
১৪ আগস্ট, ২০২৫ ১৬:৪১
মাত্র একশ মিটার সড়ক পথ দীর্ঘ চার বছরেরও বেশি সময়ে সংস্কার হয়নি। সংস্কার না হওয়ায় পুরো সড়কজুড়ে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। এতে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন স্কুল কলেজ ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থী, শিক্ষক সহ প্রায় ৩০ হাজার মানুষ।
এমন অবস্থা পটুয়াখালীর বাউফলের কালাইয়া বন্ধরে অবস্থিত কালাইয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সামনের সড়কের। দক্ষিণাঞ্চলের বৃহৎ বানিজ্যিক বন্দর কালাইয়া হাটে অন্যতমও প্রবেশ পথও এটি।
কালাইয়া-বগি সড়কের কালাইয়া মোটরসাইকেল স্ট্যান্ড থেকে কালাইয়া মাধ্যমিক বিদ্যালের প্রধান ফটক পর্যন্ত এ সড়কের দৈর্ঘ্য মাত্র ১০০ মিটার। ২০১৮ সালে শেষবার সড়কটি সংস্কার করা হয়।
তবে ঠিকাদার নিম্ন মানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার ও শিডিউল অনুযায়ী কাজ না করায় কিছু দিনের মধ্যেই সড়কের আরসিসি ঢালাই উঠে যায়। সৃষ্টি হয় অসংখ্য ছোট বড় গর্ত। দীর্ঘ চার বছরেও সংস্কার না করায় পুরো সড়কজুড়ে বড় বড় গর্তে ভরে গেছে।
স্থানীয়রা জানান, কালাইয়া বন্দর সংলগ্ন কালাইয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কালাইয়া রাব্বানিয়ক কামিল মাদ্রাসা, কালাইয়া হায়াতুন্নেছা বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়, আলী আকবর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও কালাইয়া ইদ্রিস মোল্লা ডিগ্রি কলেজের শিক্ষার্থী, শিক্ষক এই সড়ক হয়ে যাতায়াত করেন।
একই সাথে কালাইয়া বন্দর দক্ষিণাঞ্চলের বৃহৎ বানিজ্যিক বন্দর হওয়ার প্রতি সোমবার দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে হাজার হাজার মানুষ বেচা কেনা করতে আসেন। সড়কটির অবস্থা বেহলায় পথচারী সহ যানবাহন চালকেরা ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।
কালাইয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৯ম শ্রেণির ছাত্রী মুনতাহা নুসরাত বলেন, বর্ষা হলেই রাস্তায় পানি জমে যায়। হেটে আসা যায় না, রিকশায় আসলে অনেক সময় রিকশাও উল্টে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটে। অনেকেই আহত হয়েছে। প্রতিনিয়তই পোশাক নষ্ট হয়ে যায়।
কালাইয়া রাব্বানিয়া ফাজিল মাদ্রাসার আলিম প্রথম বর্ষের ছাত্র হুজাইয়া রাব্বি বলেন, রাস্তার অবস্থা খুবই খারাপ। হেটে আসার পরিস্থিতি নেই। দ্রæত রাস্তাটি সংস্কার দরকার। কালাইয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এডহক কমিটির সভাপতি মো. মেহেদী হাসান রাসেল বলেন, বিদ্যালয়ের সামনের ১০০ মিটার রাস্তার পুরোটা খানাখন্দে ভরা।
বর্ষায় পানি জমে থাকা পানি আর শুষ্ক মৌসুমি ধুলাবালির কারণে শিক্ষার্থীরা ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের পোশাক নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। যেকারণে বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী উপস্থিতি কমে যাচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ এ সড়কটি দ্রæত মেরামত করা প্রয়োজন।
কালাইয়া বন্দরের ব্যবসায়ী নেতা নুরুল ইসলাম সিদ্দিকি মাসুম বলেন, কালাইয়া বন্দর দেশের অন্যতম বৃহৎ বানিজ্যিক বন্দর। এখানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ব্যবসায়ী গরু মহিষ ও ধান কিনতে আসেন। বন্দরের অন্যতম প্রবেশদ্বার ওই রাস্তাটি।
সেটির অবস্থা খারাপ হওয়ায় বন্দরে আসা ক্রেতা বিক্রেতারা ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। এতে কালাইয়া বন্দরের ঐহিত্য নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। সড়কটির বেহাল অবস্থার কথা স্বীকার করে উপজেলা এইজিইডির উপ সহকারি প্রকৌশলী আলী ইবনে আব্বাস বলেন, সড়কটি সংস্কারের জন্য উধ্বর্তন কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি পাঠিয়েছি।
বিষয়টি পটুয়াখালী জেলা এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হোসেন আলী মীরের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, খোঁজ খবর নিয়ে দ্রæত সড়কটি সংস্কারের উদ্যোগে নেওয়া হবে।
মাত্র একশ মিটার সড়ক পথ দীর্ঘ চার বছরেরও বেশি সময়ে সংস্কার হয়নি। সংস্কার না হওয়ায় পুরো সড়কজুড়ে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। এতে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন স্কুল কলেজ ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থী, শিক্ষক সহ প্রায় ৩০ হাজার মানুষ।
এমন অবস্থা পটুয়াখালীর বাউফলের কালাইয়া বন্ধরে অবস্থিত কালাইয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সামনের সড়কের। দক্ষিণাঞ্চলের বৃহৎ বানিজ্যিক বন্দর কালাইয়া হাটে অন্যতমও প্রবেশ পথও এটি।
কালাইয়া-বগি সড়কের কালাইয়া মোটরসাইকেল স্ট্যান্ড থেকে কালাইয়া মাধ্যমিক বিদ্যালের প্রধান ফটক পর্যন্ত এ সড়কের দৈর্ঘ্য মাত্র ১০০ মিটার। ২০১৮ সালে শেষবার সড়কটি সংস্কার করা হয়।
তবে ঠিকাদার নিম্ন মানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার ও শিডিউল অনুযায়ী কাজ না করায় কিছু দিনের মধ্যেই সড়কের আরসিসি ঢালাই উঠে যায়। সৃষ্টি হয় অসংখ্য ছোট বড় গর্ত। দীর্ঘ চার বছরেও সংস্কার না করায় পুরো সড়কজুড়ে বড় বড় গর্তে ভরে গেছে।
স্থানীয়রা জানান, কালাইয়া বন্দর সংলগ্ন কালাইয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কালাইয়া রাব্বানিয়ক কামিল মাদ্রাসা, কালাইয়া হায়াতুন্নেছা বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়, আলী আকবর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও কালাইয়া ইদ্রিস মোল্লা ডিগ্রি কলেজের শিক্ষার্থী, শিক্ষক এই সড়ক হয়ে যাতায়াত করেন।
একই সাথে কালাইয়া বন্দর দক্ষিণাঞ্চলের বৃহৎ বানিজ্যিক বন্দর হওয়ার প্রতি সোমবার দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে হাজার হাজার মানুষ বেচা কেনা করতে আসেন। সড়কটির অবস্থা বেহলায় পথচারী সহ যানবাহন চালকেরা ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।
কালাইয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৯ম শ্রেণির ছাত্রী মুনতাহা নুসরাত বলেন, বর্ষা হলেই রাস্তায় পানি জমে যায়। হেটে আসা যায় না, রিকশায় আসলে অনেক সময় রিকশাও উল্টে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটে। অনেকেই আহত হয়েছে। প্রতিনিয়তই পোশাক নষ্ট হয়ে যায়।
কালাইয়া রাব্বানিয়া ফাজিল মাদ্রাসার আলিম প্রথম বর্ষের ছাত্র হুজাইয়া রাব্বি বলেন, রাস্তার অবস্থা খুবই খারাপ। হেটে আসার পরিস্থিতি নেই। দ্রæত রাস্তাটি সংস্কার দরকার। কালাইয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এডহক কমিটির সভাপতি মো. মেহেদী হাসান রাসেল বলেন, বিদ্যালয়ের সামনের ১০০ মিটার রাস্তার পুরোটা খানাখন্দে ভরা।
বর্ষায় পানি জমে থাকা পানি আর শুষ্ক মৌসুমি ধুলাবালির কারণে শিক্ষার্থীরা ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের পোশাক নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। যেকারণে বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী উপস্থিতি কমে যাচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ এ সড়কটি দ্রæত মেরামত করা প্রয়োজন।
কালাইয়া বন্দরের ব্যবসায়ী নেতা নুরুল ইসলাম সিদ্দিকি মাসুম বলেন, কালাইয়া বন্দর দেশের অন্যতম বৃহৎ বানিজ্যিক বন্দর। এখানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ব্যবসায়ী গরু মহিষ ও ধান কিনতে আসেন। বন্দরের অন্যতম প্রবেশদ্বার ওই রাস্তাটি।
সেটির অবস্থা খারাপ হওয়ায় বন্দরে আসা ক্রেতা বিক্রেতারা ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। এতে কালাইয়া বন্দরের ঐহিত্য নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। সড়কটির বেহাল অবস্থার কথা স্বীকার করে উপজেলা এইজিইডির উপ সহকারি প্রকৌশলী আলী ইবনে আব্বাস বলেন, সড়কটি সংস্কারের জন্য উধ্বর্তন কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি পাঠিয়েছি।
বিষয়টি পটুয়াখালী জেলা এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হোসেন আলী মীরের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, খোঁজ খবর নিয়ে দ্রæত সড়কটি সংস্কারের উদ্যোগে নেওয়া হবে।

০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০২:৩৮
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জের দেউলীর ঐতিহ্যবাহী অক্সফোর্ড জুনিয়র মাধ্যমিক স্কুলে বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) বিকেলে রঙিন আবহে মুখরিত হয়ে ওঠে। শিক্ষার্থীদের বিনোদন ও মননশীলতা বৃদ্ধির লক্ষে সেখানে আয়োজন করা হয় দুই ঘণ্টাব্যাপী চমকপ্রদ ম্যাজিক শো।
উপমহাদেশের খ্যাতিমান ও সার্ক রানার্সআপ ম্যাজিশিয়ান বিপ্লব রাজ তাঁর নানামুখী অভিনব পরিবেশনা দিয়ে শিক্ষার্থী, শিক্ষক-অভিভাবকসহ উপস্থিত দর্শকদের মুগ্ধ করেন।
এর আগে সকাল ৯টায় স্কুলে শুরু হয় ক্লাস পার্টি। শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় মনোমুগ্ধকর নৃত্য অনুষ্ঠান দর্শকদের মন কেড়ে নেয়। রাতের পর্বে আয়োজন করা হয়েছে গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী নাটক "আপন দুলাল" যা অনুষ্ঠানকে আরও প্রাণবন্ত করে তুলছে বলে আয়োজকরা জানান।
অনুষ্ঠানের বিভিন্ন পর্বে রাজনীতিবিদ, জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিক ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ মতবিনিময়ে অংশ নেন।
সভাপতিত্ব করেন প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মো. শফিকুল ইসলাম খান বারেক। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও বিশেষ কারণে ঢাকায় অবস্থান করায় মির্জাগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি আলহাজ্ব সাহাবুদ্দিন নান্নু আসতে পারেননি।
অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও উপজেলা বিএনপির সদস্য আশরাফ আলী হাওলাদার।
বক্তব্য দেন সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী ও উপজেলা বিএনপির সদস্য অ্যাডভোকেট মিজানুর রহমান মিজান, উপজেলা বিএনপির মৎস্যজীবী সম্পাদক খন্দকার ওয়াহিদুজ্জামান শাকিল, উপজেলা বিএনপির তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক এবং মির্জাগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মল্লিক মাকসুদ আহমেদ বায়েজীদ।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ৪ নম্বর দেউলী সুবিদখালী ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আওলাদ হোসেন, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সৈয়দ হাওলাদার ফোরকান এবং যুবদল নেতা পলাশ হাওলাদার প্রমুখ।
সুন্দরভাবে অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন, মির্জাগঞ্জ প্রেসক্লাবের সদস্য ও দৈনিক সংগ্রামের উপজেলা প্রতিনিধি এইচ এম নাসির উদ্দিন মাস্টার।’
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জের দেউলীর ঐতিহ্যবাহী অক্সফোর্ড জুনিয়র মাধ্যমিক স্কুলে বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) বিকেলে রঙিন আবহে মুখরিত হয়ে ওঠে। শিক্ষার্থীদের বিনোদন ও মননশীলতা বৃদ্ধির লক্ষে সেখানে আয়োজন করা হয় দুই ঘণ্টাব্যাপী চমকপ্রদ ম্যাজিক শো।
উপমহাদেশের খ্যাতিমান ও সার্ক রানার্সআপ ম্যাজিশিয়ান বিপ্লব রাজ তাঁর নানামুখী অভিনব পরিবেশনা দিয়ে শিক্ষার্থী, শিক্ষক-অভিভাবকসহ উপস্থিত দর্শকদের মুগ্ধ করেন।
এর আগে সকাল ৯টায় স্কুলে শুরু হয় ক্লাস পার্টি। শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় মনোমুগ্ধকর নৃত্য অনুষ্ঠান দর্শকদের মন কেড়ে নেয়। রাতের পর্বে আয়োজন করা হয়েছে গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী নাটক "আপন দুলাল" যা অনুষ্ঠানকে আরও প্রাণবন্ত করে তুলছে বলে আয়োজকরা জানান।
অনুষ্ঠানের বিভিন্ন পর্বে রাজনীতিবিদ, জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিক ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ মতবিনিময়ে অংশ নেন।
সভাপতিত্ব করেন প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মো. শফিকুল ইসলাম খান বারেক। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও বিশেষ কারণে ঢাকায় অবস্থান করায় মির্জাগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি আলহাজ্ব সাহাবুদ্দিন নান্নু আসতে পারেননি।
অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও উপজেলা বিএনপির সদস্য আশরাফ আলী হাওলাদার।
বক্তব্য দেন সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী ও উপজেলা বিএনপির সদস্য অ্যাডভোকেট মিজানুর রহমান মিজান, উপজেলা বিএনপির মৎস্যজীবী সম্পাদক খন্দকার ওয়াহিদুজ্জামান শাকিল, উপজেলা বিএনপির তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক এবং মির্জাগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মল্লিক মাকসুদ আহমেদ বায়েজীদ।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ৪ নম্বর দেউলী সুবিদখালী ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আওলাদ হোসেন, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সৈয়দ হাওলাদার ফোরকান এবং যুবদল নেতা পলাশ হাওলাদার প্রমুখ।
সুন্দরভাবে অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন, মির্জাগঞ্জ প্রেসক্লাবের সদস্য ও দৈনিক সংগ্রামের উপজেলা প্রতিনিধি এইচ এম নাসির উদ্দিন মাস্টার।’

০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২০:৪০
তিন দফা দাবি বাস্তবায়নের দাবিতে পটুয়াখালীর দুমকিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি পালন করছেন। বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) সকাল থেকে উপজেলার সব বিদ্যালয়ে ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জন করে শিক্ষকরা এই কর্মসূচি শুরু করেন। এতে চলমান বার্ষিক পরীক্ষার কার্যক্রম হুমকির মুখে পড়েছে।
সকালে দুমকি উপজেলা পরিষদ চত্বরে নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) কার্যালয়ে তিন দফা দাবি বাস্তবায়নের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি পেশ করেন আন্দোলনরত শিক্ষকরা। এতে উপজেলার বিভিন্ন বিদ্যালয়ের দুই শতাধিক সহকারী শিক্ষক অংশ নেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সুনীল চন্দ্র দেবনাথ।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছাঃ ফরিদা সুলতানা বলেন, তাদের স্মারকলিপি গ্রহন করেছি, যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে পৌছানো হবে।
শিক্ষকরা জানান, ‘প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদ’-এর কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে সারাদেশের মতো দুমকিতেও একই দাবি নিয়ে আন্দোলন চলছে। তাদের দাবিগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন না হলে কর্মসূচি আরও কঠোর করা হবে বলেও জানান তারা।
স্মারকলিপি প্রদান কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দেন সহকারী শিক্ষক নেতা কে এম জামাল আহমেদ, শাহজাহান সরদার, নেছার উদ্দিন, সাকিবুর রহমান সজিব, রেজভী আক্তার, সাদিয়া আফরিন, রুবেলসহ আরও অনেকে।
শিক্ষকদের এই কমপ্লিট শাটডাউন অব্যাহত থাকলে উপজেলার বার্ষিক পরীক্ষা গ্রহণে বড় ধরনের বিঘ্ন সৃষ্টি হতে পারে বলে অভিভাবক ও সংশ্লিষ্টরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
তিন দফা দাবি বাস্তবায়নের দাবিতে পটুয়াখালীর দুমকিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি পালন করছেন। বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) সকাল থেকে উপজেলার সব বিদ্যালয়ে ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জন করে শিক্ষকরা এই কর্মসূচি শুরু করেন। এতে চলমান বার্ষিক পরীক্ষার কার্যক্রম হুমকির মুখে পড়েছে।
সকালে দুমকি উপজেলা পরিষদ চত্বরে নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) কার্যালয়ে তিন দফা দাবি বাস্তবায়নের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি পেশ করেন আন্দোলনরত শিক্ষকরা। এতে উপজেলার বিভিন্ন বিদ্যালয়ের দুই শতাধিক সহকারী শিক্ষক অংশ নেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সুনীল চন্দ্র দেবনাথ।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছাঃ ফরিদা সুলতানা বলেন, তাদের স্মারকলিপি গ্রহন করেছি, যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে পৌছানো হবে।
শিক্ষকরা জানান, ‘প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদ’-এর কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে সারাদেশের মতো দুমকিতেও একই দাবি নিয়ে আন্দোলন চলছে। তাদের দাবিগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন না হলে কর্মসূচি আরও কঠোর করা হবে বলেও জানান তারা।
স্মারকলিপি প্রদান কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দেন সহকারী শিক্ষক নেতা কে এম জামাল আহমেদ, শাহজাহান সরদার, নেছার উদ্দিন, সাকিবুর রহমান সজিব, রেজভী আক্তার, সাদিয়া আফরিন, রুবেলসহ আরও অনেকে।
শিক্ষকদের এই কমপ্লিট শাটডাউন অব্যাহত থাকলে উপজেলার বার্ষিক পরীক্ষা গ্রহণে বড় ধরনের বিঘ্ন সৃষ্টি হতে পারে বলে অভিভাবক ও সংশ্লিষ্টরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন।

০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৭:৫৭
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পটুয়াখালী-২ (বাউফল) আসনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) তাদের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে। এবার এই আসনে দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন সাবেক এমপি শহিদুল আলম তালুকদার।
বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) প্রকাশিত তালিকায় দেশের বিভিন্ন নির্বাচনী এলাকায় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়। সেই তালিকায় পটুয়াখালী-২ (বাউফল) আসনের জন্য শহিদুল আলম তালুকদারের নাম অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরেই এই আসনে একাধিক নেতার মনোনয়ন প্রত্যাশা থাকলেও শেষ পর্যন্ত দলীয় সিদ্ধান্তে তাকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার দায়িত্ব দেওয়া হয়। নতুন প্রার্থী হিসেবে তিনি এলাকায় বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে উৎসাহ ও উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছেন। মনোনয়ন ঘোষণার পর থেকেই স্থানীয় নেতাকর্মীরা তাকে অভিনন্দন জানাতে তার বাড়ি ও রাজনৈতিক কার্যালয়ে ভিড় জমাচ্ছেন।
মনোনয়নপ্রাপ্ত শহিদুল আলম তালুকদার বলেন, ‘দল আমাকে যে দায়িত্ব দিয়েছে, আমি তা সর্বোচ্চ নিষ্ঠা ও সততার সঙ্গে পালন করব। পাশাপাশি বাউফলের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় আমার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছি। বাউফল বিএনপি ঐক্যবদ্ধ। সকলকে নিয়েই ধানের শীষ বিজয়ের পক্ষে কাজ করব।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পটুয়াখালী-২ (বাউফল) আসনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) তাদের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে। এবার এই আসনে দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন সাবেক এমপি শহিদুল আলম তালুকদার।
বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) প্রকাশিত তালিকায় দেশের বিভিন্ন নির্বাচনী এলাকায় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়। সেই তালিকায় পটুয়াখালী-২ (বাউফল) আসনের জন্য শহিদুল আলম তালুকদারের নাম অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরেই এই আসনে একাধিক নেতার মনোনয়ন প্রত্যাশা থাকলেও শেষ পর্যন্ত দলীয় সিদ্ধান্তে তাকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার দায়িত্ব দেওয়া হয়। নতুন প্রার্থী হিসেবে তিনি এলাকায় বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে উৎসাহ ও উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছেন। মনোনয়ন ঘোষণার পর থেকেই স্থানীয় নেতাকর্মীরা তাকে অভিনন্দন জানাতে তার বাড়ি ও রাজনৈতিক কার্যালয়ে ভিড় জমাচ্ছেন।
মনোনয়নপ্রাপ্ত শহিদুল আলম তালুকদার বলেন, ‘দল আমাকে যে দায়িত্ব দিয়েছে, আমি তা সর্বোচ্চ নিষ্ঠা ও সততার সঙ্গে পালন করব। পাশাপাশি বাউফলের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় আমার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছি। বাউফল বিএনপি ঐক্যবদ্ধ। সকলকে নিয়েই ধানের শীষ বিজয়ের পক্ষে কাজ করব।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০১:০৪
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:২৫
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৯:২৮
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৭:৪৮