
১১ নভেম্বর, ২০২৫ ১৫:৫৫
বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ও এর ওপরের সমপদমর্যাদার কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ আগামী ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ বাড়িয়ে মঙ্গলবার (১১ অক্টোবর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
এর আগে গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ দুই মাস (৬০ দিন) বাড়ানো হয়েছিল। সেই মেয়াদ শেষ হচ্ছে আজ মঙ্গলবার।
মেয়াদ বাড়ানোর আদেশে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ও এর ওপরের সমপদমর্যাদার কমিশন্ড কর্মকর্তাদের (কোস্টগার্ড ও বিজিবিতে প্রেষণে নিয়োজিত সমপদমর্যাদার কর্মকর্তারাসহ) ‘দ্য কোড অব ক্রিমিন্যাল প্রসিডিউর, ১৮৯৮’ এর ১২(১) ও ১৭ ধারা অনুযায়ী স্পেশাল এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা অর্পণ করা হলো।
এর মেয়াদ হবে ১২ নভেম্বর থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। সারাদেশে তারা এ ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারবেন বলেও প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।
এতদিন সশস্ত্র বাহিনীর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা ৬০ দিন (২ মাস) করে বাড়ানো হচ্ছিল। এবার একসঙ্গে ১০৯ দিন বা সাড়ে তিন মাসের বেশি বাড়ানো হলো। সেই হিসেবে নির্বাচনের সময় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা থাকবে। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন আয়োজনের কথা জানিয়ে আসছে অন্তর্বর্তী সরকার।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, সেনাবাহিনীর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা ‘ফৌজদারী কার্যবিধি, ১৮৯৮’ এর ৬৪, ৬৫, ৮৩, ৮৪, ৮৬, ৯৫ (২), ১০০, ১০৫, ১০৭, ১০৯, ১১০, ১২৬, ১২৭, ১২৮, ১৩০, ১৩৩ ও ১৪২ ধারার অপরাধগুলো বিবেচনায় নিতে পারবেন।
প্রথমে গত বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর সেনাবাহিনীর কমিশন্ড অফিসারদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। পরে ৩০ সেপ্টেম্বর প্রজ্ঞাপন সংশোধন করে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর কমিশন্ড অফিসার (সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ও এর ওপরের সমপদমর্যাদার কর্মকর্তা) এ ক্ষমতা দেওয়া হয়। অর্থাৎ শুধু সেনাবাহিনী নয় বিমান ও নৌবাহিনীর কমিশন্ড অফিসারদেরও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা দেওয়া হয়। তখন ৬০ দিনের জন্য এ ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল। সেই মেয়াদ নভেম্বরের মাঝামাঝি শেষ হয়েছিল। পরে সেই ক্ষমতার মেয়াদ দফায় দফায় ৬০ দিন করে বাড়ানো হয়।
কোটা সংস্কার আন্দোলন চরম আকার ধারণ করলে গত ১৯ জুলাই কারফিউ জারি করে সেনাবাহিনী মোতায়েন করে সরকার। আন্দোলন ঘিরে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পুলিশের সঙ্গে ছাত্র-জনতার ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। সাধারণ মানুষের সঙ্গে অনেক পুলিশ সদস্যও হতাহত হন। পুড়িয়ে দেওয়া হয় থানা, লুট করা হয় অস্ত্র। ৫ আগস্টের পর থানা ছেড়ে কর্মবিরতিতে যায় সারা দেশের পুলিশ। এ সময় আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাপক অবনতি ঘটে। এই প্রেক্ষাপটে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল।
বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ও এর ওপরের সমপদমর্যাদার কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ আগামী ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ বাড়িয়ে মঙ্গলবার (১১ অক্টোবর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
এর আগে গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ দুই মাস (৬০ দিন) বাড়ানো হয়েছিল। সেই মেয়াদ শেষ হচ্ছে আজ মঙ্গলবার।
মেয়াদ বাড়ানোর আদেশে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ও এর ওপরের সমপদমর্যাদার কমিশন্ড কর্মকর্তাদের (কোস্টগার্ড ও বিজিবিতে প্রেষণে নিয়োজিত সমপদমর্যাদার কর্মকর্তারাসহ) ‘দ্য কোড অব ক্রিমিন্যাল প্রসিডিউর, ১৮৯৮’ এর ১২(১) ও ১৭ ধারা অনুযায়ী স্পেশাল এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা অর্পণ করা হলো।
এর মেয়াদ হবে ১২ নভেম্বর থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। সারাদেশে তারা এ ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারবেন বলেও প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।
এতদিন সশস্ত্র বাহিনীর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা ৬০ দিন (২ মাস) করে বাড়ানো হচ্ছিল। এবার একসঙ্গে ১০৯ দিন বা সাড়ে তিন মাসের বেশি বাড়ানো হলো। সেই হিসেবে নির্বাচনের সময় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা থাকবে। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন আয়োজনের কথা জানিয়ে আসছে অন্তর্বর্তী সরকার।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, সেনাবাহিনীর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা ‘ফৌজদারী কার্যবিধি, ১৮৯৮’ এর ৬৪, ৬৫, ৮৩, ৮৪, ৮৬, ৯৫ (২), ১০০, ১০৫, ১০৭, ১০৯, ১১০, ১২৬, ১২৭, ১২৮, ১৩০, ১৩৩ ও ১৪২ ধারার অপরাধগুলো বিবেচনায় নিতে পারবেন।
প্রথমে গত বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর সেনাবাহিনীর কমিশন্ড অফিসারদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। পরে ৩০ সেপ্টেম্বর প্রজ্ঞাপন সংশোধন করে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর কমিশন্ড অফিসার (সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ও এর ওপরের সমপদমর্যাদার কর্মকর্তা) এ ক্ষমতা দেওয়া হয়। অর্থাৎ শুধু সেনাবাহিনী নয় বিমান ও নৌবাহিনীর কমিশন্ড অফিসারদেরও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা দেওয়া হয়। তখন ৬০ দিনের জন্য এ ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল। সেই মেয়াদ নভেম্বরের মাঝামাঝি শেষ হয়েছিল। পরে সেই ক্ষমতার মেয়াদ দফায় দফায় ৬০ দিন করে বাড়ানো হয়।
কোটা সংস্কার আন্দোলন চরম আকার ধারণ করলে গত ১৯ জুলাই কারফিউ জারি করে সেনাবাহিনী মোতায়েন করে সরকার। আন্দোলন ঘিরে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পুলিশের সঙ্গে ছাত্র-জনতার ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। সাধারণ মানুষের সঙ্গে অনেক পুলিশ সদস্যও হতাহত হন। পুড়িয়ে দেওয়া হয় থানা, লুট করা হয় অস্ত্র। ৫ আগস্টের পর থানা ছেড়ে কর্মবিরতিতে যায় সারা দেশের পুলিশ। এ সময় আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাপক অবনতি ঘটে। এই প্রেক্ষাপটে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল।
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১১:১৫
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১১:০৫
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ২৩:৫৭
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ২৩:২৪

২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৬:০১
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) কর্মরত সকল পর্যায়ের কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক সম্পত্তির হিসাব দাখিল করতে হবে।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া দুর্নীতি দমন কমিশন সংশোধন অধ্যাদেশ-২০২৫-এ কথা বলা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন।
বিকেলে রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে বৈঠকের এ তথ্য জানান প্রেস সচিব।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) কর্মরত সকল পর্যায়ের কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক সম্পত্তির হিসাব দাখিল করতে হবে।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া দুর্নীতি দমন কমিশন সংশোধন অধ্যাদেশ-২০২৫-এ কথা বলা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন।
বিকেলে রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে বৈঠকের এ তথ্য জানান প্রেস সচিব।

২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৪:৪৭
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে কেবিন থেকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) নেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) দুপুর ১টায় খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন এ তথ্য জানান।
জাহিদ হোসেন জানান, মেডিকেল বোর্ডে দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের তত্ত্বাবধায়নে সিসিইউতে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রয়েছেন খালেদা জিয়া।
এ সময় দলের পক্ষ থেকে দেশবাসীর মাধ্যমে আল্লাহর দরবারে দোয়া চেয়েছেন তিনি।
এর আগে গতকাল রোববার (২৩ নভেম্বর) রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য গুলশানের বাসা ফিরোজা থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে আনা হয় খালেদা জিয়াকে। এরপর মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শক্রমে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
খালেদা জিয়ার শারীরিক সবশেষ পরিস্থিতি নিয়ে জাহিদ হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, হাসপাতালে ভর্তির পর থেকে মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় তত্ত্বাবধানে বিএনপি চেয়ারপারসনের চিকিৎসা চলছে।
এদিকে খালেদা জিয়া তার সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন বলেও জানান জাহিদ।
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে কেবিন থেকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) নেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) দুপুর ১টায় খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন এ তথ্য জানান।
জাহিদ হোসেন জানান, মেডিকেল বোর্ডে দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের তত্ত্বাবধায়নে সিসিইউতে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রয়েছেন খালেদা জিয়া।
এ সময় দলের পক্ষ থেকে দেশবাসীর মাধ্যমে আল্লাহর দরবারে দোয়া চেয়েছেন তিনি।
এর আগে গতকাল রোববার (২৩ নভেম্বর) রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য গুলশানের বাসা ফিরোজা থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে আনা হয় খালেদা জিয়াকে। এরপর মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শক্রমে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
খালেদা জিয়ার শারীরিক সবশেষ পরিস্থিতি নিয়ে জাহিদ হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, হাসপাতালে ভর্তির পর থেকে মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় তত্ত্বাবধানে বিএনপি চেয়ারপারসনের চিকিৎসা চলছে।
এদিকে খালেদা জিয়া তার সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন বলেও জানান জাহিদ।

২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:৪৬
ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাজধানীর পূর্বাচলে নতুন শহর প্রকল্পে ১০ কাঠা সরকারি জমি বরাদ্দ নেওয়ার অভিযোগের একটি মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাত বছর ও তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে জয়ের এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ঢাকার পঞ্চম বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন এ রায় ঘোষণা করছেন।
একই আদালত গত ২৩ নভেম্বর প্লট বরাদ্দে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগে শেখ হাসিনা, তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের বিরুদ্ধে করা তিনটি মামলার রায়ের জন্য ২৭ নভেম্বর দিন ধার্য করেন।
এর মধ্যে তিন মামলায় সাত বছর করে শেখ হাসিনার ২১ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। ৫ বছরের সাজা পাওয়া জয় দ্বিতীয় মামলার আসামি ছিলেন। এ মামলায় শেখ হাসিনা ও সজীব ওয়াজেদ জয়সহ আসামি ১৭ জন। তৃতীয় মামলায় সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ৫ বছরের সাজা হয়েছে। এ মামলায় শেখ হাসিনা ও পুতুলসহ আসামি ১৮ জন।
পৃথক তিনটি মামলায় মোট আসামির সংখ্যা ৪৭ জন। তবে এক ব্যক্তি একাধিক মামলার আসামি হওয়ায় ব্যক্তি হিসেবে মোট আসামির সংখ্যা ২৩ জন। এরমধ্যে প্রথম মামলায় শেখ হাসিনাসহ আসামি ১২ জন; দ্বিতীয় মামলায় শেখ হাসিনা ও জয়সহ আসামি ১৭ জন এবং তৃতীয় মামলায় শেখ হাসিনা ও পুতুলসহ আসামি ১৮ জন।
তিন মামলায় শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয় ও সায়মা ওয়াজেদ পুতুল ছাড়াও অন্য ২০ আসামি হলেন—সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ, জাতীয় গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব পূরবী গোলদার, রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান মো. আনিছুর রহমান মিঞা, সাবেক সদস্য (উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ) শফি উল হক, সাবেক সদস্য (এস্টেট ও ভূমি) মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, সাবেক সদস্য (পরিকল্পনা) মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন, মেজর (ইঞ্জি.) সামসুদ্দীন আহমদ চৌধুরী, রাজউকের সাবেক উপপরিচালক (এস্টেট ও ভূমি-৩) নায়েব আলী শরীফ, প্রশাসনিক কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম সরকার, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) কাজী ওয়াছি উদ্দিন, জাতীয় গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব শহীদ উল্লা খন্দকার, সদস্য (প্রশাসন ও অর্থ) কবির আল আসাদ, সদস্য (উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ) তন্ময় দাস, সদস্য (এস্টেট ও ভূমি) মো. নুরুল ইসলাম, সাবেক সদস্য (পরিকল্পনা) মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন, পরিচালক (এস্টেট ও ভূমি-২) শেখ শাহিনুল ইসলাম, পরিচালক (এস্টেট ও ভূমি-৩) মো. কামরুল ইসলাম, উপপরিচালক মো. হাফিজুর রহমান, উপপরিচালক হাবিবুর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক একান্ত সচিব মোহাম্মাদ সালাউদ্দিন।
গত ৩১ জুলাই আব্দুল্লাহ আল মামুনের আদালত তিনটি মামলাতেই আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন। মামলাগুলোর বিচারকাজ চলাকালে ২৮ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আদালত। গত ১৭ নভেম্বর পৃথক তিন মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়।
প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগে গত জানুয়ারিতে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) পৃথক ৬টি মামলা করে। এসব মামলায় শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানা, রেহানার মেয়ে ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ রিজওয়ানা সিদ্দিক, ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি, মেয়ে আজমিনা সিদ্দিকসহ অন্যদের আসামি করা হয়। সেই ৬ মামলার মধ্যে আজ তিনটির রায় দিলো আদালত।
ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাজধানীর পূর্বাচলে নতুন শহর প্রকল্পে ১০ কাঠা সরকারি জমি বরাদ্দ নেওয়ার অভিযোগের একটি মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাত বছর ও তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে জয়ের এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ঢাকার পঞ্চম বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন এ রায় ঘোষণা করছেন।
একই আদালত গত ২৩ নভেম্বর প্লট বরাদ্দে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগে শেখ হাসিনা, তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের বিরুদ্ধে করা তিনটি মামলার রায়ের জন্য ২৭ নভেম্বর দিন ধার্য করেন।
এর মধ্যে তিন মামলায় সাত বছর করে শেখ হাসিনার ২১ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। ৫ বছরের সাজা পাওয়া জয় দ্বিতীয় মামলার আসামি ছিলেন। এ মামলায় শেখ হাসিনা ও সজীব ওয়াজেদ জয়সহ আসামি ১৭ জন। তৃতীয় মামলায় সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ৫ বছরের সাজা হয়েছে। এ মামলায় শেখ হাসিনা ও পুতুলসহ আসামি ১৮ জন।
পৃথক তিনটি মামলায় মোট আসামির সংখ্যা ৪৭ জন। তবে এক ব্যক্তি একাধিক মামলার আসামি হওয়ায় ব্যক্তি হিসেবে মোট আসামির সংখ্যা ২৩ জন। এরমধ্যে প্রথম মামলায় শেখ হাসিনাসহ আসামি ১২ জন; দ্বিতীয় মামলায় শেখ হাসিনা ও জয়সহ আসামি ১৭ জন এবং তৃতীয় মামলায় শেখ হাসিনা ও পুতুলসহ আসামি ১৮ জন।
তিন মামলায় শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয় ও সায়মা ওয়াজেদ পুতুল ছাড়াও অন্য ২০ আসামি হলেন—সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ, জাতীয় গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব পূরবী গোলদার, রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান মো. আনিছুর রহমান মিঞা, সাবেক সদস্য (উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ) শফি উল হক, সাবেক সদস্য (এস্টেট ও ভূমি) মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, সাবেক সদস্য (পরিকল্পনা) মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন, মেজর (ইঞ্জি.) সামসুদ্দীন আহমদ চৌধুরী, রাজউকের সাবেক উপপরিচালক (এস্টেট ও ভূমি-৩) নায়েব আলী শরীফ, প্রশাসনিক কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম সরকার, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) কাজী ওয়াছি উদ্দিন, জাতীয় গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব শহীদ উল্লা খন্দকার, সদস্য (প্রশাসন ও অর্থ) কবির আল আসাদ, সদস্য (উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ) তন্ময় দাস, সদস্য (এস্টেট ও ভূমি) মো. নুরুল ইসলাম, সাবেক সদস্য (পরিকল্পনা) মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন, পরিচালক (এস্টেট ও ভূমি-২) শেখ শাহিনুল ইসলাম, পরিচালক (এস্টেট ও ভূমি-৩) মো. কামরুল ইসলাম, উপপরিচালক মো. হাফিজুর রহমান, উপপরিচালক হাবিবুর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক একান্ত সচিব মোহাম্মাদ সালাউদ্দিন।
গত ৩১ জুলাই আব্দুল্লাহ আল মামুনের আদালত তিনটি মামলাতেই আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন। মামলাগুলোর বিচারকাজ চলাকালে ২৮ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আদালত। গত ১৭ নভেম্বর পৃথক তিন মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়।
প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগে গত জানুয়ারিতে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) পৃথক ৬টি মামলা করে। এসব মামলায় শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানা, রেহানার মেয়ে ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ রিজওয়ানা সিদ্দিক, ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি, মেয়ে আজমিনা সিদ্দিকসহ অন্যদের আসামি করা হয়। সেই ৬ মামলার মধ্যে আজ তিনটির রায় দিলো আদালত।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.