
२९ মে, २০२५ १५:५५
এ মুহূর্তে দক্ষিণী সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির পরিচালক সন্দীপ রেড্ডি বঙ্গা বিতর্ক জড়িয়ে বিনোদন জগতে আলোচনায়। বলিউড অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকোনের আট ঘণ্টার কাজ আর ২০ কোটি টাকা পারিশ্রমিক চাওয়া নিয়েই শুরু হয়েছে এ বিতর্ক। এর জেরেই নাকি বাদ পড়তে হয়েছে প্রথম সারির অভিনেত্রীকে। বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক তৈরি হতেই নাম না করে ‘নারীবাদ’ নিয়েও খোঁচা দিয়েছেন পরিচালক।
যদিও বঙ্গার ঝুলিতে সিনেমার সংখ্যা মাত্র তিনটি। আর তাতেই আলোচনা-সমালোচনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছেন পরিচালক। তার উত্থান তেলেগু সিনেমা ‘অর্জুন রেড্ডি’র মাধ্যমে। বিজয় দেবেরাকোন্ডা অভিনীত এ সিনেমাটির পরিচালক হিসাবে সন্দীপের ক্যারিয়ারের অন্যতম সেরা সিনেমা তো বটেই। পাশাপাশি এ সিনেমায় অভিনয় করেই নজরে এসেছিলেন অধুনা দক্ষিণী তারকা বিজয়।
এর আগে একাধিক সিনেমায় ছোটখাটো চরিত্রে অভিনয় করেছেন বিজয়। তবে ‘অর্জুন রেড্ডি’ প্রায় রাতারাতি ভাগ্যবদলে দিয়েছিল এ অভিনেতার। তারকা তকমা পেতেও আর সবুর করতে হয়নি তাকে। তা সত্ত্বেও সিনেমাটি নিয়ে কম বিতর্ক হয়নি। কিন্তু কেন?
কারণ ‘অর্জুন রেড্ডি’ সিনেমার মুখ্য চরিত্র অর্জুন রেড্ডি আদপে একজন চূড়ান্ত রগচটা মানুষ। তার রাগ হলেই সে এক কিস্তিতে চারটে সিগারেটে টান দেয়। তাতেও মাথা ঠান্ডা না হলে সেই রাগের কোপ গিয়ে পড়ে তার বন্ধুবান্ধবদের ওপরে। তার রোষের হাত থেকে মুক্তি নেই তার বাড়ির পরিচারিকারও। রেগেমেগে তাকেও ছুরি হাতে তাড়া করে সে। তা ছাড়া অতিরিক্ত রাগের বশে প্রেমিকার গায়ে হাত তোলা তো আছেই। সঙ্গে আছে ঘন ঘন চোখরাঙানো শাসানি।
ঠিক একই রকমের পুরুষ বঙ্গার ‘অ্যানিমেল’ সিনেমার মুখ্য চরিত্র রণবিজয়। উগ্র পৌরুষের পালে এভাবেই হাওয়া দেন বঙ্গা— এমনটিই অভিযোগ পরিচালকের বিরুদ্ধে। তাই তাকে 'নারীবিদ্বেষী' আখ্যা দিয়েছে সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি।
নিজে বিয়ে করেছেন ভালোবেসে। স্ত্রীর নাম মনীষা রেড্ডি। স্ত্রীকে আড়ালেই রেখেছেন সন্দীপ। পরিচালকের কোনো সিনেমার প্রদর্শনীতে এখন পর্যন্ত দেখা যায়নি স্ত্রী মনীষাকে। ২০১৪ সালে বিয়ে করেন দুজনে। এক পুত্র ও এক কন্যাসন্তানের বাবা-মা তারা। তার স্ত্রীকে নিয়ে তেমন কোনো তথ্য সেভাবে দেওয়া নেই সামাজিক মাধ্যমে। ইনস্টাগ্রামে আছেন বটে। যদিও অ্যাকাউন্টটি ‘ব্যক্তিগত’ করে রাখা। স্বামী ছাড়া অন্য কাউকে সামাজিক মাধ্যমে অনুসরণও করেন না বঙ্গাপত্নী।
এ মুহূর্তে দক্ষিণী সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির পরিচালক সন্দীপ রেড্ডি বঙ্গা বিতর্ক জড়িয়ে বিনোদন জগতে আলোচনায়। বলিউড অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকোনের আট ঘণ্টার কাজ আর ২০ কোটি টাকা পারিশ্রমিক চাওয়া নিয়েই শুরু হয়েছে এ বিতর্ক। এর জেরেই নাকি বাদ পড়তে হয়েছে প্রথম সারির অভিনেত্রীকে। বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক তৈরি হতেই নাম না করে ‘নারীবাদ’ নিয়েও খোঁচা দিয়েছেন পরিচালক।
যদিও বঙ্গার ঝুলিতে সিনেমার সংখ্যা মাত্র তিনটি। আর তাতেই আলোচনা-সমালোচনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছেন পরিচালক। তার উত্থান তেলেগু সিনেমা ‘অর্জুন রেড্ডি’র মাধ্যমে। বিজয় দেবেরাকোন্ডা অভিনীত এ সিনেমাটির পরিচালক হিসাবে সন্দীপের ক্যারিয়ারের অন্যতম সেরা সিনেমা তো বটেই। পাশাপাশি এ সিনেমায় অভিনয় করেই নজরে এসেছিলেন অধুনা দক্ষিণী তারকা বিজয়।
এর আগে একাধিক সিনেমায় ছোটখাটো চরিত্রে অভিনয় করেছেন বিজয়। তবে ‘অর্জুন রেড্ডি’ প্রায় রাতারাতি ভাগ্যবদলে দিয়েছিল এ অভিনেতার। তারকা তকমা পেতেও আর সবুর করতে হয়নি তাকে। তা সত্ত্বেও সিনেমাটি নিয়ে কম বিতর্ক হয়নি। কিন্তু কেন?
কারণ ‘অর্জুন রেড্ডি’ সিনেমার মুখ্য চরিত্র অর্জুন রেড্ডি আদপে একজন চূড়ান্ত রগচটা মানুষ। তার রাগ হলেই সে এক কিস্তিতে চারটে সিগারেটে টান দেয়। তাতেও মাথা ঠান্ডা না হলে সেই রাগের কোপ গিয়ে পড়ে তার বন্ধুবান্ধবদের ওপরে। তার রোষের হাত থেকে মুক্তি নেই তার বাড়ির পরিচারিকারও। রেগেমেগে তাকেও ছুরি হাতে তাড়া করে সে। তা ছাড়া অতিরিক্ত রাগের বশে প্রেমিকার গায়ে হাত তোলা তো আছেই। সঙ্গে আছে ঘন ঘন চোখরাঙানো শাসানি।
ঠিক একই রকমের পুরুষ বঙ্গার ‘অ্যানিমেল’ সিনেমার মুখ্য চরিত্র রণবিজয়। উগ্র পৌরুষের পালে এভাবেই হাওয়া দেন বঙ্গা— এমনটিই অভিযোগ পরিচালকের বিরুদ্ধে। তাই তাকে 'নারীবিদ্বেষী' আখ্যা দিয়েছে সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি।
নিজে বিয়ে করেছেন ভালোবেসে। স্ত্রীর নাম মনীষা রেড্ডি। স্ত্রীকে আড়ালেই রেখেছেন সন্দীপ। পরিচালকের কোনো সিনেমার প্রদর্শনীতে এখন পর্যন্ত দেখা যায়নি স্ত্রী মনীষাকে। ২০১৪ সালে বিয়ে করেন দুজনে। এক পুত্র ও এক কন্যাসন্তানের বাবা-মা তারা। তার স্ত্রীকে নিয়ে তেমন কোনো তথ্য সেভাবে দেওয়া নেই সামাজিক মাধ্যমে। ইনস্টাগ্রামে আছেন বটে। যদিও অ্যাকাউন্টটি ‘ব্যক্তিগত’ করে রাখা। স্বামী ছাড়া অন্য কাউকে সামাজিক মাধ্যমে অনুসরণও করেন না বঙ্গাপত্নী।
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १९:२५
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १८:০८
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १७:০८
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १६:০০

१০ ডিসেম্বর, २০२५ १४:२८
আশির দশকে বলিউডের প্রথম সারিতে জায়গা করে নিয়েছিলেন রতি অগ্নিহোত্রী। শুধুমাত্র বলিপাড়ায় নয়, তামিল, তেলুগু, কন্নড়, মালয়ালম এমনকি, বাংলা ছবিতেও অভিনয় করতে দেখা যায় রতিকে। ক্যারিয়ারের শিখরে থাকাকালীন পারিবারিক নির্যাতনের শিকার হন তিনি। যা তাকে ঠেলে দেয় দুঃসহ নরক যন্ত্রণায়।
১৯৮০-এর দশকে ‘এক দুজে কে লিয়ে’ ও ‘কুলি’ ছবির সুবাদে রতি ছিলেন তৎকালীন বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় মুখ। কিন্তু ১৯৮৫ সালে স্থপতি অনিল বিরওয়ানিকে বিয়ে করে তিনি চলচ্চিত্রজীবন থেকে দূরে সরে যান। বাইরে থেকে সুখের সংসার মনে হলেও অন্তর্গত বাস্তব ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন।
বহু বছর পর এক আবেগঘন সাক্ষাৎকারে রতি জানান, বিয়ের শুরুর দিক থেকেই শারীরিক নির্যাতন শুরু হয়েছিল।
প্রায় ৩০ বছর ধরে তিনি তা সহ্য করেছেন—হাসিমুখে, নিখুঁত জনসমক্ষ ইমেজের আড়ালে। এত কিছু সহ্য করেও কেন থেকে গিয়েছিলেন? রতি জানান, তাঁর থাকার দুটি কারণ ছিল—বিবাহবন্ধনের পবিত্রতায় বিশ্বাস আর বিয়ের এক বছরের মধ্যেই ছেলে তনুজ বিরওয়ানির জন্ম।
ছেলের ভবিষ্যৎকে অগ্রাধিকার দিয়ে রতি বারবার নিজেকে বুঝিয়েছেন, একদিন না একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে। তিনি জানান, নির্যাতনের বেশির ভাগ আঘাতই এমন জায়গায় করা হতো, যাতে চোট বা দাগ বাইরে থেকে দেখা না যায়; এতে ‘সুখী পরিবার’-এর ভান বজায় রাখতে সুবিধা হতো।
শেষ পর্যন্ত কি তাঁকে বেরিয়ে আসতে বাধ্য করেছিল? ২০১৫ সালের ৭ মার্চ পরিস্থিতি নাটকীয় মোড় নেয়। সেদিন তাঁদের ছেলে তনুজ ছিল পুনেতে শুটিংয়ে। হঠাৎই এক সহিংস ঘটনার পর তিনি বুঝে যান, ঘুরে দাঁড়াতে হবে।
রতি বলেন, ‘তখন আমার বয়স ৫৪। ভাবলাম, বয়স বাড়বে, শরীর দুর্বল হবে, একদিন এটি আমাকে মেরে ফেলবে।
এক সপ্তাহ পর রতি একা পুলিশ স্টেশনে গিয়ে সাহস সঞ্চয় করে প্রথমবারের মতো নির্যাতনের অভিযোগ করেন। মা যে এত বছর ধরে এমন অবস্থার মধ্যে ছিলেন, তা জানতে পেরে তনুজ তাঁর পাশে দাঁড়ান। মায়ের সঙ্গে থাকতে তিনি সরে আসেন ওরলির ফ্ল্যাট থেকে। পরে তিনি চেষ্টা করেছিলেন মা–বাবার সম্পর্ক মেরামত করতে, কিন্তু রতি আর কখনোই ওরলির সেই বাসায় ফিরে যাননি। নতুন শুরু করার জন্য তিনি চলে যান তাঁর লোনাভালার বাংলোতে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রতি এখন বেশির ভাগ সময় কাটান পোল্যান্ডে। সেখানে বোন অনিতার সঙ্গে মিলে একটি রেস্টুরেন্ট পরিচালনা করেন। অন্যদিকে ছেলে তনুজ বিরওয়ানি কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন ভারতের বিনোদনজগতে।
আশির দশকে বলিউডের প্রথম সারিতে জায়গা করে নিয়েছিলেন রতি অগ্নিহোত্রী। শুধুমাত্র বলিপাড়ায় নয়, তামিল, তেলুগু, কন্নড়, মালয়ালম এমনকি, বাংলা ছবিতেও অভিনয় করতে দেখা যায় রতিকে। ক্যারিয়ারের শিখরে থাকাকালীন পারিবারিক নির্যাতনের শিকার হন তিনি। যা তাকে ঠেলে দেয় দুঃসহ নরক যন্ত্রণায়।
১৯৮০-এর দশকে ‘এক দুজে কে লিয়ে’ ও ‘কুলি’ ছবির সুবাদে রতি ছিলেন তৎকালীন বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় মুখ। কিন্তু ১৯৮৫ সালে স্থপতি অনিল বিরওয়ানিকে বিয়ে করে তিনি চলচ্চিত্রজীবন থেকে দূরে সরে যান। বাইরে থেকে সুখের সংসার মনে হলেও অন্তর্গত বাস্তব ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন।
বহু বছর পর এক আবেগঘন সাক্ষাৎকারে রতি জানান, বিয়ের শুরুর দিক থেকেই শারীরিক নির্যাতন শুরু হয়েছিল।
প্রায় ৩০ বছর ধরে তিনি তা সহ্য করেছেন—হাসিমুখে, নিখুঁত জনসমক্ষ ইমেজের আড়ালে। এত কিছু সহ্য করেও কেন থেকে গিয়েছিলেন? রতি জানান, তাঁর থাকার দুটি কারণ ছিল—বিবাহবন্ধনের পবিত্রতায় বিশ্বাস আর বিয়ের এক বছরের মধ্যেই ছেলে তনুজ বিরওয়ানির জন্ম।
ছেলের ভবিষ্যৎকে অগ্রাধিকার দিয়ে রতি বারবার নিজেকে বুঝিয়েছেন, একদিন না একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে। তিনি জানান, নির্যাতনের বেশির ভাগ আঘাতই এমন জায়গায় করা হতো, যাতে চোট বা দাগ বাইরে থেকে দেখা না যায়; এতে ‘সুখী পরিবার’-এর ভান বজায় রাখতে সুবিধা হতো।
শেষ পর্যন্ত কি তাঁকে বেরিয়ে আসতে বাধ্য করেছিল? ২০১৫ সালের ৭ মার্চ পরিস্থিতি নাটকীয় মোড় নেয়। সেদিন তাঁদের ছেলে তনুজ ছিল পুনেতে শুটিংয়ে। হঠাৎই এক সহিংস ঘটনার পর তিনি বুঝে যান, ঘুরে দাঁড়াতে হবে।
রতি বলেন, ‘তখন আমার বয়স ৫৪। ভাবলাম, বয়স বাড়বে, শরীর দুর্বল হবে, একদিন এটি আমাকে মেরে ফেলবে।
এক সপ্তাহ পর রতি একা পুলিশ স্টেশনে গিয়ে সাহস সঞ্চয় করে প্রথমবারের মতো নির্যাতনের অভিযোগ করেন। মা যে এত বছর ধরে এমন অবস্থার মধ্যে ছিলেন, তা জানতে পেরে তনুজ তাঁর পাশে দাঁড়ান। মায়ের সঙ্গে থাকতে তিনি সরে আসেন ওরলির ফ্ল্যাট থেকে। পরে তিনি চেষ্টা করেছিলেন মা–বাবার সম্পর্ক মেরামত করতে, কিন্তু রতি আর কখনোই ওরলির সেই বাসায় ফিরে যাননি। নতুন শুরু করার জন্য তিনি চলে যান তাঁর লোনাভালার বাংলোতে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রতি এখন বেশির ভাগ সময় কাটান পোল্যান্ডে। সেখানে বোন অনিতার সঙ্গে মিলে একটি রেস্টুরেন্ট পরিচালনা করেন। অন্যদিকে ছেলে তনুজ বিরওয়ানি কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন ভারতের বিনোদনজগতে।

০९ ডিসেম্বর, २০२५ १४:০७
বলিউডের বরেণ্য নির্মাতা রাজকুমার হিরানির সুপারহিট ছবি ‘থ্রি ইডিয়টস’। ২০০৯ সালে মুক্তির পর থেকেই ছবিটি দর্শকের হৃদয়ে দাগ কেটে আছে। আমির খান, কারিনা কাপুর, আর মাধবন ও শারমন জোশি অভিনীত এই ছবির জনপ্রিয়তা এখনও অটুট।
সেই ছবির সিক্যুয়েল নিয়ে আগ্রহী ছিলেন দর্শক। এ নিয়ে অনেক জল্পনা কল্পনা শোনা যাচ্ছিলো। অবশেষে তৈরি হচ্ছে সিক্যুয়েল। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের শীর্ষস্থানীয় সংবাদমাধ্যম।
পিংকভিলা-র এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পরিচালক রাজকুমার হিরানি ইতোমধ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস ২’-এর চিত্রনাট্য চূড়ান্ত করেছেন। আগামী ২০২৬ সালের দ্বিতীয়ার্ধে ছবির শুটিং শুরু হওয়ার কথা। সিক্যুয়েলে থাকছেন আগের ছবির মূল চার তারকা আমির খান, কারিনা কাপুর খান, আর মাধবন ও শারমন জোশি।
প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়, নির্মাতা ও পুরো টিম চিত্রনাট্য নিয়ে অত্যন্ত উচ্ছ্বসিত। তারা মনে করছেন, প্রথম ছবির যে আবেগ, হাস্যরস ও বার্তা সবকিছুরই ধারাবাহিকতা ফিরে এসেছে নতুন স্ক্রিপ্টে।
নতুন ছবির কাহিনি শুরু হবে ঠিক সেখান থেকেই, যেখানে ২০০৯ সালের ছবিটি শেষ হয়েছিল। প্রায় ১৫ বছর পর র্যাঞ্চো, ফারহান ও রাজুর জীবন কোন পথে এগিয়েছে সেই নিয়েই এগোবে গল্প।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, আমির খান ও রাজকুমার হিরানি তাদের পরিকল্পিত দাদাসাহেব ফালকে জীবনীচিত্রের কাজ আপাতত স্থগিত রেখেছেন। কারণ, তারা চিত্রনাট্য নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন।
প্রথম ‘থ্রি ইডিয়টস’ ছিল তিন বন্ধুকে ঘিরে নির্মিত এক আবেগঘন গল্প, যা প্রকৌশল শিক্ষার কঠোর বাস্তবতা ও জীবনের দর্শনকে হাস্যরসের মাধ্যমে উপস্থাপন করেছিল। ছবিটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে সেরা জনপ্রিয় বিনোদনধর্মী চলচ্চিত্রসহ তিনটি পুরস্কার জিতে নেয়।
দর্শকের মধ্যে এই ছবির জনপ্রিয়তা ও আবেগ বিবেচনায়, সিক্যুয়েল নিয়ে এখন থেকেই উত্তেজনা তৈরি হয়েছে।
বলিউডের বরেণ্য নির্মাতা রাজকুমার হিরানির সুপারহিট ছবি ‘থ্রি ইডিয়টস’। ২০০৯ সালে মুক্তির পর থেকেই ছবিটি দর্শকের হৃদয়ে দাগ কেটে আছে। আমির খান, কারিনা কাপুর, আর মাধবন ও শারমন জোশি অভিনীত এই ছবির জনপ্রিয়তা এখনও অটুট।
সেই ছবির সিক্যুয়েল নিয়ে আগ্রহী ছিলেন দর্শক। এ নিয়ে অনেক জল্পনা কল্পনা শোনা যাচ্ছিলো। অবশেষে তৈরি হচ্ছে সিক্যুয়েল। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের শীর্ষস্থানীয় সংবাদমাধ্যম।
পিংকভিলা-র এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পরিচালক রাজকুমার হিরানি ইতোমধ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস ২’-এর চিত্রনাট্য চূড়ান্ত করেছেন। আগামী ২০২৬ সালের দ্বিতীয়ার্ধে ছবির শুটিং শুরু হওয়ার কথা। সিক্যুয়েলে থাকছেন আগের ছবির মূল চার তারকা আমির খান, কারিনা কাপুর খান, আর মাধবন ও শারমন জোশি।
প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়, নির্মাতা ও পুরো টিম চিত্রনাট্য নিয়ে অত্যন্ত উচ্ছ্বসিত। তারা মনে করছেন, প্রথম ছবির যে আবেগ, হাস্যরস ও বার্তা সবকিছুরই ধারাবাহিকতা ফিরে এসেছে নতুন স্ক্রিপ্টে।
নতুন ছবির কাহিনি শুরু হবে ঠিক সেখান থেকেই, যেখানে ২০০৯ সালের ছবিটি শেষ হয়েছিল। প্রায় ১৫ বছর পর র্যাঞ্চো, ফারহান ও রাজুর জীবন কোন পথে এগিয়েছে সেই নিয়েই এগোবে গল্প।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, আমির খান ও রাজকুমার হিরানি তাদের পরিকল্পিত দাদাসাহেব ফালকে জীবনীচিত্রের কাজ আপাতত স্থগিত রেখেছেন। কারণ, তারা চিত্রনাট্য নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন।
প্রথম ‘থ্রি ইডিয়টস’ ছিল তিন বন্ধুকে ঘিরে নির্মিত এক আবেগঘন গল্প, যা প্রকৌশল শিক্ষার কঠোর বাস্তবতা ও জীবনের দর্শনকে হাস্যরসের মাধ্যমে উপস্থাপন করেছিল। ছবিটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে সেরা জনপ্রিয় বিনোদনধর্মী চলচ্চিত্রসহ তিনটি পুরস্কার জিতে নেয়।
দর্শকের মধ্যে এই ছবির জনপ্রিয়তা ও আবেগ বিবেচনায়, সিক্যুয়েল নিয়ে এখন থেকেই উত্তেজনা তৈরি হয়েছে।

০१ ডিসেম্বর, २০२५ १५:५९
অস্ট্রিয়ার আলোচিত ফ্যাশন ইনফ্লুয়েন্সার স্টেফানি পিপার নিখোঁজ হওয়ার পর থেকেই তৈরি হয়েছিল রহস্য। কিন্তু তার পরিণতি যে এতো ভয়াবহ হবে, তা হয়তো কেউ কল্পনাও করেনি। সম্প্রতি একটি স্যুটকেসের ভেতর থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ৩১ বছর বয়সী এই নারীর মরদেহ। পুলিশ জানিয়েছে, স্টেফানিকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছেন তার প্রাক্তন প্রেমিকই! এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের কথা তিনি স্বীকারও করে নিয়েছেন।
অস্ট্রিয়ার সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, শ্বাসরোধ করে হত্যার পর স্টেফানির মরদেহ একটি স্যুটকেসে ভরে স্লোভেনিয়ার এক জঙ্গলে পুঁতে রাখা হয়। এই ঘটনায় অভিযুক্তের দুই পুরুষ আত্মীয়কেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
জানা গেছে, মেকআপ, ফ্যাশন ও গান নিয়ে কনটেন্ট তৈরি করতেন স্টেফানি পিপার। গত ২৩ নভেম্বর একটি পার্টি থেকে বাড়ি ফেরার পর থেকেই তিনি নিখোঁজ ছিলেন।
স্থানীয় পুলিশ জানিয়েছে, ২৩ নভেম্বর রাতে পার্টি থেকে ফিরে পিপার একজন বন্ধুকে মেসেজ করে জানান যে তিনি নিরাপদে বাড়িতে পৌঁছেছেন। তবে এর কিছুক্ষণ পরই তিনি আরেকটি মেসেজ পাঠান, যেখানে সিঁড়ির ঘরে কেউ আছে বলে তার সন্দেহ হয়।
এ সময় পিপারের প্রতিবেশীরা পুলিশকে জানান, ঘটনার সময় তারা বাড়িতে ঝগড়ার শব্দ শুনেছিলেন এবং পিপারের সাবেক প্রেমিককে ওই ভবনে দেখতে পেয়েছিলেন।
পুলিশ জানায়, পিপারের প্রাক্তন প্রেমিক স্লোভেনিয়াতে গ্রেপ্তার হন। স্লোভেনিয়া-অস্ট্রিয়া সীমান্তের কাছে একটি ক্যাসিনোর পার্কিং লটে তার গাড়িতে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পরই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
অস্ট্রিয়ার আলোচিত ফ্যাশন ইনফ্লুয়েন্সার স্টেফানি পিপার নিখোঁজ হওয়ার পর থেকেই তৈরি হয়েছিল রহস্য। কিন্তু তার পরিণতি যে এতো ভয়াবহ হবে, তা হয়তো কেউ কল্পনাও করেনি। সম্প্রতি একটি স্যুটকেসের ভেতর থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ৩১ বছর বয়সী এই নারীর মরদেহ। পুলিশ জানিয়েছে, স্টেফানিকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছেন তার প্রাক্তন প্রেমিকই! এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের কথা তিনি স্বীকারও করে নিয়েছেন।
অস্ট্রিয়ার সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, শ্বাসরোধ করে হত্যার পর স্টেফানির মরদেহ একটি স্যুটকেসে ভরে স্লোভেনিয়ার এক জঙ্গলে পুঁতে রাখা হয়। এই ঘটনায় অভিযুক্তের দুই পুরুষ আত্মীয়কেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
জানা গেছে, মেকআপ, ফ্যাশন ও গান নিয়ে কনটেন্ট তৈরি করতেন স্টেফানি পিপার। গত ২৩ নভেম্বর একটি পার্টি থেকে বাড়ি ফেরার পর থেকেই তিনি নিখোঁজ ছিলেন।
স্থানীয় পুলিশ জানিয়েছে, ২৩ নভেম্বর রাতে পার্টি থেকে ফিরে পিপার একজন বন্ধুকে মেসেজ করে জানান যে তিনি নিরাপদে বাড়িতে পৌঁছেছেন। তবে এর কিছুক্ষণ পরই তিনি আরেকটি মেসেজ পাঠান, যেখানে সিঁড়ির ঘরে কেউ আছে বলে তার সন্দেহ হয়।
এ সময় পিপারের প্রতিবেশীরা পুলিশকে জানান, ঘটনার সময় তারা বাড়িতে ঝগড়ার শব্দ শুনেছিলেন এবং পিপারের সাবেক প্রেমিককে ওই ভবনে দেখতে পেয়েছিলেন।
পুলিশ জানায়, পিপারের প্রাক্তন প্রেমিক স্লোভেনিয়াতে গ্রেপ্তার হন। স্লোভেনিয়া-অস্ট্রিয়া সীমান্তের কাছে একটি ক্যাসিনোর পার্কিং লটে তার গাড়িতে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পরই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.