২৫ মে, ২০২৫ ১৫:১৫
ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী স্বৈরাচার শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে হাজির হওয়ার জন্য দুটি জাতীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। আগামী ৭ দিনের মধ্যে একটি বাংলা ও একটি ইংরেজি দৈনিকে এ সংক্রান্ত বিষয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে আজ রবিবার এই নির্দেশ দেয় আদালত।
ভারত থেকে বক্তব্য দেওয়ার মাধ্যমে বিচারকাজ বাধাগ্রস্ত করা এবং হুমকির অভিযোগে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ এনেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের (আইসিটি) তদন্ত দল।
এসময়, বিচারকাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগ কেন আনা হবে না, তার ব্যাখ্যা দিতে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নির্দেশ দেয় আদালত।
তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, ‘২২৭টি মামলা হয়েছে, ২২৭জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়েছি’, ভারত থেকে শেখ হাসিনার দেওয়া এমন অডিও বক্তব্যের সত্যতার প্রমাণ পাওয়া গেছে। এর আগে, শেখ হাসিনার অডিও রেকর্ড পাওয়ার কথা জানিয়েছিল প্রসিকিউশন টিম। পরে আদালত আলামতের ফরেনসিক তদন্ত করার আদেশ দিয়েছিল।
ট্রাইব্যুনালে আজ আনুষ্ঠানিক একটি অভিযোগ দাখিল করেছে প্রসিকিউশন বিভাগ। এর মাধ্যমে জুলাই অভ্যুত্থানের প্রথম মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার প্রক্রিয়া শুরু হলো। এদিন রাজধানীর চানখাঁরপুলে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের সময় ছয়জনকে হত্যার ঘটনায় ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমান হাবিবসহ আটজনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করেছে প্রসিকিউশন বিভাগ।
ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী স্বৈরাচার শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে হাজির হওয়ার জন্য দুটি জাতীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। আগামী ৭ দিনের মধ্যে একটি বাংলা ও একটি ইংরেজি দৈনিকে এ সংক্রান্ত বিষয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে আজ রবিবার এই নির্দেশ দেয় আদালত।
ভারত থেকে বক্তব্য দেওয়ার মাধ্যমে বিচারকাজ বাধাগ্রস্ত করা এবং হুমকির অভিযোগে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ এনেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের (আইসিটি) তদন্ত দল।
এসময়, বিচারকাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগ কেন আনা হবে না, তার ব্যাখ্যা দিতে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নির্দেশ দেয় আদালত।
তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, ‘২২৭টি মামলা হয়েছে, ২২৭জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়েছি’, ভারত থেকে শেখ হাসিনার দেওয়া এমন অডিও বক্তব্যের সত্যতার প্রমাণ পাওয়া গেছে। এর আগে, শেখ হাসিনার অডিও রেকর্ড পাওয়ার কথা জানিয়েছিল প্রসিকিউশন টিম। পরে আদালত আলামতের ফরেনসিক তদন্ত করার আদেশ দিয়েছিল।
ট্রাইব্যুনালে আজ আনুষ্ঠানিক একটি অভিযোগ দাখিল করেছে প্রসিকিউশন বিভাগ। এর মাধ্যমে জুলাই অভ্যুত্থানের প্রথম মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার প্রক্রিয়া শুরু হলো। এদিন রাজধানীর চানখাঁরপুলে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের সময় ছয়জনকে হত্যার ঘটনায় ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমান হাবিবসহ আটজনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করেছে প্রসিকিউশন বিভাগ।
০৮ জুন, ২০২৫ ১৮:১৭
বাংলাদেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ আবারও বাড়তে শুরু করেছে। গত ৫ জুন নতুন করে একজনের মৃত্যুও হয়েছে। এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে চারজনের করোনাভাইরাস পরীক্ষায় ৩ জনের শরীরে সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে রোববার (৮ জুন) পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এই সময়ে ৬জন করোনা রোগী সুস্থ হয়েছেন, তবে কোনো নতুন মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি। দেশে এখন পর্যন্ত মোট ২০ লাখ ৫১ হাজার ৭৪২ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যে ২০ লাখ ১৯ হাজার ৩৬৩ জন সুস্থ হয়ে উঠেছেন।
এবং মোট ২৯ হাজার ৫০০ জন মারা গেছেন।
এদিকে, করোনাভাইরাসের এই ঊর্ধ্বগতির কারণে ঈদ উপলক্ষে ট্রেনের ফিরতি যাত্রায় যাত্রীদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে এবং মাস্ক পরার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্প্রতি করোনা সংক্রমণ হারের ঊর্ধ্বগতি বিবেচনা করে জনসমাগমপূর্ণ এলাকায় সবাইকে মাস্ক পরার জন্য অনুরোধ করেছে।
এবং বয়স্ক ও অসুস্থ ব্যক্তিদের এ ধরনের স্থান এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।’
বাংলাদেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ আবারও বাড়তে শুরু করেছে। গত ৫ জুন নতুন করে একজনের মৃত্যুও হয়েছে। এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে চারজনের করোনাভাইরাস পরীক্ষায় ৩ জনের শরীরে সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে রোববার (৮ জুন) পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এই সময়ে ৬জন করোনা রোগী সুস্থ হয়েছেন, তবে কোনো নতুন মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি। দেশে এখন পর্যন্ত মোট ২০ লাখ ৫১ হাজার ৭৪২ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যে ২০ লাখ ১৯ হাজার ৩৬৩ জন সুস্থ হয়ে উঠেছেন।
এবং মোট ২৯ হাজার ৫০০ জন মারা গেছেন।
এদিকে, করোনাভাইরাসের এই ঊর্ধ্বগতির কারণে ঈদ উপলক্ষে ট্রেনের ফিরতি যাত্রায় যাত্রীদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে এবং মাস্ক পরার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্প্রতি করোনা সংক্রমণ হারের ঊর্ধ্বগতি বিবেচনা করে জনসমাগমপূর্ণ এলাকায় সবাইকে মাস্ক পরার জন্য অনুরোধ করেছে।
এবং বয়স্ক ও অসুস্থ ব্যক্তিদের এ ধরনের স্থান এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।’
০৬ জুন, ২০২৫ ০৭:২২
দেশের দক্ষিণবঙ্গের প্রবেশদ্বার পদ্মা সেতুতে এবারের ঈদ যাত্রায় অতীতের সব রেকর্ড ভেঙ্গে সর্বোচ্চ টোল আদায় হয়েছে। বৃহস্পতিবার পদ্মা সেতুতে ৫ কোটি ৪৩ লাখ ২৮ হাজার টাকার টোল আদায়ের মাইল ফলক অর্জন হয়েছে। এ সময় সেতু দিয়ে সর্বোচ্চ ৫২ হাজার ৪৮৭ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে।
শুক্রবার (৬ জুন) সকাল ৯ টায় সেতু কর্তৃপক্ষের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. মাসুদ রানা সিকদার স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এর মধ্যে মাওয়া প্রান্ত হয়ে পদ্মা সেতু পারি দিয়েছে ৩৫হাজার ৯৮৫টি যানবাহন।
জাজিরা প্রান্ত দিয়ে পারি দিয়েছে ১৬ হাজার ৫০২টি যানবাহন। এর আগে ২০২২ সালের ২৬ জুন সর্বোচ্চ ৫১ হাজার ৩১৬ টি যানবাহন পারাপার হয় এবং ২০২৪ সালের ৯ এপ্রিল সর্বোচ্চ টোল আদায় হয়েছিল ৪ কোটি ৮৯ লাখ ৯৪ হাজার ৭০০ টাকা।
এ বিষয়ে সেতু কর্তৃপক্ষের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. মাসুদ রানা সিকদার জানান, সেতু দিয়ে একদিনে সর্বোচ্চ সংখ্যক যানবাহন পারাপার এবং সর্বোচ্চ টোল আদায়ের এক নতুন মাইলফলক অর্জিত হয়েছে। এ ঐতিহাসিক অর্জনে জনজীবনে শান্তি ও স্বস্তি আনয়নে বর্তমান সরকারের কমিটমেন্টের প্রতিফলন ঘটেছে।
এই পরিসংখ্যানগুলো দেশের সড়ক অবকাঠামো ব্যবস্থাপনায় সেতু কর্তৃপক্ষের সক্ষমতা এবং দক্ষতার প্রতিফলন। এই সাফল্যের মাধ্যমে ঘরমুখো মানুষের ঈদ যাত্রা আরও স্বস্তিদায়ক ও সুশৃঙ্খল হয়েছে। সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগসহ এ অভিযাত্রায় সকল পক্ষের আন্তরিক সহযোগিতা ও দায়িত্ববোধ এই সাফল্যকে সম্ভব করেছে।
দেশের দক্ষিণবঙ্গের প্রবেশদ্বার পদ্মা সেতুতে এবারের ঈদ যাত্রায় অতীতের সব রেকর্ড ভেঙ্গে সর্বোচ্চ টোল আদায় হয়েছে। বৃহস্পতিবার পদ্মা সেতুতে ৫ কোটি ৪৩ লাখ ২৮ হাজার টাকার টোল আদায়ের মাইল ফলক অর্জন হয়েছে। এ সময় সেতু দিয়ে সর্বোচ্চ ৫২ হাজার ৪৮৭ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে।
শুক্রবার (৬ জুন) সকাল ৯ টায় সেতু কর্তৃপক্ষের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. মাসুদ রানা সিকদার স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এর মধ্যে মাওয়া প্রান্ত হয়ে পদ্মা সেতু পারি দিয়েছে ৩৫হাজার ৯৮৫টি যানবাহন।
জাজিরা প্রান্ত দিয়ে পারি দিয়েছে ১৬ হাজার ৫০২টি যানবাহন। এর আগে ২০২২ সালের ২৬ জুন সর্বোচ্চ ৫১ হাজার ৩১৬ টি যানবাহন পারাপার হয় এবং ২০২৪ সালের ৯ এপ্রিল সর্বোচ্চ টোল আদায় হয়েছিল ৪ কোটি ৮৯ লাখ ৯৪ হাজার ৭০০ টাকা।
এ বিষয়ে সেতু কর্তৃপক্ষের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. মাসুদ রানা সিকদার জানান, সেতু দিয়ে একদিনে সর্বোচ্চ সংখ্যক যানবাহন পারাপার এবং সর্বোচ্চ টোল আদায়ের এক নতুন মাইলফলক অর্জিত হয়েছে। এ ঐতিহাসিক অর্জনে জনজীবনে শান্তি ও স্বস্তি আনয়নে বর্তমান সরকারের কমিটমেন্টের প্রতিফলন ঘটেছে।
এই পরিসংখ্যানগুলো দেশের সড়ক অবকাঠামো ব্যবস্থাপনায় সেতু কর্তৃপক্ষের সক্ষমতা এবং দক্ষতার প্রতিফলন। এই সাফল্যের মাধ্যমে ঘরমুখো মানুষের ঈদ যাত্রা আরও স্বস্তিদায়ক ও সুশৃঙ্খল হয়েছে। সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগসহ এ অভিযাত্রায় সকল পক্ষের আন্তরিক সহযোগিতা ও দায়িত্ববোধ এই সাফল্যকে সম্ভব করেছে।
০৪ জুন, ২০২৫ ১৪:১৯
আর মাত্র দুই দিন পরেই পবিত্র ঈদুল আজহা। ঈদের আনন্দ পরিবারের সঙ্গে ভাগাভাগি করে নিতে নাড়ির টানে বাড়ি ফিরছে মানুষ। অনেকেই বাসের ছাদসহ ট্রাক ও পিকআপভ্যানে ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফিরছেন। এবারের ঈদযাত্রায় ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে যানবাহনের চাপ থাকলেও নেই যানজট। তবে দ্বিগুণ ভাড়া গুনতে হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন যাত্রীরা।
ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের এলেঙ্গা বাস স্টেশন, রাবনা বাইপাস, আশেকপুর বাইপাস ঘুরে দেখা যায়, ঘরমুখো যাত্রীরা যানবাহনের জন্য অপেক্ষা করছেন। যাত্রীবাহী বাস ছাড়াও ট্রাক, পিকআপ, বিভিন্ন সড়কের লোকাল বাস, লেগুনায় যাত্রী পরিবহন করা হচ্ছে।
মহাসড়কে বাসের চেয়ে প্রাইভেট কার ও মোটরসাইকেল বেশি দেখা গেছে। এছাড়াও বাড়তি ভাড়া দিতে হচ্ছে যাত্রীদের। যাত্রী পরিবহন করছে ভাড়ায়চালিত মোটরসাইকেল, মাইক্রোবাস ও প্রাইভেট কার। গণপরিবহন সংকট ও অতিরিক্ত ভাড়ার কারণে অনেকেই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে খোলা ট্রাক-পিকআপ ও বাসের ছাদে গন্তব্যে যাচ্ছেন।
এদিকে ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের গোড়াই থেকে যমুনা সেতু পর্যন্ত প্রায় ৬৫ কিলোমিটার সড়কে সার্বিক নিরাপত্তা ও ঈদযাত্রা স্বস্তিদায়ক করতে জেলা পুলিশের প্রায় ৬ শতাধিক সদস্য দায়িত্ব পালন করছেন। পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনীও মহাসড়কে দায়িত্ব পালন করছে।
চন্দ্রা থেকে আসা বাসের যাত্রী নূর মোহাম্মদ রুবেল বলেন, চন্দ্রা থেকে আগে টাঙ্গাইল আসতাম ৬০ থেকে ৭০ টাকা লাগতো। আজ চন্দ্রা থেকে টাঙ্গাইল আসলাম ২০০ টাকা দিয়ে। অনেক সময় দাঁড়িয়ে থেকে বাস পেয়েছি।
আরেক যাত্রী জিল্লুর রহমান বলেন, টাঙ্গাইলের আশেকপুর বাইপাসে প্রায় এক ঘণ্টা দাঁড়িয়ে আছি। কোনো গাড়ি থামছে না। আমি নিজ এলাকা বগুড়া যাব। গাড়ি থামলেও ভাড়া বেশি চাচ্ছে। আগে বগুড়া যেতাম ২০০ টাকা দিয়ে আজ ৩০০ টাকা চাইতেছে।
ঢাকা থেকে আসা যাত্রী রিনা বেগম বলেন, পরিবারের সবাইকে নিয়ে গ্রামের বাড়ি বগুড়া যাচ্ছি। আজকে ভাড়া বেশি নিচ্ছে। ঢাকা থেকে ৫০০ টাকা দিয়ে বগুড়া আসতাম। আর আজকে ৬০০ টাকা দিয়ে আসতে হয়েছে।
সিরাজগঞ্জের যাত্রী রোজিনা আক্তার বলেন, বাস না পেয়ে ট্রাকে করে যাচ্ছি। পরিবারের সাথে ঈদের আনন্দ ভাগ করে নিতে পারব এটাই বড় আনন্দ। অনেকেই বাস না পেয়ে ট্রাক ও পিকআপে করে যাচ্ছেন। বাসে দ্বিগুণ ভাড়া চাচ্ছে। এজন্য ট্রাকে করে যাইতেছি।
মিরপুর থেকে মোটরসাইকেল নিয়ে আসা মোক্তাজুল ইসলাম বলেন, আমি রাজশাহী যাব। এবার আমি মোটরসাইকেল নিয়ে বাড়ি যাচ্ছি। বাসে ঈদের সময় ভাড়া বেশি নেয়। যেখানে ৩০০ টাকা ভাড়া বাসে সেখানে ৬০০ টাকা নেয়।
এজন্য মোটরসাইকেল নিয়ে যাচ্ছি। টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক শরীফা হক বলেন, এখন পর্যন্ত ভোগান্তি ছাড়াই মানুষ বাড়ি যেতে পারছে। তবে আগের তুলনায় মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে।
আর মাত্র দুই দিন পরেই পবিত্র ঈদুল আজহা। ঈদের আনন্দ পরিবারের সঙ্গে ভাগাভাগি করে নিতে নাড়ির টানে বাড়ি ফিরছে মানুষ। অনেকেই বাসের ছাদসহ ট্রাক ও পিকআপভ্যানে ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফিরছেন। এবারের ঈদযাত্রায় ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে যানবাহনের চাপ থাকলেও নেই যানজট। তবে দ্বিগুণ ভাড়া গুনতে হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন যাত্রীরা।
ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের এলেঙ্গা বাস স্টেশন, রাবনা বাইপাস, আশেকপুর বাইপাস ঘুরে দেখা যায়, ঘরমুখো যাত্রীরা যানবাহনের জন্য অপেক্ষা করছেন। যাত্রীবাহী বাস ছাড়াও ট্রাক, পিকআপ, বিভিন্ন সড়কের লোকাল বাস, লেগুনায় যাত্রী পরিবহন করা হচ্ছে।
মহাসড়কে বাসের চেয়ে প্রাইভেট কার ও মোটরসাইকেল বেশি দেখা গেছে। এছাড়াও বাড়তি ভাড়া দিতে হচ্ছে যাত্রীদের। যাত্রী পরিবহন করছে ভাড়ায়চালিত মোটরসাইকেল, মাইক্রোবাস ও প্রাইভেট কার। গণপরিবহন সংকট ও অতিরিক্ত ভাড়ার কারণে অনেকেই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে খোলা ট্রাক-পিকআপ ও বাসের ছাদে গন্তব্যে যাচ্ছেন।
এদিকে ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের গোড়াই থেকে যমুনা সেতু পর্যন্ত প্রায় ৬৫ কিলোমিটার সড়কে সার্বিক নিরাপত্তা ও ঈদযাত্রা স্বস্তিদায়ক করতে জেলা পুলিশের প্রায় ৬ শতাধিক সদস্য দায়িত্ব পালন করছেন। পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনীও মহাসড়কে দায়িত্ব পালন করছে।
চন্দ্রা থেকে আসা বাসের যাত্রী নূর মোহাম্মদ রুবেল বলেন, চন্দ্রা থেকে আগে টাঙ্গাইল আসতাম ৬০ থেকে ৭০ টাকা লাগতো। আজ চন্দ্রা থেকে টাঙ্গাইল আসলাম ২০০ টাকা দিয়ে। অনেক সময় দাঁড়িয়ে থেকে বাস পেয়েছি।
আরেক যাত্রী জিল্লুর রহমান বলেন, টাঙ্গাইলের আশেকপুর বাইপাসে প্রায় এক ঘণ্টা দাঁড়িয়ে আছি। কোনো গাড়ি থামছে না। আমি নিজ এলাকা বগুড়া যাব। গাড়ি থামলেও ভাড়া বেশি চাচ্ছে। আগে বগুড়া যেতাম ২০০ টাকা দিয়ে আজ ৩০০ টাকা চাইতেছে।
ঢাকা থেকে আসা যাত্রী রিনা বেগম বলেন, পরিবারের সবাইকে নিয়ে গ্রামের বাড়ি বগুড়া যাচ্ছি। আজকে ভাড়া বেশি নিচ্ছে। ঢাকা থেকে ৫০০ টাকা দিয়ে বগুড়া আসতাম। আর আজকে ৬০০ টাকা দিয়ে আসতে হয়েছে।
সিরাজগঞ্জের যাত্রী রোজিনা আক্তার বলেন, বাস না পেয়ে ট্রাকে করে যাচ্ছি। পরিবারের সাথে ঈদের আনন্দ ভাগ করে নিতে পারব এটাই বড় আনন্দ। অনেকেই বাস না পেয়ে ট্রাক ও পিকআপে করে যাচ্ছেন। বাসে দ্বিগুণ ভাড়া চাচ্ছে। এজন্য ট্রাকে করে যাইতেছি।
মিরপুর থেকে মোটরসাইকেল নিয়ে আসা মোক্তাজুল ইসলাম বলেন, আমি রাজশাহী যাব। এবার আমি মোটরসাইকেল নিয়ে বাড়ি যাচ্ছি। বাসে ঈদের সময় ভাড়া বেশি নেয়। যেখানে ৩০০ টাকা ভাড়া বাসে সেখানে ৬০০ টাকা নেয়।
এজন্য মোটরসাইকেল নিয়ে যাচ্ছি। টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক শরীফা হক বলেন, এখন পর্যন্ত ভোগান্তি ছাড়াই মানুষ বাড়ি যেতে পারছে। তবে আগের তুলনায় মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.