০৬ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:৫৬
নির্বাচন কমিশনের প্রতীক তালিকায় মুলা, বেগুনসহ হাস্যকর প্রতীক রাখা তাদের রুচিবোধের প্রকাশ বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম।
রোববার (৫ অক্টোবড়) বিকেলে পঞ্চগড়ের শের-ই-বাংলা পার্কে বিভিন্ন এলাকার মসজিদ কমিটির সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
সারজিস বলেন, যে ধরনের প্রতীক মানুষের হাসির খোরাক জোগায়, তা নির্বাচন কমিশনের তালিকায় কীভাবে থাকে? এটা তাদের রুচিবোধেরই প্রকাশ। নির্বাচন কমিশনেরই ঠিক করা উচিত কোন প্রতীক থাকা উচিত। আমাদের বলে দিতে হবে কেন? দেশে কি প্রতীকের অভাব পড়েছে?
এনসিপির এই নেতা বলেন, আমরা আশা করছি, কমিশন বিষয়টি সংশোধন করবে। আইনগত কোনো বাধা না থাকায় আমরা শাপলাই প্রতীক হিসেবে রাখছি। সাদা বা লাল যে শাপলাই হোক, এমনকি শাপলার সঙ্গে অন্য কিছু যুক্ত হলেও আমাদের আপত্তি নেই।
সারজিস আলম অভিযোগ করেন, নির্বাচন কমিশন এখন স্বেচ্ছাচারিতায় লিপ্ত হয়েছে এবং কারও প্রভাবে ক্ষমতার অপব্যবহার করছে। আমরা তা মেনে নেব না। প্রয়োজনে রাজনৈতিকভাবেই মোকাবিলা করবো।
আগামীর নির্বাচনে শাপলা প্রতীক নিয়েই অংশ নেব। ভারতের মহানন্দা নদীর উজানে হঠাৎ করে নয়টি স্লুইসগেট খুলে দেওয়ায় বাংলাবান্ধার একটি গ্রাম নদীভাঙনের ঝুঁকিতে পড়েছে বলে অভিযোগ করেন সারজিস আলম।
তিনি বলেন, ভারত যদি প্রতিবেশী রাষ্ট্র হিসেবে থাকতে চায়, তাহলে তাদের আচরণও হতে হবে প্রতিবেশীর মতো। মন চাইলে গেট খুলে দেওয়া বা আটকে রাখা বন্ধ করতে হবে। না হলে বাংলাদেশে অ্যান্টি-ইন্ডিয়ান সেন্টিমেন্ট আরও বাড়বে, যা দুদেশের সম্পর্কের জন্য শুভ নয়।
তিনি হুঁশিয়ার করে বলেন, সব দিন ভারতের নয়, বাংলাদেশেরও দিন আসবে। আমরা সমতা ও ভ্রাতৃত্বের আচরণ প্রত্যাশা করি। যতদিন শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে না দেওয়া হবে, ততদিন তারা বাংলাদেশের মানুষের কাছ থেকে প্রত্যাশিত সাড়া পাবে না।
বাংলাবান্ধায় নদীর পাড়ে বাঁধ নির্মাণে বিএসএফের বাধা ও গুলির ঘটনার উল্লেখ করে সারজিস আলম বলেন, এর আগে বাংলাবান্ধার মহানন্দার পাড়ে বাঁধ দেওয়ার সময় বিএসএফ বাধা দিয়েছিল, এমনকি তারা গুলি ছুড়েছে।
বাংলাদেশের নদীর পাড়ে আমরা ব্লক দেব, আর ওরা গুলি করবে- এই সাহস যদি এবার বিএসএফ করে, তাহলে বিজিবি হোক বা বাংলাদেশের মানুষ, উপযুক্ত জবাব দেবে। ওরা ওদের পাশে যা করে আমরা তো কিছু বলতে যাই না, এখানেও তারা যেন কোনো স্পর্ধা না দেখায়।
তিনি জানান, ইতোমধ্যে তিনি পরিবেশ উপদেষ্টা ও প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছেন এবং তারা দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। সারজিস আলম জানান, জেলার পাঁচটি উপজেলার ১২০টি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের জন্য এনসিপির উদ্যোগে প্রায় সাড়ে তিন কোটি টাকার উন্নয়ন বরাদ্দ আনা হয়েছে।
পরে গণঅভ্যুত্থানসহ দেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনে নিহত ও আহতদের স্মরণে দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এনসিপি পঞ্চগড় সদর উপজেলা সমন্বয়ক নয়ন তানবীরুল বারী, জাতীয় যুব শক্তির নেতৃবৃন্দসহ অন্যান্য স্থানীয় নেতা-কর্মীরা।
নির্বাচন কমিশনের প্রতীক তালিকায় মুলা, বেগুনসহ হাস্যকর প্রতীক রাখা তাদের রুচিবোধের প্রকাশ বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম।
রোববার (৫ অক্টোবড়) বিকেলে পঞ্চগড়ের শের-ই-বাংলা পার্কে বিভিন্ন এলাকার মসজিদ কমিটির সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
সারজিস বলেন, যে ধরনের প্রতীক মানুষের হাসির খোরাক জোগায়, তা নির্বাচন কমিশনের তালিকায় কীভাবে থাকে? এটা তাদের রুচিবোধেরই প্রকাশ। নির্বাচন কমিশনেরই ঠিক করা উচিত কোন প্রতীক থাকা উচিত। আমাদের বলে দিতে হবে কেন? দেশে কি প্রতীকের অভাব পড়েছে?
এনসিপির এই নেতা বলেন, আমরা আশা করছি, কমিশন বিষয়টি সংশোধন করবে। আইনগত কোনো বাধা না থাকায় আমরা শাপলাই প্রতীক হিসেবে রাখছি। সাদা বা লাল যে শাপলাই হোক, এমনকি শাপলার সঙ্গে অন্য কিছু যুক্ত হলেও আমাদের আপত্তি নেই।
সারজিস আলম অভিযোগ করেন, নির্বাচন কমিশন এখন স্বেচ্ছাচারিতায় লিপ্ত হয়েছে এবং কারও প্রভাবে ক্ষমতার অপব্যবহার করছে। আমরা তা মেনে নেব না। প্রয়োজনে রাজনৈতিকভাবেই মোকাবিলা করবো।
আগামীর নির্বাচনে শাপলা প্রতীক নিয়েই অংশ নেব। ভারতের মহানন্দা নদীর উজানে হঠাৎ করে নয়টি স্লুইসগেট খুলে দেওয়ায় বাংলাবান্ধার একটি গ্রাম নদীভাঙনের ঝুঁকিতে পড়েছে বলে অভিযোগ করেন সারজিস আলম।
তিনি বলেন, ভারত যদি প্রতিবেশী রাষ্ট্র হিসেবে থাকতে চায়, তাহলে তাদের আচরণও হতে হবে প্রতিবেশীর মতো। মন চাইলে গেট খুলে দেওয়া বা আটকে রাখা বন্ধ করতে হবে। না হলে বাংলাদেশে অ্যান্টি-ইন্ডিয়ান সেন্টিমেন্ট আরও বাড়বে, যা দুদেশের সম্পর্কের জন্য শুভ নয়।
তিনি হুঁশিয়ার করে বলেন, সব দিন ভারতের নয়, বাংলাদেশেরও দিন আসবে। আমরা সমতা ও ভ্রাতৃত্বের আচরণ প্রত্যাশা করি। যতদিন শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে না দেওয়া হবে, ততদিন তারা বাংলাদেশের মানুষের কাছ থেকে প্রত্যাশিত সাড়া পাবে না।
বাংলাবান্ধায় নদীর পাড়ে বাঁধ নির্মাণে বিএসএফের বাধা ও গুলির ঘটনার উল্লেখ করে সারজিস আলম বলেন, এর আগে বাংলাবান্ধার মহানন্দার পাড়ে বাঁধ দেওয়ার সময় বিএসএফ বাধা দিয়েছিল, এমনকি তারা গুলি ছুড়েছে।
বাংলাদেশের নদীর পাড়ে আমরা ব্লক দেব, আর ওরা গুলি করবে- এই সাহস যদি এবার বিএসএফ করে, তাহলে বিজিবি হোক বা বাংলাদেশের মানুষ, উপযুক্ত জবাব দেবে। ওরা ওদের পাশে যা করে আমরা তো কিছু বলতে যাই না, এখানেও তারা যেন কোনো স্পর্ধা না দেখায়।
তিনি জানান, ইতোমধ্যে তিনি পরিবেশ উপদেষ্টা ও প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছেন এবং তারা দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। সারজিস আলম জানান, জেলার পাঁচটি উপজেলার ১২০টি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের জন্য এনসিপির উদ্যোগে প্রায় সাড়ে তিন কোটি টাকার উন্নয়ন বরাদ্দ আনা হয়েছে।
পরে গণঅভ্যুত্থানসহ দেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনে নিহত ও আহতদের স্মরণে দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এনসিপি পঞ্চগড় সদর উপজেলা সমন্বয়ক নয়ন তানবীরুল বারী, জাতীয় যুব শক্তির নেতৃবৃন্দসহ অন্যান্য স্থানীয় নেতা-কর্মীরা।
১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১৫:১৭
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজের একটি অংশে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর আড়াইটার পর এ ঘটনা ঘটে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার লিমা খানম। তিনি বলেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ৪টি ইউনিট কাজ করছে।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালকের মুখপাত্র মো. মাসুদুল হাসান মাসুদ জানান, কার্গো ভিলেজের পাশের একটি এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিস, বাংলাদেশ বিমানবাহিনী এবং বিমানবন্দরের দায়িত্বপ্রাপ্ত অন্য কর্মকর্তারা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন। বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে বলেও জানান তিনি।
বিস্তারিত আসছে...
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজের একটি অংশে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর আড়াইটার পর এ ঘটনা ঘটে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার লিমা খানম। তিনি বলেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ৪টি ইউনিট কাজ করছে।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালকের মুখপাত্র মো. মাসুদুল হাসান মাসুদ জানান, কার্গো ভিলেজের পাশের একটি এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিস, বাংলাদেশ বিমানবাহিনী এবং বিমানবন্দরের দায়িত্বপ্রাপ্ত অন্য কর্মকর্তারা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন। বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে বলেও জানান তিনি।
বিস্তারিত আসছে...
১৭ অক্টোবর, ২০২৫ ১৮:১৪
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে সনদে স্বাক্ষর করেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। রাজনৈতিক দলের স্বাক্ষরের পর সবার উদ্দেশে সেটি প্রদর্শন করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
জানা গেছে, বিএনপির পক্ষ থেকে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এবং সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর।
জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে ছিলেন নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এবং সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ।
এ ছাড়া গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান জোনায়েদ সাকি, নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না এবং গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকেও মঞ্চে দেখা গেছে। তবে ‘সনদের আইনি ভিত্তি নেই’ এই যুক্তি দেখিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সনদে স্বাক্ষর না করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
এর আগে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে বলা হয়, আমরা ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুত। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে অনুষ্ঠান শুরু হতে কিছু সময় বিলম্ব হতে পারে। সবকিছু ঠিকঠাক আছে এবং অতিথিদের অনেকেই ইতিমধ্যেই অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছে গেছেন। আমরা আমাদের ইতিহাসের একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা প্রত্যক্ষ করার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।
এর আগে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এপিবিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে সনদে স্বাক্ষর করেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। রাজনৈতিক দলের স্বাক্ষরের পর সবার উদ্দেশে সেটি প্রদর্শন করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
জানা গেছে, বিএনপির পক্ষ থেকে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এবং সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর।
জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে ছিলেন নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এবং সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ।
এ ছাড়া গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান জোনায়েদ সাকি, নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না এবং গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকেও মঞ্চে দেখা গেছে। তবে ‘সনদের আইনি ভিত্তি নেই’ এই যুক্তি দেখিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সনদে স্বাক্ষর না করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
এর আগে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে বলা হয়, আমরা ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুত। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে অনুষ্ঠান শুরু হতে কিছু সময় বিলম্ব হতে পারে। সবকিছু ঠিকঠাক আছে এবং অতিথিদের অনেকেই ইতিমধ্যেই অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছে গেছেন। আমরা আমাদের ইতিহাসের একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা প্রত্যক্ষ করার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।
এর আগে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এপিবিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
১৭ অক্টোবর, ২০২৫ ১৬:২৪
জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এবিপিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
উল্লেখ্য, শুক্রবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস উপস্থিত থাকবেন।
জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এবিপিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
উল্লেখ্য, শুক্রবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস উপস্থিত থাকবেন।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.