
০৩ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:৫৮
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে, নিম্নমানের সরঞ্জাম ব্যবহার, ঠিকমতো বুঝে না নেওয়াসহ বিভিন্ন কারণে সাম্প্রতিক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে জানিয়েছেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) পরিচালক ফারুক আহমেদ। তবে তদন্তের পরই নিশ্চিতভাবে দুর্ঘটনার কারণ বলা যাবে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
সোমবার মেট্রোরেল প্রকল্প এবং এর পরিচালনার সার্বিক বিষয় নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।
ফারুক আহমেদ বলেন, গত বছরের ঘটনার পর আমারা ফিজিক্যালি এবং ড্রোনের মাধ্যমে ইন্সপেকশন করেছি। গত দুই মাস আগে আমারা আবারও দেখেছি। আমাদের প্রথম কাজ হচ্ছে সেফটি নিশ্চিত করা। এর ডিজাইন গত ভুল থাকতে পারে। এছাড়া নিম্নমানের মালামাল ব্যবহার, ঠিক মতো সব বুঝে না নেয়াসহ নানা কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটতে পারে, সেটা নিশ্চিতভাবে বলা যাবে তদন্ত হবার পর। বুঝে নেবার দায়িত্ব ছিল কনসালটেন্সি প্রতিষ্ঠানের। অদক্ষতার কারণে হয়তো সেখানে ঘাটতি ছিল।
তিনি বলেন, লাইন-১ এর প্রকল্প পরিচালক নেই এটা ঠিক। প্রয়োজন অনুযায়ী দ্রুত আরও ৪-৫ জন প্রকল্প পরিচালক নিয়োগ দেয়া হবে। মেট্রো আমাদের করতে হবে। আমারা চাই সেটা স্মার্ট ফাইন্যান্সিং করতে, লোকালকে গুরুত্ব দিয়ে কাজ করার চেষ্টা আমাদের আছে। ইনভেস্টোর এর কনফ্লিক্ট অফ ইন্টারেস্ট আছে। আমাকে ৫০ বছরের ওয়ারেন্টি দেয়া হয়েছে, সেখানে আমি তো অনেকটাই অসহায়।
তিনি আরও বলেন, নতুনগুলোর ক্ষেত্রে প্রয়োজনে নকশা পরিবর্তন করা হবে। আমরা রাজনৈতিক দলসহ যারা পিলারে পোস্টারিং করছেন তাদের সরে আশার আহ্বান করছি। আমারা ফিজিক্যাল ক্র্যাকগুলো এসব থাকলে বুজতে পারব না। আমাদের খরচ অনুযায়ী পৃথিবীর সেরা মেট্রো হবার কথা কিন্তু আমাদের এই অবস্থা! যারা আগে কাজ বুঝে নিয়েছে কিংবা যারা দিয়েছে তাদের অবশ্যই অনিয়মের জন্যে আইনের আওতায় আনা উচিত। সরকারের তদন্ত শেষ হলে অবশ্যই সেটা হবে বলে আশা।”
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে, নিম্নমানের সরঞ্জাম ব্যবহার, ঠিকমতো বুঝে না নেওয়াসহ বিভিন্ন কারণে সাম্প্রতিক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে জানিয়েছেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) পরিচালক ফারুক আহমেদ। তবে তদন্তের পরই নিশ্চিতভাবে দুর্ঘটনার কারণ বলা যাবে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
সোমবার মেট্রোরেল প্রকল্প এবং এর পরিচালনার সার্বিক বিষয় নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।
ফারুক আহমেদ বলেন, গত বছরের ঘটনার পর আমারা ফিজিক্যালি এবং ড্রোনের মাধ্যমে ইন্সপেকশন করেছি। গত দুই মাস আগে আমারা আবারও দেখেছি। আমাদের প্রথম কাজ হচ্ছে সেফটি নিশ্চিত করা। এর ডিজাইন গত ভুল থাকতে পারে। এছাড়া নিম্নমানের মালামাল ব্যবহার, ঠিক মতো সব বুঝে না নেয়াসহ নানা কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটতে পারে, সেটা নিশ্চিতভাবে বলা যাবে তদন্ত হবার পর। বুঝে নেবার দায়িত্ব ছিল কনসালটেন্সি প্রতিষ্ঠানের। অদক্ষতার কারণে হয়তো সেখানে ঘাটতি ছিল।
তিনি বলেন, লাইন-১ এর প্রকল্প পরিচালক নেই এটা ঠিক। প্রয়োজন অনুযায়ী দ্রুত আরও ৪-৫ জন প্রকল্প পরিচালক নিয়োগ দেয়া হবে। মেট্রো আমাদের করতে হবে। আমারা চাই সেটা স্মার্ট ফাইন্যান্সিং করতে, লোকালকে গুরুত্ব দিয়ে কাজ করার চেষ্টা আমাদের আছে। ইনভেস্টোর এর কনফ্লিক্ট অফ ইন্টারেস্ট আছে। আমাকে ৫০ বছরের ওয়ারেন্টি দেয়া হয়েছে, সেখানে আমি তো অনেকটাই অসহায়।
তিনি আরও বলেন, নতুনগুলোর ক্ষেত্রে প্রয়োজনে নকশা পরিবর্তন করা হবে। আমরা রাজনৈতিক দলসহ যারা পিলারে পোস্টারিং করছেন তাদের সরে আশার আহ্বান করছি। আমারা ফিজিক্যাল ক্র্যাকগুলো এসব থাকলে বুজতে পারব না। আমাদের খরচ অনুযায়ী পৃথিবীর সেরা মেট্রো হবার কথা কিন্তু আমাদের এই অবস্থা! যারা আগে কাজ বুঝে নিয়েছে কিংবা যারা দিয়েছে তাদের অবশ্যই অনিয়মের জন্যে আইনের আওতায় আনা উচিত। সরকারের তদন্ত শেষ হলে অবশ্যই সেটা হবে বলে আশা।”

২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৯:০৪
সীমান্ত দিয়ে অস্ত্রসহ বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের অভিযোগে লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার দহগ্রাম ইউনিয়নের ডাংগাপাড়া এলাকায় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) এক জওয়ানকে আটক করেছে বিজিবি।
রোববার ভোরের দিকে বেদপ্রকাশ নামের ওই জওয়ানকে আটক করা হয়। তিনি ১৭৪ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের সদস্য।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিজিবি জানিয়েছে, গরু চোরাকারবারিদের তাড়া করতে গিয়ে কুয়াশায় পথ ভুলে ওই জওয়ান বাংলাদেশ ভূখণ্ডের প্রায় ১০০ গজ অভ্যন্তরে প্রবেশ করলে বিজিবির একটি টহল দল তাকে আটক করে নিজেদের ক্যাম্পে নিয়ে যান। তাকে ব্যক্তিগত অস্ত্র-গোলাবারুদ ও অন্যান্য সরঞ্জামাদিসহ আঙ্গরপোতা বিওপিতে রাখা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিষয়টি জানতে পেরে বিএসএফ এজন্য দুঃখ প্রকাশ করে ওই জওয়ানকে ফেরত দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে।
বাংলাদেশ-ভারত যৌথ সীমান্ত চুক্তি এবং আন্তর্জাতিক আইন যথাযথভাবে প্রক্রিয়া অনুসরণ করে উক্ত বিএসএফ সদস্যের ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছে বিজিবি।
এ বিষয়ে ব্যাটালিয়ন পর্যায়ে পতাকা বৈঠকের আহবান জানানো হয়েছে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৮:৫৯
বছরের শেষটা ভাল যাচ্ছে না বলিউডের। দুর্ঘটনায় আহত একাধিক অভিনেতা-অভিনেত্রী।
২০২৫ যেমন ‘ধুরন্ধর’-এর মতো সফল ছবি উপহার দিয়েছে, বছর জুড়ে তেমনই নক্ষত্রপতন। ধর্মেন্দ্র, আসরানী-সহ বর্ষীয়ান তারকা অভিনেতাদের মায়ানগরী হারিয়েছে এ বছরেই। তেমনই পরপর দুর্ঘটনায় পড়েছেন নোরা ফতেহি, ইমরান হাশমী।
রোববার সড়ক দুর্ঘটনায় মাথায় চোট পেয়েছেন নোরা ফাতেহি। শুটিং করতে গিয়ে চোট পেয়েছেন ইমরান হাশমীও। ‘আওয়ারাপন ২’-এর শুটিং চলছে রাজস্থানে। সেখানেই উঁচু জায়গায় অ্যাকশন দৃশ্য করতে গিয়ে পেটের পেশি ছিঁড়েছে তার। যার ফলে শরীরের ভিতরে রক্তপাত শুরু হয়। বিষয়টি বুঝতে পেরেই তাকে সঙ্গে সঙ্গে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। অস্ত্রোপচার করা হয়। জানা গিয়েছে, অস্ত্রোপচারের পরেই তিনি যোগ দিয়েছেন শুটে।
অভিনেতার একটি ছবি প্রকাশ্যে এসেছে। দেখা গিয়েছে, পেটে ব্যান্ডেজ নিয়েই গুরুত্বপূর্ণ দৃশ্যের শুটিং করছেন হাশমী।
নোরা ফাতেহির মতো ইমরান হাশমীর চিকিৎসকও তাকে বিশ্রামে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন। এতে প্রযোজকের লোকসান হবে, ছবির কাজ পিছিয়ে যাবে। তাই সেটে ফিরে এসেছেন হাশমী।
তবে অভিনেতা কাজের পাশাপাশি চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে নিজের যত্ন নিচ্ছেন বলেও জানিয়েছেন। হাশমীর দুর্ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়তেই উদ্বিগ্ন তার ভক্তরা। সমাজমাধ্যমে অভিনেতার দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন তারা।

২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৮:৫২

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
সীমান্ত দিয়ে অস্ত্রসহ বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের অভিযোগে লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার দহগ্রাম ইউনিয়নের ডাংগাপাড়া এলাকায় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) এক জওয়ানকে আটক করেছে বিজিবি।
রোববার ভোরের দিকে বেদপ্রকাশ নামের ওই জওয়ানকে আটক করা হয়। তিনি ১৭৪ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের সদস্য।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিজিবি জানিয়েছে, গরু চোরাকারবারিদের তাড়া করতে গিয়ে কুয়াশায় পথ ভুলে ওই জওয়ান বাংলাদেশ ভূখণ্ডের প্রায় ১০০ গজ অভ্যন্তরে প্রবেশ করলে বিজিবির একটি টহল দল তাকে আটক করে নিজেদের ক্যাম্পে নিয়ে যান। তাকে ব্যক্তিগত অস্ত্র-গোলাবারুদ ও অন্যান্য সরঞ্জামাদিসহ আঙ্গরপোতা বিওপিতে রাখা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিষয়টি জানতে পেরে বিএসএফ এজন্য দুঃখ প্রকাশ করে ওই জওয়ানকে ফেরত দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে।
বাংলাদেশ-ভারত যৌথ সীমান্ত চুক্তি এবং আন্তর্জাতিক আইন যথাযথভাবে প্রক্রিয়া অনুসরণ করে উক্ত বিএসএফ সদস্যের ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছে বিজিবি।
এ বিষয়ে ব্যাটালিয়ন পর্যায়ে পতাকা বৈঠকের আহবান জানানো হয়েছে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
বছরের শেষটা ভাল যাচ্ছে না বলিউডের। দুর্ঘটনায় আহত একাধিক অভিনেতা-অভিনেত্রী।
২০২৫ যেমন ‘ধুরন্ধর’-এর মতো সফল ছবি উপহার দিয়েছে, বছর জুড়ে তেমনই নক্ষত্রপতন। ধর্মেন্দ্র, আসরানী-সহ বর্ষীয়ান তারকা অভিনেতাদের মায়ানগরী হারিয়েছে এ বছরেই। তেমনই পরপর দুর্ঘটনায় পড়েছেন নোরা ফতেহি, ইমরান হাশমী।
রোববার সড়ক দুর্ঘটনায় মাথায় চোট পেয়েছেন নোরা ফাতেহি। শুটিং করতে গিয়ে চোট পেয়েছেন ইমরান হাশমীও। ‘আওয়ারাপন ২’-এর শুটিং চলছে রাজস্থানে। সেখানেই উঁচু জায়গায় অ্যাকশন দৃশ্য করতে গিয়ে পেটের পেশি ছিঁড়েছে তার। যার ফলে শরীরের ভিতরে রক্তপাত শুরু হয়। বিষয়টি বুঝতে পেরেই তাকে সঙ্গে সঙ্গে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। অস্ত্রোপচার করা হয়। জানা গিয়েছে, অস্ত্রোপচারের পরেই তিনি যোগ দিয়েছেন শুটে।
অভিনেতার একটি ছবি প্রকাশ্যে এসেছে। দেখা গিয়েছে, পেটে ব্যান্ডেজ নিয়েই গুরুত্বপূর্ণ দৃশ্যের শুটিং করছেন হাশমী।
নোরা ফাতেহির মতো ইমরান হাশমীর চিকিৎসকও তাকে বিশ্রামে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন। এতে প্রযোজকের লোকসান হবে, ছবির কাজ পিছিয়ে যাবে। তাই সেটে ফিরে এসেছেন হাশমী।
তবে অভিনেতা কাজের পাশাপাশি চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে নিজের যত্ন নিচ্ছেন বলেও জানিয়েছেন। হাশমীর দুর্ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়তেই উদ্বিগ্ন তার ভক্তরা। সমাজমাধ্যমে অভিনেতার দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন তারা।
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও জুলাই বিপ্লবী শরিফ ওসমান বিন হাদি এক সপ্তাহ চিকিৎসাধীন থাকার পর মারা গেছেন। ঘটনার দিন থেকেই গুঞ্জন রয়েছে, হত্যাকারীরা ভারতে পালিয়েছে। তবে পুলিশ এখনো এ তথ্য নিশ্চিত করতে পারেনি।
রোববার (২১ ডিসেম্বর) সংবাদমাধ্য়ামে দেওয়া সাক্ষাৎকারে হাদি হত্যা মামলার তদন্তকারী সংস্থা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) প্রধান মো. শফিকুল ইসলাম জানিয়েছেন, মূল সন্দেহভাজনদের অবস্থান শনাক্তে তদন্ত চলমান রয়েছে।
গত ১২ ডিসেম্বর রাজধানীর বিজয়নগর কালফার্ট এলাকায় রিকশায় যাওয়ার সময় ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হন। চলন্ত মোটরসাইকেলের পেছনে বসে তাকে গুলি করেন ফয়সাল করিম মাসুদ, যিনি মোটরসাইকেল চালাচ্ছিলেন তার সহযোগী আলমগীর কবির।
হাদির মৃত্যুতে প্রধান আসামি ফয়সাল করিম এবং তার সহযোগী আলমগীর কবিরকে গ্রেপ্তারের অগ্রগতি জানাতে সরকারকে সময় বেঁধে দিয়েছে হাদির হাতের সংগঠন ইনকিলাব মঞ্চ। দাবি করা হয়েছে, অগ্রগতি না হলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারীর পদত্যাগ চাওয়া হবে।
রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয়েছে। সেখানে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তারা হাদির হত্যা মামলার সর্বশেষ তথ্য জানাবেন। ডিবি প্রধান শফিকুল ইসলামও সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন। তিনি জানান, গত আট দিনে মামলার বিষয়ে ‘বেশ খানিকটা অগ্রগতি’ হয়েছে।
ডিবি প্রধান বলেন, ‘ঘটনায় ব্যবহৃত অস্ত্র ও মোটরসাইকেল আমরা ইতোমধ্যেই উদ্ধার করেছি। বেশ কয়েকজন আসামিকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে এখন আমরা অন্য আসামিদের অবস্থান খুঁজছি।’
হাদি হত্যা মামলায় এখন পর্যন্ত ১৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে মূল অভিযুক্ত ফয়সাল করিমের বাবা, মা, স্ত্রী, শ্যালক এবং এক বান্ধবীও রয়েছেন। এ ছাড়া হামলায় সহযোগিতার অভিযোগে আরও আট জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ময়মনসিংহ হালুয়াঘাট সীমান্ত দিয়ে পালানোর তথ্য পাওয়া মানবপাচার চক্রের দুই সদস্যকেও আটক করা হয়েছে।
ডিবি প্রধান জানিয়েছেন, ‘আটককৃত সবাইকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। হামলায় ব্যবহৃত মোটরসাইকেলের ভুল নিবন্ধন নম্বরের সূত্র ধরে একজনকে আটক করা হয়েছিল, তবে তদন্তে হত্যার সঙ্গে কোনো যোগসূত্র পাওয়া যায়নি।’
গত ১২ ডিসেম্বর গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর হাদিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে অপারেশনের পর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। তিন দিন পর উন্নত চিকিৎসার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে সিঙ্গাপুরে পাঠানো হয়। সেখানে ১৮ ডিসেম্বর রাতে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
হাদির মরদেহ দেশে ফেরানোর পর ২০ ডিসেম্বর জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়, যাতে ১০-১২ লাখ মানুষ অংশ নেন। একই দিন তাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধির পাশে দাফন করা হয়।
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও জুলাই বিপ্লবী শরিফ ওসমান বিন হাদি এক সপ্তাহ চিকিৎসাধীন থাকার পর মারা গেছেন। ঘটনার দিন থেকেই গুঞ্জন রয়েছে, হত্যাকারীরা ভারতে পালিয়েছে। তবে পুলিশ এখনো এ তথ্য নিশ্চিত করতে পারেনি।
রোববার (২১ ডিসেম্বর) সংবাদমাধ্য়ামে দেওয়া সাক্ষাৎকারে হাদি হত্যা মামলার তদন্তকারী সংস্থা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) প্রধান মো. শফিকুল ইসলাম জানিয়েছেন, মূল সন্দেহভাজনদের অবস্থান শনাক্তে তদন্ত চলমান রয়েছে।
গত ১২ ডিসেম্বর রাজধানীর বিজয়নগর কালফার্ট এলাকায় রিকশায় যাওয়ার সময় ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হন। চলন্ত মোটরসাইকেলের পেছনে বসে তাকে গুলি করেন ফয়সাল করিম মাসুদ, যিনি মোটরসাইকেল চালাচ্ছিলেন তার সহযোগী আলমগীর কবির।
হাদির মৃত্যুতে প্রধান আসামি ফয়সাল করিম এবং তার সহযোগী আলমগীর কবিরকে গ্রেপ্তারের অগ্রগতি জানাতে সরকারকে সময় বেঁধে দিয়েছে হাদির হাতের সংগঠন ইনকিলাব মঞ্চ। দাবি করা হয়েছে, অগ্রগতি না হলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারীর পদত্যাগ চাওয়া হবে।
রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয়েছে। সেখানে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তারা হাদির হত্যা মামলার সর্বশেষ তথ্য জানাবেন। ডিবি প্রধান শফিকুল ইসলামও সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন। তিনি জানান, গত আট দিনে মামলার বিষয়ে ‘বেশ খানিকটা অগ্রগতি’ হয়েছে।
ডিবি প্রধান বলেন, ‘ঘটনায় ব্যবহৃত অস্ত্র ও মোটরসাইকেল আমরা ইতোমধ্যেই উদ্ধার করেছি। বেশ কয়েকজন আসামিকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে এখন আমরা অন্য আসামিদের অবস্থান খুঁজছি।’
হাদি হত্যা মামলায় এখন পর্যন্ত ১৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে মূল অভিযুক্ত ফয়সাল করিমের বাবা, মা, স্ত্রী, শ্যালক এবং এক বান্ধবীও রয়েছেন। এ ছাড়া হামলায় সহযোগিতার অভিযোগে আরও আট জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ময়মনসিংহ হালুয়াঘাট সীমান্ত দিয়ে পালানোর তথ্য পাওয়া মানবপাচার চক্রের দুই সদস্যকেও আটক করা হয়েছে।
ডিবি প্রধান জানিয়েছেন, ‘আটককৃত সবাইকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। হামলায় ব্যবহৃত মোটরসাইকেলের ভুল নিবন্ধন নম্বরের সূত্র ধরে একজনকে আটক করা হয়েছিল, তবে তদন্তে হত্যার সঙ্গে কোনো যোগসূত্র পাওয়া যায়নি।’
গত ১২ ডিসেম্বর গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর হাদিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে অপারেশনের পর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। তিন দিন পর উন্নত চিকিৎসার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে সিঙ্গাপুরে পাঠানো হয়। সেখানে ১৮ ডিসেম্বর রাতে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
হাদির মরদেহ দেশে ফেরানোর পর ২০ ডিসেম্বর জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়, যাতে ১০-১২ লাখ মানুষ অংশ নেন। একই দিন তাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধির পাশে দাফন করা হয়।