
२९ মে, २০२५ १६:০४
এ সময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী। সম্প্রতি তিনি সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার পেয়েছেন। তা ছাড়া যুক্তরাজ্যের ৩৩তম রেইনড্যান্স চলচ্চিত্র উৎসবে সেরা অভিনেত্রীর মনোনয়নও পেয়েছেন তিনি। বিয়ের পর এত এত সুখবর পেয়ে মেহজাবীন বেশ আনন্দিত।
দীর্ঘ সম্পর্কের পর নির্মাতা আদনান আল রাজীবকে বিয়ে করেছেন মেহজাবীন। বিয়ের পর দারুণ সময় পার করছেন অভিনেত্রী।
তার ‘প্রিয় মালতী’ দেশ-বিদেশের বিভিন্ন চলচ্চিত্র উৎসবে বেশ প্রশংসা কুড়িয়েছে। গেল ডিসেম্বরে দেশের সবচেয়ে বড় চলচ্চিত্র উৎসব ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে সেরা ছবির পুরস্কার জিতে নেয় ‘প্রিয় মালতী’। এরপর লন্ডন বাঙালি চলচ্চিত্র উৎসবের অষ্টম আসরে দর্শক পুরস্কার অর্জন করেছে এই ছবি।
এসব কিছুর পরে সম্প্রতি মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার ২০২৪-এর সেরা চলচ্চিত্রের (পূর্ণদৈর্ঘ্য কাহিনিচিত্র/চলচ্চিত্র) পুরস্কার পায় ‘প্রিয় মালতী’। শুধু তাই নয়, সমালোচক ও তারকা জরিপ-দুই বিভাগেই ‘প্রিয় মালতী’র জন্য সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার পেয়েছেন তিনি।
এদিন মঞ্চে উঠে জোড়া পুরস্কার হাতে পেয়ে স্বামীকে মিস করেছেন অভিনেত্রী। কারণ; নির্মাতা আদনান আল রাজীব বর্তমানে নিজের সিনেমা ‘আলী’র প্রদর্শনী নিয়ে এই ফ্রান্সের কান চলচ্চিত্র উৎসবে রয়েছেন।
স্বামীকে মিস করলেও পুরস্কার হাতে নিয়ে মেহজাবীন জানালেন, বিয়ের পর তার ভাগ্য খুলে গেছে। অভিনেত্রী বললেন, আমার মনে হয় বিয়ের পর আমার ভাগ্য খুলে গেছে।
এর আগে যুক্তরাজ্যের ৩৩তম রেইনড্যান্স চলচ্চিত্র উৎসবে সেরা অভিনেত্রীর মনোনয়ন পেয়ে সংবাদমাধ্যমকে অভিনেত্রী বলেন, ব্যক্তিগতভাবে আমি খুবই আনন্দিত যে, আমাকে আন্তর্জাতিক অনেক প্রতিভাবান শিল্পীদের সঙ্গে একই তালিকায় মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। একজন অভিনেত্রী হিসেবে এটা আমার জন্য বড় অর্জন। আমি চাই, আরও ভালো কাজ করতে, আরও চ্যালেঞ্জিং চরিত্রে অভিনয় করতে।
এ সময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী। সম্প্রতি তিনি সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার পেয়েছেন। তা ছাড়া যুক্তরাজ্যের ৩৩তম রেইনড্যান্স চলচ্চিত্র উৎসবে সেরা অভিনেত্রীর মনোনয়নও পেয়েছেন তিনি। বিয়ের পর এত এত সুখবর পেয়ে মেহজাবীন বেশ আনন্দিত।
দীর্ঘ সম্পর্কের পর নির্মাতা আদনান আল রাজীবকে বিয়ে করেছেন মেহজাবীন। বিয়ের পর দারুণ সময় পার করছেন অভিনেত্রী।
তার ‘প্রিয় মালতী’ দেশ-বিদেশের বিভিন্ন চলচ্চিত্র উৎসবে বেশ প্রশংসা কুড়িয়েছে। গেল ডিসেম্বরে দেশের সবচেয়ে বড় চলচ্চিত্র উৎসব ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে সেরা ছবির পুরস্কার জিতে নেয় ‘প্রিয় মালতী’। এরপর লন্ডন বাঙালি চলচ্চিত্র উৎসবের অষ্টম আসরে দর্শক পুরস্কার অর্জন করেছে এই ছবি।
এসব কিছুর পরে সম্প্রতি মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার ২০২৪-এর সেরা চলচ্চিত্রের (পূর্ণদৈর্ঘ্য কাহিনিচিত্র/চলচ্চিত্র) পুরস্কার পায় ‘প্রিয় মালতী’। শুধু তাই নয়, সমালোচক ও তারকা জরিপ-দুই বিভাগেই ‘প্রিয় মালতী’র জন্য সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার পেয়েছেন তিনি।
এদিন মঞ্চে উঠে জোড়া পুরস্কার হাতে পেয়ে স্বামীকে মিস করেছেন অভিনেত্রী। কারণ; নির্মাতা আদনান আল রাজীব বর্তমানে নিজের সিনেমা ‘আলী’র প্রদর্শনী নিয়ে এই ফ্রান্সের কান চলচ্চিত্র উৎসবে রয়েছেন।
স্বামীকে মিস করলেও পুরস্কার হাতে নিয়ে মেহজাবীন জানালেন, বিয়ের পর তার ভাগ্য খুলে গেছে। অভিনেত্রী বললেন, আমার মনে হয় বিয়ের পর আমার ভাগ্য খুলে গেছে।
এর আগে যুক্তরাজ্যের ৩৩তম রেইনড্যান্স চলচ্চিত্র উৎসবে সেরা অভিনেত্রীর মনোনয়ন পেয়ে সংবাদমাধ্যমকে অভিনেত্রী বলেন, ব্যক্তিগতভাবে আমি খুবই আনন্দিত যে, আমাকে আন্তর্জাতিক অনেক প্রতিভাবান শিল্পীদের সঙ্গে একই তালিকায় মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। একজন অভিনেত্রী হিসেবে এটা আমার জন্য বড় অর্জন। আমি চাই, আরও ভালো কাজ করতে, আরও চ্যালেঞ্জিং চরিত্রে অভিনয় করতে।
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १९:२५
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १८:০८
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १७:০८
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १६:০০

१০ ডিসেম্বর, २০२५ १४:२८
আশির দশকে বলিউডের প্রথম সারিতে জায়গা করে নিয়েছিলেন রতি অগ্নিহোত্রী। শুধুমাত্র বলিপাড়ায় নয়, তামিল, তেলুগু, কন্নড়, মালয়ালম এমনকি, বাংলা ছবিতেও অভিনয় করতে দেখা যায় রতিকে। ক্যারিয়ারের শিখরে থাকাকালীন পারিবারিক নির্যাতনের শিকার হন তিনি। যা তাকে ঠেলে দেয় দুঃসহ নরক যন্ত্রণায়।
১৯৮০-এর দশকে ‘এক দুজে কে লিয়ে’ ও ‘কুলি’ ছবির সুবাদে রতি ছিলেন তৎকালীন বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় মুখ। কিন্তু ১৯৮৫ সালে স্থপতি অনিল বিরওয়ানিকে বিয়ে করে তিনি চলচ্চিত্রজীবন থেকে দূরে সরে যান। বাইরে থেকে সুখের সংসার মনে হলেও অন্তর্গত বাস্তব ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন।
বহু বছর পর এক আবেগঘন সাক্ষাৎকারে রতি জানান, বিয়ের শুরুর দিক থেকেই শারীরিক নির্যাতন শুরু হয়েছিল।
প্রায় ৩০ বছর ধরে তিনি তা সহ্য করেছেন—হাসিমুখে, নিখুঁত জনসমক্ষ ইমেজের আড়ালে। এত কিছু সহ্য করেও কেন থেকে গিয়েছিলেন? রতি জানান, তাঁর থাকার দুটি কারণ ছিল—বিবাহবন্ধনের পবিত্রতায় বিশ্বাস আর বিয়ের এক বছরের মধ্যেই ছেলে তনুজ বিরওয়ানির জন্ম।
ছেলের ভবিষ্যৎকে অগ্রাধিকার দিয়ে রতি বারবার নিজেকে বুঝিয়েছেন, একদিন না একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে। তিনি জানান, নির্যাতনের বেশির ভাগ আঘাতই এমন জায়গায় করা হতো, যাতে চোট বা দাগ বাইরে থেকে দেখা না যায়; এতে ‘সুখী পরিবার’-এর ভান বজায় রাখতে সুবিধা হতো।
শেষ পর্যন্ত কি তাঁকে বেরিয়ে আসতে বাধ্য করেছিল? ২০১৫ সালের ৭ মার্চ পরিস্থিতি নাটকীয় মোড় নেয়। সেদিন তাঁদের ছেলে তনুজ ছিল পুনেতে শুটিংয়ে। হঠাৎই এক সহিংস ঘটনার পর তিনি বুঝে যান, ঘুরে দাঁড়াতে হবে।
রতি বলেন, ‘তখন আমার বয়স ৫৪। ভাবলাম, বয়স বাড়বে, শরীর দুর্বল হবে, একদিন এটি আমাকে মেরে ফেলবে।
এক সপ্তাহ পর রতি একা পুলিশ স্টেশনে গিয়ে সাহস সঞ্চয় করে প্রথমবারের মতো নির্যাতনের অভিযোগ করেন। মা যে এত বছর ধরে এমন অবস্থার মধ্যে ছিলেন, তা জানতে পেরে তনুজ তাঁর পাশে দাঁড়ান। মায়ের সঙ্গে থাকতে তিনি সরে আসেন ওরলির ফ্ল্যাট থেকে। পরে তিনি চেষ্টা করেছিলেন মা–বাবার সম্পর্ক মেরামত করতে, কিন্তু রতি আর কখনোই ওরলির সেই বাসায় ফিরে যাননি। নতুন শুরু করার জন্য তিনি চলে যান তাঁর লোনাভালার বাংলোতে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রতি এখন বেশির ভাগ সময় কাটান পোল্যান্ডে। সেখানে বোন অনিতার সঙ্গে মিলে একটি রেস্টুরেন্ট পরিচালনা করেন। অন্যদিকে ছেলে তনুজ বিরওয়ানি কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন ভারতের বিনোদনজগতে।
আশির দশকে বলিউডের প্রথম সারিতে জায়গা করে নিয়েছিলেন রতি অগ্নিহোত্রী। শুধুমাত্র বলিপাড়ায় নয়, তামিল, তেলুগু, কন্নড়, মালয়ালম এমনকি, বাংলা ছবিতেও অভিনয় করতে দেখা যায় রতিকে। ক্যারিয়ারের শিখরে থাকাকালীন পারিবারিক নির্যাতনের শিকার হন তিনি। যা তাকে ঠেলে দেয় দুঃসহ নরক যন্ত্রণায়।
১৯৮০-এর দশকে ‘এক দুজে কে লিয়ে’ ও ‘কুলি’ ছবির সুবাদে রতি ছিলেন তৎকালীন বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় মুখ। কিন্তু ১৯৮৫ সালে স্থপতি অনিল বিরওয়ানিকে বিয়ে করে তিনি চলচ্চিত্রজীবন থেকে দূরে সরে যান। বাইরে থেকে সুখের সংসার মনে হলেও অন্তর্গত বাস্তব ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন।
বহু বছর পর এক আবেগঘন সাক্ষাৎকারে রতি জানান, বিয়ের শুরুর দিক থেকেই শারীরিক নির্যাতন শুরু হয়েছিল।
প্রায় ৩০ বছর ধরে তিনি তা সহ্য করেছেন—হাসিমুখে, নিখুঁত জনসমক্ষ ইমেজের আড়ালে। এত কিছু সহ্য করেও কেন থেকে গিয়েছিলেন? রতি জানান, তাঁর থাকার দুটি কারণ ছিল—বিবাহবন্ধনের পবিত্রতায় বিশ্বাস আর বিয়ের এক বছরের মধ্যেই ছেলে তনুজ বিরওয়ানির জন্ম।
ছেলের ভবিষ্যৎকে অগ্রাধিকার দিয়ে রতি বারবার নিজেকে বুঝিয়েছেন, একদিন না একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে। তিনি জানান, নির্যাতনের বেশির ভাগ আঘাতই এমন জায়গায় করা হতো, যাতে চোট বা দাগ বাইরে থেকে দেখা না যায়; এতে ‘সুখী পরিবার’-এর ভান বজায় রাখতে সুবিধা হতো।
শেষ পর্যন্ত কি তাঁকে বেরিয়ে আসতে বাধ্য করেছিল? ২০১৫ সালের ৭ মার্চ পরিস্থিতি নাটকীয় মোড় নেয়। সেদিন তাঁদের ছেলে তনুজ ছিল পুনেতে শুটিংয়ে। হঠাৎই এক সহিংস ঘটনার পর তিনি বুঝে যান, ঘুরে দাঁড়াতে হবে।
রতি বলেন, ‘তখন আমার বয়স ৫৪। ভাবলাম, বয়স বাড়বে, শরীর দুর্বল হবে, একদিন এটি আমাকে মেরে ফেলবে।
এক সপ্তাহ পর রতি একা পুলিশ স্টেশনে গিয়ে সাহস সঞ্চয় করে প্রথমবারের মতো নির্যাতনের অভিযোগ করেন। মা যে এত বছর ধরে এমন অবস্থার মধ্যে ছিলেন, তা জানতে পেরে তনুজ তাঁর পাশে দাঁড়ান। মায়ের সঙ্গে থাকতে তিনি সরে আসেন ওরলির ফ্ল্যাট থেকে। পরে তিনি চেষ্টা করেছিলেন মা–বাবার সম্পর্ক মেরামত করতে, কিন্তু রতি আর কখনোই ওরলির সেই বাসায় ফিরে যাননি। নতুন শুরু করার জন্য তিনি চলে যান তাঁর লোনাভালার বাংলোতে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রতি এখন বেশির ভাগ সময় কাটান পোল্যান্ডে। সেখানে বোন অনিতার সঙ্গে মিলে একটি রেস্টুরেন্ট পরিচালনা করেন। অন্যদিকে ছেলে তনুজ বিরওয়ানি কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন ভারতের বিনোদনজগতে।

০९ ডিসেম্বর, २০२५ १४:০७
বলিউডের বরেণ্য নির্মাতা রাজকুমার হিরানির সুপারহিট ছবি ‘থ্রি ইডিয়টস’। ২০০৯ সালে মুক্তির পর থেকেই ছবিটি দর্শকের হৃদয়ে দাগ কেটে আছে। আমির খান, কারিনা কাপুর, আর মাধবন ও শারমন জোশি অভিনীত এই ছবির জনপ্রিয়তা এখনও অটুট।
সেই ছবির সিক্যুয়েল নিয়ে আগ্রহী ছিলেন দর্শক। এ নিয়ে অনেক জল্পনা কল্পনা শোনা যাচ্ছিলো। অবশেষে তৈরি হচ্ছে সিক্যুয়েল। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের শীর্ষস্থানীয় সংবাদমাধ্যম।
পিংকভিলা-র এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পরিচালক রাজকুমার হিরানি ইতোমধ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস ২’-এর চিত্রনাট্য চূড়ান্ত করেছেন। আগামী ২০২৬ সালের দ্বিতীয়ার্ধে ছবির শুটিং শুরু হওয়ার কথা। সিক্যুয়েলে থাকছেন আগের ছবির মূল চার তারকা আমির খান, কারিনা কাপুর খান, আর মাধবন ও শারমন জোশি।
প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়, নির্মাতা ও পুরো টিম চিত্রনাট্য নিয়ে অত্যন্ত উচ্ছ্বসিত। তারা মনে করছেন, প্রথম ছবির যে আবেগ, হাস্যরস ও বার্তা সবকিছুরই ধারাবাহিকতা ফিরে এসেছে নতুন স্ক্রিপ্টে।
নতুন ছবির কাহিনি শুরু হবে ঠিক সেখান থেকেই, যেখানে ২০০৯ সালের ছবিটি শেষ হয়েছিল। প্রায় ১৫ বছর পর র্যাঞ্চো, ফারহান ও রাজুর জীবন কোন পথে এগিয়েছে সেই নিয়েই এগোবে গল্প।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, আমির খান ও রাজকুমার হিরানি তাদের পরিকল্পিত দাদাসাহেব ফালকে জীবনীচিত্রের কাজ আপাতত স্থগিত রেখেছেন। কারণ, তারা চিত্রনাট্য নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন।
প্রথম ‘থ্রি ইডিয়টস’ ছিল তিন বন্ধুকে ঘিরে নির্মিত এক আবেগঘন গল্প, যা প্রকৌশল শিক্ষার কঠোর বাস্তবতা ও জীবনের দর্শনকে হাস্যরসের মাধ্যমে উপস্থাপন করেছিল। ছবিটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে সেরা জনপ্রিয় বিনোদনধর্মী চলচ্চিত্রসহ তিনটি পুরস্কার জিতে নেয়।
দর্শকের মধ্যে এই ছবির জনপ্রিয়তা ও আবেগ বিবেচনায়, সিক্যুয়েল নিয়ে এখন থেকেই উত্তেজনা তৈরি হয়েছে।
বলিউডের বরেণ্য নির্মাতা রাজকুমার হিরানির সুপারহিট ছবি ‘থ্রি ইডিয়টস’। ২০০৯ সালে মুক্তির পর থেকেই ছবিটি দর্শকের হৃদয়ে দাগ কেটে আছে। আমির খান, কারিনা কাপুর, আর মাধবন ও শারমন জোশি অভিনীত এই ছবির জনপ্রিয়তা এখনও অটুট।
সেই ছবির সিক্যুয়েল নিয়ে আগ্রহী ছিলেন দর্শক। এ নিয়ে অনেক জল্পনা কল্পনা শোনা যাচ্ছিলো। অবশেষে তৈরি হচ্ছে সিক্যুয়েল। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের শীর্ষস্থানীয় সংবাদমাধ্যম।
পিংকভিলা-র এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পরিচালক রাজকুমার হিরানি ইতোমধ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস ২’-এর চিত্রনাট্য চূড়ান্ত করেছেন। আগামী ২০২৬ সালের দ্বিতীয়ার্ধে ছবির শুটিং শুরু হওয়ার কথা। সিক্যুয়েলে থাকছেন আগের ছবির মূল চার তারকা আমির খান, কারিনা কাপুর খান, আর মাধবন ও শারমন জোশি।
প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়, নির্মাতা ও পুরো টিম চিত্রনাট্য নিয়ে অত্যন্ত উচ্ছ্বসিত। তারা মনে করছেন, প্রথম ছবির যে আবেগ, হাস্যরস ও বার্তা সবকিছুরই ধারাবাহিকতা ফিরে এসেছে নতুন স্ক্রিপ্টে।
নতুন ছবির কাহিনি শুরু হবে ঠিক সেখান থেকেই, যেখানে ২০০৯ সালের ছবিটি শেষ হয়েছিল। প্রায় ১৫ বছর পর র্যাঞ্চো, ফারহান ও রাজুর জীবন কোন পথে এগিয়েছে সেই নিয়েই এগোবে গল্প।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, আমির খান ও রাজকুমার হিরানি তাদের পরিকল্পিত দাদাসাহেব ফালকে জীবনীচিত্রের কাজ আপাতত স্থগিত রেখেছেন। কারণ, তারা চিত্রনাট্য নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন।
প্রথম ‘থ্রি ইডিয়টস’ ছিল তিন বন্ধুকে ঘিরে নির্মিত এক আবেগঘন গল্প, যা প্রকৌশল শিক্ষার কঠোর বাস্তবতা ও জীবনের দর্শনকে হাস্যরসের মাধ্যমে উপস্থাপন করেছিল। ছবিটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে সেরা জনপ্রিয় বিনোদনধর্মী চলচ্চিত্রসহ তিনটি পুরস্কার জিতে নেয়।
দর্শকের মধ্যে এই ছবির জনপ্রিয়তা ও আবেগ বিবেচনায়, সিক্যুয়েল নিয়ে এখন থেকেই উত্তেজনা তৈরি হয়েছে।

০१ ডিসেম্বর, २০२५ १५:५९
অস্ট্রিয়ার আলোচিত ফ্যাশন ইনফ্লুয়েন্সার স্টেফানি পিপার নিখোঁজ হওয়ার পর থেকেই তৈরি হয়েছিল রহস্য। কিন্তু তার পরিণতি যে এতো ভয়াবহ হবে, তা হয়তো কেউ কল্পনাও করেনি। সম্প্রতি একটি স্যুটকেসের ভেতর থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ৩১ বছর বয়সী এই নারীর মরদেহ। পুলিশ জানিয়েছে, স্টেফানিকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছেন তার প্রাক্তন প্রেমিকই! এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের কথা তিনি স্বীকারও করে নিয়েছেন।
অস্ট্রিয়ার সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, শ্বাসরোধ করে হত্যার পর স্টেফানির মরদেহ একটি স্যুটকেসে ভরে স্লোভেনিয়ার এক জঙ্গলে পুঁতে রাখা হয়। এই ঘটনায় অভিযুক্তের দুই পুরুষ আত্মীয়কেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
জানা গেছে, মেকআপ, ফ্যাশন ও গান নিয়ে কনটেন্ট তৈরি করতেন স্টেফানি পিপার। গত ২৩ নভেম্বর একটি পার্টি থেকে বাড়ি ফেরার পর থেকেই তিনি নিখোঁজ ছিলেন।
স্থানীয় পুলিশ জানিয়েছে, ২৩ নভেম্বর রাতে পার্টি থেকে ফিরে পিপার একজন বন্ধুকে মেসেজ করে জানান যে তিনি নিরাপদে বাড়িতে পৌঁছেছেন। তবে এর কিছুক্ষণ পরই তিনি আরেকটি মেসেজ পাঠান, যেখানে সিঁড়ির ঘরে কেউ আছে বলে তার সন্দেহ হয়।
এ সময় পিপারের প্রতিবেশীরা পুলিশকে জানান, ঘটনার সময় তারা বাড়িতে ঝগড়ার শব্দ শুনেছিলেন এবং পিপারের সাবেক প্রেমিককে ওই ভবনে দেখতে পেয়েছিলেন।
পুলিশ জানায়, পিপারের প্রাক্তন প্রেমিক স্লোভেনিয়াতে গ্রেপ্তার হন। স্লোভেনিয়া-অস্ট্রিয়া সীমান্তের কাছে একটি ক্যাসিনোর পার্কিং লটে তার গাড়িতে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পরই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
অস্ট্রিয়ার আলোচিত ফ্যাশন ইনফ্লুয়েন্সার স্টেফানি পিপার নিখোঁজ হওয়ার পর থেকেই তৈরি হয়েছিল রহস্য। কিন্তু তার পরিণতি যে এতো ভয়াবহ হবে, তা হয়তো কেউ কল্পনাও করেনি। সম্প্রতি একটি স্যুটকেসের ভেতর থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ৩১ বছর বয়সী এই নারীর মরদেহ। পুলিশ জানিয়েছে, স্টেফানিকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছেন তার প্রাক্তন প্রেমিকই! এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের কথা তিনি স্বীকারও করে নিয়েছেন।
অস্ট্রিয়ার সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, শ্বাসরোধ করে হত্যার পর স্টেফানির মরদেহ একটি স্যুটকেসে ভরে স্লোভেনিয়ার এক জঙ্গলে পুঁতে রাখা হয়। এই ঘটনায় অভিযুক্তের দুই পুরুষ আত্মীয়কেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
জানা গেছে, মেকআপ, ফ্যাশন ও গান নিয়ে কনটেন্ট তৈরি করতেন স্টেফানি পিপার। গত ২৩ নভেম্বর একটি পার্টি থেকে বাড়ি ফেরার পর থেকেই তিনি নিখোঁজ ছিলেন।
স্থানীয় পুলিশ জানিয়েছে, ২৩ নভেম্বর রাতে পার্টি থেকে ফিরে পিপার একজন বন্ধুকে মেসেজ করে জানান যে তিনি নিরাপদে বাড়িতে পৌঁছেছেন। তবে এর কিছুক্ষণ পরই তিনি আরেকটি মেসেজ পাঠান, যেখানে সিঁড়ির ঘরে কেউ আছে বলে তার সন্দেহ হয়।
এ সময় পিপারের প্রতিবেশীরা পুলিশকে জানান, ঘটনার সময় তারা বাড়িতে ঝগড়ার শব্দ শুনেছিলেন এবং পিপারের সাবেক প্রেমিককে ওই ভবনে দেখতে পেয়েছিলেন।
পুলিশ জানায়, পিপারের প্রাক্তন প্রেমিক স্লোভেনিয়াতে গ্রেপ্তার হন। স্লোভেনিয়া-অস্ট্রিয়া সীমান্তের কাছে একটি ক্যাসিনোর পার্কিং লটে তার গাড়িতে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পরই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.