০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:৪৫
লাল, নীল, সবুজ ও হলুদ বাতির ঝলমল আলোয় নদীটি এক টুকরো শহরে রূপান্তরিত হয়। রাতের নিস্তব্ধতা ভেঙে নদীর বুক জুড়ে জ্বলে ওঠে মাছ ধরা ট্রলারের রঙিন বাতির ঝলকানি। দূর থেকে মনে হয় নদীর বুকে বসেছে কোনো আলোর মেলা।
জেলেদের কোলাহল, জালের শব্দ আর ইঞ্জিনের গর্জন মিলিয়ে নদীটি যেন পরিণত হয় শ্রম, আশা আর সংগ্রামের প্রতীকে। সন্ধ্যার পরে মনভোলানো এ সৌন্দর্য আকর্ষণ করে যে কাউকে।
তাই তো নানা বয়সী মানুষ ছুটে আসছেন নদীর তীরে। এটি পটুয়াখালী জেলার মৎস্যবন্দর আলীপুর-মহিপুরের মাঝখান দিয়ে প্রবাহিত খাপড়াভাঙ্গা নদী। অনেকের কাছে শিববাড়িয়া নদী নামেও পরিচিত।
নদীটির দুই তীরে অবস্থিত মহিপুর-আলীপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র। সমুদ্রে মাছ ধরা অবস্থায় বৈরী আবহাওয়া বা প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় বঙ্গোপসাগর থেকে জেলেরা দ্রুত আশ্রয় নেয় এ নদীতে। ফলে নদীটি জেলেদের কাছে পোতাশ্রয় নামেও পরিচিতি লাভ করেছে।
দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা এসব ট্রলার নদীর বুকে ভেসে থাকায় এক টুকরো শহরে রূপান্তরিত হয়। রাতে নদীর দৃশ্য যেন অন্য এক রূপ নেয়। লাল, সবুজ, নীল বাতির আলোয় মুখরিত হয়ে ওঠে নদীর বুক।
খাপড়াভাঙ্গা সেতুর ওপর দাঁড়িয়ে শতশত মানুষ এই দৃশ্য উপভোগ করতে আসেন প্রতি সন্ধ্যায় ।অনেকে মোবাইল ক্যামেরায় ভিডিও ও সেলফি তুলে ছড়িয়ে দেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। ধীরে ধীরে স্থানীয়দের কাছে এটি একটি জনপ্রিয় বিনোদন স্পটে পরিণত হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে কথা হয় কুয়াকাটা টেলিভিশন সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি কাজী সাঈদের সাথে। তিনি বলেন, আলীপুর-মহিপুর মৎস্যবন্দর, খাপড়াভাঙ্গা নদীটি চমৎকার একটি পর্যটন স্পট হতে পারে। এই নদীটিতে কিছু প্রমোদতরী ভাসতে পারে।
যাতে পর্যটকরা নদীটির দু’মাথার আন্ধারমানিক ও রামনাবাদ মোহনায় যেতে পারে। নদীটির দু’পাড়ের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে ছাতা বেঞ্চ বসানোর ব্যবস্থা করতে পারলে আকর্ষণ বাড়বে।
তিনি আরও বলেন, নদীর পাড়ে নির্দিষ্ট একটি জায়গায় স্টল করে সকাল-সন্ধ্যা মাছের দোকান বসালে পর্যটকরা তাজা মাছ কেনার পাশাপাশি সামুদ্রিক বিভিন্ন প্রজাতির মাছের পরিচয় জানতে পারবে।
সর্বোপরি পরিকল্পিত পরিকল্পনার মাধ্যমে খাপড়াভাঙ্গা নদীটির সৌন্দর্য আরও বৃদ্ধি করতে পারলে সাগরকন্যা কুয়াকাটা পাবে আরও একটি দর্শনীয় পর্যটন স্পট এবং দেশী-বিদেশী ভ্রমণপিপাসু দর্শনার্থীদের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে।
স্থানীয় বাসিন্দা রাজিব হাওলাদার বলেন, এখন সন্ধ্যা নামলেই মনে হয় নদীর মাঝখানে একটা শহর জেগে উঠেছে। বাতিগুলোর ঝলকানি নদীকে যেন অন্য রকম রূপ দিয়েছে।
খাপড়াভাঙ্গা সেতুতে ঘুরতে আসা কুয়াকাটা থেকে আগত পর্যটক মো. কামাল উদ্দিন বলেন, “আমরা কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত থেকে শুধু এই দৃশ্য দেখার জন্য এখানে এসেছি। সত্যি অসাধারণ লেগেছে।
সেতুর দক্ষিণ প্রান্তে ফুচকা দোকানী জসিম মোল্লা বলেন, আগে শুধু ট্রলার ভীড়ত, এখন সন্ধ্যা নামলেই মানুষ এখানে ঘুরতে আসে। আমাদের ব্যবসাও ভালো হচ্ছে।
পর্যটক মাহমুদা আক্তার বলেন, এ দৃশ্যটাকে ভাষায় বোঝানো সম্ভব নয়। মনে হয় নদীর মধ্যে আলোকসজ্জা করা শহর ভাসছে। আমি ভিডিও করে পরিবারের সবাইকে পাঠিয়েছি।
এ বিষয়ে কলাপাড়া উপজেলা ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী কর্মকর্তা ইয়াসীন সাদেক বলেন, খাপড়াভাঙ্গা সেতুর দু'পাশে সন্ধ্যার পরের দৃশ্যটি অত্যন্ত মনোরম।
এটি আগত পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় করার জন্য স্থানীয় রাখাইন সম্প্রদায়ের বিভিন্ন প্রজাতির খাবারগুলো ভাসমান দোকান আকারে রেস্টুরেন্টের করলে পর্যটকরা এই স্পটে আসবে। পাশাপাশি ট্রলারের মাধ্যমে নদীর মোহনাগুলো ঘুরে দেখার ব্যবস্থা হলে এই স্পটটি আরো আকর্ষণীয় হবে। এ বিষয়ে আমরা জেলা প্রশাসকের সাথে কথা বলব।
লাল, নীল, সবুজ ও হলুদ বাতির ঝলমল আলোয় নদীটি এক টুকরো শহরে রূপান্তরিত হয়। রাতের নিস্তব্ধতা ভেঙে নদীর বুক জুড়ে জ্বলে ওঠে মাছ ধরা ট্রলারের রঙিন বাতির ঝলকানি। দূর থেকে মনে হয় নদীর বুকে বসেছে কোনো আলোর মেলা।
জেলেদের কোলাহল, জালের শব্দ আর ইঞ্জিনের গর্জন মিলিয়ে নদীটি যেন পরিণত হয় শ্রম, আশা আর সংগ্রামের প্রতীকে। সন্ধ্যার পরে মনভোলানো এ সৌন্দর্য আকর্ষণ করে যে কাউকে।
তাই তো নানা বয়সী মানুষ ছুটে আসছেন নদীর তীরে। এটি পটুয়াখালী জেলার মৎস্যবন্দর আলীপুর-মহিপুরের মাঝখান দিয়ে প্রবাহিত খাপড়াভাঙ্গা নদী। অনেকের কাছে শিববাড়িয়া নদী নামেও পরিচিত।
নদীটির দুই তীরে অবস্থিত মহিপুর-আলীপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র। সমুদ্রে মাছ ধরা অবস্থায় বৈরী আবহাওয়া বা প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় বঙ্গোপসাগর থেকে জেলেরা দ্রুত আশ্রয় নেয় এ নদীতে। ফলে নদীটি জেলেদের কাছে পোতাশ্রয় নামেও পরিচিতি লাভ করেছে।
দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা এসব ট্রলার নদীর বুকে ভেসে থাকায় এক টুকরো শহরে রূপান্তরিত হয়। রাতে নদীর দৃশ্য যেন অন্য এক রূপ নেয়। লাল, সবুজ, নীল বাতির আলোয় মুখরিত হয়ে ওঠে নদীর বুক।
খাপড়াভাঙ্গা সেতুর ওপর দাঁড়িয়ে শতশত মানুষ এই দৃশ্য উপভোগ করতে আসেন প্রতি সন্ধ্যায় ।অনেকে মোবাইল ক্যামেরায় ভিডিও ও সেলফি তুলে ছড়িয়ে দেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। ধীরে ধীরে স্থানীয়দের কাছে এটি একটি জনপ্রিয় বিনোদন স্পটে পরিণত হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে কথা হয় কুয়াকাটা টেলিভিশন সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি কাজী সাঈদের সাথে। তিনি বলেন, আলীপুর-মহিপুর মৎস্যবন্দর, খাপড়াভাঙ্গা নদীটি চমৎকার একটি পর্যটন স্পট হতে পারে। এই নদীটিতে কিছু প্রমোদতরী ভাসতে পারে।
যাতে পর্যটকরা নদীটির দু’মাথার আন্ধারমানিক ও রামনাবাদ মোহনায় যেতে পারে। নদীটির দু’পাড়ের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে ছাতা বেঞ্চ বসানোর ব্যবস্থা করতে পারলে আকর্ষণ বাড়বে।
তিনি আরও বলেন, নদীর পাড়ে নির্দিষ্ট একটি জায়গায় স্টল করে সকাল-সন্ধ্যা মাছের দোকান বসালে পর্যটকরা তাজা মাছ কেনার পাশাপাশি সামুদ্রিক বিভিন্ন প্রজাতির মাছের পরিচয় জানতে পারবে।
সর্বোপরি পরিকল্পিত পরিকল্পনার মাধ্যমে খাপড়াভাঙ্গা নদীটির সৌন্দর্য আরও বৃদ্ধি করতে পারলে সাগরকন্যা কুয়াকাটা পাবে আরও একটি দর্শনীয় পর্যটন স্পট এবং দেশী-বিদেশী ভ্রমণপিপাসু দর্শনার্থীদের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে।
স্থানীয় বাসিন্দা রাজিব হাওলাদার বলেন, এখন সন্ধ্যা নামলেই মনে হয় নদীর মাঝখানে একটা শহর জেগে উঠেছে। বাতিগুলোর ঝলকানি নদীকে যেন অন্য রকম রূপ দিয়েছে।
খাপড়াভাঙ্গা সেতুতে ঘুরতে আসা কুয়াকাটা থেকে আগত পর্যটক মো. কামাল উদ্দিন বলেন, “আমরা কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত থেকে শুধু এই দৃশ্য দেখার জন্য এখানে এসেছি। সত্যি অসাধারণ লেগেছে।
সেতুর দক্ষিণ প্রান্তে ফুচকা দোকানী জসিম মোল্লা বলেন, আগে শুধু ট্রলার ভীড়ত, এখন সন্ধ্যা নামলেই মানুষ এখানে ঘুরতে আসে। আমাদের ব্যবসাও ভালো হচ্ছে।
পর্যটক মাহমুদা আক্তার বলেন, এ দৃশ্যটাকে ভাষায় বোঝানো সম্ভব নয়। মনে হয় নদীর মধ্যে আলোকসজ্জা করা শহর ভাসছে। আমি ভিডিও করে পরিবারের সবাইকে পাঠিয়েছি।
এ বিষয়ে কলাপাড়া উপজেলা ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী কর্মকর্তা ইয়াসীন সাদেক বলেন, খাপড়াভাঙ্গা সেতুর দু'পাশে সন্ধ্যার পরের দৃশ্যটি অত্যন্ত মনোরম।
এটি আগত পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় করার জন্য স্থানীয় রাখাইন সম্প্রদায়ের বিভিন্ন প্রজাতির খাবারগুলো ভাসমান দোকান আকারে রেস্টুরেন্টের করলে পর্যটকরা এই স্পটে আসবে। পাশাপাশি ট্রলারের মাধ্যমে নদীর মোহনাগুলো ঘুরে দেখার ব্যবস্থা হলে এই স্পটটি আরো আকর্ষণীয় হবে। এ বিষয়ে আমরা জেলা প্রশাসকের সাথে কথা বলব।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:২৫
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:৩৮
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৭:২৯
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:৪৯
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৪:৪৬
পটুয়াখালী বাউফলে মাহবুব আলম মিন্টু (৩৫) নামের এক স্কুল শিক্ষককে কুপিয়ে জখম করা হয়েছে। সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টার দিকে উপজেলার মধ্য জৌতা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
প্রতিবেশী জামাল মাদবর ও তার ছেলে এ ঘটনা ঘটিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন আহত মিন্টু। মাহবুব আলম মিন্টু উপজেলার ১৩৮ নং চর ব্যারেড সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ও মধ্যজৌতা এলাকার বাসিন্দা মৃত আবুল হোসেনের ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শী দুলাল হোসেন জানান, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মিন্টুর আমন ধানের জমিতে জামাল মাদবরের একঝাঁক হাঁস নেমে বীজগুলো নষ্ট করে। জমির মালিক এসময়ে হাঁসগুলো তাড়িয়ে দেন।
হাঁস তাড়ানোর ঘটনা জামাল মাদবরের স্ত্রী ময়না বেগম তার স্বামী ও ছেলেকে জানান। এ ঘটনার পরে মিন্টু তার নিজ বাড়ির সামনে আসলে সকাল ১১টার সময় জামাল মাদবর ও তার ছেলে তাকে বগি দা দিয়ে কুপিয়ে জখম করে।
বাউফল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগের চিকিৎসক ডা. শাম্মি আক্তার তরন বলেন, আহতের বাম পাশের হিপজয়েন্টে গভীর ক্ষত রয়েছে। রক্ত বন্ধ করে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বাউফল থানার অফিসার ইনচার্জ আকতারুজ্জামান সরকার বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
পটুয়াখালী বাউফলে মাহবুব আলম মিন্টু (৩৫) নামের এক স্কুল শিক্ষককে কুপিয়ে জখম করা হয়েছে। সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টার দিকে উপজেলার মধ্য জৌতা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
প্রতিবেশী জামাল মাদবর ও তার ছেলে এ ঘটনা ঘটিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন আহত মিন্টু। মাহবুব আলম মিন্টু উপজেলার ১৩৮ নং চর ব্যারেড সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ও মধ্যজৌতা এলাকার বাসিন্দা মৃত আবুল হোসেনের ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শী দুলাল হোসেন জানান, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মিন্টুর আমন ধানের জমিতে জামাল মাদবরের একঝাঁক হাঁস নেমে বীজগুলো নষ্ট করে। জমির মালিক এসময়ে হাঁসগুলো তাড়িয়ে দেন।
হাঁস তাড়ানোর ঘটনা জামাল মাদবরের স্ত্রী ময়না বেগম তার স্বামী ও ছেলেকে জানান। এ ঘটনার পরে মিন্টু তার নিজ বাড়ির সামনে আসলে সকাল ১১টার সময় জামাল মাদবর ও তার ছেলে তাকে বগি দা দিয়ে কুপিয়ে জখম করে।
বাউফল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগের চিকিৎসক ডা. শাম্মি আক্তার তরন বলেন, আহতের বাম পাশের হিপজয়েন্টে গভীর ক্ষত রয়েছে। রক্ত বন্ধ করে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বাউফল থানার অফিসার ইনচার্জ আকতারুজ্জামান সরকার বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১২:২৩
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার দুর্গম চর এলাকা থেকে অজ্ঞাত পরিচয়ের এক শিশুর হাত-পা-মাথাবিহীন মরদেহ উদ্ধার করেছে নৌ-পুলিশ। পাশে একটি নীল রঙের প্যান্ট পড়ে থাকতে দেখা গেছে। নিহত শিশুর বয়স আনুমানিক ৭ থেকে ৮ বছর হতে পারে বলে ধারণা করছে পুলিশ।
শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যার দিকে উপজেলার নদীবেষ্টিত চন্দ্রদ্বীপ ইউনিয়নের চর ব্যারেট এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে কালাইয়া নৌ–ফাঁড়ির পুলিশ। কালাইয়া নৌ-ফাঁড়ি পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) সাইফুল ইসলাম বলেন, স্থানীয়দের খবরের ভিত্তিতে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়।
প্রথমে দূর থেকে এটি যে মানুষের মরদেহ তা বোঝা যায়নি। পরে সুরতহাল প্রতিবেদনের মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া হয় এটি শিশুর মরদেহ। কীভাবে মরদেহটি ওই এলাকায় এসেছে তা এখনও স্পষ্ট নয়। এ বিষয়ে আশপাশের থানাগুলোতে তথ্য পাঠানো হয়েছে।
বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকতারুজ্জামান সরকার বলেন, মরদেহের সুরতহাল সম্পন্ন হয়েছে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যুর মামলা রুজুর প্রক্রিয়া চলছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পটুয়াখালী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে।
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার দুর্গম চর এলাকা থেকে অজ্ঞাত পরিচয়ের এক শিশুর হাত-পা-মাথাবিহীন মরদেহ উদ্ধার করেছে নৌ-পুলিশ। পাশে একটি নীল রঙের প্যান্ট পড়ে থাকতে দেখা গেছে। নিহত শিশুর বয়স আনুমানিক ৭ থেকে ৮ বছর হতে পারে বলে ধারণা করছে পুলিশ।
শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যার দিকে উপজেলার নদীবেষ্টিত চন্দ্রদ্বীপ ইউনিয়নের চর ব্যারেট এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে কালাইয়া নৌ–ফাঁড়ির পুলিশ। কালাইয়া নৌ-ফাঁড়ি পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) সাইফুল ইসলাম বলেন, স্থানীয়দের খবরের ভিত্তিতে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়।
প্রথমে দূর থেকে এটি যে মানুষের মরদেহ তা বোঝা যায়নি। পরে সুরতহাল প্রতিবেদনের মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া হয় এটি শিশুর মরদেহ। কীভাবে মরদেহটি ওই এলাকায় এসেছে তা এখনও স্পষ্ট নয়। এ বিষয়ে আশপাশের থানাগুলোতে তথ্য পাঠানো হয়েছে।
বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকতারুজ্জামান সরকার বলেন, মরদেহের সুরতহাল সম্পন্ন হয়েছে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যুর মামলা রুজুর প্রক্রিয়া চলছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পটুয়াখালী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে।
০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:৪৫
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা:) ১৪৪৭ হিজরী উদযাপন উপলক্ষে পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে হযরত মুহাম্মদ (সা:) এর জীবন ও কর্মের উপর আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মির্জাগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্সের সম্প্রসারিত ভবনের কনফারেন্স রুমে এ সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন মির্জাগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও ) মোঃ তরিকুল ইসলাম।
উপস্থিত ছিলেন ঢাকা সাব-এডিটরস কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক জাওহার ইকবাল খান,বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মির্জাগঞ্জ উপজেলা শাখার আমীর মাওঃ মোঃ শাজাহান,সাবেক আমীর মাওঃ মুহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, সুবিদখালী কেন্দ্রীয় মসজিদের ইমাম ও খতিব মাওলানা মোঃ ওবায়দুল হক,গণ অধিকার পরিষদের মির্জাগঞ্জ উপজেলা শাখা আহবায়ক মোঃ দুলাল ফকির,মির্জাগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মল্লিক মাকসুদ আহমেদ বায়েজীদ,বিভিন্ন দপ্তরের সরকারি কর্মকর্তাবৃন্দ,উপজেলার বিভিন্ন মসজিদের খতিব,ইমাম,উলামায়ে কেরামগণ,ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।
আলোচকগণ মানবতার আলোকবর্তিকা,শান্তির দূত,শ্রেষ্ঠ নবী ও রাসূল হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর আগমনের দিন,মাস রবিউল আউয়ালের পবিত্রতা ও মর্যাদা রক্ষা এবং আল্লাহর হাবিবের জীবনচরিত নিয়ে সুগভীর পর্যালোচনা করেন।
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা:) ১৪৪৭ হিজরী উদযাপন উপলক্ষে পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে হযরত মুহাম্মদ (সা:) এর জীবন ও কর্মের উপর আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মির্জাগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্সের সম্প্রসারিত ভবনের কনফারেন্স রুমে এ সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন মির্জাগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও ) মোঃ তরিকুল ইসলাম।
উপস্থিত ছিলেন ঢাকা সাব-এডিটরস কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক জাওহার ইকবাল খান,বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মির্জাগঞ্জ উপজেলা শাখার আমীর মাওঃ মোঃ শাজাহান,সাবেক আমীর মাওঃ মুহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, সুবিদখালী কেন্দ্রীয় মসজিদের ইমাম ও খতিব মাওলানা মোঃ ওবায়দুল হক,গণ অধিকার পরিষদের মির্জাগঞ্জ উপজেলা শাখা আহবায়ক মোঃ দুলাল ফকির,মির্জাগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মল্লিক মাকসুদ আহমেদ বায়েজীদ,বিভিন্ন দপ্তরের সরকারি কর্মকর্তাবৃন্দ,উপজেলার বিভিন্ন মসজিদের খতিব,ইমাম,উলামায়ে কেরামগণ,ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।
আলোচকগণ মানবতার আলোকবর্তিকা,শান্তির দূত,শ্রেষ্ঠ নবী ও রাসূল হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর আগমনের দিন,মাস রবিউল আউয়ালের পবিত্রতা ও মর্যাদা রক্ষা এবং আল্লাহর হাবিবের জীবনচরিত নিয়ে সুগভীর পর্যালোচনা করেন।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.