
১৪ আগস্ট, ২০২৫ ১৫:২২
জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে চুনারুঘাটে ভাগিনার হাতে মামা ছেরাগ আলী(৫৫) খুন হয়েছেন। নিহত ছেরাগ আলী উপজেলার মহদিরকোনা গ্রামের সুরুজ আলীর পুত্র। এ ঘটনায় ভাগনা বিকাশসহ আরো পাঁচজন আহত হয়েছে।
ঘটনার পর পরই পুলিশ দুজনকে আটক করেছে। বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) সকালে জমিতে হাল চাষ করতে গেলে তার বোন তার স্বামী ও সন্তানদের নিয়ে বাধা প্রদান করলে সংঘর্ষ হয়।এতে ছোরাগ আলী মারা যান।
জানা যায়, বিরোধপূর্ণ জমিতে হাল চাষ করতে যান নিহত ছেরাগ আলীসহ তার লোকজন। এ সময় তার বোন নুর নাহার স্বামী আবুল কাসেম ও পুত্র বিকাশকে নিয়ে বাধা প্রদান করেন। এক পর্যায়ে উভয়ের মধ্যে তর্কাতর্কি শুরু হলে হাতে রাম দা ও লাঠি দিয়ে সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে চেরাগ আলী গুরুতর আহত হলে তাকে হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ছেরাগ আলী মারা যান।
স্থানীয় সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মো. রমিজ উদ্দিন জানান, নিহত ছেরাগ আলী ও তার বোনের মধ্যে জমি-জমা নিয়ে বিরোধ চলছিল। বিষয়টি সালিশ বৈঠকের শেষ হয়েছে। কিন্তু কোর্ট থেকে মামলা তুলে না নেয়ার পুনরায় তাদের মধ্যে বিরোধ সৃষ্টি হয়।
চুনারুঘাট থানার ওসি মো. নুর আলম বলেন, ঘটনার সাথে জড়িত দুজনকে আটক করা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে এবং আইনগতব্যবস্থা প্রক্রিয়া দিন রয়েছে।
জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে চুনারুঘাটে ভাগিনার হাতে মামা ছেরাগ আলী(৫৫) খুন হয়েছেন। নিহত ছেরাগ আলী উপজেলার মহদিরকোনা গ্রামের সুরুজ আলীর পুত্র। এ ঘটনায় ভাগনা বিকাশসহ আরো পাঁচজন আহত হয়েছে।
ঘটনার পর পরই পুলিশ দুজনকে আটক করেছে। বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) সকালে জমিতে হাল চাষ করতে গেলে তার বোন তার স্বামী ও সন্তানদের নিয়ে বাধা প্রদান করলে সংঘর্ষ হয়।এতে ছোরাগ আলী মারা যান।
জানা যায়, বিরোধপূর্ণ জমিতে হাল চাষ করতে যান নিহত ছেরাগ আলীসহ তার লোকজন। এ সময় তার বোন নুর নাহার স্বামী আবুল কাসেম ও পুত্র বিকাশকে নিয়ে বাধা প্রদান করেন। এক পর্যায়ে উভয়ের মধ্যে তর্কাতর্কি শুরু হলে হাতে রাম দা ও লাঠি দিয়ে সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে চেরাগ আলী গুরুতর আহত হলে তাকে হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ছেরাগ আলী মারা যান।
স্থানীয় সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মো. রমিজ উদ্দিন জানান, নিহত ছেরাগ আলী ও তার বোনের মধ্যে জমি-জমা নিয়ে বিরোধ চলছিল। বিষয়টি সালিশ বৈঠকের শেষ হয়েছে। কিন্তু কোর্ট থেকে মামলা তুলে না নেয়ার পুনরায় তাদের মধ্যে বিরোধ সৃষ্টি হয়।
চুনারুঘাট থানার ওসি মো. নুর আলম বলেন, ঘটনার সাথে জড়িত দুজনকে আটক করা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে এবং আইনগতব্যবস্থা প্রক্রিয়া দিন রয়েছে।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:২০
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে মা ও মেয়ে হত্যার ঘটনায় মূল আসামি আয়েশাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ঝালকাঠি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
মোহাম্মদপুর থানার ওসি মেজবাহ উদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জোড়াখুনের ঘটনায় জড়িত গৃহকর্মী আয়েশাকে ঝালকাঠি থেকে গ্রেপ্তার করেছে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ।
সোমবার (৮ ডিসেম্বর) কথিত গৃহকর্মী আয়েশা, মা লায়লা ফিরোজ (৪৮) ও মেয়ে নাফিসা লাওয়াল বিনতে আজিজকে (১৫) হত্যা করে পালিয়ে যান।
জোড়া হত্যার ঘটনায় সোমবার রাতে গৃহকর্মী আয়েশাকে একমাত্র আসামি করে মোহাম্মদপুর থানায় হত্যা মামলা করেন নিহত লায়লা আফরোজের স্বামী স্কুলশিক্ষক আ জ ম আজিজুল ইসলাম।
মামলার এজাহারে বলা হয়, সোমবার সকাল ৭টার দিকে তিনি উত্তরায় স্কুলে চলে যান। সেখানে থাকা অবস্থায় স্ত্রীর মোবাইলে একাধিকবার ফোন দিয়ে যোগাযোগের চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। পরে তিনি বাসায় ফিরে স্ত্রী ও মেয়ের রক্তে ভেজা লাশ দেখেন। ভবনের সিসিটিভি ফুটেজ অনুযায়ী, আয়েশা সকাল ৭টা ৫১ মিনিটে কাজ করার জন্য বাসায় আসেন এবং সকাল ৯টা ৩৫ মিনিটে নাফিসার স্কুলড্রেস পরে বাসা থেকে পালিয়ে যান। যাওয়ার সময় একটি মোবাইল ফোন, একটি ল্যাপটপ, স্বর্ণালংকার, নগদ টাকাসহ মূল্যবান জিনিস নিয়ে যান।
সুরতহাল প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, লায়লা আফরোজের শরীরে প্রায় ৩০টি ছুরিকাঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তার মেয়ে নাফিসার শরীরে ৪টি ছুরিকাঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ মর্গে লায়লা ও তার মেয়ের মরদেহের ময়নাতদন্ত শেষে মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) সকালে তাদের গ্রামের বাড়ি নাটোর পৌরসভার দক্ষিণ বড়গাছায় নেওয়া হয়। জোহরের নামাজের পর জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাদের মরদেহ দাফন করা হয়।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে মা ও মেয়ে হত্যার ঘটনায় মূল আসামি আয়েশাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ঝালকাঠি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
মোহাম্মদপুর থানার ওসি মেজবাহ উদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জোড়াখুনের ঘটনায় জড়িত গৃহকর্মী আয়েশাকে ঝালকাঠি থেকে গ্রেপ্তার করেছে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ।
সোমবার (৮ ডিসেম্বর) কথিত গৃহকর্মী আয়েশা, মা লায়লা ফিরোজ (৪৮) ও মেয়ে নাফিসা লাওয়াল বিনতে আজিজকে (১৫) হত্যা করে পালিয়ে যান।
জোড়া হত্যার ঘটনায় সোমবার রাতে গৃহকর্মী আয়েশাকে একমাত্র আসামি করে মোহাম্মদপুর থানায় হত্যা মামলা করেন নিহত লায়লা আফরোজের স্বামী স্কুলশিক্ষক আ জ ম আজিজুল ইসলাম।
মামলার এজাহারে বলা হয়, সোমবার সকাল ৭টার দিকে তিনি উত্তরায় স্কুলে চলে যান। সেখানে থাকা অবস্থায় স্ত্রীর মোবাইলে একাধিকবার ফোন দিয়ে যোগাযোগের চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। পরে তিনি বাসায় ফিরে স্ত্রী ও মেয়ের রক্তে ভেজা লাশ দেখেন। ভবনের সিসিটিভি ফুটেজ অনুযায়ী, আয়েশা সকাল ৭টা ৫১ মিনিটে কাজ করার জন্য বাসায় আসেন এবং সকাল ৯টা ৩৫ মিনিটে নাফিসার স্কুলড্রেস পরে বাসা থেকে পালিয়ে যান। যাওয়ার সময় একটি মোবাইল ফোন, একটি ল্যাপটপ, স্বর্ণালংকার, নগদ টাকাসহ মূল্যবান জিনিস নিয়ে যান।
সুরতহাল প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, লায়লা আফরোজের শরীরে প্রায় ৩০টি ছুরিকাঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তার মেয়ে নাফিসার শরীরে ৪টি ছুরিকাঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ মর্গে লায়লা ও তার মেয়ের মরদেহের ময়নাতদন্ত শেষে মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) সকালে তাদের গ্রামের বাড়ি নাটোর পৌরসভার দক্ষিণ বড়গাছায় নেওয়া হয়। জোহরের নামাজের পর জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাদের মরদেহ দাফন করা হয়।

১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১১:৪৬
রাজধানীর পল্টন এলাকা থেকে র্যাব পরিচয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-১০)। এ সময় তাদের কাছ থেকে র্যাবের কটি, হ্যান্ডকাফ ও মাইক্রোবাস জব্দ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) র্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া শাখার পরিচালক এম জেড এম ইন্তেখাব চৌধুরী এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, পল্টন এলাকা থেকে র্যাব পরিচয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
প্রাথমিকভাবে গ্রেপ্তারদের নাম জানায়নি র্যাব।
এ বিষয়ে বুধবার (১০ ডিসেম্বর) দুপুরে র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত জানানো হবে বলেও জানিয়েছেন র্যাবের এই কর্মকর্তা।
রাজধানীর পল্টন এলাকা থেকে র্যাব পরিচয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-১০)। এ সময় তাদের কাছ থেকে র্যাবের কটি, হ্যান্ডকাফ ও মাইক্রোবাস জব্দ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) র্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া শাখার পরিচালক এম জেড এম ইন্তেখাব চৌধুরী এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, পল্টন এলাকা থেকে র্যাব পরিচয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
প্রাথমিকভাবে গ্রেপ্তারদের নাম জানায়নি র্যাব।
এ বিষয়ে বুধবার (১০ ডিসেম্বর) দুপুরে র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত জানানো হবে বলেও জানিয়েছেন র্যাবের এই কর্মকর্তা।

০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:১৪
চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় দীর্ঘ ১০ বছর নিঃসন্তান থাকার পর একসঙ্গে পাঁচ সন্তানের জন্ম দিয়েছেন এনি আক্তার নামের এক নারী।
সোমবার (৮ ডিসেম্বর) রাতে নগরীর পিপলস হাসপাতালে জন্ম নেওয়া নবজাতকদের মধ্যে তিনজন কন্যা ও দুই পুত্র।
চিকিৎসকদের পরামর্শে ইন্ট্রা ইউটেরাইন ইনসেমিনেশন পদ্ধতি গ্রহণ করেছিলেন এনি আক্তার ও তার স্বামী। বহু বছর চিকিৎসা গ্রহণ করেও ব্যর্থ হওয়া এই দম্পতির জন্য ঘটনা মানবিক দিক থেকে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছে।
বর্তমানে পাঁচ নবজাতকই নগরীর পার্ক ভিউ হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তিন শিশুর ওজন যথাক্রমে ১ কেজি ৬০০ গ্রাম, ১ কেজি ৫০০ গ্রাম ও ১ কেজি ৪০০ গ্রাম। বাকি দুই কন্যাশিশুর ওজন ১ কেজি করে যা তুলনামূলক কম হওয়ায় তাদের বিশেষ পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। নবজাতকদের ন্যূনতম ৭২ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণে রাখা হবে।
মাদারীপুরে আন্তর্জাতিক দুর্নীতি বিরোধী দিবস পালিত
রাঙামাটি মেডিকেল কলেজের সহকারী অধ্যাপক ও ইনফার্টিলিটি বিশেষজ্ঞ ডা. ফরিদা ইয়াসমিন সুমি জানান, এনি আক্তার বহু বছর ধরে নিঃসন্তান থাকার কষ্টে ছিলেন। তাদের সংসার পর্যন্ত ভেঙে যাওয়ার উপক্রম হয়েছিল। আর্থিকভাবে অসচ্ছল হওয়া সত্ত্বেও কষ্ট করে চিকিৎসার ব্যয় বহন করেছেন তারা। একসঙ্গে পাঁচ সন্তানের জন্ম সত্যিই ব্যতিক্রমী ঘটনা।
মা এনি আক্তার বর্তমানে সুস্থ আছেন বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন। সাতকানিয়ায় ছোট ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত এনি আক্তারের স্বামী সন্তানের চিকিৎসা ব্যয় নিয়ে দুশ্চিন্তা থাকলেও, দীর্ঘদিন পর একসঙ্গে পাঁচ সন্তানের আগমনে উচ্ছ্বসিত পরিবার।
চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় দীর্ঘ ১০ বছর নিঃসন্তান থাকার পর একসঙ্গে পাঁচ সন্তানের জন্ম দিয়েছেন এনি আক্তার নামের এক নারী।
সোমবার (৮ ডিসেম্বর) রাতে নগরীর পিপলস হাসপাতালে জন্ম নেওয়া নবজাতকদের মধ্যে তিনজন কন্যা ও দুই পুত্র।
চিকিৎসকদের পরামর্শে ইন্ট্রা ইউটেরাইন ইনসেমিনেশন পদ্ধতি গ্রহণ করেছিলেন এনি আক্তার ও তার স্বামী। বহু বছর চিকিৎসা গ্রহণ করেও ব্যর্থ হওয়া এই দম্পতির জন্য ঘটনা মানবিক দিক থেকে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছে।
বর্তমানে পাঁচ নবজাতকই নগরীর পার্ক ভিউ হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তিন শিশুর ওজন যথাক্রমে ১ কেজি ৬০০ গ্রাম, ১ কেজি ৫০০ গ্রাম ও ১ কেজি ৪০০ গ্রাম। বাকি দুই কন্যাশিশুর ওজন ১ কেজি করে যা তুলনামূলক কম হওয়ায় তাদের বিশেষ পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। নবজাতকদের ন্যূনতম ৭২ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণে রাখা হবে।
মাদারীপুরে আন্তর্জাতিক দুর্নীতি বিরোধী দিবস পালিত
রাঙামাটি মেডিকেল কলেজের সহকারী অধ্যাপক ও ইনফার্টিলিটি বিশেষজ্ঞ ডা. ফরিদা ইয়াসমিন সুমি জানান, এনি আক্তার বহু বছর ধরে নিঃসন্তান থাকার কষ্টে ছিলেন। তাদের সংসার পর্যন্ত ভেঙে যাওয়ার উপক্রম হয়েছিল। আর্থিকভাবে অসচ্ছল হওয়া সত্ত্বেও কষ্ট করে চিকিৎসার ব্যয় বহন করেছেন তারা। একসঙ্গে পাঁচ সন্তানের জন্ম সত্যিই ব্যতিক্রমী ঘটনা।
মা এনি আক্তার বর্তমানে সুস্থ আছেন বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন। সাতকানিয়ায় ছোট ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত এনি আক্তারের স্বামী সন্তানের চিকিৎসা ব্যয় নিয়ে দুশ্চিন্তা থাকলেও, দীর্ঘদিন পর একসঙ্গে পাঁচ সন্তানের আগমনে উচ্ছ্বসিত পরিবার।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০১:০৪
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:২৫
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৯:২৮
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৭:৪৮