২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৯:২৫
বরগুনায় খাদ্যে ভেজাল ও ক্ষতিকর রং মিশিয়ে আকর্ষণীয় শিশু খাদ্য তৈরির অভিযোগে অভিযান চালিয়েছে বিশুদ্ধ খাদ্য আদালত। এসব খাবার অনেক সময় বয়স্করাও খেয়ে থাকে, যা শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর এবং ক্যান্সার ও মৃত্যুঝুঁকি বাড়াতে পারে।
তাই নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত বরগুনা শহরের বিভিন্ন খাদ্য বিক্রয় প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালিয়ে নিরাপদ খাদ্য আইন ও পরিবেশ আইনে জরিমানা করা হয়েছে।
ভেজাল খাদ্যবিরোধী এই অভিযানে বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট ও বরগুনার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এস. এম. শরিয়ত উল্লাহ জরিমানার আদেশ প্রদান করেন। বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ বরগুনা জেলা কার্যালয়ের নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা মোঃ ইলিয়াস হোসেন ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
অভিযানে বাংলাদেশ নৌবাহিনী বরগুনা কন্টিনজেন্ট, বরগুনা সদর থানা, ডিবি পুলিশের টিম, উপজেলা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর মোঃ আমিনুল ইসলাম শামীম এবং পৌর স্যানিটারি ইন্সপেক্টর ইব্রাহিম খলিল সহযোগিতা করেন।
এই অভিযানে নিরাপদ খাদ্য আইনে রুচিতা বেকারিকে ১ লক্ষ টাকা, পরিবেশ সংরক্ষণ আইনে আনন্দ বেকারিকে ১ লক্ষ টাকা এবং ওজন ও পরিমাপ দণ্ড আইনে আদিবা বেকারিকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
এছাড়া, বরগুনা ফিলিং স্টেশনে তেলের ওজন পরীক্ষা করে কিছুটা ত্রুটি পাওয়ায় বিএসটিআই কর্তৃক পরীক্ষার নির্দেশ দেওয়া হয়। একই সাথে তেলের মূল্য অতিরিক্ত প্রতীয়মান হওয়ায় মূল্য সমন্বয়ের বিষয়ে নির্দেশনা প্রদান করা হয়।
বরগুনায় খাদ্যে ভেজাল ও ক্ষতিকর রং মিশিয়ে আকর্ষণীয় শিশু খাদ্য তৈরির অভিযোগে অভিযান চালিয়েছে বিশুদ্ধ খাদ্য আদালত। এসব খাবার অনেক সময় বয়স্করাও খেয়ে থাকে, যা শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর এবং ক্যান্সার ও মৃত্যুঝুঁকি বাড়াতে পারে।
তাই নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত বরগুনা শহরের বিভিন্ন খাদ্য বিক্রয় প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালিয়ে নিরাপদ খাদ্য আইন ও পরিবেশ আইনে জরিমানা করা হয়েছে।
ভেজাল খাদ্যবিরোধী এই অভিযানে বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট ও বরগুনার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এস. এম. শরিয়ত উল্লাহ জরিমানার আদেশ প্রদান করেন। বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ বরগুনা জেলা কার্যালয়ের নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা মোঃ ইলিয়াস হোসেন ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
অভিযানে বাংলাদেশ নৌবাহিনী বরগুনা কন্টিনজেন্ট, বরগুনা সদর থানা, ডিবি পুলিশের টিম, উপজেলা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর মোঃ আমিনুল ইসলাম শামীম এবং পৌর স্যানিটারি ইন্সপেক্টর ইব্রাহিম খলিল সহযোগিতা করেন।
এই অভিযানে নিরাপদ খাদ্য আইনে রুচিতা বেকারিকে ১ লক্ষ টাকা, পরিবেশ সংরক্ষণ আইনে আনন্দ বেকারিকে ১ লক্ষ টাকা এবং ওজন ও পরিমাপ দণ্ড আইনে আদিবা বেকারিকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
এছাড়া, বরগুনা ফিলিং স্টেশনে তেলের ওজন পরীক্ষা করে কিছুটা ত্রুটি পাওয়ায় বিএসটিআই কর্তৃক পরীক্ষার নির্দেশ দেওয়া হয়। একই সাথে তেলের মূল্য অতিরিক্ত প্রতীয়মান হওয়ায় মূল্য সমন্বয়ের বিষয়ে নির্দেশনা প্রদান করা হয়।
২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:৫৪
বরগুনার তালতলী উপজেলায় সিজারিয়ান অপারেশনের সময় নবজাতকের পেট কেটে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় নবজাতকটির মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি করেছে পরিবার। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) রাত ৯টার দিকে উপজেলা শহরের তালতলী ইসলামী হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে।
জানা যায়, তালতলী উপজেলার সোনাকাটা ইউনিয়নের ছকিনা এলাকার বাসিন্দা মো. হৃদয়ের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী সীমা আক্তার প্রসব ব্যথা নিয়ে বুধবার তালতলী ইসলামী হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ভর্তি হন। রাতে ওই হাসপাতালের চিকিৎসক নুসরাত জাহান তাঁর সিজারিয়ান অপারেশন করেন।
অপারেশনের দীর্ঘ সময় পর নবজাতককে স্বজনদের কাছে দেওয়া হলে তারা শিশুটির পেটে কাটা চিহ্ন দেখতে পান। এর কিছুক্ষণ পরেই নবজাতকটির মৃত্যু হয়।
নবজাতকের মৃত্যুর কারণ জানতে চাইলে অস্ত্রোপাচারকারী চিকিৎসক নুসরাত জাহান ও নার্স ক্লিনিক ছেড়ে দ্রুত চলে যান বলে অভিযোগ করেন স্বজনেরা।
প্রসূতি সীমা আক্তারের মা রেবা বেগম বলেন, ‘সিজারিয়ান অপারেশনের পর শিশুটির গায়ে কাপড় পেঁচিয়ে আমার হাতে তুলে দেয়। পরে শিশুটির শরীরে রক্ত দেখতে পাই। গায়ের কাপড় খুললে পেটে ছুরির আঘাতের চিহ্ন দেখা যায়। বিষয়টি ক্লিনিক কর্তৃপক্ষকে জানাতে গেলে ডা. নুসরাত জাহান নার্সসহ ক্লিনিক ছেড়ে পালিয়ে যায়।’
এ বিষয়ে ক্লিনিকের মালিক মাসুম বিল্লাহ বলেন, ‘শিশুটি শ্বাসকষ্টের কারণে মারা গেছে। তার শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন নেই।’
তালতলী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মনিরুল ইসলাম বরিশালটাইমসকে জানান, সিজারিয়ান অপারেশনের তিন ঘণ্টা পর নবজাতকের মৃত্যু হয়েছে। তাঁর শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘ওই হাসপাতালের লাইসেন্স নেই। আমরা প্রাথমিকভাবে প্রশাসনের সহায়তায় হাসপাতালটি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছি এবং হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে তলব করা হয়েছে।’
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহজালাল বরিশালটাইমসকে বলেন, ‘এ বিষয়ে কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বরগুনার তালতলী উপজেলায় সিজারিয়ান অপারেশনের সময় নবজাতকের পেট কেটে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় নবজাতকটির মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি করেছে পরিবার। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) রাত ৯টার দিকে উপজেলা শহরের তালতলী ইসলামী হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে।
জানা যায়, তালতলী উপজেলার সোনাকাটা ইউনিয়নের ছকিনা এলাকার বাসিন্দা মো. হৃদয়ের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী সীমা আক্তার প্রসব ব্যথা নিয়ে বুধবার তালতলী ইসলামী হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ভর্তি হন। রাতে ওই হাসপাতালের চিকিৎসক নুসরাত জাহান তাঁর সিজারিয়ান অপারেশন করেন।
অপারেশনের দীর্ঘ সময় পর নবজাতককে স্বজনদের কাছে দেওয়া হলে তারা শিশুটির পেটে কাটা চিহ্ন দেখতে পান। এর কিছুক্ষণ পরেই নবজাতকটির মৃত্যু হয়।
নবজাতকের মৃত্যুর কারণ জানতে চাইলে অস্ত্রোপাচারকারী চিকিৎসক নুসরাত জাহান ও নার্স ক্লিনিক ছেড়ে দ্রুত চলে যান বলে অভিযোগ করেন স্বজনেরা।
প্রসূতি সীমা আক্তারের মা রেবা বেগম বলেন, ‘সিজারিয়ান অপারেশনের পর শিশুটির গায়ে কাপড় পেঁচিয়ে আমার হাতে তুলে দেয়। পরে শিশুটির শরীরে রক্ত দেখতে পাই। গায়ের কাপড় খুললে পেটে ছুরির আঘাতের চিহ্ন দেখা যায়। বিষয়টি ক্লিনিক কর্তৃপক্ষকে জানাতে গেলে ডা. নুসরাত জাহান নার্সসহ ক্লিনিক ছেড়ে পালিয়ে যায়।’
এ বিষয়ে ক্লিনিকের মালিক মাসুম বিল্লাহ বলেন, ‘শিশুটি শ্বাসকষ্টের কারণে মারা গেছে। তার শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন নেই।’
তালতলী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মনিরুল ইসলাম বরিশালটাইমসকে জানান, সিজারিয়ান অপারেশনের তিন ঘণ্টা পর নবজাতকের মৃত্যু হয়েছে। তাঁর শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘ওই হাসপাতালের লাইসেন্স নেই। আমরা প্রাথমিকভাবে প্রশাসনের সহায়তায় হাসপাতালটি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছি এবং হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে তলব করা হয়েছে।’
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহজালাল বরিশালটাইমসকে বলেন, ‘এ বিষয়ে কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:০৬
বরগুনা জেলা আমতলী উপজেলার ছাত্র দলের সদস্য সচিব মোঃ ইমরান খানের নেতৃত্বে দুই কিশোরকে কুপিয়ে জখম করার অভিযোগ উঠেছে। মঙ্গলবার (২৩) সেপ্টেম্বর) বিকালে এ ঘটনা ঘটে। আহতদের স্থানীয়রা উদ্ধার করে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান দুই কিশোরের মধ্যে একজনার গুরুতর জখম করা হয়েছে। বর্তমানে তাকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে তবে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার করা লাগতে পারে। আহত মোঃ রায়হান মোল্লা (১৭) পিতা মোঃ দুলাল মোল্লা জানান, বরগুনা জেলা আমতলী উপজেলার ছাত্র দলের সদস্য সচিব মোঃ ইমরান খানের নেতৃত্বে মুশফিকুর রহমান হিরা, রেশাদ আকন, আরিফ, আব্দুল্লাহ আল জিহাদ, বেল্লাল মৃধা, রাহাত, সিয়াম, মিহাদসহ অজ্ঞাত ২০/৩০ জন সন্ত্রাসী এসে পরিকল্পিতভাবে হামলা চালায়।
নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক, আমতলী উপজেলার বিএনপির সিনিয়র নেতাকর্মীরা জানান, ইমরান খান দলীয় প্রভাব খাটিয়ে নিরীহ মানুষের ওপর অত্যাচার, জমি দখল, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন ধরনের তার বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। তবে এবিষয় আমরা আমতলী উপজেলাবাসী সেন্টার নেতাদের সাথে আলাপ আলোচনা করে দলীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে। এঘটনায় ভুক্তভোগী পরিবার আমতলী থানায় একটি মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানিয়েছেন।
বরগুনা জেলা আমতলী উপজেলার ছাত্র দলের সদস্য সচিব মোঃ ইমরান খানের নেতৃত্বে দুই কিশোরকে কুপিয়ে জখম করার অভিযোগ উঠেছে। মঙ্গলবার (২৩) সেপ্টেম্বর) বিকালে এ ঘটনা ঘটে। আহতদের স্থানীয়রা উদ্ধার করে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান দুই কিশোরের মধ্যে একজনার গুরুতর জখম করা হয়েছে। বর্তমানে তাকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে তবে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার করা লাগতে পারে। আহত মোঃ রায়হান মোল্লা (১৭) পিতা মোঃ দুলাল মোল্লা জানান, বরগুনা জেলা আমতলী উপজেলার ছাত্র দলের সদস্য সচিব মোঃ ইমরান খানের নেতৃত্বে মুশফিকুর রহমান হিরা, রেশাদ আকন, আরিফ, আব্দুল্লাহ আল জিহাদ, বেল্লাল মৃধা, রাহাত, সিয়াম, মিহাদসহ অজ্ঞাত ২০/৩০ জন সন্ত্রাসী এসে পরিকল্পিতভাবে হামলা চালায়।
নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক, আমতলী উপজেলার বিএনপির সিনিয়র নেতাকর্মীরা জানান, ইমরান খান দলীয় প্রভাব খাটিয়ে নিরীহ মানুষের ওপর অত্যাচার, জমি দখল, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন ধরনের তার বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। তবে এবিষয় আমরা আমতলী উপজেলাবাসী সেন্টার নেতাদের সাথে আলাপ আলোচনা করে দলীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে। এঘটনায় ভুক্তভোগী পরিবার আমতলী থানায় একটি মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানিয়েছেন।
২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৪:১২
বরগুনায় ডেঙ্গু রোগী আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ার পাশাপাশি বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যাও। ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে লিজা (১২) ও নুরুল ইসলাম হাওলাদার (৬৫) নামে আরও দুই জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে জেলায় মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫৩ জনে।
মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সকালে বরিশাল শেরে-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় লিজার মৃত্যু হয়। লিজা ৩ নম্বর ফুলঝুড়ি ইউনিয়নের সাহেবের হাওলা গ্রামের হেলাল দফাদারের মেয়ে। সে স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী ছিল।
নুরুল ইসলাম হাওলাদারের একই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ১২টার দিকে মৃত্যু হয়। তিনি বরগুনা সদর উপজেলার ৬ নম্বর বুড়িরচর ইউনিয়নের গাবতলা গ্রামের মৃত বেল্লাত আলী হাওলাদারের ছেলে।
বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর ) বরগুনা সিভিল সার্জন অফিসের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় শুধু বরগুনা সদর হাসপাতালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি রোগীর সংখ্যা ৩৬ জন। এ ছাড়া তালতলীতে ২, বেতাগীতে ২, বামনায় ৭ এবং পাথরঘাটায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৭ জন।
বর্তমানে জেলার বিভিন্ন হাসপাতালে মোট ভর্তি রোগীর সংখ্যা ১৪৪ জন। এ বছর জেলায় এখন পর্যন্ত ৭ হাজার ১৩৭ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। তাদের মধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৬ হাজার ৯৯৩ জন।
এ ছাড়া বরগুনার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এখন পর্যন্ত ১১ জন আক্রান্ত রোগীর মৃত্যু হয়েছে। বরগুনার বাইরে চিকিৎসা নিয়ে মারা গেছেন আরও ৪২ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট মৃত্যুর সংখ্যা ৫৩ জন।
বরগুনা ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার ডা. তাজকিয়া সিদ্দিকাহ বলেন, ‘গত বছরের সেপ্টেম্বরের শেষের দিকে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ছিল।
এ বছরও শুরুতে পরিস্থিতি দেখে মনে হচ্ছিল, সেপ্টেম্বরেই রোগীর সংখ্যা কমে যাবে, কিন্তু এখন আবার ৭০ থেকে ৮০ জন রোগী হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। বেশ কিছুদিন বৃষ্টি হওয়ার কারণে এর প্রভাব বৃদ্ধি পেয়েছে। কবে নাগাদ নির্মূল হবে তা বলা যাচ্ছে না। এই মুহূর্তে সবাইকে সচেতন থাকা ছাড়া আর কোনও বিকল্প দেখছি না।’
বরগুনায় ডেঙ্গু রোগী আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ার পাশাপাশি বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যাও। ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে লিজা (১২) ও নুরুল ইসলাম হাওলাদার (৬৫) নামে আরও দুই জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে জেলায় মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫৩ জনে।
মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সকালে বরিশাল শেরে-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় লিজার মৃত্যু হয়। লিজা ৩ নম্বর ফুলঝুড়ি ইউনিয়নের সাহেবের হাওলা গ্রামের হেলাল দফাদারের মেয়ে। সে স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী ছিল।
নুরুল ইসলাম হাওলাদারের একই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ১২টার দিকে মৃত্যু হয়। তিনি বরগুনা সদর উপজেলার ৬ নম্বর বুড়িরচর ইউনিয়নের গাবতলা গ্রামের মৃত বেল্লাত আলী হাওলাদারের ছেলে।
বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর ) বরগুনা সিভিল সার্জন অফিসের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় শুধু বরগুনা সদর হাসপাতালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি রোগীর সংখ্যা ৩৬ জন। এ ছাড়া তালতলীতে ২, বেতাগীতে ২, বামনায় ৭ এবং পাথরঘাটায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৭ জন।
বর্তমানে জেলার বিভিন্ন হাসপাতালে মোট ভর্তি রোগীর সংখ্যা ১৪৪ জন। এ বছর জেলায় এখন পর্যন্ত ৭ হাজার ১৩৭ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। তাদের মধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৬ হাজার ৯৯৩ জন।
এ ছাড়া বরগুনার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এখন পর্যন্ত ১১ জন আক্রান্ত রোগীর মৃত্যু হয়েছে। বরগুনার বাইরে চিকিৎসা নিয়ে মারা গেছেন আরও ৪২ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট মৃত্যুর সংখ্যা ৫৩ জন।
বরগুনা ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার ডা. তাজকিয়া সিদ্দিকাহ বলেন, ‘গত বছরের সেপ্টেম্বরের শেষের দিকে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ছিল।
এ বছরও শুরুতে পরিস্থিতি দেখে মনে হচ্ছিল, সেপ্টেম্বরেই রোগীর সংখ্যা কমে যাবে, কিন্তু এখন আবার ৭০ থেকে ৮০ জন রোগী হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। বেশ কিছুদিন বৃষ্টি হওয়ার কারণে এর প্রভাব বৃদ্ধি পেয়েছে। কবে নাগাদ নির্মূল হবে তা বলা যাচ্ছে না। এই মুহূর্তে সবাইকে সচেতন থাকা ছাড়া আর কোনও বিকল্প দেখছি না।’
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.