২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৭:৫৫
পটুয়াখালীর আলিপুর মৎস্যবন্দরে জেলের জালে ধরা পড়েছে ‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’ বা ‘কালো পোয়া’ নামে একটি বিরল সামুদ্রিক মাছ। শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকালে মাছটি আলীপুর বন্দরের মেসার্স জাবের ফিসে নিয়ে আসলে খোলা বাজারে উন্মুক্ত ডাকের মাধ্যমে ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে।
৪ কেজি ৯০০ গ্রাম ওজনের মাছটি প্রতি কেজি প্রায় ১৬ হাজার টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। এ প্রজাতির সচরাচর এ ধরনের মাছ জেলেদের জালে ধরা পড়ে না। তাই খবর ছড়িয়ে পড়লে মাছটি দেখার জন্য আড়তে ভিড় লেগে যায়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মাছটি আড়তে তোলা হলে ডাকের মাধ্যমে ‘ফ্রেশ ফিস কুয়াকাটা’র স্বত্বাধিকারী পিএম মুসা কিনে নেন। মাছটি তিনি রপ্তানির জন্য প্রস্তুত করবেন বলেও জানিয়েছেন। এর আগে গত বুধবার সাড়ে ৪ কেজি ওজনের আরও একটি কালো পোয়া ৭২ হাজার টাকায় তিনি কেনেন।
স্থানীয় জেলেদের কাছে মাছটি ‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’ ও দাঁতিনা নামেও পরিচিত। আন্তর্জাতিক বাজারে এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে, বিশেষ করে মাছটির বায়ুথলি বা এয়ার ব্লাডার চীনা ঐতিহ্যবাহী ওষুধ ও প্রসাধনী তৈরিতে ব্যবহৃত হওয়ায় এর দাম অনেক বেশি।
ওয়ার্ল্ড ফিস বাংলাদেশের গবেষণা সহকারী মো. বখতিয়ার উদ্দিন বলেন, কালো পোয়া (Protonibea diacanthus) হলো Sciaenidae পরিবারের একটি দুষ্প্রাপ্য সামুদ্রিক মাছ। এর দৈর্ঘ্য সাধারণত ৫০ থেকে ১৮০ সেন্টিমিটার হয়, তবে কখনো ১.৫ মিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে।
ওজন ১০ থেকে ২৫ কেজি হলেও কোনো কোনো সময় ৫০ কেজিরও বেশি পাওয়া যায়। মাছটি বঙ্গোপসাগরের কক্সবাজার, মহেশখালী, সেন্টমার্টিন, পটুয়াখালী ও বরিশাল উপকূলে মাঝেমধ্যে দেখা যায়। কাদামাটি বা বালুময় তলদেশে এরা বসবাস করে এবং ছোট মাছ, চিংড়ি ও অন্যান্য ক্রাস্টেশিয়ান খেয়ে বেঁচে থাকে।
কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা জানান, এ মাছকে ব্ল্যাক স্পটেড ক্রোকারও বলা হয়। সম্প্রতি ২টি মাছ জেলেদের জালে ধরা পড়েছে। এটি অত্যন্ত খুশির খবর। এর এয়ার ব্লাডার আন্তর্জাতিক বাজারে অনেক দামি, তাই মাছটির দামও বেশি।
বাংলাদেশে সচরাচর ধরা পড়ে না, তবে সুন্দরবন এলাকায় কিছুটা পাওয়া যায়। সর্বোচ্চ ২৫ কেজি ওজন পর্যন্ত আহরিত হয়েছে। সাম্প্রতিক ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞার সুফলেই জেলেরা এখন বেশি মাছ পাচ্ছেন, এতে তারা অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হচ্ছেন।
পটুয়াখালীর আলিপুর মৎস্যবন্দরে জেলের জালে ধরা পড়েছে ‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’ বা ‘কালো পোয়া’ নামে একটি বিরল সামুদ্রিক মাছ। শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকালে মাছটি আলীপুর বন্দরের মেসার্স জাবের ফিসে নিয়ে আসলে খোলা বাজারে উন্মুক্ত ডাকের মাধ্যমে ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে।
৪ কেজি ৯০০ গ্রাম ওজনের মাছটি প্রতি কেজি প্রায় ১৬ হাজার টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। এ প্রজাতির সচরাচর এ ধরনের মাছ জেলেদের জালে ধরা পড়ে না। তাই খবর ছড়িয়ে পড়লে মাছটি দেখার জন্য আড়তে ভিড় লেগে যায়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মাছটি আড়তে তোলা হলে ডাকের মাধ্যমে ‘ফ্রেশ ফিস কুয়াকাটা’র স্বত্বাধিকারী পিএম মুসা কিনে নেন। মাছটি তিনি রপ্তানির জন্য প্রস্তুত করবেন বলেও জানিয়েছেন। এর আগে গত বুধবার সাড়ে ৪ কেজি ওজনের আরও একটি কালো পোয়া ৭২ হাজার টাকায় তিনি কেনেন।
স্থানীয় জেলেদের কাছে মাছটি ‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’ ও দাঁতিনা নামেও পরিচিত। আন্তর্জাতিক বাজারে এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে, বিশেষ করে মাছটির বায়ুথলি বা এয়ার ব্লাডার চীনা ঐতিহ্যবাহী ওষুধ ও প্রসাধনী তৈরিতে ব্যবহৃত হওয়ায় এর দাম অনেক বেশি।
ওয়ার্ল্ড ফিস বাংলাদেশের গবেষণা সহকারী মো. বখতিয়ার উদ্দিন বলেন, কালো পোয়া (Protonibea diacanthus) হলো Sciaenidae পরিবারের একটি দুষ্প্রাপ্য সামুদ্রিক মাছ। এর দৈর্ঘ্য সাধারণত ৫০ থেকে ১৮০ সেন্টিমিটার হয়, তবে কখনো ১.৫ মিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে।
ওজন ১০ থেকে ২৫ কেজি হলেও কোনো কোনো সময় ৫০ কেজিরও বেশি পাওয়া যায়। মাছটি বঙ্গোপসাগরের কক্সবাজার, মহেশখালী, সেন্টমার্টিন, পটুয়াখালী ও বরিশাল উপকূলে মাঝেমধ্যে দেখা যায়। কাদামাটি বা বালুময় তলদেশে এরা বসবাস করে এবং ছোট মাছ, চিংড়ি ও অন্যান্য ক্রাস্টেশিয়ান খেয়ে বেঁচে থাকে।
কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা জানান, এ মাছকে ব্ল্যাক স্পটেড ক্রোকারও বলা হয়। সম্প্রতি ২টি মাছ জেলেদের জালে ধরা পড়েছে। এটি অত্যন্ত খুশির খবর। এর এয়ার ব্লাডার আন্তর্জাতিক বাজারে অনেক দামি, তাই মাছটির দামও বেশি।
বাংলাদেশে সচরাচর ধরা পড়ে না, তবে সুন্দরবন এলাকায় কিছুটা পাওয়া যায়। সর্বোচ্চ ২৫ কেজি ওজন পর্যন্ত আহরিত হয়েছে। সাম্প্রতিক ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞার সুফলেই জেলেরা এখন বেশি মাছ পাচ্ছেন, এতে তারা অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হচ্ছেন।
২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১২:৫২
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পবিপ্রবি) গর্বের আরেকটি পালক অর্জন করেছে। আমেরিকার স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির মেটা রিসার্চ ইনোভেশন সেন্টার (মেট্রিকস) প্রকাশিত বিশ্বসেরা ২ শতাংশ গবেষকের তালিকায় স্থান পেয়েছেন পবিপ্রবির তিন শিক্ষার্থী। তারা হলেন নিউট্রিশন অ্যান্ড ফুড সায়েন্স অনুষদের তৃতীয় ব্যাচের তিন শিক্ষার্থী আবু সাঈদ শুভ, সত্যজিৎ কুণ্ডু ও হাফিজ রায়হান।
শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) প্রকাশিত এই তালিকাটি গবেষণা প্রকাশনার মান, এইচ-ইনডেক্স, সাইটেশনসহ বিভিন্ন সূচকের ভিত্তিতে এলসেভিয়ার জার্নালে প্রকাশিত হয়। প্রতিবছরের মতো এবারও গবেষকদের ২২টি প্রধান বৈজ্ঞানিক ক্ষেত্র এবং ১৭৪টি উপ-ক্ষেত্রে শ্রেণিবদ্ধ করে দুটি ধাপে (পুরো পেশাগত জীবন ও এক বছরের গবেষণা কর্ম) এই তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে।
তালিকায় স্থান পাওয়া শিক্ষার্থী আবু সাঈদ শুভ বলেন, বিশ্বের শীর্ষ ২ শতাংশ বিজ্ঞানীর তালিকায় নাম ওঠা আমার জীবনের এক অসাধারণ স্বীকৃতি। দীর্ঘদিনের শ্রম, গবেষণার চ্যালেঞ্জ আর শিক্ষকদের অনুপ্রেরণার ফসল এটি। এই অর্জন শুধু গর্বই নয়, বরং মানুষের স্বাস্থ্য উন্নয়নে আরও বেশি দায়িত্বশীলভাবে কাজ করার প্রেরণা দেয়।
আন্তর্জাতিক প্রকাশনা সংস্থা এলসেভিয়ার প্রতিবছর ২ হাজারেরও বেশি জার্নাল প্রকাশ করে। এ জার্নালগুলোতে বছরে প্রায় আড়াই লাখের বেশি গবেষণা নিবন্ধ প্রকাশিত হয় এবং এর আর্কাইভে সংরক্ষিত প্রকাশনার সংখ্যা ৭০ লাখের বেশি।
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পবিপ্রবি) গর্বের আরেকটি পালক অর্জন করেছে। আমেরিকার স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির মেটা রিসার্চ ইনোভেশন সেন্টার (মেট্রিকস) প্রকাশিত বিশ্বসেরা ২ শতাংশ গবেষকের তালিকায় স্থান পেয়েছেন পবিপ্রবির তিন শিক্ষার্থী। তারা হলেন নিউট্রিশন অ্যান্ড ফুড সায়েন্স অনুষদের তৃতীয় ব্যাচের তিন শিক্ষার্থী আবু সাঈদ শুভ, সত্যজিৎ কুণ্ডু ও হাফিজ রায়হান।
শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) প্রকাশিত এই তালিকাটি গবেষণা প্রকাশনার মান, এইচ-ইনডেক্স, সাইটেশনসহ বিভিন্ন সূচকের ভিত্তিতে এলসেভিয়ার জার্নালে প্রকাশিত হয়। প্রতিবছরের মতো এবারও গবেষকদের ২২টি প্রধান বৈজ্ঞানিক ক্ষেত্র এবং ১৭৪টি উপ-ক্ষেত্রে শ্রেণিবদ্ধ করে দুটি ধাপে (পুরো পেশাগত জীবন ও এক বছরের গবেষণা কর্ম) এই তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে।
তালিকায় স্থান পাওয়া শিক্ষার্থী আবু সাঈদ শুভ বলেন, বিশ্বের শীর্ষ ২ শতাংশ বিজ্ঞানীর তালিকায় নাম ওঠা আমার জীবনের এক অসাধারণ স্বীকৃতি। দীর্ঘদিনের শ্রম, গবেষণার চ্যালেঞ্জ আর শিক্ষকদের অনুপ্রেরণার ফসল এটি। এই অর্জন শুধু গর্বই নয়, বরং মানুষের স্বাস্থ্য উন্নয়নে আরও বেশি দায়িত্বশীলভাবে কাজ করার প্রেরণা দেয়।
আন্তর্জাতিক প্রকাশনা সংস্থা এলসেভিয়ার প্রতিবছর ২ হাজারেরও বেশি জার্নাল প্রকাশ করে। এ জার্নালগুলোতে বছরে প্রায় আড়াই লাখের বেশি গবেষণা নিবন্ধ প্রকাশিত হয় এবং এর আর্কাইভে সংরক্ষিত প্রকাশনার সংখ্যা ৭০ লাখের বেশি।
২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২৩:৪৩
পটুয়াখালীর বাউফলে একটি সরকারি প্রাথমিক স্কুলের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিপুলসংখ্যক নতুন ও পুরোনো পাঠ্যবই বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়দের সহযোগিতায় শিক্ষার্থীরা বইগুলো উদ্ধার করে স্কুলে জমা দিয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার উপজেলার ধুলিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাসুমা আক্তার প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণির বিনা মূল্যের পাঠ্যবই স্থানীয় ভাঙারি ব্যবসায়ী হানিফ হাওলাদারের (৫৫) কাছে বিক্রি করেন। ওই ব্যবসায়ী ভ্যানে করে বই নিয়ে যাওয়ার সময় শিক্ষার্থীরা বিষয়টি স্থানীয়দের জানালে তারা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছান।
স্থানীয়দের জিজ্ঞাসাবাদে হানিফ প্রথমে বই থাকার বিষয়টি অস্বীকার করে পুরোনো খাতা বললেও পরে স্বীকার করেন, প্রধান শিক্ষকের কাছ থেকে ৫ হাজার ৮৫০ টাকায় বই ও খাতা কিনেছেন। স্থানীয়দের চাপের মুখে তিনি বইগুলো বিদ্যালয়ে ফেরত দেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক মাসুমা আক্তার আজকের পত্রিকাকে জানান, পুরোনো খাতা বিক্রির সময় ভুলবশত কিছু বই চলে গেছে।
এ বিষয়ে বাউফল উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মোছা. মেহেরুন্নেছা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাত্র এক সপ্তাহ হলো যোগদান করেছি, তাই বিষয়টি আগে জানতাম না। উক্ত বিষয়ে খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পটুয়াখালীর বাউফলে একটি সরকারি প্রাথমিক স্কুলের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিপুলসংখ্যক নতুন ও পুরোনো পাঠ্যবই বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়দের সহযোগিতায় শিক্ষার্থীরা বইগুলো উদ্ধার করে স্কুলে জমা দিয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার উপজেলার ধুলিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাসুমা আক্তার প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণির বিনা মূল্যের পাঠ্যবই স্থানীয় ভাঙারি ব্যবসায়ী হানিফ হাওলাদারের (৫৫) কাছে বিক্রি করেন। ওই ব্যবসায়ী ভ্যানে করে বই নিয়ে যাওয়ার সময় শিক্ষার্থীরা বিষয়টি স্থানীয়দের জানালে তারা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছান।
স্থানীয়দের জিজ্ঞাসাবাদে হানিফ প্রথমে বই থাকার বিষয়টি অস্বীকার করে পুরোনো খাতা বললেও পরে স্বীকার করেন, প্রধান শিক্ষকের কাছ থেকে ৫ হাজার ৮৫০ টাকায় বই ও খাতা কিনেছেন। স্থানীয়দের চাপের মুখে তিনি বইগুলো বিদ্যালয়ে ফেরত দেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক মাসুমা আক্তার আজকের পত্রিকাকে জানান, পুরোনো খাতা বিক্রির সময় ভুলবশত কিছু বই চলে গেছে।
এ বিষয়ে বাউফল উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মোছা. মেহেরুন্নেছা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাত্র এক সপ্তাহ হলো যোগদান করেছি, তাই বিষয়টি আগে জানতাম না। উক্ত বিষয়ে খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৯:০১
পটুয়াখালীর সমুদ্র উপকূলে জেলের জালে ধরা পড়েছে বিরল প্রজাতির কালো পোয়া মাছ। ‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’ নামে পরিচিত এ মাছটির ওজন ৪ কেজি ৫০০ গ্রাম। মাছটি প্রতি কেজি ১৬ হাজার টাকা দরে মোট ৭২ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে আলিপুর মৎস্য বন্দরে।
বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) বিকেলের দিকে বন্দরে মাছটি আনা হয়। খবর পেয়ে শত শত মানুষ ভিড় জমায় মাছটি এক নজর দেখার জন্য। সাধারণ জেলেদের জালে এমন মাছ প্রায় পড়ে না বললেই চলে। তাই কৌতূহল নিয়েই সবাই মাছটি দেখতে ভিড় জমান বন্দরে।
জানা যায়, বিশ্ববাজারে কালো পোয়া মাছের চাহিদা বিপুল। এর মূল্যবান এয়ার ব্লাডার বা বায়ু থলি চীনের ঐতিহ্যবাহী ওষুধ ও বিলাসবহুল প্রসাধনী তৈরিতে ব্যবহৃত হয়, যা একে করে তোলে সোনার চেয়েও দামি।
স্থানীয় আড়তদার ‘ফ্রেশ ফিশ কুয়াকাটা’র স্বত্বাধিকারী মুসা, ডাকের মাধ্যমে মাছটি কিনে নেন। যদিও মাছটি নরম হয়ে যাওয়ায় দাম কিছুটা কম হয়েছে। নরম না হলে আরও বেশি দামে বিক্রি হতো মাছটি। তবে মাছটি এখনো রপ্তানির জন্য প্রস্তুত রয়েছে।
ওয়ার্ল্ড ফিশ বাংলাদেশের গবেষণা সহকারী বকতিয়ার উদ্দিন বলেন, Protonibea diacanthus প্রজাতির এই মাছ সাধারণত বঙ্গোপসাগরের গভীরে কাদা বা বালুর তলদেশে বসবাস করে। এর দৈর্ঘ্য ৫০ সেন্টিমিটার থেকে শুরু করে ১.৫ মিটার পর্যন্ত হতে পারে, ওজন সর্বোচ্চ ৫০ কেজিরও বেশি হতে দেখা গেছে।
কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, এই মাছকে আন্তর্জাতিকভাবে ‘ব্ল্যাক স্পটেড ক্রোকার’ বলা হয়। বাংলাদেশে এটি অত্যন্ত দুষ্প্রাপ্য। তবে সুন্দরবন ও দক্ষিণ উপকূলীয় এলাকায় মাঝে মধ্যে ধরা পড়ে। ৫৮ দিনের সাম্প্রতিক নিষেধাজ্ঞা মেনে চলায় মৎস্য সম্পদে ফিরছে প্রাণ, আর জেলেরা পাচ্ছেন বড় সাফল্য।
পটুয়াখালীর সমুদ্র উপকূলে জেলের জালে ধরা পড়েছে বিরল প্রজাতির কালো পোয়া মাছ। ‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’ নামে পরিচিত এ মাছটির ওজন ৪ কেজি ৫০০ গ্রাম। মাছটি প্রতি কেজি ১৬ হাজার টাকা দরে মোট ৭২ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে আলিপুর মৎস্য বন্দরে।
বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) বিকেলের দিকে বন্দরে মাছটি আনা হয়। খবর পেয়ে শত শত মানুষ ভিড় জমায় মাছটি এক নজর দেখার জন্য। সাধারণ জেলেদের জালে এমন মাছ প্রায় পড়ে না বললেই চলে। তাই কৌতূহল নিয়েই সবাই মাছটি দেখতে ভিড় জমান বন্দরে।
জানা যায়, বিশ্ববাজারে কালো পোয়া মাছের চাহিদা বিপুল। এর মূল্যবান এয়ার ব্লাডার বা বায়ু থলি চীনের ঐতিহ্যবাহী ওষুধ ও বিলাসবহুল প্রসাধনী তৈরিতে ব্যবহৃত হয়, যা একে করে তোলে সোনার চেয়েও দামি।
স্থানীয় আড়তদার ‘ফ্রেশ ফিশ কুয়াকাটা’র স্বত্বাধিকারী মুসা, ডাকের মাধ্যমে মাছটি কিনে নেন। যদিও মাছটি নরম হয়ে যাওয়ায় দাম কিছুটা কম হয়েছে। নরম না হলে আরও বেশি দামে বিক্রি হতো মাছটি। তবে মাছটি এখনো রপ্তানির জন্য প্রস্তুত রয়েছে।
ওয়ার্ল্ড ফিশ বাংলাদেশের গবেষণা সহকারী বকতিয়ার উদ্দিন বলেন, Protonibea diacanthus প্রজাতির এই মাছ সাধারণত বঙ্গোপসাগরের গভীরে কাদা বা বালুর তলদেশে বসবাস করে। এর দৈর্ঘ্য ৫০ সেন্টিমিটার থেকে শুরু করে ১.৫ মিটার পর্যন্ত হতে পারে, ওজন সর্বোচ্চ ৫০ কেজিরও বেশি হতে দেখা গেছে।
কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, এই মাছকে আন্তর্জাতিকভাবে ‘ব্ল্যাক স্পটেড ক্রোকার’ বলা হয়। বাংলাদেশে এটি অত্যন্ত দুষ্প্রাপ্য। তবে সুন্দরবন ও দক্ষিণ উপকূলীয় এলাকায় মাঝে মধ্যে ধরা পড়ে। ৫৮ দিনের সাম্প্রতিক নিষেধাজ্ঞা মেনে চলায় মৎস্য সম্পদে ফিরছে প্রাণ, আর জেলেরা পাচ্ছেন বড় সাফল্য।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.