Bkash

পিরোজপুর

পিরোজপুরে ভাবিসহ ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

২৮ জুন, ২০২৫ ০৯:৫৭

প্রিন্ট এন্ড সেভ

পিরোজপুরে ভাবিসহ ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা

পিরোজপুরের ইন্দুরকানীতে ইউপি সদস্য ও উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক আহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম হাওলাদার (৫০) এবং তার ভাবি মুকুল বেগমকে (৪৫) কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। এ সময় শহিদুলের স্ত্রী রেহেনা বেগমকেও (৪২) কুপিয়ে মারাত্মকভাবে জখম করা হয়।

শুক্রবার (২৭ জুন) রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার পশ্চিম চর বলেশ্বর গ্রামের মোস্তফা হাওলাদারের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত শহিদুল চন্ডিপুর ইউনিয়নের পশ্চিম চরবলেশ্বর ২ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য এবং ওই গ্রামের মৃত মোসলেম আলী হাওলাদারের ছেলে। তার আপন বড় ভাই মরহুম মোস্তাফিজুর রহমান হাওলাদার চন্ডিপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি এবং মেজ ভাই মনিরুজ্জামান সেলিম উপজেলা আওয়ামী লীগের বর্তমান সাধারণ সম্পাদক।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে মোবাইলে কথা বলার সময় ঘরে নেটওয়ার্কের সমস্যা দেখা দেওয়ায় বাড়ির সামনে পুকুরপাড়ে মোবাইলে কথা বলছিলেন শহিদুল ইসলাম। এ সময় ঘরের আশপাশে ওতপেতে থাকা দুর্বৃত্তরা ধারালো অস্ত্র নিয়ে তার ওপর অতর্কিত হামলা চালিয়ে এলোপাতাড়ি কোপাতে শুরু করে। এ অবস্থায় দেবরের চিৎকার শুনে তার ভাবি মুকুল বেগম ঘর থেকে বেরিয়ে তাকে রক্ষা করতে এলে দুজনকেই নৃশংসভাবে কুপিয়ে বাড়ির উঠানে ফেলে রাখে দুর্বৃত্তরা। এরপর শহিদুলের স্ত্রী রেহেনা বেগম বাইরে এলে তাকেও বাড়ির উঠানে ফেলে উপর্যুপরি কোপাতে থাকে দুর্বৃত্তরা। পরে আশপাশের লোকজন এসে তিনজনকেই বাড়ির উঠানে কাদাপানির মধ্যে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে। শহিদুল ইসলাম ও তার ভাবি ঘটনাস্থলে নিহত হন এবং শহিদুলের স্ত্রী রেহেনা বেগমকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে পিরোজপুর জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে তার অবস্থার অবনতি দেখে উন্নত চিকিৎসার জন্য মাঝরাতে খুলনা মেডিকেল হাসপাতালে পাঠানো হয়। শনিবার (২৮ জুন) সকাল পর্যন্ত তার জ্ঞান ফেরেনি।

এদিকে এ চাঞ্চল্যকর হত্যাকাণ্ডের খবর পেয়ে পিরোজপুর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও ইন্দুরকানি থানার ওসি মো. মারুফ হোসেনসহ গোয়েন্দা বিভাগের সদস্যরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। রাতেই লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য থানায় নিয়ে যায় পুলিশ।

এ ব্যাপারে শহিদুল ইসলামের শ্যালক মিজান মাঝি মোবাইলে বরিশালটাইমসকে জানান, আমার দুলাভাই সরকার পরিবর্তনের পর তিনটি রাজনৈতিক মামলায় পুলিশের হাতে আটক হয়ে কারাবাসের পর কয়েক মাস আগে কোর্ট থেকে জামিন নিয়ে বাড়িতে ছিলেন। কিন্তু কেন এমন নৃশংস হত্যাকাণ্ড ঘটল তা বুঝে উঠতে পারছি না।

এ ব্যাপারে ইন্দুরকানী থানার ওসি মো. মারুফ হোসেন জানান, শুক্রবার রাতে নিজ বাড়ির উঠানে ইউপি সদস্য ও তার ভাবিকে কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় ইউপি সদস্যের স্ত্রী রেহেনা বেগম গুরুতর জখম হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এ হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্‌ঘাটন এবং খুনিদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশ তৎপর থাকবে

আরও পড়ুন:

কাউখালীতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প উদ্বোধন 

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৪৯

প্রিন্ট এন্ড সেভ

কাউখালীতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প উদ্বোধন 

পিরোজপুরের কাউখালীতে ফ্রি মেডিকেলে ক্যাম্প উদ্বোধন করা হয়। রবিবার (১৭ আগস্ট) বেলা সাড়ে এগারোটায় উপজেলার নীলতি সম্মিলিত মাধ্যমিক উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রীদের পক্ষে অত্র বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্র ব্যাংকার জিহাদুল ইসলাম তুহিনের ব্যবস্থাপনায় দিনব্যাপী অত্র বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষে ফ্রি মেডিকেলে ক্যাম্প উদ্বোধন করা হয়েছে।

নীলতি সম্মিলিত উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দীপক চন্দ্র শীলের সভাপতিত্বে মেডিকেল ক্যাম্পে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে উদ্বোধন করেন, নীলতি সম্মিলিত মাধ্যমিক উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক ও স্কুল প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক রুস্তুম আলী তালুকদারের লন্ডন প্রবাসী ছেলে আবুল কালাম আজাদ।

ফ্রি ক্যাম্পে চিকিৎসা প্রদান করেন, কাউখালীর কৃতি সন্তান ঢাকা মেডিকেল কলেজ এন্ড হসপিটালের প্রাক্তন অধ্যাপক চর্ম ও যৌন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডাঃ রেবেকা সুলতানা। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন

 বিশিষ্ট সমাজসেবক ব্যাংকার জিহাদুল ইসলাম তুহিন, বিএনপি নেতা মনিরুল ইসলাম শাহীন, তারিকুল ইসলাম পান্নু, কাউখালী প্রেস ক্লাবের সভাপতি রিয়াদ মাহমুদ সিকদার, সাংবাদিক মাসুম বিল্লাহ,শিক্ষক নেতা জাকিয়া খানম, বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্র, খান মোহাম্মদ বাচ্চু, রতন চক্রবর্তী, শহিদুল ইসলাম সহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

উল্লেখ্য অত্র বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক রুস্তম আলী তালুকদারের মেয়ে অধ্যাপক ডাক্তার রেবেকা সুলতানা প্রতিবছর উপজেলার নীলতি গ্রামে নিজ এলাকায় ফ্রি ক্যাম্পের মাধ্যমে বিনামূল্যে রোগী দেখেন এবং সামর্থ্য অনুযায়ী ফ্রি ওষুধ প্রদান করেন।

পিরোজপুরে সাঈদীর রায়ে মিষ্টি বিতরণকারী আ’লীগ নেতাকে মিষ্টি খাইয়ে গণপিটুনি

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১২:৫৯

প্রিন্ট এন্ড সেভ

পিরোজপুরে সাঈদীর রায়ে মিষ্টি বিতরণকারী আ’লীগ নেতাকে মিষ্টি খাইয়ে গণপিটুনি

জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির রায় ঘোষণার পর পিরোজপুরের ইন্দুরকানীতে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ করা এক আওয়ামী লীগ নেতাকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেছে স্থানীয় জনতা। শনিবার (১৬ আগস্ট) রাত ৯টার দিকে উপজেলার ঘোষেরহাট বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

রোববার (১৭ আগস্ট) সকালে ইন্দুরকানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মারুফ হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। স্থানীয়রা জানায়, ২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি সাঈদীর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের মামলায় ফাঁসির রায় ঘোষণার পর বালিপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিরণ এলাকায় প্রকাশ্যে আনন্দ উল্লাস করে মিষ্টি বিতরণ করেছিলেন।

এরপর থেকে হিরণ দীর্ঘদিন আত্মগোপনে থাকলেও শনিবার রাতে ঘোষেরহাট বাজার এলাকায় তাকে স্থানীয় জনতা দেখতে পেয়ে আটক করে। প্রথমে তারা হিরণকে মিষ্টি খাওয়ায়, পরে গণপিটুনি দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে তাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।

ওসি মো. মারুফ হোসেন বলেন, হিরণ বালিপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। তাকে ঘোষেরহাট বাজার থেকে আটক করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। আজ তাকে আদালতে পাঠানো হবে।

পিরোজপুরে যাত্রী সংকটে থমকে গেছে লঞ্চঘাটের প্রাণচাঞ্চল্য

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১২:২৩

প্রিন্ট এন্ড সেভ

পিরোজপুরে যাত্রী সংকটে থমকে গেছে লঞ্চঘাটের প্রাণচাঞ্চল্য

নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল: একসময় বিকেল গড়ালেই পিরোজপুরের হুলারহাটসহ জেলার লঞ্চঘাটগুলোতে দেখা যেত অন্যরকম এক চিত্র। ব্যাগ কাঁধে মানুষজন সারিবদ্ধভাবে লঞ্চে উঠছেন, কেউ পরিবার নিয়ে ঢাকা যাচ্ছেন, কেউবা ব্যবসার কাজে রাজধানীর পথে।

লঞ্চের সাইরেন বাজতেই নদীর ঢেউ কেটে এগিয়ে যেত লঞ্চ। নিয়ে যেত হাজারো যাত্রীকে তাদের গন্তব্যে। দীর্ঘ কয়েক যুগ ধরে এভাবেই নৌপথ ছিল ঢাকা-পিরোজপুর যাতায়াতের প্রধান ভরসা।

‎কিন্তু পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর সেই দৃশ্য এখন কেবল স্মৃতি। একসময় যেখানে প্রতিদিন ৭ থেকে ৮টি লঞ্চ পিরোজপুর থেকে শত শত যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করত, সেখানে গত এক বছরেরও বেশি সময় ধরে একটিও লঞ্চ চলছে না এ রুটে।

‎বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) সূত্রে জানা যায়, যাত্রী সংকটের কারণে তারা লঞ্চ চলাচল সাময়িক বন্ধ রেখেছে। পদ্মা সেতুর কারণে সড়কপথে যাতায়াত অনেক সহজ হওয়ায় যাত্রীরা ধীরে ধীরে লঞ্চের পরিবর্তে বাসে যেতে শুরু করেছেন।

ফলে ব্যবসায়িকভাবে লঞ্চ চালু রাখা সম্ভব হচ্ছে না। পিরোজপুর থেকে ঢাকায় ৪ থেকে সাড়ে ৪ ঘণ্টায় পৌঁছানো যায়। মানুষ এ কারণে লঞ্চে সময় অপচয় করে যেতে চাইছে না। যাত্রী সংকটের কারণে প্রতিদিনের খরচ উঠছে না।

পিরোজপুর জেলার হুলারহাট, স্বরূপকাঠি, কাউখালি, ভান্ডারিয়া, ইন্দেরহাটসহ মোট আটটি ঘাট থেকে লঞ্চে যাত্রী উঠতেন। প্রতিদিন গড়ে ৫০০ থেকে ৮০০ যাত্রী লঞ্চে ভ্রমণ করতেন। লঞ্চ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এসব যাত্রী পড়েছেন বিড়ম্বনায়।

‎সরেজমিনে পিরোজপুরের হুলারহাট লঞ্চঘাটে গিয়ে দেখা যায়, এক সময়ের জমজমাট এ ঘাটটি যাত্রী সংকটে অলস সময় পার করছে। আগে যেখানে সারি সারি বিলাসবহুল লঞ্চ নোঙর করা থাকতো সেখানে এখন স্থান পেয়েছে বালিবোঝাই কয়েকটি কার্গো।

তবে প্রতিদিনই কিছু যাত্রী অভ্যাসবশত ঘাটে চলে আসেন লঞ্চে উঠবেন ভেবে। কিন্তু লঞ্চ না পেয়ে শেষ পর্যন্ত বাসে চেপে গন্তব্যে যেতে হয় তাদের। এতে যেমন কষ্ট হচ্ছে, তেমনি বাড়ছে খরচও।

‎এদিকে যাত্রীদের পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন ঘাটকেন্দ্রিক ব্যবসায়ীরাও। লঞ্চ টার্মিনালকে ঘিরে দোকান, খাবারের হোটেল, ফেরিওয়ালা সবাই কোনো না কোনোভাবে নির্ভর করতেন যাত্রীদের ওপর। যাত্রী না থাকায় এখন সেই ব্যবসায়ও পড়েছে ধস।

‎হুলারহাট লঞ্চ টার্মিনালে বসে আমিনুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তি বলেন, দূরপাল্লার রুটে আমাদের কাছে সবচেয়ে নিরাপদ এবং আরামদায়ক হলো লঞ্চ। এখন বাসে যেতে হয় ভিড় আর দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়ে। আমরা চাই পুনরায় ঢাকা-পিরোজপুর রুটে লঞ্চ চালু হোক।

‎স্থানীয় বাসিন্দা দেলোয়ার শেখ বলেন, ঢাকা যেতে লঞ্চই ছিল সবচেয়ে ভালো মাধ্যম। বিকেলে লঞ্চে উঠে সকালে ঢাকা পৌঁছাতাম। এখন বাধ্য হয়ে বাসে যেতে হয়। খরচ যেমন বেশি, তেমনি ঝুঁকিও বেশি। লঞ্চ আবার চালু হলে আমরা উপকৃত হবো।

‎হুলারহাট লঞ্চঘাটের পাশেই ছোট্ট চায়ের দোকান চালান মো. আবিদ মোল্লা। তিনি বলেন, আগে প্রতিদিন লঞ্চের যাত্রীদের ভিড়ে আমার দোকানে বিক্রি ভালো হতো। এখন যাত্রী নেই, দিনে ২০০ টাকারও বিক্রি হয় না। সংসার চালানো কষ্ট হয়ে যাচ্ছে।

‎আরেকজন ব্যবসায়ী, মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, লঞ্চ চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় শুধু যাত্রী নয়, আমরা ব্যবসায়ীরাও বিপদে আছি। ঘাটকে কেন্দ্র করে বহু মানুষের জীবিকা ছিল। এখন ঘাট ফাঁকা পড়ে আছে। আমরা চাই, আবার লঞ্চ চালু হোক।

‎পদ্মা সেতু একদিকে খুলে দিয়েছে নতুন সম্ভাবনা, সহজ করেছে যোগাযোগব্যবস্থা। কিন্তু তার প্রভাব পড়েছে নৌরুটের ওপর। পিরোজপুরের মানুষ এখনও আশা করে, একদিন হয়তো আবারও ঢাকার পথে লঞ্চ ছাড়বে, নদীর বুক চিরে চলবে এসব লঞ্চ দাবি স্থানীয় বাসিন্দাদের।

‎এ বিষয়ে পিরোজপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মামুনুর রশীদ বলেন, হুলারহাট লঞ্চঘাটটি একটি প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী লঞ্চঘাট। তবে পদ্মাসেতু নির্মাণের ফলে ঘাটটিতে লঞ্চ চলাচল কমে গেছে। এ বিষয়ে স্থানীয় যারা লঞ্চ ব্যবসায়ী আছেন তাদের সঙ্গে কথা বলে ব্যবসায়ীক পরিস্থিতি বিবেচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

custom sidebar ads

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.

জনপ্রিয়

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.