১২ জুলাই, ২০২৫ ১১:৩০
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডাব্লিউএইচও) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া আঞ্চলিক কার্যালয়ের (এসইএআরও) আঞ্চলিক পরিচালক সায়মা ওয়াজেদ পুতুলকে শুক্রবার (১১ জুলাই) থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য ছুটিতে পাঠানো হয়েছে। বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)) জালিয়াতি, প্রতারণা এবং ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে মামলা দায়েরের কয়েক মাস পর তাকে ছুটিতে পাঠানো হলো।
হেলথ পলিসি ওয়াচের একটি প্রতিবেদন অনুসারে, ডাব্লিউএইচও-এর মহাপরিচালক ড: টেড্রোস আধানম ঘেব্রেয়েসাস একটি সংক্ষিপ্ত অভ্যন্তরীণ ইমেলের মাধ্যমে কর্মীদের জানান যে পুতুল অবিলম্বে ছুটিতে যাচ্ছেন।
তিনি আরও বলেন, ডব্লিউএইচও-এর সহকারী মহাপরিচালক ড: ক্যাথারিনা বোহেম সংস্থাটির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করবেন এবং মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) তিনি নয়াদিল্লির আঞ্চলিক কার্যালয়ে পৌঁছাবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কন্যা পুতুলের বিরুদ্ধে অভিযোগগুলো আঞ্চলিক পরিচালক হিসেবে তার বিতর্কিত নির্বাচনের সঙ্গে সম্পর্কিত বলে জানা গেছে। পুতুল ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে সংস্থাটির দায়িত্ব গ্রহণ করেন, কিন্তু শেখ হাসিনা তার প্রার্থিতা নির্বাচনের সময় প্রধানমন্ত্রীর পদ খাটিয়ে অযাচিত প্রভাব বিস্তার করেন।
দুদক জানুয়ারিতে আনুষ্ঠানিকভাবে তদন্ত শুরু করে এবং মার্চ মাসে তার বিরুদ্ধে দুটি মামলা দায়ের করে। দুদকের উপ-পরিচালক আখতারুল ইসলামের মতে, পুতুল মনোনয়ন প্রক্রিয়ার সময় তার শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য প্রদান করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে, যা বাংলাদেশ দণ্ডবিধির ৪৬৮ এবং ৪৭১ ধারা লঙ্ঘন করে; এই দুটি ধারা জালিয়াতি এবং জাল নথি ব্যবহারের সঙ্গে সম্পর্কিত।
পুতুলের বিরুদ্ধে তার পেশাগত সম্পৃক্ততা সম্পর্কে ভুল তথ্য উপস্থাপনের অভিযোগও রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্মানসূচক পদের দাবি করা, যা বিশ্ববিদ্যালয়টি অস্বীকার করেছে।
পুতুলের বিরুদ্ধে অভিযোগ, সম্মানসূচক পদটি মূলত শীর্ষ পদের জন্য তার যোগ্যতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে করা হয়েছিল। দুদকের অভিযোগ, পুতুল তার ক্ষমতা ও প্রভাবের অপব্যবহার করে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে প্রায় ২.৮ মিলিয়ন ডলার সংগ্রহ করেছেন, যা তিনি শুচনা ফাউন্ডেশন রেখেছিলেন। এই তহবিলের ব্যবহার সম্পর্কে স্পষ্ট করে কিছু জানা যায়নি।
এ ছাড়া পুতুলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের দণ্ডবিধির ৪২০ ধারায় প্রতারণার অভিযোগ এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগও উল্লেখ করা হয়েছে।
এসব অভিযোগ দায়েরের পর থেকে পুতুল স্বাধীনভাবে দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের মধ্যে ভ্রমণ করতে পারছেন না, কারণ বাংলাদেশে ফিরে গেলে তাকে গ্রেফতারের ঝুঁকি রয়েছে। এসব অভিযোগ বা সংস্থায় পুতুলের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে ডাব্লিউএইচও কোনো প্রকাশ্য মন্তব্য করেনি।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডাব্লিউএইচও) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া আঞ্চলিক কার্যালয়ের (এসইএআরও) আঞ্চলিক পরিচালক সায়মা ওয়াজেদ পুতুলকে শুক্রবার (১১ জুলাই) থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য ছুটিতে পাঠানো হয়েছে। বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)) জালিয়াতি, প্রতারণা এবং ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে মামলা দায়েরের কয়েক মাস পর তাকে ছুটিতে পাঠানো হলো।
হেলথ পলিসি ওয়াচের একটি প্রতিবেদন অনুসারে, ডাব্লিউএইচও-এর মহাপরিচালক ড: টেড্রোস আধানম ঘেব্রেয়েসাস একটি সংক্ষিপ্ত অভ্যন্তরীণ ইমেলের মাধ্যমে কর্মীদের জানান যে পুতুল অবিলম্বে ছুটিতে যাচ্ছেন।
তিনি আরও বলেন, ডব্লিউএইচও-এর সহকারী মহাপরিচালক ড: ক্যাথারিনা বোহেম সংস্থাটির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করবেন এবং মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) তিনি নয়াদিল্লির আঞ্চলিক কার্যালয়ে পৌঁছাবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কন্যা পুতুলের বিরুদ্ধে অভিযোগগুলো আঞ্চলিক পরিচালক হিসেবে তার বিতর্কিত নির্বাচনের সঙ্গে সম্পর্কিত বলে জানা গেছে। পুতুল ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে সংস্থাটির দায়িত্ব গ্রহণ করেন, কিন্তু শেখ হাসিনা তার প্রার্থিতা নির্বাচনের সময় প্রধানমন্ত্রীর পদ খাটিয়ে অযাচিত প্রভাব বিস্তার করেন।
দুদক জানুয়ারিতে আনুষ্ঠানিকভাবে তদন্ত শুরু করে এবং মার্চ মাসে তার বিরুদ্ধে দুটি মামলা দায়ের করে। দুদকের উপ-পরিচালক আখতারুল ইসলামের মতে, পুতুল মনোনয়ন প্রক্রিয়ার সময় তার শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য প্রদান করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে, যা বাংলাদেশ দণ্ডবিধির ৪৬৮ এবং ৪৭১ ধারা লঙ্ঘন করে; এই দুটি ধারা জালিয়াতি এবং জাল নথি ব্যবহারের সঙ্গে সম্পর্কিত।
পুতুলের বিরুদ্ধে তার পেশাগত সম্পৃক্ততা সম্পর্কে ভুল তথ্য উপস্থাপনের অভিযোগও রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্মানসূচক পদের দাবি করা, যা বিশ্ববিদ্যালয়টি অস্বীকার করেছে।
পুতুলের বিরুদ্ধে অভিযোগ, সম্মানসূচক পদটি মূলত শীর্ষ পদের জন্য তার যোগ্যতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে করা হয়েছিল। দুদকের অভিযোগ, পুতুল তার ক্ষমতা ও প্রভাবের অপব্যবহার করে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে প্রায় ২.৮ মিলিয়ন ডলার সংগ্রহ করেছেন, যা তিনি শুচনা ফাউন্ডেশন রেখেছিলেন। এই তহবিলের ব্যবহার সম্পর্কে স্পষ্ট করে কিছু জানা যায়নি।
এ ছাড়া পুতুলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের দণ্ডবিধির ৪২০ ধারায় প্রতারণার অভিযোগ এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগও উল্লেখ করা হয়েছে।
এসব অভিযোগ দায়েরের পর থেকে পুতুল স্বাধীনভাবে দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের মধ্যে ভ্রমণ করতে পারছেন না, কারণ বাংলাদেশে ফিরে গেলে তাকে গ্রেফতারের ঝুঁকি রয়েছে। এসব অভিযোগ বা সংস্থায় পুতুলের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে ডাব্লিউএইচও কোনো প্রকাশ্য মন্তব্য করেনি।
১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১৫:১৭
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজের একটি অংশে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর আড়াইটার পর এ ঘটনা ঘটে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার লিমা খানম। তিনি বলেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ৪টি ইউনিট কাজ করছে।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালকের মুখপাত্র মো. মাসুদুল হাসান মাসুদ জানান, কার্গো ভিলেজের পাশের একটি এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিস, বাংলাদেশ বিমানবাহিনী এবং বিমানবন্দরের দায়িত্বপ্রাপ্ত অন্য কর্মকর্তারা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন। বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে বলেও জানান তিনি।
বিস্তারিত আসছে...
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজের একটি অংশে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর আড়াইটার পর এ ঘটনা ঘটে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার লিমা খানম। তিনি বলেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ৪টি ইউনিট কাজ করছে।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালকের মুখপাত্র মো. মাসুদুল হাসান মাসুদ জানান, কার্গো ভিলেজের পাশের একটি এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিস, বাংলাদেশ বিমানবাহিনী এবং বিমানবন্দরের দায়িত্বপ্রাপ্ত অন্য কর্মকর্তারা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন। বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে বলেও জানান তিনি।
বিস্তারিত আসছে...
১৭ অক্টোবর, ২০২৫ ১৮:১৪
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে সনদে স্বাক্ষর করেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। রাজনৈতিক দলের স্বাক্ষরের পর সবার উদ্দেশে সেটি প্রদর্শন করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
জানা গেছে, বিএনপির পক্ষ থেকে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এবং সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর।
জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে ছিলেন নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এবং সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ।
এ ছাড়া গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান জোনায়েদ সাকি, নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না এবং গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকেও মঞ্চে দেখা গেছে। তবে ‘সনদের আইনি ভিত্তি নেই’ এই যুক্তি দেখিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সনদে স্বাক্ষর না করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
এর আগে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে বলা হয়, আমরা ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুত। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে অনুষ্ঠান শুরু হতে কিছু সময় বিলম্ব হতে পারে। সবকিছু ঠিকঠাক আছে এবং অতিথিদের অনেকেই ইতিমধ্যেই অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছে গেছেন। আমরা আমাদের ইতিহাসের একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা প্রত্যক্ষ করার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।
এর আগে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এপিবিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে সনদে স্বাক্ষর করেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। রাজনৈতিক দলের স্বাক্ষরের পর সবার উদ্দেশে সেটি প্রদর্শন করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
জানা গেছে, বিএনপির পক্ষ থেকে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এবং সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর।
জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে ছিলেন নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এবং সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ।
এ ছাড়া গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান জোনায়েদ সাকি, নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না এবং গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকেও মঞ্চে দেখা গেছে। তবে ‘সনদের আইনি ভিত্তি নেই’ এই যুক্তি দেখিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সনদে স্বাক্ষর না করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
এর আগে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে বলা হয়, আমরা ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুত। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে অনুষ্ঠান শুরু হতে কিছু সময় বিলম্ব হতে পারে। সবকিছু ঠিকঠাক আছে এবং অতিথিদের অনেকেই ইতিমধ্যেই অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছে গেছেন। আমরা আমাদের ইতিহাসের একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা প্রত্যক্ষ করার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।
এর আগে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এপিবিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
১৭ অক্টোবর, ২০২৫ ১৬:২৪
জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এবিপিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
উল্লেখ্য, শুক্রবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস উপস্থিত থাকবেন।
জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এবিপিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
উল্লেখ্য, শুক্রবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস উপস্থিত থাকবেন।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.