০৫ জুন, ২০২৫ ২৩:৫৪
ফ্যাসিবাদের দোসর, অনিয়ম, দুর্নীতি,স্বেচ্ছাচারিতা, নারী শ্লীলতাহানি ও শিল্পী-সম্মানী আত্মসাতের অভিযোগে সিলেট থেকে বদলি হয়ে বরিশালে এসেছেন বরিশাল শিল্পকলার জেলা কালচারাল অফিসার অসিত বরণ দাসগুপ্ত। সিলেটেও তিনি ছিলেন জেলা কালচারাল অফিসার। ব্যাপক আন্দোলনের মুখে সিলেট থেকে তাকে বদলি করতে বাধ্য হয় শিল্পকলার তৎকালীন মহাপরিচালক। কেননা ফ্যাসিস্ট সরকার আমলে তার অপকর্মের জন্য সিলেট জেলার প্রায় সকলেই ফুঁসে উঠেছিল।
এমনকি সরকার পরিবর্তনের পর সিলেটের পুণ্যভূমি থেকে আন্দোলনের পর বরিশালে বদলি করা হয়। সিলেটে থাকাকালীন সময়ে অসিতের বিরুদ্ধে অনেক গুণি সংস্কৃতিজনদের অপমান, দুর্নীতি, অনিয়ম, নারীর প্রতি অশালীন আচরণ, ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমানোর জন্য ষড়যন্ত্র করেছিল। সেই অসিত এখন বরিশাল শিল্পকলা অ্যাকাডেমির কালচারাল অফিসার।
আওয়ামী সরকারের সময় ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে দুর্নীতি, অনিয়ম ও নারীর প্রতি অশোভন আচরণের কারণে তার বিরুদ্ধে সিলেটে একাধিক তদন্ত কমিটি হলেও তদন্ত আলোর মুখ দেখেনি। অসিতের বিরুদ্ধে সিলেট শিল্পকলা মিলনায়তন বরাদ্দসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে অযাচিত হস্তক্ষেপে ক্ষুব্ধ হয়ে সিলেটের নাট্যকর্মীসহ সংস্কৃতিকর্মীদের একটা বড় অংশ গত বছর জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছিলেন। লাগাতার আন্দোলন করেছিলেন।
সিলেটের সংস্কৃতিকর্মীদের প্রতিবাদের মুখে অসিত বরণ দাসগুপ্তের সিলেটে থাকার মতো অবস্থা ছিল না। তৎকালীন মহাপরিচালক সৈয়দ জামিল আহমেদ অসিত বরুণ দাসগুপ্তকে বরিশালে বদলি করেন।
তিনি বরিশালে এসেই চাকরি বাদ দিয়ে গ্রুপিং শুরু করেছেন। নিজেকে ভাবেন শিল্পকলার মালিক হিসেবে। তার কাজের ধরণ, ভঙ্গি- সংস্কৃতিকর্মীদের থেকে তাকে বিচ্ছিন্ন করে দেয়। তিনি মালিক মনোভব নিয়ে দায়িত্ব পালন করতে চান।
লিয়াকত আলী লাকী শিল্পকলার মহাপরিচালক থাকার সময়, ক্ষমতার দাপট ও অপকর্মের জন্য কেউ পছন্দ করেনি। লাকীর আস্থাভাজন হিসেবে অসিত বরণ দাসগুপ্ত দেশের শ্রেষ্ঠ কালচারাল অফিসারের পুরস্কারও পান। বরিশালে কিছু বিতর্কিত ব্যক্তি অসিতকে পুনর্বাসনের চেষ্টা করছে বলে সাধারণ সংস্কৃতিকর্মীরা জানান।
যেখানে স্থানীয় সংস্কৃতিকর্মীরা তাকে সিলেট থেকে তাড়াতে আন্দোলন করেন, তখন অসিত বরুণকে পুরস্কৃত করা হয়। সেই একই বন্দোবস্ত কি বরিশালেও চলবে? এমন প্রশ্ন তাদের।
সংস্কৃতিকর্মীদের অভিযোগ অসিত একজন চরম সাম্প্রদায়িক ও স্বজন, গোত্র প্রিয় মানুষ।তিনি বরিশালে যোগদান করেই ফ্যাসিবাদের লোকজনদের জড়ো করে নিরাপদ স্থান তৈরি করছেন শিল্পকলা অ্যাকাডেমিকে। বরিশাল শিল্পকলা একাডেমি এখন ফ্যাসিস্ট ও ফ্যাসিবাদের দোসরদের নিরাপদ জায়গা।
ফ্যাসিবাদের দোসর অসিতের ব্যাপারে বরিশালের ছাত্র -জনতা ও জাতীয়তাবাদ আদর্শের লোকজনের পদক্ষেপ দ্রুত দেখতে চায় সংস্কৃতিকর্মীরা।
এ ব্যাপারে সিলেট থেকে আন্দোলনের মুখে চলে আসা বরিশাল শিল্পকলার কালচারাল অফিসার অসিত বরন দাস গুপ্ত বলেন, বদলি হয়েছে স্বাভাবিক ভাবেই।৩৫ জনের সাথে আমাকে বদলি করা হয়।সরকারের নির্দেশ মেনে কাজ করেছি।আমাকে যারা অপছন্দ করতো তারাই আমার বিরুদ্ধে সিলেটে আন্দোলন করেছে।
উল্লেখ্য, দুর্নীতি, অনিয়ম, স্বেচ্ছাচারিতা, নারী শ্লীলতাহানি, শিল্পী-সম্মানী আত্মসাৎসহ নানা অভিযোগ এনে সিলেট জেলা শিল্পকলা অ্যাকাডেমির কালচারাল অফিসার অসিত বরণ দাশ গুপ্তের অপসারণ দাবি করে সিলেটের ‘সচেতন নাগরিক সমাজ’। এ দাবিতে তারা গণ স্বাক্ষর অভিযান শুরু করে২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে। সিলেটের জেলা প্রশাসকের কাছে তারা স্মারকলিপি সহ গণস্বাক্ষরের কপি হস্তান্তর করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন গণস্বাক্ষর কর্মসূচির অন্যতম সমন্বয়ক কবি, নাট্যকার সুফি সুফিয়ান। সিলেটের জেলা প্রশাসক বরাবরে দেয়া স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়, ‘আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসর সিলেট জেলা শিল্পকলা অ্যাকাডেমির কালচারাল অফিসার অসিত বরণ দাশ গুপ্ত শুরু থেকেই নানান অনিয়ম দুর্নীতি করে আসছেন। তার স্বেচ্ছাচারী ও ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণের জন্য ২০১৬ সালে শিল্পকলার সকল প্রশিক্ষক কর্মবিরতিতে গিয়েছিলেন।
সেখানে ছিলেন সংগীত গুরু হিমাংশু বিশ্বাস, প্রবীণ চিত্রশিল্পী অরবিন্দ দাস গুপ্ত, গীতবিতান বাংলাদেশ সিলেটের অধ্যক্ষ ও সংগীত প্রশিক্ষক অনিমেষ বিজয় চৌধুরীসহ প্রায় নয়জন। যাঁদের প্রত্যেকেই তাঁদের কর্মপরিধিতে বিখ্যাত। তাঁদের সাফ ঘোষণা ছিল-‘অসিত বরণ দাস গুপ্তের ব্যক্তিগত আচরণ, অফিসার সুলভ হম্বিতম্বি সুষ্ঠু অফিস পরিচালনায় ব্যর্থ। সিলেটে ব্যাপক আন্দোলনের মুখে অসিতকে বরিশালে বদলি করা হয় সিলেট থেকে। চলতি বছরের ১২ জানুয়ারি তিনি বরিশালে যোগদান করেন।
ফ্যাসিবাদের দোসর, অনিয়ম, দুর্নীতি,স্বেচ্ছাচারিতা, নারী শ্লীলতাহানি ও শিল্পী-সম্মানী আত্মসাতের অভিযোগে সিলেট থেকে বদলি হয়ে বরিশালে এসেছেন বরিশাল শিল্পকলার জেলা কালচারাল অফিসার অসিত বরণ দাসগুপ্ত। সিলেটেও তিনি ছিলেন জেলা কালচারাল অফিসার। ব্যাপক আন্দোলনের মুখে সিলেট থেকে তাকে বদলি করতে বাধ্য হয় শিল্পকলার তৎকালীন মহাপরিচালক। কেননা ফ্যাসিস্ট সরকার আমলে তার অপকর্মের জন্য সিলেট জেলার প্রায় সকলেই ফুঁসে উঠেছিল।
এমনকি সরকার পরিবর্তনের পর সিলেটের পুণ্যভূমি থেকে আন্দোলনের পর বরিশালে বদলি করা হয়। সিলেটে থাকাকালীন সময়ে অসিতের বিরুদ্ধে অনেক গুণি সংস্কৃতিজনদের অপমান, দুর্নীতি, অনিয়ম, নারীর প্রতি অশালীন আচরণ, ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমানোর জন্য ষড়যন্ত্র করেছিল। সেই অসিত এখন বরিশাল শিল্পকলা অ্যাকাডেমির কালচারাল অফিসার।
আওয়ামী সরকারের সময় ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে দুর্নীতি, অনিয়ম ও নারীর প্রতি অশোভন আচরণের কারণে তার বিরুদ্ধে সিলেটে একাধিক তদন্ত কমিটি হলেও তদন্ত আলোর মুখ দেখেনি। অসিতের বিরুদ্ধে সিলেট শিল্পকলা মিলনায়তন বরাদ্দসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে অযাচিত হস্তক্ষেপে ক্ষুব্ধ হয়ে সিলেটের নাট্যকর্মীসহ সংস্কৃতিকর্মীদের একটা বড় অংশ গত বছর জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছিলেন। লাগাতার আন্দোলন করেছিলেন।
সিলেটের সংস্কৃতিকর্মীদের প্রতিবাদের মুখে অসিত বরণ দাসগুপ্তের সিলেটে থাকার মতো অবস্থা ছিল না। তৎকালীন মহাপরিচালক সৈয়দ জামিল আহমেদ অসিত বরুণ দাসগুপ্তকে বরিশালে বদলি করেন।
তিনি বরিশালে এসেই চাকরি বাদ দিয়ে গ্রুপিং শুরু করেছেন। নিজেকে ভাবেন শিল্পকলার মালিক হিসেবে। তার কাজের ধরণ, ভঙ্গি- সংস্কৃতিকর্মীদের থেকে তাকে বিচ্ছিন্ন করে দেয়। তিনি মালিক মনোভব নিয়ে দায়িত্ব পালন করতে চান।
লিয়াকত আলী লাকী শিল্পকলার মহাপরিচালক থাকার সময়, ক্ষমতার দাপট ও অপকর্মের জন্য কেউ পছন্দ করেনি। লাকীর আস্থাভাজন হিসেবে অসিত বরণ দাসগুপ্ত দেশের শ্রেষ্ঠ কালচারাল অফিসারের পুরস্কারও পান। বরিশালে কিছু বিতর্কিত ব্যক্তি অসিতকে পুনর্বাসনের চেষ্টা করছে বলে সাধারণ সংস্কৃতিকর্মীরা জানান।
যেখানে স্থানীয় সংস্কৃতিকর্মীরা তাকে সিলেট থেকে তাড়াতে আন্দোলন করেন, তখন অসিত বরুণকে পুরস্কৃত করা হয়। সেই একই বন্দোবস্ত কি বরিশালেও চলবে? এমন প্রশ্ন তাদের।
সংস্কৃতিকর্মীদের অভিযোগ অসিত একজন চরম সাম্প্রদায়িক ও স্বজন, গোত্র প্রিয় মানুষ।তিনি বরিশালে যোগদান করেই ফ্যাসিবাদের লোকজনদের জড়ো করে নিরাপদ স্থান তৈরি করছেন শিল্পকলা অ্যাকাডেমিকে। বরিশাল শিল্পকলা একাডেমি এখন ফ্যাসিস্ট ও ফ্যাসিবাদের দোসরদের নিরাপদ জায়গা।
ফ্যাসিবাদের দোসর অসিতের ব্যাপারে বরিশালের ছাত্র -জনতা ও জাতীয়তাবাদ আদর্শের লোকজনের পদক্ষেপ দ্রুত দেখতে চায় সংস্কৃতিকর্মীরা।
এ ব্যাপারে সিলেট থেকে আন্দোলনের মুখে চলে আসা বরিশাল শিল্পকলার কালচারাল অফিসার অসিত বরন দাস গুপ্ত বলেন, বদলি হয়েছে স্বাভাবিক ভাবেই।৩৫ জনের সাথে আমাকে বদলি করা হয়।সরকারের নির্দেশ মেনে কাজ করেছি।আমাকে যারা অপছন্দ করতো তারাই আমার বিরুদ্ধে সিলেটে আন্দোলন করেছে।
উল্লেখ্য, দুর্নীতি, অনিয়ম, স্বেচ্ছাচারিতা, নারী শ্লীলতাহানি, শিল্পী-সম্মানী আত্মসাৎসহ নানা অভিযোগ এনে সিলেট জেলা শিল্পকলা অ্যাকাডেমির কালচারাল অফিসার অসিত বরণ দাশ গুপ্তের অপসারণ দাবি করে সিলেটের ‘সচেতন নাগরিক সমাজ’। এ দাবিতে তারা গণ স্বাক্ষর অভিযান শুরু করে২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে। সিলেটের জেলা প্রশাসকের কাছে তারা স্মারকলিপি সহ গণস্বাক্ষরের কপি হস্তান্তর করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন গণস্বাক্ষর কর্মসূচির অন্যতম সমন্বয়ক কবি, নাট্যকার সুফি সুফিয়ান। সিলেটের জেলা প্রশাসক বরাবরে দেয়া স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়, ‘আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসর সিলেট জেলা শিল্পকলা অ্যাকাডেমির কালচারাল অফিসার অসিত বরণ দাশ গুপ্ত শুরু থেকেই নানান অনিয়ম দুর্নীতি করে আসছেন। তার স্বেচ্ছাচারী ও ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণের জন্য ২০১৬ সালে শিল্পকলার সকল প্রশিক্ষক কর্মবিরতিতে গিয়েছিলেন।
সেখানে ছিলেন সংগীত গুরু হিমাংশু বিশ্বাস, প্রবীণ চিত্রশিল্পী অরবিন্দ দাস গুপ্ত, গীতবিতান বাংলাদেশ সিলেটের অধ্যক্ষ ও সংগীত প্রশিক্ষক অনিমেষ বিজয় চৌধুরীসহ প্রায় নয়জন। যাঁদের প্রত্যেকেই তাঁদের কর্মপরিধিতে বিখ্যাত। তাঁদের সাফ ঘোষণা ছিল-‘অসিত বরণ দাস গুপ্তের ব্যক্তিগত আচরণ, অফিসার সুলভ হম্বিতম্বি সুষ্ঠু অফিস পরিচালনায় ব্যর্থ। সিলেটে ব্যাপক আন্দোলনের মুখে অসিতকে বরিশালে বদলি করা হয় সিলেট থেকে। চলতি বছরের ১২ জানুয়ারি তিনি বরিশালে যোগদান করেন।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৯:২৮
হিজলা প্রতিনিধিঃ বরিশালের কাজিরহাট থানার আন্ধারমানিক ইউনিয়নে প্রবাসীর জমি জোরপূর্বক দখল করতে গেলে স্ত্রী বাধা দেয়।তখন দখলকারীরা প্রবাসীর স্ত্রীকে এলোপাতাড়ী পিটিয়ে গুরুতর জখম করে।
স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হিজলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্স ভর্তি করেন। রবিবার সকাল ১০ টার সময়ে ভুক্তভোগী নারীর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।ঘটনাসূত্রে জানাজায় সাহাবুদ্দিন সরদার দীর্ঘদিন যাবৎ প্রবাসে কর্মরত আছে।এ সুযোগে একই বাড়ির চাচা চাচাতো ভাই মোসলেম সরদার,আশরাফুল সিকদার,আরিফ বেপারী জোরপূর্বক কয়েকবার তাদের সম্পত্তি দখলের চেষ্টা করে।গত শনিবার উভয় পক্ষ কাজিরহাট থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।তখন এস আই মেহেদি স্ব স্ব দখলে থাকার পরামর্শ দেন।
রবিবার সকালে দলবল নিয়ে প্রবাসীর স্ত্রী ঘরবাড়ি ভেঙ্গে দখল শুরু করেন।তখন মহিলা বাধা দিলে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে গুরুতর আহত করেন। কাজিরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ মিজানুর রহমান জানান এই জমি নিয়ে দ্বন্দ্ব অনেক দিনের।আজকের দখল নিয়ে প্রবাসীর স্ত্রীকে মারধরের ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন।আসামিদের আটকের চেষ্টা চলছে।
হিজলা প্রতিনিধিঃ বরিশালের কাজিরহাট থানার আন্ধারমানিক ইউনিয়নে প্রবাসীর জমি জোরপূর্বক দখল করতে গেলে স্ত্রী বাধা দেয়।তখন দখলকারীরা প্রবাসীর স্ত্রীকে এলোপাতাড়ী পিটিয়ে গুরুতর জখম করে।
স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হিজলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্স ভর্তি করেন। রবিবার সকাল ১০ টার সময়ে ভুক্তভোগী নারীর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।ঘটনাসূত্রে জানাজায় সাহাবুদ্দিন সরদার দীর্ঘদিন যাবৎ প্রবাসে কর্মরত আছে।এ সুযোগে একই বাড়ির চাচা চাচাতো ভাই মোসলেম সরদার,আশরাফুল সিকদার,আরিফ বেপারী জোরপূর্বক কয়েকবার তাদের সম্পত্তি দখলের চেষ্টা করে।গত শনিবার উভয় পক্ষ কাজিরহাট থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।তখন এস আই মেহেদি স্ব স্ব দখলে থাকার পরামর্শ দেন।
রবিবার সকালে দলবল নিয়ে প্রবাসীর স্ত্রী ঘরবাড়ি ভেঙ্গে দখল শুরু করেন।তখন মহিলা বাধা দিলে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে গুরুতর আহত করেন। কাজিরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ মিজানুর রহমান জানান এই জমি নিয়ে দ্বন্দ্ব অনেক দিনের।আজকের দখল নিয়ে প্রবাসীর স্ত্রীকে মারধরের ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন।আসামিদের আটকের চেষ্টা চলছে।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫৯
বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার ঐতিহাসিক দুর্গাসাগর দিঘিরপাড়ে স্থাপিত খাঁচা থেকে একটি হরিণ নিখোঁজ হয়েছে। এ ঘটনাকে ঘিরে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। মামলা সূত্রে জানা যায়, গত ৩ আগস্ট রাতে খাঁচার নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন অলিউল হাওলাদার, জাহিদুর রহমান ও বশির শিকদার। তাদের উপস্থিতি সত্ত্বেও হরিণটি খাঁচা থেকে নিখোঁজ হয়। পরদিন ৪ আগস্ট সকালে একটি হরিণ কম থাকার বিষয়টি নজরে আসে।
এ ঘটনায় দুর্গাসাগর এলাকার নিরাপত্তা সমন্বয়কারী জাহাঙ্গীর হোসেন বরিশাল বিমানবন্দর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। তদন্তের অংশ হিসেবে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে স্থাপন করা সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে পুলিশ। তবে খাঁচার আশপাশের ক্যামেরাগুলো বিকল থাকায় হরিণ নিখোঁজের কোনো ক্লু পাওয়া যায়নি।
ঘটনার গুরুত্ব বিবেচনায় জেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে বিমানবন্দর থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। বিমানবন্দর থানার ওসি জাকির সিকদার জানান, হরিণ নিখোঁজের রহস্য উদঘাটনে সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে এবং সম্ভাব্য সব দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, সিসি ক্যামেরা বিকল থাকাও রহস্যজনক এবং এতে করে একটি দামি ও সংরক্ষিত প্রাণী নিখোঁজ হওয়া উদ্বেগজনক। প্রশাসনের পক্ষ থেকে দ্রুত তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয়েছে।
বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার ঐতিহাসিক দুর্গাসাগর দিঘিরপাড়ে স্থাপিত খাঁচা থেকে একটি হরিণ নিখোঁজ হয়েছে। এ ঘটনাকে ঘিরে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। মামলা সূত্রে জানা যায়, গত ৩ আগস্ট রাতে খাঁচার নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন অলিউল হাওলাদার, জাহিদুর রহমান ও বশির শিকদার। তাদের উপস্থিতি সত্ত্বেও হরিণটি খাঁচা থেকে নিখোঁজ হয়। পরদিন ৪ আগস্ট সকালে একটি হরিণ কম থাকার বিষয়টি নজরে আসে।
এ ঘটনায় দুর্গাসাগর এলাকার নিরাপত্তা সমন্বয়কারী জাহাঙ্গীর হোসেন বরিশাল বিমানবন্দর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। তদন্তের অংশ হিসেবে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে স্থাপন করা সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে পুলিশ। তবে খাঁচার আশপাশের ক্যামেরাগুলো বিকল থাকায় হরিণ নিখোঁজের কোনো ক্লু পাওয়া যায়নি।
ঘটনার গুরুত্ব বিবেচনায় জেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে বিমানবন্দর থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। বিমানবন্দর থানার ওসি জাকির সিকদার জানান, হরিণ নিখোঁজের রহস্য উদঘাটনে সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে এবং সম্ভাব্য সব দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, সিসি ক্যামেরা বিকল থাকাও রহস্যজনক এবং এতে করে একটি দামি ও সংরক্ষিত প্রাণী নিখোঁজ হওয়া উদ্বেগজনক। প্রশাসনের পক্ষ থেকে দ্রুত তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয়েছে।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫৪
পড়াশোনার পাশাপাশি খেলা ধুলাও মানুষের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ এবং সুস্থ থাকতে এর বিকল্প নেই বলে মন্তব্য বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলম। সুস্থ স্বাভাবিক জীবন উপহার পেতে প্রতিটি মানুষের শরীর চর্চা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং জরুরি বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
শনিবার (১৬ আগস্ট) সকাল ১০ টায় ববিতে অধ্যায়নরত সাতক্ষীরা জেলা ছাত্র কল্যান সমিতির শিক্ষার্থীদের আয়োজনে ১দিন ব্যাপী এই টুর্নামেন্টে সার্বিক সহযোগিতা করে বিআরটিএ ও নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) বরিশাল জেলা কমিটি। উপজেলা ভিত্তিক প্রীতি ফুটবল টুর্নামেন্ট ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে এসব কথা বলেন উপাচার্য।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিআরটিএ বরিশাল বিভাগীয় পরিচালক মোঃ জিয়াউর রহমান, ববি ইতিহাস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো: ইলিয়াস হোসেন, দর্শন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো: আবদুল্লাহ আল-মামুন, নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) বরিশাল জেলা কমিটির সভাপতি সহকারী অধ্যাপক মো: রুহুল আমিন, বুরো বাংলাদেশ বিভাগীয় কার্যালয়ে কর্মরত মো: ওয়াসিম আকরামসহ অন্যান্যরা।
দূর্ঘটনা প্রতিরোধ এবং সড়কে নিরাপত্তা নিশ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষে আয়োজিত উপজেলা ভিত্তিক ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু হয় সকাল ১০টায়। বিকেল ৫ টায় ফাইনাল খেলা পুরস্কার বিতরণের মধ্য দিয়ে শেষ হয় একদিন ব্যাপী এই আয়োজন। সকাল থেকে সকল খেলা পরিচালনা করেন নিসচা বরিশাল জেলা কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক জুবায়ের ইসলাম চৌধুরী।
সাতক্ষীরা জেলা ছাত্র কল্যান সমিতির সাধারণ সম্পাদক শেখ মো: ইমন এর সঞ্চালনা এবং অনুষ্ঠানে মো: মোতালেব হোসেন সোহান এর সভাপতিত্বে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করে ববি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলম বলেন, খেলাধূলা শরীর ও মন ভালো রাখে। শুধু লেখা-পড়া করলেই চলবে না তার পাশাপাশি আমাদের খেলাধূলাও করতে হবে। কারণ পড়াশোনা আমাদের মেধাবী করবে আর খেলাধূলা আমাদের শরীর সুস্থ রাখবে।
তিনি আরও বলেন, আমি ধন্যবাদ জানাই বিআরটিএ ও নিরাপদ সড়ক চাই বরিশাল জেলা কমিটির সদস্যদের। তারা আমাদের শিক্ষার্থীদের নিয়ে এমন সুন্দর একটি আয়োজন করেছে। আগামীতে তাদের এই কাজের ধারা অব্যাহত থাকবে এটাই প্রত্যাশা করছি। ববির সকল শিক্ষার্থীদের প্রতি রইলো আমার দোয়া ও ভালোবাসা।
পড়াশোনার পাশাপাশি খেলা ধুলাও মানুষের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ এবং সুস্থ থাকতে এর বিকল্প নেই বলে মন্তব্য বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলম। সুস্থ স্বাভাবিক জীবন উপহার পেতে প্রতিটি মানুষের শরীর চর্চা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং জরুরি বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
শনিবার (১৬ আগস্ট) সকাল ১০ টায় ববিতে অধ্যায়নরত সাতক্ষীরা জেলা ছাত্র কল্যান সমিতির শিক্ষার্থীদের আয়োজনে ১দিন ব্যাপী এই টুর্নামেন্টে সার্বিক সহযোগিতা করে বিআরটিএ ও নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) বরিশাল জেলা কমিটি। উপজেলা ভিত্তিক প্রীতি ফুটবল টুর্নামেন্ট ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে এসব কথা বলেন উপাচার্য।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিআরটিএ বরিশাল বিভাগীয় পরিচালক মোঃ জিয়াউর রহমান, ববি ইতিহাস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো: ইলিয়াস হোসেন, দর্শন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো: আবদুল্লাহ আল-মামুন, নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) বরিশাল জেলা কমিটির সভাপতি সহকারী অধ্যাপক মো: রুহুল আমিন, বুরো বাংলাদেশ বিভাগীয় কার্যালয়ে কর্মরত মো: ওয়াসিম আকরামসহ অন্যান্যরা।
দূর্ঘটনা প্রতিরোধ এবং সড়কে নিরাপত্তা নিশ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষে আয়োজিত উপজেলা ভিত্তিক ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু হয় সকাল ১০টায়। বিকেল ৫ টায় ফাইনাল খেলা পুরস্কার বিতরণের মধ্য দিয়ে শেষ হয় একদিন ব্যাপী এই আয়োজন। সকাল থেকে সকল খেলা পরিচালনা করেন নিসচা বরিশাল জেলা কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক জুবায়ের ইসলাম চৌধুরী।
সাতক্ষীরা জেলা ছাত্র কল্যান সমিতির সাধারণ সম্পাদক শেখ মো: ইমন এর সঞ্চালনা এবং অনুষ্ঠানে মো: মোতালেব হোসেন সোহান এর সভাপতিত্বে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করে ববি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলম বলেন, খেলাধূলা শরীর ও মন ভালো রাখে। শুধু লেখা-পড়া করলেই চলবে না তার পাশাপাশি আমাদের খেলাধূলাও করতে হবে। কারণ পড়াশোনা আমাদের মেধাবী করবে আর খেলাধূলা আমাদের শরীর সুস্থ রাখবে।
তিনি আরও বলেন, আমি ধন্যবাদ জানাই বিআরটিএ ও নিরাপদ সড়ক চাই বরিশাল জেলা কমিটির সদস্যদের। তারা আমাদের শিক্ষার্থীদের নিয়ে এমন সুন্দর একটি আয়োজন করেছে। আগামীতে তাদের এই কাজের ধারা অব্যাহত থাকবে এটাই প্রত্যাশা করছি। ববির সকল শিক্ষার্থীদের প্রতি রইলো আমার দোয়া ও ভালোবাসা।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.