২৫ জুন, ২০২৫ ০৮:০৩
পৃথিবীর সর্বনাশের জন্য যারা দায়ী, তারা আমরা সবাই এখানে হাজির। আমরা আসামি এ মন্তব্য করলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বুধবার (২৫ জুন) রাজধানীর চীন-মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে বিশ্ব পরিবেশ দিবস এবং পরিবেশ ও বৃক্ষমেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘আমাদের পুরোনো কবিরা বলে গেছেন, সাগরের সব পানি যদি কালি হত, বনের সব গাছ যদি কলম হতো, তাহলে এই অপরাধের বর্ণনা শেষ করা যেত না। একই অপরাধ আমরা করে যাচ্ছি প্রতিদিন।
আজকের পৃথিবী বিভিন্ন ধরনের সংকটে জড়িত। যুদ্ধবিগ্রহ, প্রযুক্তির অপব্যবহার আমাদের সামনে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি করেছে। কিন্তু যে চ্যালেঞ্জটা আমরা এখনো অনেকে উপলব্ধি করতে পারছি না, সেটা হলো প্রকৃতির বিধ্বংসী-রূপ।
এটা প্রকৃতির দোষ না, আমাদের দোষ। আমরা মানুষ যারা এখানে বসবাস করি, প্রকৃতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার কথা। কিন্তু তাল মিলিয়ে না চলে উল্টো পথে চলি। দোষটা প্রকৃতির না, দোষটা হলো প্রকৃতি-বিধ্বংসী এক জীব, যার নাম মানুষ।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের সামনে দৈত্যাকারে হাজির হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে জলবায়ু সংকট। সে ক্রমাগত হুঙ্কার দিচ্ছে, হয় আমরা থাকবো, না হয় তোমরা থাকবে। দুইজন একসঙ্গে থাকতে পারবে না। প্লাস্টিকের ব্যবহার পৃথিবীতে তিন ধরনের সংকট বাড়িয়ে দিয়েছে।
জলবায়ুগত সংকট, প্রকৃতিগত সংকট, জীববৈচিত্র্যের ক্ষতি। এটা শুধু প্লাস্টিকের জন্য। আরো বহু জিনিস আছে। প্লাস্টিক ক্রমাগত হুঙ্কার দিচ্ছে, হয় আমরা থাকবো, না হয় তোমরা থাকবে। দুইজন একসঙ্গে থাকতে পারবে না।
তাদের জয়যাত্রা অব্যাহত রয়েছে। তারা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে হাসছে আর আমাদের অসহায়ত্ব দেখছে। আমাদের উদ্যোগের অভাব দেখছে। আমরা সব জয় করে নিলাম তোমরা কিছুই করতে পারলে না। এই অসহায়ত্বের মধ্যে আমরা ২০২৫ সালে এই দিবস পালন করছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘প্লাস্টিক ব্যবস্থাপনা ঠিকঠাক না থাকায়, পৃথিবীর জলাশয়গুলো পলিথিন ও প্লাস্টিকে ছেয়ে গেছে। জীববৈচিত্র্য ধ্বংসের মুখে পড়ছে। প্লাস্টিক এমন এক জিনিস, যার জন্ম আছে মৃত্যু নেই। পৃথিবীর সব কিছুর মৃত্যু আছে, তার মৃত্যু নেই।
এসব ক্রমাগত বাড়ে, ফলে তা সবকিছু জয় করে ফেলে। আমরা দিবস উদযাপন করে ঘরে ফিরে যাব, যথারীতি প্লাস্টিক ব্যবহার করব।’ অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী, পরিবেশ আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ এবং পরিবেশসচেতন বিভিন্ন শিক্ষার্থী ও সংগঠনের প্রতিনিধিরা।
পৃথিবীর সর্বনাশের জন্য যারা দায়ী, তারা আমরা সবাই এখানে হাজির। আমরা আসামি এ মন্তব্য করলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বুধবার (২৫ জুন) রাজধানীর চীন-মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে বিশ্ব পরিবেশ দিবস এবং পরিবেশ ও বৃক্ষমেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘আমাদের পুরোনো কবিরা বলে গেছেন, সাগরের সব পানি যদি কালি হত, বনের সব গাছ যদি কলম হতো, তাহলে এই অপরাধের বর্ণনা শেষ করা যেত না। একই অপরাধ আমরা করে যাচ্ছি প্রতিদিন।
আজকের পৃথিবী বিভিন্ন ধরনের সংকটে জড়িত। যুদ্ধবিগ্রহ, প্রযুক্তির অপব্যবহার আমাদের সামনে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি করেছে। কিন্তু যে চ্যালেঞ্জটা আমরা এখনো অনেকে উপলব্ধি করতে পারছি না, সেটা হলো প্রকৃতির বিধ্বংসী-রূপ।
এটা প্রকৃতির দোষ না, আমাদের দোষ। আমরা মানুষ যারা এখানে বসবাস করি, প্রকৃতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার কথা। কিন্তু তাল মিলিয়ে না চলে উল্টো পথে চলি। দোষটা প্রকৃতির না, দোষটা হলো প্রকৃতি-বিধ্বংসী এক জীব, যার নাম মানুষ।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের সামনে দৈত্যাকারে হাজির হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে জলবায়ু সংকট। সে ক্রমাগত হুঙ্কার দিচ্ছে, হয় আমরা থাকবো, না হয় তোমরা থাকবে। দুইজন একসঙ্গে থাকতে পারবে না। প্লাস্টিকের ব্যবহার পৃথিবীতে তিন ধরনের সংকট বাড়িয়ে দিয়েছে।
জলবায়ুগত সংকট, প্রকৃতিগত সংকট, জীববৈচিত্র্যের ক্ষতি। এটা শুধু প্লাস্টিকের জন্য। আরো বহু জিনিস আছে। প্লাস্টিক ক্রমাগত হুঙ্কার দিচ্ছে, হয় আমরা থাকবো, না হয় তোমরা থাকবে। দুইজন একসঙ্গে থাকতে পারবে না।
তাদের জয়যাত্রা অব্যাহত রয়েছে। তারা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে হাসছে আর আমাদের অসহায়ত্ব দেখছে। আমাদের উদ্যোগের অভাব দেখছে। আমরা সব জয় করে নিলাম তোমরা কিছুই করতে পারলে না। এই অসহায়ত্বের মধ্যে আমরা ২০২৫ সালে এই দিবস পালন করছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘প্লাস্টিক ব্যবস্থাপনা ঠিকঠাক না থাকায়, পৃথিবীর জলাশয়গুলো পলিথিন ও প্লাস্টিকে ছেয়ে গেছে। জীববৈচিত্র্য ধ্বংসের মুখে পড়ছে। প্লাস্টিক এমন এক জিনিস, যার জন্ম আছে মৃত্যু নেই। পৃথিবীর সব কিছুর মৃত্যু আছে, তার মৃত্যু নেই।
এসব ক্রমাগত বাড়ে, ফলে তা সবকিছু জয় করে ফেলে। আমরা দিবস উদযাপন করে ঘরে ফিরে যাব, যথারীতি প্লাস্টিক ব্যবহার করব।’ অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী, পরিবেশ আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ এবং পরিবেশসচেতন বিভিন্ন শিক্ষার্থী ও সংগঠনের প্রতিনিধিরা।
২৭ জুন, ২০২৫ ০৭:৫৩
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, পুরো বিশ্বকে বদলে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে সামাজিক ব্যবসা। এই পৃথিবী বদলাতে সব জাতিকে ভূমিকা রাখতে হবে। একটি সুন্দর বিশ্ব তৈরি করতে চায় বাংলাদেশ। যেখানে বিষণ্ন থাকবে না।
সাভারের জিরাবো সামাজিক কনভেনশন সেন্টারে দুদিনব্যাপী ১৫তম সোশ্যাল বিজনেস ডের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে শুক্রবার (২৭ জুন) সকালে এসব কথা বলেন তিনি। ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, পৃথিবীতে সবার জন্য স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার একমাত্র সঠিক পথ সামাজিক ব্যবসা। এর মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবার চ্যালেঞ্জগুলো সফলভাবে মোকাবিলা করা সম্ভব।
তিনি বলেন, সামাজিক ব্যবসা দিবস একটি পারিবারিক পুনর্মিলন। এই দিবস পালনে বিগত সরকারের আপত্তি ছিল। ৫ আগস্টের পর প্রথম এ দিবস পালন করতে পারলো বাংলাদেশ।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, যেকোনো শিক্ষা সিস্টেম তৈরি স্বপ্ন দেখার মাধ্যমে করতে হবে। শিক্ষা সিস্টেমের প্রথম কাজ হবে স্বপ্ন দেখা শেখানো। নতুন সভ্যতা গড়তে সহায়তা করবে গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয়। এবারের সম্মেলনে অংশ নিয়েছেন বিশ্বের ৩৮টি দেশের ১ হাজার ৪০০ জনেরও বেশি প্রতিনিধি।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, পুরো বিশ্বকে বদলে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে সামাজিক ব্যবসা। এই পৃথিবী বদলাতে সব জাতিকে ভূমিকা রাখতে হবে। একটি সুন্দর বিশ্ব তৈরি করতে চায় বাংলাদেশ। যেখানে বিষণ্ন থাকবে না।
সাভারের জিরাবো সামাজিক কনভেনশন সেন্টারে দুদিনব্যাপী ১৫তম সোশ্যাল বিজনেস ডের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে শুক্রবার (২৭ জুন) সকালে এসব কথা বলেন তিনি। ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, পৃথিবীতে সবার জন্য স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার একমাত্র সঠিক পথ সামাজিক ব্যবসা। এর মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবার চ্যালেঞ্জগুলো সফলভাবে মোকাবিলা করা সম্ভব।
তিনি বলেন, সামাজিক ব্যবসা দিবস একটি পারিবারিক পুনর্মিলন। এই দিবস পালনে বিগত সরকারের আপত্তি ছিল। ৫ আগস্টের পর প্রথম এ দিবস পালন করতে পারলো বাংলাদেশ।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, যেকোনো শিক্ষা সিস্টেম তৈরি স্বপ্ন দেখার মাধ্যমে করতে হবে। শিক্ষা সিস্টেমের প্রথম কাজ হবে স্বপ্ন দেখা শেখানো। নতুন সভ্যতা গড়তে সহায়তা করবে গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয়। এবারের সম্মেলনে অংশ নিয়েছেন বিশ্বের ৩৮টি দেশের ১ হাজার ৪০০ জনেরও বেশি প্রতিনিধি।
২৭ জুন, ২০২৫ ০৬:৫৪
স্ট্রোক করা মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার সময় পরীক্ষায় দেরি হয়ে যায় এইচএসসি পরীক্ষার্থী আনিসা আহমেদের। ফলে কেন্দ্রে পৌঁছেও তিনি পরীক্ষায় বসতে পারেননি।
সামাজিক মাধ্যমে বিষয়টি ভাইরাল হলে দাবি ওঠে তাকে আবার পরীক্ষায় বসতে দেওয়ার। অন্তর্বর্তী সরকার আনিসাকে আবারও পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ করে দিচ্ছে বলে জানা গেছে। শুক্রবার (২৭ জুন) প্রেস উইং থেকে এমন তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রেস উইং থেকে বলা হয়েছে, চলতি বছরের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়েছে বৃহস্পতিবার (২৬ জুন)। অসুস্থ মাকে হাসপাতালে পৌঁছে দিয়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করতে দেরি হওয়ায় প্রথম দিনের এইচএসসি পরীক্ষায় রাজধানীর সরকারি মিরপুর বাঙলা কলেজ কেন্দ্রের এক শিক্ষার্থীর পরীক্ষা না দিতে পারার ঘটনা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। বিষয়টি কর্তৃপক্ষের নজরে এসেছে।
এ বিষয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার) বলেন, ‘মানবিক বিবেচনায় ওই শিক্ষার্থীর বিষয়টি গুরুত্বের সাথে দেখা হচ্ছে। বাংলা প্রথম পত্রের পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি পাবলিক পরীক্ষা গ্রহণ সংক্রান্ত আইন ও বিধির আলোকে সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে। তার এ দুঃসময়ে আমরাও সমব্যথী। এ পরীক্ষার্থীকে উদ্বিগ্ন না হওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।’
এর আগে, গতকাল ২৬ জুন রাজধানীর মিরপুরে অবস্থিত ঢাকা শিক্ষা বোর্ড ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী আনিসা পরীক্ষা শুরুর প্রায় দেড় ঘণ্টা পর সরকারি বাঙলা কলেজ কেন্দ্রে উপস্থিত হন।
কিন্তু নির্ধারিত সময়ের পর কেন্দ্রে পৌঁছানোয় তাকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হয়নি। কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক তাকে প্রবেশে বাধা দেন।
আয়েশার সঙ্গে আসা তার খালা গণমাধ্যমকে জানান, আয়েশার বাবা নেই এবং আজ সকালেই তার মা স্ট্রোক করেছেন। মা অসুস্থ হয়ে পড়ায় আয়েশার পরীক্ষাকেন্দ্রে পৌঁছাতে দেরি হয়।
স্ট্রোক করা মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার সময় পরীক্ষায় দেরি হয়ে যায় এইচএসসি পরীক্ষার্থী আনিসা আহমেদের। ফলে কেন্দ্রে পৌঁছেও তিনি পরীক্ষায় বসতে পারেননি।
সামাজিক মাধ্যমে বিষয়টি ভাইরাল হলে দাবি ওঠে তাকে আবার পরীক্ষায় বসতে দেওয়ার। অন্তর্বর্তী সরকার আনিসাকে আবারও পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ করে দিচ্ছে বলে জানা গেছে। শুক্রবার (২৭ জুন) প্রেস উইং থেকে এমন তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রেস উইং থেকে বলা হয়েছে, চলতি বছরের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়েছে বৃহস্পতিবার (২৬ জুন)। অসুস্থ মাকে হাসপাতালে পৌঁছে দিয়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করতে দেরি হওয়ায় প্রথম দিনের এইচএসসি পরীক্ষায় রাজধানীর সরকারি মিরপুর বাঙলা কলেজ কেন্দ্রের এক শিক্ষার্থীর পরীক্ষা না দিতে পারার ঘটনা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। বিষয়টি কর্তৃপক্ষের নজরে এসেছে।
এ বিষয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার) বলেন, ‘মানবিক বিবেচনায় ওই শিক্ষার্থীর বিষয়টি গুরুত্বের সাথে দেখা হচ্ছে। বাংলা প্রথম পত্রের পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি পাবলিক পরীক্ষা গ্রহণ সংক্রান্ত আইন ও বিধির আলোকে সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে। তার এ দুঃসময়ে আমরাও সমব্যথী। এ পরীক্ষার্থীকে উদ্বিগ্ন না হওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।’
এর আগে, গতকাল ২৬ জুন রাজধানীর মিরপুরে অবস্থিত ঢাকা শিক্ষা বোর্ড ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী আনিসা পরীক্ষা শুরুর প্রায় দেড় ঘণ্টা পর সরকারি বাঙলা কলেজ কেন্দ্রে উপস্থিত হন।
কিন্তু নির্ধারিত সময়ের পর কেন্দ্রে পৌঁছানোয় তাকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হয়নি। কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক তাকে প্রবেশে বাধা দেন।
আয়েশার সঙ্গে আসা তার খালা গণমাধ্যমকে জানান, আয়েশার বাবা নেই এবং আজ সকালেই তার মা স্ট্রোক করেছেন। মা অসুস্থ হয়ে পড়ায় আয়েশার পরীক্ষাকেন্দ্রে পৌঁছাতে দেরি হয়।
২৬ জুন, ২০২৫ ০৮:০১
অন্তর্বর্তী সরকারে এসে অবরুদ্ধ বোধ করছেন বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। অনেকে অন্যায় তদবির নিয়ে আসে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
আসিফ নজরুল বলেন, ‘অনেকে অন্যায় তদবির নিয়ে আমার কাছে আসে। পাত্তা না দিলে শুরু হয় গালাগাল। আমাকে তখন ভারতের দালাল বানানো হয়। সরকারে এসে অবরুদ্ধ বোধ করছি। জীবনে এত অসহায় কখনো ফিল করিনি।’
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর তোপখানা রোডে সিরডাপ মিলনায়তনে ‘গণমাধ্যমের স্বাধীনতা : সাংবাদিকদের সুরক্ষা ও অভিযোগ নিষ্পত্তির আইনি কাঠামোর পর্যালোচনা’ শীর্ষক সেমিনারে এসব কথা বলেন তিনি।
প্রচুর মিথ্যা মামলা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘কেউ যদি মামলা দেয়, সেই ব্যাপারে আমার কিছু করার নাই। প্রচুর মিথ্যা মামলা হচ্ছে, সেই তুলনায় সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে যত মামলা হচ্ছে সেগুলো অস্বাভাবিক নয়।’
সাংবাদিকদের ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান আসিফ নজরুল। তিনি বলেন, ‘গণমাধ্যমের কেউ এক না। দলাদলি, গ্রুপিং না করে নিজেরা এক হন। শক্তিশালী হন। দলকানা হয়ে নিজেরা মারামারি করলে গণমাধ্যম কখনো স্বাধীন হবে না।’
অন্তর্বর্তী সরকারে এসে অবরুদ্ধ বোধ করছেন বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। অনেকে অন্যায় তদবির নিয়ে আসে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
আসিফ নজরুল বলেন, ‘অনেকে অন্যায় তদবির নিয়ে আমার কাছে আসে। পাত্তা না দিলে শুরু হয় গালাগাল। আমাকে তখন ভারতের দালাল বানানো হয়। সরকারে এসে অবরুদ্ধ বোধ করছি। জীবনে এত অসহায় কখনো ফিল করিনি।’
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর তোপখানা রোডে সিরডাপ মিলনায়তনে ‘গণমাধ্যমের স্বাধীনতা : সাংবাদিকদের সুরক্ষা ও অভিযোগ নিষ্পত্তির আইনি কাঠামোর পর্যালোচনা’ শীর্ষক সেমিনারে এসব কথা বলেন তিনি।
প্রচুর মিথ্যা মামলা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘কেউ যদি মামলা দেয়, সেই ব্যাপারে আমার কিছু করার নাই। প্রচুর মিথ্যা মামলা হচ্ছে, সেই তুলনায় সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে যত মামলা হচ্ছে সেগুলো অস্বাভাবিক নয়।’
সাংবাদিকদের ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান আসিফ নজরুল। তিনি বলেন, ‘গণমাধ্যমের কেউ এক না। দলাদলি, গ্রুপিং না করে নিজেরা এক হন। শক্তিশালী হন। দলকানা হয়ে নিজেরা মারামারি করলে গণমাধ্যম কখনো স্বাধীন হবে না।’
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.