১৪ আগস্ট, ২০২৫ ১৬:৪১
মাত্র একশ মিটার সড়ক পথ দীর্ঘ চার বছরেরও বেশি সময়ে সংস্কার হয়নি। সংস্কার না হওয়ায় পুরো সড়কজুড়ে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। এতে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন স্কুল কলেজ ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থী, শিক্ষক সহ প্রায় ৩০ হাজার মানুষ।
এমন অবস্থা পটুয়াখালীর বাউফলের কালাইয়া বন্ধরে অবস্থিত কালাইয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সামনের সড়কের। দক্ষিণাঞ্চলের বৃহৎ বানিজ্যিক বন্দর কালাইয়া হাটে অন্যতমও প্রবেশ পথও এটি।
কালাইয়া-বগি সড়কের কালাইয়া মোটরসাইকেল স্ট্যান্ড থেকে কালাইয়া মাধ্যমিক বিদ্যালের প্রধান ফটক পর্যন্ত এ সড়কের দৈর্ঘ্য মাত্র ১০০ মিটার। ২০১৮ সালে শেষবার সড়কটি সংস্কার করা হয়।
তবে ঠিকাদার নিম্ন মানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার ও শিডিউল অনুযায়ী কাজ না করায় কিছু দিনের মধ্যেই সড়কের আরসিসি ঢালাই উঠে যায়। সৃষ্টি হয় অসংখ্য ছোট বড় গর্ত। দীর্ঘ চার বছরেও সংস্কার না করায় পুরো সড়কজুড়ে বড় বড় গর্তে ভরে গেছে।
স্থানীয়রা জানান, কালাইয়া বন্দর সংলগ্ন কালাইয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কালাইয়া রাব্বানিয়ক কামিল মাদ্রাসা, কালাইয়া হায়াতুন্নেছা বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়, আলী আকবর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও কালাইয়া ইদ্রিস মোল্লা ডিগ্রি কলেজের শিক্ষার্থী, শিক্ষক এই সড়ক হয়ে যাতায়াত করেন।
একই সাথে কালাইয়া বন্দর দক্ষিণাঞ্চলের বৃহৎ বানিজ্যিক বন্দর হওয়ার প্রতি সোমবার দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে হাজার হাজার মানুষ বেচা কেনা করতে আসেন। সড়কটির অবস্থা বেহলায় পথচারী সহ যানবাহন চালকেরা ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।
কালাইয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৯ম শ্রেণির ছাত্রী মুনতাহা নুসরাত বলেন, বর্ষা হলেই রাস্তায় পানি জমে যায়। হেটে আসা যায় না, রিকশায় আসলে অনেক সময় রিকশাও উল্টে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটে। অনেকেই আহত হয়েছে। প্রতিনিয়তই পোশাক নষ্ট হয়ে যায়।
কালাইয়া রাব্বানিয়া ফাজিল মাদ্রাসার আলিম প্রথম বর্ষের ছাত্র হুজাইয়া রাব্বি বলেন, রাস্তার অবস্থা খুবই খারাপ। হেটে আসার পরিস্থিতি নেই। দ্রæত রাস্তাটি সংস্কার দরকার। কালাইয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এডহক কমিটির সভাপতি মো. মেহেদী হাসান রাসেল বলেন, বিদ্যালয়ের সামনের ১০০ মিটার রাস্তার পুরোটা খানাখন্দে ভরা।
বর্ষায় পানি জমে থাকা পানি আর শুষ্ক মৌসুমি ধুলাবালির কারণে শিক্ষার্থীরা ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের পোশাক নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। যেকারণে বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী উপস্থিতি কমে যাচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ এ সড়কটি দ্রæত মেরামত করা প্রয়োজন।
কালাইয়া বন্দরের ব্যবসায়ী নেতা নুরুল ইসলাম সিদ্দিকি মাসুম বলেন, কালাইয়া বন্দর দেশের অন্যতম বৃহৎ বানিজ্যিক বন্দর। এখানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ব্যবসায়ী গরু মহিষ ও ধান কিনতে আসেন। বন্দরের অন্যতম প্রবেশদ্বার ওই রাস্তাটি।
সেটির অবস্থা খারাপ হওয়ায় বন্দরে আসা ক্রেতা বিক্রেতারা ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। এতে কালাইয়া বন্দরের ঐহিত্য নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। সড়কটির বেহাল অবস্থার কথা স্বীকার করে উপজেলা এইজিইডির উপ সহকারি প্রকৌশলী আলী ইবনে আব্বাস বলেন, সড়কটি সংস্কারের জন্য উধ্বর্তন কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি পাঠিয়েছি।
বিষয়টি পটুয়াখালী জেলা এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হোসেন আলী মীরের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, খোঁজ খবর নিয়ে দ্রæত সড়কটি সংস্কারের উদ্যোগে নেওয়া হবে।
মাত্র একশ মিটার সড়ক পথ দীর্ঘ চার বছরেরও বেশি সময়ে সংস্কার হয়নি। সংস্কার না হওয়ায় পুরো সড়কজুড়ে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। এতে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন স্কুল কলেজ ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থী, শিক্ষক সহ প্রায় ৩০ হাজার মানুষ।
এমন অবস্থা পটুয়াখালীর বাউফলের কালাইয়া বন্ধরে অবস্থিত কালাইয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সামনের সড়কের। দক্ষিণাঞ্চলের বৃহৎ বানিজ্যিক বন্দর কালাইয়া হাটে অন্যতমও প্রবেশ পথও এটি।
কালাইয়া-বগি সড়কের কালাইয়া মোটরসাইকেল স্ট্যান্ড থেকে কালাইয়া মাধ্যমিক বিদ্যালের প্রধান ফটক পর্যন্ত এ সড়কের দৈর্ঘ্য মাত্র ১০০ মিটার। ২০১৮ সালে শেষবার সড়কটি সংস্কার করা হয়।
তবে ঠিকাদার নিম্ন মানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার ও শিডিউল অনুযায়ী কাজ না করায় কিছু দিনের মধ্যেই সড়কের আরসিসি ঢালাই উঠে যায়। সৃষ্টি হয় অসংখ্য ছোট বড় গর্ত। দীর্ঘ চার বছরেও সংস্কার না করায় পুরো সড়কজুড়ে বড় বড় গর্তে ভরে গেছে।
স্থানীয়রা জানান, কালাইয়া বন্দর সংলগ্ন কালাইয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কালাইয়া রাব্বানিয়ক কামিল মাদ্রাসা, কালাইয়া হায়াতুন্নেছা বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়, আলী আকবর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও কালাইয়া ইদ্রিস মোল্লা ডিগ্রি কলেজের শিক্ষার্থী, শিক্ষক এই সড়ক হয়ে যাতায়াত করেন।
একই সাথে কালাইয়া বন্দর দক্ষিণাঞ্চলের বৃহৎ বানিজ্যিক বন্দর হওয়ার প্রতি সোমবার দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে হাজার হাজার মানুষ বেচা কেনা করতে আসেন। সড়কটির অবস্থা বেহলায় পথচারী সহ যানবাহন চালকেরা ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।
কালাইয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৯ম শ্রেণির ছাত্রী মুনতাহা নুসরাত বলেন, বর্ষা হলেই রাস্তায় পানি জমে যায়। হেটে আসা যায় না, রিকশায় আসলে অনেক সময় রিকশাও উল্টে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটে। অনেকেই আহত হয়েছে। প্রতিনিয়তই পোশাক নষ্ট হয়ে যায়।
কালাইয়া রাব্বানিয়া ফাজিল মাদ্রাসার আলিম প্রথম বর্ষের ছাত্র হুজাইয়া রাব্বি বলেন, রাস্তার অবস্থা খুবই খারাপ। হেটে আসার পরিস্থিতি নেই। দ্রæত রাস্তাটি সংস্কার দরকার। কালাইয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এডহক কমিটির সভাপতি মো. মেহেদী হাসান রাসেল বলেন, বিদ্যালয়ের সামনের ১০০ মিটার রাস্তার পুরোটা খানাখন্দে ভরা।
বর্ষায় পানি জমে থাকা পানি আর শুষ্ক মৌসুমি ধুলাবালির কারণে শিক্ষার্থীরা ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের পোশাক নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। যেকারণে বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী উপস্থিতি কমে যাচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ এ সড়কটি দ্রæত মেরামত করা প্রয়োজন।
কালাইয়া বন্দরের ব্যবসায়ী নেতা নুরুল ইসলাম সিদ্দিকি মাসুম বলেন, কালাইয়া বন্দর দেশের অন্যতম বৃহৎ বানিজ্যিক বন্দর। এখানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ব্যবসায়ী গরু মহিষ ও ধান কিনতে আসেন। বন্দরের অন্যতম প্রবেশদ্বার ওই রাস্তাটি।
সেটির অবস্থা খারাপ হওয়ায় বন্দরে আসা ক্রেতা বিক্রেতারা ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। এতে কালাইয়া বন্দরের ঐহিত্য নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। সড়কটির বেহাল অবস্থার কথা স্বীকার করে উপজেলা এইজিইডির উপ সহকারি প্রকৌশলী আলী ইবনে আব্বাস বলেন, সড়কটি সংস্কারের জন্য উধ্বর্তন কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি পাঠিয়েছি।
বিষয়টি পটুয়াখালী জেলা এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হোসেন আলী মীরের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, খোঁজ খবর নিয়ে দ্রæত সড়কটি সংস্কারের উদ্যোগে নেওয়া হবে।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫৪
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫২
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৪৯
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৪০
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৪০
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের প্রভাবে সমুদ্র বেশ উত্তাল হয়ে উঠেছে। এ কারণে সমুদ্রে সব মাছ ধরা ট্রলার ফিরে এসে উপকূলের বিভিন্ন নদ-নদীতে নিরাপদ আশ্রয় নিয়েছে। পায়রা সমুদ্রবন্দরকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত জারি করেছে আবহাওয়া অফিস।
রোববার (১৭ আগস্ট) সকাল থেকে উপকূলজুড়ে ভ্যাঁপসা গরম থাকলেও বিকেলে থেকে হিমেল হাওয়ার সঙ্গে কিছু এলাকায় থেমে থেমে গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে। আগামী ২১ আগস্ট থেকে ২৪ আগস্ট পর্যন্ত ভারী বৃষ্টিপাতের কথা জানিয়েছেন আবহাওয়া অধিদপ্তর।
সমুদ্র উত্তাল থাকায় গভীর সাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার ট্রলারগুলো দ্রুত উপকূলে ফিরে এসেছে। পাশাপাশি নৌযান ও জাহাজগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে।
স্থানীয় জেলেরা জানান, হঠাৎ সাগর উত্তাল হয়ে পড়ায় তারা ঝুঁকি না নিয়ে ঘাটে ফিরেছে। মহিপুর, আলীপুর মৎস্য বন্দরের খাপড়াভাঙ্গা নদীতে কয়েক'শ ট্রলার নোঙর করেছে।
আলীপুর মৎস্য আড়ৎদার মালিক সমিতি সভাপতি জলিল ঘরামী বলেন, সমুদ্রে সৃষ্ট লঘুচাপের প্রভাবে সাগর ফুঁসে উঠেছে। তীব্র ঢেউয়ের তোড়ে টিকতে না পেরে ঘাটে এসেছে জেলেরা।
পটুয়াখালী জেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহবুবা সুখী বলেন, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের কারণে সমুদ্র বেশ উত্তাল রয়েছে। পায়রা সমুদ্র বন্দরকে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত জারি করা হয়েছে। উপকূলজুড়ে ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার বেগে দমকা হাওয়া বয়ে যেতে পারে। পাশাপাশি মাঝারি ধরনের বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকবে।
উপকূলের মানুষকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন। একই সঙ্গে নদী ও সাগরপথে ছোট নৌযান ও ট্রলার চলাচল সম্পূর্ণভাবে বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের প্রভাবে সমুদ্র বেশ উত্তাল হয়ে উঠেছে। এ কারণে সমুদ্রে সব মাছ ধরা ট্রলার ফিরে এসে উপকূলের বিভিন্ন নদ-নদীতে নিরাপদ আশ্রয় নিয়েছে। পায়রা সমুদ্রবন্দরকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত জারি করেছে আবহাওয়া অফিস।
রোববার (১৭ আগস্ট) সকাল থেকে উপকূলজুড়ে ভ্যাঁপসা গরম থাকলেও বিকেলে থেকে হিমেল হাওয়ার সঙ্গে কিছু এলাকায় থেমে থেমে গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে। আগামী ২১ আগস্ট থেকে ২৪ আগস্ট পর্যন্ত ভারী বৃষ্টিপাতের কথা জানিয়েছেন আবহাওয়া অধিদপ্তর।
সমুদ্র উত্তাল থাকায় গভীর সাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার ট্রলারগুলো দ্রুত উপকূলে ফিরে এসেছে। পাশাপাশি নৌযান ও জাহাজগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে।
স্থানীয় জেলেরা জানান, হঠাৎ সাগর উত্তাল হয়ে পড়ায় তারা ঝুঁকি না নিয়ে ঘাটে ফিরেছে। মহিপুর, আলীপুর মৎস্য বন্দরের খাপড়াভাঙ্গা নদীতে কয়েক'শ ট্রলার নোঙর করেছে।
আলীপুর মৎস্য আড়ৎদার মালিক সমিতি সভাপতি জলিল ঘরামী বলেন, সমুদ্রে সৃষ্ট লঘুচাপের প্রভাবে সাগর ফুঁসে উঠেছে। তীব্র ঢেউয়ের তোড়ে টিকতে না পেরে ঘাটে এসেছে জেলেরা।
পটুয়াখালী জেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহবুবা সুখী বলেন, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের কারণে সমুদ্র বেশ উত্তাল রয়েছে। পায়রা সমুদ্র বন্দরকে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত জারি করা হয়েছে। উপকূলজুড়ে ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার বেগে দমকা হাওয়া বয়ে যেতে পারে। পাশাপাশি মাঝারি ধরনের বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকবে।
উপকূলের মানুষকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন। একই সঙ্গে নদী ও সাগরপথে ছোট নৌযান ও ট্রলার চলাচল সম্পূর্ণভাবে বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১২:৫১
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার বিলবিলাস বাজার এলাকায় র্যাবের পোশাক (কটি) পরে তিন ব্যক্তি এক ব্যবসায়ীকে হাতকড়া পরিয়ে নগদ টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনতাই করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। গত শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। পরে গতকাল রাতে ঘটনা জানাজানি হয়।
ভুক্তভোগী সোহাগ সিপাই পেশায় স্থানীয় একটি মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের (এমএফএস) এজেন্ট। তিনি জানান, দোকান বন্ধ করে বাড়ি ফেরার সময় মোটরসাইকেলযোগে আসা তিন ব্যক্তি তাঁর পথ রোধ করে। নিজেদের র্যাব পরিচয় দিয়ে তারা প্রথমে তাঁকে হাতকড়া পরায়। পরে তাঁর কাছে থাকা ৪০ হাজার টাকা ও দুটি মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয়। কিছু দূর নিয়ে গিয়ে হাতকড়া খুলে তাঁকে ছেড়ে দিয়ে দ্রুত স্থান ত্যাগ করে।
সোহাগ সিপাই অভিযোগ করে বলেন, ‘আমার দোকান থেকে বাড়ি মাত্র ২০০ ফুট দূরে। ঘরের সামনে পৌঁছাতেই তারা আমাকে আটক করে টাকা ও মোবাইল ফোন নিয়ে চলে যায়। ভয়ে তখন কিছু বলতে পারিনি।’ এ বিষয়ে বাউফল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
র্যাব-৮ (পটুয়াখালী) সিপিসি-১-এর কর্মকর্তা মেজর রাশেদ জানান, ঘটনার বিষয়ে এখনো বিস্তারিত জানি না। তবে কিছুদিন আগে একই ধরনের একটি ঘটনার খবর পাওয়া গিয়েছিল। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নাম ব্যবহার করে এ ধরনের অপরাধ কোনোভাবেই সহ্য করা হবে না।
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার বিলবিলাস বাজার এলাকায় র্যাবের পোশাক (কটি) পরে তিন ব্যক্তি এক ব্যবসায়ীকে হাতকড়া পরিয়ে নগদ টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনতাই করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। গত শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। পরে গতকাল রাতে ঘটনা জানাজানি হয়।
ভুক্তভোগী সোহাগ সিপাই পেশায় স্থানীয় একটি মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের (এমএফএস) এজেন্ট। তিনি জানান, দোকান বন্ধ করে বাড়ি ফেরার সময় মোটরসাইকেলযোগে আসা তিন ব্যক্তি তাঁর পথ রোধ করে। নিজেদের র্যাব পরিচয় দিয়ে তারা প্রথমে তাঁকে হাতকড়া পরায়। পরে তাঁর কাছে থাকা ৪০ হাজার টাকা ও দুটি মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয়। কিছু দূর নিয়ে গিয়ে হাতকড়া খুলে তাঁকে ছেড়ে দিয়ে দ্রুত স্থান ত্যাগ করে।
সোহাগ সিপাই অভিযোগ করে বলেন, ‘আমার দোকান থেকে বাড়ি মাত্র ২০০ ফুট দূরে। ঘরের সামনে পৌঁছাতেই তারা আমাকে আটক করে টাকা ও মোবাইল ফোন নিয়ে চলে যায়। ভয়ে তখন কিছু বলতে পারিনি।’ এ বিষয়ে বাউফল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
র্যাব-৮ (পটুয়াখালী) সিপিসি-১-এর কর্মকর্তা মেজর রাশেদ জানান, ঘটনার বিষয়ে এখনো বিস্তারিত জানি না। তবে কিছুদিন আগে একই ধরনের একটি ঘটনার খবর পাওয়া গিয়েছিল। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নাম ব্যবহার করে এ ধরনের অপরাধ কোনোভাবেই সহ্য করা হবে না।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১২:১২
পটুয়াখালীর বাউফল-ঢাকা মহাসড়কের আফছেরের গ্রেজ এলাকায় একটি যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশের পুকুরে পড়ে যায়। শনিবার (১৬ আগস্ট) দিবাগত রাত সোয়া ১টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, ঢাকাগামী চেয়ারম্যান পরিবহনের ওই বাসে থাকা অন্তত ১০ জন যাত্রী আহত হন। আহতদের মধ্যে একজনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন।
আহত যাত্রীদের অভিযোগ, গলাচিপা ও দশমিনা থেকে ছেড়ে আসা চেয়ারম্যান পরিবহনটিতে শ্রম আইন লঙ্ঘন করে একই চালককে দিনে-রাতে দুইবার বাস চালাতে বাধ্য করা হয়। তাছাড়া চেয়ারম্যান পরিবহনটিতে অতিরিক্ত মাছ বহন করার ফলে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে এ রুটে।
স্থানীয়রা জানান, বাউফল-ঢাকা মহাসড়কে চলাচল করা ঢাকাগামী পরিবহনগুলোতে নিয়মিত দুর্ঘটনা ঘটছে এবং এতে হতাহতের ঘটনা বেড়ে যাচ্ছে। এ বিষয়ে সহকারি পুলিশ সুপার, বাউফল সার্কেল আরিফ মুহাম্মদ শাকুর বলেন, দুর্ঘটনার খবর পেয়েছি। মহাসড়কে পরিবহন নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রশাসনের তদারকি আরও জোরদার করা হবে বলেন তিনি।
পটুয়াখালীর বাউফল-ঢাকা মহাসড়কের আফছেরের গ্রেজ এলাকায় একটি যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশের পুকুরে পড়ে যায়। শনিবার (১৬ আগস্ট) দিবাগত রাত সোয়া ১টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, ঢাকাগামী চেয়ারম্যান পরিবহনের ওই বাসে থাকা অন্তত ১০ জন যাত্রী আহত হন। আহতদের মধ্যে একজনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন।
আহত যাত্রীদের অভিযোগ, গলাচিপা ও দশমিনা থেকে ছেড়ে আসা চেয়ারম্যান পরিবহনটিতে শ্রম আইন লঙ্ঘন করে একই চালককে দিনে-রাতে দুইবার বাস চালাতে বাধ্য করা হয়। তাছাড়া চেয়ারম্যান পরিবহনটিতে অতিরিক্ত মাছ বহন করার ফলে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে এ রুটে।
স্থানীয়রা জানান, বাউফল-ঢাকা মহাসড়কে চলাচল করা ঢাকাগামী পরিবহনগুলোতে নিয়মিত দুর্ঘটনা ঘটছে এবং এতে হতাহতের ঘটনা বেড়ে যাচ্ছে। এ বিষয়ে সহকারি পুলিশ সুপার, বাউফল সার্কেল আরিফ মুহাম্মদ শাকুর বলেন, দুর্ঘটনার খবর পেয়েছি। মহাসড়কে পরিবহন নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রশাসনের তদারকি আরও জোরদার করা হবে বলেন তিনি।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.