
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২২:৪১
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম নেতা, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র এবং ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরীফ ওসমান হাদীকে আগামীকাল দুপুরে একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হবে।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের নির্দেশে সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী, প্রধান উপদেষ্টার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বিষয়ক বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান, এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা. জাফর, ওসমান হাদির ভাই ওমর বিন হাদির মধ্যে এক জরুরি কল কনফারেন্সে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়।
গত দুইদিন ধরে ওসমান হাদির চিকিৎসার জন্য সরকার সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়ার কয়েকটি হাসপাতালের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। আজ (রোববার) এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দলের পরামর্শে ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে আলোচনার পর প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বিষয়ক বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান প্রধান উপদেষ্টাকে জানান, বর্তমানে ওসমান হাদীর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল এবং অপরিবর্তিত।
আগামীকাল দুপুরে ওসমান হাদীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে পাঠানো হবে। এ লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় মেডিকেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, চিকিৎসক দল এবং ভ্রমণ সংক্রান্ত সকল প্রস্তুতি ইতোমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে। সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালের অ্যাক্সিডেন্ট অ্যান্ড ইমার্জেন্সি বিভাগে তার চিকিৎসার সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
ওসমান হাদীর চিকিৎসা সংক্রান্ত সকল ব্যয় রাষ্ট্র বহন করবে। তার চিকিৎসা প্রক্রিয়া সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণে রাখার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। ওসমান হাদীর দ্রুত সুস্থতা কামনায় দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা।
বরিশাল টাইমস
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম নেতা, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র এবং ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরীফ ওসমান হাদীকে আগামীকাল দুপুরে একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হবে।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের নির্দেশে সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী, প্রধান উপদেষ্টার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বিষয়ক বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান, এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা. জাফর, ওসমান হাদির ভাই ওমর বিন হাদির মধ্যে এক জরুরি কল কনফারেন্সে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়।
গত দুইদিন ধরে ওসমান হাদির চিকিৎসার জন্য সরকার সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়ার কয়েকটি হাসপাতালের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। আজ (রোববার) এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দলের পরামর্শে ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে আলোচনার পর প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বিষয়ক বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান প্রধান উপদেষ্টাকে জানান, বর্তমানে ওসমান হাদীর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল এবং অপরিবর্তিত।
আগামীকাল দুপুরে ওসমান হাদীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে পাঠানো হবে। এ লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় মেডিকেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, চিকিৎসক দল এবং ভ্রমণ সংক্রান্ত সকল প্রস্তুতি ইতোমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে। সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালের অ্যাক্সিডেন্ট অ্যান্ড ইমার্জেন্সি বিভাগে তার চিকিৎসার সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
ওসমান হাদীর চিকিৎসা সংক্রান্ত সকল ব্যয় রাষ্ট্র বহন করবে। তার চিকিৎসা প্রক্রিয়া সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণে রাখার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। ওসমান হাদীর দ্রুত সুস্থতা কামনায় দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা।
বরিশাল টাইমস

১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২৩:০৩
আনিস আলমগীরের বিরুদ্ধে জুলাই ঐক্যের অন্যতম সংগঠক এবং ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে ‘প্রকাশ্যে হত্যাযোগ্য’ করে তোলার অভিযোগ এনে তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর দাবি জানিয়েছে গণ-অভ্যুত্থানের ঐক্যবদ্ধ প্ল্যাটফর্ম ‘জুলাই ঐক্য’। অন্যথায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘেরাওয়ের ঘোষণা দিয়েছে সংগঠনটি।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনটি জানায়, শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ সহযোগী ও সাংবাদিকতার আড়ালে তথ্যসন্ত্রাসে জড়িত আনিস আলমগীরকে ডিবি হেফাজতে নেওয়া হলেও তাকে এখনো গ্রেপ্তার দেখানো হয়নি। প্রকাশ্যে জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে অশালীন ভাষায় গালিগালাজ, জুলাইয়ের চেতনাকে কটূক্তি অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
জুলাই ঐক্য দাবি করে, সরকারের উচ্চপর্যায় থেকে আনিস আলমগীরকে ছেড়ে দেওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে। শুধু দেশীয় মহল নয়, ভারতীয় লবিস্টদের পক্ষ থেকেও তাকে ছাড়ানোর চেষ্টা চলছে বলে জানতে পেরেছে।
সংগঠনটি জানায়, অবিলম্বে আনিস আলমগীরকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনতে হবে। একই সঙ্গে যারা বিদেশি অর্থায়নে বাংলাদেশে তথ্যসন্ত্রাস চালাচ্ছে এবং পতিত স্বৈরাচারের রাজনীতি পুনর্বাসনের চেষ্টা করছে, তাদের প্রত্যেকের বিচার নিশ্চিত করতে হবে।
জুলাই ঐক্য আরও দাবি করে, শুধু আনিস আলমগীর নয়, যারা ভারতীয় অর্থে বাংলাদেশে তথ্যসন্ত্রাস করছে, আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন করছে, প্রত্যেককে বিচারের আওতায় আনতে হবে। এদের মধ্যে অন্যতম পান্না, আব্দুন নুর তুষার, এম আজিজ, শাহেদ আলম। যারা জুলাইকে অস্বীকার করে টকশোতে বসে ‘জুলাই যোদ্ধাদের হত্যাযোগ্য’ করে তুলে তারাও খুনি। তাদের বিচার না হলে বাংলাদেশে ভারতীয় প্রক্সিরা ধ্বংস হবে না।
আনিস আলমগীরের বিরুদ্ধে জুলাই ঐক্যের অন্যতম সংগঠক এবং ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে ‘প্রকাশ্যে হত্যাযোগ্য’ করে তোলার অভিযোগ এনে তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর দাবি জানিয়েছে গণ-অভ্যুত্থানের ঐক্যবদ্ধ প্ল্যাটফর্ম ‘জুলাই ঐক্য’। অন্যথায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘেরাওয়ের ঘোষণা দিয়েছে সংগঠনটি।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনটি জানায়, শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ সহযোগী ও সাংবাদিকতার আড়ালে তথ্যসন্ত্রাসে জড়িত আনিস আলমগীরকে ডিবি হেফাজতে নেওয়া হলেও তাকে এখনো গ্রেপ্তার দেখানো হয়নি। প্রকাশ্যে জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে অশালীন ভাষায় গালিগালাজ, জুলাইয়ের চেতনাকে কটূক্তি অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
জুলাই ঐক্য দাবি করে, সরকারের উচ্চপর্যায় থেকে আনিস আলমগীরকে ছেড়ে দেওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে। শুধু দেশীয় মহল নয়, ভারতীয় লবিস্টদের পক্ষ থেকেও তাকে ছাড়ানোর চেষ্টা চলছে বলে জানতে পেরেছে।
সংগঠনটি জানায়, অবিলম্বে আনিস আলমগীরকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনতে হবে। একই সঙ্গে যারা বিদেশি অর্থায়নে বাংলাদেশে তথ্যসন্ত্রাস চালাচ্ছে এবং পতিত স্বৈরাচারের রাজনীতি পুনর্বাসনের চেষ্টা করছে, তাদের প্রত্যেকের বিচার নিশ্চিত করতে হবে।
জুলাই ঐক্য আরও দাবি করে, শুধু আনিস আলমগীর নয়, যারা ভারতীয় অর্থে বাংলাদেশে তথ্যসন্ত্রাস করছে, আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন করছে, প্রত্যেককে বিচারের আওতায় আনতে হবে। এদের মধ্যে অন্যতম পান্না, আব্দুন নুর তুষার, এম আজিজ, শাহেদ আলম। যারা জুলাইকে অস্বীকার করে টকশোতে বসে ‘জুলাই যোদ্ধাদের হত্যাযোগ্য’ করে তুলে তারাও খুনি। তাদের বিচার না হলে বাংলাদেশে ভারতীয় প্রক্সিরা ধ্বংস হবে না।

১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২২:২৫
সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তবে কী কারণে তাকে নেওয়া হয়েছে সে বিষয়ে তাৎক্ষণিক কিছুই জানায়নি ডিবি পুলিশ।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে আটটায় ডিবি কার্যালয় থেকে আনিস আলমগীর জানান, ধানমন্ডি এলাকার একটি জিম (ব্যায়ামাগার) থেকে তাকে সেখানে নেওয়া হয়। ডিবির পক্ষ থেকে তাকে জানানো হয়েছে, ডিবি প্রধান তার সঙ্গে কথা বলবেন।
তিনি বলেন, সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে তাকে ধানমন্ডি থেকে নেওয়া হয় এবং রাত আটটার দিকে তারা ডিবি কার্যালয়ে পৌঁছান। এরপর থেকে তিনি সেখানে অপেক্ষা করছেন। ওই সময় পর্যন্ত তার সঙ্গে ডিবি প্রধানের কোনো কথা হয়নি।
জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আনিস আলমগীর দৈনিক আজকের কাগজসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে কাজ করেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে টেলিভিশন টকশোতে বিভিন্ন বক্তব্যের মাধ্যমে তিনি আলোচনায় ছিলেন।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান (অতিরিক্ত কমিশনার) মো. শফিকুল ইসলাম রূপালী বাংলাদেশকে বলেন, ‘আমরা তাকে কথা বলার জন্য এনেছি। আমরা ইতোমধ্যে তার সাথে কথা বলা শুরু করেছি। তাকে হেফাজতে নেওয়া হবে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে ডিবি-প্রধান বলেন, এ বিষয়ে আমরা আলোচনার পর সিদ্ধান্ত নেব। সিদ্ধান্ত যাই হোক ঘণ্টাখানেকের মধ্যে গণমাধ্যমকে বিষয়টি জানিয়ে দেওয়া হবে।’
সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তবে কী কারণে তাকে নেওয়া হয়েছে সে বিষয়ে তাৎক্ষণিক কিছুই জানায়নি ডিবি পুলিশ।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে আটটায় ডিবি কার্যালয় থেকে আনিস আলমগীর জানান, ধানমন্ডি এলাকার একটি জিম (ব্যায়ামাগার) থেকে তাকে সেখানে নেওয়া হয়। ডিবির পক্ষ থেকে তাকে জানানো হয়েছে, ডিবি প্রধান তার সঙ্গে কথা বলবেন।
তিনি বলেন, সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে তাকে ধানমন্ডি থেকে নেওয়া হয় এবং রাত আটটার দিকে তারা ডিবি কার্যালয়ে পৌঁছান। এরপর থেকে তিনি সেখানে অপেক্ষা করছেন। ওই সময় পর্যন্ত তার সঙ্গে ডিবি প্রধানের কোনো কথা হয়নি।
জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আনিস আলমগীর দৈনিক আজকের কাগজসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে কাজ করেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে টেলিভিশন টকশোতে বিভিন্ন বক্তব্যের মাধ্যমে তিনি আলোচনায় ছিলেন।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান (অতিরিক্ত কমিশনার) মো. শফিকুল ইসলাম রূপালী বাংলাদেশকে বলেন, ‘আমরা তাকে কথা বলার জন্য এনেছি। আমরা ইতোমধ্যে তার সাথে কথা বলা শুরু করেছি। তাকে হেফাজতে নেওয়া হবে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে ডিবি-প্রধান বলেন, এ বিষয়ে আমরা আলোচনার পর সিদ্ধান্ত নেব। সিদ্ধান্ত যাই হোক ঘণ্টাখানেকের মধ্যে গণমাধ্যমকে বিষয়টি জানিয়ে দেওয়া হবে।’

১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১১:৩৬
চট্টগ্রামের আনোয়ারায় অবস্থিত বাংলাদেশ মেরিন একাডেমির ৫৯তম ব্যাচের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজে সম্পন্ন হয়েছে। এটি মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির অধিভুক্ত একটি প্রতিষ্ঠান। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নুরুন্নাহার চৌধুরী।
১৩ ডিসেম্বর শনিবার বাংলাদেশ মেরিন একাডেমি প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত ৫৯তম ব্যাচের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. নুরুন্নাহার চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশের মেরিটাইম খাত এখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার মুখোমুখি।
এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন মেরিন অফিসার ও ইঞ্জিনিয়ার তৈরিতে সরকার প্রশিক্ষণের গুণগত মান উন্নয়ন, আধুনিক সরঞ্জাম সংযোজন এবং অবকাঠামো সম্প্রসারণে নিরলসভাবে কাজ করছে।
তিনি আরো বলেন, ১৯৬২ সালে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ মেরিন একাডেমিকে আধুনিক ও আন্তর্জাতিক মানের প্রতিষ্ঠানে রূপ দিতে বর্তমানে ১১৫ কোটি টাকার সরকারি উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন রয়েছে। ছয় দশকেরও বেশি সময় ধরে এই একাডেমি দেশের মেরিটাইম খাতের দক্ষ জনশক্তি তৈরির আঁতুড়ঘর হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।
নারীর ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রেও একাডেমির অবদান উল্লেখযোগ্য উল্লেখ করে তিনি বলেন, ২০১২ সাল থেকে নারী ক্যাডেটদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালু হওয়ার পর আজ তারা আন্তর্জাতিক সমুদ্রে সাহসিকতা ও দক্ষতার সঙ্গে বাংলাদেশের পতাকা বহন করছেন।
দুই বছরের কঠোর শৃঙ্খলা, একাডেমিক পাঠ ও রেজিমেন্টাল প্রশিক্ষণের সফল সমাপ্তি ঘটে এই বর্ণাঢ্য গ্র্যাজুয়েশন প্যারেডের মধ্য দিয়ে। এ বছর প্রি-সি সনদ অর্জন করেন মোট ১৬০ জন ক্যাডেট। এর মধ্যে ১১ জন নারী ক্যাডেটসহ নটিক্যাল শাখায় ৮২ জন এবং মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং শাখায় ৭৮ জন রয়েছেন।
সাদা ইউনিফর্মে দৃঢ় পদচারণে ক্যাডেটরা জানান দিলেন বিশ্বের যেকোনো সমুদ্রপথের জন্য তারা প্রস্তুত। অনুষ্ঠানের অন্যতম আকর্ষণ ছিল শ্রেষ্ঠ ক্যাডেটদের পদক প্রদান। সব ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ কৃতিত্বের জন্য ৫৯তম ব্যাচের ক্যাডেট নম্বর-৫৭৮৯ মিফতাহুল ইসলাম রাজ্য অর্জন করেন মহামান্য রাষ্ট্রপতির স্বর্ণপদক। এ মুহূর্তটি পুরো প্যারেড মাঠজুড়ে গর্বের আবহ তৈরি করে।
একাডেমি সূত্রে জানা গেছে, ২০২৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ মেরিন একাডেমি থেকে মোট ৫ হাজার ৮৬০ জন নটিক্যাল ও মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং ক্যাডেট প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছেন। তারা বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন সমুদ্রগামী জাহাজে দায়িত্ব পালন করে দেশের জন্য বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন।
বর্ণাঢ্য এই গ্র্যাজুয়েশন প্যারেডে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ কর্মকর্তা, সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তারা এবং ক্যাডেটদের অভিভাবকদের উপস্থিতিতে একাডেমি প্রাঙ্গণ পরিণত হয় গর্ব, আনন্দ ও প্রত্যাশার মিলনমেলায়।
চট্টগ্রামের আনোয়ারায় অবস্থিত বাংলাদেশ মেরিন একাডেমির ৫৯তম ব্যাচের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজে সম্পন্ন হয়েছে। এটি মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির অধিভুক্ত একটি প্রতিষ্ঠান। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নুরুন্নাহার চৌধুরী।
১৩ ডিসেম্বর শনিবার বাংলাদেশ মেরিন একাডেমি প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত ৫৯তম ব্যাচের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. নুরুন্নাহার চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশের মেরিটাইম খাত এখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার মুখোমুখি।
এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন মেরিন অফিসার ও ইঞ্জিনিয়ার তৈরিতে সরকার প্রশিক্ষণের গুণগত মান উন্নয়ন, আধুনিক সরঞ্জাম সংযোজন এবং অবকাঠামো সম্প্রসারণে নিরলসভাবে কাজ করছে।
তিনি আরো বলেন, ১৯৬২ সালে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ মেরিন একাডেমিকে আধুনিক ও আন্তর্জাতিক মানের প্রতিষ্ঠানে রূপ দিতে বর্তমানে ১১৫ কোটি টাকার সরকারি উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন রয়েছে। ছয় দশকেরও বেশি সময় ধরে এই একাডেমি দেশের মেরিটাইম খাতের দক্ষ জনশক্তি তৈরির আঁতুড়ঘর হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।
নারীর ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রেও একাডেমির অবদান উল্লেখযোগ্য উল্লেখ করে তিনি বলেন, ২০১২ সাল থেকে নারী ক্যাডেটদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালু হওয়ার পর আজ তারা আন্তর্জাতিক সমুদ্রে সাহসিকতা ও দক্ষতার সঙ্গে বাংলাদেশের পতাকা বহন করছেন।
দুই বছরের কঠোর শৃঙ্খলা, একাডেমিক পাঠ ও রেজিমেন্টাল প্রশিক্ষণের সফল সমাপ্তি ঘটে এই বর্ণাঢ্য গ্র্যাজুয়েশন প্যারেডের মধ্য দিয়ে। এ বছর প্রি-সি সনদ অর্জন করেন মোট ১৬০ জন ক্যাডেট। এর মধ্যে ১১ জন নারী ক্যাডেটসহ নটিক্যাল শাখায় ৮২ জন এবং মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং শাখায় ৭৮ জন রয়েছেন।
সাদা ইউনিফর্মে দৃঢ় পদচারণে ক্যাডেটরা জানান দিলেন বিশ্বের যেকোনো সমুদ্রপথের জন্য তারা প্রস্তুত। অনুষ্ঠানের অন্যতম আকর্ষণ ছিল শ্রেষ্ঠ ক্যাডেটদের পদক প্রদান। সব ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ কৃতিত্বের জন্য ৫৯তম ব্যাচের ক্যাডেট নম্বর-৫৭৮৯ মিফতাহুল ইসলাম রাজ্য অর্জন করেন মহামান্য রাষ্ট্রপতির স্বর্ণপদক। এ মুহূর্তটি পুরো প্যারেড মাঠজুড়ে গর্বের আবহ তৈরি করে।
একাডেমি সূত্রে জানা গেছে, ২০২৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ মেরিন একাডেমি থেকে মোট ৫ হাজার ৮৬০ জন নটিক্যাল ও মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং ক্যাডেট প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছেন। তারা বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন সমুদ্রগামী জাহাজে দায়িত্ব পালন করে দেশের জন্য বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন।
বর্ণাঢ্য এই গ্র্যাজুয়েশন প্যারেডে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ কর্মকর্তা, সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তারা এবং ক্যাডেটদের অভিভাবকদের উপস্থিতিতে একাডেমি প্রাঙ্গণ পরিণত হয় গর্ব, আনন্দ ও প্রত্যাশার মিলনমেলায়।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.