
১৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১৪:৩০
ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের মাদারীপুর অংশে আবারও গাছ ফেলে অবরোধ করেছে দুর্বৃত্তরা।মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) ভোর ৫টার দিকে জেলার রাজৈর উপজেলার কামালদী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
এ সময় মহাসড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস প্রায় দুই ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক করে।
এর আগে, মহাসড়কের গোপালপুর ও মেলকাইসহ প্রায় ৮টি স্থানে ১২টি মোটা গাছ ফেলে অবরোধ করে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা।
পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার ভোরে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের আমগ্রাম ব্রিজ ও কামালদি ব্রিজের মাঝামাঝি একটি স্থানে গাছ কেটে ফেলে রাখে দুর্বৃত্তরা। পরে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যায় তারা। এ সময় মহাসড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ভোগান্তি পোহাতে হয় সাধারণ যাত্রী ও চালকদের।
পরে রাজৈর উপজেলার টেকেরহাট ফায়ার সার্ভিস স্টেশনে খবর দেওয়া হয়। রাজৈর থানা ও মস্তফাপুর হাইওয়ে থানার পুলিশ এবং ফায়ার সার্ভিস যৌথভাবে প্রায় ২ ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে গাছ সরিয়ে সকাল ৭টার দিকে যান চলাচল পুরোপুরি স্বাভাবিক করে। ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়কে কেন্দ্র করে এ ঘটনা হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
টেকেরহাট পোর্ট স্থল কাম নদী ফায়ার স্টেশনের লিডার মো. ইসমাইল হোসেন ঢাকা পোস্টকে বলেন, আমরা খবর পেয়ে ভোর ৫টা ১৫ মিনিটে ঘটনাস্থলে গিয়ে কাজ শুরু করি। প্রায় দুই ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে সকাল ৭টার দিকে সড়কের ওপর থেকে গাছটি সরাতে সক্ষম হই। গাছটি মহাসড়কের পাশ থেকে কেটে সড়কের ওপরে ফেলা হয়েছে।
মাদারীপুরের মস্তফাপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মামুন ঢাকা পোস্টকে বলেন, ভোরের দিকে মহাসড়কে গাছ ফেলে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। পরে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে গাছটি সরিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক করা হয়।
উল্লেখ্য, ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রায়কে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন বাস্তবায়নে গত রোববার (১৬ নভেম্বর) ভোরে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের ভাঙ্গাব্রিজ থেকে ভূরঘাটার মাঝামাঝি ৮টি স্থানে ১২টি গাছ ফেলে অবরোধ করা হয়। এ সময় মহাসড়কে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ও টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করেন দলটির নেতাকর্মীরা। পরে একটি বিক্ষোভ মিছিল ও সংক্ষিপ্ত সমাবেশও করেন তারা।
এতে প্রায় চার ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর কালকিনি থানা, ডাসার থানা ও মস্তফাপুর হাইওয়ে থানার পুলিশ এবং ফায়ার সার্ভিসের প্রচেষ্টায় যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়।
ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের মাদারীপুর অংশে আবারও গাছ ফেলে অবরোধ করেছে দুর্বৃত্তরা।মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) ভোর ৫টার দিকে জেলার রাজৈর উপজেলার কামালদী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
এ সময় মহাসড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস প্রায় দুই ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক করে।
এর আগে, মহাসড়কের গোপালপুর ও মেলকাইসহ প্রায় ৮টি স্থানে ১২টি মোটা গাছ ফেলে অবরোধ করে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা।
পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার ভোরে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের আমগ্রাম ব্রিজ ও কামালদি ব্রিজের মাঝামাঝি একটি স্থানে গাছ কেটে ফেলে রাখে দুর্বৃত্তরা। পরে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যায় তারা। এ সময় মহাসড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ভোগান্তি পোহাতে হয় সাধারণ যাত্রী ও চালকদের।
পরে রাজৈর উপজেলার টেকেরহাট ফায়ার সার্ভিস স্টেশনে খবর দেওয়া হয়। রাজৈর থানা ও মস্তফাপুর হাইওয়ে থানার পুলিশ এবং ফায়ার সার্ভিস যৌথভাবে প্রায় ২ ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে গাছ সরিয়ে সকাল ৭টার দিকে যান চলাচল পুরোপুরি স্বাভাবিক করে। ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়কে কেন্দ্র করে এ ঘটনা হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
টেকেরহাট পোর্ট স্থল কাম নদী ফায়ার স্টেশনের লিডার মো. ইসমাইল হোসেন ঢাকা পোস্টকে বলেন, আমরা খবর পেয়ে ভোর ৫টা ১৫ মিনিটে ঘটনাস্থলে গিয়ে কাজ শুরু করি। প্রায় দুই ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে সকাল ৭টার দিকে সড়কের ওপর থেকে গাছটি সরাতে সক্ষম হই। গাছটি মহাসড়কের পাশ থেকে কেটে সড়কের ওপরে ফেলা হয়েছে।
মাদারীপুরের মস্তফাপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মামুন ঢাকা পোস্টকে বলেন, ভোরের দিকে মহাসড়কে গাছ ফেলে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। পরে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে গাছটি সরিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক করা হয়।
উল্লেখ্য, ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রায়কে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন বাস্তবায়নে গত রোববার (১৬ নভেম্বর) ভোরে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের ভাঙ্গাব্রিজ থেকে ভূরঘাটার মাঝামাঝি ৮টি স্থানে ১২টি গাছ ফেলে অবরোধ করা হয়। এ সময় মহাসড়কে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ও টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করেন দলটির নেতাকর্মীরা। পরে একটি বিক্ষোভ মিছিল ও সংক্ষিপ্ত সমাবেশও করেন তারা।
এতে প্রায় চার ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর কালকিনি থানা, ডাসার থানা ও মস্তফাপুর হাইওয়ে থানার পুলিশ এবং ফায়ার সার্ভিসের প্রচেষ্টায় যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়।
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১১:১৫
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১১:০৫
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ২৩:৫৭
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ২৩:২৪

২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৬:০১
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) কর্মরত সকল পর্যায়ের কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক সম্পত্তির হিসাব দাখিল করতে হবে।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া দুর্নীতি দমন কমিশন সংশোধন অধ্যাদেশ-২০২৫-এ কথা বলা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন।
বিকেলে রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে বৈঠকের এ তথ্য জানান প্রেস সচিব।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) কর্মরত সকল পর্যায়ের কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক সম্পত্তির হিসাব দাখিল করতে হবে।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া দুর্নীতি দমন কমিশন সংশোধন অধ্যাদেশ-২০২৫-এ কথা বলা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন।
বিকেলে রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে বৈঠকের এ তথ্য জানান প্রেস সচিব।

২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৪:৪৭
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে কেবিন থেকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) নেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) দুপুর ১টায় খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন এ তথ্য জানান।
জাহিদ হোসেন জানান, মেডিকেল বোর্ডে দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের তত্ত্বাবধায়নে সিসিইউতে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রয়েছেন খালেদা জিয়া।
এ সময় দলের পক্ষ থেকে দেশবাসীর মাধ্যমে আল্লাহর দরবারে দোয়া চেয়েছেন তিনি।
এর আগে গতকাল রোববার (২৩ নভেম্বর) রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য গুলশানের বাসা ফিরোজা থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে আনা হয় খালেদা জিয়াকে। এরপর মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শক্রমে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
খালেদা জিয়ার শারীরিক সবশেষ পরিস্থিতি নিয়ে জাহিদ হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, হাসপাতালে ভর্তির পর থেকে মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় তত্ত্বাবধানে বিএনপি চেয়ারপারসনের চিকিৎসা চলছে।
এদিকে খালেদা জিয়া তার সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন বলেও জানান জাহিদ।
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে কেবিন থেকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) নেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) দুপুর ১টায় খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন এ তথ্য জানান।
জাহিদ হোসেন জানান, মেডিকেল বোর্ডে দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের তত্ত্বাবধায়নে সিসিইউতে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রয়েছেন খালেদা জিয়া।
এ সময় দলের পক্ষ থেকে দেশবাসীর মাধ্যমে আল্লাহর দরবারে দোয়া চেয়েছেন তিনি।
এর আগে গতকাল রোববার (২৩ নভেম্বর) রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য গুলশানের বাসা ফিরোজা থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে আনা হয় খালেদা জিয়াকে। এরপর মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শক্রমে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
খালেদা জিয়ার শারীরিক সবশেষ পরিস্থিতি নিয়ে জাহিদ হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, হাসপাতালে ভর্তির পর থেকে মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় তত্ত্বাবধানে বিএনপি চেয়ারপারসনের চিকিৎসা চলছে।
এদিকে খালেদা জিয়া তার সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন বলেও জানান জাহিদ।

২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:৪৬
ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাজধানীর পূর্বাচলে নতুন শহর প্রকল্পে ১০ কাঠা সরকারি জমি বরাদ্দ নেওয়ার অভিযোগের একটি মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাত বছর ও তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে জয়ের এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ঢাকার পঞ্চম বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন এ রায় ঘোষণা করছেন।
একই আদালত গত ২৩ নভেম্বর প্লট বরাদ্দে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগে শেখ হাসিনা, তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের বিরুদ্ধে করা তিনটি মামলার রায়ের জন্য ২৭ নভেম্বর দিন ধার্য করেন।
এর মধ্যে তিন মামলায় সাত বছর করে শেখ হাসিনার ২১ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। ৫ বছরের সাজা পাওয়া জয় দ্বিতীয় মামলার আসামি ছিলেন। এ মামলায় শেখ হাসিনা ও সজীব ওয়াজেদ জয়সহ আসামি ১৭ জন। তৃতীয় মামলায় সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ৫ বছরের সাজা হয়েছে। এ মামলায় শেখ হাসিনা ও পুতুলসহ আসামি ১৮ জন।
পৃথক তিনটি মামলায় মোট আসামির সংখ্যা ৪৭ জন। তবে এক ব্যক্তি একাধিক মামলার আসামি হওয়ায় ব্যক্তি হিসেবে মোট আসামির সংখ্যা ২৩ জন। এরমধ্যে প্রথম মামলায় শেখ হাসিনাসহ আসামি ১২ জন; দ্বিতীয় মামলায় শেখ হাসিনা ও জয়সহ আসামি ১৭ জন এবং তৃতীয় মামলায় শেখ হাসিনা ও পুতুলসহ আসামি ১৮ জন।
তিন মামলায় শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয় ও সায়মা ওয়াজেদ পুতুল ছাড়াও অন্য ২০ আসামি হলেন—সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ, জাতীয় গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব পূরবী গোলদার, রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান মো. আনিছুর রহমান মিঞা, সাবেক সদস্য (উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ) শফি উল হক, সাবেক সদস্য (এস্টেট ও ভূমি) মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, সাবেক সদস্য (পরিকল্পনা) মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন, মেজর (ইঞ্জি.) সামসুদ্দীন আহমদ চৌধুরী, রাজউকের সাবেক উপপরিচালক (এস্টেট ও ভূমি-৩) নায়েব আলী শরীফ, প্রশাসনিক কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম সরকার, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) কাজী ওয়াছি উদ্দিন, জাতীয় গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব শহীদ উল্লা খন্দকার, সদস্য (প্রশাসন ও অর্থ) কবির আল আসাদ, সদস্য (উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ) তন্ময় দাস, সদস্য (এস্টেট ও ভূমি) মো. নুরুল ইসলাম, সাবেক সদস্য (পরিকল্পনা) মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন, পরিচালক (এস্টেট ও ভূমি-২) শেখ শাহিনুল ইসলাম, পরিচালক (এস্টেট ও ভূমি-৩) মো. কামরুল ইসলাম, উপপরিচালক মো. হাফিজুর রহমান, উপপরিচালক হাবিবুর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক একান্ত সচিব মোহাম্মাদ সালাউদ্দিন।
গত ৩১ জুলাই আব্দুল্লাহ আল মামুনের আদালত তিনটি মামলাতেই আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন। মামলাগুলোর বিচারকাজ চলাকালে ২৮ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আদালত। গত ১৭ নভেম্বর পৃথক তিন মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়।
প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগে গত জানুয়ারিতে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) পৃথক ৬টি মামলা করে। এসব মামলায় শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানা, রেহানার মেয়ে ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ রিজওয়ানা সিদ্দিক, ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি, মেয়ে আজমিনা সিদ্দিকসহ অন্যদের আসামি করা হয়। সেই ৬ মামলার মধ্যে আজ তিনটির রায় দিলো আদালত।
ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাজধানীর পূর্বাচলে নতুন শহর প্রকল্পে ১০ কাঠা সরকারি জমি বরাদ্দ নেওয়ার অভিযোগের একটি মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাত বছর ও তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে জয়ের এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ঢাকার পঞ্চম বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন এ রায় ঘোষণা করছেন।
একই আদালত গত ২৩ নভেম্বর প্লট বরাদ্দে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগে শেখ হাসিনা, তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের বিরুদ্ধে করা তিনটি মামলার রায়ের জন্য ২৭ নভেম্বর দিন ধার্য করেন।
এর মধ্যে তিন মামলায় সাত বছর করে শেখ হাসিনার ২১ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। ৫ বছরের সাজা পাওয়া জয় দ্বিতীয় মামলার আসামি ছিলেন। এ মামলায় শেখ হাসিনা ও সজীব ওয়াজেদ জয়সহ আসামি ১৭ জন। তৃতীয় মামলায় সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ৫ বছরের সাজা হয়েছে। এ মামলায় শেখ হাসিনা ও পুতুলসহ আসামি ১৮ জন।
পৃথক তিনটি মামলায় মোট আসামির সংখ্যা ৪৭ জন। তবে এক ব্যক্তি একাধিক মামলার আসামি হওয়ায় ব্যক্তি হিসেবে মোট আসামির সংখ্যা ২৩ জন। এরমধ্যে প্রথম মামলায় শেখ হাসিনাসহ আসামি ১২ জন; দ্বিতীয় মামলায় শেখ হাসিনা ও জয়সহ আসামি ১৭ জন এবং তৃতীয় মামলায় শেখ হাসিনা ও পুতুলসহ আসামি ১৮ জন।
তিন মামলায় শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয় ও সায়মা ওয়াজেদ পুতুল ছাড়াও অন্য ২০ আসামি হলেন—সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ, জাতীয় গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব পূরবী গোলদার, রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান মো. আনিছুর রহমান মিঞা, সাবেক সদস্য (উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ) শফি উল হক, সাবেক সদস্য (এস্টেট ও ভূমি) মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, সাবেক সদস্য (পরিকল্পনা) মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন, মেজর (ইঞ্জি.) সামসুদ্দীন আহমদ চৌধুরী, রাজউকের সাবেক উপপরিচালক (এস্টেট ও ভূমি-৩) নায়েব আলী শরীফ, প্রশাসনিক কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম সরকার, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) কাজী ওয়াছি উদ্দিন, জাতীয় গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব শহীদ উল্লা খন্দকার, সদস্য (প্রশাসন ও অর্থ) কবির আল আসাদ, সদস্য (উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ) তন্ময় দাস, সদস্য (এস্টেট ও ভূমি) মো. নুরুল ইসলাম, সাবেক সদস্য (পরিকল্পনা) মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন, পরিচালক (এস্টেট ও ভূমি-২) শেখ শাহিনুল ইসলাম, পরিচালক (এস্টেট ও ভূমি-৩) মো. কামরুল ইসলাম, উপপরিচালক মো. হাফিজুর রহমান, উপপরিচালক হাবিবুর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক একান্ত সচিব মোহাম্মাদ সালাউদ্দিন।
গত ৩১ জুলাই আব্দুল্লাহ আল মামুনের আদালত তিনটি মামলাতেই আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন। মামলাগুলোর বিচারকাজ চলাকালে ২৮ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আদালত। গত ১৭ নভেম্বর পৃথক তিন মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়।
প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগে গত জানুয়ারিতে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) পৃথক ৬টি মামলা করে। এসব মামলায় শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানা, রেহানার মেয়ে ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ রিজওয়ানা সিদ্দিক, ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি, মেয়ে আজমিনা সিদ্দিকসহ অন্যদের আসামি করা হয়। সেই ৬ মামলার মধ্যে আজ তিনটির রায় দিলো আদালত।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.