
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০০:১৬
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র এবং ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির অবস্থা অত্যন্ত সংকটাপন্ন। বুধবার রাতে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
এতে বলা হয়, সিঙ্গাপুরের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. ভিভিয়ান বালাকৃষ্ণান আজ দেশটিতে চিকিৎসাধীন জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের অকুতোভয় যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে দেখতে গিয়েছিলেন।
রাত ৯টা ৪০ মিনিটে ড. ভিভিয়ান বালাকৃষ্ণান প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসকে ফোন করেন এবং হাদির চিকিৎসা কার্যক্রম সম্পর্কে তাকে অবহিত করেন। তিনি জানান, হাদির অবস্থা অত্যন্ত সংকটাপন্ন।
প্রধান উপদেষ্টা দেশবাসীকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়ে হাদির জন্য দোয়া ও প্রার্থনা করার অনুরোধ জানিয়েছেন বিজ্ঞপ্তিতে।
এর আগে, গত শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর পল্টনের বিজয়নগর এলাকায় মোটরসাইকেলে এসে দুই যুবক শরিফ ওসমান হাদিকে মাথায় গুলি করে পালিয়ে যায়। পরে ওসমান হাদিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হলে প্রাথমিক সার্জারি (অস্ত্রোপচার) করেন চিকিৎসকরা।
এরপর তাকে পরিবারের সিদ্ধান্তে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেই সিসিইউতে (করোনারি কেয়ার ইউনিট) চিকিৎসাধীন ছিলেন উসমান হাদি। পরে সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়।’
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র এবং ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির অবস্থা অত্যন্ত সংকটাপন্ন। বুধবার রাতে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
এতে বলা হয়, সিঙ্গাপুরের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. ভিভিয়ান বালাকৃষ্ণান আজ দেশটিতে চিকিৎসাধীন জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের অকুতোভয় যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে দেখতে গিয়েছিলেন।
রাত ৯টা ৪০ মিনিটে ড. ভিভিয়ান বালাকৃষ্ণান প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসকে ফোন করেন এবং হাদির চিকিৎসা কার্যক্রম সম্পর্কে তাকে অবহিত করেন। তিনি জানান, হাদির অবস্থা অত্যন্ত সংকটাপন্ন।
প্রধান উপদেষ্টা দেশবাসীকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়ে হাদির জন্য দোয়া ও প্রার্থনা করার অনুরোধ জানিয়েছেন বিজ্ঞপ্তিতে।
এর আগে, গত শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর পল্টনের বিজয়নগর এলাকায় মোটরসাইকেলে এসে দুই যুবক শরিফ ওসমান হাদিকে মাথায় গুলি করে পালিয়ে যায়। পরে ওসমান হাদিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হলে প্রাথমিক সার্জারি (অস্ত্রোপচার) করেন চিকিৎসকরা।
এরপর তাকে পরিবারের সিদ্ধান্তে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেই সিসিইউতে (করোনারি কেয়ার ইউনিট) চিকিৎসাধীন ছিলেন উসমান হাদি। পরে সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়।’

১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:০১
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কিশোরগঞ্জ-৪ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী রেহা কবির সিগমা এবং আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ–মুলাদী) আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী আসাদুজ্জামান ফুয়াদ নির্বাচন কমিশনের কাছে নিজেদের ও কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন।
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) তারা রাজধানীর নির্বাচন ভবনে গিয়ে নির্বাচন কমিশনের কাছে পৃথকভাবে লিখিত আবেদন করেন।
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী রেহা কবির সিগমা প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন, নির্বাচন কমিশনার আবদুর রহমানেল মাছউদ এবং মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তার আবেদন জমা দেন।
আবেদনে তিনি উল্লেখ করেন, কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়ে তিনি নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগ শুরু করেছেন এবং এতে ব্যাপক জনসমর্থন পাচ্ছেন। তার সঙ্গে বিপুলসংখ্যক কর্মী ও সমর্থক সক্রিয়ভাবে কাজ করছেন। তবে অভিযোগ করে তিনি বলেন, আইনানুগ এই গণসংযোগ কার্যক্রমে ভীতি সৃষ্টি ও বাধা দেওয়ার উদ্দেশ্যে কিশোরগঞ্জ জেলার অষ্টগ্রাম থানার পুলিশ ন্যাক্কারজনক তৎপরতা চালাচ্ছে।
তিনি জানান, ১৬ ডিসেম্বর দিবাগত রাত আনুমানিক ১টার দিকে তার এক নিরপরাধ কর্মীকে গ্রেপ্তার করে ভুয়া মামলায় কিশোরগঞ্জ আদালতে পাঠানো হয়েছে। এতে কর্মীদের মধ্যে চরম আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে এবং তার নির্বাচনী কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
গ্রেপ্তারকৃত কর্মী মো. কিয়ামত আলী (৫০) একজন নিরীহ ও এলাকায় জনপ্রিয় ব্যক্তি উল্লেখ করে সিগমা বলেন, তার বিরুদ্ধে আগে কখনো কোনো মামলা বা অভিযোগ ছিল না। ২০২৪ সালের ৯ নভেম্বর দায়ের করা একটি মামলায় তাকে আসামি করা হয়েছে, যেখানে তিনি এজাহারভুক্ত নন। অষ্টগ্রাম থানার কাছেই বসবাস করলেও গত এক বছরে পুলিশ কখনো তার খোঁজ নেয়নি। এসব বিষয় থেকে স্পষ্ট, পরিকল্পিতভাবে তার কর্মীদের মধ্যে ভীতি সৃষ্টির উদ্দেশ্যেই এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
তিনি অবিলম্বে বিষয়টির সুষ্ঠু তদন্ত, দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ এবং আসন্ন নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অবাধ ও প্রশ্নাতীত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সিইসির হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে কাজী রেহা কবির সিগমা বলেন, “পুলিশি ভীতির কারণে আমি ও আমার কর্মীরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। এজন্য নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের সার্বিক সহযোগিতা চেয়েছি।”
অন্যদিকে, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান ফুয়াদ নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ এবং ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তার নিরাপত্তা-সংক্রান্ত উদ্বেগের বিষয়টি তুলে ধরেন।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কিশোরগঞ্জ-৪ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী রেহা কবির সিগমা এবং আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ–মুলাদী) আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী আসাদুজ্জামান ফুয়াদ নির্বাচন কমিশনের কাছে নিজেদের ও কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন।
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) তারা রাজধানীর নির্বাচন ভবনে গিয়ে নির্বাচন কমিশনের কাছে পৃথকভাবে লিখিত আবেদন করেন।
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী রেহা কবির সিগমা প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন, নির্বাচন কমিশনার আবদুর রহমানেল মাছউদ এবং মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তার আবেদন জমা দেন।
আবেদনে তিনি উল্লেখ করেন, কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়ে তিনি নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগ শুরু করেছেন এবং এতে ব্যাপক জনসমর্থন পাচ্ছেন। তার সঙ্গে বিপুলসংখ্যক কর্মী ও সমর্থক সক্রিয়ভাবে কাজ করছেন। তবে অভিযোগ করে তিনি বলেন, আইনানুগ এই গণসংযোগ কার্যক্রমে ভীতি সৃষ্টি ও বাধা দেওয়ার উদ্দেশ্যে কিশোরগঞ্জ জেলার অষ্টগ্রাম থানার পুলিশ ন্যাক্কারজনক তৎপরতা চালাচ্ছে।
তিনি জানান, ১৬ ডিসেম্বর দিবাগত রাত আনুমানিক ১টার দিকে তার এক নিরপরাধ কর্মীকে গ্রেপ্তার করে ভুয়া মামলায় কিশোরগঞ্জ আদালতে পাঠানো হয়েছে। এতে কর্মীদের মধ্যে চরম আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে এবং তার নির্বাচনী কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
গ্রেপ্তারকৃত কর্মী মো. কিয়ামত আলী (৫০) একজন নিরীহ ও এলাকায় জনপ্রিয় ব্যক্তি উল্লেখ করে সিগমা বলেন, তার বিরুদ্ধে আগে কখনো কোনো মামলা বা অভিযোগ ছিল না। ২০২৪ সালের ৯ নভেম্বর দায়ের করা একটি মামলায় তাকে আসামি করা হয়েছে, যেখানে তিনি এজাহারভুক্ত নন। অষ্টগ্রাম থানার কাছেই বসবাস করলেও গত এক বছরে পুলিশ কখনো তার খোঁজ নেয়নি। এসব বিষয় থেকে স্পষ্ট, পরিকল্পিতভাবে তার কর্মীদের মধ্যে ভীতি সৃষ্টির উদ্দেশ্যেই এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
তিনি অবিলম্বে বিষয়টির সুষ্ঠু তদন্ত, দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ এবং আসন্ন নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অবাধ ও প্রশ্নাতীত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সিইসির হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে কাজী রেহা কবির সিগমা বলেন, “পুলিশি ভীতির কারণে আমি ও আমার কর্মীরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। এজন্য নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের সার্বিক সহযোগিতা চেয়েছি।”
অন্যদিকে, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান ফুয়াদ নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ এবং ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তার নিরাপত্তা-সংক্রান্ত উদ্বেগের বিষয়টি তুলে ধরেন।

১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৮:৩৩
জাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহর নির্বাচনী প্রচারণা থেকে সন্দেহভাজন দুই ব্যক্তিকে শনাক্ত করেছে পুলিশ। তাদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সদস্যরা। পরে পরিচয় নিশ্চিত হয়ে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বিকেলে কুমিল্লার দেবীদ্বার উপজেলায় এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, বুধবার বিকেল ৩টার দিকে দেবীদ্বারে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেন হাসনাত আব্দুল্লাহ। এ সময় তার সঙ্গে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেওয়া তিনজনকে সন্দেহ করে পুলিশ। এক পর্যায়ে তাদের মধ্যে দুজনকে আটক করে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। সেখানে স্থানীয়দের সহায়তায় পরিচয় নিশ্চিত হয়ে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
পুলিশ জানায়, হাসনাত আব্দুল্লাহর নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশ তৎপর রয়েছে। দুজন সন্দেহভাজনকে আটকের পর জিজ্ঞাসাদের মাধ্যমে তাদের পরিচয় নিশ্চিত হয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহর নির্বাচনী প্রচারণা থেকে সন্দেহভাজন দুই ব্যক্তিকে শনাক্ত করেছে পুলিশ। তাদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সদস্যরা। পরে পরিচয় নিশ্চিত হয়ে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বিকেলে কুমিল্লার দেবীদ্বার উপজেলায় এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, বুধবার বিকেল ৩টার দিকে দেবীদ্বারে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেন হাসনাত আব্দুল্লাহ। এ সময় তার সঙ্গে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেওয়া তিনজনকে সন্দেহ করে পুলিশ। এক পর্যায়ে তাদের মধ্যে দুজনকে আটক করে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। সেখানে স্থানীয়দের সহায়তায় পরিচয় নিশ্চিত হয়ে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
পুলিশ জানায়, হাসনাত আব্দুল্লাহর নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশ তৎপর রয়েছে। দুজন সন্দেহভাজনকে আটকের পর জিজ্ঞাসাদের মাধ্যমে তাদের পরিচয় নিশ্চিত হয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।’

১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১১:৫০
লন্ডনে বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত সভায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আগামী ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন বলে নিজেই জানিয়েছেন। একইসঙ্গে দেশে ফেরার সময় লন্ডন এয়ারপোর্টে বিদায় দিতে যুক্তরাজ্য বিএনপির নেতাকর্মীদের ভিড় না করার অনুরোধও জানিয়েছেন তিনি।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) লন্ডনে যুক্তরাজ্য বিএনপি আয়োজিত সভায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, প্রিয় ভাই ও বোনেরা: আপনাদের সাথে আমি দীর্ঘ ১৮ বছর ছিলাম। এই দীর্ঘ সময়ে বিভিন্ন সময়ে, বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বহু মানুষের সাথে দেখা হয়েছে। আপনাদের সাথে বহু স্মৃতি রয়ে গিয়েছে। আপনাদের সাথে বহু দুঃখ-কষ্ট শেয়ার করেছি।
আজকে যুক্তরাজ্যে যারা আছেন, বিশেষকরে ইয়াং জেনারেশন সবার প্রতি আমার একটি অনুরোধ, ইনশাল্লাহ আগামী ২৫ তারিখে আমি দেশে চলে যাচ্ছি, তাই সেদিন আপনারা কেউ দয়া করে এয়ারপোর্টে যাবেন না। কারণ একটি হট্টগোল তৈরি হবে এবং মানুষ জানবে যে ভিড় করা সবাই বাংলাদেশি। দেশের সুনাম নষ্ট হবে।
তারেক রহমান জোর দিয়ে বলেন, যারা সেদিন এয়ারপোর্টে যাবেন না, আমি ধরে নিবো, তারা দল ও সর্বোপরি দেশের সম্মানের প্রতি মর্যাদা রেখেছেন। বক্তব্যের শেষ পর্যায়ে সবার কাছে নিজের ও খালেদা জিয়ার জন্য দোয়া চান তারেক রহমান।
লন্ডনে বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত সভায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আগামী ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন বলে নিজেই জানিয়েছেন। একইসঙ্গে দেশে ফেরার সময় লন্ডন এয়ারপোর্টে বিদায় দিতে যুক্তরাজ্য বিএনপির নেতাকর্মীদের ভিড় না করার অনুরোধও জানিয়েছেন তিনি।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) লন্ডনে যুক্তরাজ্য বিএনপি আয়োজিত সভায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, প্রিয় ভাই ও বোনেরা: আপনাদের সাথে আমি দীর্ঘ ১৮ বছর ছিলাম। এই দীর্ঘ সময়ে বিভিন্ন সময়ে, বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বহু মানুষের সাথে দেখা হয়েছে। আপনাদের সাথে বহু স্মৃতি রয়ে গিয়েছে। আপনাদের সাথে বহু দুঃখ-কষ্ট শেয়ার করেছি।
আজকে যুক্তরাজ্যে যারা আছেন, বিশেষকরে ইয়াং জেনারেশন সবার প্রতি আমার একটি অনুরোধ, ইনশাল্লাহ আগামী ২৫ তারিখে আমি দেশে চলে যাচ্ছি, তাই সেদিন আপনারা কেউ দয়া করে এয়ারপোর্টে যাবেন না। কারণ একটি হট্টগোল তৈরি হবে এবং মানুষ জানবে যে ভিড় করা সবাই বাংলাদেশি। দেশের সুনাম নষ্ট হবে।
তারেক রহমান জোর দিয়ে বলেন, যারা সেদিন এয়ারপোর্টে যাবেন না, আমি ধরে নিবো, তারা দল ও সর্বোপরি দেশের সম্মানের প্রতি মর্যাদা রেখেছেন। বক্তব্যের শেষ পর্যায়ে সবার কাছে নিজের ও খালেদা জিয়ার জন্য দোয়া চান তারেক রহমান।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.