
০৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১৩:৫২
ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার দপদপিয়া ইউনিয়নের কয়েক শ পরিবার অভিযোগ করেছেন, তাদের পূর্বপুরুষদের জমি দখল করেছে দেশের বড় ওষুধ কোম্পানি অপসোনিন ফার্মা লিমিটেড। কীর্তনখোলা নদীর ভাঙনে হারানো জমি জেগে উঠলেও প্রতিষ্ঠানটি সেটি কংক্রিট দিয়ে ঢেকে দিয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, কীর্তনখোলা নদীর তীরে আগে দাঁড়ালে যেখানে প্রাকৃতিক পরিবেশ দেখা যেত, সেখানে এখন কংক্রিটের প্রাচীর ও শিল্প-কারখানার ভবন বসানো হয়েছে। নদীর স্রোত কংক্রিটের ব্লকে আটকে যাওয়ায় পানির শব্দও শোনা যায় না।
স্থানীয় রমজান আকন বলেন, ‘আমরা ভেবেছিলাম আল্লাহ আমাদের হারানো জমি ফেরত দিয়েছেন। কিন্তু জমি আবারও কংক্রিটে ঢেকে গেছে।’ আরেক বাসিন্দা হাসান জানান, শুধু জমি নয়, নদীর অংশও দখল করেছে প্রতিষ্ঠানটি। প্রতিবাদ করলে হামলার ভয় থাকায় লিখিত অভিযোগ দেওয়া যায়নি।
প্রশাসনের কাছে সহায়তা চাওয়ার পরও জমি উদ্ধার হয়নি।
নদীর ছোট চরগুলো শিল্প প্রাঙ্গণের সঙ্গে মিলিত হয়ে গেছে। জাহাজ চলাচলের জায়গা এখন সংকুচিত হয়ে শুধু ছোট নৌকা চলাচল করতে পারে। এ কারণে কীর্তনখোলার নলছিটির অংশ এখন বৃত্তাকার নৌপথে পরিণত হয়েছে।
প্রশাসনের কাছে সহায়তা চাওয়ার পরও জমি উদ্ধার হয়নি।
নদীর ছোট চরগুলো শিল্প প্রাঙ্গণের সঙ্গে মিলিত হয়ে গেছে। জাহাজ চলাচলের জায়গা এখন সংকুচিত হয়ে শুধু ছোট নৌকা চলাচল করতে পারে। এ কারণে কীর্তনখোলার নলছিটির অংশ এখন বৃত্তাকার নৌপথে পরিণত হয়েছে।
ফেরি চলাচল বন্ধ হলেও খেয়াঘাট এখনো সচল। ট্রলারের চালকরা বলেন, মাসের পর মাস নদীতে ব্লক ফেলার কারণে নদীর প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হয়েছে, চর ও চাষের জমি হারিয়েছে।
প্রশাসনের পদক্ষেপ হিসেবে ঝালকাঠি জেলা প্রশাসন অভিযোগ প্রমাণের জন্য কোম্পানির বিরুদ্ধে শুনানির নোটিশ জারি করেছিল। ২২ জুলাই নির্ধারিত শুনানিতে অভিযোগকারীরা উপস্থিত থাকলেও অপসোনিনের কোনো প্রতিনিধি হাজির হননি। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) অন্তরা হালদার পরবর্তী সময়ে কোম্পানির অনুপস্থিতির কারণ জানতে কারণ দর্শানোর নোটিশ জারি করেন।
ওয়ারিশরা জানিয়েছেন, তাদের পরিবারের ২৯ জনের নামে থাকা প্রায় ১৮ একর জমির মধ্যে ৪ একর ৭০ শতাংশ এখন কোম্পানির দখলে। প্রধান অভিযোগকারী মো. হাসান খান বলেন, কোম্পানি তাদের জমিতে জোর করে ভবন তুলেছে, বাধা দিলে হামলা-মামলার শিকার হয়েছেন। অপসোনিনের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তারা সরাসরি কোনো মন্তব্য করেননি।
বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) বরিশালের সমন্বয়কারী রফিকুল আলম বলেন, কীর্তনখোলা নদীর তীরের চরগুলো অপসোনিনের কাছে বিক্রি হয়ে গেছে এবং কোম্পানি নদীর ভেতর ব্লক ফেলেছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে নলছিটির সহকারী কমিশনার (ভূমি) রিজভী আহমেদ সবুজ জানিয়েছেন, সরকারি ও ব্যক্তিমালিকানাধীন জমি অপসোনিনের দখলে রয়েছে বলে অভিযোগ এসেছে। মাঠ পর্যায়ের জরিপের মাধ্যমে বিষয়টি স্পষ্ট হবে। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. তৌহিদুল ইসলাম বলেন, ২২ জুলাই শুনানি অনুষ্ঠিত হয়েছে; কিন্তু সিদ্ধান্ত এখনো প্রকাশ করা সম্ভব নয়। জেলা প্রশাসক আশরাফুর রহমান বিষয়টি পরবর্তী সময়ে মন্তব্য করবেন বলে জানিয়েছেন।
ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার দপদপিয়া ইউনিয়নের কয়েক শ পরিবার অভিযোগ করেছেন, তাদের পূর্বপুরুষদের জমি দখল করেছে দেশের বড় ওষুধ কোম্পানি অপসোনিন ফার্মা লিমিটেড। কীর্তনখোলা নদীর ভাঙনে হারানো জমি জেগে উঠলেও প্রতিষ্ঠানটি সেটি কংক্রিট দিয়ে ঢেকে দিয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, কীর্তনখোলা নদীর তীরে আগে দাঁড়ালে যেখানে প্রাকৃতিক পরিবেশ দেখা যেত, সেখানে এখন কংক্রিটের প্রাচীর ও শিল্প-কারখানার ভবন বসানো হয়েছে। নদীর স্রোত কংক্রিটের ব্লকে আটকে যাওয়ায় পানির শব্দও শোনা যায় না।
স্থানীয় রমজান আকন বলেন, ‘আমরা ভেবেছিলাম আল্লাহ আমাদের হারানো জমি ফেরত দিয়েছেন। কিন্তু জমি আবারও কংক্রিটে ঢেকে গেছে।’ আরেক বাসিন্দা হাসান জানান, শুধু জমি নয়, নদীর অংশও দখল করেছে প্রতিষ্ঠানটি। প্রতিবাদ করলে হামলার ভয় থাকায় লিখিত অভিযোগ দেওয়া যায়নি।
প্রশাসনের কাছে সহায়তা চাওয়ার পরও জমি উদ্ধার হয়নি।
নদীর ছোট চরগুলো শিল্প প্রাঙ্গণের সঙ্গে মিলিত হয়ে গেছে। জাহাজ চলাচলের জায়গা এখন সংকুচিত হয়ে শুধু ছোট নৌকা চলাচল করতে পারে। এ কারণে কীর্তনখোলার নলছিটির অংশ এখন বৃত্তাকার নৌপথে পরিণত হয়েছে।
প্রশাসনের কাছে সহায়তা চাওয়ার পরও জমি উদ্ধার হয়নি।
নদীর ছোট চরগুলো শিল্প প্রাঙ্গণের সঙ্গে মিলিত হয়ে গেছে। জাহাজ চলাচলের জায়গা এখন সংকুচিত হয়ে শুধু ছোট নৌকা চলাচল করতে পারে। এ কারণে কীর্তনখোলার নলছিটির অংশ এখন বৃত্তাকার নৌপথে পরিণত হয়েছে।
ফেরি চলাচল বন্ধ হলেও খেয়াঘাট এখনো সচল। ট্রলারের চালকরা বলেন, মাসের পর মাস নদীতে ব্লক ফেলার কারণে নদীর প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হয়েছে, চর ও চাষের জমি হারিয়েছে।
প্রশাসনের পদক্ষেপ হিসেবে ঝালকাঠি জেলা প্রশাসন অভিযোগ প্রমাণের জন্য কোম্পানির বিরুদ্ধে শুনানির নোটিশ জারি করেছিল। ২২ জুলাই নির্ধারিত শুনানিতে অভিযোগকারীরা উপস্থিত থাকলেও অপসোনিনের কোনো প্রতিনিধি হাজির হননি। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) অন্তরা হালদার পরবর্তী সময়ে কোম্পানির অনুপস্থিতির কারণ জানতে কারণ দর্শানোর নোটিশ জারি করেন।
ওয়ারিশরা জানিয়েছেন, তাদের পরিবারের ২৯ জনের নামে থাকা প্রায় ১৮ একর জমির মধ্যে ৪ একর ৭০ শতাংশ এখন কোম্পানির দখলে। প্রধান অভিযোগকারী মো. হাসান খান বলেন, কোম্পানি তাদের জমিতে জোর করে ভবন তুলেছে, বাধা দিলে হামলা-মামলার শিকার হয়েছেন। অপসোনিনের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তারা সরাসরি কোনো মন্তব্য করেননি।
বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) বরিশালের সমন্বয়কারী রফিকুল আলম বলেন, কীর্তনখোলা নদীর তীরের চরগুলো অপসোনিনের কাছে বিক্রি হয়ে গেছে এবং কোম্পানি নদীর ভেতর ব্লক ফেলেছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে নলছিটির সহকারী কমিশনার (ভূমি) রিজভী আহমেদ সবুজ জানিয়েছেন, সরকারি ও ব্যক্তিমালিকানাধীন জমি অপসোনিনের দখলে রয়েছে বলে অভিযোগ এসেছে। মাঠ পর্যায়ের জরিপের মাধ্যমে বিষয়টি স্পষ্ট হবে। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. তৌহিদুল ইসলাম বলেন, ২২ জুলাই শুনানি অনুষ্ঠিত হয়েছে; কিন্তু সিদ্ধান্ত এখনো প্রকাশ করা সম্ভব নয়। জেলা প্রশাসক আশরাফুর রহমান বিষয়টি পরবর্তী সময়ে মন্তব্য করবেন বলে জানিয়েছেন।

২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:১৫
দীর্ঘ ১৮ বছর প্রবাস জীবন শেষে দেশের মাটিতে পা রাখতে যাচ্ছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তার আগমনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে নতুন অধ্যায় তৈরী হবে বলে মনে করছেন বিএনপি নেতারা। একই সাথে আগামীতে বিএনপির ক্ষমতায় যাওয়ার যে সম্ভাবনা তৈরী হয়েছে এর প্রথম ধাপের সূচনা হবে ২৫শে ডিসেম্বর। এদিন তাকে বরণ করতে ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে দলের পক্ষ থেকে। সারাদেশ থেকে এদিন লাখ লাখ মানুষ অবস্থান করবেন ঢাকা শহরে। শুধু নেতাকর্মীরাই নয় সমর্থকরাও যাবেন একনজর তারেক রহমানকে দেখতে। বরিশাল বিভাগের ৬ জেলা থেকে লাখো মানুষ ঢাকায় যাবেন বলে জানিয়েছেন বিএনপি নেতারা। সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ পদে যারা আছেন তাদের পাশাপাশি যারা দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন তাদের নেতৃত্বেও লোকসমাগম করা হবে বলে জানাগেছে। একাধিক বিএনপি নেতা জানান, তারেক রহমানের আগমন উপলক্ষে লঞ্চ-বাস সহ বিভিন্ন ধরণের যানবাহন অগ্রীম ভাড়া করা হয়েছে। এখন রীতিমত যানবাহনের সংকট দেখা দিয়েছে। যে সংখ্যক লোক টার্গেট তার অর্ধেকও হয়তো যেতে পারবেন না যানবাহন সংকটের কারণে। এজন্য অনেকই আগেভাগে ঢাকা অবস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। বেশিরভাগ নেতাকর্মী ২৪ ডিসেম্বরের মধ্যে ঢাকায় অবস্থান করার টার্গেট নিয়েছেন। অনেকে আবার ২২ ডিসেম্বরই বরিশাল ছেড়ে রাজধানীতে অবস্থান করার কথা বলেছেন।
বরিশাল মহানগর বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মীর জাহিদুল কবীর বলেন, তারেক রহমান দেশে আসার সাথে সাথে নতুন অধ্যায় তৈরী হবে। পাশাপাশি দলের মধ্যে ফিরে আসবে শৃঙ্খলা। জাহিদ বলেন আমার নেতৃত্বে কয়েক হাজার নেতাকর্মী ঢাকা যাবে। ইতিমধ্যে সেই প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছি।
জেলা দক্ষিণ বিএনপির সদস্য সচিব আবুল কালাম শাহীন বলেন, দীর্ঘ ১৮ বছরের প্রতীক্ষার অবসান ঘটবে ২৫ ডিসেম্বর। এতবছর দেশের বিরুদ্ধে, গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে, বিএনপির বিরুদ্ধে যত ষড়যন্ত্র হয়েছে আমি মনে করি এর সবকিছুর অবসান হবে তারেক রহমানের দেশের মাটিতে পা রাখার মধ্য দিয়ে। তাকে বরণ করতে আমরা ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছি। আমরা শুধু জেলা দক্ষিণ বিএনপির পক্ষ থেকেই প্রায় ২০ হাজার লোকের সমাগম ঘটানোর প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি।
মহানগর বিএনপির আহবায়ক মনিরুজ্জামান খান ফারুক বলেন, তারেক রহমানকে স্বাগত জানাতে আমরা মহানগরের পক্ষ থেকে ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছি। এখানে শুধু দলীয় নেতাকর্মীরাই নয়, সমর্থকরাও ঢাকায় যেতে চাইছেন। তবে তার আগমনকে কেন্দ্র করে যানবাহনের সংকট দেখা দিয়েছে। এজন্য মহানগর বিএনপির অনেক নেতাকর্মী ২/১দিন আগেই ঢাকায় অবস্থান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মোহাম্মদ রহমাতুল্লাহ বলেন, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির বিজয়ের প্রথম ধাপ রচিত হবে আগামী ২৫ ডিসেম্বর। এদিন কোটি জনতা তারেক রহমানকে বরণ করবেন। বরিশাল থেকে হাজার হাজার মানুষ নিজ উদ্যোগেই দেশনায়ক তারেক রহমানকে দেখতে যাবেন। পাশাপাশি আমরাও অর্গানাইজ করছি। রহমাতুল্লাহ বলেন, তারেক রহমান যাতে দেশে আসতে না পারে সেজন্য অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে। ওসমান হাদি কে হত্যা তারই অংশ বলে আমি মনে করি।
বিএনপির বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক বিলকিস জাহান শিরিন বলেন, দীর্ঘবছর পর তারেক রহমান দেশে ফিরছেন। তার এই আগমনের দিন নতুন এক ইতিহাস রচিত হবে। এ দিন লাখ লাখ লোকের সমাগম হবে ঢাকা শহরে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের আগমনে নেতাকর্মীদের পাশাপাশি সমর্থকরাও বেশ উজ্জীবিত।
বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও বরিশাল সদর আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মজিবর রহমান সরোয়ার বলেন, তারেক রহমান যখন বাংলাদেশে আসতেছেন তখন পরিবেশটা বিএনপির পক্ষে। তিনি জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের মাস্টারমাইন্ড। আপনারা জানেন বিএনপি চেয়ারপার্সন ও সাবেক তিনবারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া মিথ্যা মামলায় কারাগারে ছিলেন, তারেক রহমান প্রায় ১৮ বছর লন্ডনে। কিন্তু তিনি (তারেক রহমান) বিদেশে বসে থাকেননি। লন্ডনে বসেই সকল আন্দোলন সংগ্রামের নেতৃত্ব দিয়েছেন। বিশে^র অনেক বড় বড় নেতা দেশের বাইরে থেকে সংগ্রাম করেছেন। তারেক রহমানও তাদের একজন। তিনি যেদিন আসবেন পুরো ঢাকার শহর ব্লক হয়ে যাবে। তার প্রতি ভালবাসা শুধু দলীয় নেতাকর্মীদের নয়, সারাদেশের মানুষের; সেটার বহি:প্রকাশ ঘটবে ২৫শে ডিসেম্বর।
দীর্ঘ ১৮ বছর প্রবাস জীবন শেষে দেশের মাটিতে পা রাখতে যাচ্ছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তার আগমনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে নতুন অধ্যায় তৈরী হবে বলে মনে করছেন বিএনপি নেতারা। একই সাথে আগামীতে বিএনপির ক্ষমতায় যাওয়ার যে সম্ভাবনা তৈরী হয়েছে এর প্রথম ধাপের সূচনা হবে ২৫শে ডিসেম্বর। এদিন তাকে বরণ করতে ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে দলের পক্ষ থেকে। সারাদেশ থেকে এদিন লাখ লাখ মানুষ অবস্থান করবেন ঢাকা শহরে। শুধু নেতাকর্মীরাই নয় সমর্থকরাও যাবেন একনজর তারেক রহমানকে দেখতে। বরিশাল বিভাগের ৬ জেলা থেকে লাখো মানুষ ঢাকায় যাবেন বলে জানিয়েছেন বিএনপি নেতারা। সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ পদে যারা আছেন তাদের পাশাপাশি যারা দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন তাদের নেতৃত্বেও লোকসমাগম করা হবে বলে জানাগেছে। একাধিক বিএনপি নেতা জানান, তারেক রহমানের আগমন উপলক্ষে লঞ্চ-বাস সহ বিভিন্ন ধরণের যানবাহন অগ্রীম ভাড়া করা হয়েছে। এখন রীতিমত যানবাহনের সংকট দেখা দিয়েছে। যে সংখ্যক লোক টার্গেট তার অর্ধেকও হয়তো যেতে পারবেন না যানবাহন সংকটের কারণে। এজন্য অনেকই আগেভাগে ঢাকা অবস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। বেশিরভাগ নেতাকর্মী ২৪ ডিসেম্বরের মধ্যে ঢাকায় অবস্থান করার টার্গেট নিয়েছেন। অনেকে আবার ২২ ডিসেম্বরই বরিশাল ছেড়ে রাজধানীতে অবস্থান করার কথা বলেছেন।
বরিশাল মহানগর বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মীর জাহিদুল কবীর বলেন, তারেক রহমান দেশে আসার সাথে সাথে নতুন অধ্যায় তৈরী হবে। পাশাপাশি দলের মধ্যে ফিরে আসবে শৃঙ্খলা। জাহিদ বলেন আমার নেতৃত্বে কয়েক হাজার নেতাকর্মী ঢাকা যাবে। ইতিমধ্যে সেই প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছি।
জেলা দক্ষিণ বিএনপির সদস্য সচিব আবুল কালাম শাহীন বলেন, দীর্ঘ ১৮ বছরের প্রতীক্ষার অবসান ঘটবে ২৫ ডিসেম্বর। এতবছর দেশের বিরুদ্ধে, গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে, বিএনপির বিরুদ্ধে যত ষড়যন্ত্র হয়েছে আমি মনে করি এর সবকিছুর অবসান হবে তারেক রহমানের দেশের মাটিতে পা রাখার মধ্য দিয়ে। তাকে বরণ করতে আমরা ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছি। আমরা শুধু জেলা দক্ষিণ বিএনপির পক্ষ থেকেই প্রায় ২০ হাজার লোকের সমাগম ঘটানোর প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি।
মহানগর বিএনপির আহবায়ক মনিরুজ্জামান খান ফারুক বলেন, তারেক রহমানকে স্বাগত জানাতে আমরা মহানগরের পক্ষ থেকে ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছি। এখানে শুধু দলীয় নেতাকর্মীরাই নয়, সমর্থকরাও ঢাকায় যেতে চাইছেন। তবে তার আগমনকে কেন্দ্র করে যানবাহনের সংকট দেখা দিয়েছে। এজন্য মহানগর বিএনপির অনেক নেতাকর্মী ২/১দিন আগেই ঢাকায় অবস্থান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মোহাম্মদ রহমাতুল্লাহ বলেন, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির বিজয়ের প্রথম ধাপ রচিত হবে আগামী ২৫ ডিসেম্বর। এদিন কোটি জনতা তারেক রহমানকে বরণ করবেন। বরিশাল থেকে হাজার হাজার মানুষ নিজ উদ্যোগেই দেশনায়ক তারেক রহমানকে দেখতে যাবেন। পাশাপাশি আমরাও অর্গানাইজ করছি। রহমাতুল্লাহ বলেন, তারেক রহমান যাতে দেশে আসতে না পারে সেজন্য অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে। ওসমান হাদি কে হত্যা তারই অংশ বলে আমি মনে করি।
বিএনপির বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক বিলকিস জাহান শিরিন বলেন, দীর্ঘবছর পর তারেক রহমান দেশে ফিরছেন। তার এই আগমনের দিন নতুন এক ইতিহাস রচিত হবে। এ দিন লাখ লাখ লোকের সমাগম হবে ঢাকা শহরে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের আগমনে নেতাকর্মীদের পাশাপাশি সমর্থকরাও বেশ উজ্জীবিত।
বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও বরিশাল সদর আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মজিবর রহমান সরোয়ার বলেন, তারেক রহমান যখন বাংলাদেশে আসতেছেন তখন পরিবেশটা বিএনপির পক্ষে। তিনি জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের মাস্টারমাইন্ড। আপনারা জানেন বিএনপি চেয়ারপার্সন ও সাবেক তিনবারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া মিথ্যা মামলায় কারাগারে ছিলেন, তারেক রহমান প্রায় ১৮ বছর লন্ডনে। কিন্তু তিনি (তারেক রহমান) বিদেশে বসে থাকেননি। লন্ডনে বসেই সকল আন্দোলন সংগ্রামের নেতৃত্ব দিয়েছেন। বিশে^র অনেক বড় বড় নেতা দেশের বাইরে থেকে সংগ্রাম করেছেন। তারেক রহমানও তাদের একজন। তিনি যেদিন আসবেন পুরো ঢাকার শহর ব্লক হয়ে যাবে। তার প্রতি ভালবাসা শুধু দলীয় নেতাকর্মীদের নয়, সারাদেশের মানুষের; সেটার বহি:প্রকাশ ঘটবে ২৫শে ডিসেম্বর।

২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:০৪
টাকা উত্তোলন ব্যায় বাড়লেও বরিশালে বিভিন্ন ব্যাংকের এটিএম বুথে গ্রাহক হয়রানি কমছেনা। সাপ্তাহিক ছুটি সহ যেকোন বন্ধের দিনগুলোতে বুথ থেকে টাকা তুলতে নাকাল হচ্ছেন গ্রাহকরা। তারল্য সংকট আড়াল করতে গত বছর আগষ্ট থেকে বিভিন্ন ব্যাংক নানা অজুহাতে এটিএম বুথ থেকে গ্রাহকদের টাকা প্রদান সীমিতকরণের পাশাপাশি নানাভাবে নিরুৎসাহিত করছে। যা গ্রাহক হয়রানিকে ক্রমশ বৃদ্ধি করে চললেও বিষয়গুলো নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক অনেকটাই নির্বিকার। এমনকি বরিশাল অঞ্চলের জেলা-উপজেলা পর্যায়ে ঠিক কতগুলো এটিএম বুথ রয়েছে তাও জানে না কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বরিশাল অফিস।
বিদ্যমান বুথগুলোতে গ্রাহক হয়রানির বিষয়গুলোও কেন্দ্রীয় ব্যাংকটির কাছে অনেকটাই অবান্তর বলেই মনে হয়েছে। এ বিষয় নিয়ে যতবারই বাংলাদেশ ব্যাংকের বরিশাল অফিসের দায়িত্বশীল মহলের দৃষ্টি আকর্ষন করা হয়েছে,ততবারই নানাভাবে এড়িয়ে গেছেন দয়িত্বশীল কর্মকর্তারা। বিষয়টি নিয়ে মতামত জানতে গত কয়েকদিন ধরেই কেন্দ্রীয় ব্যাংকটির বরিশাল অফিসের নির্বাহী পরিচালকের দাপ্তরিক সেলফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও কোন সাড়া মেলেনি।
তবে একাধিক সূত্রের মতে, বাংলাদেশ ব্যাংকের বরিশাল অফিসের আওতাভুক্ত এলাকায় সরকারি-বেসরকারী ৩৬টি ব্যাংকের সহ¯্রাধিক ফাষ্ট ট্র্যাক সহ এটিএম বুথে প্রতিদিন লক্ষাধিক গ্রাহক নগদ টাকা উত্তোলন ও জমা করে থাকেন। কিন্তু গত বছর আগষ্টের পটপরিবর্তনের পরে প্রায় সব ব্যাংকই তাদের এটিএম বুথ থেকে অন্য ব্যাংকের গ্রাহকদের টাকা প্রদান সীমিত করেছে। ইতোপূর্বে বুথগুলো থেকে গ্রাহকদের একবারে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত প্রদান করা হলেও এখন দশ হাজার টাকার বেশী দেয়া হচ্ছেনা । এমনকি নিজ ব্যাংকের বাইরে অন্য ব্যাংকের বুথ থেকে গ্রাহকদের আগে প্রতিবারের লেনদেনে ২০ হাজার টাকা উত্তোলনে ১৫ টাকা চার্জ ধার্য্য থাকলেও এখন ১০ হাজার টাকা উত্তোলনেই ২০ টাকা চার্জ প্রদান করতে হচ্ছে। কিন্ত সে চার্জ প্রদান করেও এখন বেশীরভাগ ব্যাংকের বুথ থেকে অন্য ব্যাংকের গ্রাহকরা টাকা তুলতে পারছেন না।
শুধুমাত্র ডাচ-বাংলা ব্যাংকের বুথ এবং ফাষ্ট ট্র্যাকের এটিএম ও সিআরএম মেশিন থেকে প্রায় সব ব্যাংকের গ্রাহকদের টাকা প্রদান করা হলেও সেসব স্থাপনায়ও রাত ৯টার পরে ১টি মেশিন চালু রেখে অন্যগুলোতে গ্রাহকদের প্রবেশ বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে। এমনকি ঈদ সহ যে কোন লম্বা ছুটির সময়ও ব্যাংকটির সব ফাষ্ট ট্র্যাকেই মাত্র ১টি করে সিআরএম মেশিন চালু রেখে অন্যসবগুলো আটকে দেয়া হয়। ডাচ-বাংলার বুথ ও ফাষ্ট ট্র্যাকগুলোতে প্রায় সব ব্যাংকের কার্ডের বিপরিতে টাকা প্রদান করা হলেও সেখানেও ইতোপূর্বের ২০ হাজার টাকার পরিবর্তে ১০ হাজার টাকায় সীমিত করা হয়েছে।
ডাচ-বাংলার পরে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশে’এর এটিএম বুথের সংখ্যা বেশী থাকলেও গত বছর আগষ্ট থেকে সেখানেও অন্য সব ব্যাংকের ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডের বিপরিতে টাকা প্রদান বন্ধ রাখা হচ্ছে প্রায়শই। তবে রাষ্ট্রীয় রূপালী ব্যাংকের হাতেগোনা কয়কটি বুথে বেশীরভাগ ব্যাংকের কার্ডের বিপরিতে টাকা পরিশোধ করা হলেও অনেক নামিদামী ব্যাংগুলোও এক্ষেত্রে রক্ষনশীল ভূমিকা পালন করায় সাধারন মানুষের দুর্ভোগ সব বর্ণনার বাইরে। এমনকি সীমিত কয়েকটি ব্যাংকের এটিএম বুথ থেকে অন্যসব ব্যাংকের এটিএম কার্ডের বিপরিতে টাকা প্রদান করা হলেও কোন বুথ থেকেই এককালীন ১০ হাজারের বেশী টাকা প্রদান করা হচ্ছে না।
অপরদিকে অতি সম্প্রতি যে ৫টি রুগ্ন ব্যাংক নিয়ে সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক চালু করা হচ্ছে,সেসব ব্যাংকগুলোর সব বুথই ইতোমধ্যে বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ঐসব ব্যাংক গ্রাহকদের দুর্ভোগ এখন সব বর্ণনার বাইরে। ফলে অন্য ব্যাংকের বুথে চাপ বাড়ছে। ডাচ-বাংলা সহ কয়েকটি ব্যাংকের বুথে দিন-রাতই গ্রাহকের অপেক্ষার প্রহর শেষ হয়না। এসব বিষয় নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের বরিশাল অফিসের নির্বাহী পরিচালকের সাথে আলাপ করার চেষ্টা করা হলেও তা সম্ভব হয়নি।
টাকা উত্তোলন ব্যায় বাড়লেও বরিশালে বিভিন্ন ব্যাংকের এটিএম বুথে গ্রাহক হয়রানি কমছেনা। সাপ্তাহিক ছুটি সহ যেকোন বন্ধের দিনগুলোতে বুথ থেকে টাকা তুলতে নাকাল হচ্ছেন গ্রাহকরা। তারল্য সংকট আড়াল করতে গত বছর আগষ্ট থেকে বিভিন্ন ব্যাংক নানা অজুহাতে এটিএম বুথ থেকে গ্রাহকদের টাকা প্রদান সীমিতকরণের পাশাপাশি নানাভাবে নিরুৎসাহিত করছে। যা গ্রাহক হয়রানিকে ক্রমশ বৃদ্ধি করে চললেও বিষয়গুলো নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক অনেকটাই নির্বিকার। এমনকি বরিশাল অঞ্চলের জেলা-উপজেলা পর্যায়ে ঠিক কতগুলো এটিএম বুথ রয়েছে তাও জানে না কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বরিশাল অফিস।
বিদ্যমান বুথগুলোতে গ্রাহক হয়রানির বিষয়গুলোও কেন্দ্রীয় ব্যাংকটির কাছে অনেকটাই অবান্তর বলেই মনে হয়েছে। এ বিষয় নিয়ে যতবারই বাংলাদেশ ব্যাংকের বরিশাল অফিসের দায়িত্বশীল মহলের দৃষ্টি আকর্ষন করা হয়েছে,ততবারই নানাভাবে এড়িয়ে গেছেন দয়িত্বশীল কর্মকর্তারা। বিষয়টি নিয়ে মতামত জানতে গত কয়েকদিন ধরেই কেন্দ্রীয় ব্যাংকটির বরিশাল অফিসের নির্বাহী পরিচালকের দাপ্তরিক সেলফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও কোন সাড়া মেলেনি।
তবে একাধিক সূত্রের মতে, বাংলাদেশ ব্যাংকের বরিশাল অফিসের আওতাভুক্ত এলাকায় সরকারি-বেসরকারী ৩৬টি ব্যাংকের সহ¯্রাধিক ফাষ্ট ট্র্যাক সহ এটিএম বুথে প্রতিদিন লক্ষাধিক গ্রাহক নগদ টাকা উত্তোলন ও জমা করে থাকেন। কিন্তু গত বছর আগষ্টের পটপরিবর্তনের পরে প্রায় সব ব্যাংকই তাদের এটিএম বুথ থেকে অন্য ব্যাংকের গ্রাহকদের টাকা প্রদান সীমিত করেছে। ইতোপূর্বে বুথগুলো থেকে গ্রাহকদের একবারে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত প্রদান করা হলেও এখন দশ হাজার টাকার বেশী দেয়া হচ্ছেনা । এমনকি নিজ ব্যাংকের বাইরে অন্য ব্যাংকের বুথ থেকে গ্রাহকদের আগে প্রতিবারের লেনদেনে ২০ হাজার টাকা উত্তোলনে ১৫ টাকা চার্জ ধার্য্য থাকলেও এখন ১০ হাজার টাকা উত্তোলনেই ২০ টাকা চার্জ প্রদান করতে হচ্ছে। কিন্ত সে চার্জ প্রদান করেও এখন বেশীরভাগ ব্যাংকের বুথ থেকে অন্য ব্যাংকের গ্রাহকরা টাকা তুলতে পারছেন না।
শুধুমাত্র ডাচ-বাংলা ব্যাংকের বুথ এবং ফাষ্ট ট্র্যাকের এটিএম ও সিআরএম মেশিন থেকে প্রায় সব ব্যাংকের গ্রাহকদের টাকা প্রদান করা হলেও সেসব স্থাপনায়ও রাত ৯টার পরে ১টি মেশিন চালু রেখে অন্যগুলোতে গ্রাহকদের প্রবেশ বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে। এমনকি ঈদ সহ যে কোন লম্বা ছুটির সময়ও ব্যাংকটির সব ফাষ্ট ট্র্যাকেই মাত্র ১টি করে সিআরএম মেশিন চালু রেখে অন্যসবগুলো আটকে দেয়া হয়। ডাচ-বাংলার বুথ ও ফাষ্ট ট্র্যাকগুলোতে প্রায় সব ব্যাংকের কার্ডের বিপরিতে টাকা প্রদান করা হলেও সেখানেও ইতোপূর্বের ২০ হাজার টাকার পরিবর্তে ১০ হাজার টাকায় সীমিত করা হয়েছে।
ডাচ-বাংলার পরে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশে’এর এটিএম বুথের সংখ্যা বেশী থাকলেও গত বছর আগষ্ট থেকে সেখানেও অন্য সব ব্যাংকের ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডের বিপরিতে টাকা প্রদান বন্ধ রাখা হচ্ছে প্রায়শই। তবে রাষ্ট্রীয় রূপালী ব্যাংকের হাতেগোনা কয়কটি বুথে বেশীরভাগ ব্যাংকের কার্ডের বিপরিতে টাকা পরিশোধ করা হলেও অনেক নামিদামী ব্যাংগুলোও এক্ষেত্রে রক্ষনশীল ভূমিকা পালন করায় সাধারন মানুষের দুর্ভোগ সব বর্ণনার বাইরে। এমনকি সীমিত কয়েকটি ব্যাংকের এটিএম বুথ থেকে অন্যসব ব্যাংকের এটিএম কার্ডের বিপরিতে টাকা প্রদান করা হলেও কোন বুথ থেকেই এককালীন ১০ হাজারের বেশী টাকা প্রদান করা হচ্ছে না।
অপরদিকে অতি সম্প্রতি যে ৫টি রুগ্ন ব্যাংক নিয়ে সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক চালু করা হচ্ছে,সেসব ব্যাংকগুলোর সব বুথই ইতোমধ্যে বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ঐসব ব্যাংক গ্রাহকদের দুর্ভোগ এখন সব বর্ণনার বাইরে। ফলে অন্য ব্যাংকের বুথে চাপ বাড়ছে। ডাচ-বাংলা সহ কয়েকটি ব্যাংকের বুথে দিন-রাতই গ্রাহকের অপেক্ষার প্রহর শেষ হয়না। এসব বিষয় নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের বরিশাল অফিসের নির্বাহী পরিচালকের সাথে আলাপ করার চেষ্টা করা হলেও তা সম্ভব হয়নি।

২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০২:০৩
কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতা ক্যাপ্টেন (অবসরপ্রাপ্ত) এম মোয়াজ্জেম হোসেনকে আটক করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাত ১০টার দিকে বরিশালের বানারীপাড়া উপজেলার সলিয়াবাকপুর ইউনিয়নের বাকপুর গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে তাকে আটক করা হয়।
জানা গেছে, আটক ক্যাপ্টেন এম মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল বরিশাল বিভাগ উন্নয়ন ফোরামের সভাপতি। ২০১৮ ও ২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে বরিশাল-২ (উজিরপুর-বানারীপাড়া) আসনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন।
বানারীপাড়া থানা পুলিশের ওসি মজিবর রহমান আওয়ামীলীগ নেতা এম মোয়াজ্জেম হোসেনকে আটকের বিষয়টি বরিশালটাইমসকে নিশ্চিত করেন।
পুলিশ কর্মকর্তা জানান, ডেভিল হ্যান্ট ফেজ-২ অপারেশনের অংশ হিসেবে যৌথভাবে অভিযান চালিয়ে মোয়াজ্জেম হোসেনকে আটক করা হয়। তিনি বর্তমানে ডিবি হেফাজতে রয়েছে। তার বিরুদ্ধে কোন থানায় কি মামলা রয়েছে সে বিষয়টি খোঁজ-খবর নিয়ে দেখা হচ্ছে।’
কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতা ক্যাপ্টেন (অবসরপ্রাপ্ত) এম মোয়াজ্জেম হোসেনকে আটক করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাত ১০টার দিকে বরিশালের বানারীপাড়া উপজেলার সলিয়াবাকপুর ইউনিয়নের বাকপুর গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে তাকে আটক করা হয়।
জানা গেছে, আটক ক্যাপ্টেন এম মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল বরিশাল বিভাগ উন্নয়ন ফোরামের সভাপতি। ২০১৮ ও ২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে বরিশাল-২ (উজিরপুর-বানারীপাড়া) আসনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন।
বানারীপাড়া থানা পুলিশের ওসি মজিবর রহমান আওয়ামীলীগ নেতা এম মোয়াজ্জেম হোসেনকে আটকের বিষয়টি বরিশালটাইমসকে নিশ্চিত করেন।
পুলিশ কর্মকর্তা জানান, ডেভিল হ্যান্ট ফেজ-২ অপারেশনের অংশ হিসেবে যৌথভাবে অভিযান চালিয়ে মোয়াজ্জেম হোসেনকে আটক করা হয়। তিনি বর্তমানে ডিবি হেফাজতে রয়েছে। তার বিরুদ্ধে কোন থানায় কি মামলা রয়েছে সে বিষয়টি খোঁজ-খবর নিয়ে দেখা হচ্ছে।’

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:২৫
২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:১৫
২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:০৪
২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০২:০৩