১২ জুলাই, ২০২৫ ১৪:১১
ঝালকাঠী-১ (রাজাপুর-কাঠালিয়া) আসনের রাজনীতিতে নতুন মাত্রা যুক্ত হয়েছে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল–বিএনপি ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছেন দলটির প্রবাসী শাখার সক্রিয় সদস্য ও সাবেক মনোনয়নপ্রত্যাশী ড. ফয়জুল হক।
শনিবার (১২ জুলাই) দুপুরে নিজের ফেসবুক পেজে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে ড. ফয়জুল হক বলেন, ‘আমি, ড. ফয়জুল হক, আজ গভীর আবেগ ও বিবেচনার সঙ্গে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দিচ্ছি।’
২০১৫ সালে গঠিত বিএনপির মালয়েশিয়া শাখার কমিটিতে সহ-সমাজকল্যাণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। এরপর ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে ঝালকাঠী-১ ও ঝালকাঠী-২ আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশা করেছিলেন। দেশ-বিদেশে অবস্থানকালে বিএনপির পাশাপাশি ইসলামপন্থী ও সামাজিক বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের পক্ষেও সক্রিয় ছিলেন ড. হক।
বিএনপি ত্যাগের কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, ৫ আগস্টের ঘটনার পর থেকে দলের রাজনৈতিক অবস্থান বামপন্থী ধাঁচে ধাবিত হচ্ছে। পাশাপাশি ইসলামপন্থী দল ও চিন্তাবিদদের প্রতি দলের নেতিবাচক মনোভাব স্পষ্ট হয়ে উঠেছে, যা তাঁর ভাষায় "চেতনাসম্মত রাজনীতির পরিপন্থী।"
ড. হক দাবি করেন, ‘আমি একজন ডানপন্থী রাজনীতিক হিসেবে আজ স্পষ্টভাবে বুঝতে পারছি, আমাকে দলীয় রাজনীতিতে কোণঠাসা করে রাখা হয়েছে।’ পাথর নিক্ষেপ, হত্যা, সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে সুস্পষ্ট অবস্থান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সত্যকে সত্য এবং মিথ্যাকে মিথ্যা বলার স্পষ্ট সাহস রাখতে চাই।’
নিজের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে ড. হক জানান, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঝালকাঠী-১ আসনে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তিনি। তাঁর ভাষায়, ‘দলমত নির্বিশেষে সবার সমর্থন নিয়ে আমি মানবতা, সত্য ও ধর্মীয় মূল্যবোধের পক্ষে সংসদে কথা বলব ইনশাআল্লাহ।’
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান, দেশনেত্রী খালেদা জিয়া ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘তাঁদের প্রতি আমার বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা রইল।’
সবশেষে ড. ফয়জুল হক লেখেন, ‘আজ থেকে আমি আর কোনো দলীয় পরিচয়ের ছায়ায় নই। একজন স্বাধীনচেতা দেশপ্রেমিক মানুষ হিসেবে ভালোকে ভালো এবং মন্দকে মন্দ বলার সাহস নিয়ে পথ চলতে চাই।
মৃত্যুর আগপর্যন্ত এই নীতিতে অবিচল থাকব বলে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।’ উল্লেখ্য, তাঁর এ পদত্যাগপত্রটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশের পর তা স্থানীয় রাজনৈতিক অঙ্গনে নানা আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।
ঝালকাঠী-১ (রাজাপুর-কাঠালিয়া) আসনের রাজনীতিতে নতুন মাত্রা যুক্ত হয়েছে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল–বিএনপি ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছেন দলটির প্রবাসী শাখার সক্রিয় সদস্য ও সাবেক মনোনয়নপ্রত্যাশী ড. ফয়জুল হক।
শনিবার (১২ জুলাই) দুপুরে নিজের ফেসবুক পেজে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে ড. ফয়জুল হক বলেন, ‘আমি, ড. ফয়জুল হক, আজ গভীর আবেগ ও বিবেচনার সঙ্গে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দিচ্ছি।’
২০১৫ সালে গঠিত বিএনপির মালয়েশিয়া শাখার কমিটিতে সহ-সমাজকল্যাণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। এরপর ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে ঝালকাঠী-১ ও ঝালকাঠী-২ আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশা করেছিলেন। দেশ-বিদেশে অবস্থানকালে বিএনপির পাশাপাশি ইসলামপন্থী ও সামাজিক বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের পক্ষেও সক্রিয় ছিলেন ড. হক।
বিএনপি ত্যাগের কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, ৫ আগস্টের ঘটনার পর থেকে দলের রাজনৈতিক অবস্থান বামপন্থী ধাঁচে ধাবিত হচ্ছে। পাশাপাশি ইসলামপন্থী দল ও চিন্তাবিদদের প্রতি দলের নেতিবাচক মনোভাব স্পষ্ট হয়ে উঠেছে, যা তাঁর ভাষায় "চেতনাসম্মত রাজনীতির পরিপন্থী।"
ড. হক দাবি করেন, ‘আমি একজন ডানপন্থী রাজনীতিক হিসেবে আজ স্পষ্টভাবে বুঝতে পারছি, আমাকে দলীয় রাজনীতিতে কোণঠাসা করে রাখা হয়েছে।’ পাথর নিক্ষেপ, হত্যা, সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে সুস্পষ্ট অবস্থান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সত্যকে সত্য এবং মিথ্যাকে মিথ্যা বলার স্পষ্ট সাহস রাখতে চাই।’
নিজের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে ড. হক জানান, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঝালকাঠী-১ আসনে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তিনি। তাঁর ভাষায়, ‘দলমত নির্বিশেষে সবার সমর্থন নিয়ে আমি মানবতা, সত্য ও ধর্মীয় মূল্যবোধের পক্ষে সংসদে কথা বলব ইনশাআল্লাহ।’
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান, দেশনেত্রী খালেদা জিয়া ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘তাঁদের প্রতি আমার বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা রইল।’
সবশেষে ড. ফয়জুল হক লেখেন, ‘আজ থেকে আমি আর কোনো দলীয় পরিচয়ের ছায়ায় নই। একজন স্বাধীনচেতা দেশপ্রেমিক মানুষ হিসেবে ভালোকে ভালো এবং মন্দকে মন্দ বলার সাহস নিয়ে পথ চলতে চাই।
মৃত্যুর আগপর্যন্ত এই নীতিতে অবিচল থাকব বলে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।’ উল্লেখ্য, তাঁর এ পদত্যাগপত্রটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশের পর তা স্থানীয় রাজনৈতিক অঙ্গনে নানা আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:২৫
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:৩৮
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৭:২৯
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:৪৯
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১২:৫৫
ঝালকাঠি প্রেসক্লাবের সভাপতি প্রবীণ সাংবাদিক কাজী খলিলুর রহমান মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রজিউন)। সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টার পরে রাজধানীর নিউরোসায়েন্স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। কর্মজীবনে সাংবাদিক কাজী খলিলুর রহমান বাংলাদেশ বেতার, দৈনিক নয়াদিগন্ত ও মাছরাঙা টিভির ঝালকাঠি জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত ছিলেন ।
এদিকে তার মৃত্যুতে প্রেসক্লাবসহ ঝালকাঠির বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতারা গভীর শোক ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।
ঝালকাঠি প্রেসক্লাবের সভাপতি প্রবীণ সাংবাদিক কাজী খলিলুর রহমান মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রজিউন)। সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টার পরে রাজধানীর নিউরোসায়েন্স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। কর্মজীবনে সাংবাদিক কাজী খলিলুর রহমান বাংলাদেশ বেতার, দৈনিক নয়াদিগন্ত ও মাছরাঙা টিভির ঝালকাঠি জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত ছিলেন ।
এদিকে তার মৃত্যুতে প্রেসক্লাবসহ ঝালকাঠির বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতারা গভীর শোক ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।
০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৬:০৮
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদযাপনের জন্য দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে মিলাদ মাহফিলসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালনের নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার হয়বৎপুর তৌকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ধরনের কোনো আয়োজন না করে বরাদ্দের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ।
স্থানীয়দের অভিযোগ, মিলাদুন্নবী উপলক্ষে বিদ্যালয়ে কোনো সরকারি অনুষ্ঠান পালিত হয়নি। এতে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা অনুষ্ঠান থেকে বঞ্চিত হয়েছে। এছাড়াও জুলাই-আগস্ট মাসে নিহতদের স্মরণে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার জন্য সরকারি বরাদ্দের টাকাও বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেন।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম দাবি করেন, সকাল ৯টায় অনুষ্ঠান হয়েছে কিন্তু ছবি তোলা হয়নি। তিনি স্কুলে উপস্থিত না থাকায় অন্যান্য শিক্ষকরা মিলে অনুষ্ঠান করেছেন।কিন্তু সরেজমিনে গিয়ে প্রধান শিক্ষকের বক্তব্যের সত্যতা মেলেনি।
এ বিষয়ে উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা (এটিও) মো.কামরুজ্জামান রেজা বলেন, আজ বিদ্যালয়ে মিলাদুন্নবী অনুষ্ঠান করা বাধ্যতামূলক ছিল। ওই বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠানটি আয়োজন না করা হলে দায়ীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদযাপনের জন্য দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে মিলাদ মাহফিলসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালনের নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার হয়বৎপুর তৌকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ধরনের কোনো আয়োজন না করে বরাদ্দের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ।
স্থানীয়দের অভিযোগ, মিলাদুন্নবী উপলক্ষে বিদ্যালয়ে কোনো সরকারি অনুষ্ঠান পালিত হয়নি। এতে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা অনুষ্ঠান থেকে বঞ্চিত হয়েছে। এছাড়াও জুলাই-আগস্ট মাসে নিহতদের স্মরণে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার জন্য সরকারি বরাদ্দের টাকাও বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেন।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম দাবি করেন, সকাল ৯টায় অনুষ্ঠান হয়েছে কিন্তু ছবি তোলা হয়নি। তিনি স্কুলে উপস্থিত না থাকায় অন্যান্য শিক্ষকরা মিলে অনুষ্ঠান করেছেন।কিন্তু সরেজমিনে গিয়ে প্রধান শিক্ষকের বক্তব্যের সত্যতা মেলেনি।
এ বিষয়ে উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা (এটিও) মো.কামরুজ্জামান রেজা বলেন, আজ বিদ্যালয়ে মিলাদুন্নবী অনুষ্ঠান করা বাধ্যতামূলক ছিল। ওই বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠানটি আয়োজন না করা হলে দায়ীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৩:৪২
জনপ্রিয় সংগীত শিল্পী জসিম এখন চা দোকানী চুমকি বড় স্বার্থপর গানের অ্যালবাম করেই প্রশংসিত হয়েছিলেন কণ্ঠশিল্পী জসিম শাহ। তাঁর করা অ্যালবাম দেশ-বিদেশের দর্শকের কাছে দারুণ গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছিল। এরপর দুঃখে গড়া জীবন,তোমার জন্য কাঁদি আমি সহ একেরপর এক অ্যালবাম বেড় হয়েছিলো।
আর সেগুলো জনপ্রিয়তা পেয়েছিলো বেশ। বর্তমানে তিনি কাজের অভাবে নিজ জেলা ঝালকাঠির নলছিটিতে একটি চায়ের দোকান দিয়েছেন। আর এই ছোট্ট চায়ের দোকান থেকে যা আয় হয় তার দিয়ে চলে তার সংসার ।
কথা হয় কন্ঠশিল্পী জসিম সরদারের সাথে তিনি জানান, তার শুরুটা হয়েছিলো ২০০৬ তার গুরু গিয়াস উদ্দিন লিটু ভাইর মাধ্যমে। প্রথমে তার নিজ উপজেলায় বিভিন্ন অডিয়েন্সে গান করতেন। তারপর ঢাকা গিয়ে বিভিন্ন স্টাইলে গান করেন।এরপর সুরকার নাজির মাহমুদের সাথে পরিচয় হয়। তার মাধ্যমে সোনালী প্রোডাকসের কর্নধর ইকবাল ভাইয়ের কাছে যাই। প্রথমেই তার অ্যালবাম বের হয় চুমকি বড় স্বার্থপর। এটা ব্যাপক সাড়া পরে যায়।
এরপর একেরপর এক অ্যালবাম বের হয়।দীর্ঘদিন সংগীতের সাথে উঠাবসা ছিলো। সংগীতের অবস্থান ধরে রাখার জন্য অনেক চেষ্টা করেছেন কিন্তু আর্থিক সমস্যার কারণে আর ধরে রাখতে পারিনি। তাই নিজ এলাকায় একটি চায়ের দোকান দিয়েছেন। এখন কেউ যদি তাকে দিয়ে কাজ করাতে চায় তাহলে তিনি কাজ করতে চান।তিনি আরও জানান,আধুনিক, ফোক, ব্যান্ড সব গানের সাথে জড়িত রয়েছেন। নলছিটি পৌর শহরের স্থানীয়রা জানান, কন্ঠ শিল্পী জসিমের অনেক প্রতিভা রয়েছেন।
তার কন্ঠস্বর অনেক ভালো। তাকে আবার কেউ সুযোগ দিলে সে ভালো কিছু করতে পারবে। জসিমের ওস্তাদ গিয়াস উদ্দিন লিটু বলেন,জসিমের বাবাও একজন পুরানো দিনের শিল্পী ছিলেন।
জসিমের প্রতিভা অনেক ভালো ও ভালো কিছু করতে পারতো।কিন্তু কালের বিবর্তনের ফলে শিল্পীরা হারিয়ে যাচ্ছে। ভালো শিল্পীদের এখন আর মূল্যয়ন করা হয় না।
বর্তমানে গান ছেড়ে একটি চায়ের দোকান দিয়েছেন কিন্তু কেউ যদি তাকে সুযোগ দেয় তাহলে ভালো কিছু করতে পারতো। ওর গানের সুর এখনো অনেক সুন্দর। আমরা চাই সে আগের জায়গায় ফিরুক।
জনপ্রিয় সংগীত শিল্পী জসিম এখন চা দোকানী চুমকি বড় স্বার্থপর গানের অ্যালবাম করেই প্রশংসিত হয়েছিলেন কণ্ঠশিল্পী জসিম শাহ। তাঁর করা অ্যালবাম দেশ-বিদেশের দর্শকের কাছে দারুণ গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছিল। এরপর দুঃখে গড়া জীবন,তোমার জন্য কাঁদি আমি সহ একেরপর এক অ্যালবাম বেড় হয়েছিলো।
আর সেগুলো জনপ্রিয়তা পেয়েছিলো বেশ। বর্তমানে তিনি কাজের অভাবে নিজ জেলা ঝালকাঠির নলছিটিতে একটি চায়ের দোকান দিয়েছেন। আর এই ছোট্ট চায়ের দোকান থেকে যা আয় হয় তার দিয়ে চলে তার সংসার ।
কথা হয় কন্ঠশিল্পী জসিম সরদারের সাথে তিনি জানান, তার শুরুটা হয়েছিলো ২০০৬ তার গুরু গিয়াস উদ্দিন লিটু ভাইর মাধ্যমে। প্রথমে তার নিজ উপজেলায় বিভিন্ন অডিয়েন্সে গান করতেন। তারপর ঢাকা গিয়ে বিভিন্ন স্টাইলে গান করেন।এরপর সুরকার নাজির মাহমুদের সাথে পরিচয় হয়। তার মাধ্যমে সোনালী প্রোডাকসের কর্নধর ইকবাল ভাইয়ের কাছে যাই। প্রথমেই তার অ্যালবাম বের হয় চুমকি বড় স্বার্থপর। এটা ব্যাপক সাড়া পরে যায়।
এরপর একেরপর এক অ্যালবাম বের হয়।দীর্ঘদিন সংগীতের সাথে উঠাবসা ছিলো। সংগীতের অবস্থান ধরে রাখার জন্য অনেক চেষ্টা করেছেন কিন্তু আর্থিক সমস্যার কারণে আর ধরে রাখতে পারিনি। তাই নিজ এলাকায় একটি চায়ের দোকান দিয়েছেন। এখন কেউ যদি তাকে দিয়ে কাজ করাতে চায় তাহলে তিনি কাজ করতে চান।তিনি আরও জানান,আধুনিক, ফোক, ব্যান্ড সব গানের সাথে জড়িত রয়েছেন। নলছিটি পৌর শহরের স্থানীয়রা জানান, কন্ঠ শিল্পী জসিমের অনেক প্রতিভা রয়েছেন।
তার কন্ঠস্বর অনেক ভালো। তাকে আবার কেউ সুযোগ দিলে সে ভালো কিছু করতে পারবে। জসিমের ওস্তাদ গিয়াস উদ্দিন লিটু বলেন,জসিমের বাবাও একজন পুরানো দিনের শিল্পী ছিলেন।
জসিমের প্রতিভা অনেক ভালো ও ভালো কিছু করতে পারতো।কিন্তু কালের বিবর্তনের ফলে শিল্পীরা হারিয়ে যাচ্ছে। ভালো শিল্পীদের এখন আর মূল্যয়ন করা হয় না।
বর্তমানে গান ছেড়ে একটি চায়ের দোকান দিয়েছেন কিন্তু কেউ যদি তাকে সুযোগ দেয় তাহলে ভালো কিছু করতে পারতো। ওর গানের সুর এখনো অনেক সুন্দর। আমরা চাই সে আগের জায়গায় ফিরুক।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.