২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৯:৫২
আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে একটি অবাধ, সুষ্ঠু এবং শান্তিপূর্ণ সাধারণ নির্বাচন নিশ্চিত করার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে। এ নির্বাচন আয়োজনের জন্য বাংলাদেশ সম্পূর্ণ প্রস্তুত।
স্থানীয় সময় গত সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) নিউইয়র্কে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক বিশেষ দূত বিশেষ দূত সার্জিও গোরের সঙ্গে এক বৈঠকে এসব বলেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক বিশেষ দূত বিশেষ দূত সার্জিও গোর প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বের প্রশংসা করেন ও যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের এ প্রচেষ্টায় সহায়তা অব্যাহত রাখবে বলে আশ্বাস দেন।
বৈঠকে উভয় পক্ষ বাণিজ্য, দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা, সার্কের পুনরুজ্জীবন, রোহিঙ্গা সংকট এবং ঢাকাকে লক্ষ্য করে বিভ্রান্তিকর তথ্যের বিস্তার-সহ বিস্তৃত দ্বিপাক্ষিক এবং আঞ্চলিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
কক্সবাজারের ক্যাম্পে বসবাসরত দশ লাখের বেশি রোহিঙ্গার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের অব্যাহত সহায়তা কামনা করেন প্রধান উপদেষ্টা। এর জবাবে মার্কিন কর্মকর্তারা জানান, রোহিঙ্গাদের জন্য তাদের জীবনরক্ষাকারী সহায়তা অব্যাহত থাকবে।
ড. ইউনূস বলেন, সার্ক পুনরুজ্জীবনে তৎপরতা জোরদার করেছে অন্তর্বর্তী সরকার, যা এক দশকেরও বেশি সময় ধরে শীর্ষ সম্মেলন আয়োজন করতে পারেনি। বাংলাদেশ আসিয়ানে যোগদানে আগ্রহী। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অর্থনীতির সঙ্গে সংযুক্ত হলে বাংলাদেশের উন্নয়ন আরও দ্রুত গতিতে এগিয়ে যাবে।
এ ছাড়া নেপাল, ভুটান ও ভারতের সাত উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যের সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারের ওপরও গুরুত্ব দেন প্রধান উপদেষ্টা। ড. ইউনূস বলেন, আঞ্চলিক সহযোগিতা বাড়াতে পারলে আমাদের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি আরও দ্রুত হবে।
বৈঠক শেষে সার্জিও গোরকে সুবিধাজনক সময়ে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান প্রধান উপদেষ্টা। এর আগে, জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনে যোগ দিতে সোমবার দুপুরে (নিউইয়র্ক সময়) এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি বাণিজ্যিক ফ্লাইটে জন এফ কেনেডি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছালে প্রধান উপদেষ্টাকে বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানান যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত তারেক মো. আরিফুল ইসলাম।
সফর সঙ্গী হিসেবে রয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন ও যুগ্ম আহ্বায়ক ডা. তাসনিম জারা ঢাকা থেকে প্রতিনিধি দলের সঙ্গে যোগ দেন। এ ছাড়া জামায়াত নেতা নকিবুর রহমান তারেক যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রতিনিধি দলে যুক্ত হন।
এ ছাড়া প্রতিনিধি দলে রয়েছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, জ্বালানি উপদেষ্টা এম ফাওজুল কবির খান, আন্তর্জাতিক বিষয়ক বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকি, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান, বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন, প্রধান উপদেষ্টার প্রধান সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়া, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) বিষয়ক প্রধান সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ, পররাষ্ট্র সচিব আসাদ আলম সিয়াম ও প্রেসসচিব শফিকুল আলম। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের পাশাপাশি একাধিক উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে অংশ নেবেন প্রধান উপদেষ্টা।
প্রধান উপদেষ্টা গত সোমবার সন্ধ্যায় 'সামাজিক ব্যবসা, যুব ও প্রযুক্তি' শীর্ষক এক উচ্চপর্যায়ের অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন, যা টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়নে বৈশ্বিক সামাজিক ব্যবসা কমিটি আয়োজন করবে। এ ছাড়া তিনি এসডিজি ডিনার ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানেও অংশ নেবেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সাধারণ বিতর্ক (ইউএনজিএ) (২৩-২৭ ও ২৯ সেপ্টেম্বর) চলাকালে বিশ্বনেতারা তাদের অবস্থান ও অগ্রাধিকার তুলে ধরবেন। প্রধান উপদেষ্টা ২৬ সেপ্টেম্বর ভাষণ দেবেন। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ প্রথমবারের মতো রোহিঙ্গা মুসলিম ও মিয়ানমারের অন্যান্য সংখ্যালঘুদের পরিস্থিতি নিয়ে উচ্চপর্যায়ের সম্মেলন আয়োজন করবে।
প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেসসচিব আবুল কালাম আজাদ বলেন, এ বছর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে বাংলাদেশের সরকারি প্রতিনিধি দলে রাজনৈতিক নেতাদের অন্তর্ভুক্তি একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ।
এটি বিশ্বের সামনে জাতীয় ঐক্যের বার্তা পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি রাজনৈতিক মতপার্থক্য অতিক্রম করে সম্পর্ক জোরদারের সুযোগ তৈরি করবে। নির্বাচিত সরকার ফেব্রুয়ারিতে দায়িত্ব নেওয়ার কথা। এমন সময়ে এই সফর অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।
বহুমাত্রিক বৈশ্বিক সংকটের মধ্যে এ মঞ্চ বাংলাদেশের রাজনৈতিক নেতৃত্বের পারস্পরিক বোঝাপড়া বৃদ্ধির সুযোগ করে দিতে পারে। ইউএনজিএ-পরবর্তী রোহিঙ্গা সংকট বিষয়ক প্লেনারি অধিবেশনে নেতাদের সরাসরি উপস্থিতি নীতিগত ধারাবাহিকতা রক্ষার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
এ ছাড়া প্রবাসী বাংলাদেশি ও ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে বৈঠক দেশের ভবিষ্যৎ শাসনব্যবস্থার জন্য মূল্যবান দিকনির্দেশনা দিতে পারে। সফর শেষে প্রধান উপদেষ্টা আগামী ২ অক্টোবর দেশে ফিরবেন।
আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে একটি অবাধ, সুষ্ঠু এবং শান্তিপূর্ণ সাধারণ নির্বাচন নিশ্চিত করার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে। এ নির্বাচন আয়োজনের জন্য বাংলাদেশ সম্পূর্ণ প্রস্তুত।
স্থানীয় সময় গত সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) নিউইয়র্কে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক বিশেষ দূত বিশেষ দূত সার্জিও গোরের সঙ্গে এক বৈঠকে এসব বলেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক বিশেষ দূত বিশেষ দূত সার্জিও গোর প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বের প্রশংসা করেন ও যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের এ প্রচেষ্টায় সহায়তা অব্যাহত রাখবে বলে আশ্বাস দেন।
বৈঠকে উভয় পক্ষ বাণিজ্য, দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা, সার্কের পুনরুজ্জীবন, রোহিঙ্গা সংকট এবং ঢাকাকে লক্ষ্য করে বিভ্রান্তিকর তথ্যের বিস্তার-সহ বিস্তৃত দ্বিপাক্ষিক এবং আঞ্চলিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
কক্সবাজারের ক্যাম্পে বসবাসরত দশ লাখের বেশি রোহিঙ্গার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের অব্যাহত সহায়তা কামনা করেন প্রধান উপদেষ্টা। এর জবাবে মার্কিন কর্মকর্তারা জানান, রোহিঙ্গাদের জন্য তাদের জীবনরক্ষাকারী সহায়তা অব্যাহত থাকবে।
ড. ইউনূস বলেন, সার্ক পুনরুজ্জীবনে তৎপরতা জোরদার করেছে অন্তর্বর্তী সরকার, যা এক দশকেরও বেশি সময় ধরে শীর্ষ সম্মেলন আয়োজন করতে পারেনি। বাংলাদেশ আসিয়ানে যোগদানে আগ্রহী। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অর্থনীতির সঙ্গে সংযুক্ত হলে বাংলাদেশের উন্নয়ন আরও দ্রুত গতিতে এগিয়ে যাবে।
এ ছাড়া নেপাল, ভুটান ও ভারতের সাত উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যের সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারের ওপরও গুরুত্ব দেন প্রধান উপদেষ্টা। ড. ইউনূস বলেন, আঞ্চলিক সহযোগিতা বাড়াতে পারলে আমাদের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি আরও দ্রুত হবে।
বৈঠক শেষে সার্জিও গোরকে সুবিধাজনক সময়ে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান প্রধান উপদেষ্টা। এর আগে, জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনে যোগ দিতে সোমবার দুপুরে (নিউইয়র্ক সময়) এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি বাণিজ্যিক ফ্লাইটে জন এফ কেনেডি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছালে প্রধান উপদেষ্টাকে বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানান যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত তারেক মো. আরিফুল ইসলাম।
সফর সঙ্গী হিসেবে রয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন ও যুগ্ম আহ্বায়ক ডা. তাসনিম জারা ঢাকা থেকে প্রতিনিধি দলের সঙ্গে যোগ দেন। এ ছাড়া জামায়াত নেতা নকিবুর রহমান তারেক যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রতিনিধি দলে যুক্ত হন।
এ ছাড়া প্রতিনিধি দলে রয়েছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, জ্বালানি উপদেষ্টা এম ফাওজুল কবির খান, আন্তর্জাতিক বিষয়ক বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকি, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান, বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন, প্রধান উপদেষ্টার প্রধান সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়া, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) বিষয়ক প্রধান সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ, পররাষ্ট্র সচিব আসাদ আলম সিয়াম ও প্রেসসচিব শফিকুল আলম। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের পাশাপাশি একাধিক উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে অংশ নেবেন প্রধান উপদেষ্টা।
প্রধান উপদেষ্টা গত সোমবার সন্ধ্যায় 'সামাজিক ব্যবসা, যুব ও প্রযুক্তি' শীর্ষক এক উচ্চপর্যায়ের অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন, যা টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়নে বৈশ্বিক সামাজিক ব্যবসা কমিটি আয়োজন করবে। এ ছাড়া তিনি এসডিজি ডিনার ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানেও অংশ নেবেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সাধারণ বিতর্ক (ইউএনজিএ) (২৩-২৭ ও ২৯ সেপ্টেম্বর) চলাকালে বিশ্বনেতারা তাদের অবস্থান ও অগ্রাধিকার তুলে ধরবেন। প্রধান উপদেষ্টা ২৬ সেপ্টেম্বর ভাষণ দেবেন। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ প্রথমবারের মতো রোহিঙ্গা মুসলিম ও মিয়ানমারের অন্যান্য সংখ্যালঘুদের পরিস্থিতি নিয়ে উচ্চপর্যায়ের সম্মেলন আয়োজন করবে।
প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেসসচিব আবুল কালাম আজাদ বলেন, এ বছর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে বাংলাদেশের সরকারি প্রতিনিধি দলে রাজনৈতিক নেতাদের অন্তর্ভুক্তি একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ।
এটি বিশ্বের সামনে জাতীয় ঐক্যের বার্তা পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি রাজনৈতিক মতপার্থক্য অতিক্রম করে সম্পর্ক জোরদারের সুযোগ তৈরি করবে। নির্বাচিত সরকার ফেব্রুয়ারিতে দায়িত্ব নেওয়ার কথা। এমন সময়ে এই সফর অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।
বহুমাত্রিক বৈশ্বিক সংকটের মধ্যে এ মঞ্চ বাংলাদেশের রাজনৈতিক নেতৃত্বের পারস্পরিক বোঝাপড়া বৃদ্ধির সুযোগ করে দিতে পারে। ইউএনজিএ-পরবর্তী রোহিঙ্গা সংকট বিষয়ক প্লেনারি অধিবেশনে নেতাদের সরাসরি উপস্থিতি নীতিগত ধারাবাহিকতা রক্ষার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
এ ছাড়া প্রবাসী বাংলাদেশি ও ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে বৈঠক দেশের ভবিষ্যৎ শাসনব্যবস্থার জন্য মূল্যবান দিকনির্দেশনা দিতে পারে। সফর শেষে প্রধান উপদেষ্টা আগামী ২ অক্টোবর দেশে ফিরবেন।
১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১৫:১৭
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজের একটি অংশে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর আড়াইটার পর এ ঘটনা ঘটে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার লিমা খানম। তিনি বলেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ৪টি ইউনিট কাজ করছে।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালকের মুখপাত্র মো. মাসুদুল হাসান মাসুদ জানান, কার্গো ভিলেজের পাশের একটি এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিস, বাংলাদেশ বিমানবাহিনী এবং বিমানবন্দরের দায়িত্বপ্রাপ্ত অন্য কর্মকর্তারা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন। বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে বলেও জানান তিনি।
বিস্তারিত আসছে...
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজের একটি অংশে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর আড়াইটার পর এ ঘটনা ঘটে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার লিমা খানম। তিনি বলেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ৪টি ইউনিট কাজ করছে।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালকের মুখপাত্র মো. মাসুদুল হাসান মাসুদ জানান, কার্গো ভিলেজের পাশের একটি এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিস, বাংলাদেশ বিমানবাহিনী এবং বিমানবন্দরের দায়িত্বপ্রাপ্ত অন্য কর্মকর্তারা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন। বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে বলেও জানান তিনি।
বিস্তারিত আসছে...
১৭ অক্টোবর, ২০২৫ ১৮:১৪
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে সনদে স্বাক্ষর করেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। রাজনৈতিক দলের স্বাক্ষরের পর সবার উদ্দেশে সেটি প্রদর্শন করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
জানা গেছে, বিএনপির পক্ষ থেকে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এবং সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর।
জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে ছিলেন নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এবং সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ।
এ ছাড়া গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান জোনায়েদ সাকি, নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না এবং গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকেও মঞ্চে দেখা গেছে। তবে ‘সনদের আইনি ভিত্তি নেই’ এই যুক্তি দেখিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সনদে স্বাক্ষর না করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
এর আগে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে বলা হয়, আমরা ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুত। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে অনুষ্ঠান শুরু হতে কিছু সময় বিলম্ব হতে পারে। সবকিছু ঠিকঠাক আছে এবং অতিথিদের অনেকেই ইতিমধ্যেই অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছে গেছেন। আমরা আমাদের ইতিহাসের একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা প্রত্যক্ষ করার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।
এর আগে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এপিবিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে সনদে স্বাক্ষর করেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। রাজনৈতিক দলের স্বাক্ষরের পর সবার উদ্দেশে সেটি প্রদর্শন করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
জানা গেছে, বিএনপির পক্ষ থেকে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এবং সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর।
জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে ছিলেন নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এবং সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ।
এ ছাড়া গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান জোনায়েদ সাকি, নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না এবং গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকেও মঞ্চে দেখা গেছে। তবে ‘সনদের আইনি ভিত্তি নেই’ এই যুক্তি দেখিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সনদে স্বাক্ষর না করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
এর আগে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে বলা হয়, আমরা ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুত। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে অনুষ্ঠান শুরু হতে কিছু সময় বিলম্ব হতে পারে। সবকিছু ঠিকঠাক আছে এবং অতিথিদের অনেকেই ইতিমধ্যেই অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছে গেছেন। আমরা আমাদের ইতিহাসের একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা প্রত্যক্ষ করার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।
এর আগে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এপিবিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
১৭ অক্টোবর, ২০২৫ ১৬:২৪
জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এবিপিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
উল্লেখ্য, শুক্রবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস উপস্থিত থাকবেন।
জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এবিপিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
উল্লেখ্য, শুক্রবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস উপস্থিত থাকবেন।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.