প্রশাসনের পক্ষ থেকে দ্রুত তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয়েছে।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫৪
পড়াশোনার পাশাপাশি খেলা ধুলাও মানুষের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ এবং সুস্থ থাকতে এর বিকল্প নেই বলে মন্তব্য বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলম। সুস্থ স্বাভাবিক জীবন উপহার পেতে প্রতিটি মানুষের শরীর চর্চা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং জরুরি বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
শনিবার (১৬ আগস্ট) সকাল ১০ টায় ববিতে অধ্যায়নরত সাতক্ষীরা জেলা ছাত্র কল্যান সমিতির শিক্ষার্থীদের আয়োজনে ১দিন ব্যাপী এই টুর্নামেন্টে সার্বিক সহযোগিতা করে বিআরটিএ ও নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) বরিশাল জেলা কমিটি। উপজেলা ভিত্তিক প্রীতি ফুটবল টুর্নামেন্ট ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে এসব কথা বলেন উপাচার্য।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিআরটিএ বরিশাল বিভাগীয় পরিচালক মোঃ জিয়াউর রহমান, ববি ইতিহাস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো: ইলিয়াস হোসেন, দর্শন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো: আবদুল্লাহ আল-মামুন, নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) বরিশাল জেলা কমিটির সভাপতি সহকারী অধ্যাপক মো: রুহুল আমিন, বুরো বাংলাদেশ বিভাগীয় কার্যালয়ে কর্মরত মো: ওয়াসিম আকরামসহ অন্যান্যরা।
দূর্ঘটনা প্রতিরোধ এবং সড়কে নিরাপত্তা নিশ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষে আয়োজিত উপজেলা ভিত্তিক ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু হয় সকাল ১০টায়। বিকেল ৫ টায় ফাইনাল খেলা পুরস্কার বিতরণের মধ্য দিয়ে শেষ হয় একদিন ব্যাপী এই আয়োজন। সকাল থেকে সকল খেলা পরিচালনা করেন নিসচা বরিশাল জেলা কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক জুবায়ের ইসলাম চৌধুরী।
সাতক্ষীরা জেলা ছাত্র কল্যান সমিতির সাধারণ সম্পাদক শেখ মো: ইমন এর সঞ্চালনা এবং অনুষ্ঠানে মো: মোতালেব হোসেন সোহান এর সভাপতিত্বে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করে ববি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলম বলেন, খেলাধূলা শরীর ও মন ভালো রাখে। শুধু লেখা-পড়া করলেই চলবে না তার পাশাপাশি আমাদের খেলাধূলাও করতে হবে। কারণ পড়াশোনা আমাদের মেধাবী করবে আর খেলাধূলা আমাদের শরীর সুস্থ রাখবে।
তিনি আরও বলেন, আমি ধন্যবাদ জানাই বিআরটিএ ও নিরাপদ সড়ক চাই বরিশাল জেলা কমিটির সদস্যদের। তারা আমাদের শিক্ষার্থীদের নিয়ে এমন সুন্দর একটি আয়োজন করেছে। আগামীতে তাদের এই কাজের ধারা অব্যাহত থাকবে এটাই প্রত্যাশা করছি। ববির সকল শিক্ষার্থীদের প্রতি রইলো আমার দোয়া ও ভালোবাসা।
পড়াশোনার পাশাপাশি খেলা ধুলাও মানুষের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ এবং সুস্থ থাকতে এর বিকল্প নেই বলে মন্তব্য বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলম। সুস্থ স্বাভাবিক জীবন উপহার পেতে প্রতিটি মানুষের শরীর চর্চা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং জরুরি বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
শনিবার (১৬ আগস্ট) সকাল ১০ টায় ববিতে অধ্যায়নরত সাতক্ষীরা জেলা ছাত্র কল্যান সমিতির শিক্ষার্থীদের আয়োজনে ১দিন ব্যাপী এই টুর্নামেন্টে সার্বিক সহযোগিতা করে বিআরটিএ ও নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) বরিশাল জেলা কমিটি। উপজেলা ভিত্তিক প্রীতি ফুটবল টুর্নামেন্ট ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে এসব কথা বলেন উপাচার্য।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিআরটিএ বরিশাল বিভাগীয় পরিচালক মোঃ জিয়াউর রহমান, ববি ইতিহাস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো: ইলিয়াস হোসেন, দর্শন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো: আবদুল্লাহ আল-মামুন, নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) বরিশাল জেলা কমিটির সভাপতি সহকারী অধ্যাপক মো: রুহুল আমিন, বুরো বাংলাদেশ বিভাগীয় কার্যালয়ে কর্মরত মো: ওয়াসিম আকরামসহ অন্যান্যরা।
দূর্ঘটনা প্রতিরোধ এবং সড়কে নিরাপত্তা নিশ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষে আয়োজিত উপজেলা ভিত্তিক ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু হয় সকাল ১০টায়। বিকেল ৫ টায় ফাইনাল খেলা পুরস্কার বিতরণের মধ্য দিয়ে শেষ হয় একদিন ব্যাপী এই আয়োজন। সকাল থেকে সকল খেলা পরিচালনা করেন নিসচা বরিশাল জেলা কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক জুবায়ের ইসলাম চৌধুরী।
সাতক্ষীরা জেলা ছাত্র কল্যান সমিতির সাধারণ সম্পাদক শেখ মো: ইমন এর সঞ্চালনা এবং অনুষ্ঠানে মো: মোতালেব হোসেন সোহান এর সভাপতিত্বে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করে ববি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলম বলেন, খেলাধূলা শরীর ও মন ভালো রাখে। শুধু লেখা-পড়া করলেই চলবে না তার পাশাপাশি আমাদের খেলাধূলাও করতে হবে। কারণ পড়াশোনা আমাদের মেধাবী করবে আর খেলাধূলা আমাদের শরীর সুস্থ রাখবে।
তিনি আরও বলেন, আমি ধন্যবাদ জানাই বিআরটিএ ও নিরাপদ সড়ক চাই বরিশাল জেলা কমিটির সদস্যদের। তারা আমাদের শিক্ষার্থীদের নিয়ে এমন সুন্দর একটি আয়োজন করেছে। আগামীতে তাদের এই কাজের ধারা অব্যাহত থাকবে এটাই প্রত্যাশা করছি। ববির সকল শিক্ষার্থীদের প্রতি রইলো আমার দোয়া ও ভালোবাসা।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫২
বরিশালের হিজলা উপজেলায় জাতীয় মৎস্য জীবী সমিতির নবাগত কমিটির নেতৃবৃন্দ সৌজন্য সাক্ষাৎ করলেন উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ আলমের সাথে।
রবিবার বেলা ১১ টার সময় উপজেলা জাতীয় মৎস্যজীবী সমিতির নবাগত কমিটির আহ্বায়ক সাজাহান রেজা ও সদস্য সচিব মোঃ সুলাইমান জমাদ্দারের নেতৃত্বে অন্যান্যরা সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ আলম বলেন জাতীয় মৎস্যজীবী নবাগত কমিটি দেশের জাতীয় সম্পদ রক্ষায় প্রশাসনকে সব সময় সহযোগিতায় করবেন।আগামীতে সকলে মিলে কাজ করার আশ^াস দেন।
নবাগত কমিটির আহ্বায়ক ও সদস্য সচিব বলেন বরিশাল জেলা জাতীয় মৎস্যজীবী কমিটি পূর্বের কমিটি বিলুপ্তি করে আমাদের যে নতুন কমিটি দিয়েছে আমরা জেলেদের নিয়ে বিভিন্ন ইউনিয়নে সভা করে জাতীয় সম্পদ রক্ষায় কাজ করব।আপনারা আমাদের পাশে থাকবেন।
বরিশালের হিজলা উপজেলায় জাতীয় মৎস্য জীবী সমিতির নবাগত কমিটির নেতৃবৃন্দ সৌজন্য সাক্ষাৎ করলেন উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ আলমের সাথে।
রবিবার বেলা ১১ টার সময় উপজেলা জাতীয় মৎস্যজীবী সমিতির নবাগত কমিটির আহ্বায়ক সাজাহান রেজা ও সদস্য সচিব মোঃ সুলাইমান জমাদ্দারের নেতৃত্বে অন্যান্যরা সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ আলম বলেন জাতীয় মৎস্যজীবী নবাগত কমিটি দেশের জাতীয় সম্পদ রক্ষায় প্রশাসনকে সব সময় সহযোগিতায় করবেন।আগামীতে সকলে মিলে কাজ করার আশ^াস দেন।
নবাগত কমিটির আহ্বায়ক ও সদস্য সচিব বলেন বরিশাল জেলা জাতীয় মৎস্যজীবী কমিটি পূর্বের কমিটি বিলুপ্তি করে আমাদের যে নতুন কমিটি দিয়েছে আমরা জেলেদের নিয়ে বিভিন্ন ইউনিয়নে সভা করে জাতীয় সম্পদ রক্ষায় কাজ করব।আপনারা আমাদের পাশে থাকবেন।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.