Bkash

বরিশাল

অবশেষে ঐতিহ্যবাহী ‘লাকুটিয়া জমিদারবাড়ি’ সংরক্ষণে উদ্যোগ

মাহাদী হাসান, বরিশাল

মাহাদী হাসান, বরিশাল

১৫ জুন, ২০২৫ ১৬:১২

প্রিন্ট এন্ড সেভ

অবশেষে ঐতিহ্যবাহী ‘লাকুটিয়া জমিদারবাড়ি’ সংরক্ষণে উদ্যোগ

সরকারের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন জমিদারের উত্তরসূরিসহ বরিশালবাসী

বরিশালের ঐতিহ্যবাহী ‘লাকুটিয়া জমিদারবাড়ি’ অবশেষে সংরক্ষণে উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। ধ্বংসপ্রায় বিশালাকায় প্রাসাদটিকে আদিরূপ দেওয়াসহ ইতিহাস এবং ঐতিহ্য ধরে রাখতে সংস্কার কাজ শুরু করেছে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর। প্রাথমিকভাবে ৬০ লাখ টাকা ব্যয়ে ৪০০ বছরের পুরানো এই ভবনের ভিত্তি, ইটের গাঁথুনি ও ছাদ নির্মাণ করা হবে। তবে প্রাচীন দরজা-জানালা, মেঝে এবং আলো-বাতাস চলাচলের কাঠামো আপাতত এই প্রকল্প না থাকলেও পরবর্তী ধাপে যুক্ত করা হতে পারে। সরকারের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন জমিদারের উত্তরসূরিসহ বরিশালবাসী।

জানা গেছে, ২০১৮ সালের ১৯ অক্টোবর অস্ট্রেলিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মোহাম্মদ সফিউর রহমানকে এক চিঠিতে জমিদারবাড়ির পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ জানান অস্ট্রেলিয়ার উচ্চ আদালতের সলিসিটার ও জমিদার পরিবারের উত্তরাধিকারী পঙ্কজ রায় চৌধুরীর কন্যা আলপনা রায়। চিঠিতে তিনি ভবনটিকে একটি ঐতিহাসিক নিদর্শন হিসেবে সংরক্ষণের জোর দাবি রাখেন। তার ওই চিঠির ভিত্তিতে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর বরিশাল জাদুঘরকে প্রস্তাব তৈরির নির্দেশ দিলেও দীর্ঘদিনে বাড়িটি সংরক্ষণে উদ্যোগ নেওয় হয়নি। বরং জমিদারবাড়ির অভ্যন্তরে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসির) বিশালাকায় দুটি গুদাম ও স্থাপনা নির্মাণ করে, যা নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্ষোভ রয়েছে।

তবে জমিদারবাড়ি সংরক্ষণে উদ্যোগ কিছুটা বিলম্বে হলেও জমিদার পরিবারের উত্তরাধিকারী অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী আলপনা রায় ভিষণ খুশি হয়েছেন। তিনি সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, ‘বাড়ি সংরক্ষণে ২০১৮ সালে বাংলাদেশ সরকারের কাছে অনুরোধ করা হয়েছিল। ওই সময় সরকারের তরফ থেকে উদ্যোগ নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু দীর্ঘদিন পেরিয়ে যাওয়ার পরে সংস্কারে কোনো প্রচেষ্টা লক্ষ্যণীয় ছিল না। এখন সংরক্ষণে কাজ শুরু হয়েছে, যা শুনে ভালা লাগছে এবং তার জন্য সরকার প্রশংসার দাবিও রাখে।

বরিশাল জাদুঘর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গত ৪ মে থেকে বাবুগঞ্জ উপজেলার লাকুটিয়ায় অবস্থিত জমিদারবাড়ির সংরক্ষণে কাজ চলছে।

দোতলা ভবনটির চারপাশে নির্মাণ করা হচ্ছে গোলাকার ইটের পিলার। ইতিমধ্যে ভেঙে ফেলা হয়েছে পুরোনো ছাদ, সাতক্ষীরা থেকে আনা টালি দিয়ে নতুন ছাদ নির্মাণ করা হবে।

এই তথ্য নিশ্চিত করে বরিশাল বিভাগীয় জাদুঘরের সহকারী কাস্টেডিয়ান আরিফুর রহমান জানান, প্রাথমিকভাবে ৬০ লাখ টাকা ব্যয়ে মূলত ভবনের ভিত্তি, ইটের গাঁথুনি ও ছাদ নির্মাণের কাজ হচ্ছে। তবে প্রাচীন দরজা-জানালা, মেঝে এবং আলো-বাতাস চলাচলের কাঠামো আপাতত এই প্রকল্পে অন্তর্ভুক্ত না থাকলেও পরবর্তী ধাপে যুক্ত করা হবে।

জানা গেছে, প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর ‘পুরোনো ছবি ও ঐতিহাসিক বর্ণনার ভিত্তিতে ভবনটিকে তার প্রকৃত রূপে ফিরিয়ে আনতে চাইছে। এই তথ্য নিশ্চিত করে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের খুলনা ও বরিশাল অঞ্চলের আঞ্চলিক পরিচালক লাভলী ইয়াসমিন জানান, জমিদারবাড়ির উচ্চতা ৮ দশমিক ২০ মিটার, দৈর্ঘ্য ২৫ দশমিক ৪০ মিটার ও প্রস্থ ৯ দশমিক ২০ মিটার। দোতলা ভবনটিতে আছে মোট ৯টি কক্ষ। জমিদারবাড়িটির চারপাশে আছে তিনটি বাঁধানো পুকুর, যেগুলো ‘বাবুবাড়ি পুকুর’ নামে পরিচিত।

ইন্টারনেটসহ বিভিন্ন মাধ্যমে প্রাপ্ত, জমিদার রূপচন্দ্র রায় ছিলেন লাকুটিয়া জমিদার পরিবারের প্রতিষ্ঠাতা। তার নাতি রাজচন্দ্র রায়ের সময় জমিদারির পরিধি ও প্রতিপত্তি বৃদ্ধি পায়। আনুমানিক ১৬০০ কিংবা ১৭০০ সালে তিনি প্রায় ৪৯ দশমিক ৫০ একর জমির ওপর মূল জমিদারবাড়িটি নির্মাণ করেন। প্রজাদরদি হিসেবে খ্যাত রূপচন্দ্র রায়ের আমলেই লাকুটিয়া থেকে বরিশাল পর্যন্ত সড়ক নির্মিত হয়। রূপচন্দ্রের দুই ছেলে রাখালচন্দ্র রায় ও প্যারীলাল রায় ছিলেন ব্রাহ্মধর্মের অনুসারী। প্যারীলাল রায় ছিলেন একজন বিশিষ্ট ব্যারিস্টার ও সমাজসেবক, তাঁর দুই পুত্র বিখ্যাত বৈমানিক ইন্দ্রলাল রায় এবং নামকরা বক্সার পরেশলাল রায় তাঁদের কীর্তির ইতিহাস সুদীর্ঘ। এই জমিদার পরিবারের সঙ্গে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিল। কবিগুরুর বড় ভাই বিখ্যাত চিত্রশিল্পী দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুরের দুই পুত্র অরুণেন্দ্রনাথ ও দীপেন্দ্রনাথ বিয়ে করেন রাজচন্দ্র রায়ের দুই নাতনি সুশীলা এবং চারুবালাকে। পরবর্তী সময়ে জমিদার দেবেন লাল রায় চৌধুরী ভারতে থিতু হন এবং কলকাতায় মৃত্যুবরণ করেন। তার মেয়ে মন্দিরা রায় চৌধুরীর বিয়ে হয় বরিশালের কাশীপুরের মুখার্জি পরিবারে।

স্থানীয়রা জানিয়েছে, জনদরদি জমিদারবংশের উদ্যোগেই রাজচন্দ্র কলেজ এবং পুষ্পরাণী চৌধুরী ইনস্টিটিউশন (পিআরসি স্কুল) প্রতিষ্ঠিত হয়। কলেজটি কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গেলেও স্কুলটি সক্রিয় আছে, যা প্রত্যন্ত অঞ্চলে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিচ্ছে। এখন নতুন করে জমিদারের ঐতিহ্য রক্ষায় সরকার উদ্যোগ নেওয়া লাকুটিয়া গ্রামের মানুষও সরকারকে সাধুবাদ জানিয়েছে।

বরিশাল জেলা প্রশাসনের অর্পিত সম্পত্তিবিষয়ক কৌশলি সুভাষ চন্দ্র দাস সাংবাদিকদের জানান, সরকার ইতিমধ্যে জমিদারবাড়ির সীমানাভুক্ত প্রায় আট একর জমি এবং একটি বড় পুকুরের মালিকানা পেয়েছে। প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর যথাযথভাবে সংরক্ষণ করতে উদ্যোগও গ্রহণ করেছে। এই কর্মযজ্ঞ শেষ হলে ধ্বংসপ্রায় জমিদার রূপচন্দ্র রায়ের বাড়িটি একটি আকর্ষণীয় পর্যটনকেন্দ্রে রূপ নেবে।’

আরও পড়ুন:

দুর্গাসাগর থেকে হরিণ নিখোঁজ : তদন্তে প্রশাসন ও পুলিশ

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫৯

প্রিন্ট এন্ড সেভ

দুর্গাসাগর থেকে হরিণ নিখোঁজ : তদন্তে প্রশাসন ও পুলিশ

বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার ঐতিহাসিক দুর্গাসাগর দিঘিরপাড়ে স্থাপিত খাঁচা থেকে একটি হরিণ নিখোঁজ হয়েছে। এ ঘটনাকে ঘিরে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। মামলা সূত্রে জানা যায়, গত ৩ আগস্ট রাতে খাঁচার নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন অলিউল হাওলাদার, জাহিদুর রহমান ও বশির শিকদার। তাদের উপস্থিতি সত্ত্বেও হরিণটি খাঁচা থেকে নিখোঁজ হয়। পরদিন ৪ আগস্ট সকালে একটি হরিণ কম থাকার বিষয়টি নজরে আসে।

এ ঘটনায় দুর্গাসাগর এলাকার নিরাপত্তা সমন্বয়কারী জাহাঙ্গীর হোসেন বরিশাল বিমানবন্দর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। তদন্তের অংশ হিসেবে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে স্থাপন করা সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে পুলিশ। তবে খাঁচার আশপাশের ক্যামেরাগুলো বিকল থাকায় হরিণ নিখোঁজের কোনো ক্লু পাওয়া যায়নি।

ঘটনার গুরুত্ব বিবেচনায় জেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে বিমানবন্দর থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। বিমানবন্দর থানার ওসি জাকির সিকদার জানান, হরিণ নিখোঁজের রহস্য উদঘাটনে সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে এবং সম্ভাব্য সব দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

স্থানীয়দের অভিযোগ, সিসি ক্যামেরা বিকল থাকাও রহস্যজনক এবং এতে করে একটি দামি ও সংরক্ষিত প্রাণী নিখোঁজ হওয়া উদ্বেগজনক। প্রশাসনের পক্ষ থেকে দ্রুত তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয়েছে।

নিজেকে সুস্থ রাখতে নিয়মিত খেলাধুলা করতে হবে- ববি উপাচার্য ড. তৌফিক আলম 

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫৪

প্রিন্ট এন্ড সেভ

নিজেকে সুস্থ রাখতে নিয়মিত খেলাধুলা করতে হবে- ববি উপাচার্য ড. তৌফিক আলম 

পড়াশোনার পাশাপাশি খেলা ধুলাও মানুষের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ এবং সুস্থ থাকতে এর বিকল্প নেই বলে মন্তব্য বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলম। সুস্থ স্বাভাবিক জীবন উপহার পেতে প্রতিটি মানুষের শরীর চর্চা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং জরুরি বলেও তিনি মন্তব্য করেন। 

শনিবার (১৬ আগস্ট) সকাল ১০ টায় ববিতে অধ্যায়নরত সাতক্ষীরা জেলা ছাত্র কল্যান সমিতির শিক্ষার্থীদের আয়োজনে ১দিন ব্যাপী এই টুর্নামেন্টে সার্বিক সহযোগিতা করে বিআরটিএ ও নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) বরিশাল জেলা কমিটি। উপজেলা ভিত্তিক প্রীতি ফুটবল টুর্নামেন্ট ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে এসব কথা বলেন উপাচার্য।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিআরটিএ বরিশাল বিভাগীয় পরিচালক মোঃ জিয়াউর রহমান, ববি ইতিহাস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো: ইলিয়াস হোসেন, দর্শন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো: আবদুল্লাহ আল-মামুন, নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) বরিশাল জেলা কমিটির সভাপতি সহকারী অধ্যাপক মো: রুহুল আমিন, বুরো বাংলাদেশ বিভাগীয় কার্যালয়ে কর্মরত মো: ওয়াসিম আকরামসহ অন্যান্যরা। 

দূর্ঘটনা প্রতিরোধ এবং সড়কে নিরাপত্তা নিশ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষে আয়োজিত উপজেলা ভিত্তিক ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু হয় সকাল ১০টায়। বিকেল ৫ টায় ফাইনাল খেলা পুরস্কার বিতরণের মধ্য দিয়ে শেষ হয় একদিন ব্যাপী এই আয়োজন। সকাল থেকে সকল খেলা পরিচালনা করেন নিসচা বরিশাল জেলা কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক জুবায়ের ইসলাম চৌধুরী। 

সাতক্ষীরা জেলা ছাত্র কল্যান সমিতির সাধারণ সম্পাদক শেখ মো: ইমন এর সঞ্চালনা এবং অনুষ্ঠানে মো: মোতালেব হোসেন সোহান এর সভাপতিত্বে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করে ববি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলম বলেন, খেলাধূলা শরীর ও মন ভালো রাখে। শুধু লেখা-পড়া করলেই চলবে না তার পাশাপাশি আমাদের খেলাধূলাও করতে হবে। কারণ পড়াশোনা আমাদের মেধাবী করবে আর খেলাধূলা আমাদের শরীর সুস্থ রাখবে। 

তিনি আরও বলেন, আমি ধন্যবাদ জানাই বিআরটিএ ও নিরাপদ সড়ক চাই বরিশাল জেলা কমিটির সদস্যদের। তারা আমাদের শিক্ষার্থীদের নিয়ে এমন সুন্দর একটি আয়োজন করেছে। আগামীতে তাদের এই কাজের ধারা অব্যাহত থাকবে এটাই প্রত্যাশা করছি। ববির সকল শিক্ষার্থীদের প্রতি রইলো আমার দোয়া ও ভালোবাসা।

মৎস্য কর্মকর্তার সাথে সৌজন্য সাক্ষাতে জাতীয় মৎস্যজীবী সমিতির নেতৃবৃন্দ

সেলিম রাঢ়ী, হিজলা

সেলিম রাঢ়ী, হিজলা

১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫২

প্রিন্ট এন্ড সেভ

মৎস্য কর্মকর্তার সাথে সৌজন্য সাক্ষাতে জাতীয় মৎস্যজীবী সমিতির নেতৃবৃন্দ

বরিশালের হিজলা উপজেলায় জাতীয় মৎস্য জীবী সমিতির নবাগত কমিটির নেতৃবৃন্দ সৌজন্য সাক্ষাৎ করলেন উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ আলমের সাথে।

রবিবার বেলা ১১ টার সময় উপজেলা জাতীয় মৎস্যজীবী সমিতির নবাগত কমিটির আহ্বায়ক সাজাহান রেজা ও সদস্য সচিব মোঃ সুলাইমান জমাদ্দারের নেতৃত্বে অন্যান্যরা সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

এ সময় উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ আলম বলেন জাতীয় মৎস্যজীবী নবাগত কমিটি দেশের জাতীয় সম্পদ রক্ষায় প্রশাসনকে সব সময় সহযোগিতায় করবেন।আগামীতে সকলে মিলে কাজ করার আশ^াস দেন।

নবাগত কমিটির আহ্বায়ক ও সদস্য সচিব বলেন বরিশাল জেলা জাতীয় মৎস্যজীবী কমিটি পূর্বের কমিটি বিলুপ্তি করে আমাদের যে নতুন কমিটি দিয়েছে আমরা জেলেদের নিয়ে বিভিন্ন ইউনিয়নে সভা করে জাতীয় সম্পদ রক্ষায় কাজ করব।আপনারা আমাদের পাশে থাকবেন।

custom sidebar ads

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.

জনপ্রিয়

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.