১২ আগস্ট, ২০২৫ ১২:২৭
নতুন সরকারের জন্য আগামী ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে জাতীয় নির্বাচনের জন্য বাংলাদেশ প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের সঙ্গে দ্বিপাক্ষীক বৈঠক শেষে যৌথ ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা জানান।
তিনি বলেন, আমরা নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত। আগামী ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি নতুন সরকারের জন্য নির্বাচনের আয়োজন করবো। নির্বাচনের মাধ্যমে আমরা দেশকে স্বাভাবিকভাবে পরিচালনার পথে ফিরিয়ে আনতে পারবো। এজন্য আমাদের অনেক সহায়তা প্রয়োজন এবং আমরা মালয়েশিয়ার সহায়তা প্রত্যাশা করছি।
যৌথ ব্রিফিংয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতিসহ সব বিষয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে। বিনিয়োগের জন্য বাংলাদেশ উৎকৃষ্ট স্থান উল্লেখ করে মালয়েশিয়ার বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগের আহ্বান জানান।
প্রধান উপদেষ্টা তরুণদের শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেয়ায় মালয়েশিয়া সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। সেই সঙ্গে দেশটির ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানান তিনি। রোহিঙ্গা সংকট বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, রোহিঙ্গা আমাদের জন্য বড় সংকট। এ সংকট সমাধানে অ্যাসোসিয়েশন অব সাউথইস্ট এশিয়ান নেশনসের (আসিয়ান) সাহায্য চাই।
বাংলাদেশের শান্তি প্রতিষ্ঠায় ড. ইউনুস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা বলে মন্তব্য করেন মালয়শিয়ান প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহীম। দ্বিপাক্ষীক বৈঠকে প্রতিরক্ষা, জ্বালানি ও হালাল খাদ্যসহ বিভিন্ন খাতে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে।
এর আগে, সফরের দ্বিতীয় দিনে পুত্রজায়ায় নিজ কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে অভ্যর্থনা জানান আনোয়ার ইব্রাহিম। দেয়া হয় লাল গালিচা সংবর্ধনা ও গার্ড অব অনার। এরপরই একান্ত বৈঠকে মিলিত হন দুই নেতা।
নতুন সরকারের জন্য আগামী ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে জাতীয় নির্বাচনের জন্য বাংলাদেশ প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের সঙ্গে দ্বিপাক্ষীক বৈঠক শেষে যৌথ ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা জানান।
তিনি বলেন, আমরা নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত। আগামী ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি নতুন সরকারের জন্য নির্বাচনের আয়োজন করবো। নির্বাচনের মাধ্যমে আমরা দেশকে স্বাভাবিকভাবে পরিচালনার পথে ফিরিয়ে আনতে পারবো। এজন্য আমাদের অনেক সহায়তা প্রয়োজন এবং আমরা মালয়েশিয়ার সহায়তা প্রত্যাশা করছি।
যৌথ ব্রিফিংয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতিসহ সব বিষয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে। বিনিয়োগের জন্য বাংলাদেশ উৎকৃষ্ট স্থান উল্লেখ করে মালয়েশিয়ার বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগের আহ্বান জানান।
প্রধান উপদেষ্টা তরুণদের শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেয়ায় মালয়েশিয়া সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। সেই সঙ্গে দেশটির ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানান তিনি। রোহিঙ্গা সংকট বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, রোহিঙ্গা আমাদের জন্য বড় সংকট। এ সংকট সমাধানে অ্যাসোসিয়েশন অব সাউথইস্ট এশিয়ান নেশনসের (আসিয়ান) সাহায্য চাই।
বাংলাদেশের শান্তি প্রতিষ্ঠায় ড. ইউনুস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা বলে মন্তব্য করেন মালয়শিয়ান প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহীম। দ্বিপাক্ষীক বৈঠকে প্রতিরক্ষা, জ্বালানি ও হালাল খাদ্যসহ বিভিন্ন খাতে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে।
এর আগে, সফরের দ্বিতীয় দিনে পুত্রজায়ায় নিজ কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে অভ্যর্থনা জানান আনোয়ার ইব্রাহিম। দেয়া হয় লাল গালিচা সংবর্ধনা ও গার্ড অব অনার। এরপরই একান্ত বৈঠকে মিলিত হন দুই নেতা।
১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১৫:১৭
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজের একটি অংশে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর আড়াইটার পর এ ঘটনা ঘটে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার লিমা খানম। তিনি বলেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ৪টি ইউনিট কাজ করছে।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালকের মুখপাত্র মো. মাসুদুল হাসান মাসুদ জানান, কার্গো ভিলেজের পাশের একটি এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিস, বাংলাদেশ বিমানবাহিনী এবং বিমানবন্দরের দায়িত্বপ্রাপ্ত অন্য কর্মকর্তারা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন। বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে বলেও জানান তিনি।
বিস্তারিত আসছে...
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজের একটি অংশে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর আড়াইটার পর এ ঘটনা ঘটে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার লিমা খানম। তিনি বলেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ৪টি ইউনিট কাজ করছে।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালকের মুখপাত্র মো. মাসুদুল হাসান মাসুদ জানান, কার্গো ভিলেজের পাশের একটি এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিস, বাংলাদেশ বিমানবাহিনী এবং বিমানবন্দরের দায়িত্বপ্রাপ্ত অন্য কর্মকর্তারা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন। বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে বলেও জানান তিনি।
বিস্তারিত আসছে...
১৭ অক্টোবর, ২০২৫ ১৮:১৪
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে সনদে স্বাক্ষর করেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। রাজনৈতিক দলের স্বাক্ষরের পর সবার উদ্দেশে সেটি প্রদর্শন করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
জানা গেছে, বিএনপির পক্ষ থেকে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এবং সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর।
জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে ছিলেন নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এবং সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ।
এ ছাড়া গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান জোনায়েদ সাকি, নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না এবং গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকেও মঞ্চে দেখা গেছে। তবে ‘সনদের আইনি ভিত্তি নেই’ এই যুক্তি দেখিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সনদে স্বাক্ষর না করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
এর আগে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে বলা হয়, আমরা ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুত। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে অনুষ্ঠান শুরু হতে কিছু সময় বিলম্ব হতে পারে। সবকিছু ঠিকঠাক আছে এবং অতিথিদের অনেকেই ইতিমধ্যেই অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছে গেছেন। আমরা আমাদের ইতিহাসের একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা প্রত্যক্ষ করার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।
এর আগে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এপিবিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে সনদে স্বাক্ষর করেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। রাজনৈতিক দলের স্বাক্ষরের পর সবার উদ্দেশে সেটি প্রদর্শন করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
জানা গেছে, বিএনপির পক্ষ থেকে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এবং সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর।
জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে ছিলেন নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এবং সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ।
এ ছাড়া গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান জোনায়েদ সাকি, নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না এবং গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকেও মঞ্চে দেখা গেছে। তবে ‘সনদের আইনি ভিত্তি নেই’ এই যুক্তি দেখিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সনদে স্বাক্ষর না করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
এর আগে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে বলা হয়, আমরা ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুত। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে অনুষ্ঠান শুরু হতে কিছু সময় বিলম্ব হতে পারে। সবকিছু ঠিকঠাক আছে এবং অতিথিদের অনেকেই ইতিমধ্যেই অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছে গেছেন। আমরা আমাদের ইতিহাসের একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা প্রত্যক্ষ করার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।
এর আগে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এপিবিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
১৭ অক্টোবর, ২০২৫ ১৬:২৪
জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এবিপিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
উল্লেখ্য, শুক্রবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস উপস্থিত থাকবেন।
জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এবিপিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
উল্লেখ্য, শুক্রবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস উপস্থিত থাকবেন।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.