১৩ জুলাই, ২০২৫ ২৩:৩৯
বরগুনার আমতলী সদর ইউনিয়ন পরিষদে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে যুবদল নেতা ও ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান ফিরোজ খান তাপসের বিরুদ্ধে। ঘটনায় ইউপি সদস্যসহ দু’জন আহত হয়েছেন। পুলিশ ও নৌবাহিনীর সদস্যরা তাপসসহ দু’জনকে আটক করেছে। রোববার (১৩ জুলাই) বেলা ১২টার দিকে আমতলী সদর ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, চেয়ারম্যান মিঠু মৃধা দায়িত্ব পালনে কার্যালয়ে গেলে যুবদল নেতা ফিরোজ খান তাপস ৩০-৪০ জনের একটি দল নিয়ে হকিস্টিক, রামদা ও লাঠিসোটা হাতে হাজির হন। এরপর ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে চেয়ারম্যানের কক্ষে ঢুকে হামলা চালানো হয়।
ইউপি সদস্য সোহেল খান (৪০) ও চেয়ারম্যানের ভাই জসিম মৃধা (৫০) তাকে রক্ষার জন্য এগিয়ে গেলে তাদেরকে ধারালো অস্ত্র ও লাঠি দিয়ে গুরুতর আহত করা হয়। সোহেল খানকে বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে এবং জসিম মৃধাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
ইউপি চেয়ারম্যান ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের উপজেলা আহ্বায়ক জাহিদুল ইসলাম মিঠু মৃধা অভিযোগ করেন, ১৯ জুন একটি চায়ের দোকানে বসে ফিরোজ খান তাপস পুলিশে ধরিয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে জোরপূর্বক দায়িত্ব বুঝে নিয়েছিলেন। সেই মেয়াদ শেষ হওয়ায় তিনি দায়িত্বে ফিরলে পরিকল্পিতভাবে তার ওপর হামলা চালানো হয়।
পরে পুলিশ ও নৌবাহিনীর সদস্যরা ফিরোজ খান তাপস ও তার সহযোগী রাসেল আকনকে আটক করে একটি কক্ষে আটকে রাখে। এ সময় তাপসের স্ত্রী খাদিজা বেগম ২০-২৫ জন নিয়ে এসে পুলিশের বিরুদ্ধে স্লোগান দেন ও ইটপাটকেল ছোড়েন। তবে কেউ আহত হননি।
অভিযুক্ত ফিরোজ খান তাপস এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে আনা সব অভিযোগ মিথ্যা ও রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র। আমাকে দলীয়ভাবে হেয় করতেই এসব সাজানো হচ্ছে।’
আমতলী থানা পুলিশের ওসি মো. আরিফ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘ঘটনার বিষয়ে এখনো কোনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি। তবে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বরগুনার আমতলী সদর ইউনিয়ন পরিষদে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে যুবদল নেতা ও ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান ফিরোজ খান তাপসের বিরুদ্ধে। ঘটনায় ইউপি সদস্যসহ দু’জন আহত হয়েছেন। পুলিশ ও নৌবাহিনীর সদস্যরা তাপসসহ দু’জনকে আটক করেছে। রোববার (১৩ জুলাই) বেলা ১২টার দিকে আমতলী সদর ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, চেয়ারম্যান মিঠু মৃধা দায়িত্ব পালনে কার্যালয়ে গেলে যুবদল নেতা ফিরোজ খান তাপস ৩০-৪০ জনের একটি দল নিয়ে হকিস্টিক, রামদা ও লাঠিসোটা হাতে হাজির হন। এরপর ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে চেয়ারম্যানের কক্ষে ঢুকে হামলা চালানো হয়।
ইউপি সদস্য সোহেল খান (৪০) ও চেয়ারম্যানের ভাই জসিম মৃধা (৫০) তাকে রক্ষার জন্য এগিয়ে গেলে তাদেরকে ধারালো অস্ত্র ও লাঠি দিয়ে গুরুতর আহত করা হয়। সোহেল খানকে বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে এবং জসিম মৃধাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
ইউপি চেয়ারম্যান ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের উপজেলা আহ্বায়ক জাহিদুল ইসলাম মিঠু মৃধা অভিযোগ করেন, ১৯ জুন একটি চায়ের দোকানে বসে ফিরোজ খান তাপস পুলিশে ধরিয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে জোরপূর্বক দায়িত্ব বুঝে নিয়েছিলেন। সেই মেয়াদ শেষ হওয়ায় তিনি দায়িত্বে ফিরলে পরিকল্পিতভাবে তার ওপর হামলা চালানো হয়।
পরে পুলিশ ও নৌবাহিনীর সদস্যরা ফিরোজ খান তাপস ও তার সহযোগী রাসেল আকনকে আটক করে একটি কক্ষে আটকে রাখে। এ সময় তাপসের স্ত্রী খাদিজা বেগম ২০-২৫ জন নিয়ে এসে পুলিশের বিরুদ্ধে স্লোগান দেন ও ইটপাটকেল ছোড়েন। তবে কেউ আহত হননি।
অভিযুক্ত ফিরোজ খান তাপস এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে আনা সব অভিযোগ মিথ্যা ও রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র। আমাকে দলীয়ভাবে হেয় করতেই এসব সাজানো হচ্ছে।’
আমতলী থানা পুলিশের ওসি মো. আরিফ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘ঘটনার বিষয়ে এখনো কোনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি। তবে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫৪
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫২
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৪৯
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৪০
১৬ আগস্ট, ২০২৫ ২০:২৩
বরগুনার আমতলীতে গাছ কেটে নেওয়ার মামলায় জামিনে বের হয়ে এসে এক যুবদল নেতা বাদীর ঘর ভেঙে ট্রলারে তুলে নিয়ে গেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল শুক্রবার রাতে উপজেলার উত্তর কলাগাছিয়া গ্রামে জাকির মাতুব্বরের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত মলাই চন্দ্র পলাশ গুলিশাখালী ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক।
ভুক্তভোগী সূত্রে জানা গেছে, সরকার থেকে এক একর জমি বন্দোবস্ত নিয়ে সেখানে বাড়ি করে ২৪ বছর ধরে বাস করছেন জাকির। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত বছরের ৭ আগস্ট যুবদল নেতা মলাই ওই বাড়ির অন্তত ৮ লাখ টাকার বিভিন্ন প্রজাতির গাছ কেটে নেন।
এ ঘটনায় ৮ ডিসেম্বর বরগুনা দ্রুত বিচার আদালতে মলাইকে প্রধান আসামি করে ১৩ জনের নামে মামলা করেন জাকির। এই মামলায় মলাই বেশ কিছুদিন জেলহাজতে থেকে পরে আপসের শর্তে জামিনে বের হন।
তিনি শুক্রবার রাতে ২০-২৫ সঙ্গীসহ ওই বাড়িতে গিয়ে লোকজনকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ঘর ভেঙে নিয়ে যান। আজ শনিবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা গেছে, ঘরের ভিটা খালি। স্থানীয় রফিক মৃধা ও গ্রাম পুলিশ সদস্য নয়া মিয়া বলেন, ওই স্থানের ঘরে জাকির বসবাস করতেন।
জাকিরের স্ত্রী রাজিয়া বেগম বলেন, ‘মলাই চন্দ্র পলাশ ২০-২৫ জনের সন্ত্রাসী বাহিনী এনে অস্ত্রে মুখে জিম্মি করে আমাদের সবাইকে একটি ঘরে আটকে রাখে।
পরে তাঁরা আমার ঘর ভেঙে ট্রলারে তুলে নিয়ে যান। আমি এ ঘটনায় তাঁর শাস্তি দাবি করছি।’ যোগাযোগ করা হলে মলাই বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ আনা হয়েছে।’
এ নিয়ে কথা হলে আমতলী উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মো. কবির ফকির বলেন, ‘বিষয়টি আমি জানি না। দলীয় শৃঙ্খলাবিরোধী কোনো কাজ করলে তদন্ত সাপেক্ষে তাঁর (মলাই) বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ এ বিষয়ে আমতলী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বরগুনার আমতলীতে গাছ কেটে নেওয়ার মামলায় জামিনে বের হয়ে এসে এক যুবদল নেতা বাদীর ঘর ভেঙে ট্রলারে তুলে নিয়ে গেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল শুক্রবার রাতে উপজেলার উত্তর কলাগাছিয়া গ্রামে জাকির মাতুব্বরের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত মলাই চন্দ্র পলাশ গুলিশাখালী ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক।
ভুক্তভোগী সূত্রে জানা গেছে, সরকার থেকে এক একর জমি বন্দোবস্ত নিয়ে সেখানে বাড়ি করে ২৪ বছর ধরে বাস করছেন জাকির। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত বছরের ৭ আগস্ট যুবদল নেতা মলাই ওই বাড়ির অন্তত ৮ লাখ টাকার বিভিন্ন প্রজাতির গাছ কেটে নেন।
এ ঘটনায় ৮ ডিসেম্বর বরগুনা দ্রুত বিচার আদালতে মলাইকে প্রধান আসামি করে ১৩ জনের নামে মামলা করেন জাকির। এই মামলায় মলাই বেশ কিছুদিন জেলহাজতে থেকে পরে আপসের শর্তে জামিনে বের হন।
তিনি শুক্রবার রাতে ২০-২৫ সঙ্গীসহ ওই বাড়িতে গিয়ে লোকজনকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ঘর ভেঙে নিয়ে যান। আজ শনিবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা গেছে, ঘরের ভিটা খালি। স্থানীয় রফিক মৃধা ও গ্রাম পুলিশ সদস্য নয়া মিয়া বলেন, ওই স্থানের ঘরে জাকির বসবাস করতেন।
জাকিরের স্ত্রী রাজিয়া বেগম বলেন, ‘মলাই চন্দ্র পলাশ ২০-২৫ জনের সন্ত্রাসী বাহিনী এনে অস্ত্রে মুখে জিম্মি করে আমাদের সবাইকে একটি ঘরে আটকে রাখে।
পরে তাঁরা আমার ঘর ভেঙে ট্রলারে তুলে নিয়ে যান। আমি এ ঘটনায় তাঁর শাস্তি দাবি করছি।’ যোগাযোগ করা হলে মলাই বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ আনা হয়েছে।’
এ নিয়ে কথা হলে আমতলী উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মো. কবির ফকির বলেন, ‘বিষয়টি আমি জানি না। দলীয় শৃঙ্খলাবিরোধী কোনো কাজ করলে তদন্ত সাপেক্ষে তাঁর (মলাই) বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ এ বিষয়ে আমতলী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
১৬ আগস্ট, ২০২৫ ১৯:৪৯
বরগুনার তালতলীতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির প্রাথমিক সদস্য ভর্তি ফরম বিতরন ও নবায়ন কর্মসুচীর উদ্বোধন করা হয়েছে। শনিবার দুপুরে তালতলী মডেল মসজিদের সভা কক্ষে উপজেলা বিএনপি আয়োজিত সভায় সদস্য ভর্তি ফরম বিতরন ও নবায়ন কর্মসুচীর শুভ উদ্বোধন করেন কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সদস্য ও বরগুনা জেলার সদস্য বাছাই টিমের কেন্দ্রীয় দায়িত্বপ্রাপ্ত ইঞ্জিনিয়ার মোঃ জামাল হোসেন।
সভায় উপজেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দের হাতে সদস্য ফরম তুলে দেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সদস্য বাছাই টিমের সদস্য মোঃ সাইফুল ইসলাম।
উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম মামুনের সঞ্চালনায় ও উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মাহবুবুল আলম মামুনের সভাপতিত্বে সদস্য ভর্তি ফরম বিতরন ও নবায়ন কর্মসুচীর সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী নজরুল ইসলাম মোল্লা।
সভায় বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় যুবদলের সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাডভোকেট মুরাদ খান, জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ হাবিবুর রহমান পান্না, উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আতিকুর রহমান অসিম ও উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মিয়া রিয়াজুল ইসলাম রিয়াজ প্রমুখ। সভায় উপজেলা ও ইউনিয়ন বিএনপির সহস্রাধিক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
বরগুনার তালতলীতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির প্রাথমিক সদস্য ভর্তি ফরম বিতরন ও নবায়ন কর্মসুচীর উদ্বোধন করা হয়েছে। শনিবার দুপুরে তালতলী মডেল মসজিদের সভা কক্ষে উপজেলা বিএনপি আয়োজিত সভায় সদস্য ভর্তি ফরম বিতরন ও নবায়ন কর্মসুচীর শুভ উদ্বোধন করেন কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সদস্য ও বরগুনা জেলার সদস্য বাছাই টিমের কেন্দ্রীয় দায়িত্বপ্রাপ্ত ইঞ্জিনিয়ার মোঃ জামাল হোসেন।
সভায় উপজেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দের হাতে সদস্য ফরম তুলে দেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সদস্য বাছাই টিমের সদস্য মোঃ সাইফুল ইসলাম।
উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম মামুনের সঞ্চালনায় ও উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মাহবুবুল আলম মামুনের সভাপতিত্বে সদস্য ভর্তি ফরম বিতরন ও নবায়ন কর্মসুচীর সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী নজরুল ইসলাম মোল্লা।
সভায় বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় যুবদলের সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাডভোকেট মুরাদ খান, জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ হাবিবুর রহমান পান্না, উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আতিকুর রহমান অসিম ও উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মিয়া রিয়াজুল ইসলাম রিয়াজ প্রমুখ। সভায় উপজেলা ও ইউনিয়ন বিএনপির সহস্রাধিক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
১৬ আগস্ট, ২০২৫ ১২:৫২
বরগুনার পাথরঘাটায় জেলের বরশিতে ধরা পড়েছে সাড়ে ২৩ কেজি ওজনের একটি পাঙাস মাছ। শুক্রবার (১৫ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার কালমেঘা বাজারের স্লুইসগেট এলাকায় রিয়াজ হোসেন নামের এক জেলের বরশিতে এ মাছটি ধরা পড়ে।
জেলে রিয়াজ হোসেন জানান, প্রতিদিনের মতো আজ সকালেই স্লুইসগেটে বরশি পেতে অপেক্ষা করছিলেন তিনি। দীর্ঘক্ষণ পর হঠাৎ বরশিতে শক্ত টান অনুভব করলে বড় কোনো মাছ আটকে পড়েছে বুঝতে পারেন। বরশি টেনে তুলতেই দেখা যায় বিশালাকৃতির এ পাঙাস মাছটি।
পরে দুপুর ১২টার দিকে মাছটি বিক্রির জন্য স্থানীয় কালমেঘা বাজারে নিয়ে গেলে মৎস্য ব্যবসায়ী মো. রাজু মিয়া কেজিপ্রতি ১ হাজার টাকা দরে মোট ২৩ হাজার ৫০০ টাকায় কিনে নেন।
ব্যবসায়ী রাজু মিয়া বলেন, পাঙাসটির গুণগত মান ভালো হওয়ায় ঢাকায় দেড় হাজার টাকা কেজি দরে বিক্রি সম্ভব বলে আশা করছি। দুপুরেই মাছটি পরিবহনের মাধ্যমে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
বরগুনার পাথরঘাটায় জেলের বরশিতে ধরা পড়েছে সাড়ে ২৩ কেজি ওজনের একটি পাঙাস মাছ। শুক্রবার (১৫ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার কালমেঘা বাজারের স্লুইসগেট এলাকায় রিয়াজ হোসেন নামের এক জেলের বরশিতে এ মাছটি ধরা পড়ে।
জেলে রিয়াজ হোসেন জানান, প্রতিদিনের মতো আজ সকালেই স্লুইসগেটে বরশি পেতে অপেক্ষা করছিলেন তিনি। দীর্ঘক্ষণ পর হঠাৎ বরশিতে শক্ত টান অনুভব করলে বড় কোনো মাছ আটকে পড়েছে বুঝতে পারেন। বরশি টেনে তুলতেই দেখা যায় বিশালাকৃতির এ পাঙাস মাছটি।
পরে দুপুর ১২টার দিকে মাছটি বিক্রির জন্য স্থানীয় কালমেঘা বাজারে নিয়ে গেলে মৎস্য ব্যবসায়ী মো. রাজু মিয়া কেজিপ্রতি ১ হাজার টাকা দরে মোট ২৩ হাজার ৫০০ টাকায় কিনে নেন।
ব্যবসায়ী রাজু মিয়া বলেন, পাঙাসটির গুণগত মান ভালো হওয়ায় ঢাকায় দেড় হাজার টাকা কেজি দরে বিক্রি সম্ভব বলে আশা করছি। দুপুরেই মাছটি পরিবহনের মাধ্যমে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.