
११ জুন, २০२५ १७:५७
বাংলাদেশের আতিথেয়তা শিল্পকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে অনন্য উচ্চতায় পৌঁছে দিয়েছেন ভোলা জেলার দ্বীপ উপজেলা মনপুরার ছেলে মোঃ শাখাওয়াত হোসেন। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রে আয়োজিত মর্যাদাপূর্ণ ‘আমেরিকান কারি অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫’-এ তিনি অর্জন করেছেন ‘বেস্ট হসপিটালিটি আইকন’ খেতাব।
খালিল গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ ইউএসএ এবং আশা গ্রুপ ইউএসএ-এর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এই সম্মেলনে বিশ্বের শীর্ষ হোটেলিয়ার, রন্ধনশিল্পী ও আতিথেয়তা পেশাজীবীরা একত্রিত হন। প্রথমবারের মতো আয়োজিত এই আয়োজনে ১৮টি বিভাগে পুরস্কার প্রদান করা হয়, যেখানে শাখাওয়াত হোসেনের নেতৃত্বগুণ, উদ্ভাবনী দৃষ্টিভঙ্গি এবং আতিথেয়তা শিল্পে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে তাকে এই সম্মাননায় ভূষিত করা হয়।
শাখাওয়াত হোসেনের জন্ম ভোলা জেলার মেঘনা বেস্টিত দ্বীপ মনপুরা উপজেলায়। তিনি উপজেলার উত্তর সাকুচিয়া ইউনিয়নের বাংলাবাজার এলাকার বাসিন্দা স্কুল শিক্ষক মোঃ শাজাহান মাষ্টারের জেষ্ঠ্য পুত্র। শৈশবে তিনি এখানেই বেড়ে ওঠেন। স্থানীয় বিদ্যালয়ে প্রাথমিক শেষ করে তিনি উপজেলার হাজীর হাট মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাশ করেন। পরবর্তিতে উচ্চশিক্ষার জন্য ঢাকায় পাড়ি জমান। তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাফল্যের সাথে ইংরেজি সাহিত্যে অনার্স-মাস্টার্স শেষ করেন। এবং চাকরি জীবনে প্রবেশ করেন।
শাখাওয়াত হোসেন বর্তমানে দেশের শীর্ষস্থানীয় হোটেলসমূহ—দ্য ওয়েস্টিন ঢাকা, শেরাটন ঢাকা এবং হানসা: আ প্রিমিয়াম রেসিডেন্স—এর পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টস পিএলসি-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। আতিথেয়তা শিল্পে ফুড কস্ট অপ্টিমাইজেশন ও পরিচালন দক্ষতায় তার বৈপ্লবিক অবদান দেশ-বিদেশে প্রশংসিত হয়েছে।
করপোরেট নেতৃত্বের পাশাপাশি শাখাওয়াত হোসেন একাডেমিক অঙ্গনেও সমানভাবে উজ্জ্বল। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগে পিএইচডি করছেন এবং একই বিভাগে অ্যাডজাঙ্কট ফ্যাকাল্টি হিসেবে পাঠদান করছেন।
তার উল্লেখযোগ্য আন্তর্জাতিক অর্জনের মধ্যে রয়েছে এশিয়ান কারি অ্যাওয়ার্ড ২০২১ – এশিয়ান ক্যাটারিং ফেডারেশন, ট্যুরিজম ফেস অব সাউথ এশিয়া ২০২৪ – সাউথ এশিয়ান ট্রাভেল অ্যাওয়ার্ডস, বাংলাদেশের সেরা হোটেলিয়ার – হোটেল ইন্ডাস্ট্রি আর্কিটেকচার অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট কনফারেন্স, আন্তর্জাতিক বিচারক, শেফস ক্যুলিনারি কাপ, কোরিয়া ২০২৪–২৫ পুরস্কার। এছাড়াও বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল’, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ডস থেকে ‘হোটেলিয়ার অব দ্য ইয়ার-২০২৪ পুরস্কার’, ট্যুরিজম অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ‘হসপিটালিটি প্রফেশনাল অব বাংলাদেশ-২০২৪’, হোটেল ইন্ডাস্ট্রি আর্কিটেকচার, ইন্টেরিয়র্স অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট কনফারেন্সের পক্ষ থেকে ‘বেস্ট হোটেলিয়ার অব বাংলাদেশ’ পুরস্কার।
বর্তমানে তিনি শেফস ফেডারেশন অব বাংলাদেশ-এর প্রধান উপদেষ্টা, ওয়ার্ল্ড ট্যুরিজম নেটওয়ার্ক (ঢাকা চ্যাপ্টার)-এর পরিচালক এবং ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ইন্ডাস্ট্রি স্কিল কাউন্সিল বাংলাদেশ-এর গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে রয়েছেন।
গত ২৪ মে নিউইয়র্কের কুইন্সে আয়োজিত এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের সিনেটর শেখ রহমান তার হাতে এই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার তুলে দেন।
বাংলাদেশের আতিথেয়তা শিল্পকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে অনন্য উচ্চতায় পৌঁছে দিয়েছেন ভোলা জেলার দ্বীপ উপজেলা মনপুরার ছেলে মোঃ শাখাওয়াত হোসেন। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রে আয়োজিত মর্যাদাপূর্ণ ‘আমেরিকান কারি অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫’-এ তিনি অর্জন করেছেন ‘বেস্ট হসপিটালিটি আইকন’ খেতাব।
খালিল গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ ইউএসএ এবং আশা গ্রুপ ইউএসএ-এর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এই সম্মেলনে বিশ্বের শীর্ষ হোটেলিয়ার, রন্ধনশিল্পী ও আতিথেয়তা পেশাজীবীরা একত্রিত হন। প্রথমবারের মতো আয়োজিত এই আয়োজনে ১৮টি বিভাগে পুরস্কার প্রদান করা হয়, যেখানে শাখাওয়াত হোসেনের নেতৃত্বগুণ, উদ্ভাবনী দৃষ্টিভঙ্গি এবং আতিথেয়তা শিল্পে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে তাকে এই সম্মাননায় ভূষিত করা হয়।
শাখাওয়াত হোসেনের জন্ম ভোলা জেলার মেঘনা বেস্টিত দ্বীপ মনপুরা উপজেলায়। তিনি উপজেলার উত্তর সাকুচিয়া ইউনিয়নের বাংলাবাজার এলাকার বাসিন্দা স্কুল শিক্ষক মোঃ শাজাহান মাষ্টারের জেষ্ঠ্য পুত্র। শৈশবে তিনি এখানেই বেড়ে ওঠেন। স্থানীয় বিদ্যালয়ে প্রাথমিক শেষ করে তিনি উপজেলার হাজীর হাট মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাশ করেন। পরবর্তিতে উচ্চশিক্ষার জন্য ঢাকায় পাড়ি জমান। তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাফল্যের সাথে ইংরেজি সাহিত্যে অনার্স-মাস্টার্স শেষ করেন। এবং চাকরি জীবনে প্রবেশ করেন।
শাখাওয়াত হোসেন বর্তমানে দেশের শীর্ষস্থানীয় হোটেলসমূহ—দ্য ওয়েস্টিন ঢাকা, শেরাটন ঢাকা এবং হানসা: আ প্রিমিয়াম রেসিডেন্স—এর পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টস পিএলসি-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। আতিথেয়তা শিল্পে ফুড কস্ট অপ্টিমাইজেশন ও পরিচালন দক্ষতায় তার বৈপ্লবিক অবদান দেশ-বিদেশে প্রশংসিত হয়েছে।
করপোরেট নেতৃত্বের পাশাপাশি শাখাওয়াত হোসেন একাডেমিক অঙ্গনেও সমানভাবে উজ্জ্বল। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগে পিএইচডি করছেন এবং একই বিভাগে অ্যাডজাঙ্কট ফ্যাকাল্টি হিসেবে পাঠদান করছেন।
তার উল্লেখযোগ্য আন্তর্জাতিক অর্জনের মধ্যে রয়েছে এশিয়ান কারি অ্যাওয়ার্ড ২০২১ – এশিয়ান ক্যাটারিং ফেডারেশন, ট্যুরিজম ফেস অব সাউথ এশিয়া ২০২৪ – সাউথ এশিয়ান ট্রাভেল অ্যাওয়ার্ডস, বাংলাদেশের সেরা হোটেলিয়ার – হোটেল ইন্ডাস্ট্রি আর্কিটেকচার অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট কনফারেন্স, আন্তর্জাতিক বিচারক, শেফস ক্যুলিনারি কাপ, কোরিয়া ২০২৪–২৫ পুরস্কার। এছাড়াও বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল’, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ডস থেকে ‘হোটেলিয়ার অব দ্য ইয়ার-২০২৪ পুরস্কার’, ট্যুরিজম অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ‘হসপিটালিটি প্রফেশনাল অব বাংলাদেশ-২০২৪’, হোটেল ইন্ডাস্ট্রি আর্কিটেকচার, ইন্টেরিয়র্স অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট কনফারেন্সের পক্ষ থেকে ‘বেস্ট হোটেলিয়ার অব বাংলাদেশ’ পুরস্কার।
বর্তমানে তিনি শেফস ফেডারেশন অব বাংলাদেশ-এর প্রধান উপদেষ্টা, ওয়ার্ল্ড ট্যুরিজম নেটওয়ার্ক (ঢাকা চ্যাপ্টার)-এর পরিচালক এবং ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ইন্ডাস্ট্রি স্কিল কাউন্সিল বাংলাদেশ-এর গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে রয়েছেন।
গত ২৪ মে নিউইয়র্কের কুইন্সে আয়োজিত এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের সিনেটর শেখ রহমান তার হাতে এই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার তুলে দেন।

१२ ডিসেম্বর, २০२५ १४:३८
ভোলার লালমোহন উপজেলায় ২ কোটি ৬০ লাখ ৪১ হাজার ৭৩৯ টাকা ব্যয়ে নবনির্মিত সড়কের উদ্বোধন করেছেন জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান। বৃহস্পতিবার বিকেলে পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের লঞ্চঘাট থেকে বর্ণালী সড়ক পর্যন্ত আরসিসি সড়কের উদ্বোধন করেন তিনি। লালমোহন পৌরসভার বাস্তবায়নে এবং উপকূলীয় শহর জলবায়ু সহিষ্ণু প্রকল্পের আওতায় এই সড়কটি নির্মাণ করা হয়।
এ সময় লালমোহন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌরপ্রশাসক মো. শাহ আজিজ, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. রেজওয়ানুল হক, পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আরিফ হোসেন, নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুস সাত্তারসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
এরআগে, লালমোহন উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ হলরুমে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন ভোলা জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান।
ভোলার লালমোহন উপজেলায় ২ কোটি ৬০ লাখ ৪১ হাজার ৭৩৯ টাকা ব্যয়ে নবনির্মিত সড়কের উদ্বোধন করেছেন জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান। বৃহস্পতিবার বিকেলে পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের লঞ্চঘাট থেকে বর্ণালী সড়ক পর্যন্ত আরসিসি সড়কের উদ্বোধন করেন তিনি। লালমোহন পৌরসভার বাস্তবায়নে এবং উপকূলীয় শহর জলবায়ু সহিষ্ণু প্রকল্পের আওতায় এই সড়কটি নির্মাণ করা হয়।
এ সময় লালমোহন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌরপ্রশাসক মো. শাহ আজিজ, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. রেজওয়ানুল হক, পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আরিফ হোসেন, নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুস সাত্তারসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
এরআগে, লালমোহন উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ হলরুমে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন ভোলা জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান।

११ ডিসেম্বর, २০२५ ११:५१
ভোলায় মৌলবী মোহাম্মদ ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশন পরিচালিত দারুল হিকমাহ্ মাদরাসার চারজন এতিম শিক্ষার্থীকে বিদায়ি সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সকালে ভোলা সদর উপজেলার পূর্ব বাপ্তা চেউয়াখালী এলাকায় মাদরাসার অডিটোরিয়ামে এক দোয়া অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তৃতীয় শ্রেণির ওই শিক্ষার্থীদের সম্মাননা ক্রেস্ট ও শুভেচ্ছা উপহার দেওয়া হয়।
মাদরাসার নূরানী শাখায় তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা অর্জনের পর বিদায় নেওয়া এতিম শিক্ষার্থীরা হলো—মো. রবিউল ইসলাম, মো. হোসাইন, মো. হাসান ও মো. সানাউল।
মৌলবী ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশনের সহসভাপতি আলহাজ্ব মাওলানা আহমদ উল্লাহ খানের সভাপতিত্বে দোয়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারি মাওলানা অহিদউল্লাহ খান, গুলি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধানশিক্ষক অহিদুজ্জামান আনসারী, চৌদ্দঘর বালিকা দাখিল মাদরাসার সুপার মাওলানা হেলাল উদ্দিন, অবসরপ্রাপ্ত প্রধানশিক্ষক মো. মফিজুল ইসলাম, সমাজ সেবক মাহমুদুল হাসান ফরাজী প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে শিক্ষকদের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন মাওলানা হাসান।
উদ্বোধনী বক্তব্যে মাদরাসার পরিচালক মাওলানা নেছার উদ্দিন বলেন, এতিম ও অসহায় শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে সদর উপজেলার বাপ্তা ইউনিয়নে মৌলবী মোহাম্মদ ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে দারুল হিকমাহ নামের মাদরাসাটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। এখানে প্লে, নার্সারি, আদর্শ নুরানী ও বিশেষ নাজেরা বিভাগে শিশুদেরকে অতি যত্নসহকারে অভিজ্ঞ শিক্ষক দ্বারা পাঠদান করানো হয়। মাদরাসায় বর্তমানে ১৬ জন এতিম ও ৯ জন অসহায় শিক্ষার্থীসহ তিন শ্রেণিতে মোট ৬০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে।
এদের মধ্যে ২৫ জন শিক্ষার্থী আবাসিক থাকেন।
ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে মাদরাসাটি পরিচালনার পাশাপাশি এসব এতিম ও অসহায় শিক্ষার্থীদের থাকা-খাওয়া এবং পড়ালেখার সব খরচ বহন করা হয়। এখান থেকে শিক্ষার্থীরা ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি জেনারেল শিক্ষা নিয়ে থাকে। বর্তমানে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত হলেও ভবিষ্যতে এটি আরো বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে।
ভোলায় মৌলবী মোহাম্মদ ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশন পরিচালিত দারুল হিকমাহ্ মাদরাসার চারজন এতিম শিক্ষার্থীকে বিদায়ি সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সকালে ভোলা সদর উপজেলার পূর্ব বাপ্তা চেউয়াখালী এলাকায় মাদরাসার অডিটোরিয়ামে এক দোয়া অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তৃতীয় শ্রেণির ওই শিক্ষার্থীদের সম্মাননা ক্রেস্ট ও শুভেচ্ছা উপহার দেওয়া হয়।
মাদরাসার নূরানী শাখায় তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা অর্জনের পর বিদায় নেওয়া এতিম শিক্ষার্থীরা হলো—মো. রবিউল ইসলাম, মো. হোসাইন, মো. হাসান ও মো. সানাউল।
মৌলবী ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশনের সহসভাপতি আলহাজ্ব মাওলানা আহমদ উল্লাহ খানের সভাপতিত্বে দোয়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারি মাওলানা অহিদউল্লাহ খান, গুলি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধানশিক্ষক অহিদুজ্জামান আনসারী, চৌদ্দঘর বালিকা দাখিল মাদরাসার সুপার মাওলানা হেলাল উদ্দিন, অবসরপ্রাপ্ত প্রধানশিক্ষক মো. মফিজুল ইসলাম, সমাজ সেবক মাহমুদুল হাসান ফরাজী প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে শিক্ষকদের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন মাওলানা হাসান।
উদ্বোধনী বক্তব্যে মাদরাসার পরিচালক মাওলানা নেছার উদ্দিন বলেন, এতিম ও অসহায় শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে সদর উপজেলার বাপ্তা ইউনিয়নে মৌলবী মোহাম্মদ ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে দারুল হিকমাহ নামের মাদরাসাটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। এখানে প্লে, নার্সারি, আদর্শ নুরানী ও বিশেষ নাজেরা বিভাগে শিশুদেরকে অতি যত্নসহকারে অভিজ্ঞ শিক্ষক দ্বারা পাঠদান করানো হয়। মাদরাসায় বর্তমানে ১৬ জন এতিম ও ৯ জন অসহায় শিক্ষার্থীসহ তিন শ্রেণিতে মোট ৬০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে।
এদের মধ্যে ২৫ জন শিক্ষার্থী আবাসিক থাকেন।
ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে মাদরাসাটি পরিচালনার পাশাপাশি এসব এতিম ও অসহায় শিক্ষার্থীদের থাকা-খাওয়া এবং পড়ালেখার সব খরচ বহন করা হয়। এখান থেকে শিক্ষার্থীরা ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি জেনারেল শিক্ষা নিয়ে থাকে। বর্তমানে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত হলেও ভবিষ্যতে এটি আরো বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে।

০४ ডিসেম্বর, २০२५ १८:१४
ভোলা শহরে নবনির্মিত গজনবী স্টেডিয়াম, চরফ্যাশন উপজেলার মিনি স্টেডিয়াম ও জেলা সুইমিংপুলের উদ্বোধন করেছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) বিকেলে সচিবালয় থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এর উদ্বোধন ঘোষণা করেন। ভোলার জেলা প্রশাসকের সম্মেলণ কক্ষে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘উপজেলা স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ে ২০১ টি স্টেডিয়াম আমরা নির্মাণ করছি। ভোলা যে মিনি স্টেডিয়াম সেটা উন্নতমানের, প্রায় ১০ হাজার দর্শক ধারণ ক্ষমতার সম্পূর্ণ। আমাদের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের পলিসি হচ্ছে-দেশের সব পর্যায়ে মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ বাস্তবায়ন করব।’
অবকাঠামোর বাইরেও অবকাঠামোর সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করে খেলাধুলার ইকোসিস্টেম বিল্ড করার জন্য দৃশ্যমান অগ্রগতি ১ বছরের বেশি সময়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় দেখাতে পেরেছে।
এসময় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ভোলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো.বিল্লাল হোসেন। এছাড়া ভোলার স্থানীয় রাজনৈতিক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
ভোলা শহরে নবনির্মিত গজনবী স্টেডিয়াম, চরফ্যাশন উপজেলার মিনি স্টেডিয়াম ও জেলা সুইমিংপুলের উদ্বোধন করেছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) বিকেলে সচিবালয় থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এর উদ্বোধন ঘোষণা করেন। ভোলার জেলা প্রশাসকের সম্মেলণ কক্ষে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘উপজেলা স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ে ২০১ টি স্টেডিয়াম আমরা নির্মাণ করছি। ভোলা যে মিনি স্টেডিয়াম সেটা উন্নতমানের, প্রায় ১০ হাজার দর্শক ধারণ ক্ষমতার সম্পূর্ণ। আমাদের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের পলিসি হচ্ছে-দেশের সব পর্যায়ে মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ বাস্তবায়ন করব।’
অবকাঠামোর বাইরেও অবকাঠামোর সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করে খেলাধুলার ইকোসিস্টেম বিল্ড করার জন্য দৃশ্যমান অগ্রগতি ১ বছরের বেশি সময়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় দেখাতে পেরেছে।
এসময় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ভোলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো.বিল্লাল হোসেন। এছাড়া ভোলার স্থানীয় রাজনৈতিক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १९:२५
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १८:০८
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १७:০८
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १६:০০