
১৩ জুলাই, ২০২৫ ২১:১১
‘শহীদ জিয়াউর রহমানের সাধারণ মানুষের বিএনপি এখন প্রাইভেট ক্লাব’ বলে মন্তব্য করেছেন সংগীতশিল্পী আসিফ আকবর। তিনি বলেছেন, দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপির মিডিয়া সেলের পারফরমেন্স হিমাঙ্কের নীচে, তাদের এই দারিদ্র্য অতীতের মত দলকে ভোগাতেই থাকবে। সব সাংগঠনিক জেলার শীর্ষ বিএনপি নেতারা চাঁদাবাজদের চেনে। বিভিন্ন মিডিয়া, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একসঙ্গে এদের সাংগঠনিক ছবিও পাওয়া যাবে। ওখান থেকেই শুরু হোক শুদ্ধি অভিযান।
আজ রবিবার (১৩ জুলাই) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজ ফেরিফায়েড আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।
আসিফ আকবর বলেন, অতীতে কেন্দ্রের মনোনয়ন ও পদ বাণিজ্যের কারনে বিএনপিতে ধনাঢ্য ব্যবসায়ীরা ঢুকে গেছে। এই ব্যবসায়ীদের মাসলম্যানরাই মূলত চাঁদাবাজ এবং দলীয় পদধারী। বিএনপির মত বৃহৎ রাজনৈতিক দলে ঘুরে ফিরে সব জায়গায় একই চেহারা দেখা যায়, যেমন পুলিশে দেখা যেত বেনজীর, ডিবি হারুন, বিপ্লব, মনিরুল, মেহেদীদের। প্রশ্ন জাগে-বিএনপি কী সিন্ডিকেটের খপ্পরে নাকি নেতৃত্ব সঙ্কটে!!।
তিনি বলেন, সাংগঠনিক যোগ্যতা ছাড়াই এমপি মন্ত্রীর ছেলে-মেয়ে এমপি হতে থাকলে তৃণমূল থেকে নেতৃত্ব আসবে না। এই সামন্তবাদী প্রথা থেকে বিএনপিকে বের হতে হবে। শহীদ জিয়ার বিএনপি ছিল সাধারণ মানুষের পার্টি, এই দলকে প্রাইভেটক্লাবে পরিণত করা হয়েছে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে। এজন্যই বারবার দেশী-বিদেশি ষড়যন্ত্রের শিকার হয় বিএনপি।
পতিত ফ্যাসিস্টের সাথে মার্চ করা ব্যবসায়ীরা এখন পলাতকদের অ্যাকাউন্টেন্ট। অর্থ্যাৎ চোরের মাসতুতে ভাই এখন বিএনপির ব্যবসায়ী নেতাদের বড় অংশ। তারাই ক্ষমতাশালী। যে বিএনপিকে ভালবাসি সে বিএনপি ফিরে আসুক। শহীদ জিয়া অমর হউন, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ। ভালবাসা অবিরাম।
‘শহীদ জিয়াউর রহমানের সাধারণ মানুষের বিএনপি এখন প্রাইভেট ক্লাব’ বলে মন্তব্য করেছেন সংগীতশিল্পী আসিফ আকবর। তিনি বলেছেন, দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপির মিডিয়া সেলের পারফরমেন্স হিমাঙ্কের নীচে, তাদের এই দারিদ্র্য অতীতের মত দলকে ভোগাতেই থাকবে। সব সাংগঠনিক জেলার শীর্ষ বিএনপি নেতারা চাঁদাবাজদের চেনে। বিভিন্ন মিডিয়া, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একসঙ্গে এদের সাংগঠনিক ছবিও পাওয়া যাবে। ওখান থেকেই শুরু হোক শুদ্ধি অভিযান।
আজ রবিবার (১৩ জুলাই) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজ ফেরিফায়েড আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।
আসিফ আকবর বলেন, অতীতে কেন্দ্রের মনোনয়ন ও পদ বাণিজ্যের কারনে বিএনপিতে ধনাঢ্য ব্যবসায়ীরা ঢুকে গেছে। এই ব্যবসায়ীদের মাসলম্যানরাই মূলত চাঁদাবাজ এবং দলীয় পদধারী। বিএনপির মত বৃহৎ রাজনৈতিক দলে ঘুরে ফিরে সব জায়গায় একই চেহারা দেখা যায়, যেমন পুলিশে দেখা যেত বেনজীর, ডিবি হারুন, বিপ্লব, মনিরুল, মেহেদীদের। প্রশ্ন জাগে-বিএনপি কী সিন্ডিকেটের খপ্পরে নাকি নেতৃত্ব সঙ্কটে!!।
তিনি বলেন, সাংগঠনিক যোগ্যতা ছাড়াই এমপি মন্ত্রীর ছেলে-মেয়ে এমপি হতে থাকলে তৃণমূল থেকে নেতৃত্ব আসবে না। এই সামন্তবাদী প্রথা থেকে বিএনপিকে বের হতে হবে। শহীদ জিয়ার বিএনপি ছিল সাধারণ মানুষের পার্টি, এই দলকে প্রাইভেটক্লাবে পরিণত করা হয়েছে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে। এজন্যই বারবার দেশী-বিদেশি ষড়যন্ত্রের শিকার হয় বিএনপি।
পতিত ফ্যাসিস্টের সাথে মার্চ করা ব্যবসায়ীরা এখন পলাতকদের অ্যাকাউন্টেন্ট। অর্থ্যাৎ চোরের মাসতুতে ভাই এখন বিএনপির ব্যবসায়ী নেতাদের বড় অংশ। তারাই ক্ষমতাশালী। যে বিএনপিকে ভালবাসি সে বিএনপি ফিরে আসুক। শহীদ জিয়া অমর হউন, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ। ভালবাসা অবিরাম।

২৭ অক্টোবর, ২০২৫ ২১:২৮
ঢালিউডের কিংবদন্তি নায়ক সালমান শাহর মৃত্যু রহস্য নিয়ে আবারও আলোচনার ঝড় উঠেছে। ২৯ বছর আগের সেই ঘটনার তদন্ত নতুন করে শুরু হয়েছে, আর তাতে আসামি হিসেবে নাম এসেছে চলচ্চিত্রের অভিনেতা মোহাম্মদ আশরাফুল হক তথা ডনের।
মামলার পর থেকে ডনকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না, গণমাধ্যমে এমন খবরে এসেছে। তবে ডন জানিয়েছেন, তিনি পালিয়ে বেড়াচ্ছেন না; বরং শিগগিরই পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করবেন।
ডন বলেন, সবাই বলছে আমি নাকি পালিয়ে বেড়াচ্ছি। ৩০ বছর পালাইনি, এখন পালাব কেন? আমি বাসাতেই আছি। দুয়েক দিনের মধ্যেই পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করব। কারণ ৩০ বছর ধরে যে যন্ত্রণা বয়ে বেড়াচ্ছি, এর একটা সুরাহা হওয়া দরকার।
তিনি আরও বলেন, চলচ্চিত্র ভালোবেসেই ঘর ছেড়েছিলাম। অভিনয়ে সুযোগের আশায় হার্টথ্রব সালমান শাহর সঙ্গে জুটি গড়েছিলাম। মা-বউয়ের ভালোবাসা থেকে বঞ্চিত মানুষটির সুখ-দুঃখের সাথী হয়েছি। তাকে আনন্দে রাখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু সালমানকে ভালোবেসে আমার ক্যারিয়ারের বারোটা বেজেছে। আজও ঘুরে দাঁড়াতে পারিনি। সালমানকে ভালোবেসেছি বলেই জীবনের প্রচণ্ড ঝড় মেনে নিয়েছি।
ডন আরও বলেন, সালমানকে ভালোবাসার যন্ত্রণা আর সইতে পারছি না। আমিও মানুষ, আমারও বাঁচতে ইচ্ছে করে। সালমানকে ভালোবেসে অনেকে আত্মহত্যা করেছে, আমি করিনি, এটাই কি আমার অপরাধ? আমি যদি আত্মহত্যা করতাম, তাহলে কি সবাই খুশি হতো? ওপরে একজন আছেন, তিনি সব দেখেন। একদিন সত্য প্রকাশ হবেই; তবে আমি সেদিন দেখে যেতে পারব কি না জানি না।
১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ২৫ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন সালমান শাহ। তার মৃত্যুর পর রমনা থানায় অপমৃত্যু মামলা হলেও, সম্প্রতি আদালতের নির্দেশে মামলাটি হত্যা মামলা হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে।
গত ২০ অক্টোবর ঢাকার ষষ্ঠ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মো. জান্নাতুল ফেরদৌস ইবনে হক বাদীপক্ষের করা রিভিশন আবেদন মঞ্জুর করেন। এরপর ২১ অক্টোবর সালমান শাহর মামা আলমগীর কুমকুম রমনা থানায় মামলা দায়ের করেন, যেখানে সালমানের স্ত্রী সামিরাসহ ১১ জনকে আসামি করা হয়।
ডন বলেন, সালমান শাহর মৃত্যুর আগের সাক্ষাৎ যেন আজও চোখে ভাসে। ৩০ আগস্ট আমি চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় ফিরেছিলাম। সালমান আমাকে বলেছিল, পরিচালক শিবলী সাদিক ভাইকে জানাতে যে সে ৩ সেপ্টেম্বর ‘আনন্দ অশ্রু’ ছবির শুটিংয়ে অংশ নেবে। আমি খবরটা পৌঁছে দিয়েছিলাম। ভাবলাম দুই দিনের জন্য বগুড়ায় ঘুরে আসি, কিন্তু বাস ধর্মঘটের কারণে ফিরতে পারিনি। ৬ সেপ্টেম্বর ঝড়ের মতো খবর, সালমান শাহ আর নেই।
নব্বইয়ের দশকের বাংলা চলচ্চিত্রে ধূমকেতুর মতো উত্থান ঘটেছিল সালমান শাহর। মাত্র সাড়ে তিন বছরের ক্যারিয়ারে তিনি কোটি দর্শকের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছিলেন। আর তার অকাল মৃত্যু আজও রয়ে গেছে রহস্যে মোড়া এক অধ্যায় হিসেবে।
ঢালিউডের কিংবদন্তি নায়ক সালমান শাহর মৃত্যু রহস্য নিয়ে আবারও আলোচনার ঝড় উঠেছে। ২৯ বছর আগের সেই ঘটনার তদন্ত নতুন করে শুরু হয়েছে, আর তাতে আসামি হিসেবে নাম এসেছে চলচ্চিত্রের অভিনেতা মোহাম্মদ আশরাফুল হক তথা ডনের।
মামলার পর থেকে ডনকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না, গণমাধ্যমে এমন খবরে এসেছে। তবে ডন জানিয়েছেন, তিনি পালিয়ে বেড়াচ্ছেন না; বরং শিগগিরই পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করবেন।
ডন বলেন, সবাই বলছে আমি নাকি পালিয়ে বেড়াচ্ছি। ৩০ বছর পালাইনি, এখন পালাব কেন? আমি বাসাতেই আছি। দুয়েক দিনের মধ্যেই পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করব। কারণ ৩০ বছর ধরে যে যন্ত্রণা বয়ে বেড়াচ্ছি, এর একটা সুরাহা হওয়া দরকার।
তিনি আরও বলেন, চলচ্চিত্র ভালোবেসেই ঘর ছেড়েছিলাম। অভিনয়ে সুযোগের আশায় হার্টথ্রব সালমান শাহর সঙ্গে জুটি গড়েছিলাম। মা-বউয়ের ভালোবাসা থেকে বঞ্চিত মানুষটির সুখ-দুঃখের সাথী হয়েছি। তাকে আনন্দে রাখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু সালমানকে ভালোবেসে আমার ক্যারিয়ারের বারোটা বেজেছে। আজও ঘুরে দাঁড়াতে পারিনি। সালমানকে ভালোবেসেছি বলেই জীবনের প্রচণ্ড ঝড় মেনে নিয়েছি।
ডন আরও বলেন, সালমানকে ভালোবাসার যন্ত্রণা আর সইতে পারছি না। আমিও মানুষ, আমারও বাঁচতে ইচ্ছে করে। সালমানকে ভালোবেসে অনেকে আত্মহত্যা করেছে, আমি করিনি, এটাই কি আমার অপরাধ? আমি যদি আত্মহত্যা করতাম, তাহলে কি সবাই খুশি হতো? ওপরে একজন আছেন, তিনি সব দেখেন। একদিন সত্য প্রকাশ হবেই; তবে আমি সেদিন দেখে যেতে পারব কি না জানি না।
১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ২৫ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন সালমান শাহ। তার মৃত্যুর পর রমনা থানায় অপমৃত্যু মামলা হলেও, সম্প্রতি আদালতের নির্দেশে মামলাটি হত্যা মামলা হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে।
গত ২০ অক্টোবর ঢাকার ষষ্ঠ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মো. জান্নাতুল ফেরদৌস ইবনে হক বাদীপক্ষের করা রিভিশন আবেদন মঞ্জুর করেন। এরপর ২১ অক্টোবর সালমান শাহর মামা আলমগীর কুমকুম রমনা থানায় মামলা দায়ের করেন, যেখানে সালমানের স্ত্রী সামিরাসহ ১১ জনকে আসামি করা হয়।
ডন বলেন, সালমান শাহর মৃত্যুর আগের সাক্ষাৎ যেন আজও চোখে ভাসে। ৩০ আগস্ট আমি চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় ফিরেছিলাম। সালমান আমাকে বলেছিল, পরিচালক শিবলী সাদিক ভাইকে জানাতে যে সে ৩ সেপ্টেম্বর ‘আনন্দ অশ্রু’ ছবির শুটিংয়ে অংশ নেবে। আমি খবরটা পৌঁছে দিয়েছিলাম। ভাবলাম দুই দিনের জন্য বগুড়ায় ঘুরে আসি, কিন্তু বাস ধর্মঘটের কারণে ফিরতে পারিনি। ৬ সেপ্টেম্বর ঝড়ের মতো খবর, সালমান শাহ আর নেই।
নব্বইয়ের দশকের বাংলা চলচ্চিত্রে ধূমকেতুর মতো উত্থান ঘটেছিল সালমান শাহর। মাত্র সাড়ে তিন বছরের ক্যারিয়ারে তিনি কোটি দর্শকের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছিলেন। আর তার অকাল মৃত্যু আজও রয়ে গেছে রহস্যে মোড়া এক অধ্যায় হিসেবে।

১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২৩:৫০
অবশেষে জীবন যুদ্ধে হেরেই গেলেন লোকসংগীতের বরেণ্য শিল্পী ফরিদা পারভীন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) রাত ১০টা ১৫ মিনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন শিল্পীর বড় ছেলে ইমাম নিমেরি উপল।
মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৩। তিনি স্বামী এবং ৪ সন্তান রেখে গেছেন।
দীর্ঘদিন ধরেই ফরিদা পারভীন কিডনি সমস্যায় ভুগছিলেন। মাঝে গুরুতর অসুস্থ হয়ে গেলে গত ৫ জুলাই রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে তাকে ভর্তি করা হয়েছিল। মাঝে শারীরিক অবস্থার উন্নতি হলে বাসায় ফিরেন। তবে ফের শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে সম্প্রতি তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর থেকে তিনি হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) অবস্থার অবনতি হলে তাকে ভেন্টিলেশনে রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। অবশেষে চিকিৎসকদের সব চেষ্টা ব্যর্থ করে তিনি চলে যান না–ফেরার দেশে।
সংগীতজীবনে দেশাত্মবোধক গানের মাধ্যমে যাত্রা শুরু করলেও ফরিদা পারভীন সবচেয়ে বেশি খ্যাতি পেয়েছেন লালনসংগীতে।
১৯৮৭ সালে একুশে পদক লাভ করেন তিনি। এ ছাড়াও জাপান সরকার তাকে কুফুওয়া এশিয়ান কালচারাল পদকে সম্মানিত করে।’
অবশেষে জীবন যুদ্ধে হেরেই গেলেন লোকসংগীতের বরেণ্য শিল্পী ফরিদা পারভীন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) রাত ১০টা ১৫ মিনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন শিল্পীর বড় ছেলে ইমাম নিমেরি উপল।
মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৩। তিনি স্বামী এবং ৪ সন্তান রেখে গেছেন।
দীর্ঘদিন ধরেই ফরিদা পারভীন কিডনি সমস্যায় ভুগছিলেন। মাঝে গুরুতর অসুস্থ হয়ে গেলে গত ৫ জুলাই রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে তাকে ভর্তি করা হয়েছিল। মাঝে শারীরিক অবস্থার উন্নতি হলে বাসায় ফিরেন। তবে ফের শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে সম্প্রতি তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর থেকে তিনি হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) অবস্থার অবনতি হলে তাকে ভেন্টিলেশনে রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। অবশেষে চিকিৎসকদের সব চেষ্টা ব্যর্থ করে তিনি চলে যান না–ফেরার দেশে।
সংগীতজীবনে দেশাত্মবোধক গানের মাধ্যমে যাত্রা শুরু করলেও ফরিদা পারভীন সবচেয়ে বেশি খ্যাতি পেয়েছেন লালনসংগীতে।
১৯৮৭ সালে একুশে পদক লাভ করেন তিনি। এ ছাড়াও জাপান সরকার তাকে কুফুওয়া এশিয়ান কালচারাল পদকে সম্মানিত করে।’

১৪ আগস্ট, ২০২৫ ১২:৪৩
দেশের পরিচিতমুখ টিকটকার প্রিন্স মামুন ওরফে আব্দুল্লাহ আল মামুনকে ফের গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রাজধানীর ভাটারা থানায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ বিষয়টি নিশ্চিত করে লায়লা আক্তার জানান, ‘মামুন গ্রেপ্তার হয়েছে এটা সত্য। তবে কোন মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে আমি নিশ্চিত নই। ওর বিরুদ্ধে অনেক মামলাই চলছে।’
এর আগে গত বছর জুন মাসে রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট থানায় লায়লা আখতার ফারহাদের দায়ের করা ধর্ষণের মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তারপর প্রিন্স মামুনের বিরুদ্ধে লায়লা আক্তারের মামলা খারিজ করে দিয়েছিলেন ট্রাইব্যুনাল। মামুনের বিরুদ্ধে সাইবার নিরাপত্তা আইনে অনলাইনে মিথ্যা, বিভ্রান্তিকর ও মানহানিকর তথ্য প্রচারের অভিযোগ করেছিলেন লায়লা।
গত ১৩ জুলাই ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক নুরে আলমের আদালতে এ আদেশ ঘোষণা করা হয়। সংবাদমাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেন সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের বেঞ্চ সহকারী জুয়েল মিয়া।
দেশের পরিচিতমুখ টিকটকার প্রিন্স মামুন ওরফে আব্দুল্লাহ আল মামুনকে ফের গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রাজধানীর ভাটারা থানায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ বিষয়টি নিশ্চিত করে লায়লা আক্তার জানান, ‘মামুন গ্রেপ্তার হয়েছে এটা সত্য। তবে কোন মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে আমি নিশ্চিত নই। ওর বিরুদ্ধে অনেক মামলাই চলছে।’
এর আগে গত বছর জুন মাসে রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট থানায় লায়লা আখতার ফারহাদের দায়ের করা ধর্ষণের মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তারপর প্রিন্স মামুনের বিরুদ্ধে লায়লা আক্তারের মামলা খারিজ করে দিয়েছিলেন ট্রাইব্যুনাল। মামুনের বিরুদ্ধে সাইবার নিরাপত্তা আইনে অনলাইনে মিথ্যা, বিভ্রান্তিকর ও মানহানিকর তথ্য প্রচারের অভিযোগ করেছিলেন লায়লা।
গত ১৩ জুলাই ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক নুরে আলমের আদালতে এ আদেশ ঘোষণা করা হয়। সংবাদমাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেন সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের বেঞ্চ সহকারী জুয়েল মিয়া।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.