১৩ জুলাই, ২০২৫ ২১:১১
‘শহীদ জিয়াউর রহমানের সাধারণ মানুষের বিএনপি এখন প্রাইভেট ক্লাব’ বলে মন্তব্য করেছেন সংগীতশিল্পী আসিফ আকবর। তিনি বলেছেন, দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপির মিডিয়া সেলের পারফরমেন্স হিমাঙ্কের নীচে, তাদের এই দারিদ্র্য অতীতের মত দলকে ভোগাতেই থাকবে। সব সাংগঠনিক জেলার শীর্ষ বিএনপি নেতারা চাঁদাবাজদের চেনে। বিভিন্ন মিডিয়া, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একসঙ্গে এদের সাংগঠনিক ছবিও পাওয়া যাবে। ওখান থেকেই শুরু হোক শুদ্ধি অভিযান।
আজ রবিবার (১৩ জুলাই) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজ ফেরিফায়েড আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।
আসিফ আকবর বলেন, অতীতে কেন্দ্রের মনোনয়ন ও পদ বাণিজ্যের কারনে বিএনপিতে ধনাঢ্য ব্যবসায়ীরা ঢুকে গেছে। এই ব্যবসায়ীদের মাসলম্যানরাই মূলত চাঁদাবাজ এবং দলীয় পদধারী। বিএনপির মত বৃহৎ রাজনৈতিক দলে ঘুরে ফিরে সব জায়গায় একই চেহারা দেখা যায়, যেমন পুলিশে দেখা যেত বেনজীর, ডিবি হারুন, বিপ্লব, মনিরুল, মেহেদীদের। প্রশ্ন জাগে-বিএনপি কী সিন্ডিকেটের খপ্পরে নাকি নেতৃত্ব সঙ্কটে!!।
তিনি বলেন, সাংগঠনিক যোগ্যতা ছাড়াই এমপি মন্ত্রীর ছেলে-মেয়ে এমপি হতে থাকলে তৃণমূল থেকে নেতৃত্ব আসবে না। এই সামন্তবাদী প্রথা থেকে বিএনপিকে বের হতে হবে। শহীদ জিয়ার বিএনপি ছিল সাধারণ মানুষের পার্টি, এই দলকে প্রাইভেটক্লাবে পরিণত করা হয়েছে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে। এজন্যই বারবার দেশী-বিদেশি ষড়যন্ত্রের শিকার হয় বিএনপি।
পতিত ফ্যাসিস্টের সাথে মার্চ করা ব্যবসায়ীরা এখন পলাতকদের অ্যাকাউন্টেন্ট। অর্থ্যাৎ চোরের মাসতুতে ভাই এখন বিএনপির ব্যবসায়ী নেতাদের বড় অংশ। তারাই ক্ষমতাশালী। যে বিএনপিকে ভালবাসি সে বিএনপি ফিরে আসুক। শহীদ জিয়া অমর হউন, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ। ভালবাসা অবিরাম।
‘শহীদ জিয়াউর রহমানের সাধারণ মানুষের বিএনপি এখন প্রাইভেট ক্লাব’ বলে মন্তব্য করেছেন সংগীতশিল্পী আসিফ আকবর। তিনি বলেছেন, দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপির মিডিয়া সেলের পারফরমেন্স হিমাঙ্কের নীচে, তাদের এই দারিদ্র্য অতীতের মত দলকে ভোগাতেই থাকবে। সব সাংগঠনিক জেলার শীর্ষ বিএনপি নেতারা চাঁদাবাজদের চেনে। বিভিন্ন মিডিয়া, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একসঙ্গে এদের সাংগঠনিক ছবিও পাওয়া যাবে। ওখান থেকেই শুরু হোক শুদ্ধি অভিযান।
আজ রবিবার (১৩ জুলাই) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজ ফেরিফায়েড আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।
আসিফ আকবর বলেন, অতীতে কেন্দ্রের মনোনয়ন ও পদ বাণিজ্যের কারনে বিএনপিতে ধনাঢ্য ব্যবসায়ীরা ঢুকে গেছে। এই ব্যবসায়ীদের মাসলম্যানরাই মূলত চাঁদাবাজ এবং দলীয় পদধারী। বিএনপির মত বৃহৎ রাজনৈতিক দলে ঘুরে ফিরে সব জায়গায় একই চেহারা দেখা যায়, যেমন পুলিশে দেখা যেত বেনজীর, ডিবি হারুন, বিপ্লব, মনিরুল, মেহেদীদের। প্রশ্ন জাগে-বিএনপি কী সিন্ডিকেটের খপ্পরে নাকি নেতৃত্ব সঙ্কটে!!।
তিনি বলেন, সাংগঠনিক যোগ্যতা ছাড়াই এমপি মন্ত্রীর ছেলে-মেয়ে এমপি হতে থাকলে তৃণমূল থেকে নেতৃত্ব আসবে না। এই সামন্তবাদী প্রথা থেকে বিএনপিকে বের হতে হবে। শহীদ জিয়ার বিএনপি ছিল সাধারণ মানুষের পার্টি, এই দলকে প্রাইভেটক্লাবে পরিণত করা হয়েছে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে। এজন্যই বারবার দেশী-বিদেশি ষড়যন্ত্রের শিকার হয় বিএনপি।
পতিত ফ্যাসিস্টের সাথে মার্চ করা ব্যবসায়ীরা এখন পলাতকদের অ্যাকাউন্টেন্ট। অর্থ্যাৎ চোরের মাসতুতে ভাই এখন বিএনপির ব্যবসায়ী নেতাদের বড় অংশ। তারাই ক্ষমতাশালী। যে বিএনপিকে ভালবাসি সে বিএনপি ফিরে আসুক। শহীদ জিয়া অমর হউন, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ। ভালবাসা অবিরাম।
১৪ আগস্ট, ২০২৫ ১২:৪৩
দেশের পরিচিতমুখ টিকটকার প্রিন্স মামুন ওরফে আব্দুল্লাহ আল মামুনকে ফের গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রাজধানীর ভাটারা থানায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ বিষয়টি নিশ্চিত করে লায়লা আক্তার জানান, ‘মামুন গ্রেপ্তার হয়েছে এটা সত্য। তবে কোন মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে আমি নিশ্চিত নই। ওর বিরুদ্ধে অনেক মামলাই চলছে।’
এর আগে গত বছর জুন মাসে রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট থানায় লায়লা আখতার ফারহাদের দায়ের করা ধর্ষণের মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তারপর প্রিন্স মামুনের বিরুদ্ধে লায়লা আক্তারের মামলা খারিজ করে দিয়েছিলেন ট্রাইব্যুনাল। মামুনের বিরুদ্ধে সাইবার নিরাপত্তা আইনে অনলাইনে মিথ্যা, বিভ্রান্তিকর ও মানহানিকর তথ্য প্রচারের অভিযোগ করেছিলেন লায়লা।
গত ১৩ জুলাই ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক নুরে আলমের আদালতে এ আদেশ ঘোষণা করা হয়। সংবাদমাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেন সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের বেঞ্চ সহকারী জুয়েল মিয়া।
দেশের পরিচিতমুখ টিকটকার প্রিন্স মামুন ওরফে আব্দুল্লাহ আল মামুনকে ফের গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রাজধানীর ভাটারা থানায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ বিষয়টি নিশ্চিত করে লায়লা আক্তার জানান, ‘মামুন গ্রেপ্তার হয়েছে এটা সত্য। তবে কোন মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে আমি নিশ্চিত নই। ওর বিরুদ্ধে অনেক মামলাই চলছে।’
এর আগে গত বছর জুন মাসে রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট থানায় লায়লা আখতার ফারহাদের দায়ের করা ধর্ষণের মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তারপর প্রিন্স মামুনের বিরুদ্ধে লায়লা আক্তারের মামলা খারিজ করে দিয়েছিলেন ট্রাইব্যুনাল। মামুনের বিরুদ্ধে সাইবার নিরাপত্তা আইনে অনলাইনে মিথ্যা, বিভ্রান্তিকর ও মানহানিকর তথ্য প্রচারের অভিযোগ করেছিলেন লায়লা।
গত ১৩ জুলাই ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক নুরে আলমের আদালতে এ আদেশ ঘোষণা করা হয়। সংবাদমাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেন সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের বেঞ্চ সহকারী জুয়েল মিয়া।
০২ আগস্ট, ২০২৫ ১৯:৩৭
বাংলাদেশি মডেল ও অভিনেত্রী শান্তা পালকে গ্রেফতার করেছে কলকাতা পুলিশ। তার বিরুদ্ধে একসঙ্গে বাংলাদেশ ও ভারতের পরিচয়পত্র রাখার অভিযোগ উঠেছে। বর্তমানে তাকে ৮ দিনের রিমান্ডে রাখা হয়েছে এবং তার স্বামীর বিরুদ্ধেও তদন্ত চলছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস এই তথ্য জানিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ৩০ জুলাই যাদবপুর থানা এলাকা থেকে শান্তাকে গ্রেফতার করা হয়। তার কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ভারতের ভোটার আইডি ও আধার কার্ড।
জানা গেছে, শান্তা পুলিশের জালে আটকা পড়েছেন যখন তিনি অ্যাপ ক্যাবের ব্যবসা চালাতে গিয়ে এসব নথি ব্যবহার করেছেন। তবে, এবিপি লাইভ জানিয়েছে, ২৮ জুলাই কলকাতার পার্ক স্ট্রিট থানার বিক্রমগড় এলাকার একটি ফ্ল্যাট থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা প্রধান রূপেশ কুমার জানিয়েছেন, ২০২৩ সাল থেকে শান্তা যাদবপুরের বিজয়গড় এলাকার একটি ফ্ল্যাটে ভাড়া থাকছিলেন। তার কাছে থাকা ভারতীয় আধার ও ভোটার কার্ডের সঠিকতা যাচাইয়ের কাজ চলছে।
তিনি আরও বলেন, যে নথি দিয়ে তিনি ভারতের নাগরিকত্ব-সংক্রান্ত কাগজপত্র সংগ্রহ করেছেন, সেগুলোর তদন্ত চলছে এবং সংশ্লিষ্ট সরকারি দফতরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে।
তবে পুলিশ জানিয়েছে, শান্তা সম্প্রতি ঠাকুরপুরে একটি জালিয়াতির মামলা করেছিলেন এবং সেখানে ভিন্ন ঠিকানা দিয়েছিলেন। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, তিনি বিভিন্ন সময়ে ঠিকানা পরিবর্তন করতেন এবং ভিন্ন পরিচয়ে থাকতেন।
শান্তা পাল মিস এশিয়া গ্লোবাল বাংলাদেশ খেতাব জয়ের পরই সবার নজরে আসেন। এরপর তিনি বেশ কয়েকটি বিউটি কনটেস্টে অংশ নেন এবং মডেলিং দিয়ে ক্যারিয়ার শুরু করেন। তিনি নাটক ও সিনেমাতেও কাজ করেছেন। জনপ্রিয় কিছু ব্র্যান্ডের অ্যাম্বাসেডরও ছিলেন।
‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ’ সিনেমার মাধ্যমে তিনি বড় পর্দায় অভিষেক করেন এবং তেলেগু ভাষার ‘ইয়েরালাভা’ ছবিতেও অভিনয় করেন। বর্তমানে তার বিরুদ্ধে জালিয়াতি ও প্রতারণা সংক্রান্ত মামলা চলছে। শান্তা পালের এই ঘটনায় কলকাতার বিনোদন অঙ্গনে তোলপাড় শুরু হয়েছে।
বাংলাদেশি মডেল ও অভিনেত্রী শান্তা পালকে গ্রেফতার করেছে কলকাতা পুলিশ। তার বিরুদ্ধে একসঙ্গে বাংলাদেশ ও ভারতের পরিচয়পত্র রাখার অভিযোগ উঠেছে। বর্তমানে তাকে ৮ দিনের রিমান্ডে রাখা হয়েছে এবং তার স্বামীর বিরুদ্ধেও তদন্ত চলছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস এই তথ্য জানিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ৩০ জুলাই যাদবপুর থানা এলাকা থেকে শান্তাকে গ্রেফতার করা হয়। তার কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ভারতের ভোটার আইডি ও আধার কার্ড।
জানা গেছে, শান্তা পুলিশের জালে আটকা পড়েছেন যখন তিনি অ্যাপ ক্যাবের ব্যবসা চালাতে গিয়ে এসব নথি ব্যবহার করেছেন। তবে, এবিপি লাইভ জানিয়েছে, ২৮ জুলাই কলকাতার পার্ক স্ট্রিট থানার বিক্রমগড় এলাকার একটি ফ্ল্যাট থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা প্রধান রূপেশ কুমার জানিয়েছেন, ২০২৩ সাল থেকে শান্তা যাদবপুরের বিজয়গড় এলাকার একটি ফ্ল্যাটে ভাড়া থাকছিলেন। তার কাছে থাকা ভারতীয় আধার ও ভোটার কার্ডের সঠিকতা যাচাইয়ের কাজ চলছে।
তিনি আরও বলেন, যে নথি দিয়ে তিনি ভারতের নাগরিকত্ব-সংক্রান্ত কাগজপত্র সংগ্রহ করেছেন, সেগুলোর তদন্ত চলছে এবং সংশ্লিষ্ট সরকারি দফতরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে।
তবে পুলিশ জানিয়েছে, শান্তা সম্প্রতি ঠাকুরপুরে একটি জালিয়াতির মামলা করেছিলেন এবং সেখানে ভিন্ন ঠিকানা দিয়েছিলেন। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, তিনি বিভিন্ন সময়ে ঠিকানা পরিবর্তন করতেন এবং ভিন্ন পরিচয়ে থাকতেন।
শান্তা পাল মিস এশিয়া গ্লোবাল বাংলাদেশ খেতাব জয়ের পরই সবার নজরে আসেন। এরপর তিনি বেশ কয়েকটি বিউটি কনটেস্টে অংশ নেন এবং মডেলিং দিয়ে ক্যারিয়ার শুরু করেন। তিনি নাটক ও সিনেমাতেও কাজ করেছেন। জনপ্রিয় কিছু ব্র্যান্ডের অ্যাম্বাসেডরও ছিলেন।
‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ’ সিনেমার মাধ্যমে তিনি বড় পর্দায় অভিষেক করেন এবং তেলেগু ভাষার ‘ইয়েরালাভা’ ছবিতেও অভিনয় করেন। বর্তমানে তার বিরুদ্ধে জালিয়াতি ও প্রতারণা সংক্রান্ত মামলা চলছে। শান্তা পালের এই ঘটনায় কলকাতার বিনোদন অঙ্গনে তোলপাড় শুরু হয়েছে।
২৩ জুলাই, ২০২৫ ১৩:৩৮
শর্টস ভিডিও শেয়ারিং প্লাটফর্ম টিকটক ব্যবহারকারী একাংশদের নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। বিভিন্ন সময় নানা ধরনের বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের জন্যই মূলত সমালোচনার মুখে পড়েন প্লাটফর্মটির একাংশ ব্যবহারকারী। এরমধ্যে প্লাটফর্মের বহুল পরিচিত ব্যক্তিরা কখনো কখনো ব্যক্তিগত আক্রমণের শিকারও হয়ে থাকেন। যা স্পষ্ট ফুটে উঠে পাকিস্তানের দিকে তাকালে।
বিভিন্ন সময় দেশটির টিকটক তারকাদের ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁসের ঘটনা উঠে এসেছে সংবাদমাধ্যমে। টিকটক তারকাদের আপত্তিকর মুহূর্ত কিংবা মানহানিকর ঘটনা যেন অহরহ হয়ে গেছে দেশটিতে। এর আগে টিকটক তারকা মিনাহিল মালিক, ইমশা রেহমান, মরিয়ম ফয়সাল ও সামিয়া হিজাবসহ আরও কয়েকজনের ভিডিও ফাঁসের ঘটনা ঘটেছে।
এ নিয়ে অনেক সমালোচনা ও চর্চাও হয়েছে। এমনকি আইনি পদক্ষেপ নেয়াও হয়েছে। কিন্তু এরপরও থেমে নেই এ ধরনের ঘটনার। সম্প্রতি এ ধরনের ঘটনার শিকার হয়েছেন পাকিস্তানের সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার, কন্টেন্ট ক্রিয়েটর ও টিকটক তারকা সুম্বল মালিক। তার আপত্তিকর একটি ভিডিও ক্লিপ ভাইরাল হয়েছে অনলাইন মাধ্যমে।
সংবাদমাধ্যম ডেইলি পাকিস্তানের খবর অনুযায়ী, ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁসের পর সমালোচনার মুখে পড়েছেন সুম্বল মালিক। টিকটক লাইভ ও অন্যান্য মাধ্যমে বিভিন্ন সময় তার কর্মকাণ্ড নিয়ে আগে থেকে বিতর্কিত এই টিকটকারকে নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড় দিচ্ছেন না নেটিজেনরা। ছড়িয়ে পড়া ভিডিওটি এরইমধ্যে এক্স হ্যান্ডেল (সাবেক টুইটার)-সহ অন্যান্য প্লাটফর্মে ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেছে।
আপত্তিকর ভিডিও ছড়িয়ে পড়া নিয়ে এখনো কোনো মন্তব্য করতে দেখা যায়নি টিকটকার সুম্বল মালিককে। ভিডিও নিয়ে বিতর্কের সৃষ্টি হলেও নেটিজেনদের একাংশ সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণে কঠোর এবং সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মের ব্যাপারে জবাবদিহিতার দাবি জানিয়েছেন।
এদিকে দেশটির অভিনেত্রী আরিকা হক সোশ্যাল মিডিয়ার বিরক্তিকর ট্রেন্ড সম্পর্কে নিজের মতামত জানিয়েছেন। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি অভিযোগ করেন যে, সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার জন্য ইচ্ছাকৃতভাবে এবং অল্প সময়ে খ্যাতি অর্জনের জন্য ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস করছেন কেউ কেউ। একইসঙ্গে অনলাইন প্লাটফর্ম ব্যবহারে কৌশল অবলম্বনের দাবি জানান।
শর্টস ভিডিও শেয়ারিং প্লাটফর্ম টিকটক ব্যবহারকারী একাংশদের নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। বিভিন্ন সময় নানা ধরনের বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের জন্যই মূলত সমালোচনার মুখে পড়েন প্লাটফর্মটির একাংশ ব্যবহারকারী। এরমধ্যে প্লাটফর্মের বহুল পরিচিত ব্যক্তিরা কখনো কখনো ব্যক্তিগত আক্রমণের শিকারও হয়ে থাকেন। যা স্পষ্ট ফুটে উঠে পাকিস্তানের দিকে তাকালে।
বিভিন্ন সময় দেশটির টিকটক তারকাদের ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁসের ঘটনা উঠে এসেছে সংবাদমাধ্যমে। টিকটক তারকাদের আপত্তিকর মুহূর্ত কিংবা মানহানিকর ঘটনা যেন অহরহ হয়ে গেছে দেশটিতে। এর আগে টিকটক তারকা মিনাহিল মালিক, ইমশা রেহমান, মরিয়ম ফয়সাল ও সামিয়া হিজাবসহ আরও কয়েকজনের ভিডিও ফাঁসের ঘটনা ঘটেছে।
এ নিয়ে অনেক সমালোচনা ও চর্চাও হয়েছে। এমনকি আইনি পদক্ষেপ নেয়াও হয়েছে। কিন্তু এরপরও থেমে নেই এ ধরনের ঘটনার। সম্প্রতি এ ধরনের ঘটনার শিকার হয়েছেন পাকিস্তানের সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার, কন্টেন্ট ক্রিয়েটর ও টিকটক তারকা সুম্বল মালিক। তার আপত্তিকর একটি ভিডিও ক্লিপ ভাইরাল হয়েছে অনলাইন মাধ্যমে।
সংবাদমাধ্যম ডেইলি পাকিস্তানের খবর অনুযায়ী, ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁসের পর সমালোচনার মুখে পড়েছেন সুম্বল মালিক। টিকটক লাইভ ও অন্যান্য মাধ্যমে বিভিন্ন সময় তার কর্মকাণ্ড নিয়ে আগে থেকে বিতর্কিত এই টিকটকারকে নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড় দিচ্ছেন না নেটিজেনরা। ছড়িয়ে পড়া ভিডিওটি এরইমধ্যে এক্স হ্যান্ডেল (সাবেক টুইটার)-সহ অন্যান্য প্লাটফর্মে ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেছে।
আপত্তিকর ভিডিও ছড়িয়ে পড়া নিয়ে এখনো কোনো মন্তব্য করতে দেখা যায়নি টিকটকার সুম্বল মালিককে। ভিডিও নিয়ে বিতর্কের সৃষ্টি হলেও নেটিজেনদের একাংশ সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণে কঠোর এবং সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মের ব্যাপারে জবাবদিহিতার দাবি জানিয়েছেন।
এদিকে দেশটির অভিনেত্রী আরিকা হক সোশ্যাল মিডিয়ার বিরক্তিকর ট্রেন্ড সম্পর্কে নিজের মতামত জানিয়েছেন। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি অভিযোগ করেন যে, সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার জন্য ইচ্ছাকৃতভাবে এবং অল্প সময়ে খ্যাতি অর্জনের জন্য ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস করছেন কেউ কেউ। একইসঙ্গে অনলাইন প্লাটফর্ম ব্যবহারে কৌশল অবলম্বনের দাবি জানান।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.